নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আধা সত্য সত্য নয় - ভন্ডামী। সত্য ও সুন্দরের সন্ধানে জানতে হবে, পড়তে হবে এবং বুঝতে হবে।

এম এ কাশেম

সত্য ও সুন্দরের সন্ধানে আর ন্যায়ের পক্ষে হোক আমার এই পথ চলা...

এম এ কাশেম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ষষ্টকেঃ সন্মান বুঝে না যে জন

০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:০৮

.
নরকের মত বুকে যাদের আগুন জ্বলে জ্বলুক
হিংসার আগুনে জ্বলে পুঁড়ে ছাই হবে হোক
তবু যে তুমি ষোল কোটি বাঙ্গালীর অহংকার
তুমি যে গৌরবের এই সবুজ শ্যামল বাংলার;
সারা বিশ্ব চিনেছে তোমায়, দিয়েছে অপার সন্মান
সন্মান বুঝে না যে জন, করে সে মানিকে অপমান।
.
===============================
===============================

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮

সেলিম৮৩ বলেছেন: রতনে রতন চেনে-শুয়রে চেনে কচু।
ইহুদী-খৃষ্টানরা তাদের মত-পথ যারা অবলম্বন করবে তাদের মহাকাশ স্টেশনে উঠাবে এটাই স্বাভাবিক।
একজন নাম্বার ওয়ান সুদখোর শয়তানদের দ্বারা সম্মানিত হয় -এদিকে দেশে লাখো জনতা পানিতে ডুবে মরে । ওনার তো হাজার কোটি টাকা অাছে। কতটাকা মানবতার জন্য খরচ করেছেন?

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬

এম এ কাশেম বলেছেন: রতনে রতন চেনে-শুয়রে চেনে কচু। - সত্যই তো বলেছেন।

শুয়োরে নোবেল প্রাইজ বুঝে না, বুঝে ঘুষখোর, ব্যাংক চোর, শেয়ার বাজার লুঠপাটকারী -পাছা চুলকানো কচু।

আপনি দেখছি বেশ বড় ইস্লামিস্ট,
দেশের ব্যাংক ব্যবস্থা সুদ ভিত্তিক।
সুদ খাচ্ছেন দিচ্ছেন সবাই,
সুধু ড. ঈউনুচের বেলায় ইসলামিস্ট ?
হতে যদি চান, তবে ইসলামি রাজনীতি করুন।
আবার ইসলামি ব্যাংককে তো রজাকারদের ব্যাংক বলেন।
এবার ভাদাকার ব্যাংক খুলুম।

২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: রতনে রতন চেনে-শুয়রে চেনে কচু।
ইহুদী-খৃষ্টানরা তাদের মত-পথ যারা অবলম্বন করবে তাদের মহাকাশ স্টেশনে উঠাবে এটাই স্বাভাবিক।
একজন নাম্বার ওয়ান সুদখোর শয়তানদের দ্বারা সম্মানিত হয় -এদিকে দেশে লাখো জনতা পানিতে ডুবে মরে । ওনার তো হাজার কোটি টাকা অাছে। কতটাকা মানবতার জন্য খরচ করেছেন?


সেলিম৮৩-এর মন্তব্যটি পুনরুল্লেখ করলাম।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:১৭

এম এ কাশেম বলেছেন: আমাদের সন্তানেরা ইহুদি খৃস্টান বিয়ে করে ঘরে তোলে তখন পাপ হয় না ভাই।

৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:


সেলিম৮৩ বলেছেন: রতনে রতন চেনে-শুয়রে চেনে কচু।
ইহুদী-খৃষ্টানরা তাদের মত-পথ যারা অবলম্বন করবে তাদের মহাকাশ স্টেশনে উঠাবে এটাই স্বাভাবিক।
একজন নাম্বার ওয়ান সুদখোর শয়তানদের দ্বারা সম্মানিত হয় -এদিকে দেশে লাখো জনতা পানিতে ডুবে মরে । ওনার তো হাজার কোটি টাকা অাছে। কতটাকা মানবতার জন্য খরচ করেছেন?


মন্তব্যটি "একাই এক শত" প্রবাদ বাক্যের উৎকৃষ্ট উদাহরন।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:০০

এম এ কাশেম বলেছেন: উনার যে হাজার কোটি টাকা আছে তা আপনাকে কে বলেছে?
আর জনগণের যে হাজার কোটি টাকা চুরি হয়ে যায় তার কি কোন খবর আছে?

প্রবাদটা উল্টাইয়া পড়েন।

৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১

বিলুনী বলেছেন: এটা প্রাপ্য ছিল বাংলাদেশ অলিম্পিকে অংশগ্রহনের ইতিহাসে প্রথমবারের মত সরাসরী খেলার কোন ইভেন্টে সুযোগ পাওয়া খেলোয়ার বাংলাদেশের গর্ব গলফার সিদ্দিকুর রহমানের । তার দলই অলিম্পিক মাঠে বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে নামবেন । বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে তারাই তুলে ধরবেন , আর ইউনুছ নামবেন ক্যাপিটালিষ্ট খচিত একটি ছোট্ট ব্যাজ বুকে নিয়ে , যেখানে তার পরিচিতি ইউনুছ সেন্টারের লোকজন ব্যতিত খুব কম লোকের নজরেই পড়বে । নীজের জন্য বছরখানেক ধরে দৌড়াদৌড়ি না করে এটা যদি তিনি বাংলাদেশী কোন খেলোয়ারের জন্য তার প্রভাব খাটিয়ে এনে দিতেন তাহলে সেটা হতো খুবই শুভন এবং এটা তার কির্তিতে লিখা থাকত । এখন যা করলেন সেটা হলো বাংলাদেশী একজন কির্তিমান খেলোয়ারের সম্ভাব্য প্রাপ্তিকে প্রতিস্ঠিত করার চেয়ে তিনি ধরাধরি করে নীজের দিকে টেনে নিয়েছেন , তার এ কুকির্তি লিখা থাকবে ইতিহাসের পাতা ভরে যুগ যুগ ধরে । অলিম্পিক মশাল নিয়ে দৌড়দৌরী করা তাদেরই মানায় খেলাধুলার জগতে যারা কির্তিমান তাদেরই, খেলাধুলার জগতে যার বিন্দুমাত্র অবদান নেই তাকে যদি খেলোয়ারদের প্রাপ্যতার উপরে স্থান দেয়া হয় সেটা অন্যায় , যে করে তার জন্য এবং যে বা যারা দেয় এবং এ নিয়ে বানিজ্য করে সকলের জন্যই তা নিন্দনীয় সমভাবে, সেটা যেখানেই হোক আলিম্পিক কিংবা জাতীয় পর্যায়ে যে কারো জন্যই । এখন থেকে সকলেই এ ধরনের হীন কার্যকলাপের বিপক্ষে সচেতন না হলে খেলাধুলা জগতের প্রাপ্য সম্মানটুকু চলে যাবে খেলার জগতের সাথে সংস্লিস্টতাহীন কেপিটালিস্টের ধ্বজ্জাধারী ব্যক্তিবর্গের পকেটে দেশ হতে দেশান্তরে , যা কোন মতেই কাম্য নয় । খেলার জগতটাতে খেলোয়ারদেরই প্রাধান্য থাকা উচিত এটাই শুভন বাকি কিছু খুবই দৃস্টি কটু ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

এম এ কাশেম বলেছেন: কি জবাব দিমু - রোগীর চেয়ে ডাক্তার বেশী।
অলিম্পিক কমিঠি কচি খোকা।

তবে ভাদাকার নয়।

তাছাড়া এক চোখ বান্ধা ঘানি টানা কলুর বলদের সাথে তর্ক করার রুচি নাই।

৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২০

হাসান ইমরান বলেছেন: ওনার মতো এই সম্মান পাওয়ার আশায় অনেক সাধু মহাপুরুষ দিন রাত তজবিহ জপে।
এই বাংলারই অনেকে সেই সম্মানের আশায় দিবা স্বপ্ন দেখে।
সরকার বিরোধী হওয়ায় তিনিই হয়ে গেলেন দালাল??
দালালরা নিজেদের দিকে তাকিয়ে দেখে না...

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২২

এম এ কাশেম বলেছেন: ঘানির বলদ একই বলয়ে ঘুরে,
দালালরা যদি বুঝতো - তারা কত বড় দালাল
তাহলে কি তারা দালালী করতো।

আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.