নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওয়াট রঙ খুন স্বর্গ থেকে নেমে আসা এক শ্বেত শুভ্র মন্দির

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪


ওয়াট রঙ খুন বা হোয়াইট টেম্পল
আমরা সবাই জানি প্রত্যেক শিল্পীর ভেতরেই কম বেশী কিছুনা কিছু পাগলামী থাকেই। অনেক সময় আমরা সাধারন মানুষ তা নিয়ে হাসি ঠাট্টাও করে থাকি। কিন্ত বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই একজন শিল্পীর কঠিন সংকল্প,একাগ্রতা আর পরিশ্রম সত্যি সত্যি পৃথিবীর বুকে এক একটি অমর কীর্তির সৃষ্টি করে থাকে।

ওয়াট রঙ খুন
থাইল্যান্ডের উত্তর সীমান্তের বিখ্যাত শহর চিয়াং রাই গিয়েছিলাম বহু বছর ধরে পরিকল্পনার পর । এই শহরের পাঁচ কিলোমিটার দক্ষিনে গেলেই মিলবে গতানুগতিকতার বাইরে অলৌকিক এক নকশা আর শেত শুভ্র রঙ এ নির্মিত বৌদ্ধ মন্দির যা ওয়াট রঙ খুন নামে স্থানীয়দের কাছে পরিচিত। তবে বিদেশী পর্যটকরা তাকে সাদা মন্দির নামে এক ডাকেই চেনে ।

হোয়াইট টেম্পল
এর কি এমন বিশেষত্ব আছে যার জন্য প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ পর্যটককে চুম্বকের মত টেনে নিয়ে আসে এখানে এই চিয়াং রাইতে? আর আমাদেরও যেনো টেনে আনলো তেমনি করে সুদুর থেকে। পাহাড়ী পথ পেরিয়ে আমাদের মাইক্রোবাস যাকে ওরা ভ্যান বলে তা এখন সমতলে। একটু বাঁক ঘুরতেই চোখের সামনে ভেসে উঠলো এর শুভ্র চুড়াটি।

দু হাত জোড় করে যেন আমন্ত্রন জানাচ্ছে অতিথিদের
কাছে এসে বিস্ময়াবিভুত কেবল আমিই একাই নই, সাথে আরো বিভিন্ন দেশের এগারো জন সহ পর্যটক ছিল তাদেরও চোখে মুখে একই অনুভুতি প্রকাশ দেখলাম। পাহাড় পেরিয়ে সমতল এক স্থানে তেরো একর জায়গা জুড়ে তৈরী অপুর্ব নকশার সেই চোখকে ঝলসে দেয়া শ্বেত শুভ্র মন্দিরটি দেখে আমাদের সহ-পর্যটক আর্জেন্টিনার একটি মেয়ে অস্ফুটে বলে উঠলো,
"দেখো দেখো, এ যেন স্বর্গ থেকে নেমে এসেছে"।

স্বর্গের পথে
স্থাপত্য নির্মান রীতির কথা বলতে গেলে ভারতের কথা বাদ ও যদি দেই ্তারপর ও মায়ানমার, থাইল্যান্ড,ক্যাম্বোডিয়া,শ্রীলংকা ছাড়াও অন্যান্য দেশে অসংখ্য বৌদ্ধ মন্দির রয়েছে যার প্রায় সবগুলোই বহু বছরের পুরনো ঐতিহাসিক স্মৃতি বিজড়িত এবং যথারীতি লাল আর হলুদের সংমিশ্রন। কিন্ত আমি যে মন্দিরটির কথা বলছি তা কিন্ত একেবারেই সাম্প্রতিক সময়ে নির্মিত এবং নির্মান রীতিতে পুরোপুরিই ব্যাতিক্রম। প্রথমেই বলতে হয় এ মন্দিরটি কোন রাজা বাদশাহর উদ্যোগে তৈরী হয়নি। এটা পুরোটাই সৃষ্টি হয়েছে থাইল্যান্ডের বিখ্যাত এক শিল্পীর হাত ধরে যার বাড়ী কিনা এই চিয়াং রাইতেই।


ওয়াট রং খুন মন্দির নির্মান শিল্পী Ajarn Chalermchai Kositpipat

বেচে থাকা এই ব্যাতিক্রমী শিল্পী Ajarn Chalermchai Kositpipat এর কথা একটু বলে নেই তার কাজের বিবরনে যাবার আগে। থাইল্যান্ডের ললিতকলার জন্য বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় শিল্পাকর্ন থেকে গৌরবের সাথে শিক্ষাজীবন শেষ করে তিনি শ্রীলংকায় বছর চারেক এ বিষয়ে আরো গভীরভাবে কাজ করেন। সেখানে তিনি দেখেছিলেন গতানুগতিকতার বাইরে সাদা পাথরে নির্মিত বিভিন্ন হাতী ছাড়াও অন্যান্য মুর্তি । এ বিষয়টি তাঁকে ঐতিহ্যবাহী লাল হলুদের বদলে সাদা রঙ দিয়ে মন্দির তৈরীর অনুপ্রেরনা যুগিয়েছিল ।

মন্দির প্রাঙ্গন
তিনি বলেছেন "আমি আমার দেশের কাছে একজন উত্তম এবং মুল্যবান ব্যাক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে চাই নিজস্ব স্টাইলে শিল্প সৃষ্টি করতে চাই এবং থাই বৌদ্ধ শিল্পকে এমন এক মাত্রায় নিয়ে যেতে চাই যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হবে। আমি চাই পৃথিবীর সব দেশের পর্যটকরা এসে আমার কীর্তির প্রশংসা করবে যা তারা করে থাকে তাজমহল বা এংকরভাটের ক্ষেত্রে"।

বৌদ্ধ পুরাণের স্বর্গীয় পাখি
বিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে চিয়াং রাই এর ওয়াট রঙ খুন নামে প্রাচীন মন্দিরটি তহবিলের অভাবে মৃতপ্রায় । সে সময় থাইল্যান্ডের সবচেয়ে নামজাদা এই শিল্পী তার সমস্ত সময় আর অর্থ নিয়ে এগিয়ে আসেন তার সংস্কারে। পুরোনো ঐতিহ্যবাহী নকশায় নির্মিত মন্দিরটিকে আমুল পরিবর্তনের ব্যাপারে তিনি তৎকালীন রাজা ভুমিবলের অনুমোদন পেয়েছিলেন ।

রাহু নাকি মৃত্যুর দেবতা কে জানে ?
১৯৯৭ সাল থেকে শুরু হওয়া স্বপ্নের প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য শিল্পী আজার্ন বছরের পর বছর ধরে শিষ্যদের নিয়ে দিন রাত একটানা কাজ করে চলেছেন। তাঁর মৃত্যুর পরও এর বাকি কাজ যেন বন্ধ না হয়ে যায় সে অভিপ্রায়ে তার দুই ব্যাচ ছাত্রদের প্রশিক্ষিত করেছেন তিনি। শিল্পী আজার্নের মতে এর পুরো কাজ শেষ করতে আরো অনেক বছর লাগবে আর তা হবে আনুমানিক ২০৭০ সালে।

মন্দির সেতুর গায়ে অপরূপ কাঁরুকাজ
প্রতিটি শিল্পীই চায় তার কাজের স্বাধীনতা । ফরমায়েসী কাজে শিল্পীর স্বাধীনতা থাকে না । এই ধারনা থেকেই আজার্ন এই নির্মান কাজে কোন সরকারী বা রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ থেকে ধনী ব্যাবসায়ী কারো সাহায্যই নেননি । এ পর্যন্ত খরচ হওয়া ৪০ মিলিয়ন থাই বাথ সম্পুর্নটাই এসেছে তার ছবি বিক্রীর টাকা থেকে। বাংলাদেশী টাকায় তা হবে আনুমানিক দশ কোটি টাকা। এটাই এই শিল্পীর বিশেষত্ব যে টাকার কাছে তার কাজের স্বাধীনতাকে বিকিয়ে দেননি ।

শুভ্র খিলান খচিত প্রবেশ দ্বারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে পর্যটকের দল
ওয়াট রঙ খুন মন্দিরটি থাই জনগনের জন্য অবারিত দ্বার হলেও অল্প কিছুদিন হলো রক্ষনাবেক্ষনের উদ্দেশ্যে পর্যটকদের কাছ থেকে ৫০ বাথ প্রবেশ ফি নেয়া হচ্ছে । আমরা দেখেছি বিভিন্ন দেশের মন্দির মঠে সাহায্য নেয়া হয় এবং ডোনেশন বক্স থাকেই, থাইল্যান্ডও তার ব্যাতিক্রম নয় । কিন্ত এখানে সব ধরনের প্রভাব মুক্ত থাকার জন্য সর্বোচ্চ ১০ হাজার বাথের বেশী অনুদান গ্রহন করা হয়না।

কিন্নরী
এখন দেখা যাক থাই এবং ভারতীয় স্থাপত্যকলার সংমিশ্রনে সম্পুর্ন নিজের নকশাঁয় নিজের মত করে কি সৃষ্টি করেছেন শিল্পী আজার্ন কোসিপিপাত। মেয়ে গাইডটি টিকিট কেটে এনে দেয়ার পর আমরা ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছি সেই আশ্চর্য্য সুন্দরের দিকে। ধর্মীয় স্থাপনা বলে চারিদিকে একটি ভাবগম্ভীর পরিবেশ বজায় ছিল ।

নরকের গভীর থেকে উত্তোলিত সহস্র হাত যেন অনিয়ন্ত্রিত আকাঙ্ক্ষার প্রতীক
মুল মন্দিরে যাবার জন্য ছোট একটি জলাধার যার উপর তৈরী করা শ্বেত শুভ্র এক সরু সেতু পথ। তাকিয়ে দেখলাম তার দুপাশের মাটির গর্ত থেকে আমাদের দিকে বাড়িয়ে দেয়া শত শত উত্তোলিত হাত আর ভয়ংকর মুখের ভাস্কর্য্য। যা দেখে মনে হয় এরা সবাই নরক যন্ত্রনা থেকে মুক্তি চাইছে। দেখেই বুকটা ধ্বক করে উঠলো। আর সেই সরু সেতু পথটি যেন বলছে লোভ লালসা আর মন্দ কাজকে অতিক্রম করে গেলেই আসবে সুখের বারতা। সে পথের দুপাশে রয়েছে বৌদ্ধ পৌরানিক কাহিনীর অপরূপা কিন্নরীদ্বয় যা অর্ধেক মানুষ আর অর্ধেক পাখীর আকৃতির।

স্বর্গের পথ যার দুপাশে পাহারায় আছে রাহু আর মৃত্যু
সে সেতু পেরিয়ে আরেকটি সেতু যার নাম স্বর্গের পথ তার প্রবেশ পথের দুপাশে রয়েছে অস্ত্র হাতে সুবিশাল দুটো মুর্তি। দেখে মনে হচ্ছে যেন তারা সে পথের পাহারাদার। শিল্পী আজার্নের লেখা থেকে জানলাম তাদের তিনি রাহু আর মৃত্যুর রূপক হিসেবে সৃষ্টি করেছেন । আর এরাই মৃত মানুষের ভাগ্য নির্ধারন করবে, নির্ধারন করবে কে স্বর্গে আর কেইবা সেই ভয়ংকর নরকবাসী হবে। দুপাশে শ্বেত শুভ্র নাগের শরীর দিয়ে তৈরী রেলিং ঘেরা সেতু পথ ধরে এগিয়ে চলেছি ধীরে ধীরে মুল মন্দিরের দিকে ।

মুল মন্দিরের উপরে ছাদের নকশা
সবার ক্যামেরা বিরামহীন ভাবে ক্লিক ক্লিক করে শব্দ করেই চলেছে। ডিএস এল আর টি ভারী বলে নিয়ে যাইনি । এখন খুব আফসোস হচ্ছে ছোট ক্যানন আর মোবাইলে ছবি তুলতে গিয়ে। বুঝতে পারছি সেই সৌন্দর্য্যকে তুলে ধরার ব্যাপারে অনেক ঘাটতি থেকে যাচ্ছে ।
মুল মন্দির অর্থাৎ প্রার্থনা কক্ষে প্রবেশের আগে চারিদিকে আলো করে আছে অপ্সরা আর কিন্নরীদের বিভিন্ন মুর্তি । সাদার ভেতর কাচের টুকরা লাগানো যা সুর্য্যের আলোয় প্রতিফলিত হচ্ছে।

বিস্ময়াভুত পর্যটিকদের বিরামহীন ছবি তোলা
মন্দিরের বাইরের দেয়াল আর ছাদটি সাদা হলেও তার নকশায় রয়েছে থাই ঐতিহ্যবাহী নকশার ছাপ। যেমন ছাদটি তিন স্তর বিশিষ্ট এবং ভেতরে পদ্মাসনে বসা বুদ্ধের মুর্তির সাথে রয়েছে নাগ বা সাপের ব্যপক ব্যবহার।

সুপারম্যান থেকে স্পাইডার ম্যান সহ আরো অনেককেই খুজে পাবেন মুল মন্দিরের ভেতরের দেয়ালে আঁকা চিত্রে

ভেতরের দেয়ালে দেয়ালে আঁকা রয়েছে শিল্পী আজার্ন ও তার শিষ্যদের নিজ হাতে আঁকা সাদা থেকে হটাৎ কমলা রঙের কুন্ডলী পাকানো আগুনের শিখা আর অসুরের চিত্রাবলী । তারই সাথে রয়েছে পশ্চিমা সংস্কৃতির বিখ্যাত আইকনদের চিত্র যা দেখে সত্যি বলতে কি আমি যারপরনাই অবাকই হয়েছি । এর মাঝে মাইকেল জ্যাকসন থেকে সোয়ার্জেনিগার বুশ থেকে লাদেন , সন্ত্রাসী আক্রমন, পারমানবিক যুদ্ধ সবই এসেছে সে সব চিত্রে।


ওপাশের প্রাঙ্গনে যাবার পথের উপরে অপরপা শ্বেত শুভ্র কারুকাজের এক তোরণ

২০১৪ সালে প্রবল ভুমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মন্দিরটির সংস্কার কাজের জন্য বিশাল এলাকা জুড়ে নির্মিত মন্দিরটির কিছু কিছু জায়গায় প্রবেশ রুদ্ধ । তারপর ও যতটা পারলাম ঘুরে ফিরে দেখতে লাগলাম।

অত্যন্ত কারুকার্য্যময় এক স্বর্নালী স্থাপনা

শিল্পীর মতে স্বর্নালী বা হলুদ রঙ হচ্ছে জাগতিক ধন সম্পদের প্রতি আকর্ষন । তাইতো শুভ্র সাদা রঙ ব্যবহারের মাধ্যম মানুষকে এই জাগতিক আকর্ষন থেকে বের হয়ে অন্তরের জ্ঞান লাভ করার জন্য শিল্পী আজার্ন আহবান জানিয়েছেন।


যেমন এই অপুর্ব নকশায় তৈরী একটি হলুদ রঙের টয়লেট যা শিল্পীর মতে জাগতিক জীবনের প্রতীক


মুল মন্দিরের পেছন থেকে তোলা


সবুজ ঘাস আর জলাশয় যাতে আছে নানা রঙের রঙ্গীন মাছের দল


এই সুদৃশ্য স্থাপনাটতে রয়েছে একটি কুয়া যেখানে বৌদ্ধমতে মনের বাসনা নিবেদন করলে তা অবশ্যই পুরণ হবে


উইশিং ওয়েলের সামনে ছাতার আকৃতি এই ধাতু দণ্ডে ঝুলিয়ে দিতে পারেন ধাতুর তৈরী পাতা বা ঘন্টা যা আপনার মনের বাসনা পুরণ করবে বলে বিশ্বাস ।


ঠান্ডা আর গরম পানীয় সাথে স্যুভেনীরের দোকান
ঘুরে ঘুরে ক্লান্ত হয়ে পরেছেন কি ? তাহলে আসুন আমাদের মত আপনিও এখানে এই কাঠ আর লোহায় তৈরি বেঞ্চে বসে পান করতে পারেন থাইল্যান্ডের অত্যন্ত চমৎকার কফি আর অপেক্ষা করতে পারেন আপনার সফর সংগীদের।

সুদৃশ্য স্বর্নালী তোরণের উপর থেকে ঝোলানো ঘন্টাটি বাজিয়ে বিদায় নিতে পারেন আপনিও
আমার দেখা অজস্র মন্দির মঠের মাঝে বিস্ময়কর এবং ব্যাতিক্রমী নকশায় তৈরী এই শ্বেত শুভ্র মন্দিরটি দেখে চিয়াং রাই শহরের দিকে যেতে যেতে মনে হলো আমিও সেই আর্জেন্টাইন সহ-পর্যটকের মত বলে উঠি,
"আহা কি চমৎকার দেখতে , মনে হচ্ছে যেন স্বর্গ থেকে নেমে এসেছে "।

৫ ছবিটি নেট থেকে .। বাকী সব আমাদের ক্যামেরা আর মোবাইলে তোলা ।

মন্তব্য ১৩৫ টি রেটিং +৩৭/-০

মন্তব্য (১৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভাবছি আর মুভি দেখমু না!! কি দরকার টাকা খরচ করে বাজে জিনিস দেখার যখন ফ্রিতে ফ্রিতে এতোসব দারুন ছবি দেখার সুযোগ হচ্ছে!:)


প্লাস যে দিয়েছি সেটি ঢাক ঢোল পিটিয়ে বলার কি আছে তাই না আপি??:)

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০৫

জুন বলেছেন: ম্যুভি আর আমার লেখা কি এক হলো বিলিয়ার রহমান ! ম্যুভি তৈরী করে কত শত পন্ডিত ব্যাক্তিরা :)
যাই হোক এতখানি সন্মান দেয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ ।
আগের দিনে কে প্লাস দিলো আর কে মাইনাস দিলো কিছুই বোঝা যেতো না । এখন সামু আমাদের অপশন দিয়েছে সত্যি সত্যি কে ভালোলাগাটা দিলো জানার জন্য। সুতরাং ভালোলাগা রেখে গেলাম বলে ভালোলাগা না দিয়ে যাওয়া এখন আর চলবে না ;)
অশেষ ধন্যবাদ ও শুভকামনা বিলিয়ার রহমান শব সময় সাথে থাকার জন্য :)

২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮

বিজন রয় বলেছেন: প্লা্স দিয়ে গেলাম আপা। পরে কথা হবে।

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

জুন বলেছেন: ধন্যবাদের সাথে প্লাস বুঝে নিলাম এখন অপেক্ষায় রইলাম পরে কথা বলবেন তার জন্য :)
পোষ্টটি দেখেছেন তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ বিজন রয় ।

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: অনুমতি পেলে পোষ্টটি http://aponvubon.com/category/travel প্রকাশ করতাম

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬

জুন বলেছেন: মোঃ গালিব মেহেদী খান অবশ্যই আপনাকে অনুমতি দিলাম আমার লেখাটি ছাপানোর জন্য ।
আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালোলাগলো ভীষন ।

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

জুন বলেছেন: মোঃ গালিব মেহেদী খান আপনার দেয়া লিংকটি ঠিক মত কাজ করছে না :(

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনার সাথে আমাদেরও কিছুটা ঘোরা হয়ে গেল। ছবি গুলি খুব সুন্দর ।

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

জুন বলেছেন: আমাদের সাথে সাথে ঘুরলেন ভেবে আনন্দিত হোলাম মোস্তফা সোহেল :)
ছবির চেয়েও সামনে থেকে আরো সুন্দর আরো গর্জিয়াস মনে হয় ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৩৪

মানবী বলেছেন: প্রিয় জুন, আপনি মুগ্ধ হন Ajarn Chalermchai Kositpipat এর শিল্প কর্ম দেখে আর মুগ্ধ হই আপনার অধ্যাবসায়, ধৈর্য্য আর একাগ্রতা দেখে! যে যত্ন আর গভির ভালোবাসা নিয়ে আপনি প্রতিটি ভ্রমনের চমৎকার সব বর্ণনা তুলে ধরনের, তা দেখে নিজের অযোগ্যতা আর আলসেমীতে লজ্জিতবোধ করি।

কতোদিন ভেবেছি, এবার এই ভ্রমন নিয়ে লিখবো, এতো সুন্দর বিরল এই সৌন্দর্য্য নিয়ে লিখবো- ব্যাস্ সব সেই ভাবনা পর্যন্তই সিমীত থেকে যায়।

Ajarn Chalermchai Kositpipat এর স্থাপত্যের আধুনিক নিদর্শন, মনকাড়া আবার কখনও শিউরে ওঠার মতো বর্ণনার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

জুন বলেছেন: মানবী অনেক অনেক মাস বছর পর ইদানীং আপনাকে যখন ব্লগে মোটামুটি নিয়মিত দেখি তখন কি যে ভালোলাগে ।
শুধু কি আপনি ! আমি নিজেই তো আমার ধৈর্য্য দেখে তাজ্জব হয়ে যাই । জীবনে এক মিনিটের জন্য যখন কোথাও বসার ধৈর্য্য যার নেই সে কি করে সাত বছর এখানে বসে আছে !! ব্যাপারটি সত্যি বিস্ময়কর :)

লিখেন না কেন মানবী ? আপনারা লিখলে আমিও কিছুটা ধারনা পাই লেখার । আশাকরি খুব শীঘ্রই আপনার লেখা ভ্রমন কাহিনী ব্লগে দেখতে পাবো :)
শিল্পী Ajarn Chalermchai Kositpipat ও তার শিল্প ও এই হোয়াইট টেম্পল নিয়ে অনেক কিছু লেখার আছে । আমিতো খুব সংক্ষেপে এখানে তাকে তুলে ধরেছি আমার ব্যক্তিগত ব্যস্ততার জন্য ।
আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশাটুকু রইলো । সন্ধ্যার শুভেচ্ছা ।

৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: মনকাড়া কারুকাজে শিল্পীর এক অসাধারণ সৃষ্টি।
অনেক ভালো লাগলো নতুন এই স্থাপত্য সম্পর্কে জেনে।

অসংখ্য শুভেচ্ছা আপনার জন্য।
ভালো থাকুন সুস্থতায় থাকুন, এরকম আরও অসাধারণ কিছু জানবো এভাবেই।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৪৯

জুন বলেছেন: নাইম জাহাংগীর নয়ন প্রথমেই জানিয়ে নেই সকালের শুভেচ্ছা । তারপর আপনার আন্তরিক মন্ত্যটির জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ । আসলে চোখের সামনে এই স্থাপনাটির যে রূপ যে সৌন্দর্য্য তার সিকিভাগও ক্যামেরার চোখে তুলে ধরতে পারি নি । তাই সামান্য বর্ননায় এই ঘাটতিটুকু পুষিয়ে নেয়ার চেষ্টা।
আফনিও সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন সেই কামনায় :)

৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর পোস্ট
ধন্যবাদ আপি

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৪৪

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ কাজী ফাতেমা । মেলায় আপনার বই বের হয়েছে জেনে অনেক ভালোলাগছে একজন সহ ব্লগার হিসেবে । আশাকরি পাঠক প্রিয়তা পেয়েছে আপনার বই ।
সকালের শুভেচ্ছা আপনার জন্য :)

৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপি শব !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

হায় হায় হায়!!!! :P

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯

জুন বলেছেন: সেটা আমিও জানি বিলিয়ার রহমান । কিন্ত ল্যাপটপের স বাটন চাপ দিলে শ লেখা হয় । কয়েকবার চেষ্টা করলে তারপর ঠিক হয় :( নইলে আমার প্রিয় একজন ব্লগারকে সব এর বদলে শব বানাতে পারি !!

৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
খুব সুন্দর পোষ্ট +

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৩৮

জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ মন্তব্য আর প্লাসে উৎসাহিত করার জন্য শাহরিয়ার কবির ।
শুভেচ্ছা সকালের :)

১০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর সব ছবি আর সুন্দর ঝরঝরে ভাষায় ইতিহাস ভুগোল মিলিয়ে একটা স্হাপনার বর্ণনা, পারেন বটে! আমিও দেখেছি বেশ কিছু কাল আগে, তবে আপনার মত করে নয়। ধন্যবাদ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৭

জুন বলেছেন: ঢাকাবাসী ভাই আপনি যখন স্বচক্ষে দেখেছেন তখন নিশ্চয় বলতে পারবেন ক্যামেরার চোখের চেয়েও বাস্তব চোখে এটা কতখানি সুন্দর ? আপনিও তো ইউরোপ ট্যুর কত সুন্দর করে বিস্তারিত লিখেছিলেন ভুলে গেছেন কি ??
বহুদিন ধরে সাথে আছেন আর মন্তব্য করছেন এটা আমার জন্য সৌভাগ্যের ব্যাপার ।
ভালো থাকুন সেই শুভকামনায় :)

১১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬

ক্লে ডল বলেছেন: সত্যিই অসাধারণ সৃজনশীল এক শিল্প দেখলাম। "নরকের গভীর থেকে উত্তোলিত সহস্র হাত" এর থিমটি খুব ভাল লেগেছে!!

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৮

জুন বলেছেন: স্বচক্ষে দেখার সামান্য একটুও যে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি সেটাই অনেক আনন্দদায়ক আমার জন্য । নরকের গভীর আর জলাধারের উপর দিয়ে সরু সেতুটা পার হবার সময় বহুবার শোনা সেই পুলসিরাতের কথা মনে পড়ছিল ক্লে ডল ।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ :)

১২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩

আমি ইহতিব বলেছেন: শ্বেত শুভ্র মন্দির দেখে মন ভালো হয়ে গেলো। টয়লেট ও মানুষ এত সুন্দর করে বানাতে পারে? একরাশ মুগ্ধতা জানিয়ে গেলাম প্রয় জুন আপু।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২১

জুন বলেছেন: আপনার মন ভালো হয়ে গেলো জেনে আমারো খুব ভালো লাগলো আমি ইহতিব ।
হলুদ অর্থাৎ স্বর্ন দিয়ে তৈরী জিনিস যে জাগতিক লোভ লালসার প্রতীক এবং তা পরিত্যাজ্য সেটাই টয়লেট বানিয়ে তার স্থানকে বুঝিয়েছে শিল্পী আজার্ন ।
সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ইহতিব ।
আশাকরি পিচ্চি পাচ্চাদের নিয়ে ভালোই কাটছে দিন ব্যাস্ততায় :)

১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯

আমি ইহতিব বলেছেন: * প্রিয়

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬

জুন বলেছেন: প্রিয়তে নেয়ায় অনেক অনেক খুশী হোলাম আমি ইহতিব । তারপর ও মনে হয় মনের মত করে লিখতে পারি নি সংসারের নানান ব্যাস্ততায় । দশবার উঠে যেতে হয় ঘরের লোকজনের ডাকাডাকিতে । মনযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বার বার ।
যাক আবারো ধন্যবাদ জানালাম :)

১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই যুগেও এত সম্পদ এত শ্রম অকারণে ফেলে দিচ্ছে, কি হবে মন্দির দিয়ে?

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০০

জুন বলেছেন: চাঁদ্গাজী তাদের সম্পদের অভাব নেই । আমাদের দেশের চেয়ে চারগুন বড় এই দেশের জনসংখ্যা ৬ ই মার্চ ২০১৭ এর হিসাব অনুযায়ী মাত্র ছয় কোটি তিরাশি লক্ষ যা আমাদের তিন ভাগের এক ভাগ। সম্পদের পরিমান আমাদের চেয়ে বহু গুন বেশি । বেকারের সংখ্যা ১.৫% । বিনামুল্যে শিক্ষা এবং চিকিৎসার ব্যাবস্থা রয়েছে। তাদের পরলোকগত রাজা ভুমিবল এবং সরকার এটা কঠিন ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। অন্ন বস্ত্র বাসস্থান আর চিকিৎসা জনগনের মৌলিক অধিকার তা আমরা শুধু ছোটবেলা থেকে শুনেই এসেছি , কিন্ত বাস্তবায়ন দেখিনি । কিন্ত এর সম্পুর্ন বাস্তবায়ন আমি দেখেছি থাইল্যান্ডে। সেখানে তারা মনের শান্তি বা আধ্যাত্বিকতার জন্য এই ব্যয় করতেই পারে ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ব্যাস্ত আছি পরে আইতাছি।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১

জুন বলেছেন: আসেন আসেন যখন সময় পাবেন তখনই আসবেন সাদা মনের মানুষ :)
আমিও এত ঝামেলায় থাকি যে আপনাদের মন্তব্যের উত্তরগুলোও সাথে সাথে দিতে পারি না । জানিয়ে গেলেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ :)

১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: মন্দির দিয়ে আত্মার মুক্তি কাজ চলে।

জুন আপু, থাইল্যান্ডে থাকা-খাওয়ার খরচ কেমন!

ওদের এইসকল স্থাপত্য না দেখলে সাধ যে অপুর্ণ থেকেই যাবে!!

সুন্দর ছবিব্লগ!!

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

জুন বলেছেন: যার যার ধর্ম বিশ্বাস গেম । বিখ্যাত এই থাই শিল্পী আজার্ন মনে করছে এই শ্বেত শুভ্র পবিত্রতার প্রতীক মন্দিরেই মানুষের আত্মার মুক্তি ।
থাইল্যান্ডে খরচ নির্ভর করবে আপনি কোন প্লেনে যাবেন , কেমন হোটেলে থাকবেন খাবেন তার উপর । তবে তাদের বিভিন্ন মলগুলোতে যে ফুডকোর্ট আছে তাতে আমাদের মত বাজেট লোকদের জন্য প্রযোজ্য । তবে থাই খাবার খেতে পারবেন কি না সেটাও আপনার রুচির উপর নির্ভর । রাস্তা থেকে শুরু করে বড় হোটেল সব জায়গাতেই খাবারে নির্ভেজাল ও পরিচ্ছন্নতা বজায় আছে। বাংলা/ ভারতীয় খাবার অনেক দামী । দরকার হলে আমার মত কেএফসি বা ম্যাকের খাবারেই চালিয়ে দিযে পারবেন যদি অল্পদিন থাকেন ।
অবশ্য করে ঘুরে আসবেন আশাকরি :)
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

১৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: কি বলব!
অসাধারণ বললেও মনে হয় কমই বলা হয়ে।

প্রিয়তে রাখলাম

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০৯

জুন বলেছেন: আবূ মুছা আল আজাদ প্রথমেই আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন । অত্যন্ত ভালোলাগলো দেখে শুধু মন্তব্য আর ভালোলাগাই নয় সাথে প্রিয়তেও নিয়েছেন দেখে । আর প্রশংসা অর্থাৎ স্বীকৃতি কে না ভালোবাসে ?? আমিও বাসলাম আপনার মন্তব্যের আন্তরিকতায় :)
আগামী পর্বগুলোতেও সাথে থাকবেন এটুকু প্রত্যাশা করতেই পারি । শুভেচ্ছান্তে --'

১৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২

নীলপরি বলেছেন: অপূর্ব লাগলো ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৬

জুন বলেছেন: পোষ্টটি দেখা আর সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ নীলপরি :)

১৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অসাধারণ, শরীরটা আমার শিহরিত হয়ে উঠেছে কখনো যেতে পারবো কিনা ভেবে। সোনালীর চাইতে সাদাই সব থেকে ভালো লাগছিল।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫১

জুন বলেছেন: ভ্রমনের প্রতি আপনার যেই ডেডিকেশন সাদা মনের মানুষ , আমি বিশ্বাস করি আপনি অবশ্যই যেতে পারবেন :) মায়ানমারের রাজধানী ইয়াংগুনে সবচেয়ে বড় প্যাগোডা শডেগন আমি দেখেছি । কত যে হীরা জহরত আর স্বর্ন মন্ডিত সেই মঠ । কিন্ত নকশায় সেই গতবাধা একই রকম যা মনকে টানেনি । যদিও পলিবেশটি ছিল অসাধারন । কিন্ত ওয়াট রং খুন তার রং আর নকশায় মানুষকে মোহিত করেছে , বিস্মিত করেছে ।
আমি চাই আপনিও স্বচক্ষে দেখে আসেন সাদা মন । অনেক অনেক ধন্যবাদ আবার এসেছেন বলে ।

২০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ইচ্ছে করে সারা পৃথিবীর এমন সৌন্দর্য্যগুলো চষে বেড়াই, বিশেষ করে বৌদ্ধদের মন্দিরগুলোতে পবিত্রতার আবহটা একটু বেশীই থাকে।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৬

জুন বলেছেন: আমাদের দেশ ছাড়া আমি অন্যান্য দেশে বিশেষ করে মায়ানমার , থাইল্যান্ড ক্যাম্পুচিয়াতে কত শত বৌদ্ধ মঠ আর মন্দির দেখেছি তার হিসেব নেই সাদা মনের মানুষ । পরিত্যক্ত যেগুলো তা বাদ রইলো কিন্ত যেখানে প্লার্থনা হয় তার পরিবেশটাই আলাদা । আরেকবার এসে আপনার মনের কথাটি জানিয়ে যাবার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ।

২১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শেয়াল বলেছেন: সুন্দর ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২২

জুন বলেছেন: শেয়াল মামার কাছে যখন সুন্দর লেগেছে তখন আর সুন্দর না হয়ে পারেই না :)
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

২২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮

কলমের কালি শেষ বলেছেন: সাদা সাদা সাদা ! চারদিকে সাদা ! আপনার কী ঘোরাই কাজ ? এতো অদ্ভুত অদ্ভুত জায়গা নিয়ে হাজির হোন কীভাবে !

এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ দিলে বেশ কমই হয়ে যায় ।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯

জুন বলেছেন: আমার নামই তো ইবনে বতুতা । ঘুর ঘুর করাইতো আমার প্রধান কাজ ককাশে :)

সত্যি সেই শ্বেত শুভ্র মন্দির আর তার কারুকাজ দেখে একা আমিই নই প্রত্যেকেই বিস্মিত । আর থাইল্যান্ডের উত্তর সীমান্তের দুটো পাহাড়ী শহর চিয়াং মাই আর চিয়াং রাই ঘুরে দেখা আমার অনেক বছরের সপ্নের তালিকায় ছিল । এবার ফেব্রুয়ারী ২০১৭ এ তা সফল হয়েছে :)
মন্তব্য তো বটেই বহুদিন ধরে সাথে থাকছো তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রইলো ।

২৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: দারুণ!

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ।
শুভকামনা ...।

২৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বিস্ময়কর আর এত সুন্দর ব্যাতিক্রমী নকশায় তৈরী শ্বেত শুভ্র মন্দির যেন সত্যি স্বর্গে হচ্চিত কিছু। পরিচয় পাওয়া যায় শিল্পগুনের। তারি সাথে তাও প্রমাণ করে কতটুকু ধর্য থাকলে পরে এই সুন্দর সৃষ্টি নিজের চোখে দেখে অন্যর চোখে মিলানো যায়! আপুনি তোমার বার বার আমাদের মতো অদেখা ভুবণ বাসীদের চোখে আর মগজে এত সুন্দর ও তথ্য দিয়ে ঋণি করে যাচ্ছ কি দিয়ে শোধ করবো এই ঋণ? অফুরাণ শুভেচ্ছা আর দোয়া ছাড়া কিছুই নয়। ভাল থাক সবসময়।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১

জুন বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী করার জন্য মাহমুদুর রহমান সুজন । আমি নই, আমার ব্যক্তিগত ব্যস্ততাই এর জনে দায়ী :(
এবার আসি আপনার মন্তব্যে যা পড়লেই বোঝা যায় কত খুটিয়ে খুটিয়ে আপনি আমার সামান্য লেখাটি পড়েছেন । কোন ঋণ নয় , যা নিজে দেখেছি তা আপনাদের সাথে ভাগ করে নেয়া বৈতো নয় :)
আন্তরিক মন্তব্য আর বহুদিন সাথে থেকে উৎসাহিত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ /

২৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪২

উম্মে সায়মা বলেছেন: কী সুন্দর স্থাপনা! আর আপনার বর্ণনাও খুব সুন্দর হয়েছে। আপনার চোখ দিয়ে আমাদেরও দেখা হয়ে গেল। তবু নিজ চোখে দেখতে ইচ্ছে হচ্ছে।
শুভ কামনা আপু।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

জুন বলেছেন: অবশ্যই একদিন সময় করে দেখে নিবেন উম্মে সায়মা এই প্রত্যাশাই থাকলো । প্রশংসাটুকুর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো। আগামী দিনগুলোতেও সাথী হবেন আশাকরি :) শুভেচ্ছা সন্ধ্যার ।

২৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,



ওয়াও.......ওয়াও...........ওয়াও.........
পোস্টের ছবিগুলোর শ্বেতশুভ্রতা আর অলৌকিক কারুকাজ থেকে চোখ সরাতে পারিনি অনেকক্ষন । সাদা, শুভ্রতার - অপাপবিদ্ধতার - সাম্যের- নিষ্কলুষতার প্রতীক । ইতিহাসের ছাপ রেখে আপনার চিরায়ত ঢংয়ে লিখে যাওয়া এই পোস্টের মূল দর্শনীয়টির নান্দনিকতা, মৌনীতা, পবিত্রতা, অপূর্বতা বোঝাতে নতুন করে "এক্সক্লামেটরী" শব্দ খুঁজে পেতে গিয়ে দেখি শব্দের ভান্ডার ফাঁকা !
প্রশংসার এই দৈন্য আমারি ।
তবে এর স্রষ্ঠা শিল্পী Ajarn Chalermchai Kositpipat কে অকৃপণ প্রশংসার কারুকাজে ঢেকে দিতে দৈন্য নেই আমার এতোটুকুও । আর , স্বর্গ থেকে নেমে আসা এক শ্বেত শুভ্র মন্দির আমাদের মতো মর্ত্যবাসীদের দেখিয়ে গেলেন বলে আপনাকে তো বটেই ।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫

জুন বলেছেন: তিনবার যখন ওয়াও বলেছেন আপনি তখন একেবারে ধরেই নেয়া গেলো আমার ছোট্ট ক্যামেরা আর মোবাইল খুব একটা খারাপ ছবি তোলেনি আহমেদ জী এস ।তুললে আপনার শিল্পীর চোখে তা অবশ্যই ধরা পড়তো বলে আমার বিশ্বাস ;) আর ওয়াট রঙ খুনের যা সৌন্দর্য্য তার প্রাপ্য টুকু মনের মত করে বর্ননা করা হয়ে ওঠেনি ঘর গেরস্তির কাজে ব্যস্ত থাকার জন্য । অর্থাৎ আমি যেমনটি লিখতে চাই তেমনটি হয় নি আর কি । তারপরও ফাক পেলে একটু একটু সংযোগ আর বিয়োগ করে চলেছি ক্রমাগত।
তবে এর স্রষ্ঠা শিল্পী Ajarn Chalermchai Kositpipat কে অকৃপণ প্রশংসার কারুকাজে ঢেকে দিতে দৈন্য নেই আমার এতোটুকুও । আপনার এ বক্তব্যটির সাথে সহমত প্রকাশ করতে আমার একটুও দ্বিধা নেই ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সব সময় সাথে আছেন আর অসাধারন মন্তব্যে নিয়ত উৎসাহিত করছেন বলে :)

২৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০৩

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: সুন্দর । আমাদের জন্য এত সুন্দর করে ছবি দিয়েছেন বর্ণনা করেছেন , আপনাকে অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য ।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ দৃষ্টিসীমানা আমার সামান্য পোষ্টটি আপনার দৃষ্টিসীমানায় আসার জন্য :)
সাথে থাকবেন আগামী দিনগুলোতেও সেই প্রত্যাশাই রইলো ।
রাত্রির শুভেচ্ছা ...।

২৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ছবিগুলো দেখেই ছুটে যেতে ইচ্ছা করছে। শিল্পর নামটা খটমট। কয়েকবার পড়ে বুঝলাম, মনে রাখতে পারবো না। গুরুত্বপূর্ণ নামগুলো রাম, শ্যাম, যদুর মত সহজ হয় না কেন?
পোস্টটা ঝলমল করছে :)

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

জুন বলেছেন: আরন্যক রাখাল প্রথমেই আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা থাকলো আপনার জন্য । আপনিতো আমার তোলা ছবি দেখে ছুটে যেতে চাইছেন । আর আমরাতো না জেনেই দেখেছি চিয়াং মাই থেকে ২০০ কিমি দুরত্বের শহর চিয়াং রাই যাবার পথে ।
ওদের অনেকের নামগুলোই খটমটে আমারও উচ্চারনে দাত ভাংগার অবস্থা ;)
শেষ তিনটি বাক্যে আমার মন ভরে গেলো :)

২৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৩

মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:

আপনার মত সৃষ্টিশীল ব্লগারের সানিধ্য পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করছি।
আমার কিছু সময় থাইল্যান্ডে ভ্রমনের সৌভাগ্য হয়েছিল।
প্রাকৃতিক সৌদর্যের পাশাপাশি , থাইল্যান্ডে মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ আমার চোখে পড়েছে, এশিয়ার দেশ হিসেবে এই পদক্ষেপ বাংলাদেশের জন্য অনুকরনীয়, সম্ভবত মাদক ব্যবসায়ীদের জন্য সেখানে মৃত্যুদন্ডের বিধান রয়েছে ।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০৯

জুন বলেছেন: সৃষ্টিশীল কিনা জানি না মুশি১৯৯৪ তবে নিজে যা দেখি তা ব্লগের সবার সাথে শেয়ার করতে ভালোলাগে । মনে হয় কারো যদি দেখা না হয় তবে সাথেই দেখে নিক ।
ওদের প্রকৃতিক সৌন্দর্য্য ইশ্বর প্রদত্ত তো বটেই তবে মানুষেরও হাত আছে । চিয়াং মাই এর পর্বতের গহীনে গিয়েও দেখেছি মানুষ কি করে নিজের আশ পাসকে ফুলে ফলে ভরে রেখেছে ।
হ্যা মাদক ব্যাবসায়ীদের বিরুদ্ধে এসব অঞ্চলে প্রথম পদক্ষেপই ছিল রাজা ভুমিবলের, তিনি পপি চাষ উচ্ছেদ করে মুল্যবান ফসল ফলানোর জন্য দিন রাত কাজ করে যাওয়ার সুফল পেয়েছিলেন মাদক নিরাময়ে । থাই সরকার মাদকের ব্যপারে প্রচন্ড কড়া এবং মৃত্যুদন্ডের বিষয়ে আমিও শুনেছি। অনেক সময় ধরতে পারলে সোজা গুলি করে মেরে ফেলে । কোন বিচার আচার আইন আদালতের মধ্যে নেই। এমনকি রাস্তাঘাটে ধুমপায়ীর সংখ্যাও আমার চোখে খুব কমই পরেছে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার আন্তরিক মন্তব্যটির জন্য । শুভেচ্ছা রাত্রির ।

৩০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৫

অপু তানভীর বলেছেন: চমৎকার ছবি । তবে এবার আরেকটা কাজ করার অনুরোধ রইলো । সামনের বার ট্যুরে গেলে ছবির সাথে সাথে একটু ভিডিও করে আনবেন । তাহলে বোধ করি ব্যাপারটা আরও চমৎকার হবে !

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৩

জুন বলেছেন: চমৎকার ছবিতো বটেই অপু তানভীর তবে সাধারন ক্যামেরায় তার অসাধারনত্ব তেমন করে ফুটিয়ে তুলতে পারি নি আমি ।
ভিডিও করা হয় অনেক কিছুই , কিন্ত এক নম্বর সমস্যা হলো ব্লগে আপলোড করাটা আমার কাছে খুবই জটিল মনে হয় । আর দ্বিতীয়ত পেইজ লোড হতে দেরী হয় বলে ভিডিওর ব্যাপারটা এড়িয়ে চলি :)
মন্তব্য আর উৎসাহ দেয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে । আপনার সংকলন পোষ্ট মিস করি ।

৩১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৫৪

জাহিদ অনিক বলেছেন: ছবিগুলো দেখার পরে আমার জন মিল্টনের প্যারাডাইস লস্ট থেকে কিছুটা মনে মনে পড়ে নিতে হল ।

অদ্ভুত সব ছবি । মনে হচ্ছে স্বর্গ, আসলেই বেশ সুন্দর ।

ধন্যবাদ জুন আপু

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৩

জুন বলেছেন: আমার ছবিগুলো আপনাকে জগতবিখ্যাত কবি মিলটনের প্যাড়াডাইস লস্ট পর্যন্ত টেনে নিয়ে গেলো জেনে আনন্দিত হোলাম জাহিদ অনিক । চর্মচক্ষে যতটুকু সুন্দর তার অর্ধেকেরও কম এসেছে ক্যামেরার চোখে :( তারপর ও আপনার প্রশংসা করছেন দেখে ভালোলাগছে।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।

৩২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৪১

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: একরাশ মুগ্ধতা নিয়ে দেখলাম আর নয়ন কে স্নিগ্ধতা দিলাম ।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

জুন বলেছেন: আপনি মনে হয় আমার ব্লগে এই প্রথম এলেন অসিত কর্মকার সুজন । স্বাগত জানাই । আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে । আগামী দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।

৩৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:১৮

সুমন কর বলেছেন: শিল্পী আজার্নের দারুণ শিল্প, চমৎকার বর্ণনা আর সাদা সুন্দর ছবিগুলো দেখে সকালটা ভালো ভাবে শুরু করলাম।

শুভ সকাল। +।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২৯

জুন বলেছেন: শুভ রাত্রি সুমন কর । আপনার ছোট একটি মন্তব্যে অনেক কিছু বলে গেলেন । সাথে আছেন থাকবেন সেই প্রত্যাশী :)
ভালো থাকুন অহর্নিশি ।

৩৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:১৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনন্য! অসাধারন!

যেমন সৃষ্টি তেমনি তার থিম। দারুন সমন্বয়।

আর সেই ষ্টাইলের উপস্থাপনা । যেন নিজেই ঘূরে এলাম তথ্যে আর সত্যে :)

+++++

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫

জুন বলেছেন: সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর নানা বিশেষনে ভুষিত করায় আরেকদফা বিদ্রোহী ভৃগু।
সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন এই প্রত্যাশায় :)

৩৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৮

সঞ্জয় নিপু বলেছেন: সুন্দর জায়গা, যাব আশা করছি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার শেয়ারের জন্য।

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৮

জুন বলেছেন: সুযোগ পেলে অবশ্যই যাবেন সঞ্জয় নিপু । আমিও মনে প্রানে সেটাই চাই :)
পোষ্টটি দেখা আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা ।

৩৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: লিংক কাজ করে না সম্ভবত ব্লগের নিয়মানুযায়ী। আমি aponvubon.com এর ভ্রমন অংশে আপনার লেখাটি প্রকাশ করছি। অনুমতি প্রদানের জন্য ধন্যবাদ।

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১২

জুন বলেছেন: আমি দেখেছি মো: গালিব মেহেদী খান । আবারো ধন্যবাদ রইলো আপনার আন্তরিকতার জন্য ।

৩৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪

সামিয়া বলেছেন: একদম রুপকথার গল্পের মত লাগলো, অদ্ভুত সুন্দর ভাস্কর্য। তবে নরকের গভীর থেকে উত্তোলিত সহস্র হাত গুলো দেখে অস্বস্তি লেগেছে!!
অসাধারণ ছবি আর বর্ণনা থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম, ধন্যবাদ এত ভালো পোষ্টের জন্য।

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

জুন বলেছেন: দুপাশে গভীর খাদ তার থেকে বের হয়ে আছে আমাদের দিকে বাড়িয়ে দেয়া অজস্র হাত। আর আমরা তার মাঝ দিয়ে সরু পুল পেরিয়ে স্বর্গের পথে এগিয়ে যাচ্ছি । বিশ্বাস করবেন ইতি সামিয়া ঐ মুহুর্তে আমার ছোটবেলা থেকে বহুবার শোনা সেই পুলসিরাত এর কথা মনে পড়ছিল ।
প্রশংসা শুনে কার না ভালো লাগে আমিও তো ব্যাতিক্রম নই , তাই আমারো ভালোলাগলো :)
শুভকামনায় ....।

৩৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
অপূর্ব!!! অবাক করা এক শিল্পী সম্মন্ধে জানলাম।
দেখলাম তাঁর যাদুকরী শিল্পকর্ম!!

স্বর্গ থেকে নেমে আসা এক শ্বেত শুভ্র মন্দির আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন চমৎকার বর্ণনায়!!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপু!!

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৩১

জুন বলেছেন: সব সময় সাথে থেকে উৎসাহিত করছেন কামরুন্নাহার বিথী তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ।
সত্যি সেই মন্দিরটি দেখে আমাদেরও তেমনটি মনে হচ্ছিল যেনো এক অলৌকিক দৃশ্য দেখছি ।
শুভকামনা রইলো আর রইলো আগামীতেও আপনাকে পাশে পাওয়ার ইচ্ছাটুকু :)

৩৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৬

মেটাফেজ বলেছেন: +

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩

জুন বলেছেন: ছোট্ট একটি প্লাসের মাধ্যমে অনেক কথা বলে গেলেন মেটাফেজ তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন :)

৪০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ফাইভ স্টারের খরচ কেমন? কমপক্ষে তো থ্রি স্টার হতে হবেই! থাই খাবারের টেস্ট নেবার জন্যই তো যাওয়া আরেকটা ব্যাপার হলো ফাস্টফুড, সেগুলো নিয়ে না বললেও চলবে।
ট্যাক্সি খরচ উবার থেকে জেনে নিতে পারবো না?

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩

জুন বলেছেন: সবচেয়ে ভালো হয় আপনি বুকিং ডট কম বা আগোডা দিয়ে যদি দেখে নেন কেমন ভাড়া কি বিষয় । আমরা সব সময় তাই করে থাকি । হোটেল বুকিং প্লেন ট্রেন সব ইন্টারনেটের মাধ্যমে । এমনকি সিনেমার টিকেট পর্যন্ত :)
থাই খাবার খেতে পারলেতো খুবই ভালো কথা । তবে এতবার এতদিন থেকেও আমি টমিয়াম স্যুপ আর সোমতামের বাইরে যেতে পারি নি । আর এর জন্য দায়ী সব খাবারে তাদের ফিস সস মেশানোর তরিকা ;)
ট্যাক্সি বেশিরভাগ মিটার আর খালি থাকলে আপনি ডাকলে যেই যায়গায় যান নিতে বাধ্য । না চিনলেও জিপিএসের মাধ্যমে তা খুজে বের করে । যদি না যেতে চায় তবে আপনি কমপ্লেন করলে সারাজীবনের জন্য তার লাইলেন্স বাতিল ।
ফাস্টফুডের কথা বলেছি যেহেতু আমি খাই ঐখানে । আন্তর্জাতিক ব্যুফে রেস্তোরা সিজলার আমার আরেক প্রিয় জায়গা যেখানে অনেক রকম স্যুপ, সালাদ আর স্টেকের সমারোহ ।
আশাকরি নেট থেকেও আপনি অনেক তথ্য পেতে পারেন গেম ।
শুভ হোক আপনার থাইল্যান্ড যাত্রা :)

৪১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: Ajarn Chalermchai Kositpipat এর হোয়াইট টেম্পল দেখলাম তোমার সাথে ,সে এক অনন্য বিস্ময়কর অনুভূতি আপু !!
তুমি সব সময় এত যত্ন নিয়ে লেখ মন ছুঁয়ে যায় , দারন উপভোগ্য সব ছবি ।
শুভ কামনা আপু :)

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

জুন বলেছেন: কোথায় আর যত্ন নিয়ে লিখলাম মনিরা !! যেটুকু সময় পাই সংসারের বোঝা কাধে নিয়ে তাতে কোনরকমে কিছু লেখা । যেহেতু আমার প্যাশন বলতে পারো তাই এই হাবিজাবি সাত বচ্ছর ধরে লিখে চলেছি :( কিন্ত তাতে তোমরা একটুও বিরক্ত না হয়ে সাথে থাকছো , উৎসাহিত করছো তার জন্য কৃতজ্ঞ তোমাদের কাছে :)
ওয়াট তো আমি আর কম দেখলাম না এই জীবনে কিন্ত এটা সত্যি বিস্ময়কর এর নকশা আর রঙ এ ।
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদটুকু তোমার পাওনা । শুভকামনা প্রতিনিয়ত :)

৪২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ২:২২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: নিজের মত করেই আমাদের সাথে নিয়ে, বেড়ালেন।।
এমন ছবিব্লগ প্রকাশ করে দেয় নিজেকে।। ( যদিও যাওয়া হয় নি, সেখানে)!!
অপূর্ব!!

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫

জুন বলেছেন: সুন্দর করে আপনার মনের কথাগুলো অল্প কথায় বললেন সচেতনহ্যাপী । খুব ভালোলাগলো শুনে । আমি চাই আমার মতন করেই যেনো দেখতে পায় যা আমি দেখি :)
অসংখ্য ধন্যবাদ দীর্ঘদিন ধরে সাথে চলার জন্য ।
শুভকামনা রইলো ......।

৪৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৫৪

নেক্সাস বলেছেন: আমাদের বতুতার ভ্রমন চলছেই

অনেক ভালো লাগলো নতুন এই স্থাপত্য সম্পর্কে জেনে ।

মনের মাধুরী সাজানো ভ্রমন কাহিনী ।

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২০

জুন বলেছেন: চলছে আর চলবেই আমৃতু নেক্সাস :)
সাথে থাকার জন্য আর মন্তব্য দিয়ে উৎসাহিত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৪৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

ঢ্যাঙা মোস্তাফা বলেছেন: আপনে আসলেই এই জমানার ইবনে বতুতা। খুব ভাল লাগছে আপনার ঘুরাঘুরির বর্ণনা।

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০৭

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য ঢ্যাঙ্গা মোস্তফা ।
সাথে স্বাগতম জানাই আমার ব্লগে ।

৪৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০

প্রামানিক বলেছেন: এমন শিল্পকর্ম খচিত স্থাপনা আছে আগে জানা ছিল না। দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল। ধন্যবাদ জুন আপা

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০৯

জুন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই আবার আপনাকে নিয়মিত হতে দেখে । এবারের একুশের মেলায় বই বের করার জন্য ব্যস্ত ছিলেন কি ?
মন্তব্যের জন্য রইলো আন্তরিক ধন্যবাদ ।

৪৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ২:৫৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অসাধারণ, দারুন দৃষ্টি নন্দন সব ছবি । একটি ডকুমেন্টারীতে দেখেছিলাম তখন তেমন গুরুত্ব দেইনি সময়ের অভাবে । কিন্তু এর ভিতরে এখন ঢুকে দেখি অবাক সব কির্তী কান্ড । কোনটা রেখে কোনটা দেখব , ছবি না বিবরণ , যেমন সুন্দর ছবি তেমনি তার বিবরণ । ডকুমেন্টারীতে দেখেছিলাম এর এরিয়াল ভিউ যা এত এক্সক্লোসিভ ছিলনা । কিন্তু আপনার নিপুন হাতের ক্যামেরায় যা উঠে এসেছে তা দেখে দেখে যেন আশ মিটেনা । অনেকক্ষন লাগিয়ে দেখলাম । শিল্পি ব্যয় করেছেন তার মেধা ও শ্রম অত্যন্ত দক্ষতায়, তিনি কি নিখুতভাবে করেছেন সমন্বয় ভারতীয় ও থাই চিত্রশিল্পের অপুর্ব কলাকৌশল , তা না দেখলে বুঝাই যেতোনা ।

লিখায় উঠে এসেছে মন্দীরটির ইতিহাস , শিল্পের প্রতি থাইদের নিষ্ঠা , ভালবাসা ও শ্রদ্ধা । পোস্টটিতে উঠে উঠে এসেছে এক দিকে অপুর্ব কারুকার্যময় চিত্র আরদিকে সাদা শুভ্র রংএর ব্যবহার, যা একে দিয়েছে অপরূপ এক বৈশিষ্ট । মন্দিরটির সাথে চমৎকার হয়েছে এর নাম করনটিও, এই পোষ্টে ওয়াট রঙ খুন স্বর্গ থেকে নেমে আসা এক শ্বেত শুভ্র মন্দির, আসলেই মনে হয় এটা স্বর্গ হতে নেমে এসেছে।

অনেক ধন্যবাদ জুনাপু, আমাদের এই অপরূপ সুন্দর মন্দিরের সাথে সচিত্র পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য ।

শুভেচ্ছা রইল ।
,

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৭

জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ ড: এম আলী আপনার আন্তরিক মন্তব্যখানির জন্য ।
আমিও একটু ধারনা নিয়ে গিয়েছিলাম অবশ্য । তবে সামনে থেকে স্থাপত্যটির নির্মানে শিল্পীর মনের আকুতি মেশানো কারুকাজ আর থিম যাকে বলা যায় তাতে বিস্মিত করেছিল । গভীর এক গহবর যা নরক বলে উল্লেখ করেছেন শিল্পী আজার্ন, সেই নরক থেকে পরিত্রানের আশায় উত্থিত নরকবাসীর হাতের মাঝ দিয়ে সরু সেতুটি পার হতে মনে পরেছিলো বহু শোনা সেই পুলসিরাতের কথা ।
নীচের ছবিতে দেখুন মনে হচ্ছে কি পুলসিরাতের একটা ধারনা আছে এতে ??

আপনার ব্যাখ্যা সহ মন্তব্যগুলো আমার পোষ্টে অলংকার হয়ে থাকে , এটাও তার ব্যতিক্রম নয় ।

অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা থাকলো আপনার জন্য সাথে আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশা :)

৪৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯

মোঃ কাওছার ইসলাম বলেছেন: আপনার সাথে আমাদেরও কিছুটা ঘোরা হয়ে গেল।

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৪

জুন বলেছেন: স্বাগত জানাই আমার ব্লগে মোঃ কাওছার ইসলাম ।
আগামীতেওসাথে থেকে চিয়াং মাই ও চিয়াং রাই শহরদুটো ঘুরে দেখবেন আমার চোখে সেই প্রত্যাশাই রইলো :)
অশেষ ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

৪৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪

শোভন কুমার বর্ধন বলেছেন: মন্দির গুলো দেখে খুব ভালো লাগলো।

১০ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৩৭

জুন বলেছেন: স্বাগত আমার ব্লগে শোভন কুমার বর্ধন । পোষ্ট দেখা আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

৪৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬

হাতুড়ে লেখক বলেছেন: পোস্টটা জীবনের আরেকটি দীর্ঘশ্বাস বাড়িয়ে দিল। :(

১০ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪৬

জুন বলেছেন: দীর্ঘশ্বাস ফেলতে ফেলতে জীবন কাটিয়ে দিবেন না যেন হাতুড়ে লেখক :)
একবার সময় করে সব ছেড়েছুড়ে বেরিয়ে পড়ুন । আমি দেখেছি অনেক দেশের শুধু ছেলেরাই না মেয়েরাও কিছুদিন কাজ করে পয়সা জমিয়ে কাধে একটা ঝোলা নিয়ে বেড়িয়ে পরে দেশ দেখতে। খুব সাধারন সস্তা খাবার খায় আর বেশীরভাগ সময়ই প্রতিদিন দশ বিশ ডলার ভাড়া কমন বাথরুম হোষ্টেলে ওঠে , আমরাও হোষ্টেলে থেকে চীন আর মিশর ঘুরেছি। তারা হয়তো অনেক ধনী পরিবারের সন্তান ।
সুতরাং বেড়িয়ে পড়ুন হাতুড়ে :)

৫০| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


যা করেছে ভালো, না করলেও চলতো; এই টাকায় সে সুদানে অনেক ছেলেমেয়ের ভগবান হতে পারতো!

১০ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০২

জুন বলেছেন: চাদগাজী তারা দাতব্য কাজে প্রচুর টাকা পয়সা দান করে। রাজকীয় অনেকগুলো দাতব্য প্রতিষ্ঠান আছে যার একটির নাম গিফট অফ হ্যপিনেস ফাউন্ডেশন । এর প্রধান রাজা ভুমিবল । এর মাধ্যমে সারা দেশের দরিদ্র শিশু কিশোরদের সবরকম সাহায্য করে থাকে ।এমন আরো বহু দাতব্য কাজ করে থাকে এই রয়েল পেট্রোনেজ । গরীব অক্ষম বৃদ্ধদের প্রতিদিন পাচশ বাথের সাহায্য করে থাকে। তারা নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নের চেষ্টা করছে। সুদানের কি কম সম্পদ রয়েছে ?? তাদের নেতারা কি করছে সেখানে ?? আমার হাজবেন্ডের কলিগ ছিল সুদানীজ । সেও এখানে বিলাসী জীবনযাপন করতো। যে জাতি নিজের উন্নয়ন করেনা অন্য কেউ তার উন্নতি করে দিতে পারে না বলেই জানি চাদগাজী :) ফিরতি মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

৫১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১

মুরশীদ বলেছেন: এখানে সবচেয়ে ভালো লাগলো যে শিল্পী নিজের অর্জিত দশকোটি টাকা খরচ করেছে তার আত্মার শান্তির জন্য । কারো অনুদানের মুখাপেক্ষী হয়ে নয় । প্লাস ।

১০ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৪

জুন বলেছেন: আমার জানামতে আত্মতৃপ্তি আর শিল্পের স্বাধীনতার জন্য কেউ এত খানি আত্বনিয়োগ করেছেন আজার্নের মত । সিস্টিন চ্যাপেলের ছাদে আকা যে শিল্প দেখে আমরা বিস্মিত মুগ্ধ হই তাও তো নাকি মাইকেল এন্জেলো নিজের ইচ্ছের বিরুদ্ধে রাজার হুকুমে একেছিলেন ।
যাইহোক মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

৫২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ এক্সক্লোসিভ ছবি দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য ।
এরিয়াল ভিউতে নিন্মের মত শুধু অস্পষ্ট কিছু দেখেছিলাম ।

নরকের বাসিন্দাদের হাত নেরে বাঁচার দৃশ্য যে তা যায়নি বুঝা ।
শিল্পী কতখানি গভীর থেকে তুলে এনেছেন, সে এক বিস্ময়কর
ব্যপার । মানুষের মাঝে মন্দকাজের পরিনতি বুঝানোর জন্য
এটা শিল্পীর একটি মহতি কাজ, তার প্রতি শ্রদ্ধাই শুধু জানাই।

শুভেচ্ছা রইল

১০ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫০

জুন বলেছেন: ফিরতি মন্তব্য আর সাথে ছবিটির জন্য কি বলে যে আপনাকে ধন্যবাদ জানাবো ভেবে পাই না শ্রদ্ধেয় ডঃ এম আলী । আপনার দেয়া ছবিটি আমিও নেটে দেখেছি । কিন্ত এ ছবি তুলতে হলে আমাকে হেলিকপ্টারে চড়তে হতো ;) আর দোল খাওয়া কোন যানবাহনে চড়লে আমার অবস্থা কাহিল । যে জন্য আমি ভলবো বাসে চড়তে পারি না :(
আর আমি চেষ্টা করি নিজের তোলা সব ছবি দিতে । তারপর ও বোঝানোর স্বার্থে নেট থেকে দু একটা ছবি দেই যার কথা আমি অবশ্য উল্লেখ করি । সেদিন এত পর্যটক ছিল যে তার জন্য আপনার প্রথম মন্তব্যে দেয়া ছবিটির স্থান অনেক অপেক্ষার পর ও জন শুন্য পাইনি। তাই ঐ ছবিটি নেট থেকে নিয়ে আমি পুলসিরাতের কথাটি বোঝাতে চেয়েছি।
নলকের বাসিন্দাদের হাত তুলে সে যন্ত্রনা থেকে বাচার আকুতি সত্যি মর্মস্পর্শী যা আমি দ্রুতই ছবি তুলে খুব তাড়তাড়ি পার হয়ে এগিয়ে যাই স্বর্গের সেতুর দিকে ।
আন্তরিক ধন্যবাদ আরেকবার আসার জন্য :)

৫৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:১৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ জুনাপু, সুন্দর প্রতি মন্তব্যের জন্য । আপনার পোষ্ট গুলিতে থাাইল্যাল্ড এর বিভিন্ন সাইটের দৃশ্যগুলি দেখে খুব লোভ হচ্ছে খুব শিঘ্রই সেখানে আবার একবার যওয়ার জন্য । এশিয়ান প্রডাকটিভিটি অর্গানাইজেন ,টোকিউ, জাপানের ন্যশলাল এক্সপার্ট হিসাবে একটা এসাইনমেন্টের জন্য বার কয়েক ব্যাংকক গেলেও নির্দিস্ট সময় সীমার মধ্যে সাইট সিইংএর জন্য হাতে মাত্র একদিন করে সময় বরাদ্ধ থাকায় তারা যেখানে যেখানে নিয়ে গেছে সেগুলিই দেখতে পেরে্ছি ,তাদের তৈরী tight itinerary এর জন্য নীজের ইচ্ছেমত কোথাও যাওয়ার তেমন কোন অবকাশ ছিলনা । কিন্তু এবার মনে হচ্ছে হাতে সময় নিয়েই যেতে হবে , তা না হলে থাইল্যান্ডের সুন্দর সুন্দর স্থানগুলির কিছুই দেখা হবেনা ।

কিছু দিন আগে আমার মাংকি ফেসটিবাল পোষ্টে আপনার মন্তব্যের প্রতি উত্তরে LOY KRATHONG FESTIVAL,


এর উপরে পোস্ট দেয়ার বিষয় বিবেচনা করার জন্য একটা ছোট অনুরুধ করেছিলাম , সেটি আপনি দেখেছেন কিনা বুঝতে পারছিনা । আবার একটু মনে করিয়ে দিলাম । চিয়াং মাইতেই নাকি এটা ভাল হয় । এবার নভেম্বর ২০১৭ তে হবে । গত ১৩ই অক্টোবর রাজা ভুমিবলের মৃত্যু উপলক্ষে নভেম্বর ২০১৬ তে অনুষ্ঠিত ফেসটিভালটি অনেক কিছু কাট ছাট করে হয়েছে , এবার নাকি হবে বিশাল ঝাক ঝমক করে । দেখে পোস্ট দিলে আমরা মঝা করে দেখতে পারতাম এর অনেক এক্সক্লোসিভ দৃশ্য । :)। এখনো হাতে অনেক সময় আছে , তবে যাওয়ার প্রস্তুতিতেও তো সময় লাগবে ।

অনেক শুভেচ্ছা রইল

১৩ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪০

জুন বলেছেন: আমারও এ অভিজ্ঞতা আছে ড: এম আলী । আমি অফিসিয়ালি না গেলেও অফিসিয়ালি যাওয়া মানুষের সঙ্গী ছিলাম অনেক বছর । রোমে হেড কোয়ার্টার হলেও তার রিজিওনাল অফিস ব্যাংকক । কিন্ত তখন একা একা যতটুকু ঘুরেছি । তার কনফারেন্স আর ওয়ার্কশপ শেষ হতে হতে যাকে বলে রাত । তার উপর তার অফিসিয়াল ডিনার থাকতো ইত্যাদি ।
এখন আমরা গেলে প্রচুর ঘুরে বেড়াই দেশটির মোটামুটি আনাচে কানাচে । আশাকরি আপনিও এমনি আনফিসিয়ালি গিয়ে মনের মত ঘুরে আসবেন।
আর লয় ক্রাথং নিয়ে আপনি আমাকে লিখতে বলেছেন এর আগেও তার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই । তাদের ঐতিহ্যবাহী জাকজমকপুর্ন এই পরবটি গতবার যেটুকু দেখেছি তা ছিল বলতে গেলে নিয়ম রক্ষার মত। প্রিয় রাজাকে হারিয়ে শোকাকুল জনগনের সেই মন মানসিকতাই ছিল না ।
দেখি এবারে গেলে অবশ্যই দেখা হবে যদি বেচে থাকি । আর নিজের চোখে দেখা জিনিস নিয়ে লিখতে বেশী ভালোলাগে ।
ততদিন যদি বেচে থাকি :)
আমার উপর এতখানি আস্থা রাখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৫৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: কী মারাত্নক সুন্দর কারুকার্য!! আমার ছবি দেখতে দেখতেই দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল

১৩ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬

জুন বলেছেন: অনেক অনেকদিন পর আপনার বহু পরিচিত নিকটি কি ভালোলাগলো তা বলার নয় নীল-দর্পন । সত্যি মারাত্নক সুন্দর কারুকার্য ।
অশেষ ভালোলাগা আর শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ।
আগের মত মজার মজার কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করবেন তার অপেক্ষায় :)
শুভেচ্ছান্তে ।

৫৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: পোস্টটা পড়তে গিয়ে বেশ কয়েকবার চোখ ডলে নিতে হইলো! মানে, ছবি গুলো এক দৃষ্টিতে দেখলে কেমন জানি ধাঁধাঁর মত লেগে যাচ্ছে! তবে আমার মনে হয়, হোয়াইট ট্যাম্পলের সৌন্দর্যটাকে যদি শুধু সুন্দর বলি তাহলে ভুল বলা হবে! কেননা এটি তারও অধিক কিছু!

ইতিহাস আমার ভাল লাগে! বিশেষ করে যে ইতিহাসের মধ্যে পৌরাণিক মিথ সংমিশ্রিত থাকে, বলতে পারেন সেটা আমার সর্বাধিক প্রিয়! আর সেদিক বিবেচনা করলে আপনার পোস্টটা যে আমার কাছে ঠিক কতখানি ভাল লেগেছে সেটা নিশ্চই বুঝতে পারছেন?

আপু, বহুদিন পর আপনার মাধ্যমে একটা ইতিহাস সমৃদ্ধ চমৎকার ছবিব্লগ দেখলাম এবং পড়লাম! এই ধরনের পোস্ট যাতে আপনি আরো বেশি বেশি করে দিতে পারেন সেটাই কামনা করছি!

পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা জানবেন!

১৪ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৪৬

জুন বলেছেন: ছবি দেখেই চোখ ডল্লে সাহসী !! আর যদি সামনে থেকে দেখতে তো চোখ ঝলসেই যেতো এ ব্যাপারে আমি শিউর :)
ইতিহাসের বেশী কিছু লিখতে পারিনি কারন অনেক পুরোনো ভগ্নপ্রায় ভিত্তির উপর তৈরী হলেও শুভ্র মন্দিরটির নির্মানকাল একেবারেই নতুন।
ব্লগে তোমার সাহসী এবং প্রান চঞ্চল পদচারণা ইদানীং খুব মিস করি । আশাকরি আবার নিয়মিত হবে এবং ব্লগ মাতিয়ে তুলবে তোমার বিভিন্ন গবেষনাধর্মী পোষ্ট দিয়ে ।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য । সাথে থাকবে আগামীতেও সেই প্রত্যাশায় :)
শুভেচ্ছা সকালের ।

৫৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪২

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ওফফ যা লিখেছেন আর ছবি , না গিয়ে উপায় নেই।

১৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৮

জুন বলেছেন: তাড়াতাড়ি ঘুরে আসুন মাহবুবুল আজাদ :)
অনেকদিন পর আপনাকে আমার পোষ্টে পেয়ে আনন্দিত ।
শুভেচ্ছান্তে ---'

৫৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৫

অভিজিৎ সমদ্দার বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর পোস্ট ধন্যবাদ আপি

১৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫২

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে অভিজিত সমাদ্দার । পোষ্টটি ভালোলাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ।

৫৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৪

জেন রসি বলেছেন: রুপকথার জগত থেকে ঘুরে আসলাম। যে রুপকথার জন্ম শিল্পীর মগজে এবং হাতে। আপনার হাতেও জাদু আছে। কি চমৎকার ভাবে বর্ণনা করলেন। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জুন আপু। :)

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২৭

জুন বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ জেন রসি পোষ্টটি দেখা আর প্লাস দেয়ার জন্য :)

৫৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩১

বর্ষন হোমস বলেছেন: অন্যরকম একটা ছবি ব্লগ।নিঃসন্দেহে একটি অসাধারণ পোষ্ট।কিছুক্ষণ চেষ্টা করেছি সবচেয়ে সুন্দর কোনটি খুঁজে বের করার।কিন্তু সবগুলোই ভাল লাগছে।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

জুন বলেছেন: খুজে বের করতে পারেন নি দেখে ভালোলাগলো বর্ষন হোমস । আসলেও সামনা সামনি তো আরোই অপুর্ব ।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে :)

৬০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০৬

আমি শাহাদাৎ হোসাইনের জেঠা বইলচি বলেছেন: মারাত্মক সুন্দর ছবি ব্লগের মালিক আপনি। আপনি কত সৌভাগ্যবান।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৬

জুন বলেছেন: আমি শাহাদাৎ হোসাইনের জেঠা বইলচি বলেছেন: মারাত্মক সুন্দর ছবি ব্লগের মালিক আপনি। আপনি কত সৌভাগ্যবান।
খুব ভালোলাগলো শুনে । অশেষ ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

৬১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৪

কামরাঙ্গীরচরের মাসুক জনতা বলেছেন: :)

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৬

জুন বলেছেন: ধন্যবাদ আসার জন্য ।

৬২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:১৬

ডট কম ০০৯ বলেছেন: যাক অফিসে বসেই আমি ঘুরে এলাম। ছবি গুলো খুব সুন্দর তোলা হইছে।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০০

জুন বলেছেন: যাক অফিস কামাই করেও যে আমার সাথে ঘুর ঘুর করলেন তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ডট কম ০০৯ :)

৬৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৫৯

রাতুল_শাহ বলেছেন: এত দিন আপনার ছবি তোলার প্রশংসা করতাম। আজ আপনার ছবি বর্ণনার প্রশংসা না করে পারছিনা। অনেক চমৎকার বর্ণনা।

এ পর্যন্ত খরচ হওয়া ৪০ মিলিয়ন থাই বাথ সম্পুর্নটাই এসেছে তার ছবি বিক্রীর টাকা থেকে।
ব্যাপারটা জেনে ভালো লাগলো । এটা একমাত্র স্বাধীনচেতা শিল্পীর পক্ষে সম্ভব। শিল্পকর্মের স্বাধীনতা না থাকলে শিল্প আর শিল্প থাকে না, সেটা বাজারের দ্রব্য হয়ে যায়।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪

জুন বলেছেন: রাতুল তোমার এত প্রশংসা রাখি কই :``>>
শিল্পকর্মের স্বাধীনতা না থাকলে শিল্প আর শিল্প থাকে না, সেটা বাজারের দ্রব্য হয়ে যায়।
ঠিকই বলেছো । এর জন্য তিনি কারো অনুদান নেননি । তাহলেই তো তাদের মাতব্বরী শুরু হয়ে যেতো :)
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ তোমাকে । চিয়াং মাই ভ্রমন পর্বে যত ব্যস্তই তুমি থাকো তারপর ও তোমাকে পাশে পাবো সেই প্রত্যাশাই রইলো ।
শুভকামনা জেনো :)

৬৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪০

খায়রুল আহসান বলেছেন: কিন্ত এখানে সব ধরনের প্রভাব মুক্ত থাকার জন্য সর্বোচ্চ ১০ হাজার বাথের বেশী অনুদান গ্রহন করা হয়না -- একটা অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত বলে মনে করি।
"আহা কি চমৎকার দেখতে , মনে হচ্ছে যেন স্বর্গ থেকে নেমে এসেছে" -- অসম্ভব সুন্দর একটি ছবি ব্লগ। + +

২৮ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০০

জুন বলেছেন: সময় করে আমার লেখাটি দেখা মন্তব্য আর প্লাসের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন খায়রুল আহসান ।
সন্ধ্যার শুভেচ্ছা রইলো ।

৬৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০২

অপ্‌সরা বলেছেন: আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!!!


আমি তো মুগ্ধ হয়ে গেলাম!!!!!!!!!!!!!!!!!!

২৮ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

জুন বলেছেন: প্রিয় ব্লগার শায়মা শেষ পর্যন্ত যে সময় করে আসতে পেরেছো তার জন্য কৃতজ্ঞ রইলাম । মুগ্ধ হয়েছো জেনে অনেক অনেক ভালোলাগলো :)
সন্ধ্যার শুভেচ্ছা নিও ।

৬৬| ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:০৫

অলিভিয়া আভা বলেছেন: আপাতত প্রিয়তে রাখলাম। আবার ফিরব এই পোষ্টে

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩

জুন বলেছেন: অলিভিয়া আভা শুভেচ্ছা রইলো । আমার একটি প্রিয় লেখায় আবার আসবেন জেনে খুব ভালো লাগছে ।
আপনার দ্বিরাগমনের প্রত্যাশায় :)

৬৭| ০১ লা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

অলিভিয়া আভা বলেছেন: আমরা সবাই জানি প্রত্যেক শিল্পীর ভেতরেই কম বেশী কিছুনা কিছু পাগলামী থাকেই। একদম ঠিক বলেছেন। শিল্পী বা সৃজনশীল লোকদের মধ্যে পাগলামী না থাকলে রসকষহীন মনে হয়।

অত্যন্ত কারুকার্য্যময় এক স্বর্নালী স্থাপনা মনে হচ্ছে কণ স্বর্ন মুকুট, যেন রাজার মাথায় শোভা পাবে।

স্বর্গের পথ যার দুপাশে পাহারায় আছে রাহু আর মৃত্যু দেখে তো জল্লাদের মত মনে হয় যেন এক্ষুনি এক কোপে মাথা আলাদা করে দিবে।

নরকের গভীর থেকে উত্তোলিত সহস্র হাত যেন অনিয়ন্ত্রিত আকাঙ্ক্ষার প্রতীক - ইশ এতগুলো হাত দেখলে কি আর সাড়া না দিয়ে থাকা যায়? ইচ্ছে করছে এক্ষুনি লাফিয়ে পড়ি ওদের হাতের উপরে।

বৌদ্ধ পুরাণের স্বর্গীয় পাখি
এই পাখির পিঠে উঠলে কি উড়িয়ে নিয়ে ঘুরিয়ে দেখাবে সাত আসমান?

চমৎকার পোষ্ট। এমন পোষ্ট দেখতেই যেন শত ব্যস্ততার মধ্যেও ব্লগে এসে উকি দেই।

দুঃখিত, ফিরতে একটু দেরী হয়ে গেল।

দ্বিরাগমন - শব্দটা জানা ছিল না। জেনে নিলাম। :)

০৩ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:০৪

জুন বলেছেন: অলিভিয়া আভা আসবেন বলেছিলেন তাই বলে সত্যি আসবেন ভাবিনি। অত্যন্ত আনন্দিত আমি। আর এত খুটিয়ে খুটিয়ে ব্লগটি দেখে মন্তব্য করেছেন অভিভূত হোলাম।
রাহু আর কেতু তো অসুরই। তারা মাথা কাটতেই পারে। সমুদ্র মন্থনের সময় তাদের কি ভুমিকা ছিল তা এখানে দেখতে পারেন :) অমৃতের স্বাদ
নরক যন্ত্রনা থেকে বাচার জন্য পাপীরা হাত বাড়িয়ে রেখেছে। আপনি কি তাদের দলে যোগ দিতে চান কি ;)
যাই হোক আরেকবার এসে এত আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। সামনের দিনগুলোতে সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.