নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আঁধারে নয় আলোতে ভয়!\nদৃশ্যগুলো শব্দময়,শূন্যতার ভীরে হারিয়েছে স্তব্ধ সময়।

জুনেদ আহমদ ৩

মানবতার গান গাইবো! মানবতার প্রতিধ্বনি উচ্চারিত করবো!!!

জুনেদ আহমদ ৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ট্রাম্পের জয়ে হিজাব নিয়ে আতংকিত মুসলিম তরুণীরা!

১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩১



ডোনাল ট্রাম্প মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত হওয়ায় সেদেশের মুসলিম তরুণীরা হিজবা পরে রাস্তায় বেরুতে নিরাপত্তা নিয়ে আশংকা প্রকাশ করছে। নির্বাচনের আগে মুসলমানদের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের বিদ্বেষী বক্তব্য তাদের মাঝে এই ভয় তৈরি করেছে। ২০১৫ সালে এক বক্তৃতায় ট্রাম্প বলেছিলেন, আমেরিকায় মুসলিমদের প্রবেশ নিষিদ্ধ হওয়া উচিত। খবর ডন উর্দূর।
মুসলমানদের বিরুদ্ধে এমন বিদ্বেষী বক্তব্য বক্তব্য দেয়ার বছর খানিকের মাথায় প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত হওয়ায় মুসলিম তরুণীরা হিজাব পরে বাইরে বেরুলে নানা সমস্যা পড়তে পারেÑ এমন আশংকা প্রকাশ টুইট লিখছেন। অথচ আমেরিকার আইনের দ্বিতীয় সংশোধনীতে বলা আছেÑ কোনো ধর্মের বিরুদ্ধে এমন কোনো আইন তৈরি করা যাবে না, যা ধর্মীয় ঐতিহ্যকে বাধা সৃষ্টি করে।
এক নারী লিখছেন, ‘আমার মা আমাকে এসএমএস পাঠিয়ে বলেছেন, ‘প্লিজ তুমি হিজাব পরো না।’ অথচ তিনি আমাদের বংশে সবচেয়ে বেশী ধর্মপরায়ণ।’
নারজিস নাকভী নাকে একজন লিখেছেন, আপনি যদি নিজের এলাকায় হিজাব পরে বের হওয়াটা নিরাপদ মনে না করেন, তাহলে কোনো বন্ধুকে নিয়ে বেরুবে, কাছের বন্ধুদের ফোন করে বরেুবে, অন্যথায় বেরুবে না।
বিলাইর লামানি নামে এক নারী লিখেছেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে আজই শেষদিন যেখানে হিজাব পরে আমি নিজেকে নিরাপদ মনে করছি।’
সুলাইমান নামে এক ছেলে লিখেছেন, ‘আমার মা ও বোনকে কথা বলতে শুনেছিÑ তারা বলছে, ‘নিজের নিরাপত্তার জন্য হিজাব পরব নাকি পরব না!’

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



মুসলিম তরুণীরা সৌদী আরব ও পাকিস্তানে বসবাস করবেন, সমস্যা কোথায়?

২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকা একমাত্র দেশ যেখানে মুসলমানেরা আসতে চায়, ও নিরাপদ। হিজাব পরলে কেহ কিছু বলবে না, নেংটা হাঁটলেও কেহ কিছু বলবে না।

৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫

হাবিব শুভ বলেছেন: ক্ষমতায় গেলে অনেক কিছু চেঞ্জ হয়ে যায়।। আমার মনে হচ্ছে ট্রাম্প কিছু করবে না । টাইম উইল সে, ওহাটস হেপেন্ড।।

৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৫

হাবিব শুভ বলেছেন: মুসলিম নারী রা সৌদি অথবা পাকিস্থানে বসবাস করবেন বলতে আপনি কি বুঝিয়েছে?? যার যার জায়গায় যে যে বাস করবে স্বাধীনতা নিয়ে এটাই নিরপেক্ষতার প্রতিক। যদি মুসলিম নারীদের হিজাব পরার জন্য সৌদি যেতে হয় তাহলে হিন্দুরাও পূজা করার জন্য বাংলাদেশ থেকে ভারতে যেতে হবে। আমি দেখেছি কোন হিন্দুর ধর্মানুভূতিতে আঘাত করলে শুধু হিন্দু নয় সে প্রতিবাধের একাংশ মুসলিম রাও থাকে কিন্তু মুসলামদের ধর্মানুভূতিতে যখন আঘাত আনা হয় তখন কোন হিন্দুদের পাশে পাওয়া যায় না । প্রত্যেকের উচিত একে অপরের পাশা থাকা। # চাঁদ গাজী

৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৮

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: @পোস্ট লেখক এবং @হাবিব শুভ

নন -মুসলিমরা সৌদি আরবে নিজেদের ধর্ম পালন করতে পারে না। নন -মুসলিমরা তাদের ধর্ম গ্রন্থও নিয়ে যেতে পারে না। ধরা পড়লে জেল না হলে কল্লা কাটিং। সৌদির বা অন্য দেশের মুসলিমদের কখনতো দেখিনি এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে। হিপোক্রিসি কি গাছে ফলে ??
Non-Muslims are not allowed to worship their own God in public and there is not a single non-Muslim place of worship in the whole country. This ban also includes bringing of personal religious items, like religious books and symbols (i.e. the crucifix).

৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭

এই আমি রবীন বলেছেন: #হাবিব শুভ, আপনার দুটি পয়েন্ট:
১ "আমি দেখেছি কোন হিন্দুর ধর্মানুভূতিতে আঘাত করলে শুধু হিন্দু নয় সে প্রতিবাধের একাংশ মুসলিম রাও থাকে"
সংখ্যাটা কম-বেশী হতে পারে, তবে ঘটনা এমনিই:
ক) ২০০ মুসলিম মিছিল করে এসে হিন্দুদের ১০টি ঘর বাড়িতে তান্ডব চালাল।
খ) ২ জন মুসলিম প্রতিবাদ করল, তবে টিকবে না। কারণ ২০০ লোকের মিছিলের সামনে ২০ জন লোক্ও দাড়য়ে প্রতিরোধ করার সাহস করবে না। ( সিনেমা বা খুব, খুব বেশী ব্যাতিক্রম হলে অন্যকথা।)
গ) ২০ জন লোক চায়ের দোকানে , অনলাইনে নিন্দা বা প্রতিবাদ জানাল।
ঘ) ২০০ লোক প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে হাত তালি দিয়েছে। (খুব ভাল কাজ করেছে। মালাউন/অবিশ্বাসীদের এমনই একটা শিক্ষা দরকার )

এখন আপনি বলেন, দোষী কে আর প্রতিবাদ কারী কে?

৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯

এ আর ১৫ বলেছেন: হাবিব শুভ !!!!!!!!!!!
যদি মুসলিম নারীদের হিজাব পরার জন্য সৌদি যেতে হয় তাহলে হিন্দুরাও পূজা করার জন্য বাংলাদেশ থেকে ভারতে যেতে হবে।
আপনার মাত্রা জ্ঙানের নমুনা দেখে অবাক হতে হয়। কোথায় মাথায় কাপড় বাধা আর কোথায় ইবাদত !!!!! পুজা অথবা নামাজ ইত্যাদি ইবাদত কিন্তু আপনার কাছে মাথায় হিজাব পরা হোল নামাজ তুল্য জিনিস সুতরাং হিজাব পরতে বাধা দেওয়া মানে নামাজ পড়তে বাধা দেওয়া তাই পাল্টা হিসাবে হিন্দুদের ইবাদত পুজা করতে ভারতে পাঠানোর ইচ্ছা প্রকাশ করা । অবাক হওয়ার মত পাল্টা কথা ।
হিজাব ( মাথায় কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া ) এই ব্যপারে কোরানে কোন নির্দেশ নেই এবং এটা ধর্মীয় বাধ্যকতা নহে তাহা হলে কিন্তু আপনি মাথায় হিজাব পরাটাকে নামাজ পড়ার সমতুল্য বলে কোথায় পেয়েছেন,তানা হলে পুজা করার জন্য ভারত পাঠাতে চান কেন? হিজাব পরা নামাজ পড়া এক জিনিস আপনার কাছে তাই এর পাল্টা একশন পুজা করতে ভারত পাঠানো !!!!!

এবার যদি ক্ষমতা থাকে প্রমাণ করেন এবং দেখান কোরানের কোথায় মাথাকে ঢেকে রাখার এই নির্দেশ যেটাকে মানুষ হিজাব বলে সেটা কোথায় আছে । হিজাব পরা একটা ট্রেডিশন এবং মোটেও ধর্মীয় বাধ্যকতা নহে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.