নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাগান --- মায়ানমারের এক অসাধারন দৃষ্টিনন্দন পুরাতাত্বিক শহরে দুটো দিন (১ম পর্ব)

২১ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:১৫


রূপসী বাগান

আদিগন্ত সবুজ পটভুমিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন লাল টেরকোটার অজস্র মন্দির আর মঠ এক অপরূপ নান্দনিক সৌন্দর্য্য নিয়ে। মোহাবিষ্ট আপনি মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন কিন্ত মন ভরছে না। এমন একটি জায়গা কোথায় আর কিই বা তার নাম বলতে পারবেন ? অনেকে হয়তো জানেন আবার অনেকে খোজই রাখে নি তার, যেমনটি আমি। আসুন আমার চোখে একবার দেখে নিন সেই অজানা অচেনাকে ।


বাগান নগরীর একটি অংশ

যাবার আগে থেকেই আমার সহ পর্যটক শুরু্ করেছিলো মায়ানমারে আমাদের ট্যুর পরিচালক রিকের সাথে ১৫ দিন এর পরিকল্পনা। কোথায়, কোথায় যাবো, কতদিন করে থাকবো ইত্যাদি। বহু আলোচনার পর শেষ পর্যন্ত মোট চারটি শহর বাছাই হলো, এর মধ্যে রাজধানী ইয়াঙ্গন তো ছিলই, এছাড়া এক সময়ের রাজধানী ও ঐতিহাসিক শহর মান্দালে আর মান্দালে প্রদেশেরই একটি সম্পুর্ন পুরাতাত্বিক শহর বাগান আর শান প্রদেশের ইনলে ।


ঐতিহ্যবাহী ঘোড়ার গাড়ীতে পর্যটক

বাগান নামটা শুনে আমি খানিকটা বিরক্তই হোলাম ।
‘এত পয়সা খরচ করে বাগান দেখার কি হলো! আমরা কি কখনো বাগান দেখিনি ? দেশ বিদেশে বহু বাগান দেখেছি, সুতরাং এটা বাদ দাও’।
জীবনে এই প্রথম আমার অজ্ঞতায় সে অবাক হয়ে বললো ‘তুমি কি ভাবছো এটা ফুল- ফলের বাগান’?
আমি সম্মতি সুচক মাথা হেলাতেই সে জানালো, ‘তোমার ভুল ধারনা, দেখো তুমি এটা কিসের বাগান’। আমার চোখের সামনে মায়ানমার এম্বেসী থেকে আনা ব্রোশিওরটা মেলে ধরলো।আমি ছবি দেখেই চমকে গেলাম, মুগ্ধ হোলাম সেই শহরটির সৌন্দর্য্য আর বিবরনী পড়ে। মায়ানমারে একটা কথা প্রচলিত আছে,
“কেউ যদি মায়ানমার সম্পর্কে পরিপুর্নভাবে জানতে চায় তবে তাকে একবার অবশ্যই বাগান ঘুরে আসতেই হবে”।



বাগানের রূপ

উপরেই বলেছি বাগান বললে আমরা সাধারনত ফুল বা ফলের বাগানকেই বুঝি। কিন্তু মায়ানমারে বাগান শহর একটি প্রাচীনতম ঐতিহাসিক স্থান যাকে লাল ইটে নির্মিত অসংখ্য বৌদ্ধ মন্দিরের বাগান বললে ভুল হবেনা। একটি শহরের প্রেমে কি করে মানুষ পড়ে তা বাগান না গেলে বোঝা দুস্কর। আর তা জানতেই রওনা হোলাম বাগান শহরের উদ্দেশ্যে।


বাগানের পথে

হোটেল থেকে সকাল আটটায় ট্যুর কোম্পানীর গাড়ী করে হাজির হোলাম মান্দালে বাস স্ট্যান্ডে। ঠিক নয়টায় কালো চক চকে বাধানো পীচ ঢালা রাস্তা দিয়ে আমাদের যাত্রা হলো শুরু। মোটামুটি তিন থেকে চার ঘন্টার পথ। বাসের জানালার দিয়ে চোখ মেলতেই নজরে এলো রাস্তার দুপাশ ঘেষে কাটা ওয়ালা ঝোপ ঝাড় ছাড়াও রয়েছে আম, একেশিয়া, কড়ই আর নিম গাছের সারি। তবে শেষ দুটোকে গাছ বললে ভুল হবে, একে বলা যেতে পারে মহীরুহু। শুধু এই পথেই নয়, সারা মায়ানমার জুড়েই রয়েছে সবুজ পাতায় ছাওয়া বিশাল বিশাল অজস্র নিম আর কড়ই গাছ যা দেখে মনে হয় তারা শতাব্দী প্রাচীন।


এমনি নীম আর কড়ই গাছ সারা দেশ জুড়ে

সেখানেই আমি প্রথম রাস্তার দু ধারে আম গাছে ফ্রুট ব্যাগিং পদ্ধতিটি দেখেছি যা এ বছর থেকে আমাদের দেশেও প্রচলিত হচ্ছে। রাস্তার দুদিকে খোলা প্রান্তর জুড়ে মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে আছে সারি সারি প্রিয় তালগাছ। গাইড ট্যান্ডা আগেরদিন জানিয়েছিল এর রস থেকে ওরা টডি নামে একটি মাদক দ্রব্য তৈরী করে থাকে। পথ চলতে চলতে একটা জায়গা ছিল যার দুধারে অজস্র কাঠালী চাঁপার গাছ, পাতা নেই ন্যাড়া সেই গাছে ফুল ধরে আছে ঠিকই।



কনকচাঁপা নাকি কাঁঠাল চাপা কি যেন নাম ?

খালি সেই মসৃণ রাস্তায় বাস চলছে দ্রুত গতিতে, তবে চালকের পুর্ন নিয়ন্ত্রনেই। চারদিকে কেমন যেন একটা মরুময় পরিবেশ, প্রচন্ড গরম, মাটি থেকে যেন ভাপ উঠছে। আমাদের বাসটা ছিল নন এসি। এসি বাসের জন্য অনেকক্ষন অপেক্ষা করতে হতো যা আমরা চাইনি। খোলা জানালা দিয়ে বাইরে থেকে চোখে মুখে যেন আগুনের হল্কা এসে লাগছিল।আতংকিত হয়ে পড়লাম এই গরমে কি ভাবে ঘুরবো ভেবে। মান্দালে থেকে শুনে এসেছিলাম বাগানের তাপমাত্রা নাকি ৪০/৪২ ডিগ্রী সেঃ সিঃ উঠানামা করছে । চলতে চলতে ঘন্টা দুয়েক পড় পথের মাঝামাঝি এক জায়গায় একটি ছোট্ট দোকানের সামনে আধাঘন্টার বিরতি হলো। আমরা যাত্রীরা কেউ চা খেলাম কেউ বা কোমল পানীয় তবে ড্রাইভার আর হেল্পার ভাত খেলো।


মাঝ রাস্তায় চা এর দোকান

আবার যাত্রা হলো শুরু। নির্ধারিত সময়ের এক ঘন্টা আগেই বাস চালক আমাদের নামিয়ে দিল এক নির্জন নিরিবিলি বাস স্টান্ডে। এটাই নাকি আমাদের নির্ধারিত গন্তব্য। হাক ডাক, চিৎকার -চেঁচামেচি নেই, লোক জন নেই বললেই চলে। যে দু একটা দোকানে ছোট আকৃতির সাইনবোর্ড তাতে বার্মিজ ভাষায় লেখা,আমাদের তা পড়ার সুযোগ নেই ।সেই শুনসান বাস স্টান্ড দেখে আমি্তো রীতিমত ভড়কে গেলাম, সন্দেহ করতে লাগলাম বাসচালক আমাদের ভুল জায়গায় নামিয়ে দিয়ে গেছে ভেবে। মনে পড়লো গাবতলী সায়েদাবাদের কথা।


এমন একটি নীরব সুনসান বাস স্ট্যান্ডের কথা চিন্তা করা যায় কি !

সামনেই এক নীম গাছের নীচে কিছু টেম্পু মত গাড়ী, আর এক দিকে সার বাধা কিছু দোকান । এক জায়গায় দেখলাম দুটো কুকুর শাবক বাঁকাচোরা টিনের প্লেটে ভাত খাচ্ছে। আমাদের জন্য অপেক্ষা করার কথা ট্যুর কোম্পানীর লোক, কিন্ত তেমন কাউকেও দেখছি না ।আমরা বার বার এক দোকানীকে প্রশ্ন করতে লাগলাম যে এটাই কি বাগান শহরের বাস স্ট্যান্ড নিয়ং ও নাকি ? সে জানালো এটাই সেই জায়গা। রিক প্রথম দিনই আমাদের একটা মোবাইল ফোন দিয়েছিল যাতে তার সহ বিভিন্ন শহরের আরো চারজন ট্যুর অপারেটর/গাইডের নাম্বার ছিল।


নিয়ং উ বাস স্ট্যান্ডে কুকুর শাবকদের মধ্যানহ ভোজন

সে কথা ভেবে আমরা অগত্যা সেখানকার ট্যুর অপারেটরকে ফোন করি, সাথে সাথে সে আমাদের আশ্বস্ত করলো এবং বল্লো "তোমরা অপেক্ষা করো আমি এখুনি আসছি" । ঠিক ৫ মিনিটের মধ্যে গাড়ী করে জীন্স আর টপ্স পড়া ভারী মিষ্টি দেখতে এক অত্যাধুনিক তরুনীর আগমন। নাম তার মিজ পে পে। মায়ানমারের অনেক মানুষের নামই এমন জোড়া জোড়া। যেমন ইয়াঙ্গনের গাইড মিজ ওয়াহ ওয়াহ , ইনলের গাইড মিঃ বো বো। মিজ পে পে হাসিমুখে আমাদের সাথে হাত মিলিয়ে পরিচয় দিল এবং ভীষন দুঃখ প্রকাশ করতে লাগলো এই অনাকাংক্ষিত ঘটনাটির জন্য। জানালো আমরা নাকি নির্ধারিত সময়ের ঘন্টা দেড়েক আগেই এসে গেছি। পে পে র কথা শুনে মনের মাঝে সাথে সাথে তুলনা চলে আসলো।


হোটেল কুমুদ্রা প্রাঙ্গন আসন্ন পর্যটক মৌসুমের জন্য তৈরী হচ্ছে

পে পে তার আধুনিক মডেলের সেই গাড়ীতে তুলে নিয়ে আমাদের ১০ মিনিটের ভেতর পৌছে দিল পুরনো বাগানের একেবারে গা ঘেষে প্রাচীন আর আধুনিক নকশার মিশেলে তৈরী বিখ্যাত রিসোর্ট কুমুদ্রায়। তখন প্রায় দুপুর, ফর্মালিটিজ সেরে বিদায় নেয়ার সময় মিজ পে পে সমস্ত কাগজ পত্র বুঝিয়ে দিয়ে বল্লো ‘কাল সকাল আটটায় তৈরি থেকো, গাইড আসবে তোমাদের বাগান ঘুরিয়ে দেখানোর জন্য’।


হোটেলের রিসেপশনের প্রবেশ পথের দুপাশে বাগানের ঐতিহ্যবাহী ভাস্কর্য্য

এখানে একটা ব্যাক্তিগত কথা না বললেই নয় ,তাহলো অফ সিজনে যাবার জন্য আমরা অনেকগুলো সুবিধা পেয়েছিলাম। তার মধ্যে প্রধান হলো হোটেলগুলোতে কম ভাড়া।ভালো হোটেল আর রুম পাওয়া। বহু পাহাড় পেরিয়ে উপত্যকার মাঝে গড়ে ওঠা শহর ইনলে থেকে ফেরত আসার আগের দিন মনে হয়েছে ১২/১৩ ঘন্টা পাহাড়ী পথে বাসে জার্নি করা আমার পক্ষে কোনভাবেই সম্ভবই না। শেষমেষ ট্যুর কোম্পানীকে ফোন করে এক দিনের মধ্যে ইনলে থেকে ইয়াঙ্গনে ফেরার আভ্যন্তরীন ফ্লাইটের টিকিট কাটা হলো। যা পর্যটন মৌসুমের সময় কল্পনারও বাইরে। সেদেশে অনেকগুলো কোম্পানী আভ্যন্তরীন ফ্লাইট পরিচালনা করে যার অনেকগুলোই আন্তর্জাতিক মানের। যার একটা হলো এয়ার কে বি জেড যারা একটি আন্তর্জাতিক মানের ব্যাংক কোঃ মালিক।


এয়ার কে বি জেড এর ভেতরে যাত্রীরা ব্যাস্ত তাদের মাল পত্র নিয়ে

যাই হোক অত্যন্ত ক্ষুধার্ত আমরা চট জলদি আমাদের জন্য নির্ধারিত কটেজে লাগেজ রেখে ফিরে আসলাম রিসেপশনের পাশেই কুমুদ্রার খোলা রেস্টুরেন্টে। অনেক সকালে উঠেছি সুতরাং খেয়ে দেয়ে কটেজে এসে একটা লম্বা ঘুম দিতে হবে । এখানে উল্লেখ্য যে সব হোটেলেই কমপ্লিমেন্টারি নাস্তার বন্দোবস্ত ছিল, দুপুরে আর রাতের খাবার কখনো আমাদের টাকায় খেয়েছি আর কখনো বা ট্যুর কোম্পানীর অতিথি হয়েছি। ওখানে একটাই সুবিধা খাবারের দাম খুবই কম অন্যান্য দেশের তুলনায়।বাঙ্গালী ঘরানার বর্মি খাবার অত্যন্ত সুস্বাদু এবং পরিবেশনও অত্যন্ত পরিস্কার পরিচ্ছন্ন। আর যেহেতু কেনা কাটার কিছু নেই তাই অযথা পয়সা খরচেরও কিছু নেই যদি না আপনি দামী মগক খনির রুবি বা নীলা না কিনে থাকেন। এন্টিক আইটেম আনা নিষিদ্ধ।


খোলা আকাশের নীচে রেস্তোরা

মুরগী আর সব্জী দিয়ে প্লেন ভাত অর্ডার করেছিলাম। খেয়ে দেয়ে হেটে হেটে ফিরে আসছি আমাদের জন্য নির্ধারিত কুটিরে। কুটির হলে কি হবে ভেতরের সব বন্দোবস্তই তারকা খচিত হোটেলের মতই। সবুজ লনের ভেতর কংক্রিটের বাধানো পথ ধরে এগুচ্ছি । চারিদকে ছোট বড় গাছে নানা রকম মনহারিনী ফুল ফুটে আছে। কিছু কিছু আবার সুগন্ধী বিলিয়ে চলেছে সেই নিরিবিলি ঘুঘুডাকা দুপুরে। ফিরে আসলাম রুমে, এসি ছেড়ে সোজা বিছানায় আর সাথে সাথেই চোখ দুটো মুদে আসলো গভীর ক্লান্তিতে।


ভীষন প্রিয় এক পরিচিত ফুল, কাঠ গোলাপ

এমন সময় গুরু গুরু মেঘের গর্জনে ঘুম ভেঙ্গে গেল। প্রচন্ড বাজের শব্দের সাথে যেন আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি নামলো।এক ঘন্টা ধরে চল্লো সব কিছু ভাসিয়ে নেয়া সেই বৃষ্টির তান্ডব। বৃষ্টি থামার পর বাইরে সবুজ লনে আসতেই শীতল বাতাসে যেন প্রান জুড়িয়ে গেল। কোথাও পানি জমে নেই। তৃষার্ত সেই মাটি যেন ঘন্টাখানেক ধরে অঝোর ধারায় ঝরা প্রবল সেই বৃষ্টির সবটুকু রস শুসে নিয়েছে । রিসেপশনে শুনলাম বাগানের তাপমাত্রা এখন ২১ ডিগ্রী সেঃসিঃ।


বৃষ্টিস্নাত মাঠ

হাটতে হাটতে রিসোর্টের পথ ছেড়ে ঝোপঝাড় মাড়িয়ে চলেছি, হোটেলের সীমানা প্রাচীর বলতে যা বুঝায় তেমন কিছু নেই, সযত্ন চর্চিত ঘাস শেষে এক সারি ইট দেখে বুঝলাম এটাই হোটেলের শেষ সীমানা।


রিসোর্টের সীমানা

সীমানা ছাড়িয়ে এগিয়ে গেলাম যেদিকে রয়েছে লাল লাল ইট আর পাথরের তৈরী অপুর্ব নকশার সেই মন্দিরগুলো। পথ কেটে এগিয়ে চলতে গিয়ে বাবলা কাটায় হাত ছড়ে গেল কিন্ত সেদিকে আমার ভ্রুক্ষেপ নেই, আমি এগিয়ে চলেছি আরো সামনে। সেই বৃষ্টিস্নাত বাগানের অপরূপ রুপে আমি মুগ্ধ।


সাঝের আলোয় বাগানের রুপ

সন্ধ্যা হয়ে আসছে চারিদিকে গোধুলীর ছায়া ছায়া অন্ধকার।এখানে প্রকৃতি যেন সেই প্রাচীন যুগেই স্থির হয়ে আছে গাঢ় থেকে হাল্কা সবুজ বনানী আর লাল টেরাকোটার মন্দিরের মাঝে।আমরা দুজন হেটে চলেছি শক্ত লাল মাটির পথ ধরে যে পথ দিয়ে পর্যটকরা ঐতিহ্যবাহী ঘোড়ার গাড়ী চড়ে বাগানের অলিগলিতে ঢুকে তার সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হতে যায়।


আঁধার নেমে এলো বাগানে

আগামীকালের অপেক্ষায় .।।।

চলবে বাগান --- মায়ানমারের এক অসাধারন দৃষ্টিনন্দন পুরাতাত্বিক প্রাচীন নগরীতে দুটো দিন ( শেষ পর্ব)
ছবি সব আমাদের ক্যামেরায় ।

মন্তব্য ৯০ টি রেটিং +২১/-০

মন্তব্য (৯০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার এই পোস্টের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। সময় স্বল্পতার কারনে আপাতত তাড়াহুড়ায় পোস্টটা শেষ করলাম। পরে আবার ফিরে আসছি।

বাগান যে একটা শহরের নাম এটা আপনার মত আমারও জানা ছিল না।!!

২১ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪

জুন বলেছেন: আমার লেখার জন্য অপেক্ষা শুনে খুবই ভালোলাগলো কাল্পনিক ।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য । আসার আশায় থাকলাম ।

হু আমিও যাবার আগে জানতাম না বাগান নগরীর কথা ।

২| ২১ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭

রিকি বলেছেন: বাগান নগরী দেখে দিল গার্ডেন গার্ডেন হো গ্যায়া। পোস্টে অনেক অনেক ভালো লাগা আপি :) :)

২১ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১০

জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ রিকি ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য ।

৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: যাইতে খুব ইচ্ছা করতেছে ছবি দেখে । ছবি ভালো আসছে আপু

২২ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩

জুন বলেছেন: আমার আরেকবার যাবার খুব ইচ্ছে আছে নাজমুল হাসান মজুমদার ।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
২য় পর্বেও সাথে থাকবেন আশা করি ।

৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

নীলপরি বলেছেন: ছবিগুলো অসাধারন । ভালো লাগলো ।

২২ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:০৪

জুন বলেছেন: মন্তব্য আর ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ নীলপরী আপনাকে ।

৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: দারুন পোষ্ট। কিন্তু আমার সবচেয়ে ভাল্লাগছে বাচ্চা কুত্তা দুইটার খানার ছবিটা। :P

২২ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:১২

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শতদ্রু একটি নদী । শেষ পর্বে সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
আমারো অনেক সুইট লেগেছিল বাচ্চাদুটোকে ।

৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: খুবই ভালও লাগোলো আপু। বাগান নগরীতে যেতে খুব ইচ্ছে করছে।
ধন্যবাদ, খুব সুন্দর একটা পোষ্ট দেবার জন্যে ।

২২ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:১১

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়ার জন্য প্লাবন ২০০৩ ।
আগামী অর্থাৎ শেষ পর্বটিতেও সাথে থাকুন ।

৭| ২১ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭

রাবার বলেছেন: আপু বাগান যামু ...কি সুন্দর কি সুন্দর ++++++

২২ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:১৩

জুন বলেছেন: সত্যি দেখার মতই সুন্দর ভাই রাবার। মন্তব্য আর এতগুলো প্লাসের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

৮| ২১ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১

সুমন কর বলেছেন: আমিও প্রথমে অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। বাগান শহর !

মায়ানমারে বাগান শহর একটি ঐতিহাসিক স্থান যাকে প্রাচীন বৌদ্ধ মন্দিরের বাগান বললে ভুল হবেনা। একটি শহরের কি করে প্রেমে পড়ে মানুষ তা বাগান না গেলে বোঝা দুস্কর।

আসলেই, আপনার বর্ণনা আর ছবির সুবাধে তার প্রমাণ পাওয়া গেল। বর্ণনা এবং ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে।

ভাগ্য ভালো, আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুন্দর সুন্দর নগরীর বর্ণনা দেয়। তা না হলে আমরা এসব কিছুই জানতে পারতাম না।

পোস্টে ৫ম প্লাস।

২২ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২৭

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমন কর অনেক দিন ধরে সাথে আছেন , উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন ।
সত্যি দেখার মত একটি নগরী কিন্ত ভাষার অপ্রতুলতা আর কাচা হাতের ক্যমেরায় সেই দৃশ্যের কিছুই তুলে ধরতে পারি নি ।
আগামী অর্থাৎ শেষ পর্বটিতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।

৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১১

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,



‘এত পয়সা খরচ করে বাগান দেখার কি হলো! আমরা কি কখনো বাগান দেখিনি ?
হুমমমমম..... হিসেব করে চলতে হবে , পাছে সব বেহিসেবী খুঁইয়ে বসতে না হয় । তখন আর বাগান নয় আগুনে পড়তে হবে ।

আপনার চোখে দেখা বাগান শহরটি কি আর সত্যি করে তার রূপ মেলে ধরতে পারবে আমাদের চোখে ? তবুও ছবি দেখে মুগ্ধ হওয়ার মতোই ।

আর বাগান শহরটির মতোই সাজানো লেখা ।
শুভেচ্ছান্তে ।

২২ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২৯

জুন বলেছেন: বরাবরের মতই আপনার মন্তব্য আমার লেখার একটি অলংকার হয়ে থাকে আহমেদ জী এস ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে বহুদিন ধরে বহু ধৈর্য্য সহকারে আমার পোষ্টগুলো পড়ে চলেছেন বলে।
আগামী পর্বেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশা রইলো ।

১০| ২১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৮

জেন রসি বলেছেন: চমৎকার!

আপাতত আপনার পোষ্ট দেখেই সখ পূরণ করি। :)

২২ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জেন রসি । আপনার শখ যেন বাস্তবে রুপ লাভ করে সেই দোয়া করি ।

১১| ২১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫৭

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:





মায়ানমারে বাগান শহর একটি ঐতিহাসিক স্থান যাকে প্রাচীন বৌদ্ধ মন্দিরের বাগান বললে ভুল হবেনাএকটি শহরের কি করে প্রেমে পড়ে মানুষ তা বাগান না গেলে বোঝা দুস্কর। আর তা জানতেই রওনা হোলাম বাগান শহরের উদ্দেশ্যে।[/si-

আপনার বর্ণনায় আর ছবিতে বাগান শহরের প্রেমিক হলাম আমিও।
অপেক্ষায় রইলাম এর পরে কি আকর্ষণ সামনে আসছে!!!

আপনার ছবিতে কাঠগোলাপ -এর ছবি দেখলাম!! আপনার জন্য আমার বাগানের কাঠগোলাপ রইল!!
অনেক শুভেচ্ছা আপু!!!



২২ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৪

জুন বলেছেন: আন্তরিক মন্তব্য আর প্রিয় কাঠগোলাপে আমার পোষ্টটি ঝলমল করে উঠলো যেন কামরুন্নাহার বিথী। অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে । সাথে থাকুন আগামীতেও :)

১২| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বর্ণনায় আর ছবি তে আমি মুগ্ধ।। এতোদিন হরেক রকম বাগানের কথা শুনেছি কিন্তু এ যেন কুপের ব্যাঙ্ কে ডোবা দেখানোর মত।। আমরা যারা এতকিছু দেখতে পারি না দু'চোখ মেলিয়া,তারা দেখে নিচ্ছি তাই,আপনার ভ্রমন বিতৃান্তে।।

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫

জুন বলেছেন: অনেক সুন্দর একটি মন্তব্য আর সব সময় উৎসাহ যুগিয়ে যাওয়ার জন্য সচেতন হ্যাপী আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
আগামী অর্থাৎ শেষ পর্বটিতেও সাথে থাকবেন আশা করি ।

১৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪০

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আমিতো ভেবেছিলাম শহরের ভিতর বিখ্যাত বাগান দর্শন করব পোস্টে। এখন তো দেখি পুরো শহরটাই বাগান। দারুণ।

পোস্টে প্লাস।

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭

জুন বলেছেন: আমিও তেমনটি ভেবেছিলাম প্রবাসী পাঠক । কত যে বোটানিক্যাল গার্ডেন দেখেছি কত দেশে। তাই আর ইচ্ছুক ছিলাম না। মতব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । শেষ পর্বেও সাথে থকবেন আশা করছি ।

১৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৪

বৃতি বলেছেন: 'বাগান' ব্লগ চমৎকার লেগেছে, জুন আপু। টেরাকোটার নকশা সমৃদ্ধ শহরের ছবি দেখতে ভালো লাগলো অনেক।

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৫৮

জুন বলেছেন: আমার কাছেও অসাধারন লেগেছে বৃতি । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । সাথে থাকবেন ।

১৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৪৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: অনেক সুন্দর। যেতে মন চাই।

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯

জুন বলেছেন: সুযোগ পেলে অবশ্যই ঘুরে আসবেন মৃদুল শ্রাবন । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

১৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬

সুফিয়া বলেছেন: এত ভাল একটা পোস্ট। কল্পনাই করা যায় না। বড় বিষয় হলো বাগান নগরী। এ বিষয়টা জানতামই না। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:০০

জুন বলেছেন: সুফিয়া আপনার পোষ্টগুলো ও তো অসাধারন হয় । অবশ্য আপনি তো একজন প্রতিষ্ঠিত লেখিকা । আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়ার জন্য । শেষ পর্বে সাথে থাকবেন আপা ।

১৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যথারীতি চমৎকার সব ছবি সাথে ভ্রমণ বর্ণনা মুগ্ধ করেছে, তবে এই পর্বে ইতিহাস মিস করেছি। আপনার মায়ানমার ভ্রমণ যে মাথা নষ্ট করে দিচ্ছে। এখন মন বার বার বলছে, বাগান দেখতে চাই, বাগান দেখতে চাই, বাগান দেখতে চাই :(( :((

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:০৫

জুন বলেছেন: ইতিহাসটা আগামী অর্থাৎ বাগান নিয়ে দুটি পর্বে লেখার শেষ পর্বে থাকছে বোকা মানুষ । সত্যি মায়ানমার একটি চমৎকার দেশ যা না গেলে বোঝা যায় না । আমাদের সীমান্তবর্তী মায়ানমারের জাতি গোষ্ঠি (আরাকান + কারেন) দিয়ে পুরো মায়ানমারকে বিচার করলে অন্যায় করা হবে ।
সুযোগ পেলে অবশ্যই দেখে আসবেন আমি সাজেষ্ট করছি । ভ্রমনের জন্য সত্যি চমৎকার একটি দেশ ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়ার জন্য ।

১৮| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০১

বিষের বাঁশী বলেছেন: চমৎকার সব সুন্দর ছবি আর সাবলীল বর্ণনা। অসাধারণ। সাথে আছি আপু আপনার পর্যটন পোস্টের। :)

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:০৭

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে বিষের বাঁশী । সাথে থাকুন আগামী পর্বেও । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

১৯| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭

রূপা কর বলেছেন: ভালোলাগলো ছবি আর আপনের বর্ননা

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:০৮

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রূপাকর । সাথে থাকবেন আশা করছি ।

২০| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩

লাবনী আক্তার বলেছেন: আপনার চোখে দেখে নিলুম আপা। :P অনেক সুন্দর ছবি আর বর্ননাও বরাবরের মত দারুন লাগল। :)

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:১৯

জুন বলেছেন: দারুন লাগলো জেনে ভালোলাগলো লাবনী । আগামী পর্বেও থাকার অনুরোধ রইলো ।

২১| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫

কাবিল বলেছেন: ছবি আর আপনার বর্ণনায় ঘুরে আসলাম বাগান শহরে।
অনেক অনেক ভাল লাগল আপু।
পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায়।

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫

জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ কাবিল । আর দুটো দিন অপেক্ষায় রাখলুম পরবর্তী পর্বের জন্য :)

২২| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৫৭

দীপংকর চন্দ বলেছেন: বাগানের রূপ

বাগানের রূপে মুগ্ধতা অনেক!

অনেক অনুপুঙ্খ বর্ণনা আপনার!

শুভকামনা অনিঃশেষ।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৩

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ দীপংকর চন্দ মনযোগী পাঠের জন্য। সাথে থাকুন আগামী পর্বেও ।
ভালোথাকুন আপনিও

২৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:০০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার দাদার দাদার আমলে বর্মা গেলে পুরুষরা নাকি আর ফিরে আসতো না । এসব কাহিনি শুনে একে আমার এক রহস্যময় দেশ বলে মনে হতো ।
নাসাকার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে ''রহস্যময়'' স্থান দখল করেছে ঘৃণা ।
তবুও আপনার বর্ণনা ভাল লাগলো ।

২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২৮

জুন বলেছেন: জী আপনি যথার্থই বলেছেন গিয়াসলিটন । শরৎচন্দ্রের শ্রীকান্তে তো এর উল্লেখ আছেই যা আপনি নিঃশ্চয় জানেন । এবার আমাদের সাথে ফেরি করে এমন এক সিগারেট বিক্রেতার দেখা হলো। আমরা বাংলাদেশি বুঝতে পেরে সে আধভাঙ্গা চিটাগাং ( আমি চিটাগাঙ্গের ভাষা জানি ) সাথে বার্মিজ মিক্সড ভাষায় সে গর্বের সাথে বুকে টোকা মেরে জানালো কক্সবাজারে তার বৌ আর ছেলে আছে। সে আজ সতের বছর ধরে মিয়ানমারে আছে আর সেখানে চারটি বিয়ে করে খুব সুখে আছে জানালো। আমার তীব্র ঘৃনা হলো তার কথা শুনে ।
মায়ানমারের সীমান্ত রক্ষীরা কি পরিমান নৃশংস যে সে দেশের জান্তা সরকারের মত সরকার ও তাদের ব্যান্ড করেছে ২০১৩ জুলাই মাসে । তবে কথা হলো এই যে ১৮টি প্রধান জাতি গোষ্ঠি নিয়ে গঠিত মায়ানমারের সবচেয়ে নিষ্ঠুর, প্রতারক আর নীচু জাতি হলো আরাকানি আর কারেন রা । দুর্ভাগ্যবশত এরাই আমাদের সীমান্তঘেষে আছে। আপনি শাহ সুজা ( সম্রাট শাজাহানের ছেলে)র সাথে আরাকানি রাজার নিষ্টুরতা আর প্রতারনার কাহিনি টি একটু চোখ বুলাবেন অনুরোধ রইলো। তাহলেই বুঝবেন যুগ যুগ ধরেই তারা কি প্রকৃতির ।
তবে আমরা যে সব জায়গায় গিয়েছিলাম এবং যাদের সাথে মেশার সুযোগ হয়েছিল তারা প্রত্যেকেই ভীষন সহজ সরল অতিথিপরায়ন এবং দারুন ভাবে আন্তরিক যা অন্য কোন দেশে খুব কমই দেখেছি ।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য । আগামী পর্বেও থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।

২৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:১৭

মুরশীদ বলেছেন: ঘটনাগুলো চোখের সামনে ভাসিয়ে তোলার জন্য ধন্যবাদ ++++

২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:০৩

জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ।

২৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০০

মশিকুর বলেছেন:

যথারীতি চমৎকার বর্ণনা :)

বাগান বলতে আমিওতো ফুল গাছকেই বুঝতাম :(

"তাপমাত্রা ৪০/৪২ ডিগ্রী সেঃসিঃ উঠানামা করছে" !!!!!!

কুকুরের শাবক দুইটা খুবই কিউট :) কাঠ গোলাপ গাছটা অদ্ভুত লাগলো(সুন্দর তো অবশ্যই)

'খোলা আকাশের নীচে রেস্তোরা' < পাখি নোংরা করে না ??

পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম :)

শুভকামনা।

২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:২০

জুন বলেছেন: ৪০/৪২ এ অবাক হলেন কেন বুঝলাম না মশিকুর :-*

না নোংরা করতে তো দেখলাম না যেই তিন দিন ছিলাম আর খেলাম ।
তবে তাদের ইনডোরেও একটি বিশাল খাবার ঘর আছে, যেখানেও আমরা খেয়েছি।
না বেশি দিন অপেক্ষা নয় ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য । আপনার হৈমন্তীর অপেক্ষায় :)

২৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: বাগান নামে কোন শহর থাকতে পারে কল্পনায়ও আসেনি। পোস্টের শিরোনাম দেখে ভাবলাম, মায়ানমারের কোন বাগানের বর্ণনা হয়তো।
এখন দেখি বাগানের চেয়ে সুন্দর শহর।
আগামী পোস্টের অপেক্ষায়।
আর হ্যাঁ, "বললাম" হবে বোধহয়

২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:২৩

জুন বলেছেন: অনেকেই জানে না তবে পশ্চিমা বিশ্বের পর্যটকরা ঠিকই খবর রাখে । মায়ানমারের এ বছরের টার্গেট ১৫ লক্ষ । এপ্রিল মাসের মধ্যেই ৫ লক্ষ পর্যটক এসেছে । এশিয়ার পর্যটক বলতে আমরা দুজন ।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ । আগামী পর্ব খুব শীঘ্রই আসছে ।

আপনার শেষলাইনটি বুঝি নি আরন্যক রাখাল ।

২৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৫৩

মোঃমোজাম হক বলেছেন: ভালতো লাগবেই,আপনি লিখেছেন না :)

আচ্ছা ওখানকার মাটি কি সাভারের মতো লালচে?

২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:২৫

জুন বলেছেন: ধন্যবাদ দিয়ে খাটো করবো না মোজাম ভাই , সাথে আছেন দীর্ঘদিন এর জন্য আমি কৃতজ্ঞ ।
পরের পর্ব অর্থাৎ শেষ পর্বেও সাথে থাকুন ।
জী লাল মাটি মোজাম ভাই ।

২৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:২৮

রূপা কর বলেছেন: ২য় পর্ব তাত্তাড়ি দেন জুন আপা

২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১

জুন বলেছেন: হ্য তারাতারিই দিবো রুপাকর ।

২৯| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


খুবই সুন্দরভাবে উথ্থাপন করেছেন।

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:২১

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ চাদঁগাজী

৩০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫

ইমিনা বলেছেন: কী চমৎকার পোস্ট !
বর্ণনা পড়তে গিয়ে মনে হয়েছিলো আমিও বুঝি জুন আপুর সাথে ছিলাম :)
পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইলো।।

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮

জুন বলেছেন: অনেক দিন পর দেখলাম ইমিনা কে । ভালো ছিলেন আশা করি ।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়ার জন্য ।

৩১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২

বাকপ্রবাস বলেছেন: যারা যেতে ইচ্ছুক তাদের জন্য খুবই সহায়ক হবে আপনার পোষ্টগুলো

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৫১

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ বাকপ্রবাস

৩২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১২

মোঃ রাশেদ এয়াকুব বলেছেন: আপু শোন, ২য় পর্ব পড়ার পর ১ম পর্ব পড়লাম। আমার ৪-৫ দাদার মত দক্ষিণ চট্টগ্রামের অনেকের দাদা-বড়দাদার কৈশোর ও যৌবন কাল কেটেছে বার্মায় ব্যবসা করে। আমার এক চাচির দাদাও বার্মিজ ছিল। চাচির চেহারায় ও বার্মিজ ছাপ স্পষ্ট। এইতো মাত্র ৭০ বছর আগের কথা। তখন এখানকার লোক কলকাতা না যেয়ে বার্মায় যেত। বর্ডারের কোন বালাই ছিলনা। তারপর এক সময় সেই যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেল। সরকারও পূবের জানালা বন্ধ করে রাখলো। আমরা বার্মাকে ভুলে গেলাম- অনেক সমৃদ্ধ একটা দেশ যার রয়েছে সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সম্পদের প্রাচুর্য।। আজ তোমার লিখা পড়ে নাড়িতে কেমন যেন টান পড়ল। বাবা-চাচা-দাদাদের মুখের সেই গল্পগুলো আবছা ভাবে মনে পড়ল। তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। এমন লেখা আরো চাই। ওহো, লেখার ভেতর বিভিন্ন হোটেল, রিজর্ট, অপারেটরের, গাড়ীর ফোন নম্বর গুলো আর যাতায়াতে কেমন সময় লাগে তার বর্ণনা দাওনা কেন? সেই সাথে খরচের একটা তালিকা/ধারণা না পেলে তো ঘুরতে যাওয়ার বাজেট করা যায়না। কি বল?

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬

জুন বলেছেন: সেসময় বাংলাদেশ ভারতের ও অনেক ব্যাবসায়ী বার্মায় ব্যাবসা করতে যেত । কেউ কেউ হয়তো বিয়ে করেও এনেছিল সে দেশের মেয়ে। সুখে ঘর সংসার করে কাটিয়ে দিচ্ছে সারা জীবন।
আমরা আসলে প্যাকেজ ট্যুরের মাধ্যমে গিয়েছিলাম যা ঢাকা থেকেই যোগাযোগ করা হয়েছিল নেটের মাধ্যমে েমাঃ রােশদ এয়াকুব। তারাই সব কিছু খরচ করেছে শুধু আমাদের এক বারে ডলারে পে করতে হয়েছে । সুতরাং কোন হোটেল কত ভাড়া এসব কিছুই বলতে পারছি না । তবে টাকার মান বেশি এটা ঠিক ।
আপনার বিস্তৃত মন্তব্যে অনেক খুশী হয়েছি ।

৩৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

প্রামানিক বলেছেন: আপনার লেখার অপেক্ষায় ছিলাম। এবার প্রাণ ভরে ছবি দেখলাম সাথে সাথে বর্ননা পড়ে নিলাম। খুব ভাল লাগল। শুভেচ্ছা রইল।

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই আপনার সহজ সরল মন্তব্যের জন্য ।

৩৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২০

মিশু মিলন বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট! মুগ্ধ হয়ে পড়লাম এবং উপভোগ করলাম ছবিগুলো।

শুভেচ্ছা...........

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:০৩

জুন বলেছেন: আমার সাথে বাগান নগরীতে পদার্পনের জন্য আপনাদের জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ মিশু মিলন ।
শুভ কামনা রইলো .।।

৩৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:২৭

দীপান্বিতা বলেছেন: কি সুন্দর দেশ!...খুব ভাল লাগল :)

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য দীপান্বিতা :)

৩৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০২

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,


আমার মন্তব্যের উত্তরে সাথে থাকার প্রত্যাশা করেছেন । হুমমমম ... একজন সহব্লগার হিসেবে তা যে থাকতেই হয় অনেকের ভীড়ে।


২৮ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:০৭

জুন বলেছেন: ধন্যবাদ আবার এসেছেন এবং সাথে থাকার প্রত্যয় ব্যাক্ত করেছেন বলে আহমেদ জীএস ।
শুভেচ্ছা জানবেন

৩৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৩

কলমের কালি শেষ বলেছেন: অসাধারণ উপস্থাপন । সাথে ছবি এবং তথ্য । সবগুলোই ভাল লেগেছে ।যে লাইভ ঘুরাঘুরী করছি !! +++++

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:২৫

জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ককাশে।

৩৮| ২৯ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫

মানস চোখ বলেছেন: অসাধারন বর্ণনা আর ছবি....... খুব ভালো লাগলো পড়ে!!!!!!!
আচ্ছা আপা মিয়ানমারের মানুষ জন কেমন?????
পোষ্টে +++++++ :) :)

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:২৮

জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে ভালোলাগলো অনেক ।
আমরা যে কয়জনের সাথে মিশেছি ১৫ দিনে তারা সবাই খুব সহজ সরল ও আন্তরিক ।

৩৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯

সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
আপনি প্রচুর ভ্রমণ করেন মনে হয়। তবে ১৫ দিন মায়ানমার কেন, কোন জায়গায় থাকাই কম ব্যয়সাপেক্ষ নয়। যাহোক। একটা বিষয় নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন - বিদেশের সব জায়গায়ই সরকার তথা সাধারণ জনগণও বিভিন্ন পুরাকির্তী সংরক্ষণে সচেতন। কেবল আমাদের দেশেই এটা দেখিনা।

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২২

জুন বলেছেন: জী আপনি ঠিকই ধরেছেন সালাউদ্দিন আহমদ ভ্রমন আমার নেশা।
পোষ্টটি পড়ার জন্য অসংখ ধন্যবাদ

৪০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪

আবু শাকিল বলেছেন: ছবি এবং বর্ণনা খুব সুন্দর ।
যত গুলি ছবি দেখলাম,সেখানে লোকজন নেই দেখলাম :) :)
লোকজন এর অভাব নাকি ??
পরের পোষ্টে বার্মার খাবার দাবার নিয়ে কিছু রাইখেন ।
পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ আপু।
ভাল থাকবেন এবং শুভেচ্ছা নিরন্তর ।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:২০

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আবু শাকিল l
লোক সংখ্যা আসোলেও কম । মাত্র চার কোটি।
শুভকামনা রইলো ।

৪১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৩২

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: লেখা, ছবি আর অনুভব নিয়ে সত্যি অসাধারণ পোষ্ট বরাবরের মতই। অনেক দিন পর এসে খুবই ভালো লাগলো আপু। শুভকামনা ..........

১২ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫

জুন বলেছেন: অনেক অনেকদিন পর তুহিনকে দেখে খুব ভালোলাগলো । পোষ্ট ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভকামনা রইলো

৪২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অসাধারণ বর্ণনা শৈলী ও তার ছবি। সত্যিই সুন্দর।








ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন নিরন্তর।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:২৬

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য দেশ প্রেমিক বাঙালী ।

৪৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

অন্ধবিন্দু বলেছেন: আপনার ভ্রমনের মায়ানমার অধ্যায়টি মিস করেছিলুম। হাতে কিছুটা সময় পেয়ে তাই শুরু করলুম। ১ম পর্ব শেষ। এবং ভালোলাগা।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৪

জুন বলেছেন: যাই হোক সময় করে এসে যে চোখ বুলিয়ে গেলেন তাতে কি বলে যে ধন্যবাদ দেবো ভেবে পাচ্ছি না অন্ধবিন্দু । অন্ধের ষষ্ঠি হয়ে আগামী পোষ্টেও আপনাকে পাবো বলে আশা রাখি :)

৪৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমার কেন যেনো মনে হয় আর কয়েকবছরের মধ্যে মায়ানমার বাংলাদেশের থেকেও এগিয়ে যাবে এবং বাংলাদেশের পোলাপান অনার্স পাশ করে মায়ানমারের স্কিলড ইমিগ্রেশনের ফর্ম পূরন করবে!

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৩০

জুন বলেছেন: উদাসী আমার প্রিয় লেখাটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। মায়ানমার আগামী কয়েকবছরে নয় এখনি আমাদের চেয়ে অনেক দিক দিয়ে এগিয়ে। সুন্দর এই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন শহরটি তার ঐতিহ্যকে কি ভাবে ধরে রেখেছে চোখে না দেখলে বিশ্বাস হয় না। বিশাল বিশাল মাল্টিন্যশনাল কোম্পানি, কন্সট্রাকশন ফার্ম সেমিনার করছে সরকারের সাথে তা আমরাও দেখে এসেছি। তাদের আশে পাশের দেশগুলোর বিখ্যাত অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো উচ্চ শিক্ষায় স্কলারশিপ এর জন্য মায়ানমারের ছাত্র ছাত্রীদের নির্বাচিত করছে। তারা ফান্ডিং পাচ্ছে কারন ভবিষ্যৎ এ যেই কোম্পানিগুলো সেদেশে কাজ করবে তারা এসব স্কলারশিপ দিয়ে দক্ষ কর্মী তৈরি করছে। অনেক কথা বললাম অবশ্য সবই আমার দেখা আর জানা হতে।
শুভেচ্ছান্তে উদাসী। আপনাকে আবার নিয়মিত দেখে ভালোলাগছে

৪৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: অসাধারণ ছবি ব্লগ। আপনি যে কতটা যত্নের সাথে এ পোস্টগুলো তৈরী করেন, তা এসব পড়লেই বোঝা যায়। যেন আপনি ক্লাস টীচার, পাঠককূল গল্প শুনতে আগ্রহী ছাত্র ছাত্রী। খুব ভালো লাগে আপনার লেখাগুলো পড়তে।
মায়ানমার ভ্রমণের জন্য অফ সীজন কোন কোন মাস?
সবগুলো ছবিই সুন্দর, তবে নীরব সুনসান বাস স্ট্যান্ডের ছবিটা দেখে সত্যিই অবাক হ'লাম। এতটা নীরব সুনসান কোন বাস স্ট্যান্ড হয়, তা এদেশে থেকে কল্পনাই করা যায় না।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:২৪

জুন বলেছেন: খায়রুল আহসান প্রথমেই ধন্যবাদ জানিয়ে রাখি মনে করে আমার পুরনো এবং অনেক প্রিয় পোষ্টে এমন আন্তরিক মন্তব্যের জন্য। মায়ানমার বিষুবীয় অঞ্চলে বলেই গ্রীস্মকালে বেশ গরম পড়ে। অফ সিজন সেই গরম অর্থাৎ এপ্রিল মে।
বিশাল দেশের তুলনায় লোক সংখ্যা খুবই কম। তাই কোথাও তেমন ভীড়ভাট্টা চোখে পড়েনি। আশাকরি ঘুরে এসে জানাবেন কেমন ভ্রমন হলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.