নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

চিয়াং মাই শহরে ঐতিহ্যবাহী হস্ত শিল্প কারখানা আর নাইট সাফারিতে একদিন (ছবি ব্লগ)

১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯


কাগজের মন্ড দিয়ে বানানো বর্নিল ছাতা
চিয়াং মাই আসার তৃতীয় দিন সামনের রেস্তোরা থেকে নাস্তা করে ট্যুর অপারেটরের অফিসে ঢুকলাম । আজ দিনটি কি কি দেখবো সেটাই ছিল ভাবনার বিষয় । মালিক মহিলা তখন এসে পৌছায়নি। অত্যন্ত সুপুরুষ সেই সাথে দারুন রসিক তার স্বামীপ্রবর আমাদের বোঝালো আমরা যেন সকাল থেকে দুপুর সিটি ট্যুর করে তারপর রাতে অসাধারন সেই নাইট সাফারীতে যেতে ।

নাইট সাফারির সাইনবোর্ড
জানতে চাইলাম সিটি ট্যুরে কি আছে ? সে গড়গড় করে এক গাদা নাম শুনিয়ে দিল যার সবই ছিল কুটির শিল্পের বিভিন্ন কারখানা ও শো রুম। তার বাকপটুতায় আমরা আর চিন্তার অবকাশ পেলাম না। এসব দেখতে হলে দিতে হবে মাথাপিছু ২৫০ বাথ, সেই তার ভ্যানে করে নিয়ে ঘুরিয়ে আনবে। আমাদের গাড়ীর দরজা খুলে দিতে দিতে চোখ টিপে বল্লো "দাড়াও আমার বসকে বলে নেই" । বুঝে নিলাম তার বস কে ? গাড়ী চলতে শুরু করলো । চিয়াং মাই শহরের মাঝখানে San Kamphaeng Road এর দুপাশ জুড়ে রয়েছে এসব হস্তশিল্পের বিভিন্ন কারখানা।

লান্না আদিবাসীদের তৈরী গহনা
প্রথমেই সে নিয়ে গেলো অত্যন্ত সুক্ষ কারুকাজ করা রূপার গহনা ও বিভিন্ন স্যুভেনীর তৈরীর এক কারখানায়। চিয়াং মাই এর উন্নত মানের রুপা উৎপাদনের কারনে প্রায় ২০০ বছর আগে চিয়াং মাইতে রৌপ্য শিল্প গড়ে ওঠেছে। সামনে শো রুম আর পেছনে কারখানায় নানা রকম ঐতিহ্যবাহী এবং ট্রাইবাল ডিজাইনের গহনা ছাড়াও ছিল অসাধারন কারুকাজে তৈরী ঘর সজ্জার আনুসাংগিক এক একটি জিনিস। সেখানে প্রথমেই আমাদের দুজন বিশেষজ্ঞের কাছে স্টিল আর আসল রূপা চেনার পরীক্ষা দিতে হলো। আমি সসম্মানে পাশ করলাম।

একই নকশায় তৈরী এই ব্রেসলেটগুলো স্টিলের তৈরী যা রূপা বলে চালিয়ে দিচ্ছে ছোটখাটো দোকানীরা
কিন্ত চিয়াং মাই এর বিখ্যাত সেই রূপার গহনার দাম শুনে আমি তাজ্জব হয়ে গেলাম। একটা রূপার ব্রেসলেট সর্বনিম্ন ৩০০০ বাথ অর্থাৎ আমাদের দেশের টাকায় প্রায় নয় হাজার টাকা। তাহলে আমরা যে এখান সেখান থেকে দু তিনশ টাকা দিয়ে রূপার ব্রেসলেট বলে যা কিনি সেগুলো কি ! ঘুরে ঘুরে নয়ন স্বার্থক করে আমাদের কাছে রূপা তাদের ভাষায় স্টিলের ঊপর মুক্তো বসানো একটি আংটি কিনে রওনা দিলাম পরবর্তী গন্তব্যে।

নকশা করা বাঁশের কলমদানী
সঙ্গী ভদ্রলোক বার বার আমাদের থাই সিল্ক এর কারখানায় নিয়ে যেতে চাইছিল। এই জিনিস বহুবার দেখায় আমরা রাজী হইনি । মনে হয় ঐখানে তার কমিশন বেশি। ভদ্রলোকের অনুরোধে এরপর খুব অল্প সময়ের জন্য উকি দিলাম আগেও দেখা এক সিরামিক কারখানায় ।

সেখানকার নিজস্ব ডিজাইনে তৈরী বিভিন্ন ডেকোরেশন দেখলেই মনে হয় কিনি, কিন্ত ঘরে জায়গা নেই

জেড কারখানা ও শো রুম । কেনা হলো হাতী ।
এবারের গন্তব্য সেখানকার ঐতিহ্যবাহী অপরূপ নকশা করা এক ছাতা তৈরীর কারখানা। পর্যটকদের কাছে পরিচিত একটি ছাতা কারখানায় উপস্থিত হোলাম ।

বিখ্যাত ছাতা ও কাঠ-বেতের ফার্নিচার তৈরীর এক কারখানা ।

শো রুমের পেছনে ছাতা বানিয়ে রাখছে

ছাতার উপরে একটি অংশ

ছাতা তৈরীর জন্য বাঁশের কাঠি ।

শিল্পীর হাতের রঙ তুলিতে বাহারী ছাতা তার নিজস্ব রূপ পাচ্ছে

বানানো শেষ এখন শো রুমে সাজিয়ে রাখা হয়েছে ছাতা। এখানে ছবি তোলা নিষেধ থাকায় তাদের রঙ বাহারী রুপ তুলে ধরতে ব্যার্থ হোলাম

সেই শোরুমের ভেতরে সাজিয়ে রাখা কাঠ আর বেতের আসবাব।
এরপরের গন্তব্য চিয়াং মাই এর বিখ্যাত কাঠখোদাই শিল্প। আগেও ব্যাংককে অনেকবার দেখেছি তারপর ও মনে হলো দেখেই আসি।

কাঠের উপর খোদাই করা মাছ

শোরুমের ভেতরে

কাঠশিল্পীর নিপুন হাত সুক্ষ কারুকাজে খোদাই করে তৈরী করেছে এক গ্রামীন জনপদের অপরূপ নকশা

গাছের ফোকরে ধ্যানমগ্ন সন্যাসী

গাছের কান্ডের ভেতরে অনেকগুলো হাতীর মুখের প্রতিকৃতি
এরপর সেই গাইড আমাদের ল্যাকার ও আরো কিছু দেখাতে চাইলো কিন্ত এর বেশিরভাগ আমাদের আগেই দেখা থাকায় ধন্যবাদ জানিয়ে ফেরার পথ ধরলাম ।
বিকেল চারটার দিকে নাইট সাফারিতে নেয়ার জন্য ভ্যান আসবে বলে জানিয়ে হোটেলের সামনে নামিয়ে দিল গাইড। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ভ্যান আসলো যথাসময়ে।এই ট্যুরে কোন গাইড ছিল না। গেটের কাছেই রঙ্গীন বিলবোর্ডে বিভিন্ন প্রোগ্রাম কখন কোনটা শুরু হবে তার বিস্তারিত বর্ননা দেখে দেখে আমরা নিজে নিজে ঘুরতে লাগলাম। সত্যি বলতে কি নাইট সাফারী ট্যুরে মাথা পিছু ৮৫০ বাথ দিয়ে দেখার পর মনে হলো টাকাটা পানিতেই গেলো ।

মনকাড়া এক গানের সাথে অসম্ভব সুন্দর পারফরমেন্সে মুগ্ধ কিছু দর্শক নৃত্য শিল্পীদের সাথে ছবি তুলছ
প্রথম প্রোগ্রামটি ছিল পরিচিত পরিবেশে বুনো জানোয়ারদের খোলা আকাশের নীচে ঘুরে ফিরে বেড়ানো আর তা দেখার জন্য রয়েছে দুধার খোলা তিন বগিওয়ালা ট্রাম । ফ্ল্যাশ জ্বালানো নিষেধ তাই অন্ধকার মুহুর্তে সেই বাঘ সিংহের ছবি তোলা সম্ভব ছিল না। একটা জিরাফ আমার একেবারে কাছে আসায় তার একটা ছবি নিতে সক্ষম হই ।

অন্ধকারে এক বিশাল জিরাফ
ভালোলেগেছিল একটি নৃত্যানুষ্ঠান ও নাইট অফ দ্যা প্রিডেটর শো যাতে নিশুতি রাতের ভয়ানক প্রানী্দের ভয়ংকর সাথে দুধর্ষ সব হিংস্র আচার আচরন। কাঁচের এক পাশে আমরা আর ওরা ওপাশে। আমরা ওদের দেখতে পাচ্ছিলাম কিন্ত ওরা আমাদের দেখতে পায়নি।
ফেরার জন্য নির্ধারিত সময় সাড়ে নটায় ফিরে আসলাম গাড়ীর কাছে । তারপর হোটেলের পথে চলা শুরু হলো ।

৩ নং ছবি বাদে সব ছবি আমাদের ক্যামেরায় ।

মন্তব্য ১০৮ টি রেটিং +৩০/-০

মন্তব্য (১০৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ছবিগুলো দেখেই মুগ্ধ। তাই প্রথম হওয়ার স্বাদে আগেই মন্তব্যের ঘরে। প্রিয়তে পোষ্টিং করে দিয়েছি।

এবার বিস্তারিত পড়ে আসি।
শুভ প্রত্যাশা সবসময়।

১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:২০

জুন বলেছেন: পোষ্ট পড়া, প্রথম মন্তব্য আর প্রিয়তে পোষ্টিং দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন :)
সামান্য পোষ্টি এতখানি মর্যাদা পেলো দেখে খুব ভালোলাগলো ।
শুভকামনা সবসময় :)

২| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ছবিগুলো সত্যিই অসাধারণ। ওদের বাঁশ ও কাঠের কাজগুলো দেখার মতো। আমাদের দেশেও আজকাল বাঁশ, বেত ও কাঠের তৈরি হস্তশিল্প বিদেশে সুনাম কুড়িয়েছে।

ধন্যবাদ বোন জুন।

১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:২৩

জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন হেনা ভাই । তবে বেশির ভাগ কারখানায় অনুকরনের ভয়ে ছবি তোলা নিষেধ ছিল । তাই যতটুকু পেরেছি আর কি । আমাদের দেশেও আজকাল বাঁশ, বেত ও কাঠের তৈরি হস্তশিল্প বিদেশে সুনাম কুড়িয়েছে। সত্যি এটা আমাদের জন্য গর্বের । তবে আরেকটু নিখুত হলে ভালো হতো মনে হয় ।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থেকে উৎসাহিত করার জন্য ।

৩| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: অনবদ্য বর্ণন এবং উপস্থাপন!:)


বাঁশের কলমদানী আর সিরামিকের হাতি আমার কাছে বেশ লেগেছে!:)



পোস্টে প্লাস!:)

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩

জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ পোষ্ট পড়া ও সুন্দর প্রশংসাপুর্ন মন্তব্যের জন্য বিলিয়ার রহমান ।
বাঁশের কলমদানী আমি এখান থেকে একটা আর লম্বা গলার কায়ান মেয়েদের গ্রাম থেকে মোট দুটো কিনেছি :)

এটা আমার কেনা :)

৪| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:২০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ছাতা তৈরির কাঠিগুলো কি বাঁশ জাতীয় কিছু নাকি। আমি তো বাঁশই মনে করলাম।
আপনার ৮৫০ বাথ জলে যাওয়ায় দুঃখ একটু হলো।

ভালো লাগলো বিনদেশি সব জায়গা শিল্পর বর্ণনীয় কথামালা।
শুভকামনা আপনার জন্য। সবসময় সুস্থ থাকুন আর এভাবেই নতুনত্ব চেনাজানা উপহার দিয়ে যান। শুভ-প্রত্যাশা

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

জুন বলেছেন: নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন কাঠিগুলো বাশের আর কাপড় যাকে বলি তা কাগজের মন্ড দিয়ে আবার কাগজ বানিয়ে তৈরী করা হয় এইসব ছাতা । ভেতরে শোকেসে সাজানো যেগুলো তার রুপ দেখে আমরা সত্যি বিস্মিত । কিন্ত ছবি তোলা নিষেধ :(
এভাবেই ওরা কাগজের মন্ড থেকে কাগজ বানিয়ে থাকে ছবিতে দেখুন। এটা কারখানার পেছনের চত্বরে তৈরী করছে

আপনিও সুস্থ থাকুন এবং সাথে থাকুন সেই প্রত্যাশায় ।

৫| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:২২

নাগরিক কবি বলেছেন: ফুকেট, সিরাচা, ব্যাংকক আর পাতেয়া গিয়েছি তবে চাংরার চিয়াং মাই এ যাওয়া হয়নি। এত সুন্দর ছবি দেখে যাবাই ইচ্ছে হচ্ছে। B-)

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১

জুন বলেছেন: আমি আপনার উল্লেখিত একটি জায়গায় শুধু যাই নি তা হলো শ্রীরাচা থনবুরি । আমার ও সেখানে যাবার ইচ্ছে বিশেষ করে হুয়া হিন ক্রাবি সুকোথাই এসব জায়গায়।
সুযোগ পেলে অবশ্যই ঘুরে আসবেন । পৃথিবীর অনেক দেশের তুলনায় এখনও নিরাপদ । আর কাছেতো বটেই ।
অশেষ ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

৬| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫

নাগরিক কবি বলেছেন: উপরে টাইপো হয়েছে। আশা করি আপনি বুঝে নিতে পারবেন। :)

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪২

জুন বলেছেন: অসুবিধা নেই নাগরিক কবি এমনটা আমার অহরহ হচ্ছে :)

৭| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:২৯

কল্লোল পথিক বলেছেন: অনেক দিন পর
এলাম
দেখলাম
চলে গেলাম।
চমৎকার!ঠিক আগের মতোই।

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩

জুন বলেছেন: অনেক দিন পর
এলাম,দেখলাম্‌
চলে গেলাম।

ঠিক যেন ভিনি ভিডি ভিসি কল্লোল পথিক :)
খুব কি ব্যাস্ত নাকি ? সত্যি অনেক অনেকদিন পরেই আপনাকে দেখলাম বটে /
সাথে থাকবেন এখন থেকে সেই প্রত্যাশায় । সন্ধ্যার শুভেচ্ছা ।

৮| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩১

জাহিদ হাসান বলেছেন: ভাল লাগলো :)

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০৭

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক ভালোলাগা রইলো জাহিদ হাসান :)
শুভকামনা

৯| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: নতুন পাওয়া কোনকিছুই সামান্য না। আপনার বদৌলতে জানতে পারলাম নতুন কিছু, যা কোনদিন জানতামই না তা দেখে শুনে বুঝলাম, এটাইতো আমার বড় পাওনা। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:১৯

জুন বলেছেন: আরেকবার এসে মন্তব করার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন ।
আমি যে সামান্য হলেও আপনাদের কিছু জানাতে পারছি ভেবে আপ্লুত হোলাম ।
শুভকামনা সব সময়ের জন্য :)

১০| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫

সুমন কর বলেছেন: পোস্ট দেখে এবং পড়ে খুব ভালো লাগল। +।

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:২১

জুন বলেছেন: সুমন কর আপনি আমাকে কি পরিমান কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ রেখেছেন তা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয় । যাই লিখি আপনি এসে পড়েন মতামত জানিয়ে যান । অশেষ কৃতজ্ঞতা রইলো ।

১১| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:৪২

আলোরিকা বলেছেন: খুব সুন্দর জুনাপু :)

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

জুন বলেছেন: অনেকদিন পর দেখলাম আলোরিকা । আলো জ্বালাতে এখন আর ব্লগে আসেন না নাকি !
সুন্দর বলেছেন এই ছোট মন্তব্যের মধ্যেই অনেক ভালোলাগার প্রকাশ দেখলাম :)
শুভকামনা সবসময়ের জন্য ।

১২| ১৪ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৩:০৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: জুনাপু সুন্দর একটি পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ। রঙিন ছাতা গুলি আমার খুব ভাল লেগেছে। সুন্দর সুন্দর জায়গা ঘুরে এভাবে আমাদের সাথে শেয়ার করতে থাকুন।

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৫৯

জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনাক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য মোস্তফা সোহেল । ছাতাগুলো আসলেও সুন্দর । সেই সাথে বানানোর কারিকুরিও দেখলাম ।
আমি কাল যাচ্ছি । এবার যদি কোথাও ঘুরতে যাই অবশ্যই শেয়ার করবো । তাছাড়া এটাতো বলতে পারেন আমার এক দিন পঞ্জিকা :)
শুভেচ্ছা রাত্রির

১৩| ১৪ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: ছাতাগুলো খুব সুন্দর। বাংলাদেশে আমদানী করলে ভালো চলবে বলে মনে হচ্ছে। কত দাম ওগুলোর?

ভ্রমণের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্যে বিনম্র শ্রদ্ধা।

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:০৫

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে সত্যপথিক শাইয়্যান । ছাতাগুলো কাগজের তৈরী । ওখানে তো প্রচুর গরম আর রোদ। রোদে ব্যবহারের জন্যই এর ব্যাবহার । কিনবো না বলে তাই আর দাম জিজ্ঞেস করিনি ।
খেয়াল করলে দেখবেন আমি ব্লগে বেশিরভাগ সময় ভ্রমণ ইতিহাসই লিখে থাকি :)
শুভেচ্ছান্তে ....।

১৪| ১৪ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জুন আপু কি বাঘ আর সিংহের সঙ্গে ছবি তুলতে চান ? :-& এবারের লান্না পোস্টের ছাতাই সবচেয়ে সুন্দর আর গল্পটাও ছোট ।বেশ ভাল লাগলো ।+

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:১৯

জুন বলেছেন: না বাপু সে শখ নেই সেলিম আনোয়ার :-&
দূরে তারা ঘুরে বেড়াচ্ছিল অন্ধকারে আবছামত দেখেছি । কিন্ত হরিন জিরাফ আরো সব নিরীহ প্রানীরা এসে আমাদের হাত থেকে খাবার খাচ্ছিলো ।
আমিতো কোন গল্প লিখিনি, এটা নিতান্তই একটি ছবি ব্লগ। ভুমিকাটুকু লিখেছি যাতে আমার ছবি দিয়ে প্রথম পাতায় ফ্লাডিং না হয় । অর্থাৎ পুরো পাতা জুড়ে যেন আমার পোষ্টটাই না থাকে । আমি এ কাজ টুকু সবসময় করি আমার ছবি ব্লগের ক্ষেত্রে :)
ভালোলাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।

১৫| ১৪ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯

করুণাধারা বলেছেন: ছবিগুলো আর সাথের ছোট ছোত বর্ণনা - খুব ভাল লাগল।

চমৎকার পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ।

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:০১

জুন বলেছেন: ছবির সাথে একটু বর্ননা না দিলে পুরো প্রথম পাতাটিতে শুধু আমার লেখাটি শো করবে যা আমি চাই না করুনাধারা ।
তার জন্য ছবি ব্লগ হলেও একটু ভুমিকা রাখি ।
মন্তব্যের জন্য আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ ।

১৬| ১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,




দৃষ্টি নন্দন বর্ণাঢ্য ছাতা, অপরূপ কারুকাজের ব্রেসলেট, বিচিত্র নকশায় মোড়া নয়নকাড়া বাঁশজাত দ্রব্য, সিরামিক আর জেড এর দ্যুতিময় শিল্পকর্মের ছবি নিয়ে করা এই পোস্টটি কাঠশিল্পীর মতোই নিপুন হাতে সুক্ষ কারুকাজে খোদাই করে দিয়ে গেলেন এখানে । গাছের ফোকরে ধ্যানমগ্ন সন্যাসীর মতো পোস্টদাত্রীর ভ্রমনমগ্ন রূপটিই দেখলুম ।

এসবের ইতিহাসকে ফাঁকি দিয়ে ছোট্ট করে ছবিব্লগটি দিয়ে গেলেন । তাড়া আছে কি ? দুয়ারে কি প্রস্তুত গাড়ী ?????

শুভেচ্ছান্তে ।

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:০৯

জুন বলেছেন: আপনার বর্নাঢ্য মন্তব্যে আমার পোষ্টটিও ঝকমক করে উঠলো মনে হচ্ছে আহমেদ জী এস । আপনি যে একজন মনযোগী পাঠকই
শুধু নন একজন মনযোগী দর্শকও তা আপনার মন্তব্য পড়লেই বোঝা যায়।
আপনার অন্তর্দৃষ্টি তো দেখছি সাংঘাতিক :-*
ঠিকই ধরেছেন দুয়ারে প্রস্ততই গাড়ী । তাই খুব তারাহুড়ো করে শেষ করতে চাইলাম চিয়াং মাই ভ্রমণ পর্ব । তারপর অর্ধেকের মত বাকি রয়ে গেল :)
সামনে চেষ্টা করবো ওখানে বসেই আপনাদের সহযোগী হতে। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য ।
রাত্রির শুভেচ্ছা ।..।

১৭| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৫২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: খুব সুন্দর

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:১১

জুন বলেছেন: পোষ্টটি দেখা ও মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ফরিদ আহমদ চৌধুরী ।
শুভকামনা রইলো :)

১৮| ১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:২৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: বরাবরের মতই অসাধারণ ও দৃষ্টি নন্দন পোষ্ট +++++
বেশ পরিশ্রমী পোষ্ট একটা বিশেষ ধন্যবাদ।
ওদের দেশের ছাতা সত্যি খুব আকর্ষণীয়।

আর বাংলাদেশে যে ব্রেসলেট পাওয়া যায় তা রুপার না আপু, উহা এমন লোহার ধাতু যাহা জিঞ্জিরা ছাড়া পাওয়া যায় না।

৩১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

জুন বলেছেন: প্রথমেই দুঃখ প্রকাশ করছি মন্তব্যের উত্তর দিতে অনাকাংখিত দেরীর জন্য । জিন্জিরার তৈরী হা হা হা ভালোই বলেছেন আপনি । অশেষ ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

১৯| ১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:৪৭

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আপু, আজকে আমার নেটের অবস্থা বারোটা, ব্লগের কোন ছবি দেখতে পাচ্ছি না , শুধু লেখা পড়ে বিদায় নিতে হচ্ছে !


ভালো থাকুন ।

৩১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

জুন বলেছেন: আমার নেটের অবস্থাও বারোটা ভাই শাহরিয়ার । আমাদের পুরো এপার্টমেন্টের ওয়াই ফাই আপডেট হচ্ছে আর তারই ফাদে আমরা পরেছি । এখন ডাটা প্যাকেজ দিয়ে চলছি কোনরকমে । অনেক দুঃখিত দেরী করে উত্তর দেয়ার জন্য । সাথে আছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

২০| ১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:৫৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বিশেষ করে মুগ্ধ হলাম ছাতা আর কলমদানীর বাহারী নকশায়।। আচ্ছা এই ছাতা কি বৃষ্টিতেও ব্যাবহার করা যাবে না শুধু রোদ থেকে আড়াল পাওয়ার জন্য??
আপনি থাকলে একটা মজার ঘটনা হয় ( আগের বেলার বিনা টিকিটে ট্রেনে ঘুরে বেড়ানোর) মত আমারও ছোটখাটো একটা ভ্রমন হয় যায়, বিনা খরচেই।।
শুভেচ্ছা রইলো।।

০২ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮

জুন বলেছেন: সচেতনহ্যাপী গত কয়েকদিন ধরে বারবার চেষ্টা করেও মন্তব্যের উত্তর দিতে ব্যার্থ হচ্ছি । নেটের দুর্বলতার জন্য । আপনার কথাই সঠিক কাগজের মন্ডে তৈরী ছাতা মাথায় বৃষ্টিতে বের হলে :-/
কাঠ আর রূপোর তৈরী কারুকাজগুলোও ছিল দেখার মত । ছবি তোলা নিষেধ ছিল :(
আপনার শেষ দুটো লাইনের জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা । সাথে থাকবেন আগামীতেও সেই প্রত্যাশায় । শুভেচ্ছা রাত্রির ।

২১| ১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ৩:৩০

উম্মে সায়মা বলেছেন: মনোমুগ্ধকর ছবিগুলোর সাথে সুন্দর বর্ণনা। ভালো লাগল খুব জুন আপু।

০২ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২

জুন বলেছেন: উম্মে সায়মা প্রথমেই ক্ষমা চাইছি দেরীতে উত্তর দেবার জন্য । তবে এর জন্য আমি দায়ী নই , দায়ী দুর্বল নেট।মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন । শুভেচ্ছা রাত্রির ।

২২| ১৫ ই মে, ২০১৭ ভোর ৪:১০

সোহানী বলেছেন: ভাগ্যিস যাইনি.. গেলে নিজের পকেটতো ফাকাঁ হতোই আশেপাশে আপনাদের পকেট থেকেও ধার নিতে হতো ......

এখানে একটা চায়না মার্কেট আছে, বলতে গেলে থাই, চাইনীজ, কোরিয়ান জিনিস পাওয়া যায় কিন্তু দাম শুনলে মাথা ঘুরে যায়.... B:-)

ভালোলাগা সবসময়ই++++

০২ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১

জুন বলেছেন: সোহানী প্রথমেই আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি মন্তব্যের উত্তর দিতে অনিচ্ছাকৃত দেরীর জন্য :(
হা হা হা টাকা ধার নেয়ার কথা শুনে একটি ঘটনা মনে পড়লো । একবার ভ্রমনে গিয়ে পরিচিত হওয়া একজনকে টাকা ধার দিয়েছিলাম যা আর উনি ফেরতই দেন নি। সেই টাকা দিয়ে তারা অনেক কিছুই উপভোগ করলো আর আমরা টাকার টানাটানিতে দর্শক হিসেবেই থাকলাম :((
প্রথম যখন আসতাম তখন প্রচুর শপিং করতাম । এখন দেখতে দেখতে ----
চীনা জিনিসের প্রতি আমার খারাপ ধারনা সেটা বেইজিং ট্যুরেই লাভ করেছি । তবে থাই কোরিয়ান জিনিসের কোয়ালিটি ভালো।
মন্তব্যের জন্ অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা থাকলো :)

২৩| ১৫ ই মে, ২০১৭ ভোর ৪:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অসাধারণ ছবি আর ভ্রমন বিবরণ ,
একবার দেখে আস মিটবেনা তাই
সাথে করে প্রিয়তে নিয়ে গেলাম :)
শুভেচ্ছা রইল ।

০২ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

জুন বলেছেন: ডঃ এম আলী কি বলে যে আপনাকে ধন্যবাদ জানাবো ভেবে পাচ্ছি না । দেশের বাইরে এসে গুছিয়ে বসা সাথে নেট দুর্বলতা কি এক জটিল পলিস্থিতিতে ফেলেছে বলার নয়। শুধু ব্লগই নয় অনেক দরকারী কাজ ও বিঘ্নিত হচ্ছে । নতুন করে ওয়াই ফাই সেট আপ দিতে গিয়ে এই দুর্দশা ।
য্ইহোক আমার দুঃখের কিচ্ছা । আপনি আমার একজন মনযোগী পাঠক তা আমি জানি । সামান্য লেখাগুলোকেও মন্তব্য ভালোলাগা আর প্রিয়তে নিয়ে আমাকে চির কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করছেন । সাথে থাকবেন সব সময় সেই প্রত্যাশী । শুভকামনা অজস্র ।

২৪| ১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:০৯

সম্রাট৯০ বলেছেন: সুন্দরের দেশ থাইল্যান্ড

চমৎকার পোস্টের জন্য কৃতজ্ঞতা

০২ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ সম্রাট 90 :)
ভালো থাকবেন সবসময় ।

২৫| ১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:২৭

সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: +++

ছবি এবং বর্ননা চমৎকার

০৩ রা জুন, ২০১৭ সকাল ১০:১৯

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সিনবাদ জাহাজী । সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশা করি :)
উত্তর দিতে দেরীর জন্য দুঃখিত ।

২৬| ১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পোষ্টটি দেখে/পড়ে চমৎকৃত হলাম।

০৩ রা জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২১

জুন বলেছেন: আপনি চমকৃত হয়েছেন কিন্ত নেট সমস্যার জন্য সাথে সাথে উত্তর দিতে পারিনি তার জন্য দুঃখিত :(
শুভকামনা রইলো সবসময়ের জন্য ।

২৭| ১৫ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২

ঢাকাবাসী বলেছেন: ঠিক ভ্রমন কাহিনী নয় এগুলো, কোন জাতি নিয়ে দেশ নিয়ে একেকটা গবেষনার ফসল বলা যায় নির্দ্বিধায়। কিসব ছবি আর সেগুলোর সাথে মানুষ আর বস্তুর বর্ণনা! প্রান জুড়োয়। ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

০৩ রা জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৭

জুন বলেছেন: প্রিয় ঢাকাবাসী আমি নিজেও মনে করিনা আমি প্রকৃতপক্ষে ভ্রমন কাহীনি লিখি । আপনি যা বলেছেন আমি আসলে তাই তুলে ধরতে চ্ই । ব্লগের সীমাবদ্ধতার মধ্যে অত বিস্তারিত বর্ননায় অনেক সময় যাওয়া হয়না । তারপরও চেষটা করি যা দেখেছি যা শুনেছি তা আপনাদের সাথে ভাগাভাগি করে নিতে । তাই কত টাকা খরচ হলো আর কি খেলাম না খেলাম তা অনেক সময় অনিচ্ছাকৃতভাবে বাদ পরে যায়। আপনাকেও অসংখ্য ধনযবাদ সবসময় সাথে থেকে উৎসাহিত করার জন্য । ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এই কামনায় ।

২৮| ১৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:২৮

সাহসী সন্তান বলেছেন: পোস্টটা যে আগেই পড়ছি সেটা নিশ্চই বুঝতে পারছেন? কারণ পোস্ট পইড়া পূর্বেই লাইক দিয়া গেছিলাম, আজকা আসলাম মন্তব্য করতে! আসলে সেদিন পোস্ট পড়ার পরে আর মন্তব্য করার সময় ছিল না, সেজন্যই আর মন্তব্য করা হয়ে ওঠে নাই।

তবে মন্তব্য শুরু করার পূর্বে একটা ছোট খাটো পরামর্শ দিয়া নিই! এবার থেকে ছবি উঠানোর পূর্বে আপনার ক্যামেরার রেজ্যুলেশন এবং ব্রাইটনেসটা একটু বাড়াইয়া নিবেন। কারণ ছবিগুলা ভাল আসছে, তবে কেমন জানি আন্ধার আন্ধার লাগতাছে! নাকি, আমার চোখেই সমস্যা হইছে? /:)

"এগুলো স্টিলে তৈরী ব্রেসলেট যা রূপা বলে চালিয়ে দিচ্ছে দোকানীরা"

- তার মানে টাউট বাটপার থাইল্যান্ডেও আছে? আমি তো ভাবতাম উহা বুঝি কেবল বাংলাদেশেই পাওয়া যায়! সে যাহোক, তবে পোস্টটা পইড়া সর্বসাকল্যে একটা জিনিস বুঝবার পারলাম। চিয়াং মাই-এর মানুষ গুলাও চোখ টিপ মারায় বেশ পারদর্শী বলতে হবে! ;)

চমৎকার পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা আপু!

০৪ ঠা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

জুন বলেছেন: দুর্বল নেটের কথা বলতে লজ্জা পাচ্ছি সাহসী :`> কিযে এক অবস্থায় আছি বলার নয় । মনে হচ্ছে যেন সারা জগৎ থেকে বিচ্ছিন্ন ।
প্রথম কথা হলো রেজুলেশন কারে বলে ! মোবাইলের ক্যামেরায় কি রেজুলেশন থাকে নাকি ! আমিতো যা দেখি তাই তুলি আর পোষ্ট করি । এডিট করিনা খুব একটা । বেশী এডিটে ন্যাচারাল ভাবটা থাকে না । আই মিন আমি যে একটা নবিশ ফটোগ্রাফার এটা যেন আমার সহ ব্লগাররা বুঝতে পারে তার জন্য আপ্রান চেষ্টা থাকে :``>>
ঠিক বলেছো ঐ ভদ্রলোক কথায় কথায় চোখ মনে হয় এটা তার মুদ্রাদোষ । তবে খুবই হাসিখুশী ।
শুভকামনা রইলো তোমার জন্য ও । দেখিনা কেন ইদানীং । ব্যাস্ত নাকি অন্য কোন সাতকাহন নিয়ে ;)

২৯| ১৬ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:০১

সারাফাত রাজ বলেছেন: আপু, আরো পড়তে চাই, এতোটুকুতে মন ভরে না।

কারুকার্যগুলো কি চমৎকার!
সবচাইতে ভালো লাগছে ছাতাগুলো। এগুলো দেখলেই বার্মার কথা মনে পড়ে।

মায়ানমার নিয়ে আপনার লেখাগুলো আমাকে সবসময়ই আন্দোলিত করে।

শুভেচ্ছা জানবেন।

০৪ ঠা জুন, ২০১৭ রাত ৮:০৫

জুন বলেছেন: দুঃখিত মন্তব্যের উত্তরগুলো যথাযথ সময়ে দিতে না পারার জন্য সারাফাত রাজ । আপনার মাকে নিয়ে ঘুরে আসার লেখাটি পড়েছি কিন্ত নেটের সুবিধা সাময়িক বিপর্যস্তের কারনে খুব কষ্ট করে দু একটা মন্তব্য করছি ।
আমার এটা মূলত ছবি ব্লগ । আমি চিয়াং মাই , চিয়াং রাই নিয়ে বেশ কিছু পোষ্ট দিয়েছি । আশাকরি দেখেছেন । মায়ানমার নিয়ে আরো কিছু লেখার ইচ্ছে ছিল কিন্ত আর হয়ে ওঠেনি ।
সাথে আছেন সবসময় তা দেখে অনেক অনুপ্রানিত হই । ভালো থাকবেন সেই কামনা করি । আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ :)

৩০| ১৬ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,




আসতেই হলো । লিখেছেন , "আপনার অন্তর্দৃষ্টি তো দেখছি সাংঘাতিক ।" এটা অন্তর্দৃষ্টি নয় , ক্যালকুলেশান ।
আবার যেহেতু বললেন - দুয়ারে প্রস্ততই গাড়ী ; তখন ধরে নিতেই হয় আবারও উড়াল দিয়েছেন কোথাও । যদি এবার ঐ মনমুগ্ধকর ছাতার দেশে যান তবে দেশে জৈষ্ঠ মাসের গরমের কথা চিন্তা করে একজন সংবেদনশীল ব্লগারের তার একনিষ্ঠ পাঠকের জন্যে কি করা উচিৎ , মনে হয় বলে দিতে হবেনা । :( :-P 8-|

জৈষ্ঠ মাসের গরমের শুভেচ্ছা......... B-) :P

০৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪

জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস ,
ইন্টারনেট আমার ধৈর্য্যের পরীক্ষা নিচ্ছে সাথে আপনাদেরও । অনেক খারাপ লাগছে যে কারো মন্তব্যের উত্তরই সময়মত দিতে পারছি না ।
আপনার উচ্চতর জ্ঞান বা ইনটুইশিন যাই বলুন তা নিয়ে কেবল আমার একারই নয় বহু ব্লগারই আমার সাথে একমত হবে বলে আমার বিশ্বাস ।
ছাতার দেশেই আছি আর যে ভাবে সবাই উৎসাহ দিচ্ছে ভাবছি এবার ছাতার ব্যবসাই ধরবো :)
তখন বিক্রি বাট্টা ছাড়া গিফট করতে থাকলে আমার বিজনেসতো লাটে উঠবে ;)
যাক অসংখ্য ধন্যবাদ । দেখাযাক এটা পাবলিশড হয় নাকি :(

৩১| ১৮ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:২৮

অপু তানভীর বলেছেন: এলাম, দেখলাম আর প্লাস দিয়ে গেলাম ! B-))

০৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯

জুন বলেছেন: অপু তানভীর এ যেন সেই বিখ্যাত রোমান সেনাপতি /সম্রাট জুলিয়াস সিজারের ল্যাটিন ভাষার সেই বিখ্যাত উক্তিটির মতন ;)
ভিনি ভিডি ভিসি যার অর্থ আসলাম দেখলাম জয় করলাম :)
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ । আর কারিগরী ত্রুটির জন্য দেরীতে উত্তর দেবার জন্য আন্তরিক দুঃখিত ।

৩২| ১৮ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: "সেখানে প্রথমেই দুজন বিশেষজ্ঞের কাছে স্টিল আর আসল রূপা চেনার পরীক্ষা দিতে হলো। আমি সম্মানে পাশ করলাম।"
-- আপনি পাশ না করলে সামু ব্লগের ইজ্জত চলে যেতো ।

"সেখানকার নিজস্ব ডিজাইনে তৈরী বিভিন্ন ডেকোরেশন দেখলেই মনে হয় কিনি ।কিন্ত ঘরে জায়গা নেই" - শুনে বড় ভালোলাগলো আবার আফসোস হচ্ছে নিজের কথা ভেবে।

"গাছের কান্ডের ভেতরে হাতীর মুখের প্রতিকৃতি " - টা খুব সুন্দর ।

সুন্দরের ভ্রমণের সুন্দর বর্ণনা - মন কেড়েছে ।

০৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১

জুন বলেছেন: আপনি পাশ না করলে সামু ব্লগের ইজ্জত চলে যেতো ।
হা হা হা আপনার মন্তব্য দেখে অনেক হেসেছি কিন্ত দুর্বল নেট থাকায় সবার উত্তর দিতে পারছিলাম না শামসুল ইসলাম =p~
ঘরে জায়গা নেই কথাটি সত্যি । আমি যত দেশে গিয়েছি সে সব দেশ থেকে কিছু না কিছু কিনেছি তবে খুব দামী জিনিস কখনো নয় । চেষ্টা করেছি সে দেশের ইতিহাস ঐতিহ্য রয়েছে এমন কিছু ।
কাঠশিল্প কারখানায় খোদাই করা জিনিসগুলো সত্যি দেখার মত । এরকম কিছু আমরা ক্যাম্বোডিয়াতেও দেখেছি ।
আজ ব্রডব্যান্ড কানেকশন দিয়ে গেল তবে এখনো পুরো ঠিক হয়নি । হয়তো কাল কিছু হবে আশা করি । তখন হয়তো সবার লেখায় কিছু বলে আসতে পারবো ।
আপনার মন কেড়ে নিয়েছে আমার সামান্য লেখাটি জেনে খুব খুশী হয়েছি । সব সময় পাশে আছেন, আশা করছি ভবিষ্যতেও পাশে থেকে উৎসাহ উদ্দীপনা যুগিয়ে যাবেন ।
শুভেচ্ছা সন্ধ্যার ।

৩৩| ২১ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬

নায়না নাসরিন বলেছেন: সব ছিবি সুন্দর।
কলমদানীটা আমার বেশি পছন্দ আপু :)

০৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫

জুন বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর বলেছেন কিন্ত কম দামী ক্যামেরা আর মোবাইলে তোলা ছবি অত পরিস্কার হয়নি । তারপর ও প্রশংসা করেছেন দেখে খুব ভালোলাগলো নায়না নাসরিন ।
কলমদানীটা দেখছি অনেকেরই পছন্দ :)
শুভ কামনা জানবেন সন্ধ্যার ।

৩৪| ২৪ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: দারুন তো! :)

০৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪০

জুন বলেছেন: অনেক বছর পর ফারজুল আরেফিন কে আমার ব্লগে দেখে খুব খুশী হয়েছি । কোথায় ছিলেন, কেমন আছেন ? খুব ব্যাস্ত কি ? বাসার সবাই ভালো তো ? মাঝে মাঝে পুরোনো পরিচিত মুখ দেখলে কত যে ভালোলাগে তা বলার নয় ।
শুভেচ্ছা সব সময়ের জন্য :)

৩৫| ২৫ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:২১

জুন বলেছেন: দেশের বাইরে থাকা + নেট সমস্যায় মন্তব্যের উত্তর দিতে পারছি না তার জন্য সবার কাছে আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি। সমস্যার সমাধান হলেই শীঘ্রই ফিরে আসবো আশা করছি :)

০৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪১

জুন বলেছেন: :-P

৩৬| ২৫ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: ছবিতে অনেক কিছু দেখা হলো, ধন্যবাদ জুন আপা।

০৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০৫

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই মন্তব্যের জন্য । উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল তার জন্য দুঃখিত ।
ভালো থাকুন আর সুস্থ থাকুন সেই প্রার্থনা রইলো ।

৩৭| ২৭ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মনে হল ব্লগে বিচরণ কম, ভাল অআছেন তো ?
শুভ কামনা রইল

০৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৩৫

জুন বলেছেন: জী ডঃ এম আলী আপনাদের দোয়ায় অনেক অনেক ভালো আছি । নেট সমস্যার কারনে ব্লগ পড়তে পারলেও মন্তব্য করতে অনেক ঝামেলা হতো । যেমন আপনার শেষ পোষ্টটি পড়ে একাধিকবার মন্তব্য করার চেষ্টা করে ক্ষান্ত দিয়েছিলাম । এখন সমস্যা সমাধান হয়েছে শীঘ্রই যাবো ইনশাআল্লাহ ।
শুভকামনা রইলো আপনার জন্যও :)

৩৮| ৩০ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:০৪

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: জুন আপু, ভূটানের ওপর আপনার কি কোন পোস্ট আছে ? সামনের মাসে আমার ভূটান যাবার একটা সম্ভাবনা আছ্।

০৪ ঠা জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৯

জুন বলেছেন: নেট প্রবলেমে কারো মন্তব্যের উত্তর ঠিকমত দিতে পারছি না এটিএম মোস্তফা কামাল। অনেক কষ্টে মোবাইল থেকে চেষ্টা করছি । 19 মে 1911 এর পোষ্টটা দেখতে পারেন একটু। আপনার যেহেতু দরকার তাই অনেকের মন্তব্য স্কিপ করে দিচ্ছি । তার জন্য তাদের সবার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী ।

৩৯| ৩১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: থাই এয়ারপোর্ট এ হরেক রকম জান্ডু বাম, টাইগার বাম, আর বিভিন্ন রকমের এরোমা সোপ ছাড়া এসব তেমন কিছু দেখি নাই। জিনিসপত্র দাম ও খুব কম বলা যাবে নাহ। আপমার মাধ্যমে থাইল্যান্ড এর কিছু মূল্যবান জিনিসপত্র দেখতে পাড়লাম।

০৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:১৭

জুন বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চাইছি মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেলো বলে ।
শুধু বাম আর সাবানই আরো অনেক অনেক কিছু আছে কলিমুদ্দি দফাদার । তবে তার যা দাম তাতে ছবি তুলেই আফসোস মিটিয়ে থাকি :(
যেমন সুবার্নভুমি এয়ারপোর্টের ডিউটি ফ্রি ছেলেদের পোশাকের এই দোকানটি দেখেন বিজ্ঞাপনে শন দ্যা শিপ এর কি ব্যতিক্রমী ব্যাবহার তাই নয় কি !

মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ । রাতের শুভেচ্ছা রইলো ।

৪০| ৩১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আপা, কোন দুঃখ প্রকাশ করার মত কিছুই হয়নি !! B-)


কেমন আছেন ?
নিশ্চয়, আবার জানতে চাইবেন, আমি কেমন আছি । জি আমি ভালো আছি !! =p~

ভালো থাকুন ।

০৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৩১

জুন বলেছেন: আবার এসেছেন শাহরিয়ার কবির তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন অবশ্যই ।
আচ্ছা আপনি কেমন আছেন জানতে চাইলাম না :(
তবে ভালো আছেন , ভালো থাকবেন , সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় :)

৪১| ৩১ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:৪৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: গয়নাগুলো সব কি সুন্দর !!!

০৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৩৭

জুন বলেছেন: তাওতো নিষেধাজ্ঞার কারনে ছবি তুলতে পারিনি মনিরা সুলতানা। ওরা মনে হয় কপি হয়ে যাবার ভয় করে ।
অনেকদিন পর আমার ব্লগে তোমাকে দেখে খুব খুব ভালোলাগলো :)
ভালো থেকো এই প্রত্যাশা রইলো ।

৪২| ৩১ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৫০

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম ,দেখলাম ।অসংখ্য ধন্যবাদ ।আশা করি আবার নতুন কিছু নিয়ে আসবেন

০৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৪০

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে শাহারিয়ার ইমন । পোষ্টটি দেখেছেন আর পড়েছেন জেনে অনেক ভালোলাগলো । ধন্যবাদ আপনাকেও ।
দেখি কি লেখা যায় । সাথে থাকবেন আগামীতেও ।

৪৩| ০২ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯

শায়মা বলেছেন: গয়না দেখে তো আমি মুগ্ধ হলাম!!!!!

তুমি কত্তগুলা কিনেছো সেটা তো বললে না!!!!!!

যাইহোক এই ছাতিগুলা আমার লাগবে ২০টা।

কই পাই এখন??? :(

০৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৪৮

জুন বলেছেন: ছবি তোলা নিষেধ থাকায় সেই মনমুগ্ধকর নকশায় তৈরী গহনার তেমন নমুনা কিছুই দিতে পারলাম না শায়মা ।
আমি কিনি নি । প্রথমত হালকা দু একটা ছাড়া আমি গহনা খুব কম পড়ি । আর গহনা কিনে বসে থাকলে ঘুর ঘুর করার পয়সা কোথায় পাবো বলো :P
২০ ছাতা দিয়ে কি করবে :-* বুটিক শপ খুলেছো নাকি আবার ! তোমারতো গুনের শেষ নেই :)
দেখা যাক সামনে ঢাকা ফেরার সময় স্যুটকেস ভরে শুধু ছাতাই নিয়ে আসবো আর শব ছাতামাতা বাদ ;)
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
ওহ তোমার সেই জিলাপী পোষ্ট কই গেলো ! কাল রাতে জিলাপীর স্বাদ নিতে গিয়ে আর খুজেই পেলাম না :(

৪৪| ০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৪

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: ছবি গুলা দেখে -চুপচাপ চলে গেলাম-
কেউ দেখেনি ত :-P

০৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৫২

জুন বলেছেন: চুপচাপ কেন, কেন এডোয়ার্ড মায়া :|
দেখলে কি সমস্যা :-*
কেউ কি বকা দিবে নাকি B:-)
যাই হোক তারপর ও সাহস করে দোয়া দরুদ পরে বুকে ফু দিয়ে এসে দেখে যাবার জন্য ইয়া বড় এক ধন্যবাদ জানালাম :)
ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন । শুভেচ্ছান্তে

৪৫| ০৩ রা জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৭

নীলপরি বলেছেন: আপনার এই পোষ্টটা দেখতে কিভাবে যেন দেরী হয়ে গেলো । দেখে দারুন লাগলো । ++++++

০৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৫৩

জুন বলেছেন: দেরী আমারও হলো আপনাদের উত্তর দিতে নীলপরি ।
তারপর ও এসেছেন মন্তব্য করেছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে :)

৪৬| ১০ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

বিজন রয় বলেছেন: জুন আপা, এতদিন পর আমাকে অনুসরনে নিলেন?
বেশ বেশ।

তাহলে আমি আপনার নজরে এবার আটকে গেলাম।

হা হা হা হা ......

১০ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪

জুন বলেছেন: বিজন রয় অনুসরনে না নিলেও আমি সব সময় আপনাকে অনুসরন অর্থাৎ নজরদারীতে রাখি ;) । হাজার হলেও পুলিশ কন্যা :P
অনুসরন করা না করা আমার কাছে গুরুত্বপুর্ন না । এমনিতেই আমি সবার পোষ্টে যাই । আপনার পোষ্টে ঢুকতেই চোখের উপর ভেসে উঠলো অনুসরন তাই দেখে একটা ক্লিক করলাম আর কি B-)
আর আমার ব্লগে দেইখেন কত জন আমাকে অনুসরনে নিছে, তারা সবাই যদি আমারে একটা লাইক বা কমেন্ট দিত তাইলে চিন্তা করেন কি অবস্থা হৈতো :-&
হা হা হা .।অনেক অনেক ভালো থাকুন , সুখী সুন্দর থাকুন সব সময় :)

৪৭| ১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আমিও অনুসরনে একটা ক্লিক দিলাম যদিও নিয়মিতই ছিলাম ।
আমার ঘরে রেখে আসা মন্তব্যের জবাবটা দেখা হয়নি বুঝি ?

১১ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৫০

জুন বলেছেন: আমি জানি ডঃ এম আলী আমি আপনার অনুসরনে থাকি আর না থাকি আপনি আমার ছাইপাঁশ লেখার একজন একনিষ্ঠ পাঠক :)
আমার মন্তব্যের জবাব দেখেছিলাম নোটিফিকেশন পেয়ে । আসলে একটু নেট সমস্যায় ছিলাম । পুরো পনের তলা বিল্ডিং এর ওয়াই ফাই আপডেট হলো । আজ দু তিনদিন হলো কানেকশন পেয়েছি । এ কয়দিন মোবাইলে ডাটা প্যাকেজের মাধ্যমে অনেক কষ্টে ব্লগের অসাধারন লেখাগুলো পড়েছি কিন্ত মনের মত করে মন্তব্য করতে পারি নি ।
শুধু মসজিদই নয় যে কোন ধর্মের উপাসনালয়ে ঢুকতে আমার একটু দ্বিধা আসে মনে। ভয় হয় কোন নিয়ম লঙ্ঘন বা অশুচি করে ফেলছি না তো ! তবে মায়ানমারের পৃথিবি বিখ্যাত স্বর্ন মন্দির শডেগন প্যাগোডা ছাড়াও প্রচুর বৌদ্ধ মঠ আর গীর্জার ভেতরে ঢুকে দেখার সুযোগ হয়েছে । কিন্ত আমাদের মসজিদে শুনেছি আর দেখেছিও মেয়েদের ঢোকা বারন। আর ইন্ডিয়ার অনেক মন্দিরে বাইরেই সাইনবোর্ড লাগানো "অনলি হিন্দুস আর এলাউড" এগুলো মনের ভেতর কেমন যেন এক আতংক সৃষ্টি করে ।
ঢাকায় আমাদের এলাকার সুবিশাল সৌধ আকারে নির্মিত মসজিদ যার মেঝে আর দেয়াল শ্বেত পাথরে বাধানো, তার উপরে দামী ঝলমলে কার্পেট বিছানো , উপরে বিশাল বিশাল অজস্র ঝাড়বাতির সমাহার যতটুকু আমি বাইরে থেকে দেখেছি। সেখানে সেই মসজিদের মেইন গেট থেকে কিছুটা দূরে বাইরে দিয়ে একটা ছোট্ট পকেট গেট, তাতে ছোট্ট একটা টিনের সাইনবোর্ডে বাঁকাচোরা হাতে লেখা মহিলাদের নামাজের জায়গা। ঢুকে দেখলাম ততোধিক ছোট্ট একটি ঘরে পুরনো কার্পেট বিছানো আর সেটা মেয়েদের নামাজের জন্য নির্ধারিত। আমি প্রথম দেখায় ভাবতেই পারিনি সেটা মসজিদের অংশ।
তারপর ও আপনার অনুরোধে আমি চেষ্টা করবো আপনার প্রস্তাবিত বিষয়টি নিয়ে লিখতে ডঃ এম আলী ।
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন, এই রমজানে আমাদের জন্যও দোয়া করবেন সেই প্রত্যাশা রইলো আপনার কাছে ।

৪৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:০৭

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আজো কি ঘুরছো সেথা
বাড়ী ফিরে এলে কি?
কথা দিয়ে কথা রাখি
প্রমানটা পেলে কি? :-B

০২ রা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫

জুন বলেছেন: নাগো আমি বাড়িতেই
আছি বসে দিব্বি /:)
পুরানো হোক এসেছো যে
খুশি হোলাম হেব্বি :P

ধন্যবাদটুকু ভাই
জেনে নিও নিজ গুনে
ভুলে যেতে পারিওবা
কবিতার ধুনে ধুনে B:-/

৪৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সকালে যা দিলে বাপু
সেই ডোজে আজো কাত;
ধুনেই বুঝালে তুমি
কবিরাণী সাক্ষাত। B:-)

বস সনে উস্তাদি
এ জীবনে আর না;
এই দিনু নাকে খত
করো ক্ষেমা ঘেন্না। |-)

০২ রা জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৭

জুন বলেছেন:
কি বলছো ছড়ারাজ
এত সকালেই গেলে হেরে :-*
মিছে বোলোনা কো বাপু,
কাশিখানি দাও ঝেরে :P

৫০| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৪:২৯

হুমায়রা হারুন বলেছেন: অসাধারণ

২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৪৯

জুন বলেছেন: বহু বহুদিন পর আপনার দেখা পেয়ে খুব ভালোলাগলো হুমায়রা হারুন ।
কোথায় যে আমার প্রিয় প্রিয় ব্লগাররা হারিয়ে গেল ভেবেই পাই না ।
প্রশংসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ :)

৫১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:১০

হুমায়রা হারুন বলেছেন: হারাই নি আমরা কেউই । হয়তো বা সবারই ব্যস্তাতা। আমার ম্যাগাজিনে আপনার লেখাটি বার বার পড়ি -রুবাইয়াৎ সংখ্যায়। যদি সম্ভব হয় আমার ফেসবুক ম্যাগাজিনের গ্রুপে অ্যাড হবেন। লিংক Click This Link

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:১০

জুন বলেছেন: আমার ম্যাগাজিনে আপনার লেখাটি বার বার পড়ি -রুবাইয়াৎ সংখ্যায়।
আপনার এই বক্তব্যটি পড়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়লাম হুমায়রা হারুন । কয়জনা এমন করে মনে রাখে ?
এখন মনে হয় আরেকটু ভালো করে যদি লিখতে পারার গুন থাকতো । আপনার গ্রুপ দেখেছি ক্লিক করে । গেলে অবশ্যই দেখবেন আমাকে :)
আরেকবার অন্তরের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ জানাই মন্তব্য ও ভুলে না যাবার জন্য :)

৫২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪

হুমায়রা হারুন বলেছেন: আপনার আরেকটি ভ্রমণ কাহিনী ছিল যার বর্ণনা ছিল বর্ণনাতীত সুন্দর। খুব সম্ভবত মিশরের white sand এর মরুভূমি নিয়ে। কিন্তু ভ্রমণের topic -এ আমার কাজ করা হয়নি। কিন্তু সত্যি দক্ষ লেখা। তারপর ঢাকাইয়া ভাষায় একটা পোস্ট দিয়েছিলেন। I miss it so much. আবার খুঁজে দেখে নেব। আসলে লেখাপত্র নিয়ে নড়াচাড়া করি তো, তাই exceptional কিছু মনে থেকেই যায়। আপনার আগমন আমার গ্রুপে দেখেছি। আপনার কভার পেইজের ছবি দেখেই চিনেছি। অসংখ্য ধন্যবাদ।

১১ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০

জুন বলেছেন: ওহ আপনার অসাধারন স্মরণশক্তিতে মুগ্ধ হুমায়রা হারুন । জি ওটা ছিল আমার দেখা এক বিস্ময়কর রাত । মিশরের বাহারিয়া ডেজার্টের ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট মরুভুমির উপর লেখাটি। আর ঢাকাইয়া ভাষায় লেখাটি ছিল একটি ছোট গল্প ।
আপনার মতই আমিও পড়তে পছন্দ করি এমনকি ঝালমুড়ি খেয়ে তার ঠোঙ্গাতে কি লেখা আছে সেটাও আমার পড়ার তালিকা থেকে বাদ যায় না । আমার মতন আপনিও এবিষয়টি নিয়ে আছেন জেনে খুব ভালোলাগলো ।

আপনার গ্রুপে আমাকে আমন্ত্রন জানানোর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৫৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১

ফয়সাল রকি বলেছেন: একই নকশায় তৈরী এই ব্রেসলেটগুলো স্টিলের তৈরী যা রূপা বলে চালিয়ে দিচ্ছে ছোটখাটো দোকানীরা --- কেমন হলো ব্যাপারটা?
যাই হোক চমৎকার পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ জুনাপু।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৩৮

জুন বলেছেন: ফয়সাল রকি এতদিন কোথায় ছিলেন ? আপনাদের মত পুরনো সহ ব্লগারদের যে কি পরিমান মিস করি তা বলার মত নয় ।
আপনাকে আমার পোষ্টে দেখে খুব ভালোলাগছে ।
জি এটা সত্যি । ব্যংককের অনেক শপিং মলের অনামী দোকানগুলো তাই করে ।
আপনাকেও ধন্যবাদ আমাকে মনে রাখার জন্য
মাঝে মাঝে এসে হাই হ্যালো করে যাবেন । সেটাও একদম ডুব মারার চাইতে ভালো :)
শুভেচ্ছা রাত্রির ।

৫৪| ২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর।

২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রাজীব নুর সুন্দর বলার জন্য :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.