নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক অনেক দিন পর ব্লগ লিখতে বসলাম। গতকাল আমার প্রিয় কাকুর দেশে এসে পৌছালাম। এখন আছি নিউইয়র্কে। এরপরের গন্তব্য ন্যাশভিল তারপর টরেন্টো তারপর সাস্কাচুয়ান, তারপর ইনশাআল্লাহ ঢাকা। এত লম্বা জার্নি করে বাচবো কি না সন্দেহ
আমার দেবরের বাসার চারিদিকের ছবি। ক্যাপশন দিলাম না। আশাকরি আপনারা নিজ গুনে বুঝে নিবেন
১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৮
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২৪
রানার ব্লগ বলেছেন: অনেক দিন পর আপনার উপস্থিতি আমাকে আসস্ত্ব করলো যে আপনি ভালো আছেন। ছবি গুলা সুন্দর।
১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১১
জুন বলেছেন: আস্বস্ত তো করলো কিন্ত একবার কি আমার জন্য হারানো বিজ্ঞপ্তি দিছেন রানার ব্লগ
এত লম্বা জার্নি করে খুব একটা সুবিধাজনক অবস্থায় নেই। তারপর ও ভালো আছি। তবে নিজ মাতৃভূমিতে না ফেরা পর্যন্ত শান্তি নেই। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।
৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২৭
ইসিয়াক বলেছেন: খুব সুন্দর।
১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১২
জুন বলেছেন: হ্যা ওর বাসা ও চারপাশটা খুবই সুন্দর ইসিয়াক
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৮
শাহ আজিজ বলেছেন: বাহ চমৎকার । ভাল সময় কাটুক জুন ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৮
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শাহ আজিজ ভাই।
৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ। কিন্তু আপনার কাগু তো আবার ব্যান হয়ে বসে আছেন। ওয়েলকাম ব্যাক।
১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩১
জুন বলেছেন: কি বলেন গোফরান!! আমার কাকুকে কেউ শান্তিতে থাকতে দিলো না
তাড়াহুড়ো করে দেয়া ছবিগুলো মাত্রই তুলেছি। ভালো লাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৩
ডার্ক ম্যান বলেছেন: লেডি বতুতা, আশা করি ভালো আছেন।
দেশে ফেরার সময় অবশ্যই চকলেট আর শ্যাম্পেন নিয়ে আসবেন।
১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৩
জুন বলেছেন: হায় ডার্কম্যান শ্যাম্পেন আর চকোলেট তো খুব সামান্য জিনিস। আপনি আবার ভাবুন তারপর জানান
৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ছবিগুলো ভালো লেগেছে, এই গরমে আর দেশে এসে কি করবেন, থাকেন ওই দেশে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৬
জুন বলেছেন: গরমের কথা আমার ভাইও জানালো জ্যাক স্মিথ। যাই হোক তারপরও আমার নিজের দেশ। ইমিগ্রেন্ট ভিসায় এসে এখানে যাই দেখি তাই মনে হয় আমার না, এমনকি সামনে একটা পতাকা দুলছে সেটাও আমার না
ভালো থাকুন সব সময়।
৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৮
রানার ব্লগ বলেছেন: আমার জন্য ডার্ক চকলেট আর শ্যাম্পনের খালি বোতল আনবেন। ফ্রীজে পানি রাখার জন্য।
১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৩
জুন বলেছেন: ভালো বলেছেন রানা খালি বোতল
এটা বেশ দামী একটা জিনিস, অবশ্যই আনা যায়
৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১০
শেরজা তপন বলেছেন: বড় সৌন্দর্য!
তা ছেলেকে কি কি রান্না করে খাওয়ালেন আর ছেলে মাকে কোথায় কোথায় ঘোরাল- সেই গল্প কই?
নাকি পাটরানী হয়ে বসে ছেলেকে শুধু হুকুম করেছেন? আপনি যে জাঁদরেল মা!!
আমেরিকা নিয়ে আপনার অনেক অনেক লেখা চাই। মিস করছি অনেক দিন।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
জুন বলেছেন: ছেলেকে কি কি রান্না করে খাওয়ালাম আরেহ শেরজা আমি তো পরশু দিন মাত্র আমেরিকার স্বর্গরাজ্যে পদধুলি দিলাম। গতকাল যখন আপনাদের ইনডাইরেক্টলি কাকুকে জানান দেয়ার জন্য একটা যেন তেন প্রশ্নফাঁস জেনারেশন এর মত পোস্ট দিলাম। তবে আফসুস আপনিও প্রফাজের মত একটা কমেন্ট করলেন যাউকগা আমার হয়ে মিরর আপনার উত্তর দিয়েছে তার জন্য মিররকে একগুচ্ছ ধৈন্যাপাতা আপনি ঠিকই ধরেছেন শেরজা ২৪ ঘন্টার এই দীর্ঘ বিমান যাত্রা শেষে আমি এখন পাটরানীই, তবে সাথে একটু জেটল্যাগ
হা হা হা একটু পা টানাটানি করলাম আর কি, আশাকরি কিছু মনে করবেন না
অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন। সাথে আমেরিকান স্পেশাল শুভেচ্ছা
১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেকদিন পর চন্দ্রোদয় হলো!
আশাকরি এতদিনে জেটল্যাগ কাটিয়ে উঠেছেন। তা আপনার কাকু’র সাথে কি দেখা হয়েছে ইতোমধ্যে? আশাকরি, দেখা হলে সময়টা মন্দ কাটবে না।
কবে নাগাদ ফিরবেন দেশে? আমরাও আসছি শীঘ্রই, ইন শা আল্লাহ! কাকতালীয় যদিও, আমাদের আইটিনেরারিও হবে ঢাকা--নিউইয়র্ক-টরন্টো--রিজাইনা (সাচকাচুয়ান)--ঢাকা।
এখন থেকে আগামী কয়েকমাস ধরে কয়েকদফা ভ্রমণকাহিনী ও ছবিব্লগ পেতে থাকবো, এমনটা তো নিশ্চয়ই ধরে নিতেই পারি।
আপনার ভ্রমণ নিরাপদ, আনন্দময় এবং স্বস্তিদায়ক হোক! ফেরার সময় মনোকষ্ট যথাসম্ভব কম হোক! সে সময়টার কথা মনে হলে যাওয়ার ইচ্ছেটা অনেকটা হ্রাস পায়।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৮
জুন বলেছেন: চন্দ্রোদয় হতে দেরী হলো দেখেও তো ব্লগের পাতায় একটা হারানো বিজ্ঞপ্তি দিলেন্না খায়রুল আহসান
আর আমরাতো মাত্র দুদিন আগে এসেছি মানে ১৪ এপ্রিল আর পোস্ট দিয়েছি ১৫। এতদিন হলো কি করে! যাক তবুও গতকাল দুপুর থেকে ঝিমুনি ভাবটা চলে গেছে তিন চার মগ খাটি বাংগালী স্টাইলের ঘন চা খেয়ে।
আমার আইটেনারিটা হবে ঢাকা - নিউইয়র্ক - ন্যাশভিল - নিউইয়র্ক - টরেন্টো - সাস্কাচুয়ান - টরেন্টো - নিউইয়র্ক - ঢাকা
আপনি তো ফিরে আসার সময় এর কথা বলেছেন, আর আমি তো আসার আগের দিনও টিকিট ক্যান্সেলের কথা বলেছি ট্রাভেল এজেন্টকে। দুবাই এয়ারপোর্টে বোর্ডিং লাউঞ্জে বসে দুই বুড়ো বুড়ী আর না এগুনোর কথাই ভাবছিলাম।
দোয়া করবেন যেন খুব শীঘ্রই সহিসালামত ঢাকা ফিরতে পারি। আপনাদের ভ্রমনও আনন্দময় হোক এই প্রত্যাশা থাকলো।
১১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৪০
কাছের-মানুষ বলেছেন: চমৎকার। নিউইয়র্কের ওয়েদার এখন খুব সুন্দর থাকার কথা। আপনার ছেলে-তো বোধ হয় টরেন্টো থাকে?
আপনার প্রিয় কাকু এখন জেলে আছে! এখনো ছাড়া পায়নি বোধ হয়!
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
জুন বলেছেন: সত্যি সুন্দর ওয়েদার কাছের মানুষ। মিঠে রোদ, গাছে কাঠবিড়ালি তিড়িং বিড়িং করে উঠছে নামছে, পেছনের সবুজ লনে নানা জাতের পাখির সাথে খরগোশও ঘাস খাচ্ছে। ভালোই লাগছে তবে দুদিন হলো এসেছি মাত্র তারপরও দেশের জন্য আমার পেট পুরছে মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
কাকুর জেলের কথা শুনে খুব খারাপ লাগছে, আমি আসলাম আর উনি জেলে এবার আবার কি করলো কাকু!!
১২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৫:৫৯
মিরোরডডল বলেছেন:
শেরজা তপন বলেছেন:
তা ছেলেকে কি কি রান্না করে খাওয়ালেন আর ছেলে মাকে কোথায় কোথায় ঘোরাল- সেই গল্প কই?
পোষ্টের আগের দিন মাত্র আসলো।
জুনাপুর তিন লাইনের পোষ্ট, সেটাও কি শেরজা পড়েনি?
শেরজার অস্থিরতা দিন দিন বাড়ছে কিন্তু!
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬
জুন বলেছেন: শেরজার কথা শুনে মানে মন্তব্য পড়ে আমার মনে শুধু দুক্ষ আর দুক্ষ মিরর। আমাদের এত প্রিয় একজন তারপর ও আমাদের লেখাগুলো ঠিকমতো পড়ে না। এমনকি দুই লাইনের লেখাও না। আর আমি কি না ছাগলের মত তার বিশাল বিশাল রচনাগুলোও পড়ি
অস্থিরতা এখন দ্বিতীয় পর্যায়ে মনে হয় মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ মিরর, সাথে থাকুন সব সময়
১৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:০১
কামাল১৮ বলেছেন: ভ্রমন নিরাপদ ও আনন্দদায়ক হোক।শীত এখন কম।গাছে গাছে চেরি ফুলের কলি এসেছে।চারি দিকে বসন্তের হাতছানি।ঠিক সময়ে আসছেন।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
জুন বলেছেন: খুব সুন্দর চারিদিকে কামাল ১৮। গাছে নতুন নতুন পাতা গজাচ্ছে, চেরী গাছে ফুল ফুটেছে যার ছবিই তো দিলাম ব্যাক ইয়ার্ডের। লোকজন কুকুর নিয়ে হাটতে বেড়িয়েচজে মিঠে রোদে। আমি ঘরে বসে বসে আপনাদের মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছি অনেক অনেক ভালো থাকুন, সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।
১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:২৩
মিরোরডডল বলেছেন:
জুনাপু, এই পোষ্ট রাশ করে দিয়েছো, তারপরও ভালোই হয়েছে।
ফুলের ছবিগুলো খুব সুন্দর।
take your time.
আস্তে ধীরে গুছিয়ে ভালোভাবে পোষ্ট দিও।
মজার ভ্রমন কাহিনী এবং অনেক অনেক ছবি ব্লগের অপেক্ষায় থাকলাম।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩২
জুন বলেছেন: অবশ্যই সময় নিয়ে পোস্ট দিবো মিরর কিন্ত কিছু প্রতিবন্ধকতা আছে। যেমন ফোনে ছবি এডিট বা ইনসার্ট করা একটু মুশকিল। পাশে থেকো বরাবরের মতই মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ তোমাকে
১৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৭:৪৫
অগ্নিবেশ বলেছেন:
গতবছর কাকুর দেশে গেছিলাম, ন্যাশভিলে গেলে এইখানে আসেন ভালো লাগবে। সুরা এবং সঙ্গীতপ্রিয় হলে ত কোনো কথাই নেই।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪
জুন বলেছেন: তাই নাকি অগ্নিবেশ! তা কাকুর সাথে কি দেখা হইছিল নাকি ন্যাশভিলে টেইলর সুইফটের গান শুনেই চলে আসছেন!! দেখা যাক সুরা পান না করলেও গান শুনতে আপত্তি নেই কখনো
১৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
আমেরিকার পূর্বদিকে আপনার পদার্পনের নমুনা দেখিয়া আপনাকে সাদর সম্ভাষণ জানাইতে আমেরিকার পশ্চিম প্রান্ত হইতে ছুটিয়া আসিতে হৈলো।
ম্বাগতম।
ছবিগুলোতে ফাঁকি দিয়াছেন! একটু কষ্ট করিয়া ক্যাপশান দিলে কতোখানি এনার্জী খরচ হৈতো ?
ভালো কাটুক আমেরিকার দিনগুলি।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
জুন বলেছেন: আমেরিকার পশ্চিম প্রান্ত তো বিরাট এলাকা তা কোন জায়গা থেকে আসলেন একটু বলেন দেখি
মোবাইলে ক্যাপশান দিতে গেলে অনেক খাটুনি হয় বুঝেন্না ক্যান
যখন ঢাকা ফিরে শায়মার মত সাজুগুজু করে একখানা পোস্ট দিবো তখন ক্যাপশন ট্যাপশন সব দিবো
আপনার দিনগুলোও ভালো কাটুক
১৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩৫
শেরজা তপন বলেছেন: মিরোরআপু বলেছেন, জুনাপুর তিন লাইনের পোষ্ট, সেটাও কি শেরজা পড়েনি? B:-)
শেরজার অস্থিরতা দিন দিন বাড়ছে কিন্তু!
এই তিনলাইনেই উনি ঢাকা ফের ফিরে আসার গল্প করেছেন- এবং এত বড় জার্নি করে উনি বাচবেন কি না সে সেটা নিয়ে টেনশনে আছেন। আপুর ছেলে যে টরেন্টোতে থাকে সেটা আমি জানতাম না, আমি ভেবেছিলাম সব ঘোরাঘুরি শেষ করে এখন তিনি বিদায়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। যাই হোক আমার অস্থিরতা আছে সেটা ঠিক তবে তাঁর লেখাতেও তালগোল পাকানো ব্যাপার আছে।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪
জুন বলেছেন: লেকছি গতকাল নিউইয়র্ক এসে পৌছালাম, এর পরের গন্তব্য ন্যাশভিল, টরেন্টো ব্লা ব্লা ব্লা। এর মধ্যে আমার ফিরে আসার কথা কি ভাবে উদ্ধার করলেন ছেলেকে সামোভার থেকে চা ঢেলে নানা পদের রুটি আর পেলমেনি খাইয়ে আসলাম শেরজা
আমার লেখাতে কোন তালগোল পাকানো নেই যাকে বলে এক্কেবারে সোজা সরল সহজ শেরজা
আরেক বার এসে ভুল ভাংগানোর চেষ্টা করেছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে রাজী নই প্রিয় ব্লগারকে
১৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: প্রিয় কাকুর দেশের শুভ সকাল আপু !
ঘুম থেকে উঠুন, সেহেরী খাবার সময় হয়েছে উঠে সেহেরী খান থুক্কু ( গত এক মাস মসজিদের এই আহবান শুনে শুনে ভুলে গেছিলাম) ব্লগে আমাদের দেখা দেন।
চমৎকার ছবি সব ছবি আপু , আশা করছি জম্পেশ একটা ভ্রমণ আপডেট পাবো।
ঈদ মোবারক এবং শুভ নববর্ষ।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭
জুন বলেছেন: দোয়া করেন যেন সহি সালামতে দেশে ফিরে একটা বিশাল ভ্রমণ কাহিনী লিখতে পারি তাতে আবার শায়মার মত সাজুগুজু করে ২০/২৫ টা ছবি
আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাকে।
১৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০১
শায়মা বলেছেন: দেবরের বাড়ির চারপাশে দেখি কেবল ফুল আর ফুল!!
আপুনি কাগু মামু চাচু যে যেখানে আছে সেখানে কারু সাথেই দেখা না করে ফিরবেনা। সবাইকে দাওয়াৎ দাও। তারপর ছবি তুলে আমাদেরকে পাঠাও!
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২০
জুন বলেছেন: হ্যা শায়মা আমার দেবরের বাসার চারিপাশে ওর লাগানো হরেক রকম ফুলের বাগান। কিন্ত অন্য রকম বাগান এখনো দেখা হয় নি
আছি তো দুই মাস, আপ্রাণ চেষ্টা করবো সব কাকু মামুদের সাথে দেখা করার জন্য, তবে কথা হলো আমি চাইলেই কি আর হবে
তোমার অস্ট্রেলিয়া ভ্রমনে সাজুগুজু করা ছবি দেখে মুগ্ধ আর মুগ্ধ। আফসুস আমি এমন করে ছবি তোলার সুযোগ পেলাম না
২০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৮
শেরজা তপন বলেছেন: দুনিয়ার ছাগলেরা শুধু বড় বড় লেখা পড়ে তাহলে -আফসোস!!!! আমার লেখা তাহলে সেইসব ছাগলদের জন্য শুধু ...
শেরজার অস্থিরতা এখন দ্বিতীয় পর্যায়ে মনে হয় ~ তৃতীয় পর্যায়ে গিয়ে কি হবে বলে মনে হয়?
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
জুন বলেছেন: আমি তো শুধু বড় বড় লেখা খুটিয়ে খুটিয়ে পড়ি আর ফাকে ফাকে কাঠাল পাতা চিবাই মানুষের তো একলাইন লেখা পড়ারও সময় নাই, কাঠাল পাতা খাওয়ারও সময় নাই ( গোফরান কই)
তৃতীয় পর্যায়ে গেলে পুরাই আউলাঝাউলা
ধন্যবাদ ধন্যবাদ ধন্যবাদ এতবার আসার জন্য।
২১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৫:০৫
শ্রাবণধারা বলেছেন: অনকেদিন পরে আপনার পোস্ট দেখে ভালো লাগলো। ছবিগুলো অনেক সুন্দর।
আর উত্তর আমেরিকায় আপনাকে স্বাগতম।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে অনেক ভালো লাগলো শ্রাবণধারা। উত্তর আমেরিকায় যাবো কি! এইমাত্র ছেলে জানালো আবার তুষার ঝড় হচ্ছে আর তা তিন দিন চলবে
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে
২২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৭:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আপনার কাকু, দেবর আর আমার শ্যালক শালিকাদের দেশ ,
বেশির ভাগ আত্মিয় শ্যলক শালিকারাই আছে নিউ ইয়র্কে ।
সেসাথে প্রিয় সামুর অনেক সুপ্রিয় ভাই বোন সেখানে আছেন।
আপনার সুবাদে তাঁদের সকলের প্রতি রইল বাংলা নববর্ষের
শুভেচ্ছা ।
ছবি সুন্দর হয়েছে । আমিরিকা ধনী দেশ, তারা
প্রকৃতিকে সাজিয়ে গুছিয়ে নিয়েছে সুন্দর করে ।
সুন্দর ফুল , মিঠা ফল , সুন্দর নরনারী, ঘরবাড়ী
সাকি সুরা , সকলই মনোহর, দেখতে দেখতে
কেটে যাবে আপনার প্রহর ।
ছবি দেখে ভাল লাগল, এখনো মাটির উপরে
খাম্বায় তার দিয়ে বিদ্যুতের নেটওয়ার্ক তারা
ব্যবহার করে।এমনতর আরো কিছু ছবি দিলে আমাদের
প্রিয় শহড় ঢাকাকে এদিক দিয়ে কিছুটা তাদের মতন
ভেবে অনেকটা স্বস্তি পাওয়া যাবে !!
আমিরিকায় ভ্রমন আনন্দদায়ক হোক ।
শুভেচ্ছা রইল
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
জুন বলেছেন: আসেন একবার শ্যলক শালিকা দেখতে সেই সাথে মোলাকাত হোক এখানকার সব সামু ভাই বোনদের সাথে।
আমাদের দেশের পল্লী বিদ্যুতের খুটির মত কাঠের খুটিতে তার দেখে আমিও অবাক হয়েছি।
মাত্র তো ৩/৪ দিন হলো আসলাম, গতকাল গিয়েছিলাম ওর বাসার পাশে আটলান্টিকে সুর্যাস্ত দেখতে। ঠান্ডা পরেছিল বেশ। যাইহোক উপভোগই করেছি ভালো মতন।
দোয়া করবেন যেন ভালো ভাবে দেশে ফিরতে পারি আলী ভাই।
২৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বোঝা যাচ্ছে ব্যস্ত আছেন। শুধু হাজিরা দিয়ে গেলেন। যাক। ছবিগুলো প্রাণবন্ত।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪
জুন বলেছেন: জী আপনি একদম সত্য কথা বলেছেন সাধু। আসলেই হাজিরা
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
২৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
শায়মা বলেছেন: কেনো সুযোগ পাবে না!! এখুনি সাজুগুজু করে ছবি তুলে দিতে বলো ভাইয়াকে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:১৪
জুন বলেছেন: ভাইয়া ছবি তুলে দিলেতো ভালোই হতো শায়মা তা তোমার আফগান প্রিন্সেসের ছবিগুলো কি আমাদের ভাইয়া তুলেছে?
২৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫১
করুণাধারা বলেছেন: এইতো! ছবি ব্লগ হো তো এ্যায়সা, উপরের ছবিকি মতো!! গাছপালা ফুল ফলের চাইতে এমন ছবি ঢের ভালো।
শায়মা মনে হয় এজন্যই গরমের সময় অস্ট্রেলিয়া যায়, যাতে সাজুগুজু ঠিকমতো করে ছবি তোলা যায়!
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৯
জুন বলেছেন: ঢের ভালো তো বললে করুনাধারা কিন্ত লাভ কি শায়মার মত না গলার মালা / ঝালর দেখা গেল, না মাথার মুকুট! সবই তো জ্যাকেটের অতল গহ্বরে :'(
আসুক গরম কাল মানে এখানে সামার যাকে বলে তখন দেখা যাবে কার কত গয়নাগাটি আর কার কেমন সাজুগুজু অবশ্য আমিতো শায়মার মত অপ্সরা না তাই কম্পিটিশনে নামার আগেই ফেইল
মজা আর আন্তরিক সাথে প্রানবন্ত চমৎকার একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রইলো
২৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:০০
শায়মা বলেছেন: হা হা হা করুনাধারা আপুনি ঠিক ঠিক!!!
এই কারনেই শীতকাল আমার বড়ই অপছন্দের। এত থুন্দল থুন্দল জামা কাপড় যদি নাই দেখা যায় তো কেমনে হবে!!!!!
তবে জুনআপুনি তুমি কেমন শীত কাতুরে সেটা খুব ভালো বুঝা যাচ্ছে তোমার ছবি জড়োসড়ো অবস্থা দেখেই! হা হা
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৪
জুন বলেছেন: শীত কাতুরে মানে আমার দেবর বলেই নাই সেই অতলান্তিক এর বুক ছুয়ে আসা বাতাস কি পরিমাণ ঠান্ডা নিয়ে আসছে। আমি তো খালি এই জ্যাকেটটাই পরেছি, সাথে একটা পাতলা প্লাজো আমার চিল্লাপাল্লায় সে শুধু বলছে "ভাবী অনলি ৬২ ডিগ্রি"। বাসায় আসার পর তার বউ বকা দিছে
আমারও শীত না পছন্দ শায়মা
ওর বাসার পেছনের লনে তিন চারটি খরগোশ কাঠবিড়ালি ঘুর ঘুর করছে। কিন্ত ঠান্ডার ভয়ে আমি নীচে নামিই না
আরেক বার এসেছো তার জন্য অনেক ভালো লাগছে
২৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৭
শায়মা বলেছেন: গয়নাগাটি কম্পিটিশন দিলে তুমি কেনো আমার আশে পাশে সবাই ফেইল আপুনি!!!!!!!!! হা হা হা সত্যিই কিন্তু আমার আত্মীয় স্বজনেরা কোথাও বেড়াতে গেলে বাসার নীচে এসে আমাকে বলে হলুদ রঙ পাথরের ঐ গয়নাটা পাঠিয়ে দাওতো? সবুজ রঙের ঐ মালাটা বেগুনি রঙের চুড়িটা। হা হা কসম খোদার! কারণ যে কোনো জামার সাথেই পরার মতন সকল গয়নাগাটিই আমার মজুদে আছে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:১৬
জুন বলেছেন: ভালোই তো, তাহলে আর নিজে গয়না কিনে যাকাত দিতে যাই কেন! এখন থেকে তোমার বাসার নীচ থেকে হাক দিলেই তো হবে এই সুফিয়া তোমার আপুর থেকে হীরার হার, পান্নার দুল আর রুবি বসানো চুড় এনে দাও, আমি পার্টিতে যাবো কাল
২৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৩
শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি সেই কানের দাগ আর হীরার দুল!!!
সেই হাসাহাসি মানে ফান করে বলেছিলাম সেটা নিয়েও ভাইয়া দেখেছিলাম লিখেছে একদিন। হা হা হা ভাইয়া সবই পড়ে আর রেগে মেগে টং হয়ে ওঠে। তবে তারপরেও ভদ্রলোক আছে ভাইয়াটা কাকুর মত নহে মোটেও।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৩
জুন বলেছেন: হা হা হা শায়মা আমি আমার দেবরের গার্ডেনে বসে গতকাল অন্য আরেকটা গার্ডেনের কথা ভাবছিলাম কারন বল তো এখন উনাদের কোটে, দেখা গেল আমার কাকু আর উনি বসে বসে আমার ছাল ছাড়াচ্ছেন
অবশ্য আমার কাকু অনেক ভালো
২৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৯
শায়মা বলেছেন: আপুনি তুমি অবশ্যই তোমার কাকুর বাসায় যাবেই!!!!!!
গার্ডনে বসে ছবি তুলবে। সেই ছবি চাই !
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৩৭
জুন বলেছেন: কাকুর ১৬ পাউন্ড ওজন কমে গেছে তাই এখন দেখা করতে চাইছে না। আমি যদি এখানে সেটেল করি ( যা করার আপাতত কোন ইচ্ছে নেই) তবে একদিন অবশ্যই দেখা করবো ব্যানানা বা ম্যাংগো গার্ডেনে বসে
৩০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৭
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমি অতি সাধারণ মানুষ তাই সামান্য জিনিস চাইছি
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৪০
জুন বলেছেন: শ্যাম্পেন সামান্য জিনিস ওহ ডার্কম্যান তবে আপনি অসামান্য জিনিস চাইলে যে কি হতো
৩১| ০২ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: বাহ, বাসার চারপাশটা খুব সুন্দর।
০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:১৭
জুন বলেছেন: আসলেও সুন্দর আমি তুমি আমরা।
প্রচুর ফুল ফলের গাছ সাথে পাখি, খরগোশ আর কাঠবিড়ালি
৩২| ২১ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমিও তো দিন দশেক হলো আপনার কাকুর দেশে বেড়াতে এসেছি। আপনি কি এখনও এখানে আছেন, নাকি সাস্কাটুনে?
পোস্টে দেয়া আপনার ছবিগুলো খুব সুন্দর! আমিও প্রতিদিন হাঁটতে হাঁটতে অনেক গাছপালা, ফুল ফলের ছবি তুলে চলেছি। কিন্তু আপনার এই উৎকৃষ্ট মানের ছবিগুলো দেখে আর সেগুলো পোস্ট করার সাহস পাচ্ছি না।
২২ শে মে, ২০২৪ ভোর ৫:০৯
জুন বলেছেন: আমিও তো দিন দশেক হলো আপনার কাকুর দেশে বেড়াতে এসেছি।
তাই নাকি! এখনো কি নিউইয়র্কে? আমি ৭ই মে ন্যাশভিল এসেছি, আছি আরও হয়তো সপ্তাহ খানেক, আমার গ্রীন কার্ড হাতে আসা তক। তবে এ মাসের লাস্ট উইকে নিউইয়র্ক ফেরার আশা রাখি। তখন না হয় সবাই মিলে কাকুর সাথে একটা ছোট খাটো ব্লগার সন্মেলন হবে
কিন্তু নিউইয়র্ক ফিরেই টরেন্টো চলে যাবো, তারপর সাস্কাচুয়ান হয়ে ঢাকা। এ যাত্রা মনে হয় কাকুর সাথে দেখাই হবে না
আসলে আমরা দুজনেই এত হোম সিক হয়ে পরেছি যে বলার নয়। সবার এত আদর আপ্যায়ন, খানাপিনা, প্রকৃতি, সৌন্দর্য কিছুই ভালো লাগছেনা।
আপনি কতদিন থাকছেন? আপনার ভ্রমণ নিরাপদ হোক এই প্রত্যাশা রইলো।
৩৩| ২৩ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: "তখন না হয় সবাই মিলে কাকুর সাথে একটা ছোট খাটো ব্লগার সন্মেলন হবে" - সে আশায় গুড়েবালি! কারণ আপনি যেদিন নিউ ইয়র্কে ফিরে এসেছেন, বোধকরি সেদিনই আমি (৩০ মে ২৪) নিউ ইয়র্ক ত্যাগ করে কানাডার রিজাইনা শহরে চলে এসেছি।
আপনি এখন কোন আকাশের নীচে আছেন? ন্যাশভিল, নিউ ইয়র্ক, সাস্কাতুন না ঢাকার?
২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:১৭
জুন বলেছেন: আমি এখন ঢাকায়, ৪ঠা জুন চলে এসেছি অনেককে মনক্ষুন্ন করে। কানাডাও যাইনি, তাই ছেলের সাথে দেখাও হয় নি। এমনকি গ্রীন কার্ড নেয়ার জন্য তিন দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করি নি খায়রুল আহসান। আসলে আমরা ভীষণ ভাবে হোমসিক হয়ে পরেছিলাম। নিজের দেশে এখন শান্তিতে বসবাস করছি ৬ জুন থেকে।
ব্লগার সন্মেলন আর হলো কই
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুন্দর