| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মহাজাগতিক চিন্তা
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
ভারত-বাংলাদেশ যুদ্ধে পাকিস্তান ও চীনের লাভ আছে। যুদ্ধে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্থ্য হলে ভারত বিরোধীতায় তারা সহজে বাংলাদেশীদের তাদের পাশে পাবে। বাংলাদেশের নিরাপত্তার অযুহাতে এখানে তারা সামরিক ঘাটি স্থাপনের সুবিধার আশাও করতে পারে।সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনা সমূহ তাদের খুশী হওয়ার মতই। তাদের অতি বিরোধী শেখ হাসিনা এখন বাংলাদেশ ছাড়া। তাঁর দলটিও বেশ কোনঠাঁসা অবস্থায় আছে। যদি একান্ত ভারত-বাংলাদেশ যুদ্ধ বেঁধেই যায় তবে পাকিস্তান ও চীনের কাজ হবে এ যুদ্ধ যাতে কিছুতেই শেষ না হয় সে ব্যবস্থা করা। কারণ ভারত এদিকে ব্যস্ত থাকলে তাদের পাকিস্তান ও চীনের দিকে মনোযোগ দেওয়া কঠিন হবে। এরপর পাকিস্তান ও চীন ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সাথেও ভারতের যুদ্ধ বাধাতে চেষ্টা করবে। নতুন এ দেশ সমূহ গঠিত হলে পাকিস্তান ও চীন এসব দেশে তাদের বাজার সম্প্রসারণ করতে পারবে। তাতে বাংলাদেশের কি লাভ? তাতে বাংলাদেশের লাভ নিরাপত্তা ঝুঁকি কমানো। এসব বলে তারা যুদ্ধের জন্য বাংলাদেশকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু সমস্যা হলো যুদ্ধে বাংলাদেশ তামা তামা হয়ে যেতে পারে। ঘটনা এমন হলে বাংলাদেশ নিরাপত্তা ঝুঁকি দিয়ে কি করবে? সুতরাং পাকিস্তান ও চীনের পাতা ফাঁদে পা দেওয়া ভারত ও বাংলাদেশের সঠিক কাজ হবে না।
একবার যুদ্ধে আমরা চুয়াত্তর দেখেছি, আবার যুদ্ধে কোন সাল দেখব? যেখানে আমাদের যুদ্ধে অন্যের সবটাই লাভ এবং আমাদের পনের আনা লস, তবে এমন যুদ্ধে আমরা জড়াব কেন? আর ভারত বাংলাদেশকে পেটে ভরতে গিয়ে তাদের পেটের ভিতরের অনেক এলাকা বমি করে বের করে দিলে তাদের কি লাভ। তারপর তাদের পাশের দু’টি পাখি একটু একটু করে ঠুঁকরিয়ে তাদের এলাকা তাদের পেটে ভরবে। তারা বাংলাদেশের সাথে যুদ্ধ করতে আসলে তাতে পাকিস্তান ও চীন যুক্ত না হওয়ার কি গেরান্টি আছে? সুতরাং একজন শেখ হাসিনার জন্য দু’টি দেশ যুদ্ধে লিপ্ত হওয়া ঠিক না। কারণ বাংলাদেশ পুচকে হলেও পাকিস্তান ও চীন যুক্ত হলে যুদ্ধক্ষেত্র অনেক বড় হয়ে যাবে। সুতরাং এমন যুদ্ধ হওয়ার চেয়ে না হওয়াই অনেক ভালো।
আমেরিকা একাত্তরে বাংলাদেশ বিরোধী থাকলেও বাংলাদেশ-ভারত যুদ্ধে বাংলাদেশের পক্ষে থাকার সম্ভাবনা আছে, অথবা তারা নিরপেক্ষ থাকবে। কে কোন পক্ষে থাকবে সেটা পরের কথা, কিন্তু যুদ্ধে বাংলাদেশ তামা তামা হওয়ার সম্ভাবনা প্রচুর। সেজন্য যুদ্ধ নয় শান্তি চাই।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ১০০% সঠিক কথা বলেছেন। আমাদের দেশের যারা উস্কানি মূলক কথা বলে তারা আসলে দেশে থাকে না। সুতরাং তাদের দেশ দরদ নিয়ে সন্দেহ করা দোষনীয় নয়।
২|
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:০৯
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
যুদ্ধ হবে না কখনো, ভারতও কখনো আর আগের মত বাংলাদেশকে নিয়ে দাদাগিরি করতে পারবে না। দুই দেশের কিছু নেতারা উত্তাপ ছড়াবে তাতে পাকিস্থান চীন রাশিয়া আমেরিকার কিছু বক্তব্য পালে হাওয়া দিয়ে আলোচনা একটু বাড়িয়ে তুলবে এই পর্যন্তই।
৩|
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:০৯
মেঘনা বলেছেন: সব দিক বিবেচনায় আপনার পালিত-পিতা-পাকিস্তান সর্বোচ্চ সুবিধা প্রাপ্ত অবস্থানে আছেন।
৪|
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৩৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যখন মারবে ত্খন দেখা যাবে । এখন মনে মনে বলুন : তারেক রহমান আসবে , বাংলাদেশ হাসবে ।
।
৫|
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৩৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হামাসের মত বাঙালী জিহাদী গ্রুপ ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য এক পায়ে খাঁড়া, বাংলাদেশের আশে পাশে ভারতের যত রাজ্য আছে সব এরা দখলে নিবে।
পাকিস্তান, আমেরিকা এবং চীন এই তিন শক্তি এসব জিহাদী গ্রুপকে মদদ দিচ্ছে। নিজ দেশের ধ্বংস ডেকে আনার জন্য এমন কয়েকটা জিহাদী গ্রুপই যথেষ্ট যেমন- আল কায়েদা, আইএসআই, হামাস হুতি, হেজবুল্লা.. ইত্যাদি।
বর্তমানে বাংলাদেশে কয়টা জিহাদী গ্রুপ সক্রিয়া আছে, আর আপনি কোন গ্রুপের সদস্য? সেভেন সিস্টার কবে আক্রমণ করবেন?
৬|
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:০৭
কলাবাগান১ বলেছেন: উগ্রবাদীতা কখনই একটা দেশকে বিশ্বে মাথা তুলে দাড়াতে দেয় না। এক ব্লগার বাংলাদেশ মাথা তুলে দাড়াবে বলে পোস্ট দিয়েছেন সেখানে এক নারী শিক্ষার্থীর ছবি দিয়েছেন মাইক্রোস্কোপ নিয়ে কাজ করছেন....যথার্থ ছবি কিন্তু এই উ্গ্রবাদীতার সময়ে কি কোন সৃজনশীল কাজ করার পরিবেশ আছে...শুধু জ্বালাও/পোড়াও/আগুন দেও......এদের কাছে আগে ধর্ম..তারপর অন্যকিছু
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৫৫
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: যুদ্ধ হওয়ার চেয়ে না হওয়াই অনেক ভালো।
..............................................................................
যুদ্ধ কোন মঙ্গল বহন করেনা ।
স্বার্থবাদী গোষ্ঠি যুদ্ধ বাধাঁয়ে আলু পোড়া খেতে চায় ।
বাংলাদেশকে যুদ্ধক্ষেত্র বানাতে পারলে আরকেটি গাজাঁ/ ইউক্রেন হলে
সব যুদ্ধবাজ দেশ লাভবান হবে,
আমরা অসভ্য ইতরের জাতিতে পরিণত হবো ।