নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশাখাপটনম রেলওয়ে স্টেশন
ভারতের দক্ষিনে বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেষে বিশাখাপটনম নগরী যা কিনা ভাইজাগ নামে বহুল পরিচিত।নাব্যতার জন্য তীরের অত্যন্ত কাছে এসে জাহাজ ভীড়তে সক্ষম এই বন্দরটি একারণে শুধু ভারত নয় সমগ্র পৃথিবীতেও সুপরিচিত। পোর্টটি আগলে রেখেছে যে পাহাড় তার আকৃতি অনেকটা ডলফিনের নাকের মত। তাই এটা ডলফিন নোজ নামেই পরিচিত।
সন্ধ্যার ঘন আঁধারে বরুন বীচে আমি, পেছনে ডলফিন নোজকে নিয়ে
এছাড়াও এখানে রয়েছে ভারতের দক্ষিন অঞ্চলীয় নেভীর হেড কোয়ার্টার। যখন জানলাম বিশাখাপটনম আমাদের ট্যুর তালিকায় আছে, জানতে চাইলাম কি আছে সেখানে দেখার? শুনলাম অনেক কিছুই আছে তার মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষনীয় লাগলো যা শুনে তা হলো সাবমেরিন মিউজিয়াম।আমি জীবনে অনেক বিখ্যাত মিউজিয়াম দেখেছি কিন্ত এটা ভিন্ন রকম।
আমি যখন ব্যারেন্ট সাগরের কান্না (প্রথম পর্ব) পোষ্টটা লিখি তখন আমাকে লিখতে গিয়ে অনেক কাঠ-খড় পোড়াতে হয়েছিল, অনেক কল্পনা, অনেক তথ্য ঘাটতে হয়েছিল। তারপরও একটা অতৃপ্তি থেকে গিয়েছিল।তাই এই মিউজিয়ামের কথা শুনে আমার মনটা আনন্দে নেচে উঠলো।নাই বা হলো সেই পোষ্ট লেখার আগে দেখা।
গ্র্যান্ড হোটেল
খুব ভোরে সেকেন্দ্রাবাদ থেকে বিশাখাপটনম নামলাম। হোটেল নিলাম বীচের পাশ দিয়ে যে রাস্তা চলে গেছে তার পরের রাস্তায়। নাম গ্র্যান্ড সেন্ট্রাল হোটেল। ম্যানেজারের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে বের হোলাম আশে পাশে কি আছে দেখার। উনি অনেকগুলো বীচের নাম বল্লো যেমনঃ রুশি কুন্ডা, বরুন আর রামকৃষ্ণ বীচ। আর এই রামকৃষ্ণ বীচেই রয়েছে ভারত বিখ্যাত সাবমেরিন মিউজিয়াম।
সকালে রুশিকুন্ডা বীচ ঘুরে বিকালে হাজির হোলাম দুজন আমার সেই কল্পনার মিউজিয়ামকে বাস্তবে দেখতে।বীচের পাশ দিয়ে যে রাস্তা সেখান থেকেই সাবমেরিনটিকে দেখা যাচ্ছিল।
মিউজিয়ামে রুপান্তরিত সাবমেরিন কুরসুরা
মিউজিয়ামে প্রবেশ ফী ভারতের বাইরের পর্যটকদের জন্য ৫০ টাকা।ক্যামেরার জন্য আলাদা টাকা দেয়া লাগে।এটা দুপুর দুটো থেকে রাত নটা পর্যন্ত খোলা, তবে সোমবার বন্ধ। অপেক্ষমান পর্যটকদের জন্য বাইরে প্লাস্টিকের চেয়ার পাতা। টিকেট কেটে আমরা গিয়ে বসলাম চেয়ারে।আরো অনেকে বসে আছে।
ইতিহাস বলার জন্য গাইড পালাক্রমে তেলেগু আর হিন্দী দুটি ভাষা ব্যবহার করতে শুনেছি।ইংরেজীতে বলে কিনা তার জন্য আর অপেক্ষা করি নি। তাই এবিষয়ে কিছু বলতে পারছি না। হিন্দী ভাষায় যারা জানতে চায় তাদের যখন আহ্ববান করেছে তখন আমরাও ঢুকেছি। এক একবারে ২৫/৩০ জনের বেশী লোকের স্থান সংকুলান না হওয়ায় আমরা অপেক্ষা করছিলাম। হটাৎ নজরে পড়লো সামনেই বোর্ডে ইংরাজীতে লেখা সাবমেরিন কুরসুরার জীবনী। আমি এগিয়ে গিয়ে পড়তে লাগলাম।
ইন্টারেস্টিং তথ্য আই এন এস কুরসুরা সম্পর্কে।
১৯৬৯ সালের ডিসেম্বরে সোভিয়তে ইউনিয়নের রিগা শহরে তৈরী হয় ১-৬৪১ ক্লাস আই এন এস কুরসুরা। ১৯৭০ সালের মে মাসে সাবমেরিনটি ভারতীয় নেভীতে যোগ দেয়। ৯১.৩ মিটার লম্বা, ৮ মিটার চওড়া, সাতটি চেম্বারে ভাগ করা এই সাবমেরিনটির ওজন ১৯৪৫ টন।২২ টি টর্পেডো আর প্রতিটি ৬৫২ কেজি ওজনের মোট ৪৪৮ টি ব্যাটারী দিয়ে চালানো এই সাবমেরিনে সাতজন অফিসার এবং ৭২ জন নৌসেনা কর্মরত ছিলেন।১৫.৫ নট গতিতে চলা এই সাবমেরিনটি ৩১ বছর দেশ সেবা করার পর অবসরে যায় ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০০১ সালে।
এর পর একে একটি মিউজিয়ামে রূপান্তরিত করার চিন্তা ভাবনা করে নৌবাহিনী। ছয় কোটি রুপী ব্যায়ে পানি থেকে ডাংগায় টেনে আনা হয়।সে এক বিশাল ইতিহাস।
পাশেই বিল বোর্ডে লেখা কুরসুরার মিউজিয়াম হয়ে উঠার ইতিহাস
প্রথমে পানিতে ভাসমান সাবমেরিনকে মাটিতে স্থাপন করার জন্য এর নীচে দুদিকে লোহার কাঠামো তৈরী করা হয় ।এরপর টেনে আনার জন্য বাইরে আংটা লাগানো হয়।এরপর সাবমেরিনটিকে বিচে বসানোর জন্য ৯০ মিটার লম্বা ৪ মিটার দীর্ঘ এবং ৪ মিটার গভীর গর্ত করা হয়।টাগবোটের সাহায্যে একে তীরের কাছে টেনে আনা হয়।তারপর হেভী হাইড্রোলিক যন্ত্রের সাহায্যে স্টীলের তার দিয়ে তীরে উঠানো হয়।
টেনে আনছে তীরে কুরসুরাকে
এই টেনে আনার মাঝে সাবমেরিনটি একবার বালিতে গেথে যায়। অনেক শ্রমসাধ্য কষ্টের পর শেষ পর্যন্ত সিমেন্ট আর রবারের তৈরী ভিত্তির উপর একে স্থাপন করতে সক্ষম হয়।টেনে আনতে গিয়ে এর বাইরের আবরনের অনেক জায়গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। সেগুলো আবার ঠিকঠাক করে রং দিয়ে নতুন করে তুল্লো উদোক্তারা ।
রং করা নতুন হয়ে উঠা কুরসুরা
৯ ই অগাষ্ট ২০০২ সালে অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্র বাবু নাইডু এই অভিনব মিউজিয়ামটির উদ্বোধন করেন আর ১৪ই অগাষ্ট ২00২ এটা জনগনের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।ইতিহাস জেনে আবার এসে চেয়ারে বসলাম
চেয়ারে প্রতীক্ষারত দর্শক
তেলেগু ভাষী দর্শকরা নেমে আসছে, আমাদের ডাক পড়লো।
ভেতরে প্রবেশ করলাম কুরসুরার সামনের দিক দিয়ে।সাবমেরিনে ঢোকার দরজা থাকে ছাদের উপর। গোল এয়ারটাইট দরজা।সেটা দিয়ে সিড়ি বেয়ে নীচে নামতে হয়। কিন্ত পর্যটকদের সুবিধার জন্য তারা সামনে আর পেছনে লেজের দিকের মাঝ বরাবর কেটে দরজা বানিয়েছে।লোহার সিড়ি দিয়ে উঠতে হয় ভেতরে। ভেতরে ঢুকতেই ডান দিকে চোখে পড়লো শত্রু জাহাজ বিদ্ধংসী অস্ত্র টর্পেডোর চেম্বার ।আহারে মানুষ মানুষকে মেরে ফেলার জন্য কতই না প্রচেষ্টা।
টর্পেডো রাখার চেম্বার
এত ছোট জায়গা,চারিদিকে যন্ত্রপাতি তার মধ্যে মানুষের ভীড় আমরা সরু প্যাসেজ ধরে এগিয়ে যাচ্ছি সামনের দিকে।প্রথমেই নজরে পড়লো ক্যাপ্টেনের রুম। আমারতো হার্টফেইল করার অবস্থা।ভদ্রলোক যদি একটু লম্বা-চওড়া হন তবে সেখানে আটার প্রশ্নই উঠে না। ছোট্ট একটা রুম, সরু একটা বিছানা, ততোধিক ছোট এক পড়ার টেবিল। উপরে চার পাচটা বই রাখার মত একটা শেল্ফ।মানুষের ধাক্কায় সেই রুমটার একটা ছবি তুলতে পারিনি, আফসোস।কিন্ত অফিসার আর নাবিকদের রুমের ছবি তোলার সৌভাগ্য হয়েছে। কিন্ত এই রুমগুলো স্বচ্ছ কাঁচ দিয়ে আটকানো যাতে কেউ প্রবেশ করতে না পারে।
অফিসারদের ঘুমানোর জন্য বরাদ্দ রুম
আট জন অফিসারের জন্য একই রুমে মনে হলো চারটা বান্ক দেখলাম।তারা পালাক্রমে রুমটি ব্যাবহার করতো বলে গাইড জানালো আমাদের।
চীফ ইন্জিনিয়ার আর অফিসারদের ঘুমানোর জন্য রুমে এক ডামি অফিসার বিশ্রামরত অবস্থায়
শুয়ে আছে ডামি এক নাবিক তাদের নির্ধারিত রুমে।
এই ডামিটি এত বাস্তব লাগছিল যে প্রথম অবস্থায় আমি চমকে উঠি সত্যিকার মানুষ ভেবে।
সাবমেরিনের সত্তর জন নাবিক আর আটজন অফিসারের রান্নার জন্য ৪ফিট বাই ৬ ফিট রান্নাঘরে কর্মরত থাকতো ২ জন বাবুর্চী। একই সাথে ডাইনিং ।
একপাশে বাবুর্চীরা রান্না করছে অপর পাশে বসে নাবিকরা খাচ্ছে।
সবচেয়ে আশ্চর্য হোলাম শুনে এই ৭৭ জন লোক মাসের পর মাস ধরে একটি টয়লেট আর একটি ওয়াশবেসিন ব্যাবহার করতো।
রেডিও রুমে দেখলাম এক ডামী অফিসার যন্ত্রপাতির সামনে বসা
ভেতরে আশে পাসে উপরে নীচে কত কলকব্জা, যন্ত্রপাতি, মেশিন পত্র বলে শেষ করা যাবে না। অনেক কিছু আমি চিনতেও পারিনি কোনটা কি কাজে লাগে। সে সময় নিউক্লিয়ার পাওয়ারের ব্যাবহার ছিলনা সুতরাং সাবমেরিন চালানোর জন্য বিশাল বিশাল ব্যাটারী ব্যাবহার করা হতো ।৬৫২ কেজি ওজনের এক একটা ব্যাটারী মনে হয় সব জায়গা দখল করে আছে।
এগিয়ে যাচ্ছি আমরা সাবমেরিনের শেষ প্রান্তের দিকে
একটি চেম্বার থেকে আরেকটি চেম্বারে যাবার জন্য সাবমেরিনে যে গোল গোল এয়ারটাইট দরজা যেগুলো সম্পুর্ন ভাবে বন্ধ করা যায়। বর্তমানে পর্যটকদের সুবিধার জন্য ঐ দরজাগুলো কেটে ওভাল শেপের করা হয়েছে।
সবকিছু দেখে বের হয়ে আসলাম আমরা একে একে অজানা অচেনা বিভিন্ন রাজ্যের পর্যটকদের সাথে।
সাবমেরিন কুরসুরা সম্পর্কে সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন যে কথাটি আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই, তাহলো ১৯৭১ সালে আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের নৌ বাহিনীর বিরুদ্ধে ভারতের এই সাবমেরিনটি সাফল্যের সাথে অংশগ্রহন করেছিল।
বের হয়ে সিড়ি দিয়ে নেমে পেছন ফিরে তাকালাম।পানির নীচে একদা দ্রুত গতিতে চলা ঐতিহাসিক সাবমেরিন কুরসুরা অনড় দাড়িয়ে আছে বালিয়াড়ির উপর সমুদ্রের গা ঘেষে। আর তখন নিজেকে সত্যিই আমার অনেক ভাগ্যবান মনে হচ্ছিল।
জলবাসী খুব দুরে যায় নি সে জল ছেড়ে ,পাশেই আছে চিরচেনা সমুদ্র
পানি কেটে এগিয়ে যাবার জন্য প্রপেলার
পেছন থেকে সাবমেরিন কুরসুরা
ছবিগুলো সব আমাদের ক্যামেরায় আমাদের নিজেদের তোলা
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩২
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ দূর্জয় ভালোলাগার জন্য।
ফ্রি
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০০
আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: সুপার পোস্ট.......।সুপার লাইক.......।দারূণ.......
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
জুন বলেছেন: সুপার ধন্যবাদ আহমেদ সাব্বির পল্লব
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
রামন বলেছেন:
সাবমেরিন মিউজিয়াম! এবারও নতুন কিছু জানলাম আপনার লেখায়। অনেক ধন্যবাদ কষ্ট করে শেয়ার করার জন্য, জুন ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ রামন । আজ আপনি অনেক আগেই আমার পোষ্ট পড়লেন বলে একটা স্পেশাল ধন্যবাদ
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
আস্তবাবা বলেছেন: সুপার লাইক
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আস্তবাবা
স্বাগতম জানাই আমার ব্লগে ।
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৯
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: ১৯৬৯ সালেই ভারতের কাছে সাবমেরিন ছিল, আর ২০১৩-তে এসে আমাদের কাছে কি আছে?
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪২
জুন বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
আসলেও দূর আকাশের নীল তারা। আমি প্রায় ১৫ বার ইন্ডিয়া বেড়াতে গিয়েছি। এবার অনেক এডভান্স মনে হলো আমার।
আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের ভারত পাকিস্তানের সাথে এই সাবমেরিনটি ব্যাবহার করেছিল।
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
অনীনদিতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু, কষ্ট করে শেয়ার করার জন্য ।
খুবই ভালো লাগলো।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সাথে থাকার জন্য অনীনদিতা
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
বোকামানুষ বলেছেন: আপু আপনার পোস্ট পড়লেই আমার পর্যটক হতে মন চায়
অনেক ভাল লাগলো পড়তে
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৩
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বোকামন
আমিও তো সবসময় পর্যটক হতে চাই
৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৫
রবিউল ৮১ বলেছেন: আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।ছবি দেখে আর বর্ণনা পড়ে খুব ভালো লাগলো।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৯
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ রবিউল৮১
৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: আল্লায় বড়লোক বানালো না আপনেই ভরসা, আপনের পোষ্ট দেখে মজা পাই
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে একজন ঘুনপোকা
আমি অনেক অনেক বড় লোক দেখেছি যাদের ঘুরে বেড়ানোর কোন শখ নেই। তাদের যতটুকু বিদেশে বেড়ানো হয় শপিং নাহয় কোন আত্মীয় স্বজনের বাসা। আমাদের মত ঘুর ঘুর করাকে অনেকেই অপচয় বলতে শুনেছি। আমরা টাকা জমাতে পছন্দ করি না। আল্লাহ্র অশেষ রহমত আমরা স্বামী স্ত্রী সন্তান সব একই রকম চিন্তাধারার ঘুন পোকা।
১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩২
আশরাফ উদ্দিন বলেছেন: অনেক সুন্দর
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১২
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আশরাফ উদ্দিন
১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
মুনতাসির মুহাম্মদ হামিদ সজীব বলেছেন: সত্যিই সুন্দর
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৪
জুন বলেছেন: সত্য অনেক ভালোলেগেছে সজীব । আসলে আমাদের এধরনের জিনিসগুলো দেখার তো কোন সৌভাগ্য হয়না। রেস্ট্রিকশন থাকে।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, ভালোথাকুন।
১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
জেমস বন্ড বলেছেন: প্লাস +
ভাল লাগল আপনার ভ্রমন কাহিনী ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৫
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জেমস বন্ড । ভাবছি জেমস বন্ড দ্বীপ নিয়ে একটা আস্ত পোষ্ট দিবো
ভালো থেকো সবসময় ।
১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
অর্ণব আর্ক বলেছেন: ভালো পুস্ট।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮
জুন বলেছেন: ভালো বলেছেন তার জন্য ভালোলাগা অর্ণব আর্ক
১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: ভালো লাগছে ৭১ এর এই বন্ধুটির ছবি দেখে ।
আপ্নার পোষ্ট খুব ভালো লাগলো আপু !
আপ্নার ছবি ছিলো মনে হয় ! এখন দেখছি না !
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬
জুন বলেছেন: আসলেই আমাদের একাত্তরের বন্ধু ঘুড্ডি ।
ভালোলাগার জন্য অনেক ভালোলাগা।
আছে তো আমার ছবি দ্বীতিয়টায়
১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
খুব চমৎকার ||
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৮
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ইমরাজ কবির মুন আপনাকে সাথে আছেন বলে
১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: খুব ভালো লাগলো! +++
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আজ আমি কোথাও যাবো না
১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
রুদ্র মানব বলেছেন: সত্যিই চরম পোস্ট , আজকেই এই ছবিগুলা তথ্য প্রথমে জানলাম ।
++++++
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
জুন বলেছেন: আমিও জানতাম না । ব্যারেন্ট সাগরের পোষ্ট লিখতে তাই আমাকে অনেক ভাবনার আশ্রয় নিতে হয়েছে রুদ্র মানব।
সবসময় সাথে আছেন বলে অজস্র ধন্যবাদ
১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
অথৈ সাগর বলেছেন:
অসাধারণ একটা পোস্ট । প্লাস এবং প্রিয়তে
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০২
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে দেখলাম অথৈ সাগর। ফিরেছেন কি সাগর থেকে ? ভালো আছেন আশাকরি
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে পোষ্টটি সন্মানিত করার জন্য ।
১৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৩
অতন্দ্র তওসিফ বলেছেন: সত্যি অনন্যসাধারন +++++্
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে তওসিফ
২০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৮
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: ঘুরেছি কিছু জায়গা তবে এরাজ্যে যাইনি।আসলে আপনার মত করে এতবার যাওয়া হয়ে ওঠেনি। ওখানে লোকমুখেতো এজায়গাটাকে ভাইজাগ বলতে শুনেছি।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জেনারেশন সুপারষ্টার আপনার সুন্দর একটি মন্তব্যে। সময় পেলে ঘুরে আসবেন ভালো লাগবে নিশ্চিত।
জায়গাটি যে যে ভাইজাগ বলে সুপরিচিত তা কিন্ত আমি ২য় লাইনেই লিখেছি। মনে হয় আপনি খেয়াল করেন নি ভাই
২১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৪
বোকামানুষ বলেছেন: আপু আমি বোকামন না আমি বোকামানুষ
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১১
জুন বলেছেন: ওহ স্যরি ভুল হয়ে গেছে বোকামানুষ।
আপনার মনটাই বোকা না পুরো মানুষটাই বোকা
অনেক ধন্যবাদ ভুল সংশোধনের জন্য।
২২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কুরুসুরা নাম দেখেই অনুমান করেছিলাম এটা রাশান মেইড। পরে দেখলাম আমার অনুমান সত্য মিউজিম বানানোর আইডিয়াটা দারুণ লাগল।
আর আমারদে টুরিষ্ট গাইড হিসেবে অবশ্যই আপনি বিশেষ কিছু। বরাবরের মতোই আপনার আরেকটি ভিন্ন স্বাদের ভ্রমণ পোষ্ট পেয়ে প্লাস দিতে বাধ্য হলাম!
অনেক ভালো লাগল আপু।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
জুন বলেছেন: তোমাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ কুনো আমাকে গাইড বলায়। আই লাভ গাইড। ওরা যে কত কিছু জানে, এ অভিজ্ঞতা হয়েছে আমার কয়েক জায়গায়।যখন আমরা পারসোনাল গাইড নিয়ে ঘুরেছি
ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কুনো
২৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫২
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: চমৎকার!!! ইবনে বতুতাও ফেইল!!
অসাধারন লাগল জুনাপা। খুব মনোযোগ দিয়ে পড়লাম।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জনৈক গন্ডমূর্খ, মন দিয়ে পড়েছেন জেনে অনেক ভালোলাগলো ।
শুভকামনা অপরান্হের
২৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সন্ধায় দেখছি , এখন ঘুরলাম আপনার সাথে ...
আমার ছবি দেখে মনে হচ্ছে একটা কথা
জল দানব
পোস্ট ভাল লেগেছে সব সময় এর মত
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
জুন বলেছেন: কি যে বলবো মনিরা সুলতানা আপনাদের অনুপ্রেরনায় এই সব ছাই পাঁশ লিখে চলেছি আর আপনারাও পড়ে চলেছেন। অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
২৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৮
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আমি বরাবরই ডুবোজাহাজের মুভি দেখে আনন্দ পাই। গতকালও দেখলাম K-19 the Widowmaker।
আপনার মতো বাস্তবে একটা সাবমেরিন দেখতে পেলে সত্যিই খুশীতে পাগল হয়ে যেতাম। আপনি ভাগ্যবতি স্বচক্ষে এমন একটি যান দেখতে পেলেন।(একটা হিংসিত ইমো হবে)
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
জুন বলেছেন: কি খবর মোজাম ভাই ভালো তো ? আমিতো ভেবেছি আপনার ব্যাক্তিগত ব্যাস্ততার জন্য হয়তো খুব শিগগীর পোষ্টটি আপনার নজরেই আসবে না।অসংখ্য ধন্যবাদ এসেছেন বলে।
আমিও সাবমেরিনের অনেক ম্যুভি আমিও দেখেছি মোজাম ভাই। পছন্দও করি। টনি কার্টিসের একটা অনেক পুরোনো সাদা কালো সিনেমা দেখেছিলাম স্টার ম্যুভিতে অপারেশন পেটিকোট খুব হাসির।তবে এবার সিনেমা কি ভাবে বানায় দেখার পর
আর বোঝেনইতো নিজের চোখে বাস্তবে দেখা জিনিসের পার্থক্য আকাশ পাতাল
ভালোথাকুন সবসময় ....
২৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪৬
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: ব্যাংগালোরে পড়ার সময় বিশাখা পটনমের বন্ধু আমার রুম মেট ছিল... সে বলেছিল দেখতে যেতে.. সময়ের অভাব অথবা না জানার জন্য যাওয়া হয়ে ওঠেনি... তবে যাব একদিন দেখতে অন্তত মুক্তি যুদ্ধের সৈনিক টিকে তো দেখা দরকার..
মজা পাইলাম এই লাইনটায় আপু
সবচেয়ে আশ্চর্য হোলাম শুনে এই ৭৭ জন লোক মাসের পর মাস ধরে একটি টয়লেট আর একটি ওয়াশবেসিন ব্যাবহার করতো।!!!!
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
জুন বলেছেন: তাই নাকি তুহিন ?? জেনে খুব ভালোলাগলো । কি পড়তে সেখানে ব্যাংগালোরে ? আমি দেখেছি অবশ্য ব্যাংগালোর। ভালোলেগেছে অনেক।
হু আমরাও আশ্চর্য হয়েছিলাম শুনে ।
দেখে এসো সুযোগ পেলে ।
অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্যে
২৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২০
রোকসানা লেইস বলেছেন: সত্যি ভাগ্যবান তুমি ঝুনু
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
জুন বলেছেন: রোকসানা আপা অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে,
আমার ব্লগে স্বাগত জানাই
আপা আমার নাম ঝুনু নয়, জুন দ্য সিক্সথ মান্থ অব দ্যা ইয়ার
ফিসক্যাল ইয়ার অভ দ্যা কানট্রি
২৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
অভিজ্ঞতার মতো আপনার বর্ণনা ও অনন্যসাধারন ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪
জুন বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আহমেদ জীএস অল্প করে কি সুন্দর ভাবেই না প্রশংসা করে গেলেন আমার এক সাধারন লেখার। কৃতজ্ঞ আমি ।
ভালো থাকুন সবসময়....।
২৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৭
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: আপু এত সুন্দর .... ছবি + বর্ণনা মন ভরিয়ে দিলো .........+++
আপনার মাধ্যমে অনেক কিছুই দেখার সৌভাগ্য হচ্ছে.....।
অনেক অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য....।
ভাল থাকবেন ..... শুভকামনা রইলো .......
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৮
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ স্পাইসি ভালোলাগার জন্য
সত্যি ব্লগ একটা সেরা মাধ্যাম নিজের ভালোলাগাটুকু সবার সাথে শেয়ার করার জন্য।
তুমিও ভালো থেকো অনেক অনেক।
তারপর তোমার সেই উপন্যাসের কি হলো ? আমি প্রতিদিন গিয়ে খুজে আসি পরের পর্ব দিয়েছো নাকি দেখতে।
জানোতো বেশী দেরীতে পাঠকের ধৈর্য্যের অপমৃত্যু ঘটে স্পাইসি
৩০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১১
শায়মা বলেছেন: আপু
আমি মুগ্ধ!!!
কালকেই পড়েছিলাম।
মুগ্ধ হয়ে পড়া শেষ করে কমেন্ট দিতেই দেখি আমি লগ আউট।
শুধু সামু থেকে না পুরা নেট কানেকশন গায়েব হয়ে গেছিলো!
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
জুন বলেছেন: বাব্বাহ্ শায়মাকে মুগ্ধ করাতো বিরাট ব্যাপার
অনেক খুশী হোলাম শুনে
আমার নেট না, আমার কানেকশন নিয়ে স্বামী স্ত্রীর টানাটানি চলছে। তার মোডেমটা ডিস্টার্ব দিচ্ছে তাই সবার মন্তব্যের জবাব দিতে দেরী হচ্ছে
আমি কিন্ত গ্লাস পেইনটিংএর ময়ুরের কথা ভুলিনি এখনো
৩১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১২
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: ও ফাইন সাবমেরিনের ফটো দেখা হল
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
জুন বলেছেন: হু আমিও অনেক খুশ সবাইকে সাবমেরিন দেখাতে পেরে মেহেদী
৩২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
কালো পতাকার খোঁজে বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।পোস্টে প্লাস।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০২
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ কালো পতাকার খোঁজে
৩৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৩
সায়েম মুন বলেছেন: সুন্দর। আজও বেশ কিছুটা ঘুরা হলো। অনেক ভাল লাগলো। ধন্যবাদ আপু।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৫
জুন বলেছেন: কই ঘুরলা মুন !!
ভালো আমি কষ্ট করে ঘুরি আর তুমি আরামে দেখো
অনেক অনেক ধন্যবাদ মুন সাথে আছো অনেকদিন
৩৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
ত্রিশোনকু বলেছেন: প্রাঞ্জল!
ভাল লাগলো বর্ণনা।
অনেক ধন্যবাদ সাবমেরিন জুন।
____________________________________________
বিষ্ময়কর অনেক কিছু জানলাম।
রান্না ঘরের আয়তন তার মধ্যে একটি।
সবচেয়ে পিলে চমকানো হচ্ছে ৭৮ জনের একটা টয়লেট!
একেক জনের যদি ৫ মিনিট করে পটি করতে লাগে তা হলে মোট ৬ ঘন্টা ৫০ মিনিট লাগবে সবার। সাধারনত সে কর্মটি আমরা সকাল বেলায় করি।
কি দীর্ঘ সে লাইন!
সর্ব কনিষ্ঠ সাবমেরিন ক্রুকে রোজ ৬ ঘন্টা ৪৫ মিনিট প্রাতকৃত্য চেপে থাকতে হত।
____________________________________________
আমার ধারনা সাবমেরিন ক্রুদের অন্যান্য সাবমেরিন সংক্রান্ত ট্রেনিং এর সাথে সাথে Toilet training ও দেয়া হয়। যাতে করে একেক জন একেক সময়ে পটি করার অভ্যাস করতে পারে এবং পনেরো সেকেন্ডে কর্মটি সারতে পারে।
আপনার ১ ভাই,২ চাচাতো ৩ খালাতো ও ১ ফুপাতো ভাই, ২ মামা সব তো নেভীতে। তারমধ্যে আবার ১ মামা ছিলেন নৌপ্রধান। একটু জিজ্ঞেস করে বলুন না আমাদেরকে।
প্লিজ!
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৬
জুন বলেছেন: ত্রিশোনকু প্রথমেই ধন্যবাদ দিয়ে নেই আপনার মনযোগী পাঠের জন্য।
সবকিছুই বিষ্ময়কর লেগেছে আমার কাছে। সম্পুর্ন সাবমেরিনটি কলকব্জা দিয়ে মোড়ানো। টয়লেট এর সাইজ প্লেনের সাইজের চেয়েও ছোট।
ক্যাপ্টেন ঐ একই টয়লেট ওয়াশ বেসিন ইউজ করে। আমারো তাই মনে হয় তাদের সাবমেরিনের জীবনযাত্রা পুরোটাই ট্রেনিং এর মাধ্যামে নিয়্ন্ত্রিত।
আপনার ঘন্টা মিনিটের হিসাব নিকাশে মুগ্ধ হোলাম :!>
আমার আত্মীয়রা সবাই নৌ বাহীনিতে নয় বিভিন্ন সামরিক বাহীনির উচু পদে ছিলেন। আর মামার কথা ঠিকই বলেছেন এছাড়াও এক খালাতো ভাইও নৌ বাহিনী প্রধান ছিলেন ত্রিশোনকু।
আবারও ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা আপনাকে ...
৩৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
অ্যানোনিমাস বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট, অনেক কিছু জানলাম। প্লসায়িত শুভকামনা রইলো
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৬
জুন বলেছেন: শুভকামনা অনেক অনেক আ্যানোনিমাসের জন্যও
৩৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪
শ।মসীর বলেছেন: একদিন আমাদেরও সাবমেরিন হব, আমরাও মানুষ মারার আয়োজন করব, আর শেষে মিউজিয়াম বানাবো
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৯
জুন বলেছেন: ঠিক ঠিক আমরাও সাবমেরিন ছাড়াই মানুষ মারবো, মিউজিয়াম বানাবো শামসীর
মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ
৩৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০২
শের শায়রী বলেছেন: আপু আপনার সাথে থাকার মজা কি জানেন আপনার সাথে সাথে অনেক জায়গা ঘোরাঘুরি করা যায়। অনেক কিছু জানা যায়। আপনার লেখা ছবি হয়ে চোখের সামনে ধরা দেয়।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৭
জুন বলেছেন: বাহ্ অসম্ভব সুন্দর এক মন্তব্যে প্লাস শের শায়েরী
আপনার পোষ্টগুলোও দুর্দান্ত মনে রাখবেন
সবসময় ভালো থাকুন আর পোষ্ট দিন জানা/অজানা তথ্যে পরিপুর্ন ।
৩৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
শেরজা তপন বলেছেন: ফের দারুন এক সদ্য-আহরিত অভিজ্ঞতার সাবলীল বর্ণনা। দারুন সত্যি!
আপনার ছবিটাও দেখে নিলাম...
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৫
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ শেরজা তপন আপনাকে ছোট্ট কথায় সুন্দর একটি মন্তব্যে
আমার ছবিতো আগেও দিয়েছি ইজিপ্টের পিরামিড পোষ্টে।
আপনি তখন অনিয়মিত ছিলেন বলেই চোখে পড়ে নি মনে হয়
ভালো থাকুন সবসময়, আপনার পোষ্টের অপেক্ষায় ...।
৩৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
আরজু পনি বলেছেন:
দারুণ পোস্ট। অনেক কিছু জানতে পারলাম।
২৬ তম প্লাস।।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৯
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ পনি ভালোলাগার জন্য
ভালোথাকুন সবসময় ....
৪০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
বোকামন বলেছেন:
সম্মানিত লেখক,
যথারীতি ........
আপনার পোস্টে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আপনার প্রাঞ্জল বর্ননায় ভালোলাগা ...
( ক্রিমসন টাইড মুভিখানার কথা মনে পড়ে গেল)
শুভকামনা নিরন্তর ....
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
জুন বলেছেন: সন্মানিত পাঠক
যথাপুর্ব সন্মান কি জানি তারপর লিখে মনে পড়ছে না
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ইদানীং আমার প্রায় লেখায় উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন বলে।
ম্যুভিটা দেখবো মনে রাখলাম নামটা কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
৪১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০২
বাঘ মামা বলেছেন: অজানাকে জানায় তোমার অবদান অনেক এই ব্লগে।
শুভ কামনা সব সময় তোমার জন্য আপু
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
জুন বলেছেন: বাঘমামা কই যে তুমি হারিয়ে গেলে । এটা ঠিক না । ব্লগ লেখায় তুমি অনেককেই উৎসাহ দিয়েছো প্রশংসা করেছো প্রান খুলে প্রথম অবস্থায় ভুলভাল লেখাতেও। যা অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে অনেককেই । যার মধ্যে আমিও একজন। আমি তোমার প্রতি কৃ্তজ্ঞ
ভালো থেকো সবসময় ....।
৪২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
সঞ্জয় নিপু বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা এবং বিস্ময়কর তথ্য ।
ভালো লাগলো অনেক
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৪
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সঞ্জয় নিপু ভালোলাগার জন্য ।
অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখে ভালোলাগলো
ভালো থাকুন সবসময় .....
৪৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
দুঃখ বিলাসি বলেছেন: +
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৬
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে
৪৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬
ইখতামিন বলেছেন:
খুব ভালো লাগলো।
অনেক কিছু জানতে পারলাম।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১২
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভালোলাগার জন্য
৪৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: আমাদের যেগুলো দেখার সুযোগ নেই, তাই আপনার সৌজন্যে দেখছি ও জানছি।
চমৎকার পোষ্ট আপু।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৪
জুন বলেছেন: দেখার সুযোগ নেই কেন !! গেলেই দেখতে পাবেন এসএমফারুক। এটাতে প্রবেশে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই ।
অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য
৪৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৮
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
আমি যাইতে চাই। আমি যাইতে চাই।
যদিও গিয়ে যে মজা পাইতাম সেই মজা পোষ্ট পড়েই পেয়ে গেছি ফ্রী তে
নাইস পোষ্ট আপু +
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৫
জুন বলেছেন: আপনি যাচ্ছেন আমিও দেখতে চাই দেখতে চাই
অনেক অনেক ধন্যবাদ আলাউদ্দিন আহমেদ সরকার সাথে আছেন বলে।
৪৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২০
সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
চমৎকার পোষ্টে খুব ভালোলাগা রেখে গেলাম...................
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য আপনাকেও জানাই অসংখ্য ভালোলাগা সোনালী ডানার চিল
৪৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
শিপু ভাই বলেছেন:
বাহ ভালো তো!!! সাবমেরিনের ভিত্রে মিউজিয়াম!!! ভালো না!!!
যাইতে মঞ্চায় আপা!!!
+++++++++++++++++
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
জুন বলেছেন: স্টিমার পিএস মাসুদ বা গাজী ভাড়া করে বা কিনে এমন একটা বানিয়ে নতুন কোন ব্যবসা করা যায় কি না দেখেন তো শিপু ভাই। চমৎকার একটা আইডিয়া দিলাম কি বলেন! আমাকে আগাম ধন্যবাদ দেন
যান ঘুরে আসুন জলদি ভাবীকে নিয়ে
৪৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৫
অর্ণব আর্ক বলেছেন: পুনশ্চ:
এই পুস্টের গুরুত্ব বাড়াইতে শিরোনামে ১৮+ যুক্ত করার প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। আশাকরি নারায়ণের কর্তৃপক্ষ ইহা বিবেচনায় আনিয়া পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করিবেন।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২০
জুন বলেছেন: কি বলেন অর্ণব আর্ক
৫০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৫
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপু, তার থেকে বেশি ভালো লাগলো আপনাকে প্রথম দেখলাম।
ঘুরতে থাকুন, ভালো থাকুন সবসময় ....
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২২
জুন বলেছেন: হা হা হা আমাকে প্রথম দেখলে!! আমাকে তো অনেক আগেও এখানে অনেকে দেখেছে
ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ফারজুল আরেফীন
৫১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৪
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: ওফ ! চেহারা উপ্রে তারিখ চলে আসছে কেনও?
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
জুন বলেছেন: সব ক্যামেরার দোষ পাইলট
৫২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১১
রাতুল_শাহ বলেছেন: অনেক সুন্দর পোষ্ট।
অনেক অনেক +++++++++++
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রাতুল
৫৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
রিফাত হোসেন বলেছেন:
সাবমেরিন কুরসুরা সম্পর্কে সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন যে কথাটি আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই, তাহলো ১৯৭১ সালে আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের নৌ বাহিনীর বিরুদ্ধে ভারতের এই সাবমেরিনটি সাফল্যের সাথে অংশগ্রহন করেছিল। +
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
জুন বলেছেন: ইয়েস ইউ আর রাইট। এই কথাগুলো শুনে আমার অনেক ভাললেগেছিল রিফাত হোসেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৫৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৬
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: চমৎকার চমৎকার চমৎকার
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০১
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ ধন্যবাদ মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়
৫৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনি ভারত কে আমার থেকেও বেশি চেনেন ও জানেন ।এই লজ্জা রাখি কই ?
এই টাইপের একটা জিনিস যে আমাদের দেশে রয়েছে, তাই জানতাম না ।
আপনাকে ভয়ে ভয়ে একটা সাজেশন দি (জানি আগেই হয়ত ঘুরে এসেছেন )-এর পরেরবার ভারতে আসলে কলকাতা থেকে ডানলপ হয়ে নিবেদিত সেতু ধরে শান্তিনিকেতন যাবেন ।এই লং ড্রাইভ এর অভিজ্ঞতা টা আপনার মনে থাকবেই ।
আপনার চোখ দিয়ে ঘুরে আসলাম ।ধন্যবাদ ।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৭
জুন বলেছেন: ভারতের খুব অল্প জায়গাই আমার দেখার বাকি সিদ্ধার্থ লজ্জার কিছু নেই অনেকেই তো দেখে নি । সবাই কি আর আমার মত ভ্রমন ফ্রিক
শান্তিনিকেতন আমি প্রায় বছর দশেক আগে গিয়েছিলাম ট্রেনে।
এবার আমার স্বামী যেতে চেয়েছিল। সব কিছু ঠিকও ছিল বাট অনেক ঘোরাঘুরি করে আমি টায়ার্ড হয়ে পরেছিলাম। তাই ক্যন্সেল।নেক্সট টাইম অবশ্যই আপনার বুদ্ধিমত বাই রোডে চেষ্টা করবো সিদ্ধার্থ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সাথে থাকার জন্য
৫৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫৯
ফৈরা রাজ বলেছেন: বিশাখাপটনমে গেছিলাম ২০১২ তে কিন্তু এইগুলা আছে যানতাম না।আপনার পোষ্টটা দেখে আফসোস ছাড়া আর কিছু মনে আসতেছেনা।
++++
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৪
জুন বলেছেন: আমি জানতাম অনেকগুলো বিচ আছে। কিন্ত আরও অনেক কিছু যে আছে দেখার তা জানতাম না।
স্বাগতম ফৈরা রাজ ভাই আমার ব্লগে আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ
৫৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: জুনাপু,
বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে কয়েকটা জিনিস প্রয়োজন।
১) অর্থ
২) সময়
৩) সঙ্গী
আর 'ইচ্ছা' মানে ঘুরাঘুরির বা ভ্রমনের ইচ্ছা তো সর্বাগ্রে। ইচ্ছা না থাকলে তো আর কেউ ঘুরতে যায় না, তাই এই 'ইচ্ছা' কে এই প্রায়োরিটি থেকে বাদ দিলাম। আমার জন্য একটু দোয়া করবেন। আল্লাহপাক যেন আমাকে এই তিনটির সমন্বয় করে দেন। আমিও যেন ঘুরতে পারি। মুক্ত বিহঙ্গের মতো। মনে হয় কথাটা ভুল হলো। বিহঙ্গও আপনার মতো ঘুরতে পারেনা। তাদেরও পারিপার্শ্বিক প্রতিকূলতা আছে।
ভালো লাগলো বললে তো কম বলা হয়। তবুও বলি, বলতে হয় বলে। খুব ভালো লাগলো। আপনার অভিজ্ঞতা কিন্তু অনেক। আপনার লেখাও স্টাইলটাও কিন্তু চমৎকার। সাথে যে কাজ টা করতে হবে। যেখানে যান সেখানকার ইতিহাস সমৃদ্ধ দু'একটা বই কিনতে হবে। এখন না কিনলেও চলে। গুগল সাহায্য করবে। তবে স্থানীয় লোকের সাথে কথা বলতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়। অনেক তথ্য পাওয়া যায়। যা বই বা অন্য কিছু থেকে পাওয়া সম্ভব না। আসলে যে কথা বলার জন্য এতো কথার আয়োজন তা হলো 'বই'। আপনি ইচ্ছা করলেই বই আকারে ছাপাতে পারেন। আমরা কিনবো। নো চিন্তা। ভ্রমন বিষয়ক বই কিন্তু এখন আমাদের দেশে জনপ্রিয়ো হচ্ছে। আমার ইচ্ছা আছে। আরো অনেক জায়গা ঘোরার (বাংলাদেশ)। সেই অভিজ্ঞতা লিখে রাখার।
অনেক ভালো লাগা জানবেন।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪০
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সজীব ভারী সুন্দর মন্তব্যে । ঠিকই বলেছো
অর্থ
সময়
সংগী
এছাড়াও আরেকটা জিনিস দরকার তা হলো শারিরীক সামর্থ্য। আমার খালা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ঘুরেছে, থেকেছে।যায়নি এমন দেশের সংখ্যা খুব কম। বর্তমানে বয়সের কারনে শারিরীক অসুস্থতার জন্য কোথাও বের হতে পারে না। আমরা গেলেই শুনবো ঐখানে যেতে পারিনি সেইখানে যেতে পারিনি। আফসোস করে।
আবার এক ভদ্রলোকের মুখে শুনেছি ওনার খুব ঘোরার শখ, কিন্ত তার স্ত্রী টাকার হিসাব শুনলেই ভেটো দিয়ে বসে।
ভাগ্যিস আমরা দুজনে একই মন মানসিকতার না হলে কি যে হতো
ভালো থেকো সব সময় অনেক অনেক .....
৫৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
ডিজিটাল দুলাভাই বলেছেন: অনেক অনেক +++++++++++
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ডিজিটাল দুলাভাই :#>
স্বাগতম আমার ব্লগে
৫৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: ওয়াও!! সাবমেরিন কুরসুরা দেখতে যেতে মন চায়!
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৫
জুন বলেছেন: দেখে আসুন সোনিয়া সত্যি অসাধারণ
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভ নববর্ষ
৬০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ৩৫ তম ভাল লাগা।সুন্দর পোস্ট ।অনেক ভাল লেগেছে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৬
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার
নববর্ষের অনেক শুভেচ্ছা জানবেন
৬১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৭
rakibmbstu বলেছেন: এসব দেখলে সত্যিই ভাল লাগে। আমাদের দেশের যদি এরকম গর্ব করার মত কিছু থাকতো। হবে এ বছরই জানি তবে কেন যেন মনে হয় দেরি হয়ে গিয়েছে
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
জুন বলেছেন: এ বছরই হবে তাই নাকি !! তাহোলেতো খুবই গর্বের কথা।
মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
৬২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
মুরশীদ বলেছেন: ভালো লিখেছেন জুন।
যদি কখনো এই মিউজিয়ামটির ব্যপারে কোন তথ্য মনে না পরে , তখন আপনার এই পোস্টটি সাহায্য করবে দারুন ভাবে
++++++
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১২
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ মুরশীদ
অবশ্যই যখনই স্মৃতি হাতড়ে কিছু কিছু মনে করতে ব্যর্থ হবেন,
তার জন্যই রইলো আমার এই জনগুরুত্বপুর্ণ পোষ্ট
৬৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭
টেকনিসিয়ান বলেছেন: কাজের চাপে ডিসি হিল পার্কে ১ বৈশাখ উদযাপন না গেলেও সুন্দর একটি ভ্রমণ এইমাত্র সেড়ে ফেললাম।
ভ্রমণ পুস্টে সবসময় +
শুভ নববর্ষ জুনাপু।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
জুন বলেছেন: ভালো করেছেন না গিয়ে ঐ ডিসি হিলে ।
কাল আমার ২০ মিনিটের রাস্তা যেতে সাড়ে তিন ঘন্টা লেগেছিল । আফটার দ্যাট আই টেক ডিসিশান দ্যাট আই নেভার জয়েন এনি ন্যাশনাল সেলিব্রেশন এভার আউট সাইড মাই সারাউন্ডিং, টেকনিসিয়ান।
শুভ নববর্ষ আপনাকেও
৬৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮
বড় বিলাই বলেছেন: সাবমেরিন কখনও দেখিনি সামনাসামনি। আপনার লেখা থেকে আমারও দেখা হয়ে গেল।
০২ রা মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১
জুন বলেছেন: আমার লেখা থেকে দেখা হয়ে গেল শুনে খুব ভালোলাগলো বড় বিলাই। তারপর এটা আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে আমাদের পক্ষ হয়ে অংশগ্রহন করেছিল বলে আরো ভালোলেগেছিল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে পোষ্ট পড়ার জন্য।
৬৫| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:১০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: চমৎকার অভিজ্ঞতা।
আমিও ফ্রি পেয়ে গেলাম।
অনেক ধন্যবাদ আপা
১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:১৮
জুন বলেছেন: আসলেই চমৎকার অভিজ্ঞতা প্রজন্ম৮৬, আপনি হয়তো পড়েন নি আমার ব্যারেন্ট সাগরের কান্না পোষ্ট, কুরস্ক ডোবার কাহিনী নিয়ে লেখা। ওটা লিখতে গিয়ে আমাকে অনেক কল্পনা করতে হয়ছে। অনেকবার নেটে ছবি দেখেছি। অনেক সিনেমায় দেখা দৃশ্যের কল্পনা করেছি। কিন্ত তবুও সম্পুর্ন ক্লিয়ার ছিলাম না। কিন্ত এই সাবমেরিন মিউজিয়াম দেখে আমি সত্যি আনন্দিত। নিজ চোখে দেখতে পেলাম তাদের জীবন প্রনালী।
অনেকদিনের পুরোনো পোষ্টটি দেখার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
৬৬| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৪
তুষার কাব্য বলেছেন: স্মৃতির জানালায় ভেসে আসছে সেই ক'টা দিন।তিন দিনের একটা প্যাকেজের সাথে আমি জয়েন করেছিলাম ভাইজাগ থেকে।রুশিকোন্ডা,রামকৃষ্না বীচ,ভীমিলী বীচ,সাবমেরিন মিউজিয়াম,ভিশাখা মিউজিয়াম,কৈলাশগিরী,কাম্বালাকোন্ডা রিজার্ভ ফরেস্ট,রামা নাইডু স্টুডিও,রস্ হিল,পদ্মপুরান গার্ডেন,অনন্তগিরী,বোরা কেইভ... আরো কি সব ছিল কি যে ভালোলাগে মাঝে মাঝে অজানায় হারিয়ে যেতে আমি অবশ্য একা একাই ঘুরি
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫০
জুন বলেছেন: তুষার আমি অনেক দুঃখিত তোমার মন্তব্যটা আমার চোখ এড়িয়ে গিয়েছিল বলে। অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
আমরাও এসব ছাড়াও আরাকু ভ্যালী, বোরা কেভস দেখেছি। আরাকু নিয়ে একটা পোষ্টও দিয়েছি যা তুমি দেখেছো মনে হয়।
শুভকামনা অনেক অনেক
৬৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৯
সাইফুল আজীম বলেছেন: ঘুরে বেড়াবার জন্য আদর্শ শহর ভিশাখাপট্টম। ভালো পোস্ট।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে সাইফুল আযীম। অনেক খুশী হোলাম আপনার মন্তব্য পেয়ে কারন আপনিও আমার মত সাবমেরিনটা দেখেছেন। সত্যি একটা নিরাপদ শহর বিশাখাপটনম। আমরা অনেক রাত পর্যন্ত বীচে বসে থাকতাম।
শুভকামনা থাকলো অনেক অনেক।
৬৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৩
অপ্রিয় বলেছেন: সাবমেরীনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আর একটি কথা আপনি বলেননি। এখন ভাবুন ঐ যে ছোট্ট নাবিকের বা ক্যাপ্টেনের কেবিনের যে ছবি দিয়েছেন তাতে আপনি শুয়ে আছেন। চারিদিক কয়েক ইঞ্চি ইস্পাতের খোলসে বন্ধ, খোলসটা আবার কয়েক'শ ফিট পানির নিচে রাখা। হাজারো যন্ত্রপাতির কয়েকটাতে গন্ডোগল দেখা দিলেই এটা আর ভেসে উঠবে না। আবার গেলে এই পরিস্থিতিটা ভেবে দেখবেন। এই যন্ত্রটা নিষিদ্ধ হওয়া উচিত নয় কি?
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০০
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য অপ্রিয়।স্বাগতম জানাই আমার ব্লগে আপনাকে
আপনার এই ভাবনাটি আমারও মনেও জেগেছিল। এই ধরনের কত কঠিন আর জীবন সংকুল ভয়ংকর পেশাই না কত মানুষ বাচার তাগিদে নিয়ে থাকে। আবার এডভেঞ্চারের আহবানেও অনেকে যায় যেমন একটা উদাহরন দেই বেয়ার গ্রিল কি ভয়ংকর এক একটি অভিযাত্রা তার। এছাড়াও অস্ট্রেলিয়ান স্টিভ আরউইন যে কিনা শেষ পর্যন্ত স্টিং রে র আঘাতে মৃত্যু বরন করলো।
আপনি যা বলেছেন তেমন একটা বিষয় নিয়ে আমি আগেও একটা পোষ্ট দিয়েছি আপনি সময় থাকলে দেখতে পারেন । খারাপ লাগবে না মনে হয়।
Click This Link
৬৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১০
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট জুনাপ্পী । আপনার সৌজন্যে সাবমেরিন নামক ডুবো দৈত্যের খুলনলচে দেখে নিলাম
@অপ্রিয়, শুধু সাবমেরিন কেন, সব যুদ্ধাস্ত্রই নিষিদ্ধ করা উচিত ।
তবে আপনি যে যুক্তিতে সাবমেরিন নিষিদ্ধ করতে বলেছেন, অর্থাৎ সেই ভয়ানক অবস্থা যেখানে সামান্য কিছু ত্রুটির জন্য নাবিকদের সলিল সমাধি- সেটা কতটুকু যৌক্তিক । জীবনটা হাতের মুঠোয় নিয়ে মানুষ অজানার পথে ছুটে গিয়েছে বলেই আজ আমরা সভ্যতার চরম উৎকর্ষতা উপভোগ করছি । পৃথিবীর কোন অভিযান কোন আবিষ্কারে জীবন হারানোর রিস্ক ছিল না । মহাশূন্যে অভিযান, পর্বতারোহন, মেরু অভিযান কিংবা বিমান চালনা?? সামান্য ভুলে বৈমানিক আর যাত্রীদের জীবন বিপন্ন হতে পারে ভেবে কি বিমান চালনা বন্ধ করে দেয়া উচিত??
আমি আবারও বলছি, শুধু সাবমেরিন নয়- আমি সকল যুদ্ধাস্ত্র নিষিদ্ধের পক্ষে । কিন্তু সেটা শুধু মানুষের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যায় বলেই ।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৮
জুন বলেছেন: মামুন রশিদ ২০১৪ এর মন্তব্য ২০১৬ তে দিতে গিয়ে আমি দারুনভাবে লজ্জিত। কি করে আমার চোখ এড়িয়ে রইলো ভেবে পাচ্ছি না। একই কৈফিয়ত পুরনো পোষ্টের নোটিফিকেশন না আসা।
না মামুন আমি কোনভাবেই এর পক্ষে নেই। একটা ছোট ড্রামে পুরে এতগুলো মানুষকে সমুদ্রের গভীরে ছেড়ে দেয়া ভাবতেই আমার দম বন্ধ হয়ে আসে। নাইবা হলো নিত্য নতুন আবিস্কার। যে যার জায়গামত থাকুক না তার নিজের জগত নিয়ে
এ মন্তব্যের উত্তরটি যদি চোখে পরে তাহলে অনেক খুশী হবো। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
প্রথম প্লাস।।
যতটা পড়ছি, দারুন।
ফ্রি তে ঘুরে দেখা হয়ে যাচ্ছে।।