নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরের বাড়ির পিঠা খাইতে বড়ই মিঠা ।

কিরকুট

আমি মানুষ, আমি বাঙালি। আমার মানবিকতা, আমার সংস্কৃতির উপর আঘাত হানতে চাওয়া, ক্ষতিগ্রস্ত করতে চাওয়া প্রাণী মাত্রই আমার কাছে পিশাচ। আমার দেশের উপর আঘাত হানতে চাওয়া প্রাণীদের পালনকারী, প্রশ্রয়দানকারী মাত্রই আমার কাছে পিশাচ, রাক্ষস। হোক সে যে কোনো সাম্প্রদায়িক কিংবা ঢেঁড়স চাষ পরামর্শক।

কিরকুট › বিস্তারিত পোস্টঃ

৭১-এর পরাজিত শক্তি আমাদের দেশেরই নাগরিক — এই ভাবনাটা নরম হলে বিপদ ডেকে আনবেই

২৬ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:৩০




১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল বাঙালি জাতির অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রাম। লাখো শহীদের রক্ত, মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে পাওয়া এই স্বাধীনতা একদিনে আসেনি। কিন্তু ভয়াবহ ব্যাপার হলো, এখনো যখন কেউ বলে “পরাজিত শক্তির লোকেরা তো আমাদের দেশেরই নাগরিক”, তখন সেই কথার পেছনে একটা নরম মনোভাব, একটা মাফ করে দেওয়ার প্রবণতা, আর একটা আত্মঘাতী উদারতা স্পষ্ট হয়ে ওঠে।

নাগরিক বললেই কি সব দায় শেষ?
না। নাগরিকত্ব একটি আইনি পরিচয়, কিন্তু সেটাই কি কাউকে আমাদের হৃদয়ের অংশ করে তোলে? যারা ’৭১-এ এই দেশকে অস্বীকার করেছে, পাক হানাদারদের দোসর ছিল, যারা রাজাকার-আলবদর হয়ে এই মাটির মানুষকে হত্যা করেছে তাদের কীভাবে আমরা “আমাদেরই” বলতে পারি? এটা কি শহীদের আত্মত্যাগকে অপমান নয়?

তারা যদি সত্যিকার অর্থে নিজেদের ভুল বুঝতো, জাতির কাছে ক্ষমা চাইতো, তাহলে হয়তো কথা ছিল। কিন্তু বাস্তবতা হলো, তারা এখনো সক্রিয়। ক্ষমতার পালাবদলে তারা মাথা তোলে, শিক্ষা-সংস্কৃতির ভিতরে গর্ত খোঁড়ে, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বিকৃত করে।

ইতিহাস ভুললে বারবার ঠকতে হয়
যারা ’৭১-এ এই দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ছিল, তারা এখনো সুযোগ পেলেই “দুই পক্ষের দোষ”, “গৃহযুদ্ধ”, “রাজনৈতিক মতপার্থক্য” ইত্যাদি বুলি আউড়ায়। তাদের কাছে মুক্তিযুদ্ধ শুধু “রাজনৈতিক উত্তেজনা”, আর শহীদের রক্ত শুধু “একটা অতীত অধ্যায়”। এদের মানসিকতা যদি নাগরিক বলেই মেনে নিই, তাহলে একদিন দেখা যাবে ইতিহাসের খুনিরাই নায়ক সাজবে।

নাগরিকত্ব নয়, আদর্শই আসল পরিচয়
জাতি হিসেবে আমাদের আরেকটু স্পষ্ট হওয়া দরকার—স্রেফ জন্মসূত্রে কেউ বাঙালি হলে, তাতে সে দেশের বন্ধু হয়ে ওঠে না। যদি সে এই দেশের অস্তিত্বে বিশ্বাস না করে, যদি সে ’৭১-কে “ভুল সিদ্ধান্ত” বলে, তবে তাকে আমাদের নাগরিক বলাও ভুল। এই দেশে থাকতে হলে দেশকে ভালোবাসতে হব, এই দেশের ইতিহাস কে শ্রদ্ধা করতে হবে । না হলে এ দেশ তার নয় কোনভাবেই না।

দয়া নয়, বিচারের দাবি
শহীদদের আত্মত্যাগ ভুলে গিয়ে কোনো পরাজিত শক্তিকে নাগরিক বলে আদর করলে ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবে না। মানবাধিকার, গণতন্ত্র — সবকিছুর আগে আছে ন্যায়বিচার। যারা এই দেশের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলেছিল, তাদের বিচারই একমাত্র পথ, দয়া নয়।

৭১-এর পরাজিত শক্তি “আমাদের দেশেরই নাগরিক” এই কথাটা যতক্ষণ পর্যন্ত তাদের উদ্দেশ্য ও অবস্থান না বুঝে বলা হয়, ততক্ষণ আমরা নিজেরাই আমাদের ভবিষ্যতের শত্রু তৈরি করে যাব। দেশপ্রেমের নামে হঠাৎ উদারতা আসলে আত্মঘাতী। সময় এসেছে দ্বিধাহীনভাবে সত্য বলার।

মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:৪১

জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের দুর্ভাগ্য, আমরা অতীতকে ভুলে যাই! একই সাথে অতীত থেকে শিক্ষাও নেই না।

২৬ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:৫০

কিরকুট বলেছেন: আমরা সেই জাতি যারা নিজেদের মতো করে নিদৃষ্ট অতীত ভুলে যাই আবার প্যাচে পরলে মনে করি ।

২| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:০২

মেঘনা বলেছেন: বাংলা আক্রমণকারী বহিরাগত শত্রু ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ বিন বখতিয়ার কে যারা বীরের মর্যাদা দেয়, তাদের কাছ থেকে জাতীয় চেতনা কিভাবে আশা করেন।
একাত্তরের পরাজিত শক্তির প্রতি তাদের এই নরম মনোভাব আসলে ইসলামী উম্মাহের প্রতি দাসত্ব নামা।।

২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৭

কিরকুট বলেছেন: এরা সবসময় পরাধীনতার মানসিকতায় ভুগে, তাই একাত্তরের পরাজিত শক্তির প্রতিও তাদের মমতা, এটাই তাদের প্রকৃত দাসসুলভ মানসিকতা, ইসলামী উম্মাহর নামে আত্মসমর্পণের এক করুণ উদাহরণ।

৩| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:১৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এরা দেশের নাগরিক মেনে নিয়েছে জনগণ তাই পলিটিক্স করছে বাংলাদেশে। বাট তাদের মনোভাব বদলায় নাই।

২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৭

কিরকুট বলেছেন: ঠিক বলেছেন, বাংলাদেশকে মেনে নেওয়া শুধু মুখের কথা, মনে মনে এখনও পরাজিত শক্তির দাসত্বেই বেঁচে আছে।

৪| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:২৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ৭১-এর পরাজিত শক্তির হাতেই তো দেশ। তারাই বরং এখন আমাদের করুণা করছে। দেখেন না এদের নিজেদেরই একাত্তরের কর্মকাণ্ডের জন্য অনুশোচনা নেই, অথচ আওয়ামী লীগকে বলে ক্ষমা চাইতে? আওয়ামী লীগের অপরাধ কি এদের চেয়েও বেশি?

২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৪

কিরকুট বলেছেন: ৭১ এর পরাজিত শক্তি এখনও মুখ বাঁচিয়ে চলছে, নিজের অপরাধ নিয়ে এক ফোঁটা অনুশোচনা নেই। উল্টো এখন তারাই নসিহত দেয়! আওয়ামী লীগের ভুল থাকতে পারে, কিন্তু তাদের অপরাধকে মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের বিশ্বাসঘাতকতার সাথে এক কাতারে রাখা ইতিহাসকে অপমান করার নামান্তর।

৫| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৮

আরইউ বলেছেন:



কিরকুট,
৭১-এর পরাজিত শক্তিকে নর্মালাইজ করার প্রবণতা কার আছে, আমরা ঠিকই বুঝি এবং জানি। এটা নিখাঁদ দেশপ্রেম নয়, এটা পাকিস্তান-প্রেম! আমাদের ব্লগের একাধিক ব্লগার, যেমনঃ ঢাবিয়ান, নতুন নকিব, সত্যপথিক, মিউ মিউ করে এটা-সেটা বললেও, তাদের মন ও মানসে যে এখনও "পাকিস্তানি-বাংলাদেশী ভাই-ভাই" রয়ে গেছে, এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই।
সত্যপথিক একটা ইন্টারেস্টিং কেস - সে এক্স-হিজবুত, নিজের পরিবারেই রাজাকার আছে, ধর্মের কথা বলে কিন্তু নিজেই গনিকা পাড়ার নিয়মিত খদ্দের। সে একসময়কার আওয়ামী-র ফেসবুককেন্দ্রিক মানবতার ফেরিওয়ালা সুমনের পদলেহনকারী, এখন আবার জিয়ার মাজার ভ্রমণকারী। এমন ব্যক্তিদের এক কথায় সুবিধাবাদী বলা যায়, আবার মানসিক রোগী বলে এড়িয়ে যাওয়া যায় (অবশ্য ঢাবিয়ান, নতুন নকিবদের মানসিক রোগী বলা সম্ভবত তেমন সহজ নয়)।
ভালো থাকুন!

২৬ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৩

কিরকুট বলেছেন: আপনার কথাগুলোতে যে হতাশা আর ক্ষোভ আছে, তা বোঝা যায়। কিন্তু এমনভাবে কাউকে চরিত্রহীন বা মানসিক রোগী আখ্যা দিলে আসল সমস্যাটা আড়ালে চলে যায়। ৭১-এর পরাজিত শক্তিকে নরমালাইজ করার প্রবণতা যে ভয়ংকর, সে ব্যাপারে দ্বিমত নেই। কিন্তু এই প্রবণতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধটা হতে হবে যুক্তি, তথ্য আর নৈতিক দৃঢ়তায়—ব্যক্তিগত আক্রমণে নয়।

আজকে যারা মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তিকে পরোক্ষে সহায়তা করছে, তারা হয়তো নিজেদের সুবিধার জন্য ইতিহাস ভুলে আছে, কিংবা ভিন্ন প্রোপাগান্ডায় প্রভাবিত। তাদের ভুলটা তুলে ধরা, ইতিহাসের সত্যটা প্রমাণ করা – এই কাজটা যদি আমরা ঠান্ডা মাথায় না করি, তাহলে তাদের “পাকিস্তান-প্রেম”কে চ্যালেঞ্জ করার শক্তিটাই দুর্বল হয়ে যাবে।

রাগ থাকা স্বাভাবিক, কিন্তু প্রতিরোধটা এমনভাবে গড়ে তুলতে হবে, যেন সত্যি আর ন্যায় আমাদের পক্ষেই থাকে।

৬| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:০৬

কাঁউটাল বলেছেন: হাউয়ামি ভাদা কুকুররা আবার চেতনার বয়ান নিয়ে হাজির হয়েছে। যেই চেতনার জুজু দেখিয়ে এরা আরেকটু হলে বাংলাদেশকে ভারতের করদ রাজ্য বানিয়ে ফেলেছিল। চেতনা ওদের টুপকির মধ্যে ঢুকায় দিতে হবে।

২৬ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৫

কিরকুট বলেছেন: ভাড়ামি অন্য জায়গায় করেন । আমার এই ব্লগে না । নতুবা এমন চটকনা দেব যে মাড়ির সব দাত আলগা হয়ে মাটিতে পরবে । পোস্ট সম্পর্কে কিছু বলার মতো থাকলে ভদ্র ভাষায় বলেন নতুবা দড়জার বাহিরে লেজ নাড়েন ।

৭| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:১৮

মেঘনা বলেছেন: কাঁউটাল ব্যাটা কি ৭১ এর পাকি প্রডাক্ট না বিহারি প্রোডাক্ট। উনার বাংলা ভাষা জ্ঞানের কারণে আমি কনফিউজ।

২৬ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৫

কিরকুট বলেছেন: ভেংগে বলতে হবে ?

৮| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:৩৪

কাঁউটাল বলেছেন: মেঘনা চাঘল, আপনার পভুপাদ মুদির দেশ ভঁড়ৎে গিয়া হাগু মুতু করেন। এইখানে দুর্গন্ধ ছড়ালে সমস্যা আছে।

২৬ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৫:০০

কিরকুট বলেছেন: সামু কি কওলা করছেন ? পারিবারিক সম্পত্তি হিশাবে আয়ত্বে নিয়ে নিয়েছেন ?

৯| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:৪৪

কাঁউটাল বলেছেন: ১৫ বছর চেতনার হাগু মুতু অনেক দেখেছি। আর না। পাকিস্তান জুজু দেখাবেন না। আমরা বেকুব না। পাকিস্তান জুজুর কথা বলে ভঁড়ৎের আগ্রাসনকে লঘু করা হয়। পাকিস্তান এখন আমাদের জন্য আর হুমকি না।

২৬ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৯

কিরকুট বলেছেন: ভারতের মুসলমানরা বাংলাদেশের মুসলমানদের অমুসলিম ও কাঙ্গাল ভাবে । পাকিস্থানের গুলাও বাংলাদেশের মুসলমানদের সকাল বিকাল গালাগাল করে । দুই পক্ষই বাংলাদেশের মানুষ বিরোধী ।

১০| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:০১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য@যে ভাবে বলছেন বিষয়টা এতো সরল না। লিগের খারাপ কাজের কারণে সাধারণ মানুষের অনেক ক্ষতি হয়েছে। সোনার ছেলেদের দিয়ে হেন কোনো খারাপ কাজ নেই করানো হয় নি।

লিগ কে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে । আপনি ইতিহাস দেখেন; যারা রাজাকার তারা এখনো ভোটে দাড়ালে জামানত থাকে না। মানুষ তাদের খারাপ কাজের কারণে এখনো তাদের দেশের এনিমি ভাবে । আমজনতার মনে লিগ যে আঘাত দিয়েছে সেটা সহজে যাবে না ।

১১| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকলাম ।

২৬ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৫:০১

কিরকুট বলেছেন: পয়সা লাগবে না। মন্তব্য করতে পারেন ।

১২| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:০৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আরইউ@জুলাইয়ে যারা মাঠে একটিভ ছিলো তাদের বেশিরভাগ একেবারে সাধারণ ঘরের ছেলে-মেয়ে । তারা পেটের দাবিতে মাঠে নামে। ২০২০-রানিং যে জব সংকট চলছে যারা দেশে জব খুজতেসেন তারা ভালো বলতে পারবেন। পেটের দাবিতে মাঠে নামা কোনো ভাবেই রাজাকার দের সহযোগিতা করা না। যারা দাবি জানিয়েছিলো তারা দাবি আদায়ের পর সবাই বাসায় ফিরে গিয়েছে।

সাধারণ জনগণের ৭১ নিয়ে কোনো রাগ ছিলো না। সবাই চেয়েছিলো শেখ হাসিনার পতন হোক। ৭১ নিয়ে যারা এখন খোচাখুচি করছে এদের জনগণ সময়মতো লাল কারড দেখাবে ।

১৩| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:১৩

আরইউ বলেছেন:


@সৈয়দ,
আমি মন্তব্যে জুলাই-এ যারা মাঠে ছিল তাদের কথা বলিনি -- বলেছি রঙ বদলানো আর লুকিয়ে থাকা গিরগিটি শ্রেনীর কথা। হাসিনার পতন আজ হোক বা কাল, ইট ওয়াজ কামিং, ইট ওজ জাস্ট আ ম্যাটার অফ টাইম।
ভালো থাকুন!

২৬ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৫:০২

কিরকুট বলেছেন: বর্তমান আওমিলীগ ৭১ কে পন্য বানিয়ে ছেড়েছে ।

১৪| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৪৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




যত দিন আপনার গুরু চাদ্গাজী ৩৬ জুলাই-এর যোদ্ধাদের সম্পর্কে অপপ্রচার চালাবেন, আমিও তত দিন পর্যন্ত মাঝে মাঝে এরকম পোস্ট দিতে থাকবো।

২৬ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৭

কিরকুট বলেছেন: আমার গুরু আমি নিজে । এতো দিন জানতাম গুরু গুরু করে পা খানা চাঁদগাজীর আপনি চাটতেন ।

১৫| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৩

পুলক ঢালী বলেছেন: সত্যি বলা মুশকিল ! জনাব কিরকুট,
আওয়ামিলীগ কি বিপ্লবী দল ছিল?? মোটেও নয়।
বাংলার মানুুষ মুক্তিযুদ্ধ করেছে প্রথমে সেলফ ডিফেন্সের কারনে পরে বাাংলাদেশকে মুক্ত করার জন্য।
আলোচনার কথা বলে ইয়িহিয়া খান সেনাবাহিনী এবং অস্ত্র মজুত করছিল পূর্ব-পাকিস্তানে।
শেখমুজিব অখন্ড পাকিস্তানের প্রধানম্ন্ত্রী হওয়ার স্বপ্নে বিভোর ছিলেন তাই এদিকে নজর দেননি।

যুদ্ধ করার জন্য বাঙ্গালী প্রস্তুত ছিলনা, অথচ ৭ই মার্চ ১৯৭১ এ ঐতিহাসিক ভাষন দিয়ে নিরস্ত্র্র জনগনকে পাকিস্তানী সশস্ত্র বাহিনীর মুখোমুখী দাড় করিয়ে দিয়েছিলেন।
বিহারীরাও বাঙ্গালী নিধনে নেমে পড়ে। এর পরের ঘটনা সবাই কমবেশী জানেন।
বঙ্গবন্ধু যখন অসহোযোগ আন্দোলন করছিলেন, দেশে পাকি বাহিনী মাত্র ২ ঘন্টার ছাড় দিয়ে ২২ ঘন্টা কারফিউ জারি করে রেখেছিল,
তখন জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে পোর্টে মুরিং করা জাহাজ থেকে অস্ত্র খালাস করছিলেন পাকবাহিনীর পক্ষ থেকে। তিনি মেজর ছিলেন তাই এটা ছিল চেইন অফ কমান্ডের অধীন।

মুজিব গ্রেফতার হলেন, তাকে পাকিস্তানের কারাগারে রাখা হয় এরপরের যাবতীয় ঘটনাবলী তিনি শুনেছেন কিন্তু চাক্ষুষ করেননি।
তাই বাঙ্গালির কষ্ট ত্যাগ স্বীকার ইত্যাদি হৃদয় দিয়ে উপলদ্ধি করতে পারেন নি,সাপে না কাটলে যেমন বিষের বেদনা অনুভব করা যায়না তেমন আরকি !
মুক্তি যোদ্ধারা জীবন দিয়েছেন, খেয়ে না খেয়ে যুদ্ধ করেছেন, রাজাকার, আলবদররা এই যোদ্ধাদের যখন হাতে পেয়েছে বা বন্দী করতে পেরেছে তখন পাক সেনাদের হাতে তুলে দিয়েছে।
মা বোনদের পাকীদের হাতে ভেট হিসেবে তুলে দিয়ে সুবিধা নিয়েছে।

স্বাধীনতার পর আবর্জনা পরিস্কার করার দায়িত্ব মুক্তি যোদ্ধাদের হাতে তুলে দেওয়া উচিত ছিল।
মুজিব তা করেন নি। এইটা একটা ভুল ছিল।

হাসিনা ইসলামি ভোটের রাজনীতি করে রাজাকারদের সাথে আত্মীয়তার সম্পর্ক করেছে।
হেফাজতকে কোলে তুলে নিয়েছে, সারা দেশ জুড়ে ৫০০ মসজিদ এবং মাদ্রাসা করে ভেট দিয়েছে। তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি
এগুলো সব রাজনৈতিক দৈন্যতা ।
এইসব ভুলের মাশুল দিতে হয়েছে আরও হবে। বাংলাদেশের সূচনাতেই গলদ রয়ে গেছে।
আওয়ামীলীগ, বিএনপির লুটে পুটে খাওয়ার শাসন দেখেছি এখন আর এদের দেখতে চাইনা।
জামাত আসুক না সমস্যা কি ???

১৬| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

কাঁউটাল বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভারতের মুসলমানরা বাংলাদেশের মুসলমানদের অমুসলিম ও কাঙ্গাল ভাবে । পাকিস্থানের গুলাও বাংলাদেশের মুসলমানদের সকাল বিকাল গালাগাল করে । দুই পক্ষই বাংলাদেশের মানুষ বিরোধী ।

ছাগলের যুক্তি

২৭ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ১২:০৩

কিরকুট বলেছেন: যার বুদ্ধি যেমন তার যুক্তি তেমন।

১৭| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ৮:১৩

কামাল১৮ বলেছেন: দেশের পচন শুরু হয়েছে জিয়া ক্ষমতা দখলের পর থেকে।সেখান থেকে আর বের হয়ে আসতে পারে নাই।রাজাকারদের পুনর্বাসনের আবাদ তিনিই শুরু করেছেন।বিএনপি তাদের ক্ষমতার অংশিদার করেছে।

১৮| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:৫৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কামাল১৮@১৭ বছর শেখ হাসিনা পাওয়ারে থেকে এসব ঠিক না করে করাপশন করে গেছেন। এরকম সুযোগ আর কেউ পায় নি।

১৯| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:৫৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পুলক ঢালি@বোকারা নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নেয়, আর বুদ্ধিমানরা অন্যের ভুল থেকে। মুসলিম ব্রাদারহুড ২০১১ সালে মিশরের ক্ষমতায় গিয়ে দেশটিকে ধ্বংস করে আমেরিকার হাতে তুলে দিয়েছে। জামায়াতে ইসলামী হচ্ছে মুসলিম ব্রাদারহুডের বাংলাদেশ শাখা। এদের বিশ্বাস হলো—মানুষের মাঝে জাতিগত দাঙ্গা বাধিয়ে এবং ধর্মের নামে দেশকে হাবিয়া দোজখে পরিণত করা।

২০| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ১০:১০

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: স্বাধীনতার সময় আমার জন্ম হয় নি। বাবা যুদ্ধ করেছেন, আমি তার মুখ থেকেই ৭১ এর পূর্ববর্তী ও পরবর্তী অনেক কিছু জেনেছি। বড় হয়ে ইতিহাসের ছাত্র হিসেবে আরো অনেক কিছু জেনেছি যা বাবা বলেন নি। হয়তো ইচ্ছে করেই এড়িয়ে গেছেন কিংবা তিনি নিজেও সবকিছু পরিষ্কার জানতেন না। কারন যেটাই হোক, প্রকৃত ইতিহাস কখনোই এক তরফা নয়। বহু মানুষের কাছে অবিংসবাদী নেতাও এমন অনেক কাজ করেছেন যা তার রাজনৈতিক মতাদর্শকে ও ক্যারিয়ারকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। স্বাধীনতার পর বহু রাজাকারদের কে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে তা কারো অজানা থাকার কথা নয়। সেই ভুলের প্রায়শ্চিত্ত বাংলাদেশ আজও করছে আর আগামীতেও করবে।

এ দেশের সাধারন জনগণ ও দেশ-প্রেমিক কেউ এ দেশের স্বাধীনতাকে তথা ৭১'কে অস্বীকার করে বলে আমার জানা নেই। তেমন কেউ থেকে থাকলে ঐ ব্যক্তির সুযোগ আছে অন্য কোন দেশের নাগরিকত্ব নিয়ে এ দেশের নাগরিকত্ব ছেড়ে দেয়ার অথবা এই দেশের ভূমি ত্যাগ করার। কিন্তু ৭১-কে অস্বীকার করে, এ দেশে বসেই এদেশের ক্ষতি করার চেষ্টা করলে উপযুক্ত প্রমাণ স্বাপেক্ষে যে কারো বিরুদ্ধে দেশদ্রোহীতার অভিযোগে তোলারও সুযোগ রয়েছে।

৭১-এর রাজাকারগুলোর বেশীরভাগই যে এই ভূমিতে জন্মেছে, এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই। যেহেতু ওদের অনেককেই যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে শূলে চড়ানো হয় নি, তারা তাদের বীজ ছড়িয়েছে বিগত অর্ধ-শতাব্দীতে। তাদের রক্ত যে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই এদেশের বিপরীতে যাবে সেটা বোঝা খুব বেশী কঠিন কিছু নয়। বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী এদেশের মাটিতে জন্মানো ব্যক্তি "বাংলাদেশী" বলেই বিবেচিত হবেন তা সে বিরাট মহামানব হোন কিংবা কুখ্যাত খুনী সন্ত্রাসী, সেটাকে অস্বীকার করারও কোন উপায় নেই। তবে যারা এ দেশের মাটিতে জন্মে অন্য কোন দেশের প্রতি আনুগত্য দেখান তাদের জন্মের সূত্র নিয়ে আমার প্রশ্ন আছে।

অতিরিক্ত সবকিছুই খারাপ। অতি মাত্রায় ভারত কিংবা পাকিস্তান প্রীতি বাংলাদেশের জন্য হুমকি। প্রতিবেশী হিসেবে আমি সবার সাথে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রাখায় বিশ্বাসী তবে সেখানেও একটা সীমারেখা টানা প্রয়োজন। ৫ই আগস্টের পর এদেশের পাকিস্তান নিয়ে অনেক বেশী মাতামাতি হচ্ছে যা ব্যক্তিগতভাবে আমি বাংলাদেশের জন্য শুভ লক্ষণ বলে মনে করিনা। আপনি ব্যবসায়িক সম্পর্ক রাখুন এর চেয়ে বেশী কিছু নয়। অতীতে ভারতের সাথে আমাদের বিভিন্ন ইস্যুতে বোঝাপড়ায় বেশ গরমিল হয়েছে এগুলোর পুনঃবিবেচনা তথা সংশোধন প্রয়োজন। তাবেদারী প্রশাসন বরাবরই অতীতে দেশকে ডুবিয়েছে আগামীতেও ডোবাবে। বাকি থাকলো দলকানা লোকজন। যারা এদেশের স্বার্থের আগে দল নিয়ে মাতামাতি করে দেশে বিশৃঙ্খলা ও নৈরাজ্য তৈরী করেছে ও করছে তাদের ব্যাপারে কঠোর হওয়া ছাড়া উপায় নেই। ধন্যবাদ।

২৭ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ১২:০৬

কিরকুট বলেছেন: মানুষ ভুল করে। শেখ মুজিবও ভুল করেছেন। যার মাশুল জীবন দিয়ে দিয়েছেন।

২১| ২৭ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ১২:৩৭

আমি নই বলেছেন: আম্লিগ ৭১কে ব্যাক্তিগত সম্পত্তি বানানোর চেষ্টা এবং ভারতকে প্রচুর পরিমানে অনৈতিক সুবিধা দেয়ার কারনেই আজকে ঐ দলটির জনপ্রিয়তা বেড়েছে বলেই আমার মনে হয়।

আচ্ছা উপরে পুলক ঢালীর মন্তব্যের উত্তরে বলেছেন চিহ্নিত রাজাকারের কমন ডায়লগ। একটু ব্যাখ্যা করবেন? আমিও অনেক মুক্তিযোদ্ধার মুখেও কাছাকাছি কাহিনিই শুনেছি। আমার এক মামা যিনি বামপন্থী রাজনীতির সাথে জরিত ছিলেন তিনি বলতেন, ২৫ মার্চ রাতে পাকিরা গনহত্যা শুরু না করলে মুক্তিযুদ্ধ কবে শুরু হত বা শুরুই হত কিনা সেটাই সন্দেহ। মুক্তিযুদ্ধের ব্যাপারে নাকি শেখ মুজিবের ক্লিয়ার কোনো ইস্ট্রাকশনই ছিল না।

২৭ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:০১

কিরকুট বলেছেন: তাইলে তো আমাদের ফাকিস্তানিদের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা জরুরী যে তারা কষ্ট করে দয়ার সাগর হয়ে ২৬শে মার্চ ১৯৭১ এ আমাদের কে জায়গায় বেজায়গায় আদর আপ্পায়ন করে গুলি করে মেরেছে। নোবেল প্রাইজ টা খাটের নিচে আছে, ডেকে এনে দিয়ে দেন।

২২| ২৭ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ২:২৭

কলাবাগান১ বলেছেন: "২৫ মার্চ রাতে পাকিরা গনহত্যা শুরু না করলে মুক্তিযুদ্ধ কবে শুরু হত বা শুরুই হত কিনা সেটাই সন্দেহ।" বেশ বেশ
তাহলে ২৫শে মার্চ এর ভয়ংকর গনহত্যাকে স্বাধীনতার 'ঘোষনা' বলা আরম্ভ হোক।

"মুক্তিযুদ্ধের ব্যাপারে নাকি শেখ মুজিবের ক্লিয়ার কোনো ইস্ট্রাকশনই ছিল না। "
তবে মুক্তিযুদ্ধের ব্যাপারে গোলাম আযম এর ক্লিয়ার ইস্ট্রাকশন ছিল।

২৩| ২৭ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ৮:৩৪

আমি নই বলেছেন: কলাবাগান১ বলেছেন: "২৫ মার্চ রাতে পাকিরা গনহত্যা শুরু না করলে মুক্তিযুদ্ধ কবে শুরু হত বা শুরুই হত কিনা সেটাই সন্দেহ।" বেশ বেশ
তাহলে ২৫শে মার্চ এর ভয়ংকর গনহত্যাকে স্বাধীনতার 'ঘোষনা' বলা আরম্ভ হোক।


তো কাইন্ডলি বলেন ২৫ মার্চ রাতে পাকিরা গনহত্যা শুরু না করলে কবে নাগাদ মুক্তিযুদ্ধ শুরু হত? আপনারাতো মুক্তিযুদ্ধকে ট্যাবু বানায়া রাখছেন, প্রশ্ন করাই যাবেনা।

তবে মুক্তিযুদ্ধের ব্যাপারে গোলাম আযম এর ক্লিয়ার ইস্ট্রাকশন ছিল।
হুমম ছিলোইতো, মুক্তিযুদ্ধ শুরুর পর মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা-নারীদের ধর্ষন ইত্যাদি করার গোআজমের ক্লিয়ার ইস্ট্রাকশন ছিল, এব্যপারে কোনো সন্দেহ আছে?

২৭ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

কিরকুট বলেছেন: আপনার কথায় ইতিহাস বিকৃতির গন্ধে বমি আসে। ২৫ মার্চের গণহত্যা না হলে মুক্তিযুদ্ধ হতো না, এই বাজে যুক্তি দিয়ে আপনি পাকবাহিনীর নৃশংসতার দায় ধুয়ে দিতে চাইছেন, যা শুধু ঘৃণ্য না, দেশদ্রোহিতার শামিল। আর গোলাম আযমের মতো রাজাকারদের সাফাই দিয়ে আপনি আসলে সেই নরপিশাচদেরই উত্তরসূরি প্রমাণ করছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা আর নারীদের ধর্ষণের নীলনকশা যারা করেছিল, তাদের পক্ষে কথা বলার ধৃষ্টতা দেখাচ্ছেন, আপনার মতো মানুষদের জন্যই আজও রাজাকারদের বিষদাঁত পুরোপুরি ভাঙা যায়নি।

২৪| ২৭ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

পুলক ঢালী বলেছেন: সৈয়দ কুতুব বলেছেবলেছেন: পুলক ঢালি@বোকারা নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নেয়, আর বুদ্ধিমানরা অন্যের ভুল থেকে। মুসলিম ব্রাদারহুড ২০১১ সালে মিশরের ক্ষমতায় গিয়ে দেশটিকে ধ্বংস করে আমেরিকার হাতে তুলে দিয়েছে। জামায়াতে ইসলামী হচ্ছে মুসলিম ব্রাদারহুডের বাংলাদেশ শাখা। এদের বিশ্বাস হলো—মানুষের মাঝে জাতিগত দাঙ্গা বাধিয়ে এবং ধর্মের নামে দেশকে হাবিয়া দোজখে পরিণত করা।
ঠিক বলেছেন। এরা বেসিক্যালী সন্ত্রাসী রগকাটা পার্টি মুশকিল হলো এদের থিংক ট্যাংক আন্তর্জাতিক,বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে আওয়ামী বিএনপির মত দেশীয় নয়। জিয়াউর রহমান গো-আযমকে (যিনি পিস কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন) লন্ডন থেকে নিয়ে এসে বাংলাদেশে জামাতী রাজনীতি চালু করে মহা ক্ষতি করেছেন, পুরোদেশকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বিপক্ষে দাড় করিয়ে জাতীকে দ্বিধাবিভক্ত করেছিলেন। আপনাদের মনে আছে কিনা জানিনা জিয়াউর রহমান বলেছিলেন," মানি ইজ নো প্রব্লেম আই উইল মেক দ্যা পলিটিক্স ডিফিকাল্ট। " তিনি তাই করেছেন এবং আমরা তার দুর্ভোগ পোহাচ্ছি।
১৯৯০ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসেছিল ৩ জোটের রূপরেখা অনুযায়ী দেশ পরিচালনা করার প্রতিশ্রুতি নিয়ে। এসে কি করলো!!? সেই রুপরেখা ছুড়ে ফেলে দিয়ে রাজাকারদের কোলে তুলে নিল। রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন দেশে নিজামী মোশাররফরা মন্ত্রী। এরজন্য ১০০% ভাগ দায়ী বিএনপি। ২০০৯ সালে আওয়ামিলীগ ল্যান্ড স্লাইড বিজয় নিয়ে সরকার গঠন করলো এক বৎসর ঠিক ছিল তারপর আইনভাঙ্গা এবং দু্র্নীতিতে দেশ ছেয়ে গেল । জনগন প্রতিটা ক্ষেত্রেই নিজের জীবন দান করে রাজনীতিবিদদের ক্ষমতায় বসায় আর রাজনীতিবিদরা জনগনের নাম ভাঙ্গিয়ে রাজা রানীর মত জীবন কাটায়। ;)

উপরের কমেন্টে প্রচন্ড ক্ষোভ থেকেই জামাত আসুক না ক্ষতি কি লিখেছিলাম, সবার রগকেটে দেশকে ঠান্ডা রেখে চালাবে :P =p~

২৫| ২৭ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:০৭

পুলক ঢালী বলেছেন: লেখক বলেছেন: চিহ্নিত রাজাকারের কমন ডায়লগ।

ব্লগে লিখলেই ব্লগার হওয়া যায়না।

আমি অযোগ্য জায়গায় কমেন্ট করেছিলাম ;) =p~

২৬| ২৭ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:১৫

নতুন নকিব বলেছেন:



@প্রিয় আরইউ,

আপনার মন্তব্যে ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতি আবেগের প্রকাশ লক্ষণীয়, তবে আপনি যেভাবে কয়েকজন ব্লগারকে নাম ধরে ধরে ব্যক্তি আক্রমণ করেছেন—তা কোনোভাবেই যুক্তিনির্ভর বা সম্মানজনক নয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের উচিত—আলোচনাকে ব্যক্তি-নিন্দা নয়, যুক্তির ভিত্তিতে এগিয়ে নেওয়া।

প্রথমত, ১৯৭১ সালের পরাজিত শক্তি বলতে যদি বোঝানো হয়, যারা পাকিস্তানি আগ্রাসন সমর্থন করেছে—তাদের আদর্শ ও উত্তরসূরিদের পুনর্বাসন বা পুনঃপ্রতিষ্ঠা একটি গুরুতর রাজনৈতিক ও সামাজিক ইস্যু। তবে এই বিষয়টি আলোচনার দাবি রাখে, অভিযোগ বা চরিত্র হননের নয়। কারও অতীত অবস্থান, পারিবারিক ব্যাকগ্রাউন্ড, কিংবা মতাদর্শিক পরিবর্তনের পেছনে অনেক জটিল বাস্তবতা থাকতে পারে। "সুবিধাবাদী", "মানসিক রোগী", "এক্স-হিজবুত", "রাজাকারের সন্তান", কিংবা "গণিকা পাড়ার খদ্দের" বলে কাউকে হেয় করা নির্লজ্জ ঘৃণাচর্চা ছাড়া আর কিছু নয়।

দ্বিতীয়ত, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ নামক বিভাজন আজ ৫০ বছরের বেশি সময় পার হয়ে গেলেও আমরা এখনও ব্যবহার করি—এটা কি আমাদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের পরিচায়ক নয়? আমরা কি সত্যিই একটি বিজয়ী জাতি হয়ে উঠতে পেরেছি, যদি আজও বিভাজনের রাজনীতি, দোষারোপ আর আত্মপ্রসাদে দিন কাটাতে হয়?

হ্যাঁ, ইতিহাসকে ভুলে যাওয়ার পক্ষে কেউ কথা বলছে না। কিন্তু “ইতিহাসকে মনে রাখা” আর “ইতিহাসকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা”—এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য আছে। কারও মত ভিন্ন হতে পারে, কেউ হয়তো পাকিস্তানি জনগণের প্রতি মানবিকতা দেখিয়েছে, কিংবা দ্ব্যর্থহীনভাবে সমালোচনা করেছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবক্ষয়ের—তাতে তাকে পাকিস্তানপন্থী বলা সোজাসাপ্টা মিথ্যাচার।

দেশের উন্নয়ন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার পথে সবচেয়ে বড় অন্তরায় যদি কিছু হয়—তা হলো এই ধরণের 'মতভেদকে' 'শত্রুতায়' রূপান্তরের প্রবণতা। রাজনৈতিক বা মতাদর্শিক ভিন্নমত থাকবেই, সেটিই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। কিন্তু সেটিকে ব্যবহার করে কাউকে “দেশদ্রোহী”, “পাকিস্তান-প্রেমী” কিংবা “ভারত-প্রেমী” বলাটা নিছকই বিভাজন সৃষ্টির অপচেষ্টা।

আপনি হয়তো একমত হবেন—সত্যপথিক, ঢাবিয়ান, আমি (নতুন নকিব) কিংবা অন্য যে কেউ হোক না কেন, তারা যদি মত প্রকাশ করেন, তা আইনসম্মত, মানবিক ও গঠনমূলক—তাদের কণ্ঠ রোধ করার চেয়ে তাদের যুক্তির বিপরীতে যুক্তি দাঁড় করানোই গণতান্ত্রিক পথ।

শেষ কথা, ভিন্নমতকে দেশপ্রেমের বিরুদ্ধে দাঁড় করানোটা কোনো দেশপ্রেম নয়, বরং সেটি এক ধরনের জেদের চর্চা। আমরা যদি সত্যিই একটি উন্নত, সহনশীল, এবং স্বাধীন চিন্তার সমাজ গড়তে চাই—তবে আগে আমাদেরই উচিত, ব্যক্তি-আক্রমণের রাজনীতি থেকে বেরিয়ে এসে যুক্তির ভাষায় কথা বলা।

আমি একটি শক্তিশালী বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি—ভারত-পাকিস্তান কিংবা অন্য যে কোনো দেশ/শক্তির উপর ভর করে নয়, অন্যের দয়া-দাক্ষিণ্যে কিংবা প্রভূ-ভৃত্যসুলভ তথাকথিত সহযোগিতায় ভর করে নয়; আমরা চাই বাংলাদেশ নিজের পায়ে, আপন শক্তিতে বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে শিখুক। এটাই হোক আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য।

ভালো থাকুন। দেশপ্রেম হোক সকল মতের ঊর্ধ্বে।

২৭| ২৭ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:৫১

আরইউ বলেছেন:



@নতুন নকিব,
আমি কাউকে ব্যক্তি আক্রমণ করিনি। সত্যপথিক সম্পর্কে যা লিখেছি, তা তার নিজেরই বক্তব্য (মানসিক রোগী বিষয়টিও)। ঢাবিয়ান আর আপনাকে আলোচনায় এনেছি, কারণ আমার দেখায় আপনারা জুলাই আন্দোলনের পরবর্তী অন্যতম পল্টিবাজ। আমি আপনাদের কারও মত প্রকাশে কোন সমস্যা দেখিনা। সত্যপথিক লাজ-লজ্জাহীনভাবে জামাত-শিবির-রাজাকার-দের সমর্থন করে, ঢাবিয়ান মিউ মিউ করে সমর্থন করে, আর আপনি ঘোমটার নিচ থেকে। আমি এতে কেন বাধা দিতে যাবো! আপনারা আপনাদের মত প্রকাশ করেন, আমি আমারটা প্রকাশ করি। ব্যাস, এটুকুই!

একটি গুরুত্বপূর্ণ কথাঃ আপনি কি দয়া করে এআই-এর সাহায্য ছাড়াই মন্তব্যের জবাব দিতে পারেন? এআই ব্যবহারে কোনো দোষ নেই, তবে মন্তব্য বা জবাবগুলো অনেক সময়ই রোবোটিক ও প্রাণহীন হয়ে যায়। আপনি যদি একেবারে এআই ছাড়া লিখতে না পারেন, সেটা একটা ডিজেবিলিটি এবং তাহলে অবশ্যই বিষয়টি ভিন্ন।

২৮| ২৭ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:১৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পুলক ঢালি সাহেব কে নিয়ে যে কমেনটস করেছেন সেটা ডিলেট দেন ।

২৯| ২৭ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:১৮

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার কথায় ইতিহাস বিকৃতির গন্ধে বমি আসে। ২৫ মার্চের গণহত্যা না হলে মুক্তিযুদ্ধ হতো না, এই বাজে যুক্তি দিয়ে আপনি পাকবাহিনীর নৃশংসতার দায় ধুয়ে দিতে চাইছেন, যা শুধু ঘৃণ্য না, দেশদ্রোহিতার শামিল। আর গোলাম আযমের মতো রাজাকারদের সাফাই দিয়ে আপনি আসলে সেই নরপিশাচদেরই উত্তরসূরি প্রমাণ করছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা আর নারীদের ধর্ষণের নীলনকশা যারা করেছিল, তাদের পক্ষে কথা বলার ধৃষ্টতা দেখাচ্ছেন, আপনার মতো মানুষদের জন্যই আজও রাজাকারদের বিষদাঁত পুরোপুরি ভাঙা যায়নি।

আপনাদের চিন্তা-ভাবনা কাঠ-মোল্লাদের মত। মুক্তিযুদ্ধের কোনো বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করলেই রাজাকার ব্লা... ব্লা... পাকবাহিনীর নৃশংসতার দায় ধুয়ে দিতে চাইছেন ইত্যাদি শুরু হয়ে যায়, প্রশ্ন করা যাবেনা? পাকিদের গনহত্যার কথা আমি আমার মন্তব্যেই বলেছি, আর আপনি বলতেছেন আমি নাকি নৃশংসতার দায় ধুয়ে দিতে চাচ্ছি, কি আজব। যেখানে সেখানে গন্ধ পাওয়া অসুস্থতার লক্ষন, ডাক্তার দেখান।

আর গোআজমের ব্যপারে কোথায় সাফাই দেখলেন? আমিই বা কোথায় ঐ নরপশুদের পক্ষে কথা বল্লাম? মুক্তিযুদ্ধ শুরুর পর মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা-নারীদের ধর্ষন ইত্যাদি করার গোআজমের ক্লিয়ার ইস্ট্রাকশন ছিল, এব্যপারে কোনো সন্দেহ আছে? এই লাইনের কোথায় রাজাকারদের সমর্থন পাইলেন আপনি? নাকি গোআজম মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা-নারীদের ধর্ষন ইত্যাদি অপকর্মের নির্দেশ দেয় নাই? ওভার থিংকিং করাও একটা মানসিক ব্যাধি, জানেন?

লেখক বলেছেন: তাইলে তো আমাদের ফাকিস্তানিদের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা জরুরী যে তারা কষ্ট করে দয়ার সাগর হয়ে ২৬শে মার্চ ১৯৭১ এ আমাদের কে জায়গায় বেজায়গায় আদর আপ্পায়ন করে গুলি করে মেরেছে। নোবেল প্রাইজ টা খাটের নিচে আছে, ডেকে এনে দিয়ে দেন।

উল্টা-পাল্টা বকছেন কেন। মুক্ত ভাবে চিন্তা করতে পারেন না? আপনি ইতিহাস যেহেতু ভালো জানেন সুতরাং বললেই পারতেন পাকিরা ২৫ মার্চের গণহত্যা শুরু না হলে মুক্তিযুদ্ধ কবে-কিভাবে শুরু হত।

পুলক ঢালীকে দেওয়া উত্তর চিহ্নিত রাজাকারের কমন ডায়লগ ডিলিট করলেন কেন? আপনার কাছেতো আমি এটাই জানতে চেয়েছিলাম পুলক ঢালী এমন কি বলেছিল যে তাকে চিহ্নিত রাজাকার বলেছিলেন?

৩০| ২৮ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:১৬

নতুন নকিব বলেছেন:



@আরইউ,

আপনার ২৭ নম্বর মন্তব্যটি পড়লাম। আপনি বলেছেন—“আমি কাউকে ব্যক্তি আক্রমণ করিনি।” অথচ আপনি যেভাবে কয়েকজন ব্লগারকে “মানসিক রোগী”, “রাজাকারের সন্তান”, “সুবিধাবাদী”, “গণিকা পাড়ার খদ্দের” ইত্যাদি শব্দে আক্রমণ করেছেন—তা স্পষ্টতই ব্যক্তি আক্রমণের শামিল। ভিন্নমত থাকতেই পারে, কিন্তু মতবিরোধ প্রকাশ করতে হয় যুক্তি ও শালীনতার সঙ্গে, অপমানের ভাষায় নয়। মতপ্রকাশের নামে কাউকে হেয় করা বা ট্যাগ লাগিয়ে দেওয়ার প্রবণতা কখনোই মুক্তচিন্তার বিষয় নয়, বরং তা বিভাজন ও বিদ্বেষ ছড়ায়।

অন্যদের “পল্টিবাজ”, "ঘোমটার নিচ" বা "মিউ মিউ" স্বভাবের আখ্যায়িত করার আগে নিজের অবস্থান মূল্যায়ন করাটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। মতের ভিন্নতা থাকুক, কিন্তু সে ভিন্নতাকে সম্মানের চোখে দেখা শিখতে হবে—এটাই সভ্য বিতর্কের সৌন্দর্য।

এআই -এর সাথে আপনার শত্রুতার কারণটা কি অনুগ্রহ পূর্বক জানতে পারি? এআই ব্যবহারের প্রসঙ্গে আমার সংক্ষিপ্ত বক্তব্য হচ্ছে—যন্ত্রের সহায়তায় লেখা হলেও, যদি তাতে যুক্তি, সৌজন্য ও মানবিকতা থাকে, তবে তা অনেক ‘মানবিক’ অথচ কটূক্তিতে ভরা লেখার চেয়ে অনেক বেশি মর্যাদাপূর্ণ।

ধন্যবাদ।

৩১| ২৮ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

২৮ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:০৬

কিরকুট বলেছেন: কিছু লোক উন্মাদ হয়ে আছে ।

৩২| ২৮ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৭

আরইউ বলেছেন:



@নতুন নকিব,
আপনি সম্ভবত আমার মন্তব্যটি পুরোপুরি পড়েননি, অথবা হয়তো এআই আপনাকে যথাযথভাবে বোঝাতে পারেনি। অনুগ্রহ করে মন্তব্যটি আরেকবার পড়ুন। আমি স্পষ্টভাবে বলেছি, সত্যপথিক সম্পর্কে যেসব কথা বলা হয়েছে, সেগুলো তাঁর নিজের বক্তব্য। বিশ্বাস না হলে ওনার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করুনঃ তিনি কি এক্স-হিজবুত ছিলেন? তাঁর নানা বা মামা বা কোন আত্মীয় কি রাজাকার ছিলো? তিনি কি মানসিক রোগের চিকিৎসা নিয়েছেন, গনিকাগমনে জড়িত ছিলেন, অথবা একসময় মানবতার ফেরিওয়ালা সুমনের পদলেহন করেছিলেন? এই প্রতিটি বিষয়ে এই ব্লগেই তিনি নিজেই মন্তব্য করেছেন, লিখেছেন, সবাইকে জানিয়েছেন। এসব এখন কমন নলেজ। আমি তার কথাগুলো পুনরুল্লেখ করলে তা কি ব্যক্তি আক্রমণ হয়ে যায়?

আর আমি তো ভদ্র ভাষায় "গনিকা পাড়া" বলেছি, ধরুন, "বেশ্যাপাড়া" শব্দটি পর্যন্ত ব্যবহার করিনি। তাহলে আপনি কোথায় শালীনতার অভাব দেখলেন, যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে বলবেন কি, মশায়? এক কাজ করুন তাহলে, “সত্যপথিক গনিকা গমন করতেন” এই বাক্যটি শালীনভাবে কীভাবে লেখা যেতে পারে, সেটাই আমাকে শেখান!

আপনি রাজাকারের সন্তান কিনা, আমি জানি না। তবে আমি কোথাও কাউকে "রাজাকারের সন্তান" বলিনি। মন্তব্যে আমি লিখেছিঃ
সত্যপথিক একটা ইন্টারেস্টিং কেস - সে এক্স-হিজবুত, নিজের পরিবারেই রাজাকার আছে, ধর্মের কথা বলে কিন্তু নিজেই গনিকা পাড়ার নিয়মিত খদ্দের।” আপনি লক্ষ্য করে দেখুন, এখানে কাউকে রাজাকারের সন্তান বলা হয়নি।

আপনি যে আমার মন্তব্যটি ঠিকভাবে পড়েননি, অথবা আপনার মস্তিষ্ক সেটিকে যথাযথভাবে প্রসেস করতে পারেনি, তার প্রমাণ আপনার শেষ প্যারাটি। আমি কখনোই বলিনি এআই-এর সাথে আমার শত্রুতা আছে। বরং আমি লিখেছিঃ
এআই ব্যবহারে কোনো দোষ নেই, তবে মন্তব্য বা জবাবগুলো অনেক সময়ই রোবোটিক ও প্রাণহীন হয়ে যায়। আপনি যদি একেবারে এআই ছাড়া লিখতে না পারেন, সেটা একটা ডিজেবিলিটি এবং তাহলে অবশ্যই বিষয়টি ভিন্ন।” এর চেয়ে স্পষ্ট করে আমার মনোভাব কীভাবে জানানো যায়, আপনি বলুন; চেষ্টা করি ব্যাখ্যা দিতে!

২৮ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩

কিরকুট বলেছেন: গনিকালয়ে গমন করা মনে হয় না অপরাধ ।

৩৩| ২৯ শে জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯

আরইউ বলেছেন:



@কিরকুট,
গনিকালয়ে গমন কোনও সমস্যা নয়, যার যেমন প্রয়োজন, পছন্দ, অভিরুচি। তবে বিষয়টি ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক, আর সত্যপথিক তো নিজেকে মহাধার্মিক বলে জাহির করে বেড়ান! তাই ওভাবে বলা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.