নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
- বোনটা কি নিরাপদ?
#আমার_বোনটা
আর্মীর ওই লোকটা নাকি মেয়েটাকে প্রায়ই ডিস্টার্ব করতো! - কে এই লোকটা?
চাইলেই সনাক্ত করা যায়।
জানতো মেয়েটির পরিবারের লোকগুলো, মেরুদন্ডহীন স্থানীয়রা এবং নাম মাত্র বন্ধুগুলো।
পুরো বাংলাদেশের তরুণ, যুবারা মেয়েটির জন্যে ফাটছে যখন, তখনো আমার চোখে ওর একটা বন্ধুর বক্তব্য, কিংবা কোন এলাকাবাসীর বর্ণনা, ভিডিও কিংবা পরিচিতের কারো কোন লেখা ফীডে, পত্রিকাতে কিচ্ছুই চোখে পড়েনি?
ঘটনাটা সম্পূর্ণ প্লান করা ছিলো।
সন্ধ্যা সাতটার পরে নাকি ক্যান্টনমেন্টের ওই গেইট দিয়ে আর কাউকেই যাতায়াত করতে দেওয়া হয়নি এবং ক্লোজ সার্কিট ঝুলানো থাকলে ও তা বন্ধ ছিলো, মধ্যিখানের সময়ের ভিডিও নেই। চালু হয়েছে পর দিন থেকে।
এটা ওই সৈনিকের সাথে কয়েকজন আর্মী সৈনিকের প্লান অনুযায়ী করা হয়েছিল।
মেয়েটির সাথে কথা কাটাকাটি থেকে বাক বিতণ্ডা। একটু সময় নষ্ট করা, গায়ে হাত দেওয়া। টানা হ্যাচড়া, বুক খুবলে ধরা, গালী দেওয়া চলছে। বোনটা তখন কাদছে, হাত ছাড়াতে ঝাকাঝাকি করে?
পড়া বিকেল দ্রুতই কালো হয়ে যায়।
হঠাৎ করেই মাটির ঢিবির উপরেই মেয়েটিকে চেপে ধরলো। আশ পাশের মানুষ গুলো তখন সামনে পিছন দিয়ে একটু দুরে গিয়ে ঘুরে ঘুরে দেখছে! ফেরেনি কেউ! ওর সাথে থাকা বন্ধুটিও না। বন্থুটি কে ছিলো?
ওখানকার মাটির ঢিবিতে নাকি এখনো টানা হ্যাচড়া ধস্তা ধস্তির চিহ্ণ। ন্যাতানো দোমড়ানো ছোট ছোট গুল্ম?
অথচ কি অাশ্চর্য বাংলাদেশ আমার?
সম্ভবত এটা মেয়েটির সাথে থাকা কোন নাম মাত্র বন্ধুর বর্ণনার আলোকে আমি লিখছি।
যা ছোট বড় হতে হতে অনেক মাধ্যম ঘুরে ফিরে আমার চোখে পড়েছে।
সর্বোপরি কথা গুলো, আই মীন ধর্ষণের দৃশ্যটা আমি দেখতে পাচ্ছিলাম চোখের সামনে।
আমার বিশ্বাস ও হতে শুরু করলো, যেটা খুব দৃড় এখন। এমনই তো হয়...?
আশ পাশ দেখে শুনে দ্রুম দিয়ে মেয়েটির নাকে ঘুষি বসিয়ে দিলো আর্মীর জোয়ান টা।
মেয়েটি অজ্ঞান হলো। জ্বীপটা ব্যাক গিয়ারে পেছনে আনা হলে ওরা মেয়েটির অজ্ঞান দেহ জ্বীপে তুললো?
মেয়েটির জামা কাপড় খুলতে বেগ পেতে হয়নি।
ঘুষি খাওয়া অজ্ঞান মেয়ের কাপড় খুলতে ধস্তা ধস্তি করা লাগেনা! মেয়ের জামা কাপড়গুলো ছিলো একদম সাধারন, কোথাও কোন ছেড়া ফাটা ছিলোনা।
ওকে ওরা জ্বীপে তুললো। তিন চার জোড়া হাত তখন আমার বোনটারে বিবস্ত্র করে চলেছে।
সর্বত্র হাত চালায় আপ্নার বোনটার দেহে অন্ধকার জ্ব্রীপে?
ভাবতে পারবেন পাকহানাদার গুলোর কথা।
প্রচন্ড ধর্ষণ, সম্মিলিত ধর্ষণ।
আমার বোনের মুখ বাধা, নয়তো প্রচন্ড চেপে ধরা, মাথাটার উপর হাটু দিয়ে হাড় ভাঙ্গা চাপ তখন।
ওদিকে ধর্ষণে গুংড়ে উঠছে ব্যাথায়?
বোনটা আমার, আহারে..
ওরা আর্মীর জোয়ান।
ব্যায়ামে দেহ সুঠাম, তারপর জনগণের দেওয়া ট্যাক্সের টাকায় সরকার ওদের খাওয়ায় তাজা এবং পুষ্টিকর খাবার।
ঘরবাড়ী ছেড়ে অধিকাংশই প্রথম কিছু বছর ওরা ব্যাচেলর। তাই স্বাভাবিক ভাবে ওদের কাম ক্ষুধা টা একটু বেশীই থাকে। আর আর্মীর সৈনিক প্রজাতীর বেশির ভাগ ই পঞ্চম টু অষ্টম শ্রেণী হতে আসে!
চোখ বন্ধ করেন তো?
আধার হয়ে আসছে, ক্যান্টনমেন্টের মত বিশাল গাছপালায় ছাওয়া, বড় মাঠ, চাষের জমি এবং স্থাপনার বিশাল এরিয়া ঘুরে ঘুরে মৃদু গতিতে হেডলাইট বন্ধ কোন জ্বীপে আমার /আপনার ছোট্ট বোনটা, স্ত্রী কিংবা কোনন বাবার মেয়েটাকে
- ওরা একজন মুখ চেপেছে, কেউ ধরেছে হাত, কেউ তার বক্ষ কামড়ে মাংশ তুলে নিচ্ছে, কেউ একজন সেক্স বর্ধক ঔষুধ খেয়ে ধর্ষন করেই চলেছে নিরবিচ্ছন্ন?
চোখ বন্ধ করলে বন্ধ মনটা খুলে যায়।
অনুভূতি আপনারে দৃশ্যটা চোখের সামনে দেখিয়ে দিয়ে যায়? অনুধাবন করেন একটু ...
মেয়েটির লাশে বুটের পাড়া স্পষ্ট।
পুরোটা বুকে কামড়ের দগদগা দাগ।
দেহের আবেদনময় স্থান গুলোর চামড়া ছোলা ছোলা। লাশের পাশেই সম্পূর্ণ ভালো পোশাকটা দলামুচ করা।
কনডম ব্যাবহার করেছিলো ওরা।
যৌনাঙ্গের চারপাশের চামড়া ছেলা।
তবু মেডিকেলে ধর্ষণ আলামত নেই।
গাড়ীর ভিতর বারবার ধর্ষনের পর মেয়েটির হয়তো জ্ঞান ফিরেছিলো?
পা আ আ নি চেয়েছিলো অস্ফুট স্বরে কয়েকবার?
ছাতি ফাটে তখন, সমগ্র শরীরে ব্যাথা।
হাত গুলো শরীটার সর্বত্র চলাচল করে ওদের?
নীচে বোনটা আমার?
তবু কোন আর্মী তরুন কিংবা মাঝ বয়সী ওরে ছাড়েনি, মুখ আরেক্টু শক্ত করে চেপে ধরেই তার কাম অব্যাহত রাখলো।
পানি পরে খাইস, আগে আমরা খাই বলে উঠলো একটা- তখন ই মৃদু আওয়াজে পিশাচ গুলোর নষ্ট হাসি!
নীচে নিঃশেষ হচ্ছে আপনার বোনটা?
একটা এ্যাড বানাবো।
শেষ লাইনটা থাকবে,
" বাংলাদেশ আর্মী, যাদের হাতেই বাংলা দেশটা "
ধন্যবাদ ইন্ডিয়ান আর্মী, ওরা তো আমার ফেলানী বোনটারে ধর্ষণ করে মারেনি?
পাক্সতান আর্মীর সাথে বাংলা আর্মীর খুব একটা মিল পাচ্ছি। কিছু তো নষ্ট বীজ ওরা বুনে দিয়েই গিয়েছিলো?
আরো কয়েকবার মা মা বললো অস্ফুট স্বরে!
হয়তো তখন ক্যান্টনমেন্টের এক চাষের খেতের কোনে গাড়ি থামিয়ে স্বয়ং ড্রাইভার উঠে পড়েছে প্রায় মরা মেয়েটার দেহে?
ওরা ভেবেছে মরেছে বোনটা।
ফিস ফিস করছে জ্বীপের ভিতর।
একজন বলে, চল মেয়েটারে জ্বীপের চাকার তলে দেই?
কেউ বলে, না নাহ, তারচেয়ে চল বাগানে পুতে আসি?
অন্যটা, তখনো মেয়েটার ক্ষত বিক্ষত বুকে চাপাচাপি করে যাচ্ছে?
আমার বোনের আত্বার কষ্ট শুরু তখন,
এই বুঝি রুহু বের হবে হবে?
সব শুনছে সে, আর বীকট জোরে বলছে,
আমি কিচ্ছু কইবো না, কাউরে না, আল্লার দোহাই আপনাগো, আমার দম বন্ধ লাগে, শ্বাস নিতে পারিনা, ছাড়েন, একটু বসতে দেন ভাইজানেরা, আমার দম আটকায়..?
( ভাইজানেরাাাাাাাা- হায়রে বোইনা!)
সেটা শব্দ হয়ে আর ওর গলা দিয়ে বের হয়না।
সে শব্দ ওই মানুষ নামক কীট গুলোর কানে পৌছুলে ও কাজ হতোনা মনে হয়?
হলে তো গোংড়ানো বোনের রক্ত ওঠা চোখ দেখেই ওরা থেমে যেতো?
অন্ধকার গাড় হচ্ছে, কেউ বুট দিয়ে পাড়াচ্ছে তো কেউ শ্বাস রোধ করার জন্যে সমস্ত শক্তি দিয়ে শ্বাস নালী চেপে ধরে আছে?
বোনটি তখন অক্সিজেন না পেয়ে দেহটারে মোচড় দিচ্ছে, কিন্তু বুট পরা পা আর হাতের চাপের কাছে সে কি করবে?
আর একবার মোচড় দিলো,
সেবার ই রুহু টা বেরুলো!
বোনটা আমার।
আপনার বোনটার।
মানুষ নাকি সৃষ্টির সেরা।
মাঝে সাঝেই মানুষ হবার দরুণ আমার নিজেরে থুতু দিতে ইচ্ছে করে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,
মনে আছে বঠি দিয়া আটাশ টুকরো করে কেটে কেটে প্রেমিকাকে হত্যা করা শান্তি নগরের ছেলেটার কথা?
নেই, জানি আমি..
সেই প্রেমিক এখন জামিনে?
হা হা হা - আপনার বাংলাদেশে আরো প্রেম ট্রেম করে ধর্ষনের পরে টুকরো করার ধান্দায়।
নূর হোসেন এবং শামীম ওসমান।
দ্যা লিজেন্ড অব ইউর পার্টী।
সাতটা খুন করালো,
সাথে আপনার পুলিশ আর র্যাব!
বস্তায় পোরা লাশগুলো তোলা দেখেছিলেন?
মনটা কাদেনি আপনার?
তখন অবশ্য গদি রক্ষ্যা করাটাই আপনার মুল কারবার। নুর হোসেন আদালতে পরশু দিন তিনজন স্বাক্ষীকে চোখ রাঙ্গায়য়...?
হা হা হা, মানননীয়া?
আপনার চ্যালারা আপনাদের ডোবায়।
ডুবলে পরে তবেই বুঝেন।
তবুও শিক্ষা নিতে পারেন না।
শেখের বেটি হিসেবে কিছু অমানবিকে আপ্নারে আমি পাইনা, কষ্ট হয়।
এর সুরৎহাল আপনাকে করতে হবে খুব দ্রুত। আমিই বাংলাদেশ, এবং আমার মতো আছে এই শহরে লক্ষ্য হাজারটি।
আমরা ক্ষেপলে ঢাকা অচল, তথা বাংলাদেশ।
রাস্তায় পুলিশ পাঠাইবেন না, লক্ষ্য জোড়া হাত ক্ষেপলো, গোটা বাংলা পাল্টে যায়।
আর ফুলিশ কি করবে, মাইরা ভইরা দিবো পুটুতে। বোনটা আমাদের...
শুধু দলের হয়ে, ভোটের জন্যে, গদির
লাগি প্রধানমন্ত্রীত্ব করতে হয়না।
আজকে রাতে একটু ভাবেন না,
তনুর জায়গা ছিলো আপনার মেয়ে পুতুল?
গদির জন্যে আর্মি পুলিশ লাগেনা।
আমরা তো আপনার ই সন্তান?
বাংলার সন্তান।
আমরাই তো নিঃস্বার্থ থেকে যাই।
কাজ ভালো করলে, আমদের রায়েতেই গদি কনফার্ম হয়।
এই শেষ বার, কোন দিন আর লিখবো মাননীয়া আপনাকে?
এটার বিচার যদি সাত দিনে সুরৎহাল না করেন, তাহলে আমি আর আমার বাংলাদেশ গুলো সমস্তই আপনি থেকে দূরে...
মাননীয় সেনা প্রধান,
একবার ভাবেন আপনি সেনা প্রধান না।
মানুষের মতো ভাবেন একটু?
হতে পারতো ওই সময়ে আপনার মেয়েটা আসছিলো আর্মির ওই গেইট ধরে।
.... পরদিন নাক ফাটা, গলাটা কাটা,
পুরোটা শরীর কামড়ে খুবলানো?
বিবস্ত্র আপনার মেয়েটা, মৃত, মরা মরা।
মানুষের মত ভাবলে সকালেই জানোয়ার গুলোকে সনাক্ত করে সোপর্দ করে দিতে পারবেন।
দুঃখ হচ্ছে সিস্টেম আমাদের কথা গুলি আপনাদের অব্দি পৌছায়না।
মাননীয়া,
আমি কথা দিচ্ছি আপনার সরকার যদি আমার ছোট্ট বোনটির বিচার না করে, অচল করে দিবো সব, অচল ঢাকা, তথা দেশ।
আপনারা কেন বোঝেন না,
রাস্তার মানুষ গুলোর জন্যই আপনারা।
যদি পৌছায় কোন পত্রিকা বা ব্লগ থেকে আপনার চোখে, চেয়ে রইলাম বিনিদ্র...
এখনো যে আপনারে বিশ্বাস করে যাই?
আপনি আছেন বলে এখনো আমি স্বাধীন বাংলা বেতার শুনি নির্দিধ্বায়?
শেষবার মেয়েটি বাবা বাবা বলে চিক্কুর দিচ্ছিলো, শব্দ বেরুচ্ছিলো নাহ।
খুব অভিমান হচ্ছিলো বাবাটার উপর,
এত সন্ন্ধে হলো তবুও বাবাটাটা খুজতে এলোনা আজ?
মরার ঠিক আগে ওর বিশ্বাস ছিলো,
এই তো বাবা এলো বলে এরা ছেড়ে পালাবে,
-আমি বেচে যাবো??
তনু মরে গেলো?
উঠোনে লাশটা নিলে, কতবার ডাকলো ওর মা,
তনু এই তনু,
ওঠ না মা,
ও রে তনু মা?
কোন কিশোর/কিশোরী সন্তান হারা মায়ে র প্রলাপ দেখেছেন কখনো ?
ওটা তনু নয়, আমার বোনটা।
যদি বুঝি হবেনা কিচ্ছু,
ডাক দিযেই রাজপথে নামবো?
তুমি আর তোমাদের চাই,
যেতে দিবোনা কোন বোনেরে আর,
শহর, গ্রাম, মফস্বল কিংবা পল্লীর?
এক হয় সেকেন্ডে বাংলা,
মামলা যখন ভেতরকার,
অভিমান করিস বোন,
যোগ্যতা নেউ ক্ষমা চাইবার?
কথা দিচ্ছি,
তুই শেষ,
আর একটাও মরবেনা আর...
#আমরাই_বাংলা
#জাগাইসনা
২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০৮
আসিফুজ্জামান জিকো বলেছেন: ছবিটি ঘুরতে ঘুরতে তুলেছিলাম আমি।
পরিচিত আপনার?
২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬
মানবী বলেছেন: ঘটনা সত্য হলেও শুধু দু চারজন কুলাঙ্গারের কারনে পুরো বাহীনিকে পাকবাহীনির সাথে তুলনা করাটা অযৌক্তিক ও অন্যায়।
একজন বা চার পাঁচজন সৈনিক অপরাধ করলে তাদের শাস্তি দেয়া আর্মির জন্য খুব কঠিন কোন ব্যাপার নয়। আমাদের সাধারন মানুষের আইনকানুনের চেয়ে আর্মির আইন ও বিচার হাজারগুন কঠিন, সেখানে বড় বড় সেনা কর্মকর্তারা যেখানে রেহাই পায়না সেখানে কয়েকজন সৈনিক এতো বড় অন্যায় করে পার পেয়ে যাবে তা হতে পারেনা।
রাজনৈতিক শক্তির অপব্যবহার ছাড়া আর কোন কিছুতে এই ঘৃন্য অপরাধীদের এমনিভাবে আড়াল করার প্রচেষ্টা সম্ভব নয়।
২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১৪
আসিফুজ্জামান জিকো বলেছেন: আপু, খেয়াল করেন লেখা আছে নষ্ট বীর্যের কিছু বীজ তো ওরা রেখেই গিয়েছে। লেখাটায় ওরকম অর্থ বুঝাইলেও আমি ওটা মনে করে লিখিনি। ঠিকই বলেছেন, একজন ধর্ষক বলে গোটা পুরুষ খারাপ নয়।
আর্মীর একটা রুলস থাকে, কিছু মানবিক দিক থাকে। কিছু অপরাধ কিছু শ্রেণীর করাটা মানায় তো না ই, বরং উল্টো হয়। সেদিক দিয়ে এই মানুষ হবার শিক্ষ্যাটার ঘাটতি ই রয়ে গিয়েছে।
৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১৪
রাফা বলেছেন: মানবী'কে বলছি কে বললো সম্ভব নয় এই দেশে অহরহ ঘটে চলেছে।পুলিশ যখন নিজেকে বলে দেশের রাজা।আর্মির কাছে আজো আমরা ব্লাডি সিভিলিয়ান।সংখ্যাটা নেহাত কম নয়।কাক কাকের মাংস খায়না এই নিয়মটা রক্ষা করে চলেছে আমাদের সুশৃংখল বাহিনিগুলো।
তারা হইতেছে উচ্চবর্ণের আর আমরা নিম্ন বর্ণের নমশুদ্র।এই দেখে চলেছি একের পর এক।সম পরিমান অপরাধ যদি কোন সাধারণ নাগরিক করে তাহোলে তার চৌদ্দগোষ্ঠির খবর করে ছেড়ে দেয় এই বাহিনি আর নিজেদের বেলায় ঠিক বিপরীত চিত্র।
২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১৮
আসিফুজ্জামান জিকো বলেছেন: ভালো বলেছেন। আরো হাজারটা উদাহরন দেওয়া যায়। বি ডি আর পুলিশ অপেক্ষ্যা দূর্বল, তবুও ওরা পঞ্চাশ জন কর্মকর্তা খেয়ে দিলো আর্ম্রির? আমরা আসলে তলিয়ে দেখিনা।
প্রাচীন বাংলা আই মিন ৭১ থেকেই আর্মীর দুটি শ্রেণী, কেউ মুজিবকে মারে, কেউ দেশ দশের জন্যে মরে।
৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪৮
সোহানী বলেছেন: হায়রে দেশ.....
২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২০
আসিফুজ্জামান জিকো বলেছেন: আজম খান বাংলাদেশ গানটার শেষ লাইনে বলতেন, আমার ভাঙ্গা দেশ..... কবে যে জোড়া লাগবে.?
তবে ঠিক হবে, হবে, প্রজন্ম স্বচ্ছ হলেই সব দুষ্টের দমন।
৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭
নীল প্রজাপ্রতি বলেছেন: অবৈধ ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলে আর গনতন্ত্র বিলোপ হলে অপরাধ বেড়ে যায় চির সত্য কথা...
৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: এই বাংলাদেশের সুরতহাল করতে হবে...
৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
বিজন রয় বলেছেন: খুব খারাপ।
৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬
এসব চলবে না..... বলেছেন: তা যা লিখেছেন মাইরি.....না হাইসা পারলাম না।
অথচ চোক্ষে পানি আসার কথা। আপচুস।
৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩
আরইউ বলেছেন: দেখুন ছবিটি আপনার পরিচিত কারো না, আপনি বাচ্চার মা-বাবা বা তার লিগাল কাস্টোডিয়ান কারো অনুমতি ছাড়া ওপেন প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ করেছন। এটা অন্যায়। তাহলে দেখা যাচ্ছে ছবির বাচ্চাটি যাকে আপনি বোন বলছেন "সে নিরাপদ নয়", আপনার কারণেই নয়।
৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৫৬
আসিফুজ্জামান জিকো বলেছেন: দুঃখিত আমি ছবিটি রিমুভ করে দিচ্ছি
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩
আরইউ বলেছেন: মাফ করবেন, ছবিটা কার?