নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাহিত্যকর্মী, সংবাদকর্মী এবং শ্রমজীবী
(আমি এবং পাপড়ি রহমান )
আলোকচিত্রঃ মাসউদ আহমাদ
পিচ্চির উপহার দেয়া নতুন ক্যামেরা দিয়ে গত ৫ তারিখে ঢাকা শহরের সব সুন্দরী মেয়েদের ছবি তুলতে গিয়েছিলাম। প্রথমত, বইমেলায় ঢুকে কোন সুন্দরী চোখে পড়লো না! যাদেরকে চোখে পড়লো; তাদের সাথে সুদর্শন কেউ আছে!আমি শুধু সিঙ্গাল কাউকে খুঁজছিলাম। পেলাম না। ইতোমধ্যে বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সুন্দরীর সাথে দেখা হয়ে গেলো। তিনি আর কেউ নন! এদেশের বিখ্যাত লেখক আমার প্রিয় একজন মানুষ পাপড়ি রহমান। আমাকে দেখেই পাপড়ি আপা মৃদু হেসে ডাক দিলেন। আমি বললাম ছবি তুলতে দিবা? আপা ক্লোজাপ হাসি দিয়ে বললঃ আসো। আমার সাথে ছিলেন তরুন প্রজন্মের আরেক জনপ্রিয় লেখক মাসউদ আহমাদ। ছবি তোলার দায়িত্ব তার কাঁধে পড়লো! আমি তাকে বললামঃ মামু, ছবিটা যেন ভালো হয়। মামু একটি কামরাঙা হাসি দিয়ে বললেনঃ হইবো। ছবিতোলা শেষ; পরে দেখি আমি আর পাপড়ি আপার পায়ের ছবি তুলেছেন মামা! পাপড়ি আপা হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খেয়ে বললেন, মাসউদ পা এবং মাথা এর ব্যবধান মনে হয় জানে না! এদিকে মাসউদ মামা তো আমাদের হাসি দেখে খুব ক্ষিপ্ত। তিনি রেগে গিয়ে বললেনঃ আবার পোজ দেন, এইবার ভালো ছবি তুলবো! আমরা আবার পোজ দিলাম। ছবি তোলার মাঝখানে ফ্রেমের ভেতরে একজন অচেনা লোক ঢুকে পড়লো। পাপড়ি আপা বললেন, দেখছনি কারবার?! এদিকে মাসউদ আহমাদ এর শুধু ফোন আসে! আমরা আবার পোজ দিলাম। অতঃপর মাসউদ আবার ক্লিক করলেন। ক্লিক করতেই তার মোবাইলে আবার কল এলো। পাপড়ি আপা বললেনঃ মাসুদের গার্লফ্রেন্ড ফোন দিছে! এদিকে মাসউদ আহমাদ ক্ষিপ্ত হয়ে পুনরায় ক্লিক ক্লিক করতেই ক্যামেরায় উঠে এলো পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সুন্দরীর ছবি। আজব ঘটনা যে, সে ছবিতে পাপড়ি আপার পাশে আমাকেও খুব সুদর্শন মনে হচ্ছে!
২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৯
ইসমত বলেছেন: পাপড়ি রহমান!
কতদিন পর পাপড়ি আপাকে দেখলাম। ৮/১০ বছর হবে হয়তো। কত স্মৃতি!
সেই ভোরের কাগজ পাঠক ফোরাম থেকে প্রথম আলো বন্ধুসভা। অনন্ত শুভ কামনা।
৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ছবি সুন্দর হইছে ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৭
অগ্নি কল্লোল বলেছেন: শুভ কামনা রইলো।