নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অামরা অনেক কিছু না জানিয়াই ধরে নেই, একদম আন্দাজে বলে দেই ! সেই ছোট্টবেলার পাটী গণিত থেকেই এই মনে করা-করির প্রচলন এসেছে। সেরকম ভাবেই আপনারা সবাই ধরে নেন, নীচে তিন চারটে ছবি পোস্ট করিয়াছিঃ ( হাসি )
প্রথম ছবিটায় দেখতে পাচ্ছেনঃ
মিরপুর স্টেডিয়ামে সেই ১৯৯৮ সালে ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলতে আসা পাকি টীমের প্লেয়ারগুলো মাঠে ঢুকতেছে।
সেই সময়ে বাংলা মেযেগুলোকে ওড়না ছাড়া দ্যাখা গেলে, সবার ই চেহারায় বিষ্ময় চিহ্ণ দ্যাখা যায়। তবুও দর্শকে ঠাসা গ্যালারীটায়, ছেলে মেয়ে গিজগিজায় ! বারে শুক্র..
হঠাৎ ওড়নার চলনের ৯৮ এর ওই সময়ে গ্যালারীর মসজিদ প্রান্তে পাতলা এক টী শার্ট গায়ে কোন ধনীর দুলালী,
যাহার সর্বাঙ্গে আধুনিকতার ঝোলা ঝুলী,
তার দুই হাত উপরে তুলে একটা প্লাকার্ড ধরে আছে।তাতে লেখা আছেঃ
Afridi please marry me?
মেয়েটা যেমন ভি আই পী গ্যালারীর রেলিং ধরে লাফাচ্ছে, তেমনি বিকট গলায় আফ্রিদী , অাফ্রীদী বলে চিল্লাইতেছে ?
মানুষের গর্জাগর্জীতে আফ্রীদী মেয়ের ডাক না শুনিলেও, ক্যামেরার ঝলকে প্লাকার্ড দেখে ক্যাপ ঠিক ঠাক করতে করতে পীচের দিকে এগুচ্ছে। পাইক্কা বাকি সতীর্থ গুলোন কেউ তার পিঠে চাপড়ায়, কেউ খোচা,লাগায় আবার কেউ কেউ চোখ মেরে দেয় !
বিটিভির ক্যামেরা ম্যান তখন মাঠের দর্শক, প্লেয়ার খেলা ট্যালা ভুইলা- ধনী বাপের অত্যাধুনিকা মাইয়াটার উপ্রে ফোকাস সেট করিয়াছেন !
( বাঙ্গালীর মতই হা করিয়া গোটা দুনিয়া দেখিলো, কুত্তার মত ক্রিশ লক্ষ্য মানুষ হত্যার করেও একজন নৃংশস খুনী, লৌহমর্ষক ধর্ষক, খান পিতার প্রায় অশিক্ষিত আরেক্টি খান পুত্রকে
রাজপুত্র বানানোর গল্প ! )
পাশাপাশি ওইদিন বিশ্ববাসী বাঙ্গালীর মানসিক লেভেলটাও মাইপা নিলো!
হঠাৎ এক ঝটকায় ক্যামেরাম্যান কমেন্টবক্সের উপ্রে ক্যামেরা ফেলিলে, আবছা আলো আধারে খেয়াল হইলো, কমেন্টেটর মাইক্রোফোনটা মুখের সামনে ধরে দাড়িয়ে আছেন ! তবে তার তার মুখ দিয়ে কোন কথা বেরুচ্ছে না ?
তার চোখ দুটো ভুল দেখছে?
কান দুটোও ভুল শুনতেছে ?
( তার এক্সপ্রেশন দেইখা শিশু আমার ওরকম মনে হইছিলো )
হঠাৎ ক্যামেরাম্যান আবারো উথাল পাথাল প্লাকার্ডীয় মেয়েটার উপ্রে ফোকাস করিলেই, গ্যালারীর দর্শকের তীব্র চীৎকার আসে। ক্যামেরামান মজার খেলা পাতলো। একবার পাক্সতানী প্লেয়ার একবার অাধুনিকা বালিকায়, লেন্স লাগায়?
( তখন অত্ত বুঝিনা। এখন এরকম দৃশ্য দেখলে মনে হইতো, আরো একবার বাংলাদেশকে ধর্ষণ করলো ওরা? )
কমেন্টেটরের নাম সেদিন আমার জানা ছিলোনা। একটু বোধ বুদ্ধি হইলে একদিন জানিয়াছিলাম, ওনার নাম,
- রকিবুল ইসলাম,
নীচে লেখা ছিলো,
দি ফর্মার ক্যাপ্টেন অব বাংলাদেশ ক্রিকেট টীম ♥
তাহারো অনেক পরে একদিন জানা গেলো, ইনিই তখনকার পাক্সতানের হার্ডহীটার একজন ওপেনার ছিলেন।
যিনি উত্তাল একাত্তরের জানুয়ারী ফেব্রুয়ারীর দিকে পূর্ব পাক্সতানের কোন এক মাঠে জয় বাংলার স্টীকারটা সর্বপ্রথম প্রকাশ্যে বয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন।
জানেন তো ও স্টীকার পেলেই আপনি তখন গাদ্দার। সাক্ষাৎ মৃত্যু উপহার ! তখনকার বাঙ্গালীর প্রাণের ওই স্টীকার গোপনে, আড়ালে, গভীর রাতে বাসের সীটে সীটে, নয়তো সরকারী অফিসের দেওয়ালে দেওয়ালে টানানো হইতো?
রবিবুলের ব্যাটের উপ্রের জয় বাংলার স্টীকার বিদেশী সাংবাদিকদের নগদ ক্লীকে ছড়িয়ে পড়েছিলো সমগ্র বিশ্বে- নতূন ভূখন্ড জন্মের পূর্বাভাস দিয়ে গেলো ওপেনার রকিবুলের ব্যাট !
সাতই মার্চ পেরিয়ে পচিশ মার্চের কালো রাত্রিটুকুন কেটে গেলো?
ছেলেটার মাথার ভিত্রে শুধু একটাই লাইন,
' এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম ,
এবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম '
কাউরে কিছু না বইলাই, রাতের ভাত না খেয়েই বাবার কোল্ট রিভলভারটা পকেটে নিয়েই সোজা সীমান্তের কোন ক্যাম্পে চলে গেলেন। অথচ পাক্সতান জাতীয় টীম তারে ওপেনার হিসেবে সিলেক্ট করিয়াছে? সামনেই নাম, যশ খ্যাতি, বিদেশ বিভূইয়ের হাতছানি?
ওসবে থুহহহ, দ্যাশ তার বাংলা চাই,
এর কোন বিবল্প নাই?
তারপরের টুকু ত সবার জানাই?
তার ২৮ বছর পরে আইসা, একজন ক্রাক রকিবুল ইসলামেরর চোখ দুটো যেনো বিশ্বাস করতে চাইলো না, ঠিক ওনার নিজের মেয়ের বয়সী মেয়েটা এসব কী
বলে যাচ্ছে ?
কেউ খেয়াল করলোনা কমেন্টস বক্সে বসে বসে একজন ক্রাক যোদ্ধার চোখ ফোটা ফোটা কিছু অভিমান ঝরলো?
বাইরে তখনো ক্যামেরা ম্যান দর্শক, আফ্রীদী আর ভুল করদর থাকা প্রজন্মের মেয়েটার কন্ঠ প্রতিধ্বনিত হয়।
প্রিয় রকিবুল স্যার,
যথাবিহীত সম্মান আর সবটুকু ভালোবাসা আপনার জন্যে বিজয়ের এই মাসটাতে আমার।
৭৫ এর পরে যা হয়েছিলো তা তো আপনার জানাই। সব গুমোট আর ধামা চাপা পড়ে আছে স্যার। প্রজন্ম জানেই না আসলে, একাত্তর কেমন ছিলো?
রাজাকার গুলো কি কি করেছিলো?
কর্ণেল তাহেরের সাহায্য চেয়ে কোনরকমে ক্যান্টনমেন্টের বন্দী দশা কাটানো সুচতুর মেজর জেনারেল জিয়া,
মুক্তিযুদ্ধের একপ্রান্তের রুপকার,
খালেদ মোশাররফ কে হত্যা করে ক্যান্টনমেন্টের খেজুর গাছে ঝুলিয়ে রাখলো?
আমি ৭৫ সালে হত্যা করা সেই মেজর খালেদ মোশাররফের কথা বলছি, মাত্র চার বছর আগে যুদ্ধে কেনা বাংলাদেশটার অর্ধেকটাই যার একার অবদান?
আমি সেই খালেদ মোশাররফের কথা বলছি, যার হাতে ক্রাক প্লাটুনের রুমী, বদি, জুয়েল গুলো জন্মায়?
কি মনে হয় রকিব স্যার?
হাজার বছরেও কি আর একটা ক্রাক প্লাটুনের জন্ম কেউ দিতে পারবে?
আমার বোধ হবার পর থেকে, টিভি আর পত্রিকায় শুধু বেগম জিয়া কে দেখতাম। একজন বঙ্গবন্ধুকে চিনতে জানতে আমার সময় লেগেছিলো নবম/দশম শ্রেনীকাল !!
আমার পাঠ্য বইগুলো ছাপেনি।
টিভি আর পত্রিকায় তখন শুধুমাত্র ডুপ্লিকেটেদের জয় আর জয় !
রুমী -বদী- আলতাফ মাহমুদদের চিনতে আমার কলেজ লাইব্রেরীর বিবর্ণ ছেড়া মলাটের হঠাৎ পাওয়া জননীর- একাত্তরের দিনগুলি র পৃষ্ঠা উল্টাইতে হইছে !
মা কিছু কিছু বলতো, সেখানে মুজিব নামটা আসতো বারবার। তবে ওটুকুতেই সন্তুষ্ট থাকতে হইতো। কোন কিছুতেই আর তারে পাইতাম নাহ?
স্যার, ওই প্লাকার্ড উচিয়ে ধরা মেয়েটার আসলে দোষ না?
ও তো আর জানে না, আফ্রীদীগো খান পিতারা ওর মায়ের ছোট্ট বোনটাকে ধর্ষণে থ্যাৎলানো মৃত্যু উপহার দিয়ে গেছে?
ওগুলো মনে করে করে পাক্সতানের অন্ধকারাচ্ছন্ন, কুসংস্কারে ভরা, উত্তপ্ত বালুর জনপদের ক্যান্সারাক্রান্ত বুড়ো খানেরা যখন স্বশব্দে হাসে। আড়াল থেকে ওগুলো শুনে শুনে তাদের ই ছেলেপুলে আফ্রীদি গুলো কামার্ত চোখে গুগল- ফেইসবুকে এখনো হয়তো বঙ্গনারীর অঙ্গ সৌষ্ঠব খুজে খুজে মজে?
জানেন তো স্যার, ২০১৫ সালের প্রথম দিকে গুগলের এক প্রতিবেদনে বলা হইছিলো, বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্ণ সাইট সার্চ দেওয়া দেশটির নাম- পাক্সতান !
পবিত্র ভূমির পবিত্র মুসলমান !
যান না যান যান,
ভাই বইলা গোহামারা খাইয়া আসেন?
( স্লাং - দুঃখিত)
হাহাহা, ডি এন এর কথ মনে পড়লো। ওদের প্রজন্ম থেকে প্রজন্মেই নষ্ট রক্তের ট্রান্সফার।
চারনেতা, খালেদ মোশাররফ টু প্রাণ বাচানো বন্থু কর্ণেল তাহেরকে ফাসীতে ঝুলাইয়া মারার পরে, মোটামুটি সেনা, অফিসার যোদ্ধা গুলো সহ ১৯৭৭ সনের ৯ ই অক্টোবর পর্যন্ত সর্বমোট ১১৪৩ জনকে ফাসী দিয়েছে!
হ্যা সংখ্যাটি আপনি ঠিক দেখিয়াছেন, এগার মত তেতাল্লিশ জন সেনা অফিসার কে মেজর জেনারেল জিয়া ফাসী দিয়া হত্যা করেছেন। বাংলাদেশের কারাহার গুলো তখন তরুন সব সৈণিক আর অফিসারদের দীর্ধশ্বাসে ভারী হইয়া উঠিয়াছিলো স্যার।
শুধু মাত্র গদির পাকাপোক্ত করণের জন্যেই একাত্তরের সর্বোচ্চ গাদ্দার নিযামী কে দেশে আনিয়া, নাগরিকত্ব দিলো?
সেই যে সব লুকোনো শুরু হলো। বাঙ্গালী ভুলো জাতি তো, সব ভুলেই রইলো। রাজাকারেরা ভি আই পি ফ্লাগ টানাইয়া গাড়ি হাকালো। সদ্য, মধ্য জন্মা প্রজন্ম জানতেই পারলো না ওর একটা মাথা নষ্টকরা জন্মযুদ্ধের ইতিহাস আছে। নায়কেরা হিমালয় সম বীর, নায়িকাদের সাগরের মতই দুঃখ ধারণ ক্ষমতা।
প্রজন্ম জানলোই না, মর্তে মর্তে ও পূর্বসুরীরা হেসে ছিলো?
একবার জানলে, বুক ঠুকে বলতে পারতো, স্পার্টান রা হয়তো এক সাথে দলবদ্ধ হয়ে মরতে ভয় পায় নাহ।
কিন্তু আমগো ১৬ বছরের আবু মিয়া, কিংবা সাতক্ষীরার দশ বছরের নাম না জানা ছেলেটার মতন দীর্ঘ একদিন একরাত বুকে মাইন বেধে ঠায় বসে থাকার সেই সাহস আছে কোন জাতের ব্যাটার?
মেয়েটির হয়ে,
প্রজন্মের হয়ে আপনার কাছে ক্ষমা চাইছি স্যার! ভালো থাকবেন সব সমময..
.
ছবি দুইঃ
মুস্তাফীজ পাইক্কা কার সাথে জানি ছবি দিছে। তারে গালেনের দরকার নাই বস।
তার বয়েসটাও আহামরী না।
সে ও আমার মত নাজানা প্রজন্মের বাইরে না। সব কিছু একতরফা ভাবলে চলেনা।
আপনি হয়তো পরিবেশ, পারিবারিক কারনে অনেক কিছুই ছোটাবস্থা হইতেই জানিয়াছিলেন, কিন্তু দেশের এমন ও এলাকার মাস্টার্স পড়ুয়া ছাত্রের সাথে আমার পরিচয়, তার কাছে একাত্তর মাইনে স্রেফ গণ্ডগোলের বছর, তার দাদাজান বয়ান করিয়া গিয়াছেন তারে ?
আবার আমার এক বন্ধু আছে, যার বাড়ী জয়পুর হাটে। ২০ ১২ সালের দিকে একদিন ইয়ার্কীচ্ছলেই , বুক ফুলায়ে বললো, দোস্ত আমার দাদা এলাকার রাজাকার কমান্ডার ছিলেন !
আমি হা হয়ে গেলাম। ওর স্বাভাবিকতায় আমার জীঘাংসা বাড়লো?
বললাম দোস্ত, এইটা এমন ভাবে সবার সামনে বলিস না, কি মনে করবে সবাই? বলতে পারতাম না, তুই রাজাকারের নাতি এটা সবাই জানলে তোর সাথে রাস্তায় বেরুতে পারবো না আমি, লজ্জা পাবো?
সময়ে অসময়ে জানা হলো, ওই অঞ্চলটাই রাজাকার অধ্যুষিত ছিলো। রাজাকারেন নাতির কাছে সেটা স্বাভাবিব ই তো?
বছর ঘুর্তেই চেনা হলো, বন্ধুটির স্বভাব চরিত্র তাহার রাজাকার দাদাদের মতই !
ডি এন এ ফ্যাক্টর বস!
ছবি তিনঃ
মেয়ে দলের ক্যাপ্টেন উর্দু বলেছে। তারে ও গালী দেওয়া যাবেনা। সে ও প্রজন্মের মতই জানেনা। তাদের পাঠ্য বই গুলোতে ও ছাপানো হয়নি !
সেদিন ফাতিমা আপুর একটা লাইন মনে ধরলো, মুস্তাফীজ ছবি লোডায়, সালমা উর্দু কয়, বহুত হইছে, এখন সময় হইছে জানাইবার?
ইয়েস, আপনি যদি বাংলা ক্রাক পুলাপাইন হইয়া থাকেন, জানাইতে থাকবেন আশে পাশের ছোট, বড়, গুড়ো সক্কলেরে।
এ দায়িত্ব কেউ দেয়না?
অনেকে পাগল ছাগল ভাইবা হাইসা যায়, ব্যাপার্না, ওরা অনুর্বর, গীবত শ্রেণীর কিছু বাল ছাল টাইপ সুবিধাভোগী ।
আর আপ্নার এই জানানো, বলা কওয়ায়, জাতি দেশ কিছু আপ্নারে দেবেনা ভাইটুজ। আপনি আশা ও করেন না হয়তো?
তাইলে কি আর আজম খানেরা বিনা চিকিৎসায় মরে যায়?
তবে কইতে পারি আবার যদি কোন দিন দ্যাশে যুদ্ধ টুদ্ধ বাইধা যায়,
এই সমস্ত বাংলা ক্রাকেগো দ্যাখা হইবো পীচ রাস্তা নয়তো পরীখায় ?
দ্যাশের লাগি কিছু কিছু ভ্যাগ্যাবন্ড ই বোনের মোষ তাড়ায়। কালের স্বাক্ষী ইহিহাস ত তাই বলে। নাইলে কি আর ১৬ই ডিসেম্বর জন্মায় ?
ছোট্ট একটা গল্প দিয়ে শেষ করি।
১৪ সালের মাঝ বরাবরা একটা রিকু আইলো, নাম তার আহমেদ আফ্রিদী !
পোস্ট পড়ে, আসে যায়, আমার মনটা শুধু খচ-খচায়? কত্ত সুন্দর পোলাটার নামে পেছেতে অাফ্রীদ্রি লাগায় ?
ওরে খোচাই, ভালো কোন লেখায় মেনশন করি, ছবির নীচে লেখি, এই ছেলেটার নাম, কেন আহমেদ সাকিব, তামিম, মাশরাফী, আশরাফুল না হয়ে- আফ্রীদ্রি হবে?
ও তৎক্ষণাৎ আমায় গালী দেয়,
সব একসাথে পার্লে ঢুকায় দেয়?
ওকে আরো ভালো ভাবে বলতে গিয়ে হঠাৎ দেখি, yoy can't rply..
ব্লক দিয়ে চলে গেলো ?
১৫ সালের মাঝের কোন একদিন, রিকু আসলো, নামঃ ক্যাপ্টেন ম্যাশ !
টুং শব্দে একটা টেক্সট-
সরি জিকো দা,
আমি ও আপ্নার মত বাংলাদেশ !
অাইজকে একটা মোটামুটি সুশ্রী মেয়ে আফ্রীদীর সাথে ছবি তুইলা পোস্ট দিতেই দুই তিন চেতনাধারী গ্রুপ দুই তিন শিরোনামে ছড়াইছে !!
আমার মনো হয়, ওই মেয়েটাকে দু ই একটা গল্প শোনালেই কেদে কেদে আফ্রীদীদের মুখে থুতু ছিটাবে। আরো গল্প জিগেস করবে?
তারপর একদিন ওর ওয়ালে গিয়ে দেখবো, চলেন একটা গল্প শোনাই,
পাাক আর্মীর জ্বীটটা যেই না ব্রীজের উপর আসলো, তখনই অাবু মিয়া জোরসে লিভার চাপ দিলো, কিন্তু ব্লাস্ট হলোনা। এভাবে তিনবার চাপেই ব্লাস্ট, সাতটা জানোয়ার মরেছিলো...
আমি লাইক বাটনাটাতে প্রেম করেই মুচকি হেসে সরে আসবো। বুকের ভেতর বীকট চীৎকার হবে - আমিই বাংলাদেশ..
#আমরাই_বাংলাদেশ
২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:২৬
জাহিদ হাসান মিঠু বলেছেন:
#আমরাই_বাংলাদেশ।
৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৫
আসিফুজ্জামান জিকো বলেছেন: অনেকগুলি বানান ভুল করেছি ভাইয়া। দুঃখিত। লাইক বাটনটাতে প্রেস করে হবে.. #কলাবাগান ভাইয়া
৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৬
আসিফুজ্জামান জিকো বলেছেন: হ্যা মিঠু ভাই, আমরাই তো প্রজন্ম যোদ্ধা। আমরাই বাংলাদেশ।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৩৯
কলাবাগান১ বলেছেন: "আমি লাইক বাটন টাতে প্রেম করেই মুচকি হেসে সরে আসবো। বুকের ভেতর বিকট চীৎকার হবে - আমিই বাংলাদেশ.."