|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
  
আমরা অনেকে জানি আবার এমন আছে আমরা অনেকেই জানি না যে কুরবানীর সময় আমরা যেসব মোটা তাজা গরুর মাংস খাই সেসব গরুর মাংসে আমাদের দেহে বহু গুরুত্বপূর্ন ক্ষতি হতে পারে । মোটাতাজাকরণের যেসব ওষুধ এবং রাসায়নিক পদার্থ গরুকে প্রয়োগ করা হয় এবং সেসব ওষুধ ও রাসায়নিক পদার্থ আমাদের দেহে ঢোকে তার ফলে এতে আমাদের কিডনি লিভার, হৃৎপিণ্ডসহ অন্যান্য অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা হতে পারে । তা ছাড়াও স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ মানুষের শরীরে বেশি মাত্রায় জমা হলে মানুষের বিপদ বাড়ে ক্রিয়াতেও প্রভাব ফেলে । তার ফলে অনেক সময় মানুষও মোটাতাজা হতে থাকে বা সুসাস্থের দেহের অধিকারী হন অনেকে । বেশি লাভের জন্য কিছু অসাধু মানুষের কার্যকলাপে কোরবানির গরুর মাংস মানুষের জন্য বিশেষভাবে শিশু এবং গর্ভবতী নারীর জন্য প্রতিবছর দুঃখজনক পরিণতি বয়ে আনছে । এই ধরনের অপরাধ হচ্ছে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ । সরকার এবং  সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে মানব জীবন ও স্বাস্থ্যের জন্য খুব ঝুঁকিপূর্ণ এই সব কর্মকাণ্ড থামানো এবং অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিওয়া প্রয়োজন । আমাদেরকেও একটু সচেতন থাকতে হবে । যেমন মনে করুন দেখতে মোটাতাজা কিন্তু নির্জীব, বা চুপচাপ এবং ক্লান্ত দেখাচ্ছে এই ধরনের গরু কেনা থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে ।  
কুরবানি উপলক্ষে অধিক মুনাফার লোভে গরু মোটাতাজাকরণে বিভিন্ন ক্ষতিকর ওষুধ ব্যবহার করছে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী। গরু মোটাতাজা করার জন্য একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি রয়েছে। এই পদ্ধতিতে ইউরিয়া, চিটাগুড়, ধানের খড় মিশিয়ে গরুকে খাওয়ানো হয় । এই পদ্ধতিতে মোটাতাজা করার জন্য ৪ থেকে ৫ মাস সময় লাগে । কিন্তু লোভী ব্যবসায়ীরা ৩ সপ্তাহ থেকে ২ মাসের মধ্যে গরুকে মোটা করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধ ও রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করছে । ওষুধ ও রাসায়নিকের প্রভাবে গরুর শরীরে পানি ও তরল পদার্থ জমা হতে শুরু করে । দ্রুত গরুকে মোটা দেখাতে থাকে । এই গরু বেশি দিন বাঁচে না । অস্বাভাবিকভাবে মোটা করা এই সব গরু দেখতে নির্জীব ও গতি শ্লথ হয়ে যায় । এদের ঘন ঘন শ্বাস প্রশ্বাস নিতে হয় । আচরণে অত্যন্ত ক্লান্ত ভাব দেখায় । বিশেষ করে যারা কুরবানী দিবেন তারা দয়া করে গরু কেনার সময় উপরক্ত বিষয় গুলো একটু লক্ষ করে কিনলেই চলবে । আর যত দূর সম্ভব হবে আমরা দেখতে মোটাতাজা কিন্তু শক্তির দিক দিয়ে দেখতে দূর্বল ও চুপচাপ থাকা গরু কেনা থেকে যেন বিরত থাকি ।  তাছাড়াও সম্ভব হলে আপনাদের পাশে ঈদ উপলক্ষে গড়ে ওঠা গরুর হাটে নিয়মিত মনিটরিং এবং মোবাইল কোর্টের ব্যবস্থা করার জন্য প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মধ্যে সমন্বয় করুন । এবং সম্ভব হলে স্থল বন্দরে আমদানি করা গরু পরীক্ষা করা এবং গরুর হাটে পশুচিকিৎসকদের টিম দিয়ে পরীক্ষার ব্যবস্থা করার জন্য ব্যবস্থা করতে হবে ।
 ধন্যবাদ সবাইকে । আসন্ন ঈদ সকলের মনে আনন্দ বয়ে আনুক । ছোট বড় সকল সহ ব্লগার ভাই বোন ভাবী ও বন্ধুদের জন্য ঈদের শুভেচ্ছা থাকল । ঈদমুবারক ।
 ১০ টি
    	১০ টি    	 +৪/-০
    	+৪/-০  ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৫৮
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৫৮
কালের সময় বলেছেন: পরে আপনাকে হিসিব মিলিয়ে বুঝাতে হবে । ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
২|  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৩৩
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৩৩
***মহারাজ*** বলেছেন: ভালো লাগলো পোস্ট
  ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৫৯
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৫৯
কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৩|  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  রাত ১০:৪৬
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  রাত ১০:৪৬
আমি বন্দি বলেছেন: সুন্দর সচেতনমূলক পোস্ট ।
  ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৩:০১
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৩:০১
কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য ।
৪|  ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  রাত ৮:২৭
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  রাত ৮:২৭
আমি মিন্টু বলেছেন: হুম যা কইছেন ভালই কইছেন ।
  ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৩:০২
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৩:০২
কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ মিন্টু ভাইয়া আপনাকে ।
৫|  ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:১৬
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:১৬
বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: অসাধারন ভাল সচেতনমূলক পোস্ট ।
  ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৩:২০
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৩:২০
কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:১৮
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:১৮
মামু১৩ বলেছেন: ৭০ লক্ষ গরু, ৪০ লক্ষ ছাগল---এসব খেয়ে কত লক্ষ হার্টের অসুখে পরবে?