|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
   
 
আজ আপনাদের নিয়ে যাবো আরেক রাজবাড়ীতে  তবে নমপেনের রাজ বাড়ীর মত  এই অপরূপ বাগান ঘেরা রাজপ্রাসাদগুলোতে কিন্ত বর্তমান রাজা বসবাস করেন না । এটা হলো  ব্যংকক থেকে ৮১ কিঃমিঃ দুরে একদা শ্যামদেশের রাজধানী অযোধ্যা নগরীতে। পাশ দিয়ে বয়ে গেছে স্রোতস্বীনি  ছাও ফ্রায়া নদী। ছবির মত সবুজ সাজানো বাগানে অসাধারন সব সৌধ সমুহের শৈল্পিক উপস্থাপনায় আপনি বিস্মিত হবেন আর হয়তো মুখ ফস্কে বেরিয়ে যাবে "বাহ কি সুন্দর"! স্থানীয় ভাষায় এর নাম ‘বাংপা ইন সামার প্যালেস’।   আসুন ঘোরাঘুরি করার আগে এর সামান্য ইতিহাস জেনে নেই। 
  
  
বাংপা ইন গ্রীষ্মাবাস
১৬৩২ খৃষ্টাব্দে থাইল্যান্ডের  রাজা  প্রাসাদ থং এই রাজকীয় গ্রীষ্মাবাসের গোড়াপত্তন করেন । কিন্ত তার কোন ব্যবহার না থাকায় উনিশ শতাব্দী পর্যন্ত সম্পুর্ন এলাকাটি ঢেকে যায় বিশাল মহীরুহ আর বুনো লতাগুল্মের ঠাস বুনুনিতে। উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে থাইল্যান্ডের সুদীর্ঘকাল ধরে রাজত্বকারী বিখ্যাত  চক্রী বংশের রাজা মঙ্কুটের দৃষ্টিগোচরে আসলো সেই গ্রীষ্মাবাস। সাথে সাথে  বন জঙ্গল পরিস্কার করে  একটু একটু করে গড়ে তুলতে শুরু করেন তাকে নতুন রূপে।   
  
  
থাই প্যাভিলিয়ান 
রাজা মঙ্কুটের কথা কি আপনাদের কিছু জানা আছে ? কেউ কেউ হয়তো জানেন , আর তাদের জন্য রইলো একটি সুত্র দেখি  বলতে পারেন কি না ?  
আচ্ছা আমিই বলি। অনেক বছর আগে টিভিতে একটা সিরিজ হতো নাম এনা এন্ড দ্যা কিং। এই ছবির কিং ছিলেন থাইল্যন্ডের রাজা মংকুট। আর রাজা মংকুটের চরিত্রে রূপ দিয়েছিলেন হলিউডের এক অসাধারন শক্তিমান নায়ক নাম  ইয়ুল ব্রাইনার। সুদর্শন এবং পুরুষোচিত এই  নায়কের স্টাইল ছিল তাঁর মুন্ডিত মস্তক।  
  
  
কিং এন্ড আই ছবিতে ইয়ুল ব্রাইনার ও ডেবোরাহ কার 
ইয়ুল ব্রাইনার  অভিনীত বেশিরভাগ ম্যুভিই  হলিউড তথা বিশ্বের ব্লক বাস্টারের তালিকায় রয়েছে । এসব ছবির মাঝে “ দ্য কিং এন্ড আই” যার জন্য তিনি একাডেমী এওয়ার্ড পেয়েছিলেন । এ ছাড়া শুধু আমারই নয়  সারা বিশ্বের অনেকেরই প্রিয় ম্যুভি হচ্ছে “দ্য ম্যাগ্নিফিসেন্ট সেভেন, লং ডুয়েল, তারাস বালবা, পোল্যন্ডের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে যাওয়া জাপোরাজেয় এক কসাক নেতা তারাস বালবার নাম ভুমিকায়  আর টেন কমান্ডসমেন্টস ম্যুভিতে সেই মদমত্ত গর্বিত মিশরের ফেরাউন দ্বিতীয় র্যামেসিসের ভুমিকায় ইয়ুল ব্রাইনারের অভিনয় আজও মানুষের মনে দাগ কেটে আছে। 
  
  
রাজা মংকুট ও তার স্ত্রী সন্তান সাথে ইংরাজী  শিক্ষিকা আনা 
থাক ইয়ুল ব্রাইনারের গল্প এবার আসা যাক আসল রাজা মংকুটের কথায়।থাইল্যন্ড যেখানে আজও সে দেশের অধিকাংশ মানুষ ইংরেজী বলতে/ বুঝতে অপারগ। সেখানে  রাজা মংকুট আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য  ইংরেজী ভাষা  শেখার ব্যপারে প্রচন্ড আগ্রহী ছিলেন। শুধু তিনি নিজেই নন, তিনি তার একাধিক স্ত্রী ও সন্তানদের  ইংরাজী ভাষা শেখানোর  জন্য আনা নামে এক বৃটিশ  তরুনী শিক্ষিকাকে নিয়োগ করেন । সেই পরাক্রমশালী গোঁয়ার রাজা মঙ্কুট আর শিক্ষিকার মধ্যে বিভিন্ন মজার মজার ঘটনাই ছিল ম্যুভির উপজীব্য।   
  
চাইনীজ প্রাসাদের প্রবেশ দুয়ার  
 মংকুটের রাজত্বের পর গ্রীষ্মাবাসের প্রাসাদগুলো  চুড়ান্ত  রূপ পেয়েছে ১৮৭২- ১৮৮৯ পর্যন্ত সময়কালে। বিশেষ করে  তার ছেলে রাজা চুয়ালালংকর্ন ওরফে পঞ্চম রামার হাতে।প্রজাদের অত্যন্ত প্রিয় রাজা চুয়ালালংকর্ন এর প্রজ্ঞা আর দুরদর্শিতার জন্যই থাইল্যান্ড সে সময় উপনিবেশ হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিল। 
   
 
বিভিন্ন দেশের নকশায় তৈরী প্রাসাদ  
ইওরোপের রাজ বংশের মত  তিনিও থাইল্যন্ডে প্রথমবারের মত  উপাধীর সাথে সংখ্যাক্রম যোগ করেছিলেন।   যেমন তিনি পঞ্চম রা্মা উপাধী ধারন করেন ।বর্তমান থাইল্যন্ডের রাজা ভুমিবলও নবম রামা উপাধীতে ভুষিত। বলা হয়ে থাকে চুলালংকর্নের রাজত্বকালের অনেক সিদ্ধান্তে তার কিশোর বেলার শিক্ষয়িত্রী আনার গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা ছিল। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল থাইল্যান্ড থেকে দাস প্রথার উচ্ছেদ। শিক্ষাক্ষেত্রেও ঘটেছিল ব্যপক উন্নয়ন । তাঁর নামে প্রতিষ্ঠিত ব্যংককের চুয়ালালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় দক্ষিন এশিয়ার মধ্যে এক গৌরবময় স্থান অধিকার করে আছে। 
  
 
প্রাসাদ প্রাঙ্গন
ভাষা ও সংস্কৃতে ভারতীয় প্রভাব  একদা শ্যামদেশ তথা থাইল্যন্ডে  প্রকট তা সেই রাম আর অযোধ্যা থেকেই বোঝা যায়  কারন তাদের ভাষার অর্ধেকের ও বেশি এসেছে ভারতীয় আদি ভাষা  সংস্কৃত  ও পালি থেকে।
  
  
 প্রাচীন কম্বোডিয়ার নির্মান রীতিতে তৈরী মন্দির 
রাজা মংকুট ইওরোপের সংস্কৃতির প্রতি অত্যন্ত দুর্বল  ছিলেন যার প্রতিফলন দেখা যায় বাংপা ইনের  বিভিন্ন প্রাসাদ, বাগান, পথ, সেতু তৈরীতে। বিশাল এলাকা জুড়ে নির্মান করেছিলেন প্রাচ্য ছাড়াও ইউরোপীয় স্থাপত্যশৈলীর  বহুল ব্যবহার । 
  
   
ইউরোপিয় নকশায় তৈরী পথ
কিছু লিখতে গেলেই ধান ভানতে শীবের গীত গাওয়া যেন আমার স্বভাবে পরিনত হয়েছে । যাক যা বলছিলাম তা হলো এই গ্রীষ্মাবাসের একেকটি প্রাসাদ বা স্থাপনা  নির্মানে রয়েছে ভিন্নতা যা পর্যটকদের কাছে বিস্ময়কর ।  প্রাসাদ ছাড়াও  রাস্তা, বাগান, লেক,  ভাস্কর্য্য এক এক দেশের ঐতিহ্যবাহী নকশায় তৈরী  যার কোনটির সাথে কোনটির মিল নেই। সবুজ শ্যমলিমা ঘেরা অসাধারন দৃষ্টিনন্দন বাগান আর লেকের মাঝে মাঝে এই অপুর্ব প্রাসাদগুলো নির্মান ও নকাশার বৈচিত্রে সত্যি বিস্ময় সৃষ্টি করে । 
   বাগান আর লেক
   বাগান আর লেক 
 বর্তমান রাজা ভুমিবল এখানে বসবাস করেন নি কখনো । শুধু মাত্র কোন রাস্ট্রীয় অনুষ্ঠান বা বিদেশী মেহমানদের অভ্যর্থনা ও ভোজসভার জন্য তিনি এই  প্রাসাদগুলো  ব্যবহার করেছেন ।  দু একটা ভবন আর ঘর ছাড়া সবই দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে , তাই এটা এখন পর্যটকদের স্বর্গরাজ্য। 
  
  
প্রাসাদগুলোর মাঝে এমন লেক সৃষ্টি করেছে দুরত্ব আর দৃষ্টিনন্দন সেতুতে রেখেছে বেধে  
সেই স্বর্গ্যরাজ্যে আর অযোধ্যার আরো কিছু দর্শনীয় স্থান ভ্রমনে বের হোলাম আমরা দুজন।  আমাদের গ্রুপে ছিল আট জন , চার জন চাইনীজ, একজন রুমানিয়ান ও এক জন ডাচ ।  অবশ্য এখানে আমার ২য়বার ভ্রমন । আসুন আমার চোখে আপনিও দেখুন  থাইল্যন্ডের রাজাদের সেই বিখ্যাত গ্রীস্মবাস বাংপা  ইন সামার প্যলেস । 
  
  
এখান থেকে টিকেট কেটে ভেতরে ঢুকলাম ।  
  
  
এই ব্যাটারীর গাড়ীগুলো ভাড়া নিতে পারেন এক ঘন্টা ৪০০ বাথ দিয়ে ।  
একটিতে চারজন বসা যায় , আমরা দুজন আর ডাচ আর রুমানিয়ান মিলে একটা ভাড়া করলাম । আর সেই চাইনীজ পরিবার বাবা মা ছেলে বৌ মিলে আরেকটি ভাড়া নিল । তারপর শুরু হলো আমাদের যাত্রা সেই নন্দন কাননের পথে।  
  
  
চারিদিকে এমন গাঢ় সবুজ চাদর বিছানো মাঠ 
  
 
সবুজ ঘাসের বাগানে গাছ দিয়ে বানানো হাতির দল  
   
    
প্রাসাদ প্রাঙ্গন 
  
  
চীনা নকশার প্রাসাদ   
  
  
   প্রাসাদ এর সামনের আঙ্গিনায় চৈনিক নকশা   
  
 
জাফরী কাটা বিভিন্ন নকশার ঝালর চীনা রীতির 
  
  
চীনা প্রাসাদের প্রবেশ পথ 
  
  
শাপলা গাছ চীনামাটির টবে 
  
 
রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গের প্রাসাদের আদলে তৈরী এই ভবন । 
  
  
 এই বিশাল ভবনে বিদেশী রাজকীয় অতিথিদের সন্মানে  রাজকীয় ভোজসভাগুলো অনুষ্ঠিত হয়, এখানে প্রবেশ নিষেধ   
  
   
এই প্যলেসের প্রবেশ পথে ফুলেল শুভেচ্ছা 
  
  
 পানিতে নামার জন্য বাধানো ঘাটের পাশ
  
  
গ্রেইকো রোমান  স্টাইলে তৈরী প্রাসাদ  
  
  
ইতালীয়ান নকশায় তৈরী একটি সেতু    
  
ইতালীয়ান নকশায় তৈরী সেতু থেকে অদুরে স্থির দাঁড়িয়ে থাকা দৃশাবলী  
  
   
 পারস্য রীতিতে তৈরী একটি ছাউনি 
  
  
গথিক দুর্গের নকশায় তৈরী  
  
  
ডাচ নকশার বাতিঘর কিন্ত এটা ব্যবহার করা হতো এবং এখনো হচ্ছে ওয়াচ টাওয়ার হিসেবে 
   
   
 
 রানী সুনন্দা কুমারীরত্না ও তার শিশু কন্যা
রাজা চুয়ালালংকর্নের স্ত্রী উনিশ বছর বয়স্কা রানী সুনন্দা কুমারীরত্না ছোট শিশু কন্যাকে নিয়ে ছাও ফ্রায়া নদীপথে আযোধ্যার প্রাসাদে আসছিলেন । হঠাৎ খেলতে খেলতে শিশু কন্যাটি নদীতে পড়ে যায় । তাকে বাচানোর জন্য সাতার না জানা রানী সাথে সাথে নদীতে লাফিয়ে পড়েন । মেয়েকে জড়িয়ে ধরে খাবি খেতে খেতে এক সময় তলিয়ে গেলেন রাজ কর্মচারীদের চোখের সামনে । কেউ তাকে বাচাতে এগিয়ে যায়নি । কারন সাধারনের রানীকে স্পর্শ করা নিষেধ । এ ঘটনায় রাজা অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছিলেন এবং তাদের স্মরনে এই সৃতিসৌধটি নির্মান করেন ,   
 
রাজা চুয়ালালংকর্নের কিশোরী স্ত্রী সুনন্দা কুমারীরত্না ও কন্যার স্মরনে সৃতিসৌধ ।  
  
  
অল্পবয়সী এক রাজপুত্রের মৃত্যুর স্মরণে নির্মিত সৌধ  
  
  
 রাজ প্রাসাদ পাহারা দেয়ার সময় শেষ এই সৈনিকদের  । এখন নতুন  সৈনিকদের পালা    
আমাদের গাড়ীর নির্ধারিত সময় এক ঘন্টা পেরিয়ে ১০ মিনিট বেশী হয়ে গেল । গাইড জানালো এই অতিরিক্ত ১০ মিনিটের জন্য আমাদের ১০০ বাথ বেশি দিতে হবে তবে এই ১০০ বাথ বেশি দিলে আমরা আরো একঘন্টা ঘুরতে পারবো গাড়ীতে। আমাদের চালক হাসি খুশী রুমানিয়ান পর্যটক বল্লো "তাহলে চলো আমরা আরো ৫০ মিনিট ঘুরি" । ৫টি ভাষায় পারদর্শী সেই তরুন পর্যটক অন্যান্যদের সাথে হাসি তামাশা করে গাড়ী চালিয়ে ঠিক এক ঘন্টায় আমাদের নিয়ে আসলো নির্ধারিত জায়গায় ।  
দ্য কিং এন্ড আই ম্যুভির ছবি দুটো নেট থেকে নেয়া।  বাকি সব আমাদের ক্যামেরায় আমাদের তোলা ।
 ১১৬ টি
    	১১৬ টি    	 +২৪/-০
    	+২৪/-০  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:২০
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:২০
জুন বলেছেন: অনেক বাধ্যবাধকতাও আছে রাজাদের সাদা মনের মানুষ । এখানে লিখেছি কি করে রানী নদীতে ডুবে মারা গেল । সবাই তাকিয়ে দেখলো কেউ উদ্ধারে এগিয়ে আসলো না । কারন রানীকে স্পর্শ করা নিষেধ । 
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ 
২|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:১১
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:১১
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: অপূর্ব 
সত্যি 
ব্যথাতুর মন
আপনার পোষ্ট দেখে
আন্দোলিত না হয়ে পারেই না
আমি ব্যক্তিগত ভাবে 
আন্দোলিত হই আপু
অনেক শুভেচ্ছা জানবেন
  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৩২
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৩২
জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্যে আভিভুত হোলাম নুর এমডি চৌধুরী । সাথে থাকা আর পোষ্ট পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৩|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:১৬
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:১৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বাংলাদেশী ব্যাটারীর অটোর মতো থাইল্যান্ডেও অটো আছে দেখে ভালো লাগলো, কোন একদিন আমিও হয়তো এগুলো নিয়ে নন্দনের দিকে ছুটবো।
  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:০৫
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:০৫
জুন বলেছেন: হা হা হা সাদা মনের মানুষ একেবারে সাদামনেই কথাটি বললেন মনে হচ্ছে । এই গাড়ীগুলো শুধু বিশাল সেই রাজ প্রাসাদের চত্বরে ঘোরাঘুরি করার জন্য গেটের ভেতরে সার দিয়ে দাঁড়ানো। আর দেখেছি গলফ ক্লাবে কিন্ত রাস্তায় এমন ব্যাটারীর দেখেছি কিনা বলতে পারবো না । 
আবার আসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ 
৪|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:২০
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:২০
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভ্রমন আর সাথে ইতিহাস স্হাপত্যবিদ্যা কত কিছু মিলিয়ে চমতকার লেখা হতে পারে!
  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:০৭
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:০৭
জুন বলেছেন: আপনার ইউরোপ ভ্রমন পর্বের কি হলো ঢাকাবাসী ভাই ? ঘুরছিলাম আপনার সাথে সাথে । 
আমার পোষ্টটি পড়া আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ । 
শুভকামনা রইলো
৫|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৩০
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৩০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সারা দুনিয়া ঘুরে বেড়ানোর সামর্থ্য নেই। তবু দুধের স্বাদ ঘোলে মিটিয়ে অনেক আনন্দ ও জানা শোনা হল। 
 ধন্যবাদ জুন।
  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৫:৩৫
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৫:৩৫
জুন বলেছেন: কোথায় সারা দুনিয়া ঘুরে বেড়াই ভাই আবু হেনা   
  
অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার লেখাটি পড়া আর মন্তব্যের জন্য।
শুভেচ্ছা রইলো সন্ধ্যার 
৬|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:৩৪
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:৩৪
আবু শাকিল বলেছেন: নিখুঁত বর্ণনায় চমৎকার পোষ্ট।পড়া হল,দেখা হল তবে খানা-পিনার অভাব 
আপনার প্রতিটা পোষ্টেই ভাল লাগার তথ্য পাই এবং পোষ্ট পড়ায় ভিন্ন ভাল লাগা কাজ করে।তথ্য গুলা যোগ করার জন্য ধন্যবাদ। 
"ইয়ুল ব্রাইনারের অভিনীত বেশিরভাগ ম্যুভিই হলিউড তথা বিশ্বের ব্লক বাস্টারের তালিকায় রয়েছে । এসব ছবির মাঝে “কিং এন্ড দ্যা আই” যার জন্য তিনি একাডেমী এওয়ার্ড পেয়েছিলেন , এ ছাড়া শুধু আমারই নয় সারা বিশ্বের অনেকেরই প্রিয় ম্যুভি হচ্ছে “দ্য ম্যাগ্নিফিসেন্ট সেভেন, লং ডুয়েল, তারাস বালবা, পোল্যন্ডের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে যাওয়া জাপোরাজেয় এক কসাক নেতা তারাস বালবার নাম ভুমিকায় আর টেন কমান্ডসমেন্টস ম্যুভিতে সেই মদমত্ত গর্বিত মিশরের ফেরাউন দ্বিতীয় র্যামেসিসের ভুমিকায় তার অভিনয় আজও মানুষের মনে দাগ কেটে আছে। "
জুনপু অনেক বছর  ধরেই ভ্রমণ পোষ্ট লিখে চলেছেন-পাঠকের জন্য ভ্রমণ বিষয়ক বই প্রকাশ করবেন কখন!?
  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:৫২
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:৫২
জুন বলেছেন: বই বের করার মত  চিন্তা ভাবনা আমি করি না ভাই আবু শাকিল 
দেখা যাবে  আমি বই লিখলে আমাকেই ছাপিয়ে আমাকেই বেনামে কিনতে হবে   
  
সাথে থেকে প্রতিনিয়ত উৎসাহিত ও  মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
৭|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:৫৮
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:৫৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অাহারে! রানী সুনন্দা কুমারীরত্না ও তার শিশু কন্যার জন্য খুব কষ্ট লাগলো । 
ইতিহাস অামার পছন্দের বিষয়গুলোর একটি । মন্ত্রমুগ্ধের মত পড়লাম, সাথে ছবিগুলো দেখলাম । প্রাণ জুড়িয়ে গেলো ।
  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:০০
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:০০
জুন বলেছেন: কি এক নিয়মের নিগড়ে বাধা রাজ পরিবারের জীবন রূপক বিধৌত সাধু । মাঝি মাল্লা সহ তার সঙ্গী সাথীরা সবাই চেয়ে চেয়ে দেখলো সেই অল্প বয়সী রানী শিশু রাজকন্যার  করুন মৃত্যু । খুবই দুঃখজনক।
সাথে থাকা আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৮|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:৫৮
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:৫৮
বৃতি বলেছেন: খুব সুন্দর ব্লগ, জুন আপু  শেয়ারের জন্য থ্যাংকস।
  শেয়ারের জন্য থ্যাংকস।
  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:০৭
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:০৭
জুন বলেছেন: অনেক দিন পর আমার ব্লগ বাড়ীতে আপনাকে দেখে অনেক অনেক খুশী হোলাম বৃতি । আশাকরি ভালো আছেন । 
আর মন্তব্যের জন্য আন্ততরিক ধন্যবাদ রইলো 
৯|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:১১
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:১১
আলোরিকা বলেছেন: চমৎকার আপু ! ছবি দেখার পাশা পাশি গল্প  শোনার মজাই আলাদা   
 
 'সবুজ ঘাসের বাগানে গাছ দিয়ে বানানো জীব জন্ত ' - এই ছবিটা কি বাদ পড়েছে ?
  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:২১
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:২১
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ও সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আলোরিকা ।
আচ্ছা আপনার জন্য আরেকট ছবি দিলাম 
১০|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:২৭
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:২৭
অদৃশ্য বলেছেন: 
বাহ্ দারুন আপু...
শুভকামনা...
  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:২৮
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:২৮
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর অদৃশ্যকে দৃশ্যমান দেখে খুব ভালোলাগলো । আশা করি এখন থেকে নিয়মিত হবেন আপনার অপুর্ব কবিতার সম্ভার দিয়ে ।
মন্তব্যের জন্য একরাশ শুভেচ্ছা রইলো ।
১১|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪৭
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: "বাহ কি সুন্দর"! 
সত্যিই বলতে বাধ্যই হলাম।
সময়! হায় সময়! 
কোথায় গেল সেই রাজা, রানী .. সেই সোনালী সময়?
আমরাও বা কোথায় চলে যাব একসময়.. শুধু রয়ে যাবে লেখা, কথা, স্মৃতি! আহা!
দারুন ভ্রমনের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। 
++++++++++++++++++++++++
  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:৩৫
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:৩৫
জুন বলেছেন: বাহ বাহ দারুন এক মন্তব্য বিদ্রোহী ভৃগু । 
আমরাও বা কোথায় চলে যাব একসময়.. শুধু রয়ে যাবে লেখা, কথা, স্মৃতি! আহা!
অত্যন্ত দার্শনিক এক মন্তব্যে অনেক ভালোলাগা রইলো । 
শুভকামনা ।
১২|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৩:০৯
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৩:০৯
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভাললাগল ইতিহাস ।
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৯:২৩
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৯:২৩
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দেবজ্যোতিকাজল । 
সকালের শুভেচ্ছা জানবেন ।
১৩|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৩:২৫
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৩:২৫
কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা ও ছবি ব্লগ।
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৯:২৪
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৯:২৪
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আর সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ কল্লোল পথিক । 
শুভকামনা রইলো ।
১৪|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৩:৪৩
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৩:৪৩
ধমনী বলেছেন: আহারে রাণি!"
এত দেশের নকশা এক জায়গায়!
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১০:১৫
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১০:১৫
জুন বলেছেন: রানীর মৃত্যুটি সত্যি দুঃখজনক । 
 কল্পনার প্রসারতার জন্য  রাজা মংকুট অবশ্যই প্রশংসা এবং কৃতিত্বের দাবীদার  ধমনী ।
১৫|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৪:৫৬
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৪:৫৬
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: শাকিল ভাই বলেছেন জুনপু অনেক বছর ধরেই ভ্রমণ পোষ্ট লিখে চলেছেন-পাঠকের জন্য ভ্রমণ বিষয়ক বই প্রকাশ করবেন কখন! 
ছবি আর বর্ণনায় মুগ্ধতা আপু।
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৩৮
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৩৮
জুন বলেছেন: দিশেহারা আমি আবারও বলছি আমি বই বের করলে আমাকেই পড়তে আর কিনতে হবে । সুতরাং এর মধ্যে যাওয়া কি আমার উচিৎ হবে ? বই প্রকাশের মত যোগ্য এখনো হইনি ভাই , হলে অবশ্যই ছাপাবো ।
মুগ্ধতার জন্য আমার পক্ষ থেকেও একরাশ মুগ্ধতা  আর সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো ।
  আর সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো ।
১৬|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৫:৩৩
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৫:৩৩
আমি ইহতিব বলেছেন: আপু আপনার প্রতিটি ভ্রমণ পোস্ট দেখে বারবার উপলব্ধি হয় আপনি কত লাকি!!!
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৫৭
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৫৭
জুন বলেছেন: আসলে লাক এর সাথে ইচ্ছেটাও থাকা চাই আমি ইহতিব । অনেক মানুষ সামর্থ্য থাকা সত্বেও বেড়ানোর মন নেই । আমাদের যা দুই এক পয়সা জমে তাই ঘুরে ফিরে শেষ করে আসি । খৈয়ামের ভাষায় বলতে হয় 
কাল কি হবে ভাববো কেন আজ বসে লো তাই 
তার আগে সই এখান থেকে চলেই যদি যাই ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।
১৭|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৪৯
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৪৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: ইতিহাসকে পুঁজি করে এবং তৎসংশ্লিষ্ট প্রত্যেকটা ছবি সহ আপনার এই ভ্রমণ পোস্ট গুলো নিঃস্বন্দেহে সামুর একটা সম্পদ আপু! পোস্ট সম্পর্কিত প্রশংসা করতে করতে স্টকে আর কিছু বাকি নেই আপু! সুতরাং শুধুমাত্র "অসাধারণ" বলেই শেষ করতে চাচ্ছি! তবে আজ একটা প্রশ্ন করবো-
'আপু, আপনি যে ইতিহাস গুলো বর্ননা করেন সেগুলো কি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করেন (?), নাকি আপনাদের গাইডের কাছ থেকে?
চমৎকার পোস্টে প্লাস সহ ভাল লাগা রইলো! শুভ কামনা জানবেন আপু!
পরিশেষে আপনার জন্য আমার প্রিয় একটা ছবি উপহার থাকলো-
 
  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৮:০৫
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৮:০৫
জুন বলেছেন: সাহসী আপনি একটি গুরুত্বপুর্ন প্রশ্ন করেছেন তার জন্য সবার আগে আপনার মন্তব্যের জবাব দিচ্ছি কেমন  । 
ব্লগে আমার লিখিত পোষ্টগুলোতে আমি আমাদের সাথে থাকা গাইড , বিভিন্ন বই এবং নেটের সহায়তা নিয়ে থাকি । এসব জায়গায় যে তথ্য আছে সেগুলো তো ইউনোভার্সাল ট্রুথ। এ ব্যপারে  আমি কি নতুন করে বানিয়ে কিছু লিখবো নাকি বলেন ?  যেমন রানীর ডুবে যাওয়া নিয়ে গাইড সু ক্লং সংক্ষেপে বলেছিল । আমি বইতে এটা বিস্তারিত পেলাম । কেউ যদি বলে ইতিহাস কোন রকম সাহায্য সহযোগিতা ছাড়া নিজে বানিয়ে বানিয়ে লিখেছে তাহলে আর আমার সে ব্যপারে কিছু বলার নেই । 
যাই হোক আমার লেখায় মন্তব্যের ভাষা হারিয়ে ফেলার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ  সাহসী । শুভ কামনা রইলো আর ছবিটির জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ।
১৮|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৮:২৭
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৮:২৭
পুলহ বলেছেন: "থাইল্যন্ড যেখানে আজও সে দেশের অধিকাংশ মানুষ ইংরেজী বলতে/ বুঝতে অপারগ।"- খুব অবাক হলাম আপু এটা শুনে! আমি ধারণা করেছিলাম- থাইল্যান্ড যেহেতু পর্যটন শিল্পে ধাই ধাই করে এগিয়ে যাচ্ছে, সুতরাং, এট লিস্ট- ভাষাগত যথেষ্ট দক্ষতা নিয়েই তারা মাঠে নেমেছিলো!!
"প্রজাদের অত্যন্ত প্রিয় রাজা চুয়ালালংকর্ন এর প্রজ্ঞা আর দুরদর্শিতার জন্যই থাইল্যান্ড সে সময় উপনিবেশ হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিল। "- এটুকু জানতাম যে শ্যামদেশ আগে কোন দেশের উপনিবেশ ছিলো না (খুব সম্ভব থাইল্যান্ড শব্দের অর্থটাও হচ্ছে- মুক্তভূমি), আজ কারণটা জানতে পেরে ভালো লাগছে।
তবে এই সামার প্যালেস এর অনন্য বৈশিষ্ট্যটা আমার কাছে মনে হয়েছে তার বৈচিত্রপূর্ণ আঞ্চলিক স্থাপত্যে। চীনের সামার প্যালেস এর কথাও পড়েছিলাম হুমায়ূন স্যারের কোন এক বইতে; সেখানে এত বৈচিত্র ছিলো না....
শেষের দিকে রাণী আর রাজকুমারীর বেদনাদায়ক কাহিনী পড়ে মনটা একটু স্যাতস্যাতে হয়ে গেলো।
আপনার পোস্ট সব সময়েই ভালো লাগে আপু, এটাও ব্যাতিক্রম নয়। 
ভালো থাকবেন এবং শুভকামনা জানবেন 
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:২৫
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:২৫
জুন বলেছেন: সত্যি মাঝে মাঝে খুব অস্বস্তি লাগে যখন ভাব বিনিময়ের প্রয়োজন হয় । ব্যংককের প্রান কেন্দ্রে যদিও কিছু ইয়েস নো বুঝে বাইরে তো একদমই না । 
রানীর ব্যাপারটা সত্যি দুঃখজনক ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ পুলহ সাথে থাকার জন্য । আগামীতেও থাকবেন আশাকরি ।
১৯|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৮:৫৪
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৮:৫৪
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন: 
হোয়াট আ বিউটিফুল প্লেস টু ভিজিট! 
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:২৮
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:২৮
জুন বলেছেন: থাইল্যন্ড সম্পুর্ন নির্ভর করে কি ভাবে আপনি তাকে দেখতে চান ? ঐ দেশ নিয়ে আমাদের অনেক ভুল ধারনা । 
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ইমরাজ কবির মুন 
শুভেচ্ছা সন্ধ্যার 
২০|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:০৫
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:০৫
জেন রসি বলেছেন: ইতিহাস জানা ছিলনা।  
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৩০
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৩০
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সবসময় আমার লেখাগুলো পড়ে মন্তব্য করে যাবার জন্য ।
শুভকামনা রইলো অনেক ।
২১|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:২৭
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:২৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: জুনাপু, আমি কিন্তু প্রশ্নটা করেছিলাম শুধুমাত্র কৌতুহল থেকেই। যেহেতু আপনার প্রত্যেকটা ভ্রমণ এবং ছবি ব্লগ পোস্টে চমৎকার সব ছবি সহ তৎসংশ্লিষ্ট ইতিহাস বর্ননা করা থাকে তাই মনে কৌতুহল জেগেছিল। আমি কিন্তু বলিনি যে আপনি নিজের বানানো ইতিহাস বর্ননা করেছেন (?), কিংবা এই পোস্টের ইতিহাসকে নিজে তৈরি করেছেন? 
ইচ্ছা করলেই কিন্তু কেও ইতিহাস তৈরি করতে পারে না? তার জন্য প্রয়োজন হয় কঠোর সাধনা আর নিরলস অধ্যাবসায়! তাছাড়া আপনি নিজে বানিয়ে কোন ইতিহাস লিখবেন এমনটা আমি কল্পনাও করতে পারি না! যাহোক আমার প্রশ্নে আপনি ভুল বুঝবেন না......প্লিজ......!! 
বিঃদ্রঃ- আমি আগেও বলেছি এবারও বলছি (শেষবার), আমাকে যদি 'আপনি' করে বলেন তাহলে এটাই হবে আপনার পোস্টে আমার শেষ আসা!
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৩৭
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৩৭
জুন বলেছেন: আচ্ছা যাও আজ থেকে আমি তোমাকে তুমি ই ডাকলাম সাহসী । 
এটা সত্যি ইতিহাস হলো ঘটে যাওয়া ঘটনার বিবরন । একে কেউ ইচ্ছে করলেই নতুন ভাবে লিখতে পারে না । সুতরাং আমি যাই লিখবো এটা কো না কোন খানে অবশ্যই উল্লিখিত আছে । 
যেমন ক্যম্বোডিয়ার উপর লিখতে গিয়ে আমি ক্যম্বোডিয়া থেকে কিনে আনা নীচের বই গুলোর থেকে সহয়ায়তা নিয়েছি । অনুবাদ নয় সাথে গাইডের বিবরন ও নেট তো আছেই খুটিনাটি সাহায্যের জন্য ।
আমি তোমাকে কোন ভুল বুঝি নি সাহসী । অনেক ভালো থেকো শুভকামনা রইলো প্রতিনিয়ত ।
  
  
এই সেই বই । এমন  ইতিহাসের উপর ও আমার সংগ্রহে অনেক বই আছে। বিভিন্ন দেশ ঘুরতে গেলে আগে বই কিনি সেদেশকে বোঝার জন্য 
২২|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১০:২৯
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১০:২৯
কবীর বলেছেন: চমৎকার ছবি।ধন্যবাদ আপু
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৪৮
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৪৮
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোষ্টটি দেখার জন্য ।
২৩|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১১:০৫
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১১:০৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
আপনার পোষ্টে ছড়ানো দক্ষিনপূর্ব এশিয়ায় ঘুরতে ঘুরতে আমার যে ঠ্যাং ব্যথা হয়ে গেলো ! এ ব্যাপারে আপনি বড়ই নির্দয় । কেউ কেউ দেখি অনেকের মন্তব্যে "চা" আর খাবার দাবার চায় । চা দিতে হবেনা আমাকে ! আমি কি এক বোতল ঠ্যাং ব্যথার মালিশ চাইতে পারি ?  ( এটুকু প্রশংসার ভাষা গুছিয়ে লিখতে না পেরে লেখা ) 
আপনি পারেনও বটে । আরো কতো পথ , কতো শত না জানা ইতিহাসের দিনগুলিতে ঘুরিয়ে আনবেন , কে জানে ! আপনার চোখে আমি শুধু দেখে যাই , কল্পনায় সাথে সাথে ঘুরি অপার সৌন্দর্য্যমন্ডিত স্থাপনা থেকে স্থাপনায় । তৃষ্ণা বাড়ে , তেষ্টার জল মেলেনা । 
ছবির মতো রাজপ্রাসাদ থেকে রাজপ্রাসাদে  , দৈত্যাকার শেকড় দিয়ে  মাটিতে থাবা গেড়ে আকাশে মাথা তোলা বৃক্ষরাজীর ভুতুড়ে ছায়ায় , চুয়েং  বধ্যভুমির কান্না জড়ানো মাটিতে, বন্দী শিবির তোল স্লেং এর যাতনাময় অলিন্দে অলিন্দে  আপনি নিয়ে যান আমায় অনায়াসে । আবার নমপেন এর একটি সকাল থেকে ঘুরিয়েও আনেন । 
রানী সুনন্দা কুমারীরত্নার মতো ডুবে যাই এই সব ছবি আর ইতিহাসের নদীতে । তোলার কেউ থাকেনা । কারন একজন নিবিঢ় পাঠককে পাঠ থেকে তুলে আনার হুকুম নেই ........
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:১৬
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:১৬
জুন বলেছেন: আপনার প্রশংসার ভাষা শুনে আমার ঠ্যাং ব্যথা শুরু হলো আহমেদ জী এস  । এবার দেশে আসার সময় অবশ্যই নিয়ে আসবো । হা হা হা আপনিও পারেন বটে । 
সাথে থাকেন দেখেন আর কই কই যেতে পারি । যদি যাই তবে অবশ্যই আবার লিখে লিখে আপনাদের কান ঝালা পালা করবো তার জন্য তৈরী থাকবেন ।
শেষের প্যরাটা পুরোটাই যেন এক সাহিত্য সেখান থেকে কোন নিবিষ্ট পাঠককে তুলে আনার ইচ্ছে আমার নেই । 
অনেক ভালো থাকুন ও সাথে থাকুন আগামীতেও। শুভকামনা রইলো ।
২৪|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১১:১৭
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১১:১৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: একটা রাজপ্রাসাদে মোট কয়টা ভবন? আর গ্রীষ্মকালীন বাসঘর মানে শীতে বা বসন্তে রাজা কোথায় থাকতেন?
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৮:৫৩
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৮:৫৩
জুন বলেছেন: ভালো কথা বলেছেন আমি তুমি আমরা,  আমিতো গুনে দেখিনি!  
আগের  রাজা মংকুট আর চুলালংকর্নের কথাতো বলেছি তারা থাকতেন।  কিন্ত  পরে ব্যংককে রাজধানী চলে গেলে আর রাজভবন হিসেবে ব্যবহার হয়নি।  বর্তমান রাজা ভুমিবল ব্যংককের কিংস প্যলেসেই থাকতেন, এখনতো হাসপাতালেই তাদের দিন কাটে।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।
২৫|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১:২৩
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১:২৩
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: জানা হল অনেক না জানা কথা। 
ছবিগুলি অবাক হয়ে দেখলাম।
সবুজ চাদরের মাঠ আর বাধানো ঘাটের পাশ অপূর্ব। 
পথ, লেক এসব কিছুও সুন্দর।
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:০৯
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:০৯
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ফেরদৌসা রুহী সব সময় সাথে থাকার জন্য।
আসলেও খুব সুন্দর এবং ওয়েল্ড মেইন্টেইন
২৬|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ২:২৭
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ২:২৭
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: দারুণ ভ্রমণ গল্প সাথে ছবিগুলো । নায়কটা তো অনেক আগে মারা গেছে ।
অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা ।
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:২৬
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:২৬
জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে কথাকেথি  
 
আপনি ঠিক বলেছেন চেইন স্মোকার প্রিয় নায়ক ইয়ুল ব্রাইনার ফুসফুসের ক্যন্সারে ১৯৮৫ সালে মারা যান।  
শুভেচ্ছা রইলো রাত্রির।
২৭|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৭:২৯
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৭:২৯
রাবার বলেছেন: আমনের লগে ঘুইরতে ঘুইরতে জিএস ভাইয়ার মত আমার ও ঠাং ব্যথা শুরু হইছে।  আমারেও এক বোতল ওষুধ দিয়েন   
  
ভালো লাগলো রাজাদের বাসা বাড়ি।।। কত আরামে যে তারা থাকে   +++++্
  +++++্
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:০৫
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:০৫
জুন বলেছেন: অক্কে আপনার জন্যও এক বোতল নিয়ে আদা হবেক  
 
বাইরে থেকে দেখলে আরাম মনে হয় কিন্ত ভেতরে কত যে নাম না জানা ব্যারাম তার খোজ কি আর আমাদের মত আম জনতা রাখে বলেন!?  
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রাবার।  আগামীতেও সাথে থাকুন
২৮|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৭:৩১
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৭:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন: 
থাই মাই সবাই আমাদের চেয়ে ভালো আছে
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৩৭
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৩৭
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ভালো আছে চাঁদ্গাজী । মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে ।
আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
২৯|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৯:৪০
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৯:৪০
শামছুল ইসলাম বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম।
ছবি, ইতিহাস, স্থাপত্য - সব মিলিয়ে অসম্ভব সুন্দর এক ভ্রমণ কাহিনী অনাবিল আনন্দে উপভোগ করছিলাম। হটাত যেন ছন্দ পতন হলো, চোখের কোণে তার আভাস পেলামঃ
//রাজা চুয়ালালংকর্নের স্ত্রী উনিশ বছর বয়স্কা রানী সুনন্দা কুমারীরত্না ছোট শিশু কন্যাকে নিয়ে ছাও ফ্রায়া নদীপথে আযোধ্যার প্রাসাদে আসছিলেন । হঠাৎ খেলতে খেলতে শিশু কন্যাটি নদীতে পড়ে যায় । তাকে বাচানোর জন্য সাতার না জানা রানী সাথে সাথে নদীতে লাফিয়ে পড়েন । মেয়েকে জড়িয়ে ধরে খাবি খেতে খেতে এক সময় তলিয়ে গেলেন রাজ কর্মচারীদের চোখের সামনে । কেউ তাকে বাচাতে এগিয়ে যায়নি । কারন সাধারনের রানীকে স্পর্শ করা নিষেধ । এ ঘটনায় রাজা অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছিলেন এবং তাদের স্মরনে এই সৃতিসৌধটি নির্মান করেন ,// 
বাকী পথটুকু আর্দ্র হৃদয়ে ভ্রমণ করলাম।
এত সুন্দর, বৈচিত্র্যময় একটা ভ্রমণ পোস্ট, মাত্র আধা ঘন্টায় তার কতটুকুই বা বলা যায়, অজস্র না বলা কথার শব্দমালা মনের ভিতরে খেলা করে।
ভাল থাকুন। সবসময়। 
আরো নতুন নতুন দেশ ঘুরুন, আরো সমৃদ্ধ হোক সামুর ভ্রমণ পাতা।
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৪৪
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৪৪
জুন বলেছেন: ছবি, ইতিহাস, স্থাপত্য - সব মিলিয়ে অসম্ভব সুন্দর এক ভ্রমণ কাহিনী অনাবিল আনন্দে উপভোগ করছিলাম। হটাত যেন ছন্দ পতন হলো, চোখের কোণে তার আভাস পেলামঃ 
শামসুল ইসলাম আপনি এত সুন্দর করে পোষ্টটি বিশ্লেষন করেন সত্যি বলতে কি আমি আমার লেখায়  আপনার বক্তব্যের প্রত্যশায় থাকি ।
রানী ও রাজকন্যার মৃত্যুটি সত্যি মর্মান্তিক এজন্যই মনে হয় ট্যুরের একেবারে শেষের দিকে ঐ সৌধগুলোতে নিয়ে যায় গাইডরা  ।
অনেক শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
৩০|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১০:১৫
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১০:১৫
অগ্নি সারথি বলেছেন: ছবি আর বর্ননা মিলিয়ে এককথায় অসাধারন।
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৫০
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৫০
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন অগ্নি সারথি ।
৩১|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১০:৪৭
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১০:৪৭
সোহানী বলেছেন: আপনি হচ্ছেন সত্যিকারের পর্যটক। দেখার সাথে ইতিহাস ও নিয়ে আসেন। আর আমি হচ্ছি এলেবেলে পর্যটক ... দেখেই মহা খুশি.... ইতিহাস নিয়ে মোটেও টানাটানি করি না... বড়জোড় ক্যামেরায় নিজের ক'টা ছবি তুলি....... যা'হোক পর্যটন মন্ত্রী দীর্ঘজীবি হোক সাথে আরো ঘোরাঘুরি করুক..........++++++
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:০০
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:০০
জুন বলেছেন: আপনি হচ্ছেন সত্যিকারের পর্যটক 
সোহানী আপনার এই বক্তব্যটিতে সত্যি আমি সামান্য হলেও গর্ব অনুভব করছি । আমি চেষ্টা করি খুব নিবিড় ভাবে দেশটি দেখতে । অবশ্য আমার সহ পর্যটকও এ ব্যাপারে খুবই আগ্রহী । দৌড়ের উপর কিছু দেখি না । অনেক সময় নিয়ে খুটিয়ে খুটিয়ে দেখি । অনুভব করি সেই সময়টিকে ।
যাই হোক আগামীতেও সাথে থাকবেন এই প্রত্যাশা রইলো আপনার কাছে । 
অনেক ভালো থাকুন 
৩২|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:৫৯
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:৫৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: রানী সুনন্দা কুমারীরত্না ও তার শিশু কন্যার  কথা মন বিষন্ন করে দিল।
বরাবরের মতই দারুন লেখা আপু 
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:০৪
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:০৪
জুন বলেছেন: সামান্য এক নিয়মের জন্য এতগুলো মাঝি মাল্লা ছাড়াও রানীর নিরাপত্তার  জন্য নিয়োজিত দেহরক্ষীরদের সামনে তাঁর সলিল সমাধি হলো তবুও নিষেধাজ্ঞার ভয়ে কেউ এগিয়ে এলোনা । খুবই মর্মান্তিক ঘটনা ।
সাথে থাকা আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মনিরা । 
শুভকামনা রইলো ।
৩৩|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৫৯
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৫৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জুন আপু,
ধান ভানতে গিয়ে শিবের গীত গাওয়াটা আমার জন্য উপভোগ্য ছিল। আরো গীত গাইতে পারতেন।  
 
এবারের পোস্টটি একেবারে জুন-ব্রান্ডেড হয়েছে।   
 
রাণীর ঘটনায় অনেক খারাপ লাগলো। বোকা রাণী না নেমে অন্য কাউকে নামাতেও তো পারতো। অথবা অন্য কেউ রাণী ও বাচ্চাকে রিস্ক নিয়েও তো বাঁচাতে পারতো। আহাঃ কি দুঃখের ট্রাজ্যাডি হয়ে গেল। 
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪০
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪০
জুন বলেছেন: এবারের পোস্টটি একেবারে জুন-ব্রান্ডেড হয়েছে  কথাটা দারুন উপভোগ করলাম গেম চেঞ্জার    
  
 
রানী হলেও সে যে মা তারই পরিচয় ফুটে উঠেছে তার আচরনে গেম । বাবা হলে হয়তো অন্য কাউকে নির্দেশ দিত আর সে নিজে হয়তো পায়চারী করতে থাকতো শেষে কি সংবাদ আসে তা শোনার জন্য।  বুঝছেন এই হলো বাবা মা এর মাঝে পার্থক্য হোক সে রাজা আর রানী  
 
আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য । শুভকামনা দুপুরের ।
৩৪|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৪:০০
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৪:০০
সুমন কর বলেছেন: ধান ভানতে শীবের গীত গাওয়া -- অনেক ভালো লাগল। পোস্ট নিয়ে একটি কথাই হবে -- অসাধারণ। +।
শাপলা ফুল দেখে, দেশের কথা মনে পড়েছিল?
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪৩
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪৩
জুন বলেছেন: যাক বাবা এর পর থেকে শীবের গীত গেয়েই লেখা শেষ করে দেবো   
  
দারুন একটি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সুমন কর । সাথে থাকুন আগামী দিনেও 
৩৫|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:০১
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রাজাদের শিশুপ্রেম ভাল লাগলো । প্রতিটা ছবি ঝকঝকে । পোস্টটা এক কথায় অসাধারণ !
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪৪
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪৪
জুন বলেছেন: প্রাসংগিক মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ গিয়াস লিটন । সাথে থাকুন সেই প্রত্যাশায় 
৩৬|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:২২
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:২২
দীপান্বিতা বলেছেন: খুব ভাল লাগল ---খালি রাণী আর রাজকন্যার মর্মান্তিক মৃত্যু মনকে ব্যথিত করে ----
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪৫
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪৫
জুন বলেছেন: খুবই মর্মান্তিক দীপান্বিতা । ভালো থাকুন অনেক অনেক ।
৩৭|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১০:১৬
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১০:১৬
সায়েম মুন বলেছেন: এখানে আমার য়েকটা কমেন্ট ছিল। এখন দেখি নাই।  
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪৭
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪৭
জুন বলেছেন: মুন সত্যি বলতে কি আমার এই পোষ্টে তুমি মন্তব্যই করনি । হয়তো পড়েছো , তারপর ভেবেছো কমেন্ট করবে তারপর ভুলে যাওয়া । এমন আমারও হয় , ব্যাপার্না  
 
অনেক অনেক ভালো থেকো শুভেচ্ছা দ্বিপ্রহরের 
৩৮|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১০:৪৬
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১০:৪৬
কোলড বলেছেন: I was there in 2013. What stayed in my memory was the absolute poverty right on the west side of palace on Chao Phraya river delta.
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:০৫
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:০৫
জুন বলেছেন: একটি প্রবাদ আছে না আলোর নীচেই অন্ধকার তেমনই আর কি।  এটা মনে হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় কোলড।  আমি তো প্রায়ই যাই দেখিও লাল নীল বাতির নীচে কিছু কিছু জায়গায় জমাট বাধা কালো অন্ধকার।  তবে ব্যংক ঋনের মাধ্যমে ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের  ভাগ্য উন্নয়নের প্রচেষ্টা চলছে। আয়তনে বড়,  লোকসংখ্যা কম,  সম্পদ প্রচুর,  বেকারত্ব কম ।  উন্নত দেশের কাতারেই আছে। 
সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।  শুভকামনা সন্ধ্যার।
৩৯|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১১:৩০
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১১:৩০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:  "বাহ কি সুন্দর"!  
কিন্তু কোনটা বেশী? ছবি নাকি আপনার বর্ণিত ইতিহাস? ভালোই সমস্যায় পড়লাম... দুটোতেই গোল্ডেন এ প্লাস।
আপনার বদৌলতে ভালো একটা জায়গা সম্পর্কে জানলাম। মায়ানমার বেড়াতে গেলে "বাগান" আর থাইল্যান্ড গেলে "বাংপা ইন সামার প্যালেস" অবশ্যই বেড়াতে যাব।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এই পোস্টটি আমাদের উপহার দেয়ার জন্য। ভালো থাকুন সবসময়, আর ঘুরে বেড়ান সারা বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত জুড়ে। শুভকামনা নিরন্তর।
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:১৫
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:১৫
জুন বলেছেন: আমাদের সময় প্লাস টলাস ছিল না গোল্ডেন তো দুরের কথা । আপনার কল্যানে এ বয়সে গোল্ডেন এ প্লাস পেয়ে খুব খুশী হোলাম বোকা মানুষ । 
বাগান দেখতে অবশ্যই যাবেন আর ক্যম্বোডিয়াতে এংকর দেখার জন্য সাজেষ্ট করবো । ক্যম্বোডিয়া আগে অন এরাইভ্যাল ভিসা দিতো , এখন বন্ধ করেছে পাসপোর্ট ভারী করা দলের কারনে । তারপর ও ভিসা প্রাপ্তি সহজ এবং খরচ ও বেশ কম ।
আপনার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে রইলো সব সময়ের জন্য শুভকামনা ।  সাথে থাকুন সব সময়ের মত ।
৪০|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১২:০৬
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ১২:০৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: বাহ কি সুন্দর!!!! আসলেই খুব সুন্দর আপু!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ !!!
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:২৪
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:২৪
জুন বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ কামরুন্নাহার আপা । 
কই গেলেন আপনি ? দেখি না যে ইদানীং ? 
তাড়াতাড়ি ফিরে আসুন ব্লগে জমজমাট ছবি আর ইতিহাস নিয়ে 
৪১|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:২৪
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:২৪
টোকাই রাজা বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা ভালো লাগলই।
  ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:১৬
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:১৬
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা টোকাই রাজা 
৪২|  ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:৩৫
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:৩৫
এহসান সাবির বলেছেন: আবারো সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ আপুনি।
  ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:১৬
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:১৬
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ এহসান সাবির আমাকে ভুলে জান নি বলে  
 
শুভেচ্ছান্তে।
৪৩|  ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:৫১
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:৫১
রাতুল_শাহ বলেছেন: বাহ্ আপনি অনেক সুন্দর ছবি তুলেন তো। 
  ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:১৮
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:১৮
জুন বলেছেন: তাই নাকি!  আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো মন্তব্যের জন্য রাতুল।  
অনেক শুভকামনা।
৪৪|  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:২২
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:২২
প্রামানিক বলেছেন: ঘটনা দুর্ঘটনা এবং ছবির বর্ননা সব মিলিয়ে খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ জুন আপা।
  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:২৩
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:২৩
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই আমাকে মনে করার জন্য 
৪৫|  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:২৬
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:২৬
মুরশীদ বলেছেন: ++++
  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:২৭
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:২৭
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ 
৪৬|  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:০৫
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:০৫
তার আর পর নেই… বলেছেন: অনেক ছোটবেলায় ধান ভানতে দেখেছিলাম কিন্তু কোন গীত শুনিনি। তাহলে এই ধান ভানতে শীবের গীত প্রবাদ কিভাবে এলো!
রানীকে সাধারণের প্রবেশ নিষেধ বলে রানী ডুবে মরে গেল, মর্মান্তিক!
চীনামাটির টবে শাপলা বেশি ভাল লেগেছে। সবুজের ছবিগুলোও ভাল লেগেছে।
  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৫৯
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৫৯
জুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমিও ব্যক্তিগত ভাবে কখনো শুনি নি তার আর পর নাই , তবে এই প্রবচনটি অনেক শুনেছি বিশেষ করে ভারতীয় বাংলা সাহিত্যে। এটা মনে হয় আসল কাজ রেখে অন্য কাজে মন দেয়াকে বুঝিয়েছে। 
রানীকে সাধারনের প্রবেশ না,  স্পর্শ করা নিষেধ ছিল। তারাতো দেখতেই পাচ্ছিল রানী পানিতে হাবু ডুবু খেতে খেতে ডুবে মরে গেল।
চীনা প্রাসাদের ভেতরে যেখানে ছবি তোলা বারণ সেখানেও অনেক দেখার মত জিনিস ছিল। যে কারুকাজ করা জাফরী গুলোর ছবি দিয়েছি সেগুলোও অনেক সুন্দর  
 
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
৪৭|  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪৬
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪৬
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কোন ছবির সাথে কোন ঘটনা মনে রাখেন কীভাবে আপু ? আর এত ধৈর্য কই পান ?
সাহসী সন্তানের মন্তব্য কপি করে কি বলবো আমাকেও তুমি করে বলবেন নাইলে কিন্তু আমিও আর আসপো না, হুহ্   
 
ভালো লেগেছে ছবি ব্লগ আর বর্ণনা
  ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৪০
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৪০
জুন বলেছেন:  কোন ছবির সাথে কোন ঘটনা মনে রাখেন কীভাবে আপু ? আর এত ধৈর্য কই পান 
ভালো একটা প্রশ্ন   এ বিষয়ে একটি অভিজ্ঞতা না বলে পারছি না । দার্জিলিং এর ম্যলের বেঞ্চে বসে আছি । পাশে এক জোড়া কপোত কপোতী। এমন সময় এক ভদ্রলোক হাপাতে হাপাতে এসে সামনে দাড়ালো, তার সাথের ৮/১০ বছরের বাচ্চাটি টুপ করে আমাদের মাঝে বসে পড়লো । হটাৎ লোকটি মেয়েটির দিকে তাকিয়ে বলে উঠলো "আরে তুমি" ? মেয়েটাও চমকে গিয়ে বল্লো 'ওহ তুমি, তা কবে এসেছো '?  "এই মাত্রই এলুম জানোতো জলপাইগুড়ী থাকি, আছতে আছতেই থ্রি পয়েন্ট দেকে আছলুম ।  মেয়েটি অলস ভঙ্গীতে চোখ তুলে বল্লো ' কি দেকলে' ? "এই তো তো এটা দেকলুম সেটা দেকলুম আর একটা যেন কি দেকলুম কি দেকলুম , এই ভুতো বল দিনি আরেকটা যেন কি দেকেচি" মাথায় হাত বুলোতে বুলোতে ব্যাস্ত ভদ্রলোক  ? ভুতো তো ভুতের মত তাকিয়ে রইলো । তারপরই ব্যস্ত সমস্ত ভদ্রলোক মেয়েটিরর দিকে তাকিয়ে ছেলেটিকে বল্লো "ঊঠ দিনি জলদি চল এখন যাবো সেভেন পয়েন্ট দেকতে, পরে আবার দেকা হবে  "। বলে ভদ্রলোক তাড়াতাড়ি ছুটে গেল সেভেন পয়েন্ট দেখার জন্য
  এ বিষয়ে একটি অভিজ্ঞতা না বলে পারছি না । দার্জিলিং এর ম্যলের বেঞ্চে বসে আছি । পাশে এক জোড়া কপোত কপোতী। এমন সময় এক ভদ্রলোক হাপাতে হাপাতে এসে সামনে দাড়ালো, তার সাথের ৮/১০ বছরের বাচ্চাটি টুপ করে আমাদের মাঝে বসে পড়লো । হটাৎ লোকটি মেয়েটির দিকে তাকিয়ে বলে উঠলো "আরে তুমি" ? মেয়েটাও চমকে গিয়ে বল্লো 'ওহ তুমি, তা কবে এসেছো '?  "এই মাত্রই এলুম জানোতো জলপাইগুড়ী থাকি, আছতে আছতেই থ্রি পয়েন্ট দেকে আছলুম ।  মেয়েটি অলস ভঙ্গীতে চোখ তুলে বল্লো ' কি দেকলে' ? "এই তো তো এটা দেকলুম সেটা দেকলুম আর একটা যেন কি দেকলুম কি দেকলুম , এই ভুতো বল দিনি আরেকটা যেন কি দেকেচি" মাথায় হাত বুলোতে বুলোতে ব্যাস্ত ভদ্রলোক  ? ভুতো তো ভুতের মত তাকিয়ে রইলো । তারপরই ব্যস্ত সমস্ত ভদ্রলোক মেয়েটিরর দিকে তাকিয়ে ছেলেটিকে বল্লো "ঊঠ দিনি জলদি চল এখন যাবো সেভেন পয়েন্ট দেকতে, পরে আবার দেকা হবে  "। বলে ভদ্রলোক তাড়াতাড়ি ছুটে গেল সেভেন পয়েন্ট দেখার জন্য   
 
এখানে উল্লেখ্য দার্জিলিং এর দেখার জায়গাগুলোকে তারা এক একটা পয়েন্টে ভাগ করেছে ।  তো যেই লোক দেখা মাত্র জায়গার কথা ভুলে যায় সে যদি ব্লগ লেখে কি অবস্থা হবে   
 
আমি নোট রাখি আর যাবার আগে কই যাবো তা ভালো করে দেখে নেই । সেই জায়গার উপর লেখা বই কিনি । এই হলো মনে রাখার গোপন কথা । 
 আমিও আর আসপো না, হুহ্   
  
এটা কি একটা কথা হলো    ওকে তুমি তুমি তুমি
  ওকে তুমি তুমি তুমি   
৪৮|  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৩:০৭
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৩:০৭
তার আর পর নেই… বলেছেন: শব্দটা স্পর্শই লিখতে চেয়েছিলাম, প্রবেশ হয়ে গেছে।
আজকাল সব ভুলে যাই। ভাবছি হয়তো একটা, বলছি অন্যটা, করছি হয়তো তারও বিপরীত কিছু।
শুভকামনা রইলো।
  ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৪৪
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৪৪
জুন বলেছেন: ওহ আচ্ছা তার আর পর নেই…  ভাবছি হয়তো একটা, বলছি অন্যটা, করছি হয়তো তারও বিপরীত কিছু। 
আমারও মাঝে মাঝে এমন হয় 
আপনার জন্যও শুভকামনা রইলো 
৪৯|  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৮:৪৩
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৮:৪৩
সাথিয়া বলেছেন: আপনার চোখ দিয়ে অজানা একটা প্রাসাদ দেখলাম  ++++++
  ++++++
  ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:৪৫
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:৪৫
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সাথিয়া 
৫০|  ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৩৮
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৩৮
তানজির খান বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়লে মনে হয় আমি নিজেই মনে হয় ঘুরে এলাম। খুব ভাল লাগলো।
শুভেচ্ছা ও ভালবাসা নিবেন আপু
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১০:৪৪
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১০:৪৪
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক ভালোলাগা রইলো তানজির খান । সাথে থাকুন ।
শুভেচ্ছা সকালের
৫১|  ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪৯
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৪৯
ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: সুন্দর দেশ । আমাদের দেশটা যে কবে এমন সুন্দর হবে  
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১০:৫৫
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১০:৫৫
জুন বলেছেন: আমাদের দেশে কবে সেই ছেলে হবে ? 
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে  
 
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ইস্কান্দার মীর্যা ।
৫২|  ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:৪৪
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:৪৪
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আপনার লেখা মানেই অসাধারণ নতুন কিছু, আগে সুপার লাইক, পরে এসে পড়ব, আপাতত একটু ব্যাস্ত আছি আপু।
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:০৯
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:০৯
জুন বলেছেন: আচ্ছা সময় করে এসে পড়বেন কোন অসুবিধা নেই মাহবুবুল আজাদ । 
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৫৩|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:০৭
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:০৭
টরপিড বলেছেন: আপনার কয়েকটা পোস্ট দেখলেই বুঝা যায়, একেকটা পোস্ট আপনি কতটা খেটে, সময় নিয়ে, যত্ন নিয়ে লিখেন। দেখে অবাক হই।
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৩৭
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৩৭
জুন বলেছেন: টরপিড , স্বাগতম আমার ব্লগে আর আপনিও যে আমার ব্লগটি মনযোগ দিয়ে দেখেছেন তা বুঝতে পারলাম আপনার মন্তব্যে  । 
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
৫৪|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৪১
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৪১
রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন: আপনার কাছ থাকিয়া একখনা পদ্য পোস্ট দেখিতে চাই । সুপ্রিয় জুন ।
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৪৫
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৪৫
জুন বলেছেন: আপনি যখন রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর আপনি পদ্য চাইতেই পারেন  তবে এই ব্যপারে আমি অক্ষম ভাই
 তবে এই ব্যপারে আমি অক্ষম ভাই  
 
মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৫৫|  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:২৪
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:২৪
রিকি বলেছেন: হায় হায় আমি এবার লাস্ট   বরাবরের মত অসাধারণ আপি।
  বরাবরের মত অসাধারণ আপি।  
  
  
  
 
  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৪০
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৪০
জুন বলেছেন: আপনি ইদানীং প্রায়ই লাষ্ট হচ্ছেন রিকি   আমি চাইনা এমন সব ক্ষেত্রে হোক
  আমি চাইনা এমন সব ক্ষেত্রে হোক   
  
অনেক অনেক খুশী হোলাম ভুলে জাননি আমাকে । সাথে থাকবেন সামনের দিন গুলোতেও  
 
শুভেচ্ছান্তে
৫৬|  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৪৪
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৪৪
রিকি বলেছেন: আপনি ইদানীং প্রায়ই লাষ্ট হচ্ছেন রিকি 
  
   আপি ব্লগে কম কম আসা হচ্ছে, এই কারণে লাস্ট। এখন অ্যাক্টিভ থাকবো হয়ত।
 আপি ব্লগে কম কম আসা হচ্ছে, এই কারণে লাস্ট। এখন অ্যাক্টিভ থাকবো হয়ত।  
  
  
 
  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৮:৪৮
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৮:৪৮
জুন বলেছেন: হ্যা একটিভ থাকুন আর আমাদের পোষ্টে বেশী বেশী  করে মন্তব্য করুন রিকি   
  
অসংখ্য ধন্যবাদ ফিরতি মন্তব্যের জন্য আর অপেক্ষায় থাকলাম আমার প্রিয় অভিনেতা নেত্রীর ম্যুভি রিভিয়ু দেখা আর পড়ার জন্য  
 
শুভেচ্ছা সকালের।
৫৭|  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:৩৫
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:৩৫
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মুগ্ধকর! অবাক লাগে আপু আপনার ধৈর্য দেখলে। রানী আর রাজকন্যার কথা পড়ে খুব কষ্ট পেলাম। অনেক শুভেচ্ছা।
  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  রাত ১০:৩১
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  রাত ১০:৩১
জুন বলেছেন: তনিমা আমার ধৈর্য র কথা বললেন।  আমিতো মনে করি এই প্রয়োজনীয় একটি গুনের আমার দারুন অভাব।  তবে অনেক ক্ষেত্রে অসম্ভব ধৈর্যের পরিচয় দেই।  এক সময় আর পারি না,  ভেংগে পড়ি। 
হ্যা রাজকন্যা আর রানীর ব্যাপারটা দুখজনক ই বটে।
সাথে থেকে উতসাহিত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে  
 
শুভেচ্ছা রাত্রির।
৫৮|  ২৭ শে মার্চ, ২০১৬  রাত ১:৫৯
২৭ শে মার্চ, ২০১৬  রাত ১:৫৯
কালীদাস বলেছেন: যাই নাই। আসলে ব্যাংককের বাইরে যাওয়াই হয় নাই আমার 
এনিওয়ে, যেখানেই যান রোমানিয়ান লোকজন থিকা দূরে থাকবেন। ঠইক্কা শিখছি 
  ২৮ শে মার্চ, ২০১৬  সকাল ১১:৩৯
২৮ শে মার্চ, ২০১৬  সকাল ১১:৩৯
জুন বলেছেন: হ্যা রুমানিয়ান লোকটা খুবই চালাক চতুর ছিল আমাদের সবার মধ্যে।  চারটা ভাষায় অনর্গল  কথা বলছিল।  
ব্যংককের আশে পাশে ঘুরে আসবেন সময় পেলে।  ভালোই লাগে।   
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:০৮
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:০৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: রাজা হতে পারলে মজাই আলাদা