১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুবই সুন্দর এবং সত্য কথন

২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৭

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: প্রকৃতি ও প্রেমের কবিতাটি পড়ে বেশ ভাল লেগেছে আমার।
আপনার অন্যান্য লেখাগুলোও পড়ার ইচ্ছা আছে আমার। সময় সুযোগ পেলে পড়ে যাব।
আপনার জন্য শুভ কামনা।

৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৪

রামিসা রোজা বলেছেন:
কিছু মানুষের জীবন সংসার এই মায়া ও ভালবাসা দিয়েই
আবদ্ধ , তাঁরা আসলেই খুব সৌভাগ্যবান ।
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আপনার বন্ধুর পরিবারকে
শোক সইবার ক্ষমতা দান করুন ।

মায়াময় কবিতা খুব চমৎকার হয়েছে ।

৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:

আমার ব্যক্তিগত ধারণা মায়ার মতো এতো শক্ত বাধন পৃথিবীতে আর নেই। ভালোবাসার বাধন ছিড়ে যায় কিন্তু মায়ার বাধন না কখনো ছিড়ে আর না কখনো ছিড়বে।

যারা চলে গেছেন অজানা পথে, আমার শুধু এইটুকুই বলা - আমি আমরাও একই পথের যাত্রী। অপেক্ষায় আছি মাত্র। কবিতায় মনের আর্দ্রতা মিশ্রিত ভালোলাগা জানবেন। +++

৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
এ মায়ার বাঁধনেই যত জ্বলা, যত খেলা
যত সৃজন, সৃষ্টি, কাঁদন- বেদন
মায়ার বাঁধন ছিড়লে কেউ
হয় সে অমানুষ হবে নয় মহামানব!

কবিতায় ++++

৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: শুভ কামনা। একদিন সব মায়া ত্যাগ করে যেতে সবে মাটির ঘরে সবাইকে

৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: মৃত্যু বড় কঠিন ব্যাপার।
পরিচিত অপরিচিত প্রতিটা মৃত্যু আমাকে ভাবায়, কষ্ট দেয়, কাদায়।
সুন্দর কবিতা লিখেছেন। মন ছুঁয়ে গেলো।

৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৯

মেহবুবা বলেছেন: এখানেও এক মায়াময় পরিবেশ।

৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



যাদের হৃদয়ে মানুষের জন্য, প্রকৃতির জন্য ভালোবাসা ও মায়া আছে, তাদের পৃথিবীটা আলাদা

১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ছবিটা কথা বলছে। কিন্তু কী বলছে??

সাগরে তীরের বালিতে একটি শিশুর হাতের ছাপ, হয়তো ৩০-১২০ মিনিটে সাগরের পানিতে হাতের ছাপটি মুছে যাবে। কিন্তু একজন পিতার বুক হতে সন্তানের হাতের ছাপ কখনো মুছে যায় না। এই মায়ার বাঁধনে সম্রাট বাবর তার পুত্র হুমায়ূনের জন্য আত্মত্যগ করেছেন।

ছবিটির কথা জানতে চেয়েছেন জেনে ভালো লাগছে। সত্যি সত্যি ভালো লাগছে। আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভ কামনা।

১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:১৪

মিরোরডডল বলেছেন:



কবিতার প্রতিটি কথা সো ট্রু ।

আসলেই এই পৃথিবীটা অনেক মায়াময় । প্রতিনিয়ত আমরা প্রিয় মানুষগুলোর সাথে, আশেপাশের যা কিছু প্রিয় তার সাথে মায়ার বাঁধনে জড়িয়ে যাই । আর প্রকৃতি সেতো এমনই এক মায়াজাল রহস্য যা সবচেয়ে বেশী আকর্ষণ করে ।

ভালোবাসা থেকে মায়ার সৃষ্টি কিনা জানিনা , আমার মনে হয় ভালোবাসারই অপর নাম মায়া । ভালোবাসা কি ? একটা অনুভূতি । সেই অনুভূতিটাই মায়া যেটা ছেড়ে যেতে কষ্ট হয় । যে চলে যায় তার কষ্ট, আবার যাদের প্রিয়জনকে হারাতে হয় তাদেরও কষ্ট ।

একে একে সবাই যায়, যাচ্ছে । আমরা সবাইও চলে যাবো কেউ আগে আর পরে । কিন্তু মায়া থেকে যাবে ।

১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




খায়রুল আহসান ভাই,
পৃথিবী ক্ষণস্থায়ী জানি। কিন্তু আমরা বেঁচে থাকবো আমাদের জেনারেশনে অনন্তকাল। “ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুদের অন্তরে ” - একেই হয়তো বলে মায়া, এই মায়াতে প্রতিটি শিশু তার পিতাকে বহন করেন অনন্তকাল।

পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের মাঝে মায়ার বন্ধন হোক অটুট, নির্মল আর এই কামনা করে আপনার কবিতায় আবারও ভালোলাগা জানিয়ে যাচ্ছি - ধন্যবাদ।

১৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: যাবার বেলায় মায়া টুকু ই প্রাপ্তি
মায়া জড়াই বলেই বেঁচে থাকা আনন্দের হয়।

১৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান,




জীবনটাই হলো এক কুহকী মায়া। এর ডালপালা যতো ছড়াবে ততোই এর স্মৃতি রয়ে যাবে হেথায় - হোথায়।

১৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এই নিদানে খবর নেয়ার জন্য ধন্যবাদ !
আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি ।

১৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৮

আখেনাটেন বলেছেন: মায়াবী এই পৃথিবীতে আমরা সবাই অজানা এক মায়ার বাঁধনে আবদ্ধ। এ ইন্দ্রজাল থেকে মুক্তি নেই।

ছন্দময় চমৎকার কবিতাটি পাঠে পুলকিত হলুম।

১৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫০

সোহানী বলেছেন: মায়া মায়া মায়া........... এই মায়াই খেলো আমাদের!

এটি আমার লেখা শেষ গল্পের ডায়ালোগ।

১৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


সুন্দর হয়েছে কবিতা । এর ভাবার্থও ব্যপক ।
জীবনটাই আসলে একটা মায়াময় , এটা সৃষ্টিকর্তার দেয়া অসাধারণ এক উপহার ।
জীবনের শুরু থেকেই একজোড়া মায়াবী হাতের পরশ আমাদের মোহাচ্ছন্ন করে রাখে, জগতের সবচাইতে মধুর
মায়ময় ধবনি হলো মা। জীবনের এই মায়াকে সবাই-ই কি উপলব্ধি করতে পারে? এ উপলব্দি হতেই একজন
মানুষ সত্যিকার মানুষ হয়ে উঠে ।
এটাও সত্য যখন জীবনের মায়া যখন কাউকে আর টানেনা তখন কোন মায়ার বাধনই তাকে আর বেধে রাখতে পারেনা।
জীবনে চলার পথে অনেক চ্যালেঞ্জই হয়তো আসবে , অনেক কঠিন মূহূর্তই হয়তো আসবে। তার কোন টাতে কেও
হেরে যেতেই পারের কিন্তু মানুষ কেন সেখানেই থেমে থাকবো? নতুন উদ্যম নিয়ে, সাহস নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়বে
নতুন চ্যালেঞ্জে মোকাবেলায় ।এভাবেই হয়তো সে মায়াময় জীবনকে উপলব্ধি করতে পারবে ।
খুজে পাবে জীবনের সত্যিকার অর্থ।

শুভেচ্ছা রইল

১৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: মায়ায় ভরা কবিতার প্রতিটি লাইন মায়াময়।

“ ভালবাসা থেকেই কি হয় মায়ার সৃষ্টি,
নাকি মায়াই ঝরায় ভালবাসার বৃষ্টি?
এই প্রশ্নে কেহ কেহ দ্বিধাহীন মনে
মায়াকেই স্থান দেন ঊর্ধ্ব আসনে।”
এভাবে কখনো ভাবিনি, তবে দ্বিধা থেকে বেরিয়ে এসে মায়াকেই ঊর্ধ্ব আসনে বসালাম।
মায়া এবং ভালবাসার বসবাস পাশাপাশি হলেও কেন যেন অন্যভাবে দেখতে ইচ্ছে হচ্ছে, ফুল সুন্দর তাই ফুল ভালবাসি এখানে মায়া নেই, আবার ফুল গাছ কেটে ফেললে মায়া লাগে এখানে ভালবাসা নেই।

২০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রেসপেক্টেড স্যার,

বন্ধুপত্নীর স্মৃতিতে চমৎকার নিবেদন।
ঠিকই তো মায়ার ঈন্দ্রজাল সব দিকে ছড়ানো থাকলেও হিংসা কখনোবা প্রকট রূপ নেয়। ক্ষণিকের হিংসাকে বাদ দিলে মায়ার বাঁধনকে কভুনা যায়না ছেড়া। চমৎকার ছন্দময় কবিতায় ভালোলাগা।
শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা আপনাকে।

২১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪১

করুণাধারা বলেছেন: ছন্দোময় কবিতার অল্প কয়েকটি ছত্রে গভীর ভাবনা লুকিয়ে আছে। কতরকম মায়ায় আমরা বাঁধা পড়ি জীবনে, কিন্তু সময় এলে সব মায়া ছিঁড়ে চলে যেতে হয়...
চমৎকার কবিতা! ++++