![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানবতার গান গাইবো! মানবতার প্রতিধ্বনি উচ্চারিত করবো!!!
ফেরেশতা জিব্রাইলসহ (আ.) এক দল ফেরেশতার সাথে সাক্ষাৎ এবং নামাজ পড়েছেন বলে দাবি করেছেন সৌদি আরবের এক ইমাম। আছির প্রদেশের খামিশ মুশায়াত শহরের প্রধান ইমাম আহমেদ আল হাওয়াশি এমন দাবি করেছেন।
তার দাবি, রমজানে জিব্রাইল আর কয়েকজন ফেরেশতা মসজিদে তার ইমামমিতে তারাবি নামাজ আদায় করেছেন।
ইমাম আরো বলেছেন, নামাজ শেষে তিনি ফেরেশতাদের আসসালামু আলাইকুম বলে সম্ভাষণ জানান এবং হাতের সাথে মুসাফাহা (করমর্দন) করেন।
এই খবর সোস্যাল মিডিয়ার ছড়িয়ে পড়ার পর টনক নড়েছে সর্বোচ্চ প্রশাসনের। আছির রাজ্যের আমির প্রিন্স ফয়সাল বিন খালিদ জ্যেষ্ঠ আলেমদের নিয়ে একটি কমিটি করে ইমামের বিষয়ে তদন্ত করার নির্দেশ দেন।
পরে সরকারের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, লাইলাতুল কদর শেষ রমজানের কোনো এক বেজোড় রাতেই পড়ে। ওই ইমামের দাবি অনুযায়ী সেই মহিমান্বিত রাত্রি ২৯ রমজানেই পড়ে এমন কোনো বাধ্যবাধতা নেই।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, কমিটি শেষ পর্যন্ত ইমাম আল হাওয়াশিকে বিষয়টি বুঝাতে সক্ষম হয়েছে। একই তিনি অঙ্গীকার করেছেন, ভবিষ্যতে এমন কোনো বক্তব্যের পুনরাবৃত্তি করবেন না।
ওই ইমামের বিচ্যুতি সম্পর্কেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
তবে আল হাওয়াশি জোর দিয়ে বলেছেন, ফেরেশতাদের সাথে সাক্ষাতের বিষয়টি সঠিক আছে। তার সাথে জিব্রাইল ও আরো কয়েকজন ফেরেশতার সাক্ষাৎ হয়েছে, তিনি তাদের সাথে মুসাফাহা করেছেন। আর ইসলামে ফেরেশতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ অনুমতি আছে।
প্রমাণ হিসেবে তিনি উল্লেখ, রাসুলের (সা.) সাথে সাক্ষাৎ করতে আসা জিব্রাইলকে তার সহচররা (সাহাবী) সম্ভাষণ জানাতেন।
২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সব আরবেরাই মিথ্যুক
৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১৮
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কি যে জামানা চলে আসলো! ক'দিন পরে কেউ বলবে সে নবুয়্যত লাভ করছে! ফাইজলামির একটা সীমা থাকা দরকার
৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৪১
ছায়াপথের যাত্রী বলেছেন: আরব দি সুপেরিওর মুসলিম বলে কথা !!!
ফাইজলামি হবে কেন ???
উনাদের মুখের কথা সত্যবচন বলে ধরে নিতে হয়
৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:০৯
কানিজ রিনা বলেছেন: আসলে হেতাগো কাচে মনেলয় আজারাইল
আইতাচে, হ্যাতারা চিনিত ফারেনাই।
৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৫৯
এমঙচতণঢ বলেছেন: ★হযরত জিবরাঈল (আঃ) ২৪ হাজার বার হুজুর (সাঃ) এর দরবারে এসেছিলেন
হযরত জিবরাঈল (আঃ) ২৪ হাজার বার হুজুর
(সাঃ) এর দরবারে এসেছিলেন। এক
সাক্ষাতে হুজুর
(সাঃ) জিবরাঈল (আঃ)
কে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ভাই
জিবরাঈল! আমার
ইন্তেকালের পরে তুমি কত বার
পৃথিবীতে আসবে ?
তিনি বললেন, ১০ বার আসব
এবং প্রতিবারই একটি করে জিনিস
তুলে নিবে। দশম
জিনিসটা তুলে নেওয়ার পর ঈসরাফিল
(আঃ) সিঙ্গায় ফুঁ দিবেন এবং কিয়ামত
আরম্ভ হবে।
# জিনিস ১০ টি হলো এই.......
১.বরকত তুলে নেব।
২.ইবাদত থেকে মজা তুলে নেব।
৩.পরস্পর মহব্বত তুলে নেব।
৪.লজ্জা তুলে নেব।
৫.হক বিচার তুলে নেব। মানুষ ঘুষ
খেয়ে মিথ্যা সাক্ষী দিবে৷ না হক
বিচার হবে।
৬.সবর তুলে নেব।
৭.আলেম থেকে সত্য তুলে নেব। অর্থাৎ
একদল আলেম জেনেও হক
কথা বলবে না।
৮.ধনীদের সৎ সাহস উঠিয়ে নেব।
৯.ঈমান থাকবে না। ঈমান উঠে যাবে।
১০.ক্বারীদের কাছ থেকে কুরআনের
তেলাওয়াত তুলে নেব। অর্থাৎ
কুরআনকে উঠিয়ে নেব।
আফসোস আমাদের সমাজে সর্বশেষ
১০ নাম্বার টি বাকী রয়েছে,
যেদিন সেটিও উঠে যাবে সেদিনই
হবে শেষ সময়।
হে মানুষ ভয় কর সে দিনকে ! ভুল পথ
থেকে সরে দাঁড়াও, সঠিক পথে জীবন
পরিচালিত কর।
আল্লাহ আমাদেরকে সেই তাওফীক
দিন। আমীন
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:১৮
মোহাম্মদ ফরহাদ মিয়াজি ১ বলেছেন: ভিত্তিহীন কথাবার্তা,কোন তথ্য প্রমান কি আছে???সৌদি আরবের পক্ষেই সম্ভব!!!