| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার।যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু\'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী।পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
খালেদা জিয়া। ইস্পাতসম বজ্রকঠিন দেশপ্রেমের নাম খালেদা জিয়া। যিনি ভালো বেসেছেন দেশকে, নিজের জীবনের চেয়েও দেশকে ভালো বেসেছেন। দেশের বাহিরে যার নেই কোন লুকানো সম্পদ। নেই বাড়ি, গাড়ি অথবা জমানো ডলার তার নামই বেগম খালেদা জিয়া। একমাত্র তিনিই বলতে পেরেছেন এই দেশ ও দেশের মানুষ ছেড়ে আমি আমি কোথাও যাবোনা। দেশের বাহিরে আমার কোথাও কিছু নেই। মরতে হলে এই দেশেই মরবো।
হার না মানা সংগ্রামের নাম খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়া কোনো আসনেই পরাজিত হননি।গৃহবধূ থেকে আপসহীন নেত্রী । খালেদা জিয়া ছিলেন এক অনন্য রেকর্ডের অধিকারী। খালেদা জিয়া ছিলেন প্রতিরোধের প্রতীক।
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) ভোর ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে তিনি ইন্তিকাল করেন।
নিভে গেলো কোটি মানুষের আশার আলো |
মহান আল্লাহর দরবারে আমরা তাঁর বিদেহী আত্নার মাগফিরাত কামনা করছি।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বাংলাদেশের সৃষ্টি থেকে খালেদা জিয়া ছিলেন সেরা দেশ প্রেমিক। দেশের প্রতি ভালোবাসার অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন।
২|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:২০
রাসেল বলেছেন: আল্লাহ তাঁর আত্মাকে শান্তিতে রাখুন। মানুষ মাত্রেই ত্রুটিপূর্ণ—জীবনের দীর্ঘ পথচলায় সে কখনো সঠিক সিদ্ধান্তে আলোকিত হয়, আবার কখনো ভুলের অন্ধকারে পথ হারায়। সাফল্য ও ব্যর্থতা, পুণ্য ও বিচ্যুতি মিলিয়েই মানবজীবনের পূর্ণতা; আর এই দ্বন্দ্বের মধ্য দিয়েই মানুষ আত্মসমালোচনা করে, পরিশুদ্ধ হতে শেখে এবং পরিণত হয়ে ওঠে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মানুষের জীবনে ত্রুটি বিচ্যুতি থাকবে সেটাই স্বাভাবিক। আল্লাহ তার জীবনের বিচ্যুতিগুলো ক্ষমা করে জান্নাত দান করবেন আমরা সেটাই আশা করি।
৩|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০৪
বাকপ্রবাস বলেছেন: হাসিনার পতন দেখে গেছেন এটাই ওনার পরম তৃপ্তি, এমন পতন দেখে মরে গেলেও শান্তি
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ডাইনীর পতন দেখাটাও ভাগ্যের বিষয়। এটা অবশ্যই আত্নতৃপ্তির বিষয়।
৪|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:১১
একজন নিষ্ঠাবান বলেছেন: বেগম খালেদা জিয়া এমন এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছিলেন যে সেখানে পৌঁছার জন্য ভারতের দালাল বুড়িটা রাতের ভোট, ভোরের ভোট আগের দিনে ভোট কত কিছুই না করলো কিন্তু বেগম খালেদা জিয়ার মতো অনন্য উচ্চাতায় পৌঁছিতে পারলোনা।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৩৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভবিষ্যতে কেউ খালেদা জিয়ার সমতুল্য হবে কিনা তা জানিনা তবে বর্তমানে তার সমতুল্য কেউ নেই।
৫|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৩৯
অরণি বলেছেন: আল্লাহ তার জীবনের ভুলগুলো মাফ করে তাকে জন্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:০৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমারো সেই চাওয়া। আল্লাহ তার জীবনের ভুলগুলো মাফ করে তাকে জন্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।
৬|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:০৮
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: জীবনের পড়ন্ত সময়ে এসে শুধুমাত্র হিংসার বশবতী হয়ে জেল খাটলেন তার পরও বিদেশে পালাননি। খুনি ডাইনিটা ঠিকই পালিয়েছে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জীবনের অন্তিম সময়েও দেশকে ভালোবেসেছেন।
৭|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: বিদায় নক্ষত্র। আত্মার শান্তি কামনা করছি।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আত্মার শান্তি কামনা করছি।
৮|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হাসিনার পতন দেখে যাওয়া, মুক্ত জীবনে থাকা, ছেলের সাথে কিছুদিন থাকা - এরপর আর তেমন চাওয়া পাওয়ার কিছু ছিল না...
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তাঁর জীবন সার্থক। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করছি।
৯|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: 
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মহাকালের সমাপ্তি। ![]()
১০|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:০৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: Sajeeb Wazed Joy ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছে।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।
দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে, যখন সাধারণ মানুষ নিরাপত্তার অভাবে ভুগছেন এবং দেশকে অস্থিতিশীল ও বিরাজনীতিকরণের অপচেষ্টা চলছে, তখন তাঁর এই চলে যাওয়া বাংলাদেশের উত্তরণের পথে এক গভীর প্রভাব ফেলবে।
অতীতের নানা বিরাজনীতিকরণ প্রক্রিয়ার শিকার হওয়া সত্ত্বেও, নিজের দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি অসংখ্য সাফল্য অর্জন করেছেন এবং দেশের জন্য বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নীতি নির্ধারণ করেছেন। জাতি গঠনে তাঁর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে; তবে তাঁর মৃত্যু বর্তমানে বাংলাদেশকে স্থিতিশীল করার প্রচেষ্টায় একটি বড় ধাক্কা।
তাঁর অসংখ্য সমর্থক ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের প্রতি রইল আন্তরিক সমবেদনা।
-
Deep condolences to bereaved family members on the demise of BNP chairperson Begum Khaleda Zia. At such a critical time when countrymen are reeling from lack of safety with efforts are underway to destabilise and depoliticise the country, her passing away will leave a deep impact on the country’s transition.
Despite subjected to depoliticization process in the past, throughout her political career she achieved a host of successes and shaped several policies for the country. She will be remembered for her contributions in nation building but her death is a blow to stabilize Bangladesh.
Heartfelt prayers with her countless supporters and well-wishers. 
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যাক এবার মানবতা দেখিয়েছে।
১১|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১১
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: একটি নক্ষত্রের বিদায়। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করছি।একটি নক্ষত্রের বিদায়। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করছি। 
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: দেশের যে ক্ষতি তা পূরণ হবার নয়।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:২৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বেগম খালেদা জিয়ার ছিলেন গণতন্ত্রের প্রতি আপসহীনতা। দীর্ঘ নয় বছর রাজপথে আন্দোলন করে স্বৈরাচার বিরোধী সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে তিনি দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন, যা তাঁর গভীর দেশপ্রেমের পরিচয় দেয়। ক্ষমতার বাইরে বা ভেতরে থাকাকালীন তিনি সবসময় বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় স্বার্থকে সবার উপরে স্থান দিয়েছেন। বিদেশের কাছে মাথা নত না করার দৃঢ় মনোভাব তাঁকে ‘আপসহীন নেত্রী’ হিসেবে পরিচিতি দিয়েছে। তাঁর শাসনামলে শিক্ষা (বিশেষ করে নারী শিক্ষা), কৃষি এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। দেশকে একটি স্বনির্ভর ও আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলাই ছিল তাঁর প্রধান লক্ষ্য। শত প্রতিকূলতা ও কারাবরণ সত্ত্বেও তিনি কখনও দেশ ছেড়ে যাননি। দেশের মাটি ও মানুষের প্রতি গভীর টানেই তিনি চরম দুঃসময়েও বাংলাদেশে অবস্থান করে ত্যাগ স্বীকার করেছেন যা জনগণের সাথে নিবিড় বন্ধনের বহিপ্রকাশ।