নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সমুদ্রগামী সাম্পান
বেশ কয়েক বছর পর প্রিয় সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার আসলাম চারদিনের জন্য। তবে এবার পর্যটকদের ভীড়ে ভারাক্রান্ত কলাতলীতে না থেকে আমরা উঠেছিলাম ইনানীর রয়েল টিউলিপ হোটেল সি পার্ল, রিসোর্ট ও স্পাতে। হোটেলের নির্ধারিত শাটল সার্ভিস কক্সবাজার এয়ারপোর্ট থেকে গন্তব্যে নিয়ে চললো।
স্বপ্নের মত সুন্দর এই মেরিন ড্রাইভ দিয়ে যাবো ইনানী
কলাতলী পয়েন্টের পাশ দিয়ে ইনানী যাবার রাস্তাটি সমুদ্রের গ্রাসে পরিনত হওয়ায় আমাদের বাহন জনবসতির ভেতর দিয়ে মঙ্গল পৃষ্ঠের মতই ভয়ানক এক ভাঙ্গাচুড়া পথে চলতে শুরু করলো। ২১ কিলোমিটারের মাঝে সেই দুই কিঃমিঃ রাস্তাই আমাদের ঠাকুরমার ঝুলির রূপকথার রানীর মত হাড় মুড়মুড়ি ব্যারাম বানিয়ে ছাড়লো। তারপরই তো রানওয়ের মত ঝাঁঁ চকচকে মেরিন ড্রাইভ যার ডান দিকে সাগর থেকে উঠে আসা একের পর এক উর্মিমালার সৈকতে আছড়ে পরার পরিচিত দৃশ্যের দেখা পেলাম গন্তব্য পর্যন্ত ।
হোটেল টিউলিপের লাউঞ্জের ঝর্নার সাথে মিশে আছে সুনীল সাগর
দুপুর ১২টায় গিয়ে পৌছালাম হোটেল রয়েল টিউলিপের রিসেপশনে। ব্যাগ ব্যাগেজ নিয়ে লাউঞ্জের সোফায় বসে আছি, সহ পর্যটক ডেস্কে কথা বলছে। অনেক সকালে উঠে রওনা দিয়েছি, চা খেতে পারি নি, প্লেনে নাস্তা দিয়েছিল, কিন্ত চা কফি ছিল না। অসহ্য যন্ত্রনায় মাথা ছিড়ে পরছিল, লাউঞ্জের এক পাশে দেখলাম চা /কফি স্ন্যাক্স বার, ভাবলাম এখানে এক কাপ চা খাই কিন্ত তাদের চায়ের দাম শুনেতো আমার আক্কেল গুড়ম। বললাম " গেটে ঢোকার সময় আমি বাইরে কতগুলো চা এর টং দোকান দেখে এসেছি, আমি ওখানে গিয়েই চা খাবো"। আমার কথা শুনে চমকে গিয়ে লোকটা জানালো তাদের চা নাকি ভীষন স্পেশাল, টং এর চা এর সাথে তুলনা করা ঠিক না!
সাগর সৈকত থেকে আমাদের হোটেল
যাই হোক এর মাঝেই আমার কর্তা মশাই এর ডাকাডাকি, কি ব্যপার ? গিয়ে শুনলাম দুপুর ২টায় রুম দেয়ার কথা থাকলেও তারা তখনি আমাদের রুম দিতে পারবে বলে জানিয়েছে। আর রুমে আছে কমপ্লিমেন্টারি চা, কফি, পানি ইত্যাদি। শুনে আমি তাড়াতাড়ি রুমে গেলাম বেল বয়ের সাথে , প্রথমেই আমার চোখ চলে গেল ইলেকট্রিক কেটলি সাথে চা কফির আনুসাঙ্গিক জিনিস পত্রে। তিনটা টি ব্যাগ দিয়ে কড়া করে এক কাপ চা খেয়ে বের হোলাম তাদের নিজস্ব বীচের দিকে।
স্বর্নালী ডাব ধরে আছে
নারিকেল বিথীর মাঝ দিয়ে বীচে যাবার রাস্তা। ছোট ছোট গাছগুলোতে স্বর্নালী ডাব ধরে আছে একেবারে হাতের নাগালে। গেট পেরিয়ে রাস্তার উলটো দিকে বীচ, তবে রাস্তার সমতল অনেকখানি জায়গা ইট বাধানো। তারপর সিড়ি নেমে গেছে সমুদ্র সৈকতে। এখন সুর্য্য মাথার উপর তাপ ছড়াচ্ছে, এ ছাড়া দুপুরের খাবার খাইনি। তাই তড়িঘরি ফিরে গেলাম রুমে বিকেলে আবার আসবো সেই প্রতিশ্রুতি দিয়ে।
এই বীচে ছাতা থাকলেও দৃষ্টিকে আটকে রাখেনি
লাবনী বীচে গত কয়েক বছর থেকে অসংখ্য পর্যটক আর সার সার ছাতার যন্ত্রনায় সমুদ্রের সেই বিশালতা চোখে পড়তো না। আর হকারের দৌরাত্ব তো আছেই। রয়েল টিউলিপের সংরক্ষিত বীচে সেই সব ঝামেলা না থাকায় চারটি দিন আমি মনের ভেতর আতিপাতি করে পুরনো সেই কক্সবাজারকে খুজে পেতে চেষ্টা করেছি।
লাবনী সৈকতের সেই ঝাউবন আজ বিলীন
মনে পড়ে অনেক বছর আগে একদিন আমরা তিন জোড়া সাগর প্রেমী মাত্র দুদিনের জন্য প্রথম গিয়েছিলাম কক্সবাজার। উঠেছি শহরের এক হোটেলে। বিকেল হতেই সাগর দর্শনে চলেছি, লাবনী বীচের কাছাকাছি আসতেই কানে ভেসে আসলো সাগরের উম্মত্ত গর্জন আর তার রূপ চোখে পড়লো হাতের বায়ে নিরিবিলি তিন চারটি ঝিনুকের দোকান পেরিয়ে আসার পর। জীবনে প্রথমবারের মত স্বচক্ষে দেখেছিলাম আদিগন্ত বিস্তৃত নীলাভ ধুসর এক আসল সমুদ্রকে। আভিভুত আমরা ছয় জন বিস্মাফারিত নয়নে তাকিয়ে দেখছি তার মোহনীয় রূপ। দৃপ্ত এক রাজকীয় ভঙ্গীমায় সাদা ফেনার মুকুট পরে একের পর এক ঢেউয়ের লহরী আছড়ে পরছে বেলাভুমিতে, আর সেই সাথে ফেলে যাচ্ছে নানা আঁকার আর নকশাঁর অজস্র ঝিনুক আর স্টার ফিশ। পরিস্কার নরম বালিতে হেটে বেড়ানো, খানিকটা পা ভেজানো আর পাশে ঘন ঝাউবন। কি অভুতপুর্ব সেইসব দৃশ্য আর মায়াময় পরিবেশের বর্ননা লিখে বোঝানো সম্ভব না।
সন্ধ্যার সাগরের ঢেউয়ের দোলনায়
সন্ধ্যের পর গিয়েছিলাম বার্মিজ মার্কেট বলে পরিচিত কিছু টিন শেড ঘরে। সনেকা মাখা কিছু বার্মিজ বিক্রেতা মেয়েদের কাছ থেকে কিনেছিলাম তাঁতে বোনা নকশী চাদর, হাঁঁড় দিয়ে তৈরী লবনদানী, কাঠের উপর সুক্ষ কারুকাজ করা ঘর সাজানোর জিনিস। সে সব সামান্য জিনিস নিয়ে কি উত্তেজনা আমাদের! কারটা বেশি সুন্দর কারটা ভালো হয়নি এই নিয়ে তর্ক। ঢাকায় ফিরে আসার পরও বহুদিন পর্যন্ত আমাদের মাঝে চলেছিল সাগরের সৌন্দর্য্য নিয়ে আলোচনা। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সেই রূপ আজও আমার মনের গভীরে গেথে আছে।
সাগরে মিশে গেছে খাল
তারপর আর একবার শিশু পুত্রকে নিয়ে পাঁঁচদিনের জন্য এসেছিলাম কক্সবাজার। সকাল হলেই নিরিবিলি লাবনী বীচে আমাদের ছেড়ে দিয়ে ওর বাবা চলে যেত তার কাজে। প্রথম দিন থেকেই তিন চারটি ঝিনুক কুড়ানো ছেলে মেয়ে ছিল আমাদের খেলার সাথী। তাদের সাথে শুরু হতো সেই জনমানব শুন্য সুদীর্ঘ সৈকতে ছোট ছোট ঢেউয়ের গা ছুঁয়ে ছুটোছুটি খেলা, বালুকাবেলায় তখনো পরে থাকতো কিছু কিছু ঝিনুক তাই কুড়াতাম মনের আনন্দে, ভালোগুলো রেখে ভাঙ্গাগুলো ছুড়ে দিতাম সাগরের বুকে। কখনো বা বালুতে বসে চলতো বালুর দুর্গ গড়া । দুপুর হলে আস্তে আস্তে পাহাড়ের উপর সার্কিট হাউজে ফিরে আসতাম। সেই শান্ত নিরিবিলি ঝাউগাছ ঘেরা সমুদ্র সৈকত কোথায় গেল সেই সব !
ঝাউবন
এরপর আমি চৌদ্দ থেকে পনের বার গিয়েছি টেকনাফ, সেন্ট মার্টিন মিলিয়ে কক্সবাজার, ভ্রমনে। আর প্রতিবারই বিষন্ন মনে দেখেছি লক্ষ পর্যটকের পদভারে দলিত মথিত সৈকতের মলিন থেকে মলিনতর রূপ। মাঝে মাঝে মনে হয় শুধু তার কাছ থেকে অঞ্জলি ভরে আমরা নিয়েই গিয়েছি,ফিরিয়ে দেইনি কিছুই। তার সেই ক্ষয়ে যাওয়া দেহ আর মলিন চেহারাকে ঘষে মেজে কিছুটা জেল্লা ফেরানোর অবকাশ দেইনা তাকে। বড় স্বার্থপর পর্যটক আমরা।
বঙ্গোপসাগর ও টিউলিপ হোটেল থেকে ২০ কিলোমিটার দক্ষিনে শাপলাপুর ও তার আশে পাশের কিছু ছবি রইলো যা আমার ফোন থেকে তোলা ।
টিউলিপের নিজস্ব সী বীচ
বাঁধানো সৈকত
একাকী গাছ
হোটেল রুম থেকে সাগর দেখা
হোটেলের পেছনে অগুনতি সুপারীর বন
শাপলাপুরের পথে ব্রীজ থেকে তোলা সাগর ও তার আশপাশ
রাস্তার পাশে বিস্তীর্ন মাঠ জুড়ে গরু মহিষের দল
মেরিন ড্রাইভ
গ্রাম ছাড়া ঐ রাঙ্গামাটির পথ কোথায় চলে গেছে কে জানে
সাগরের কোল ঘেষে জেলেদের অস্থায়ী বসতি
গুটিয়ে রাখা জাল
সাম্পান বানাচ্ছে সাগরে যাবার জন্য
রাতের যাত্রার জন্য প্রস্ততি
রাস্তার পাশে পানের বরজ
সেই চিরপরিচিত শুটকির বাজার,শাপলাপুর
কিনেছি এখান থেকে কিছু ছুরি শুটকি
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬
জুন বলেছেন: গুড মর্নিং বিজন রয়
তা পোষ্ট কি দেখেছেন
নাকি আরেকবার আসবেন বলে আশা করবো
শুভেচ্ছান্তে
২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৪
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: বাহ! অসাধারণ কিছু ছবি, আর বর্ণনার মুগ্ধতায় ঘুরে এলাম কক্সবাজার থেকে। আমি কখনো কক্সবাজার যাইনি। সামনে কখনো গেলে ইনশাআল্লাহ ব্লগে লিখবো।
হোটেল থেকে সাগরের ভিউ আর সাম্পান বানানোর ছবি দুটো বিশেষভাবে ভালো লেগেছে, আমি জানতাম না যে, সাম্পান দেখতে এমন হয়।
আপু জানেন একটা সমস্যা হয়ে গেছে, আপনার প্রশংসার পর থেকে ব্লগে কবিতা লিখতে পারছি না। মনে হয়, এই কবিতাটা কি ভালো না খারাপ, এই দোটানায়...
যাহোক, শুভকামনা, ভালো থাকবেন।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯
জুন বলেছেন: ব্লগার_প্রান্ত ,
আপনি বয়সে অনেক ছোট হলেও আপনার মন্তব্যগুলো কিন্ত দারুন প্রাজ্ঞ এবং সেই সাথে আন্তরিক ও মজাদারতো অবশ্যই
অবশ্যই আপনি কক্সবাজার ঘুরে এসে লিখবেন আমাদের জন্য । সাম্পান করে মাছ ধরুয়ার দল এসে হাজির হয়েছিল ভোলার চর ফ্যশন ঘাটে। সেখানে তাদের পত পত করে ওড়া কালো পতাকা লাগানো সাম্পান আর নির্ভয় তরুন জেলেদের দেখে মনে হয়েছিল পাইরেট অভ দ্যা ক্যারিবিয়ান ম্যুভির কোন চরিত্র
আপু জানেন একটা সমস্যা হয়ে গেছে, আপনার প্রশংসার পর থেকে ব্লগে কবিতা লিখতে পারছি না। মনে হয়, এই কবিতাটা কি ভালো না খারাপ, এই দোটানায়... এটা কি রকম কথা প্রান্ত !! আমিতো মনে করি আন্তরিক প্রশংসায় একটি মানুষ আরো এগিয়ে যাবার অনুপ্রেরনা পায় । না আপনি খুব শীঘ্রই আবার কবিতা নিয়ে হাজির হবেন
আপনার জন্য ও রইলো অনেক অনেক শুভেচ্ছা ।
৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপু, হোটেল রয়েল টিউলিপের ব্যাপারে আরেকটু বিস্তারিত বর্ণনা থাকলে ভালো হত। অগ্রীম বুকিং, কিভাবে যাওয়া, সুযোগসুবিধে, খরচাপাতি ইত্যাদির ব্যাপারে আরেকটু আলোকপাত করা যায় না? ক্ক্সবাজারে বেশ কয়েকবারই যাওয়া হয়েছে। কিন্তু কলাতলীর ভিড়বাট্টা এড়িয়ে এমন শান্ত আর নিরিবিলি পরিবেশে সমুদ্র দর্শন খুবই লোভনীয় লাগছে। ডিসেম্বরে যাওয়ার প্ল্যানও করে ফেলেছি। আপনার বর্ণনা শুনে ইনানীতে যাওয়াই স্থির করলাম। তাই একটু বিস্তারিত জানতে চাচ্ছি। আশা করি কষ্ট করে আরেকটু বিস্তারিত জানাবেন।
সুন্দর বর্ণনা আর অনেক সুন্দর ছবিগুলোর জন্য ধন্যবাদ।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬
জুন বলেছেন: সম্রাট ইজ বেষ্ট
সুন্দর বর্ণনা আর অনেক সুন্দর ছবিগুলোর জন্য ধন্যবাদ।
আন্তরিক মন্তব্যটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকেও ।
রয়েল টিউলিপে আমরা গিয়েছিলাম এসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার A H M Zaidi র সাথে আলাপ করে । ওনার সাথে কথা বললে আপনি সব কিছু জানতে পারবেন । প্রথম দিনের বুকিং মানি আপনাকে দিতে হবে এডভান্স, আমরা বিকাশে পাঠিয়েছিলাম । রুম ভাড়া আমরা যেখানে ছিলাম তার ভাড়া ওদের আস্কিং থাকে দশের উপর । তবে বিভিন্ন সময় প্রমোশন থাকায় অনেক সময় অনেক কম ভাড়া রাখে, যেমন আমরা দিয়েছিলাম সাত হাজার করে ।
আর কিছু জানতে চাইলে জিজ্ঞেস করবেন ।
শুভেচ্ছান্তে .।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৯
জুন বলেছেন:
এখানে ফোন নং আছে । আপনি যোগাযোগ করতে পারেন সম্রাট ।
৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
একটু আগে আপনার ব্লগবাড়িতে ঘুরতে গিয়েছিলাম নতুন 'ভ্রমণ বিষয়ক' লেখা পাওয়ার আশায়। দেখলাম একটু আগেই এই লেখাটি পোস্ট করেছেন। পড়ে মনে হলো নিজেই আপনার ভ্রমণ যাত্রী ছিলাম। কক্সবাজার কখনো যাওয়া হয়নি, এজন্য সী বীচও দেখিনি। যাওয়ার ইচ্ছা আছে।
আর, ছবিগুলো আমাকে সবচেয়ে মুগ্ধ করেছে। ভাল থাকুন সব সময়, আর দেশ-বিদেশে ভ্রমণ করুন।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯
জুন বলেছেন: আশা করছি এবার খুব শীঘ্রি আপনি আমাদের গৌরব সমুদ্র সৈকতে ঘুরে আসবেন কাউসার চৌধুরী । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩
রানা আমান বলেছেন: খুবই সুন্দর ।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ রানা আমান
৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ছবিগুলোতে অজস্র ভালো লাগা।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মাহমুদুর রহমান মন্তব্যের জন্য।
৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৪
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: কষ্ট করে সব জানানোর জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু। ভালো থাকবেন।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২
জুন বলেছেন: সম্রাট এটা তেমন কোন কষ্টকর কাজ নয় । আমার সামান্য তথ্যে আপনি উপকৃত হয়েছেন জেনে খুব ভালোলাগলো ।
আপনিও ভালো থাকবেন ।
৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩
মাকার মাহিতা বলেছেন: ভরপুর পোষ্ট। দারুন লেগেছে...!
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১
জুন বলেছেন: মাকার মাহিতা,
ছোট একটি মন্তব্যে আমার পোষ্টটিও ভরে উঠলো যেন ভালোলাগায় ।
অনেক ধন্যবাদ ।
৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮
অন্তরন্তর বলেছেন: আপু আপনার পোস্ট দেখে ভাল লাগল সেই সাথে কষ্ট লাগল এবার দেশে যাওয়ার পরও কক্সবাজার যেতে পারি নাই বলে। ওখানে গেলে আসলেই আমাদের মন হারিয়ে যায়, ফিরে আসতে ইচ্ছে করে না। আমার প্রথম যাওয়া ১৯৭৮ সালে। বেশি মানুষ ছিল না মনে হত নির্জন সমুদ্রপারে একা আছি।তারপর অনেকবার যাবার সৌভাগ্য হয়েছে। সেই পরিস্থিতি এখন আর নেই। দেশে গেলে আমার প্রথম ইচ্ছেই থাকে কক্সবাজার যাবার। আপনার পোস্ট মানেই অনেক সুন্দর করে গুছানো লিখা সাথে সুন্দর সুন্দর ছবি। শুভ কামনা রইল।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০০
জুন বলেছেন: অন্তরতর প্রথমেই জানাই খুব খুব খুশী হয়েছি আপনার আন্তরিক মন্তব্যটি পেয়ে । প্রথম দেখার পর থেকে নিশ্চয় অনেক পরিবর্তন দেখতে পেয়েছেন প্রিয় সাগর সৈকতকে ? আমি অবশ্য তারো অনেক পরে গিয়েও অনেক নিরিবিলি এবং পরিচ্ছন্ন এক সাগরের দেখা পেয়েছি । এখনকার মত মলিন বিদ্ধস্ত রূপ দেখিনি ।
আশাকরি আমাদের কর্তৃপক্ষ নজর দিবেন এই ব্যপারে । আমি বিদেশে দেখেছি তাদের মেরিন সংস্হা বেশ কয়েক মাসের জন্য পর্যটন ব্যবস্থা বন্ধ রাখে জীব বৈচিত্র ফিরিয়ে আনার জন্য ।
শুভেচ্ছা জানবেন নিরন্তর ।
১০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: সূর্যকে হাতে নিয়ে ছবি তুলেছেন! যদিও এটা একটা পুরাতন শিল্প।
শুটকির বাজারে নিজের সমউচ্চ-পরিমাণ শুটকি দেখে আপনার অনুভূতি কেমন ছিল?
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
জুন বলেছেন: হা হা হা তাজুল ইসলাম সূর্যকে হাতের তালুতে বন্দি করে তোলা ছবি একটা এপিক স্টাইল । আমি কোনবারই তুলিনি , তবে এবার সহপর্যটক একটা তুলেছে তার মোবাইলে । ঘরে ফিরলে আপনাকে পাঠাবো
শুটকীর বাজারটি একেবারেই গ্রামীন একটি বাজার ছিল । চিটাগাং এর বিখ্যাত রিয়াজুদ্দিন বিজারের মত ও নয় , কক্সবাজারের মত ও নয়। তবে এখানে ফ্রেস শুটকি কিনতে এসে মজাই লাগছিলো । মাছগুলো সত্যি কোন কোনটা যেন আমাকে ছাড়িয়ে যাচ্ছিল ।
অনেক ধন্যবাদ তাজুল ইসলাম মন্তব্যের জন্য । শুভকামনা রইলো ।
১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬
হাবিব বলেছেন: অসাধারন সব ছবি.................
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩২
জুন বলেছেন: হাবিব স্যার শুধু ছবিই দেখলেন
আর অং বং কতকিছু যে লিখলাম খাতায় তা কি স্যারের চোখ এড়িয়ে গেল
যাইহোক ছবিগুলো যে ভালোলেগেছে তার জন্য বিশাল এক ধন্যবাদ
আগামীতেও সাথে থাকবেন এই প্রত্যাশায় ।
১২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: কক্সবাজার যতবার'ই গিয়েছি; ততবার'ই ভালো লেগেছে।
আবারও আপনার ছবি ব্লগের মাধ্যমে খানিক কক্সবাজার ঘুরে দেখার স্বাদ পেলাম।
ছবি ব্লগ ভালো হয়েছে+++
শুভকামনা রইল আপু।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬
জুন বলেছেন: শাহরিয়ার কবির আমি যতবারই সাগরের টানে ছুটে গেছি ততবারই প্রিয় কক্সবাজারের দুর্দশা দেখে মন খারাপ হয়েছে । তারপরও যাই ভালোলাগার স্থান বলতেই কক্সবাজার আর সুন্দরবন দেখতে ।
সব সময় সাথে আছেন বলে খুব ভালোলাগে । আগামীতেও থাকবেন এই প্রত্যাশায়।
১৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১
ওমেরা বলেছেন: যেমন সুন্দর ছবি তেমনি বর্ণনা খুব খুব ভাল লাগল । শেয়ারের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু ।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সময় নিয়ে পোষ্টটি পড়ার জন্য ওমেরা
ভালো থাকবেন , শুভকামনা রইলো
১৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অনেক দিন পর আপুনি এবার দেশে ঘুরিয়ে আনলেন। চমৎকার বর্ণনায় সুন্দর সুন্দর সব ছবি দিয়ে মন ভরিয়ে দিয়েছেন।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬
জুন বলেছেন: তাইতো মনে হচ্ছে মাহমুদুর রহমান সুজন ! আসলেই অনেকদিন পর আমি প্রিয় স্বদেশ নিয়ে ছোট্ট একটি পোষ্ট দিলাম । যাই লিখি সাথে থাকেন, ভালোমন্দ বলেন এটাই আমার কাছে বিশাল পাওয়া ।
ভালো থাকবেন আর আগামী দিনেও সাথে থাকবেন এই প্রত্যাশায়
১৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১০
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
মেরিন ড্রাইভ আর ইনানী বিচের নীল সমুদ্রের মতোই নেচে নেচে গেছে লেখাটি । সাম্পানের নির্মান শৈলীর মতোই মনোমুগ্ধকর করে সাহিত্যাশ্রিত লেখাটি সুনীল সাগরের মতোই বিস্তীর্ণ মনে হলো । শুরু থেকে শেষতক এক নাগাঢ়ে পড়তে পড়তে মনে হলো গ্রামছাড়া ঐ রাঙামাটির পথ ধরেই যাচ্ছি .... যাচ্ছি ......
আবার কক্সবাজারের একাল - সেকাল নিয়ে সাম্পানের গলুইয়ের মতোই তীক্ষ্ণ আক্ষেপের দেখাও মিললো । এককালের সেই কলাতলী- লাবনী বীচের নির্জনতা মাখা কক্সবাজারের সেকালটা, মনে হয় বুকের কাছে আনকোরা পাঁচ টাকার নোটের মতো সযত্নে ভাজ করে রেখেছেন আপনি।
ছবি সহ পুরো লেখাটি প্রথম ছবিটার নান্দনিকতার মতোই । ভালো লাগলো ।
++++++++++++++++
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৩
জুন বলেছেন: আপনার কাব্যিক মন্তব্যটি পড়ে কাল থেকেই ভাবছি এর যোগ্য উত্তর কি হতে পারে আহমেদ জী এস! যাই লিখিনা কেন সেটা সেই যাকে বলে এক্কেবারে সাদামাটা গোছের কিছু একটা হবেই হবে।
সমুদ্রকে ভালোবাসি প্রচুর। বিশেষ করে কক্সবাজারকে। একদা কুমারী মেয়ের মতই অনাঘ্রাতা সমুদ্রকে দেখার সুযোগ পেলেই দৌড়ে দৌড়ে গিয়েছি। আমার কষ্ট পাই বর্তমানের মলিন রূপ দেখে।
তাই সেই পাচ টাকার নোটটি আজও সযতনে বুকে করে রেখেছি সত্যি বটে।
ভারী সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবা।
১৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৮
সুমন কর বলেছেন: পরিপাটি সুন্দর ভ্রমণ পোস্ট। ছবিগুলোও সুন্দর হয়েছে। শাপলাপুর যাওয়া হয়নি।
আমি এই বছর প্রথম গিয়েছিলাম সামুদ্রের কাছে। বাচ্চা ছোট (২ বছর, ২ মাস), তাকে ধরে রাখা যায় না.....শুধু জলে নেমে যেতে চায়। ঠান্ডা লাগার ভয়ে বেশি দিতেও চাইতাম না, তাই বিরাট সমস্যা !! ওকে নিয়ে বীচে বেশিক্ষণ থাকা দুস্কর !! তাই দৌড়ের উপর ছিলাম। ভালোই ঘোরা হয়েছে। সে বড় হলে আবার যাবো.........
পোস্টে ওখানকার একাল-সেকাল সম্পর্কে আপনার অনুভূতি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৮
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ সুমন কর । আপনার মন্তব্য না পেলে মনে হয় আমার লেখাটাই অপুর্ন থেকে যায়
শাপলাপুরের নাম আমরাও জানতাম না । কোথায় যাওয়া যায় ভাবছিলাম কলাতলীর দিকে না গিয়ে। হোটেলের এক কর্মচারী জানালো টেকনাফের দিকে শাপলাপুরের কথা। ব্যাটারীর গাড়ি করে সেই সুন্দর পীচ ঢালা রাস্তার জার্নিটাই ছিল অত্যন্ত আনন্দদায়ক ।
আমার ছেলেও বোধ হয় এমনি বছর দুই কি তিনেক ছিল। তবে ছেলে পানি ভয় পেত যার জন্য ছেড়ে দিয়ে সমস্যা হয়নি । আর সেই দীর্ঘ বীচে লোকজন বলতে আমরা দুজন আর তিন চারটি ছেলে মেয়ে ।
আশা করি আমাদের ভাগ্নেটা বড় হলে আবার নিয়ে যাবেন যাতে সে উপভোগ করতে পারে ।
শুভকামনা রইলো ------
১৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১০
রাজীব নুর বলেছেন: আমি গত বছর গিয়েছিলাম।
ছবি গুলো খুব সুন্দর হয়েছে।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৭
জুন বলেছেন: আমি প্রায় তিন বছর পর এবার গেলাম রাজীব নুর ।
আপনার মত ফটোগ্রাফারের প্রশংসা পেয়ে ভালোলাগছে
সুভেচ্ছান্তে
১৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২০
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: আহা কি যে মনে করিয়ে দিলেন ! আমার খুব পছন্দের জায়গা , হ্যাঁ একবার টিউলিপেও ছিলাম । সকালে বিচে যাওয়ার সময় ছোট মেয়েটিকে ওঠানো যাচ্ছিল না , কিন্তু আমরা তো সকালের প্রথম সময় যাব তাই আট বছরের মেয়েটিকে ঘুমে রেখে দরজা পান্স করে বিচে চলে গেলাম । কিন্তু আমরা ফিরে আসার পরে মেয়ের অনেক বকা খেলাম , কারন দরজা বন্ধ করার সাথে সাথে রুমের লাইট এবং এসি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল , তখন হাতে হাতে অত মোবাইলের সময় আসেনি ,আমাদের জানাই ছিল না এভাবে দরজা বন্ধ করা হলে লাইট ফ্যান দন্ধ হয়ে যায় , ভাজ্ঞিস অনেক ক্ষন দেরি করিনি ,নয়তো কি
যে হত ? আল্লাহ তালার অসীম কৃপায় ভালয় ভালয় ঘোরা ঘুরি শেষ ।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১১
জুন বলেছেন: আপনার মেয়ের কথা শুনে ভয়ই পেয়ে গেলাম দৃষ্টিসীমানা। এব্যপারে সবার সচেতন হওয়া জরুরী । এটা যে কারো বেলায়ই ঘটতে পারে। এমন হলে যেন জানালা খুলে দেয় ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
১৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৩
আখেনাটেন বলেছেন: কী চমৎকার করে বর্ণনা করেছেন!
দশ বছর আগের কক্সবাজার সৈকত আর এখনকার সৈকত চেনা মুশকিল। মানুষের পদভারে নূজ হয়ে গেছে মনে হয়। এভাবেই হয়ত একদিন অবশিষ্ট প্রাকৃতিক সৌন্দর্যটুকুও হারিয়ে যাবে। বিশেষ করে রোহিঙ্গারা যেভাবে ধেয়ে আসছে।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৭
জুন বলেছেন: দশ বছর আগের কক্সবাজার সৈকত আর এখনকার সৈকত চেনা মুশকিল। যথার্থই বলেছেন আখেনাটেন। আর কোন দেশের কথা জানি না তবে থাইল্যান্ডের মেরিন পার্ক এবং রিজার্ভ ফরেষ্ট ডিপার্টমেন্ট সমুদ্র সৈকতগুলোকে তাদের প্রান ও জীব বৈচিত্রকে ফিরিয়ে দেয়ার জন্য মাঝে মাঝে মাস কয়েকের জন্য বন্ধ করে রাখে । এটাকি আমাদের দেশে সম্ভব বলে মনে করেন আপনি ?
রোহিঙ্গাদের নিয়ে এখন জাতিসংঘ থেকে শুরু করে বিভিন্ন দাতা সংস্থার ব্যবসা চলছে । মনে হয় না তারা সহজে ফিরতে পারবে ।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আখেনাতেন ।
২০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ আপু !! বেশ বেশ , এবারে আমাদের পরিচিত সেই বালুকা বেলাতেই তুমি !!
চমৎকার করে সাজিয়েছ ছবি আর কথকতায়।
ভালো থাকার শুভ কামনা আপু।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
জুন বলেছেন: মনিরা হাতের ব্যাথায় এত কষ্ট পাচ্ছি তা বলার নয়। টুকটাক মন্তব্য করছি কিন্ত মনের মত হচ্ছে না। তেমনি তোমাদের মন্তব্যগুলোর জবাবও যথাযোগ্য মর্যাদায় আর সময়মত দিতে পারছি না।
পোষ্ট ভালোলাগা ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থেকো অনেক।
২১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:০৬
মলাসইলমুইনা বলেছেন: ছোট বেলায় সেটা ছিল আমাদের পতেঙ্গা-এখনো বলি।সেই একই সাগর ঘেঁষা কক্সবাজারকেও তাই বলতাম আমাদের কক্সবাজার! সেই ছোট বেলায় কক্সবাজার যাওয়া হয়েছে আমাদের অনেকবার। সেই ছোট বেলার কক্সবাজারের ছবি এখনো মনের ভেতর সাজিয়ে রেখেছি।ইউনিভার্সিটি পড়ার সময় আবার যখন গিয়েছি তখনি কক্সবাজারের সেই শান্ত নির্জনতা হারিয়ে যাচ্ছে ।এখনকার জনঅরণ্যের ফটোগুলো দেখলেতো কান্না আসে।
ইনানী বিচে আমি শেষ বার গিয়েছিলাম সেটাও অনেক আগে।তখন মেরিন ড্রাইভ হয়নি ।আমরা বিচ ঘেঁষে এসইউভি চালিয়ে গিয়েছিলাম আগে আগে রেকি করতে করতে গিয়েছিলো আর্মি।সেখানেও ইনানী বিচ সাগরের মতোই শান্ত চুপচাপ।আমি ভুলে গেছি একটা ঝর্ণা ছিল সেই বিচ ঘেসা রাস্তা দিয়ে যাবার পথে কোনো একটা জায়গায় বেশ উঁচু পাহাড় থেকে পড়া ঝর্ণা। মঈন আছে আমরা সেই ঝর্ণা তলায় দাঁড়িয়েছিলাম । কি ঠাণ্ডা পানি ! গায়ে পড়তেই নর্থপলের মতো ঠান্ডা লাগলো ।সেই ঝর্ণাটা আছে এখনো?
আপনার ফটোগুলো দেখে সেই হারানো কক্সবাজারের কথা মনে হলো।ইনানী বিচের শান্ত নীল সাগরের ফটোগুলোতেও সেই পুরোনো ইনানী বিচকেই যেন দেখলাম। আপনার হোটেলের ফটো দেখে খুবই আধুনিক ধাঁচের মনে হলো ।ভালো লেগেছে ইনানী বিচে এতো সুন্দর হোটেল দেখে। হোটেল থেকে তোলা সাগরের ফটোগুলো খুব সুন্দর এসেছে। এলবাম থেকে অনেক আগের কক্সবাজার আর ইনানি বিচে তোলা কিছু ফটো দিতে ইচ্ছে করছিলো।কিন্তু সেগুলো আপনার ফটোগুলোর মতো এতো সুন্দর হবে না।আপনার লেখার সৌন্দর্য নষ্ট করতে ইচ্ছে করছে না।তাই দিলাম না।
অনেক স্মৃতিমাখা কক্সবাজার আর ইনানী বিচের স্মৃতি মনে করিয়ে দেবার জন্য একটা বড় ধন্যবাদ।খুব ভালো লাগার সাথে পড়লাম আপনার এই লেখাটা।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০১
জুন বলেছেন: প্রিয় মলাসইলমুনা,
হাতের ব্যথায় যথা সময়ে যথাযথভাবে কারো মন্তব্যেরই জবাব দিতে পারছিনা। আন্তরিক লজ্জিত আমি।
জী হ্যা ছোটবেলায় সেটা আমাদেরও পতেংগা ছিল। একদম পিচ্চিবেলায় সীতাকুণ্ডে কয়েক বছর থাকার সুত্রে সীতাকুন্ডের কোল ঘেষে সেই সৈকত ছিল আমাদের। এখন সেই সীতাকুন্ডের শান্ত নিরিবিলি গ্রাম ভাংগা জাহাজে যেন দগদগে ঘা এর রূপ ধারন করেছে। বড় কষ্ট হয় এসব দেখলে। আবার ভাবি এতে হয়তো কিছু লোকের কাজের সংস্থান হচ্ছে। তারপর ও অনুভুতিটা আসে হাউ দ্যা গ্রীন ওয়াজ মাই ভ্যালীর নায়কের মতই।৷
আর সেই আপনার ভুলে যাওয়া ঝর্নার নামটি তো আমি আপনার পোষ্টেই দিয়ে এসেছি। আপাতত কয়েক বছর মনে থাকবে তাই না? এখন অবশ্য সেখানে বড্ড হট্টগোল।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সবসময় সাথে থাকার জন্য। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এই প্রত্যাশায়
২২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপু ,
পোস্টটা কখন যে চোখের আড়ালে গেল টের পেলাম না। বেশি পড়ার সুযোগ পেলাম না, ছবিগুলো অসাধারণ লাগলো। তবে বেলাভূমিতে পিচ্চিদের সঙ্গে নিয়ে আপনাদের বালির সৌধ বানানোর মজাটাই কিন্তু আলাদা । সেন্ট মার্টিন আমাকেও টানে, সুযোগ পেলে একবার ঘুরে আসব। বরাবরের মত করে আপনার এই পোস্টটিও অত্যন্ত মনমুগ্ধকর। +++++
শুভকামনা ভালবাসা প্রিয় আপুকে ।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৬
জুন বলেছেন: পদাতিক চৌধুরী,
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো। আপনাদের পুরীতে আমি যে দুবার গিয়েছি সেই দুবারই আপনাদের বিখ্যাত বালু শিল্পীর অসাধারন বালুর শিল্প দ্রখে এসেছি সৈকতে। আপনি অবশ্যই ধ্বংস হয়ে যাবার আগেই সেন্ট মার্টিনে ঘুরে যাবেন।
আপনার প্রশংসা পেয়ে খুব ভালোলাগলো। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছান্তে।
২৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪
সামিয়া বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৫
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সামিয়া
২৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩
করুণাধারা বলেছেন: কক্সবাজার আর সেন্টমার্টিনে কয়েকবার গেছি, কিন্তু ইনানী কখনো যাওয়া হয়নি। এই দারুন সুন্দর ছবিগুলো দেখে ইচ্ছা হচ্ছে যাবার। দেখি যাওয়া হয় নাকি। মিস্টার জায়েদীর ফোন নাম্বার নোট করে রাখলাম, অনেক ধন্যবাদ নাম্বারটা দেবার জন্য।
এই পোস্টটির জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জুন। ইনানী বীচের কথা অন্যদের থেকে আগেও শুনেছি, কিন্তু ছবিগুলো দেখে বুঝতে পারছি কতটা সুন্দর!!
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
জুন বলেছেন: দেরীতে উত্তর দিচ্ছি হাতে ব্যথার জন্য। আশাকরি করুনাধারা আমার কষ্টটি বুঝতে সক্ষম হবেন তার করুনাময় অন্তরের মাধ্যমে।
ইনানী বেশ সুন্দর নিরিবিলি আছে তবে আগে যেমন একদম জনশুন্য ছিল তেমন নয়। ঘুরে আসতে পারেন এই শীতেই। মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো। আপনার অত্যন্ত সুন্দর পোষ্টগুলো পড়েছি কিন্ত হাতের ব্যথায় মন্তব্য করতে কষ্ট হচ্ছে বলে আস্তে আস্তে সবার লেখায় ঘুরে আসছি। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছান্তে
২৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
নীলপরি বলেছেন: বরাবরের মতোই সুন্দর পোষ্ট । ছবি আর লেখা দুটোই ভালো লাগলো । ++
শুভকামনা
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৭
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নীলপরি লেখাটি পড়া ও মন্তব্যএর জন্য।
২৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৪
লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার ছবি ব্লগ দেখছি । ভালো লাগল বরাবরের মতন।
শুটকির বাজার দেখে ভালো লাগল। শুটকি খুব প্রিয় আমার।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
জুন বলেছেন: আমিও অনেকদিন পর লাবনীকে আমার ব্লগে দেখে ভীষণ খুশি হয়েছি। আশা করছি এর পর থেকে ব্লগে নিয়মিত দেখতে পাবো। আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
২৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫৬
রাকু হাসান বলেছেন:
বেশ কয়েক দিন পর কাঁচা বাজার থেকে ফিরলো কবি । ঝাউবন বিলীন হয়েছে কেন ,দুর্যোগ? নাকি কেটে ফেলছে?কিছু জানলে জানাবেন দয়া করে । সুনীল সাগরের ছবিটি খুব ভালো লাগলো।সবকিছু এতই ভালো হয়েছে যে একটি কাল্পনিক ভ্রমণ করে ফেললাম আমি । ।ভালই তো চায়ের দামে শরবত পেলুম
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪০
জুন বলেছেন: রাকু হাসান,
অনেকবার করেই আপনার মজার মন্তব্যটা পড়েছি কিন্ত উত্তর দিতে দেরী হলো তার জন্য আমার হাতের ব্যথাটাই দায়ী ৷ যাইহোক আপনিও আরো অনেকের দোয়ায় কাচা বাজার শেষ করে খিচুড়ি রেধে খাওয়াও শেষ
আমাদের দেশে নদীর ভাংগন ব্যতীত খুব কম জিনিসই নিজে নিজে বিলীন হয় মানুষের হাত ছাড়া ( দীর্ঘশ্বাসের ইমো হপে এই ঝাউবনের বেশিরভাগ তেমন ভাবেই হয়েছে। আমাদের দেশের মাথামোটা বিশেষজ্ঞদের ধারনা কিছু করতে হলে প্রথমেই সব গাছ কেটে ফেলতে হবে।
কাল্পনিক ভ্রমন করলেন আমার লেখায় তবে গাইডের ফি টা যদি কল্পনায় দিতেন রাকু হাদান
সাথে থাকবেন সামনের দিনগুলোতেও সেই প্রত্যাশায়
২৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৯
অলিভিয়া আভা বলেছেন: খুবই চমৎকার সমুদ্র সৈকত ব্লগ। সাগর আমার খুব ভালো লাগে। যারা সমুদ্রে যায় তাঁদের মন বিশাল হয়। তারা নিজের সংকীর্ণতাকে সাগরে বিসর্জন দিয়ে অর্জন করে নেয় সাগরের বিশালতা। কেউ কেউ আবার নিজের বুকেই ধারণ করে নিয়ে আসে এক মহাসাগর।
ভালো লেগেছে সামুদ্রিক ব্লগ। ভালো থাকুন
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১০
জুন বলেছেন: অলিভিয়া আভা ,
আপনার কাছে আমার একটাই প্রশ্ন সেটা হলো এত সুন্দর এত আন্তরিক মন্তব্য কি করে করেন তা আগে বলেন একটু ? আপনার লেখনীতেই বোঝা যায় আপনার মনটিও বিশাল সাগরের মত । নাহলে কি অন্যকেও বিশাল সাগরমনা ভাবা যায় বলুন !
আর লজ্জিত জবাব দিতে দেরী করার জন্য । ডান হাতের কবজিতে দারুন ব্যথা । কাজ করতে কষ্ট হয় ।
ভালো থাকুন আর সাথেই থাকুন । কোথায় কোথায় যে হারিয়ে যান ! শুভেচ্ছান্তে
২৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৭
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
অনেকদিন পর ভ্রমণ গল্প নিয়ে এসেছেন । তাও দেশের অন্যতম সৌন্দর্য্য নিয়ে । আগের মত নেই সেই সৌন্দর্য্য, আপনার এই হতাশা খারাপ লাগলো ।
ছবিগুলো চমৎকার । লেখনীগুণ বরাবরের মতই মুগ্ধ করলো ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৪
জুন বলেছেন: জী কথাকেথি বেশ অনেকদিন পরেই আমার দেশে ঘুর ঘুর হলো । এর আগেতো খিচুরি রান্না করে খেতে ব্যস্ত ছিলাম সব্বাইকে নিয়ে
সত্যি আপনিও যদি তুলনা করেন আপনিও কষ্ট পাবেন । লেখার প্রশংসা এক কবির কাছ থেকে এ এক বিশাল পাওনা অনেক ভালো থাকুন । শুভকামনা রইলো
৩০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভীষণ ভালোলাগে এমন স্থানগুলো দেখলে। শাপলাপুরের বেশীর ভাগ মানুষই পুরোনো রোহিঙ্গা। দুইবার টেকনাফ টু কক্সবাজার হাটার সময় এদের সাথে যথেষ্ট সময় কাটানোর অভিজ্ঞতা আছে আমার। কঠোর সংগ্রামী জীবন এদের।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮
জুন বলেছেন: শাপলাপুরের মানুষরা বার্মার রাখাইন থেকে এসেছে এটা জানা ছিলনা সাদা মনের মানুষ । আপনার মন্তব্যে জানা হলো অনেককিছু । ভালো থাকবেন আর সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়
৩১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১০
জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ ! খুবই চমৎকার পোষ্ট জুন আপু।
আপনার সমুদ্রগ্রামী সাম্পান, টিউলিপ থেকে নীল জলের রাশি- ঝাউ বন সবকিছুই ভালো লাগলো।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন সর্বদা
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০
জুন বলেছেন: ভালোলাগার কথা জেনে আমারো অনেক অনেক ভালোলাগলো জাহিদ অনিক ।
আর হ্যা আপনার পোষ্টে গিয়ে নাম সংশোধন করে এসেছি, আশি করি দেখবেন
৩২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কিছুটা দেখলাম । এখন আমার এখানে রাত দুটো । ঘুমে চোখ ডুলু ডুলু । পরে আবার এসে ভাল করে দেখব ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩
জুন বলেছেন: না না ডঃ এম আলী এত রাত জেগে আমার এই ফালতু পোষ্ট পড়ার কোন দরকার নেই । এসব দেখবেন অলস সময়ে আপনার মন্তব্যের প্রত্যাশায় থাকলাম । অনেক অনেক ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ---
৩৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৩
প্রামানিক বলেছেন: প্রথম গিয়েছিলাম ১৯৮৫তে এর পর গিয়েছিলাম ১৯৯৮তে এর পর আর যাওয়া হয় নাই। আপনার দেয়া ছবি দেখে খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ জুন আপা।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৭
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই
৩৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: টিপটপ, সাজানো সিম্পল ভ্রমন কাহিনী। পড়তে পড়তে মনে হল এ যেনো গুছিয়ে কুঁচি দিয়ে সুতী তাঁতের শাড়ী পড়া চঞ্চলা কোন বধূর কর্ম ব্যস্ততা দেখলাম। খুব ভালো লাগল।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
জুন বলেছেন: অনেক অনেকদিন পর নীল-দর্পন খুব ভালোলাগলো দেখে !! ভালো ছিলেন তো ? আমার একটু সমস্যার জন্য সময়মত উত্তর দিতে পারি নি তার জন্য অত্যন্ত লজ্জিত আমি । পোষ্টটি ভালোলাগার জন্য অনেক ভালোলাগা রইলো ।
শুভেচ্ছান্তে
৩৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত সৃষ্টিকর্তার সুনিপুন সৃষ্টি । সবুজ পাহাড়, বিশাল বালুকাচর, দীর্ঘ সিবিচের মধ্যে মাঝে মাঝে নুড়ি পাথরের সঙ্গে নীল-সাদা সাগরের ঢেউয়ের মিশ্রণে এক বিস্ময়কর দৃশ্য । এজন্যই তো এটা দেশ-বিদেশের পর্যটকদেরকে কাছে টানে । নয়নাভিরাম এ বিচের মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্য মন ভরিয়ে দেয়, অভিভূত করে। বিশ্বের দীর্ঘতম নান্দনিক সমুদ্র সৈকত ভ্রমণে অন্য রকম আনন্দ-উৎফুল্লতা এনে দেয়। এই বিচে বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে প্রকৃতি নিজ খেয়ালে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রেখেছে অসংখ্য দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান সম্পদরাশী যথা উখিয়া সন্নিহিত ইনানী বীচে ছড়িয়ে থাকা কোরাল। ওসব কোরালের রহস্যময় অবস্থান অবলোকন করতে করতে এই বিচে অনেকটা সময় কাটানো যায়। বঙ্গোপসাগরের বেশ গভীরে বিশাল আকারের কোরালের অবস্থান। এসব কোরালের সঙ্গে সাগরের ঢেউয়ের মিতালী, স্বচ্ছ জলরাশির নয়নাভিরাম দৃশ্য মাঝে মাঝেই চোখে পড়ে নীল সাদা ঢেউয়ের অবিরাম মাখামাখি ।
বিচ ধরে টেকনাফের দিকে একটু এগিয়ে গেলেই দেখা যাবে পাহাড়ের নীচে রহস্যময় কানা রাজার গুহা বা ট্যানেল। পৃথিবীর দীর্ঘতম বেলাভূমি কক্সবাজার থেকে টেকনাফ বিচের উখিয়ার এই ইনানি বীচ দেখতে সাধারণ দর্শনার্থী- ভিআইপি টুরিস্টদের ভিড় সব সময়। পর্যটকরা কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিনের চেয়ে ইনানী বিচে অবকাশ যাপন ও দর্শনে অধিকতর সময় ব্যয় করে থাকেন। এখানকার স্বচ্ছ নীলাভ পানি, সেন্টমার্টিনের মতো অসংখ্য কোরালের ছড়াছড়ি দেখে পর্যটকরা বেশি আনন্দ উপভোগ করে থাকেন। এখানে পরিশ্রান্ত প্রকৃতি দর্শনে বেশ আনন্দ পাওয়া যায় ।
যাহোক আমাদের ব্লগের ইবনে বতুতা সময় সুযোগ পেলেই সেই দুর প্রাচ্য হতে হলিডেতে ছুটে এসে ছোটাছুটি করে স্মৃতির এলবাম ভরতে ফটোসেশন করে তুলে ধরা সূর্যাস্ত দর্শনের চিত্র মন ভরিয়ে দেয়। মাছ ধরার নৌকা ও সমুদ্রগামী সাম্পানের দৃশ্য , পাশের সবুজ শ্যামল বনের চিরাচরিত চিত্র, পাহাড়ের সুবজ গাছ-গাছালি, বিচের কাছে দোকানে মনলোভা সুটকী মাছের ছড়াছড়ি, আরো অনেক চিত্র সুন্দরভাবে উঠে এসেছে ব্লগটিতে । মহাসড়কের ছবিটাও সুন্দর লেগেছে । পর্যটকদের আবাসিক সুবিধার জন্য হোটেল-মোটেলসহ ফাইভ স্টার মানের বিশেষ করে রয়েল টিউলিপের ছবি ও বিবরন ভাল লেগেছে, ছোট ছোট নারকেল গাছের স্বর্নালি ডাব দেখে তো জীবে জ্ল এসে গেল । মনে হয় হাত বাড়িয়ে পেড়ে ডাবের জল পান করি , ইস কতদিন তাজা ডাবের পানি পান করা হয়ে উঠেনি, । যাহোক, লেখাটিতে সমুদ্র বিচ সন্নিহিত ঘন সবুজ ঝাওবনের যে করুন চিত্র ফুটে উঠেছে তাতে বিচটির সৌন্দর্য হানির আসংকায় কল্পনায় খাওয়া ডাবের পানি পেটের ভিতর গুল্লুর গাল্লুর করতেছে!! নারকেল গাছের স্বর্নালী ডাবগুলিও যেন ভয়ে ম্রিয়মান হয়ে যাচ্ছে অবিবেচকদের হাতের নাগালের মধ্যে থাকায় তাদের অনাগত দুর্গতির কথা ভেবে ।
ভাল থাকুন এ কামনা রইল । যাবার বেলায় পোষ্টটি প্রিয়তে গেল ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৫
জুন বলেছেন: কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত সৃষ্টিকর্তার সুনিপুন সৃষ্টি । এর উপর আর কিছু বলার থাকতে পারে না ডঃ এম আলী । তারপর কষ্ট হয় যখন এই সব মহা মুল্যবান আল্লাহর দান আমরা যথাযথ হেফাজত করতে পারি না । আমার মনে হয় আমাদের দেশের উপকুলে গড়ে ওঠা সুন্দর বন পেলে অনেক দেশই অনেক কিছু দিতে রাজী হবে। কিন্ত এর মুল্য আমরা বুঝি না ।
ছবি আর কথা সব কিছু মিলেই আপনার ভালোলেগেছে জেনে অনেক অনেক ভালো লাগলো ।
আপনি এখন কেমন আছেন ? সুস্থ্য তো ?
ভালো থাকুন সব সময় এই দোয়া করি ।
শুভেচ্ছান্তে ।
৩৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৪
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
খিচুড়িতে লবন একটু কম থাকলেও সুস্বাদু ছিলো!
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৮
জুন বলেছেন: বলেন কি এত লবন দিলাম তাও কম
দাড়ান এবার লবনের বয়মটাই উপুর করে ঢেলে দিলাম।
তবে স্বাদ খারাপ হয়নি এটাই স্বান্তনা কথাকেথি
আরেকবার আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছান্তে -----
৩৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫২
জুন বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার
৩৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বিগত দু বছর আপনি পোষ্ট করেছেন আর তা আমার চোঁখে পড়েনি এমনটা হয়নি।কিন্তু মনে করতে পারছি না এই পোষ্টটি কি ভাবে আমার চোঁখ এড়িয়ে গেল!তবে কিছু দিন মন খারাপ ছিল একটা বিষয়ে তাই ব্লগে একটু কম আসা হয়েছে।তখন হয়তো মিস করে গেছি পোষ্টটি।
পোষ্টের প্রশংসা তো সবাই করেই দিয়েছে আমি আর কি বলব।শুধু এতটুকু বলতে পারি,আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে আমার কক্সবাজার ভ্রমন হয়ে গেল।
খুব ইচ্ছে থাকা সত্তেও কখও কক্সবাজার যাওয়া হয়নি।সমূদ্র সৈকত বলতে ছোট বেলায় চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সীবিচ আর বড় হয়ে কুয়াকাটা সমূদ্র সৈকত দেখেছি।সমূদ্রেস সামনে দাড়ালে এক অদ্ভুদ অনুভুতি তৈরী হয় আমার সেটা বুঝিয়ে বলা সম্ভব না।পাহাড় আর সমূদ্র আমাকে খুব টানে।
খুব ছোট থাকতে তখন ক্লাস থ্রীতে পড়ি একবার বান্দরবনে গিয়েছিলাম সে সময় থেকেই পাহাড়ের প্রেমে পড়ে যায়।তখনকার অনেক স্মৃতিই মনের মাঝে গেথে আছে।এক সময় আমার শখ ছিল পাহাড়ের পাদদেশে আমার ছোট্ট একটা বাড়ি থাকবে।
বড় হয়ে যখন সিলেটে গিয়ে ভারতের মেঘালয়ের পাহাড় গুলো দেখেছিলাম তখন নতুন করে আবার পাহাড়ের প্রেমে পড়ে যায়।যতদিন আমি ওখানে ছিলাম প্রতিটি দিন আমি অবাক হয়ে দূরের পাহাড়ে চোঁখ রাখতাম।পাহাড় দেখে কেমন ঘোর লাগা কাজ করত।ওখানে যারা বসবাস করে তাদেরকে সবচেয়ে সুখি মানুষ বলে মনে হত।তবে একটা বিষয় খেয়াল করে দেখেছি ওখানকার স্থানীয় মানুষ গুলো মনে হয় কখনও ভুল করেও পাহাড়ের দিকে চোঁখ রাখে না।
পোষ্টে ছবি গুলো খুব সুন্দর হয়েছে।মেরিন ড্রাইভ সত্যি অসাধারন একটা রাস্তা মনে হয় আমার কাছে।
আমি কোনদিন গেলে একটা পোষ্ট করব।তবে সেটা কখনও আপানার মত এত সুন্দর পোষ্ট হবে না।
আর আপনার হাতের ব্যাথা কি কমেছে?মহান আল্লাহর কাছে আপনার সুস্থতা কামনা করছি।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪
জুন বলেছেন: আমিও সেজন্য একটু অবাকই হয়েছি মোস্তফা সোহেল । মনে হয় আলোচিত পাতায় না আসা একটি সম্ভাব্য কারন আপনার চোখে না পরার জন্য। তাছাড়া তেমন একটি মানসম্মত লেখা না তার জন্য এই অবস্থা
আমার পোষ্টের মাধ্যমে ভ্রমন তো হলো তারপর ও আমি আশা করবো আপনি সামনা সামনি দেখে আসবেন সাগরকে । সেই বিশাল নীল সমুদ্রের সামনে দাড়ালে নিজেকে কি ক্ষুদ্রই না অনুভব করবেন বিশ্বে।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো । আমার পোষ্ট পড়ার জন্য যে অপেক্ষা করেন জেনে ভীষন ভালোলাগলো । আপনিও ভালো থাকুন সেই দোয়া রইলো ।
৩৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১
নজসু বলেছেন:
এই রকম ছবি দেখলে মনটা কেমন যেন উদাস হয়ে যায়।
কোথায় যেন একটা শুন্যতা তৈরি হয়।
আপনার সম্প্রতি ছবি ব্লগে কমেন্ট করতে পারলাম না।
ঐ ছবি ব্লগটার
প্রথম ছবি দুটো স্বপ্ন বিলাসীদের জন্য।
কাশ ফুলের ছবিটা মন বিলাসীদের জন্য।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৪
জুন বলেছেন: আমার ঐ ব্লগ পোষ্টটি পরীক্ষামুলক ভাবে পোষ্ট করেছিলাম । কমেন্ট ব্লক ছিল এখন ঠিক আছে ।
আপনার অসাধারন মন্তব্যে আন্তরিক ধন্যবাদ । সাথে থাকবেন এই প্রত্যাশায়
৪০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: গত বছরের অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে আমরা দুই বন্ধু সস্ত্রীক গিয়েছিলাম কক্সবাজারের ইনানী তে, উঠেছিলাম রয়াল টিউলিপেই। ছিলেম যাওয়া আসা মিলে মোট তিন দিন। স্মৃতিগুলো এখনো তাই তরতাজা।
হোটেল কক্ষ থেকে তোলা সাগরের ভিউটাই সবচেয়ে ভাল এসেছে। স্বর্ণালী ডাবগুলো আমাদের সময়ও স্বর্ণালী ছিল, এবং হাতের নাগালের মধ্যেই। হোটেলের পেছনের শুপারী বনটাও দেখেছিলাম মহেশখালি থেকে ফেরার সময়, হোটেলের পেছনের গেইট দিয়ে প্রবেশ করেছিলাম বলে।
গ্রাম ছাড়া ঐ রাঙামাটির পথ কোথায় চলে গেছে কে জানে - ছবি ও শিরোনাম, উভয়ই সাধারণ, তবুও মনে রেখাপাত করে গেলো!
চমৎকার এ স্মৃতি জাগানিয়া পোস্টে প্লাস রেখে গেলাম। + +
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯
জুন বলেছেন: আপনার ঘুরে আসার ঠিক এক বছর পরেই ঐ একই জায়গায় আমরাও ঘুরে আসলাম দেখছি
আমরা যা যা দেখেছি আপনারাও তাই দেখেছেন জেনে মজা লাগলো । মহেশখালী আমরা গিয়েছিলাম কয়েক বছর আগে । তাও তিনদিন যেতে হয়েছিল । কক্সবাজার ফিশারী ঘাটের পিছন থেকে ট্রলারে করে গিয়েছিলাম। সেটা নিয়ে হায়রে আমার মন মাতানো দেশ নামে একটা পোষ্টও দিয়েছিলাম দুই পর্বের মনে হয়।
আপনার দারুন একটি মন্তব্য সাথে প্লাস এর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।
৪১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৫
খায়রুল আহসান বলেছেন:
আমার দেখা হোটেলের পেছনের সেই শুপারী বন টা....
মাগরিব নামাযের পর, হোটেল কক্ষ থেকে দেখা....
ভাটায় আটকে পড়া এক সাম্পানওয়ালা....
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩
জুন বলেছেন: ওহ দারুন আপনার ছবিগুলো। সুপারী বাগানতো আপনার ক্যমেরায় অসাধারন রূপ ধারন করেছে দেখছি !
আটকে পরা সাম্পানওয়ালা নিশ্চয় মনে মনে গাইছে "ওরে নীল দরিয়া, আমায় দে রে দে ছাড়িয়া ---"
এত সুন্দর ছবিগুলো নিজের কাছে না রেখে গত বছরেইতো আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারতেন খায়রুল আহসান ! যাক আমার পোষ্টের কল্যানে আপনার অল্প কিছু ছবিও দেখা হলো
আরেকবার আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন । ভালো থাকুন সাথে সুস্থ থাকুন এই কামনায় --''
৪২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: আহমেদ জী এস, সুমন কর এর মন্তব্য এবং আপনার প্রতিমন্তব্য ভাল লেগেছে। নীল-দর্পণ এবং ডঃ এম এ আলী এর টাও।
মলাসইলমুইনা তো ইতস্ততঃ করতে করতে শেষ পর্যন্ত আর তার ছবিগুলো দিলেনই না। কিন্তু আমি তো সাহস করে দিয়ে ফেললাম, জানিনা এতে আপনার পোস্টের সৌ্ন্দর্য নষ্ট হয়েছে কিনা! সেই ঝর্ণাটা আছে এখনো? - উনি কি মহেশখালির ঝর্নার কথা বলছেন?
যারা সমুদ্রে যায় তাঁদের মন বিশাল হয়। তারা নিজের সংকীর্ণতাকে সাগরে বিসর্জন দিয়ে অর্জন করে নেয় সাগরের বিশালতা। কেউ কেউ আবার নিজের বুকেই ধারণ করে নিয়ে আসে এক মহাসাগর। - এমন চমৎকার একটা পর্যবেক্ষণের জন্য (২৮ নং) অলিভিয়া আভা কে ধন্যবাদ।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪
জুন বলেছেন: খায়রুল আহসান ,
আপনাকে আজ একটি কথা না বলে পারছিই না, কিছু মনে করবেন না এই আশা করেই লিখছি । সেটা হলো আপনি যেমন সবার মন্তব্যের শেষে এসে আপনার ধারনাটি জানিয়ে যান, সবার মন্তব্যগুলো সম্পর্কেও সুন্দর মতামত দেন । কিন্ত আমার দুঃখ লাগে আপনি যে এত সুন্দর মন্তব্য করেন সেটা তো তখন আর কেউ দেখে না। যার যার মন্তব্যের উত্তর দেখে যাবার পর আর তো কেউ আসে না পুরনো পোষ্টে, একাকী দেখি কেবল আমি । এটা কি ঠিক ?
আপনার ছবিগুলো তো অসাধারন সুন্দর হয়েছে। প্রিয় সহ ব্লগার মলাসইলমুনা যে কোথায় হারিয়ে গেল তার আর দেখাই মেলে না।
না উনি মহেশখালির ঝর্নার কথা বলেনি । উনি বলেছেন হিমছড়ি ঝর্নার কথা ।
অলিভিয়া আভার মন্তব্যটি সত্যি অসাধারন ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আরেকবার এসেছেন বলে ।
৪৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মাহের ইসলাম বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে।
আপনার সাবলীল লেখায় মুগ্ধ না হয়ে পারছি না।
তিনটা টি ব্যাগের চা কেমন হতে পারে, ভাবছি।
আপনার হোটেল থেকে বের হলেই রাস্তায় ডাবের সারি নিয়ে বসে থাকে কিছু তরুনদের পাওয়ার কথা।
হয়ত, ডাব আপনার তেমন পছন্দ নয়, তাই উল্লেখ করেননি।
আপনার লেখার একজন ভক্ত হয়ে গেলাম।
অনেক অনেক ভালো লাগা আর শুভ কামনা রইল।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২১
জুন বলেছেন: মাহের ইসলাম ,
আপনার প্রানবন্ত মন্তব্যে আমিও দারুনভাবে উজ্জীবিত হোলাম । ছবির কথা বলেছেন, আমার মনে হয়না তেমন মনের মত করে তুলতে পেরেছি । তাছাড়া মোবাইলে তোলা ।
তিনটি টি ব্যাগের চা দারুন ছিল ।
আপনার হোটেল থেকে বের হলেই রাস্তায় ডাবের সারি নিয়ে বসে থাকে কিছু তরুনদের পাওয়ার কথা।
অবশ্যই পেয়েছি এবং প্রতিবারই হোটেলে আসা যাওয়ার পথে ডাব খেতাম । আমি প্রায়ই ডাব খাই কোন ধরনের সফট ড্রিংক্সের বদলে । ছবিতে দেখেন সেদিনও আমি ডাব নিয়ে বসেছি পাতায়া সমুদ্র সৈকতে ।
আপনার মত একজন অসাধারন ভ্রমন লেখক আমার ভক্ত হলো জেনে কিযে খুশী লাগছে বলার মত নয়
আপনার জন্যও রইলো অনেক অনেক শুভকামনা ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০১
বিজন রয় বলেছেন: গুডমর্নিং জুন আপা!