নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জুয়েল তাজিম

জুয়েল তাজিম

অলস হবেন, তো হতাশা পাবেন। শুরু করুন,শেষ হবেই। সামনে এগোতে থাকুন, পথ কমবেই।

জুয়েল তাজিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

শুধু ধর্ষণের ক্ষেত্রেই একবার কোরআনের আইন চালু করুন

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪

বাংলাদেশের অনলাইন যোদ্ধারা প্রেমিক বদরুলের ব্যাপারে যতটুকু অনলাইন ফাঠিয়েছিল তা হয়ত বদরুলের সাথে ছাত্রলীগের নাম জড়িত থাকার কারনে!! বদরুলের প্রেমিকার প্রতি যতটুকু মমতা আর মায়া কান্না ছিল তা শুধু প্রেমিক বদরুলের সাথে ছাত্রলীগের নাম জড়িত থাকার কারনে।

কেন বলছি ??

পার্বতীপুরে ধর্ষিত ৫ বছরের সেই শিশুটির কথা নিশ্চই শুনেছেন কি প্রকৃয়ায় শিশু পূজাকে ধর্ষণ করেছে ধর্ষণকারী সাইফুল ইসলাম। কেমন পাশবিক ছিল সেই নির্মমতা।

বদরুল নির্মম এবং জঘন্য ছিল সেই ব্যাপারে কারো দ্বিমত নেই, কিন্তু সস্থা বিচার ব্যাবস্থার কারনে বদরুল এর মামলার নিস্পত্তি হতে কতদিন সময় লাগে তার কোন গ্যারান্টি এই দেশে কেউই দিতে পারবে না। খাদিজা নাকি বেঁচে যাচ্ছে! (আল্লাহর শোকরিয়া) এই বেঁচে যাওয়ায়র মধ্যেই কি বদরুল পার পেয়ে যাবে??

পূজার ধর্ষণকারী সাইফুল ইসলাম ইতিমধ্যেই গ্রেপতার হয়েছে। কিন্তু বিচার ব্যাবস্থার কারনে তাকে কিছুই করা যাচ্ছে না। শিশু পূজাকে যেই পাশবিক নির্যাতন করে ধর্ষণকারী সাইফুল ধর্ষণ করেছে সেই একই কায়দায় যদি ধর্ষণকারী সাইফুলের যৌনাঙ্গে ব্লেড ব্যাবহার করে হ্মত বিক্ষত করে নপুংশক করে রাস্তায় ছেড়ে দেওয়া হত তবে পুরা ধর্ষণকারীদের জন্য একটা দৃষ্টান্তমূলক বিচার হত।

কিন্তু সবাই চুপ হয়ে আছি!! এই দেশে অনেক হাই প্রফাইল নারীনেত্রী রয়েছেন, তাদের কোন বিবৃতি বা মনব্বন্ধন চোখে পড়েনি । তারা ধর্ষণকারীর বিচার ব্যাবস্থা নিয়ে কথা বলবেন না !! তাঁদের ঘ্যানর ঘ্যানর করা হচ্ছে শুধু সম অধিকার নিয়ে !!! নারীদের সবকিছুতেই স্বাধীনতা দিতে হবে !!

আরে ৫ বছরের শিশু পূজা এখনো নারী হয়ে উঠেনি সেই জন্যই চুপ তারা?
আজকে যদি দেশে শুধু ধর্ষণের ক্ষেত্রেই ইসলামী আইন, কোরআনের আইনে বিচার করা হত তবে ধর্ষণকারী সাইফুল এতক্ষন বেঁচে থাকত না। প্রকাশ্যে পাথর নিক্ষেপ করে তাকে হত্যা করা হত।

শুধু ধর্ষণের ক্ষেত্রেই একবার কোরআনের আইন চালু করুন দেখবেন এই দেশের মানুষ ধর্ষণ কথাটিই ভুলে যাবে।

কিন্তু তা হবে না এই দেশে জানি, কারন আমাদের দেশের হাই প্রফাইল নারীনেত্রী যারা আছেন তেদের কাজ হচ্ছে শুধু ইসলামের বিরোধিতা করা আর সম আধিকার সম অধিকার বলে ঘ্যানর ঘ্যানর করে যাওয়া।

গতকাল থেকেই কোন কাজে মনস্থির করতে পারছি না কোন কাজে এই শিশু পূজার উপর এই পাশবিক নির্যাতনের কবরটি দেখে। তাই মনের ভেতর জমে থাকা কথা গুলা কি বোর্ডে আঙ্গুল চালিয়ে দিলাম।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোরাণে প্রথমত কোন আইন নেই; যেসব আইনের কথা বলা হয়েছে, সেগুলো ততকালীন আরবের "তথাকথিত" সমাজপতিদের মাথার ভাবনা, যা মোটামুটি ততকালীন মক্কার জন্য প্রয়োজ্য ছিল; ততকালীন সময়ের মক্কার সবচয়ে শিক্ষিত ব্যক্তিও আজকের ৫ম শ্রেণীর বাচ্ছা থেকে কম জানতো।

আজকের সমস্যা সমাধানের জন্য মানুষের আইন আছে, বাংলাদেশ সরকারের মাথা নেই, আপনারও মাথা নেই।

কোরাণে কোন আইন নেই, ইবাদতের বই; ইহার ফলাফল মৃত্যুর পর অনুভব করতে পারবেন।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮

জুয়েল তাজিম বলেছেন: বলেছেন: ভাল বলেছেন, তবে মনে হচ্ছে শুধু আমিই মরব কিন্তু আপনি মরবেন না!!
কোরআনে অসম্পুর্ন কিছুই নেই, সমস্থ বিচার ব্যাবস্থার কথা লেখা আছে! আপনার মানার ইচ্ছা না থাকলে জানার ও দরকার নেই।

হ ভাই, কিছু মাথাওয়ালাদের কারনে বাকি সব মাথা পিঁপড়া খেয়ে ফেলছে !! তাই আমরা .।.।.।

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আল্লাহর হুকুম এবং রাসূল (সঃ) এর সুন্নাহ অনুসারে দেশের বিচার ব্যবস্থা চললে অবশ্যই পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হত, এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু, যাদের হাতে ক্ষমতা, তারা সবাই শয়তানের ধোকায় বিভ্রান্ত, সুতরাং বর্তমান পরিস্থির চেয়ে ভাল কিছু আশা করতে পারেন না।

চাঁদগাজীর মন্তব্য পড়ে হাসি আসল, আল্লাহ ওনাকে সঠিক জ্ঞান লাভের জন্য সাহায্য করুন, আমিন।

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

সেলিম৮৩ বলেছেন: কোরঅানের অাইন কায়েম থাকলে অপরাধ প্রবণতা শূন্যের কোটায় চলে যাবে? মানব রচিত অাইন কখনো মানুষের কলাণ বয়ে অানতে পারেনা। এই নরপিচাশকে ঠিকই অনেকদিন ডালভাত খাবার সুযোগ পাবে। একে যদি হাজার হাজার জনগনের মাঝে মাথা থেকে ধড়টা অালাদা করা হয় বা পাথর দিয়ে অাঘাত করে মেরে ফেলা হয় তবে এই অপরাধ করার অাগে অন্য যে কোন মানুষ হাজারবার চিন্তা করবে। এটা দিবালোকের মত সত্য।
কোরাণে কোন আইন নেই, ইবাদতের বই; ইহার ফলাফল মৃত্যুর পর অনুভব করতে পারবেন।@চাঁদগাজী। উনি চরম একটা মিথ্যা কথা বলেছেন। শুধু মিথ্যা নয়; যথারীতি কোরঅানকে অপমান করলেন। কোরঅানে সম্পদের বন্টন নীতি, নারীর অধিকার, শাস্তির বিধান, সমাজনীতি, ইসলামী রাজনীতি, দর্শন, অর্থনীতি, মানবীয় গুনাবলি তৈরীর বিধান, চরিত্র গঠন; কি নেই সেখানে? এরা কিন্তু তা দেখেনা।
মহান অাল্লাহ বলেন, "এরা(অবিশ্বাসীরা) অন্ধ এবং বধির, এদের চোখ অাছে কিন্তু দেখেনা; কান অাছে কিন্তু শোনেনা। এরা ঠিক চতুষ্পদ জন্তুর মত।"
হ্যা, অবশ্যই মৃর্ত্যুর পর দেখা যাবে কার অবস্থাটা কি হয়।

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


@সেলিম৮৩ ,

কোরানকে অপমান করা আমার ইচ্ছে নয়, কোরানে যদি আইন থাকতো, মোল্লা মৌলভীরা বিচারক হতো, আইনজীবির দরকার হতো না; খিলাফতের সময় বিচারক বানায়েছে শিক্ষিত লোককে, কোরানে হাফেজকে নয়।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১

জুয়েল তাজিম বলেছেন: হাফেজে কোরআন হলেই বিচারক হওয়ার সুযোগ নেই , ইসলাম ধর্মে শিক্ষা এবং শিক্ষিত ব্যাক্তিকে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।এখন ৮ বছর বয়েসে কোরআনে হাফেজ হচ্ছেন অনেকেই, কিন্তু ৮ বছর বয়সে কেউ কি বিচারক হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করে? নবী করিম (সঃ) এর আমলে নতুন কিছু ফায়সালার প্রয়োজন হলে আল্লাহ পাক ওহীর মাধ্যমে সামাধান দিত বা পত প্রদর্শন করত। কিন্তু সবাই ত আর নবী নয়। কোরআন একটা গবেষণার বিষয় এবং গবেষণার ক্ষেত্র হচ্ছে নবী করিম (সঃ) এর জীবনাদর্শ।
কোরআনের সহায়ক হিসেবে অনেক বিখ্যাত স্কলার গন বিভিন্ন কোরআনের তফসির ব্যাখ্যা করেছেন যা সাধারন জীবন ধারন থেকে রাষ্ট্র পরিচালনা পর্যন্ত সহায়ক।

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩

সেলিম৮৩ বলেছেন: ভাই, অামাদেশ দেশটা ইসলামী শাসন ব্যবস্থা দ্বারা পরিচালিত নয়। এখানে মানব রচিত বিধান দ্বারা শাসনকার্য পরিচালিত হচ্ছে।
এই মানব রচিত বিধানে মুফতি, মাওলানাদের কোন সুযোগ নেই। হযরত ওমর, হযরত উসমান, হযরত অালী; উনারা বিচারকার্য পরিচালনা করেছেন কোরঅান দিয়ে। বর্তমানে শিক্ষিত বলতে অামরা যা বুঝি সেইরকম একাডেমিক জ্ঞান তাদের ছিলোনা । কিন্তু তাদের যে জ্ঞান এবং হিকমা ছিলো তা অামাদের নেই।
কোরঅান অামাদের মাতৃভাষা নয়। সুতরাং অর্থটা তেলাওয়াতের সাথে সাথে সবাই বোঝেনা। এর জন্য অালাদা করে তার মাতৃভাষায় পড়ে নিতে হয়। অাপনি ইসলামের অনুসারীদের কটাক্ষ না করে অাপনার মতাদর্শ অনুযায়ী চলার ইচ্ছা থাকলে চলুন।
কিন্তু মসজিদ থেকে যে মরণের খাটিয়া অাপনার জন্য অপেক্ষা করছে; সেখানে কি বিকল্প কোন ব্যবস্থা রেখেছেন? মোল্লা, মৌলভীরা কাফনের কাপড়ে মুড়িয়ে কোরঅানের অায়াত তেলাওয়াত করে কবরে লাশ দাফন করবে; সেখানে কি অাপনার লজ্জা করবেনা? মোল্লা মৌলভী বলে কথা! তারপর অাবার রুপকথার গল্প তেলাওয়াত!! কি বিশ্রী ব্যাপার!! তাইনা?

৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২

মাহিরাহি বলেছেন: হার্ভার্ড ল স্কুলে প্রবেশ করতেই চোখে পড়বে পৃথিবী বিখ্যাত তিনটি আইনের উক্তি, যার একটি কোরানের।

http://library.law.harvard.edu/justicequotes/explore-the-room/west/

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩

জুয়েল তাজিম বলেছেন: তবুও আমরা কোরাআন থেকে দূরে থাকি আর কোরাআনের কথা বললেই ত্যানা প্যাঁচাতে আরম্ব করি। ধন্যবাদ আপনাকে তথ্যমূলক কমেন্ট করার জন্য :)

৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

মাহিরাহি বলেছেন: Harvard Law School, one of the most prestigious institutions of its kind in the world, has posted a verse of the Holy Quraan at the entrance of its faculty library, describing the verse as one of the greatest expressions of justice in history.

Verse 135 of Surah Al Nisa (The Women) has been posted at a wall facing the faculty's main entrance, dedicated to the best phrases articulating justice:

Qur’an (622 CE)

“O ye who believe!
Stand out firmly for justice, as witnesses
To Allah, even as againstPhoto of Group Veiled Women with a Baby, Artist Unknown, late 19th century. Brooklyn MuseumYourselves, or your parents,
Or your kin, and whether
It be (against) rich or poor:
For Allah can best protect both.”

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০

মাহিরাহি বলেছেন: দু:খিত আয়াতটি ঠিকভাবে আসেনি

“O ye who believe!
Stand out firmly for justice, as witnesses
To Allah, even as against Yourselves, or your parents,
Or your kin, and whether
It be (against) rich or poor:
For Allah can best protect both.”

৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:১৫

এ আর ১৫ বলেছেন: When a rape-case is caught or reported, “illegal sex” is proved either by testimony of the victim or physical evidences of bodily scars/bruises, torn cloths or pregnancy. Then the Sharia laws shown bellow come into force.
1. From Pakistan Hudud Law - Ordinance 1979. (Ordinance VII of 1979 amended by
Ordinance XX of 1980). Quote- "Proof of Zina (adultery) or Zina Bil-Jabr (rape)
liable to Hadd shall be one of the following:-
(a) The accused makes confession, or
(b) At least four Muslim adult male witnesses”. - Unquote.
2. From Codified Islami Law (“BidhiBoddho Islami Ain” - Islamic foundation
Bangladesh) Volume 1:-
(A) "Proof of adultery or rape liable to Hadd shall be one of the following:-
(a) The accused makes confession, or
(b) At least four Muslim adult male witnesses – Law#133.
1
(B) If force is proved, the rapist will be punished – Law#134.
(C) “Punishment will take place when zena or rape will be proved by witness” –
Law#135.
Sharia needs only one thing to punish the rapist, - eyewitness of four adult Muslim men.
Unbelievable it may seem, women’s witness is rejected, as in the references bellow:-
1. Hanafi Law-Page 353.
2. Shafi’i Law- page 638 Law#o.24.9
3. Criminal Law in Islam and the Muslim World –page 251
4. Tafsir of Translation of the Qura’an by Muhiuddin Khan pages 239 and 928.
5. Penal Law of Islam – Kazi Publications Lahore- page 44 – 45 – Quote - “The
evidence required in a case of adultery is that of four men (adult Muslims) and the testimony of a woman is such a case is not permitted………the evidence of women is originally inadmissible on account of their weakness of understanding, want of memory and incapacity of governing” – Unquote. Effort of addressing this embarrassment is in Codified Islamic Law (Bidhiboddho Islami Ain - Islamic foundation Bangladesh) Volume 1 page 311 with reference to Ata Ibn Yasar (RA), Hammad (RA) and Imam Hazm, a Spanish Palace-c of 15th century, - by allowing women-witness as half of man
ব্যাভিচার আর ধর্ষন কি এক জিনিস ? স্বেচ্ছা যখন নারি পুরুষ অবৈধ্য ভাবে মেলামেশা করে তাকে বলে ব্যাভিচার আর নারির সম্মতি ছাড়া জোর করে নারির সাথে যৌন মিলন করাকে বলে ধর্ষন । এই দুটোকি এক জিনিস ? কোরানে ব্যাভিচার প্রমান করার জন্য চার জন পুরুষের চক্ষুস স্বাক্ষির কথা বলা হ্য়েছে -- নিসা-র ১৫ নম্বর আয়াত : − “ব্যাভিচারিণী নারীদের বিরুদ্ধে চারজন পুরুষকে সাক্ষী হিসাবে তলব কর।” ----- এটা হোল ধর্ষন মামলায় চার জন পুরুষের চক্ষুস স্বাক্ষি রাখার পটভুমি যার ফলাফল হয়েছে কোন ধর্ষন প্রমান করা যায় না এবং কোন মেয়ে যদি চার জন পুরুষের স্বাক্ষি আনতে না পারে তখন তাকে ব্যাভিচারের অভিযোগে চাবুক মারা হয় কারন তার ধর্ষন হওয়াটাকে তার যৌন মিলনের স্বীকারুক্তি হিসাবে ধরা হয় যা ব্যাভিচারের পর্যায় পরে তাই তাকে চাবুক খেতে হয়( এখানে ৪ জন পুরুষের স্বাক্ষির প্রয়োজন হয় না কারন তার ধর্ষিতা হওয়াটার স্বীকারুক্তিকে ব্যাভিচারের স্বীকারুক্তি হিসাবে ধরা হয়। কোরানে চার জন পুরুষের শর্ত ব্যাভিচার প্রমান করার জন্য বলা হয়েছে সেই চার পুরুষের শর্ত ধর্ষনের ক্ষেত্রে প্রোয়গের ফলে ধর্ষকে শাস্তি দেওয়া যায় না ধর্ষিতাকে শুধু শাস্তি পেতে হয় । সেই কারনে সৌদি আরবে আপনি ধর্ষনের কোন কেস পাবেন না । সৌদি আরবে গৃহ পরিচারিকাদের উপরে যে যৌন নির্যাতন চলে তার কাহিণি এই ব্লগে বহু পাবেন ।p

১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৫১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
দেখলেন তো - আপনার পোষ্টের মূল বিষয়বস্তুটা কোনদিকে ঘুরে গেছে?

এইসবের কারণেই অপরাধের সঠিক বিচার আসে না। কারণ্, আমরাই সচেতন না। আর, সাইফুল যদি রাজনীতির সাথে জড়িত থাকতো - তাহলে দেখতেন এতক্ষণে প্রতিবাদী পোস্টের বাহার বয়ে যেত। কিন্তু সে জড়িত না বলে অল্প কয়টা লেখাই আসছে এ নিয়ে। আমরা সচেতন হলে - রাজনীতির সাথে নারী নির্যাতনের কেস গুলো মিশাতাম না।

নারীবাদীরা সবসময়ই পুরুষদের নিয়ে চিল্লাফাল্লা করেন। কিন্তু - এইসব সময়ে নারীবাদীদের কাউকেই আমি দেখি নাই আগায়া আসতে। আগায়া আসে পুরুষরাই। নারীবাদীদের বেশিরভাগই দেখছি এই দুর্ঘটনাগুলোর সময় অনুপস্থিত।

বিচারটা হবে কীভাবে - যদি আমার মূল সমস্যাটাকে আড়াল করে শুধু খামচা-খামচিতেই ব্যস্ত থাকি?

১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:২৭

এ আর ১৫ বলেছেন:
আজকে যদি দেশে শুধু ধর্ষণের ক্ষেত্রেই ইসলামী আইন, কোরআনের আইনে বিচার করা হত তবে ধর্ষণকারী সাইফুল এতক্ষন বেঁচে থাকত না। প্রকাশ্যে পাথর নিক্ষেপ করে তাকে হত্যা করা হত। ...
If this case goes to Sharia court then rape victim has to produce 4 eye witnesses of Adult Muslim me , women witnesses aren't acceptable in Sharia cour. In that case Rapist will get release when victim unable to provide 4 adult Muslim men eye witnesses and victim wiman will be punished for adultery .

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭

জুয়েল তাজিম বলেছেন: সৌদি আরবে যাওয়ার কেণ প্রয়োজন পড়ল ভাই? আমি আমার দেশের কথা বলছি। সৌদি আরবের আগের সেই সোনালী যুগ নেই । এখানে পূজার প্রসংগ টেনে আমার লেখার অবতারনা। ৫ বছরের পুজার ধর্ষোণ কারি চিহ্নিত ভাবেই গ্রেপ্তার হয়েছে এখানে বিচার করতে কোন সাক্ষীর প্রয়োজন পড়েনা যেহেতু ধর্ষক চিহ্নিত। যেই সব আইন কানুন চলছে সেই সব ত্যানা পেঁচানোর কথা বললে কথা বাড়তেই থাকবে, আমি বলেছি একবার চেষ্টা করি এই রকম ধর্ষোণের হ্মেত্রে যদি তড়িৎ বিচার করা যায় তবে কি ফল আশা করা যায়, একবার চিন্তা করুন। এখানে সৌদি আরবের প্রসংগ অমুলক।

১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: আইন আছে আরবে, ওখানে শাস্তির ভয়ে ধর্ষিতাও চুপ করে থাকে।

১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:২১

এ আর ১৫ বলেছেন: Am I saying only Saudi Arabia ? I am giving explanation from Sharia law and it is applicable for all countries who follow sharia law. You are claiming Sharia law will give best result because you don't know what is the requirements to proof rape in the Sharia court. Quran says in sura nisa verse 15 . Bring 4 men witnesses to proof adultery. This 4 men witnesses is only for adultery case as per Quran but for rape case sharia baz introduce 4 men eye witnesses condition for that reason rapist never punished.
You like to apply this 4 men eye witnesses condition sharia law in Bangladesh to prevent rape. Are you alright.
Why you are claiming this law as Quranic law ?? Does Quran say bring 4 men eye witnesses to prove the rape ??
Now you explain me how this sharia law will punish rapist when condition is 4 adult Muslim men eye witnesses. If you know this law then never make comment like this.
Kindly read my first comment wheŕe I highlight gist of this law which doesn't match with Quran.

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২

জুয়েল তাজিম বলেছেন: বাংলাদেশ তো আর সৌদিআরব নয় আর সৌদি আরবের শরিয়া আইনে বাংলাদেশ চলবে না। বাংলাদেশে অনেক বড় বড় ইসলামী স্কলার রয়েছেন তাদের সহযোগিতায় চাইলে বাংলাদেশে ধর্ষণ এর জন্য আলাদা শরিয়া আইন চালু করা যায় ।

সুরা নিসার ১৫ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে
"আর তোমাদের নারীদের মধ্যে যারা ব্যভিচারিণী তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের মধ্য থেকে চার জন পুরুষকে সাক্ষী হিসেবে তলব কর। অতঃপর যদি তারা সাক্ষ্য প্রদান করে তবে সংশ্লিষ্টদেরকে গৃহে আবদ্ধ রাখ, যে পর্যন্ত মৃত্যু তাদেরকে তুলে না নেয় অথবা আল্লাহ তাদের জন্য অন্য কোন পথ নির্দেশ না করেন।"

এখানে স্পষ্ট ভাবেই নারীদের ক্ষেত্রে উল্ল্যেখ করা হয়েছে আর পুরুষের ক্ষেত্রে সাক্ষীর সংখ্যা সম্ভবত ২ জন ( আমি সঠিক সংখ্যাটা মনে করতে পারছি না)

আমার লেখায় নারী (শিশু) ধর্ষনের শিকার, ব্যভিচারিণী নয়।

১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ব্যভিচারিণী, ধর্ষন ও জীবনঘাতি যৌন নির্যাতনের সংজ্ঞাটা হওয়া প্রয়োজন স্পস্টায়ন কোরানের আইয়াত ধরে, তার পর এর বিচারের জন্য কি রকম আইন প্রয়োজন পরে দেখবেন তা বিজ্ঞ বিচারকগন কোরানের সুত্র ধরে, কখন কোথায় কিভাবে হয়েছে তার প্রয়োগ । তবে যে কোন মুল্যেই হোক ন্যয্য বিচারটা চাইব আমরা জোরে সোরেই ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯

জুয়েল তাজিম বলেছেন: সুশাসন নিশ্চিত করা ছাড়া কিছুই সম্ভব নয়। কিন্তু কোথায় পাব সুশাসন!! ন্যায্য বিচার তো সোনার হরিণ

১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৪৩

কালীদাস বলেছেন: ১৩ নাম্বার কমেন্টের রিপ্লাইটা মন্দ হয়নি। শরীয়া আইনের প্রয়োজন নেই , দেশের প্রচলিত আইন মেনে চললেও এই জিনিষ হওয়ার কথা না। এবং আবারও বলব, সেক্স এডুকেশন প্রোপার ওয়েতে হাইস্কুল লেভেলে চালু করা উচিত। কাঠমোল্লারা চেঁচামেচি শুরু করে পুরাটা না পড়ে/না বুঝে, অথচ এই বিশাল জনগোষ্টীর মধ্যে সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেশন হচ্ছে বিকৃতভাবে। এই রসময় গুপ্তের চটি আর অনলাইনের এডাল্ট ফিল্ম দেখে বাল্যকাল থেকেই মানসিক বিকার আসছে, এটা কাটানোর জন্য আগে চিন্তা করা উচিত পলিসি মেকারদের।

আদারওয়াইজ, রেপিস্ট ধরা পড়লে খোঁজা করে দেয়ার পরামর্শ থাকল আমার পক্ষ থেকে। সিরিয়াসলি বলছি, ফান না।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১১

জুয়েল তাজিম বলেছেন: মনের কথাটাই বললেন আপনি। পলিসি মেকার যারা আছেন তারা তৈল বাজীতে ব্যাস্ত, এই সব ঝামেলা নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় তাদের নেই। সম্পরতি ইন্দোনেশিয়াতে শিশু ধর্ষনের ব্যাপারে নতুন আইন প্রনোয়ন করেছে এবং তা হল নপুংসক করে দেওয়া। যা এখন বাংলাদেশে সময়ের দাবি। এখানে কোন শরিয়ার প্রয়োজন নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.