নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জুয়েল তাজিম

জুয়েল তাজিম

অলস হবেন, তো হতাশা পাবেন। শুরু করুন,শেষ হবেই। সামনে এগোতে থাকুন, পথ কমবেই।

জুয়েল তাজিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বের প্রতি অপপ্রয়াস: ইতিহাস বিকৃতির নতুন চেষ্টা

০৪ ঠা জুন, ২০২৫ সকাল ১১:০০

আবারও ইতিহাসের বিকৃতি, আবারও মুক্তিযুদ্ধের মহানায়কদের অবমূল্যায়নের নীলনকশা! বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী, এএইচএম কামারুজ্জামানের মতো মুক্তিযুদ্ধের স্থপতিদের "মুক্তিযোদ্ধা" স্বীকৃতি বাতিল করে "সহযোগী" তকমা দেওয়ার অপচেষ্টা বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র ছাড়া আর কিছুই নয়।

১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ, তাঁর গ্রেপ্তার ও পাকিস্তানের কারাগারে প্রহসনের বিচারে ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ডাক দেওয়া— এগুলো কি "সহযোগীর" কাজ? মুজিবনগর সরকারের নেতৃত্ব, যুদ্ধকালীন সংগঠন ও কূটনৈতিক লড়াই কি "সহযোগিতার" পর্যায় পড়ে? তাহলে কীভাবে একটি অধ্যাদেশ জারি করে তাঁদের অবদানকে খাটো করা যায়?

এটি কোনো প্রশাসনিক সংশোধন নয়, এটা একটি রাজনৈতিক প্রকল্প— যারা বারবার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলতে চায়। ২০২২ সালের জামুকা আইনে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সহযোদ্ধাদের যথাযথ স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু আজ সেই স্বীকৃতি কেড়ে নেওয়ার পেছনে কী উদ্দেশ্য? যাঁদের রক্ত, ত্যাগ ও নেতৃত্বে এই দেশ স্বাধীন, তাঁদের তালিকা থেকে বাদ দিয়ে কি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নতুন করে লেখার চেষ্টা চলছে?

জাতি জানতে চায়:

কাদের স্বার্থে এই সিদ্ধান্ত?

কেন এই মুহূর্তে, যখন দেশ রাজনৈতিক উত্তাপের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে?

বঙ্গবন্ধুকে "মুক্তিযোদ্ধা" হিসেবে স্বীকৃতি না দিলে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস কীভাবে লেখা হবে?

ইতিহাসের নির্মম সত্য হলো— যতবার বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছতে চেয়েছে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী, ততবারই তা ফিরে এসেছে আরও প্রবলভাবে। আজও এই অপপ্রয়াস ব্যর্থ হবে। কারণ, বাঙালির চেতনার মর্মমূলে মিশে আছেন বঙ্গবন্ধু, তাঁর সঙ্গীরা এবং ৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত। গেজেটের কালো কালিতে তাঁদের অবদান মুছে ফেলা যাবে না।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুন, ২০২৫ সকাল ১১:০৮

কলাবাগান১ বলেছেন: ৭ বার কপি করলাম ৭ই মার্চ এর ভাষন এর স্নরনে...।
"ইতিহাসের নির্মম সত্য হলো— যতবার বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছতে চেয়েছে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী, ততবারই তা ফিরে এসেছে আরও প্রবলভাবে। আজও এই অপপ্রয়াস ব্যর্থ হবে। কারণ, বাঙালির চেতনার মর্মমূলে মিশে আছেন বঙ্গবন্ধু, তাঁর সঙ্গীরা এবং ৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত। গেজেটের কালো কালিতে তাঁদের অবদান মুছে ফেলা যাবে না।"
"ইতিহাসের নির্মম সত্য হলো— যতবার বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছতে চেয়েছে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী, ততবারই তা ফিরে এসেছে আরও প্রবলভাবে। আজও এই অপপ্রয়াস ব্যর্থ হবে। কারণ, বাঙালির চেতনার মর্মমূলে
মিশে আছেন বঙ্গবন্ধু, তাঁর সঙ্গীরা এবং ৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত। গেজেটের কালো কালিতে তাঁদের অবদান মুছে ফেলা যাবে না।"
"ইতিহাসের নির্মম সত্য হলো— যতবার বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছতে চেয়েছে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী, ততবারই তা ফিরে এসেছে আরও প্রবলভাবে। আজও এই অপপ্রয়াস ব্যর্থ হবে। কারণ, বাঙালির চেতনার মর্মমূলে মিশে আছেন বঙ্গবন্ধু, তাঁর সঙ্গীরা এবং ৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত। গেজেটের কালো কালিতে তাঁদের অবদান মুছে ফেলা যাবে না।"
"ইতিহাসের নির্মম সত্য হলো— যতবার বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছতে চেয়েছে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী, ততবারই তা ফিরে এসেছে আরও প্রবলভাবে। আজও এই অপপ্রয়াস ব্যর্থ হবে। কারণ, বাঙালির চেতনার মর্মমূলে মিশে আছেন বঙ্গবন্ধু, তাঁর সঙ্গীরা এবং ৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত। গেজেটের কালো কালিতে তাঁদের অবদান মুছে ফেলা যাবে না।"
"ইতিহাসের নির্মম সত্য হলো— যতবার বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছতে চেয়েছে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী, ততবারই তা ফিরে এসেছে আরও প্রবলভাবে। আজও এই অপপ্রয়াস ব্যর্থ হবে। কারণ, বাঙালির চেতনার মর্মমূলে মিশে আছেন বঙ্গবন্ধু, তাঁর সঙ্গীরা এবং ৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত। গেজেটের কালো কালিতে তাঁদের অবদান মুছে ফেলা যাবে না।"
"ইতিহাসের নির্মম সত্য হলো— যতবার বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছতে চেয়েছে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী, ততবারই তা ফিরে এসেছে আরও প্রবলভাবে। আজও এই অপপ্রয়াস ব্যর্থ হবে। কারণ, বাঙালির চেতনার মর্মমূলে মিশে আছেন বঙ্গবন্ধু, তাঁর সঙ্গীরা এবং ৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত। গেজেটের কালো কালিতে তাঁদের অবদান মুছে ফেলা যাবে না।"
"ইতিহাসের নির্মম সত্য হলো— যতবার বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছতে চেয়েছে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী, ততবারই তা ফিরে এসেছে আরও প্রবলভাবে। আজও এই অপপ্রয়াস ব্যর্থ হবে। কারণ, বাঙালির চেতনার মর্মমূলে মিশে আছেন বঙ্গবন্ধু, তাঁর সঙ্গীরা এবং ৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত। গেজেটের কালো কালিতে তাঁদের অবদান মুছে ফেলা যাবে না।"

২| ০৪ ঠা জুন, ২০২৫ সকাল ১১:৪৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন:

আরো সময় নিয়ে লেখা উচিত ছিলো।

@কলাবাগান, এটা দেখেন আগে।

০৪ ঠা জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৭

জুয়েল তাজিম বলেছেন: গতকালের গেজেট নিয়ে মিডিয়ার বিকৃতির জবাব দিতে হবে। মুজিবনগর সরকারের সকল সদস্য, যার মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাজউদ্দীন আহমেদও রয়েছেন, তাদেরকে বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কিছু সংবাদমাধ্যম ইচ্ছাকৃতভাবে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে—এটা অপসাংবাদিকতা, সাংবাদিকতা নয়।
যাই হোক, প্রশ্ন হলো—বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের এত জরুরি দায়িত্বের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে গেজেট প্রকাশের প্রয়োজন কী? দেশে অর্থনৈতিক সংকট, শিক্ষাখাতে বরাদ্দ মাত্র ১.৭%, কিন্তু প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন, নোটের ডিজাইন বদলে কোটি কোটি টাকা অপচয়! এইসব "ফালতু" সিদ্ধান্তের অর্থনৈতিক মাশুল কি ভেবেছেন? যেখানে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, গবেষণায় বিনিয়োগ বাড়ানো দরকার, সেখানে এইসব রাজনৈতিক সিম্বলিজমে সময় নষ্ট করার মানে?
আর প্রতিরক্ষা বাজেট? সেখানে কতটা কাটছাঁট হয়েছে? নাকি সেখানেও "অগ্রাধিকার" অপরিবর্তিত? সরকার শপথ নেয় রাগ-অনুরাগের ঊর্ধ্বে থেকে কাজ করার, কিন্তু এইসব সিদ্ধান্ত তো দেখছি পুরোনো রাগ-ক্ষোভেরই বহিঃপ্রকাশ। এভাবে একটি বড় জনগোষ্ঠীকে হতাশ করে ক্ষোভ বাড়ালে পরিণতি ভালো হবে না।
একটা সরকারের রাষ্ট্রদর্শন থাকা চাই—এনজিও-কর্পোরেট চাপা সার্কাস না। জনগণের ট্যাক্সের অর্থ যেন অর্থপূর্ণ খাতে ব্যয় হয়, সেটা নিশ্চিত করাই তো দায়িত্ব। নির্বাচিত সরকারের ওপর ছেড়ে দিন রাজনৈতিক সিদ্ধান্তগুলো। আপনাদের কাজ হলো সংকট মোকাবেলা করা, নতুন সংকট তৈরি করা নয়।

৩| ০৪ ঠা জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:০১

ধুলো মেঘ বলেছেন: যে বেঈমানটা দেশ ও জাতিকে ঘোর বিপদের মধ্যে রেখে রাতের আঁধারে পালিয়ে গেল, মুক্তিযুদ্ধ কি জিনিস - দেশে ফেরার আগে তাই জানতো না, ক্ষমতায় যাবার সাথে সাথেই পাল্লা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদেরকে খুন করা শুরু করেছে - এরকম একটা বেজাতকে কোন যুক্তিতে মুক্তিযোদ্ধা খেতাব দেয়া হয়েছিল - আমার তো মাথায় আসেনা।

এই কুজাতটাকে মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী বললেও তো মুক্তিযোদ্ধা ও মহান স্বাধীনতার অমার্যাদা করা হয়। এর মূর্তির মাথায় মুতে দেয়া ছিল জুলাই যোদ্ধাদের সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান জাতির প্রতি।

৪| ০৪ ঠা জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:১৬

আহলান বলেছেন: ইতিহাস কম বেশী সবাই জানে। কে পালিয়ে গেছে কে হীবন বাজী রেখে মুক্তি যুদ্ধ করেছে, তা কারোরই অজানা নয়। কিভাবে ৭১ এ শেখ জয় সিএমএইচে জন্মাইছে, সেই সময় কার পরিবার কত টাকা ভাতা পাইছে সবই জাতি জানে। বিগত ১৭ বছর হাজারো চেষ্টা করেও জিয়া কে রাজাকার বানানো যায় নাই। যারা বানাতে চেয়েছে তারাই আজ দেশ থেকে বিতাড়িত। তবে সংস্কারের নামে এইসব কূট ক্যাচালে অংশ না নেওয়াই ভালো। সংস্কারকে বিতর্কিত ও বাঁধা গ্রস্থ করতেই হয়তো জয় বাংলার কারসাজিতেই এখন এসব নন ইস্যুকে ইস্যু করার চেষ্টা চলছে। আওয়মীলীগ যে কি চীজ ২১ আগষ্টের গ্রেনেড হামলার পরবর্তী ফুটেজ বিশ্লেষন করলেই থলের বিড়াল বের হয়ে যায়।

৫| ০৪ ঠা জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:৩১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ইতিহাস বদলানো যায় না, সাময়িক বিকৃতি করা যায়।

৬| ০৪ ঠা জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৩৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বঙ্গবন্ধু সহ জাতীয় চার নেতা বীর মুক্তিযুদ্ধো হিসেবেই আছে, ভুল তথ্য ছড়িয়ে লাভ কি?
বঙ্গবন্ধু–তাজউদ্দীনসহ মুজিবনগর সরকারের সদস্যরা হবেন ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’, অন্যরা সহযোগী

০৪ ঠা জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৭

জুয়েল তাজিম বলেছেন: গতকালের গেজেট নিয়ে মিডিয়ার বিকৃতির জবাব দিতে হবে। মুজিবনগর সরকারের সকল সদস্য, যার মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাজউদ্দীন আহমেদও রয়েছেন, তাদেরকে বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কিছু সংবাদমাধ্যম ইচ্ছাকৃতভাবে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে—এটা অপসাংবাদিকতা, সাংবাদিকতা নয়।
যাই হোক, প্রশ্ন হলো—বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের এত জরুরি দায়িত্বের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে গেজেট প্রকাশের প্রয়োজন কী? দেশে অর্থনৈতিক সংকট, শিক্ষাখাতে বরাদ্দ মাত্র ১.৭%, কিন্তু প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন, নোটের ডিজাইন বদলে কোটি কোটি টাকা অপচয়! এইসব "ফালতু" সিদ্ধান্তের অর্থনৈতিক মাশুল কি ভেবেছেন? যেখানে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, গবেষণায় বিনিয়োগ বাড়ানো দরকার, সেখানে এইসব রাজনৈতিক সিম্বলিজমে সময় নষ্ট করার মানে?
আর প্রতিরক্ষা বাজেট? সেখানে কতটা কাটছাঁট হয়েছে? নাকি সেখানেও "অগ্রাধিকার" অপরিবর্তিত? সরকার শপথ নেয় রাগ-অনুরাগের ঊর্ধ্বে থেকে কাজ করার, কিন্তু এইসব সিদ্ধান্ত তো দেখছি পুরোনো রাগ-ক্ষোভেরই বহিঃপ্রকাশ। এভাবে একটি বড় জনগোষ্ঠীকে হতাশ করে ক্ষোভ বাড়ালে পরিণতি ভালো হবে না।
একটা সরকারের রাষ্ট্রদর্শন থাকা চাই—এনজিও-কর্পোরেট চাপা সার্কাস না। জনগণের ট্যাক্সের অর্থ যেন অর্থপূর্ণ খাতে ব্যয় হয়, সেটা নিশ্চিত করাই তো দায়িত্ব। নির্বাচিত সরকারের ওপর ছেড়ে দিন রাজনৈতিক সিদ্ধান্তগুলো। আপনাদের কাজ হলো সংকট মোকাবেলা করা, নতুন সংকট তৈরি করা নয়।

৭| ০৪ ঠা জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

রাসেল বলেছেন: যে দেশের রাজনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক, দেশপ্রেমিকরা মুক্তিযোদ্ধা এবং দেশপ্রেম নিয়ে মারামারি, কাটাকাটি, তর্কযুদ্ধ করে না; তারা কি দেশের মঙ্গল করে না?

এই ধরনের নাটকের প্রয়োজন নেই।

৮| ০৫ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৯:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: এই নিউজটা সঠিক নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.