![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সে প্রায় ৪০০ বছর আগের কথা। বাংলাদেশে একসময় মগদের ভীষণ উপদ্রব ছিল৷ আরাকান, অর্থাৎ আজকের মিয়ানমার থেকে আসা মগ দস্যুরা সে সময় বাংলাদেশের এক বিস্তীর্ণ এলাকায় রীতিমতো ত্রাসের রাজত্ব বানিয়ে ফেলত। যা ইচ্ছা তাই করতো। কিন্তু সেসব আজ ইতিহাসের পাতায় লিপিবদ্ধ।
কিন্তু ইতিহাসের পাতায় লিপিবদ্ধ থাকলেও ছয় শতাব্দী আগে আরব চিন্তাবিদ ও দার্শনিক ইবনে খালদুন বলেছিলেন, ইতিহাস চক্রাকারে ঘোরে।
আজ মনেহচ্ছে ইতিহাস পূণরায় ফিরে আসছে। গত বছর জুলাই মাসে বিজিবির নায়েক আব্দুর রাজ্জাককে ধরে নিয়ে গেছিল। গতকাল মগেরা তাদের মুল্লুক থেকে হেলিকপ্টারের মাধ্যমে আমাদের দেশে চক্কর দিয়ে যাচ্ছে, বিজিবি ক্যাম্পের উপর দিয়ে মহড়া দিচ্ছে। এই তো সেদিন (১১মে, ২০১৬) ৬টা মর্টার সেল নিক্ষেপ করে আমাদের হ্যালিপ্যাড ধ্বংস করে দিয়েছে। আর আমরা মাত্র ২টা মর্টার সেল নিক্ষেপ করে আঙ্গুল চুষেছি।
বেশ ভাল!! আমাদের লাঠিয়াল বাহিনী থুক্কু আমাদের বিজিবি কাজ-কম্ম করছে কি না সে দায়িত্ব মনেহয় মিয়ানমার নিয়েছে!!
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা দুর্বল তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহের অবকাশ নেই। বাংলাদেশের আকাশ সীমান্ত পথ পুরো উন্মুক্ত। আকাশ সীমানা নিয়ন্ত্রনের জন্য যা ব্যাবস্থা আছে তা রীতিমত অকার্যকর। বাংলাদেশ যেসব রাডার ব্যাবহার করে তা বেশিরভাগই দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে ব্যবহার করা পুরানো রদ্দি মাল। তাও আবার কেনা হয় চড়া মূল্যে!! সব সকারের আমলেই বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রত্যেক পর্যায়ে একটা "আপগ্রেড" করার ধুম পড়ে যায়। যদিও সর্বদাই ফলাফল একই: অন্য দেশের ব্যাবহার করা অচল লোহা চরম দাম দিয়ে কেনা। বিমান বাহিনীতে অত্যাধুনিক এইচ.কিউ-৭ (HQ-7 Surface to air missile) আর সেনা বাহিনীতে NORA B-52 নতুন সংযোজন মাত্র ।
দেশের মিয়ানমার সীমান্তে Weishi Rockets (WS-22) এবং বিমান বাহিনীর (HQ-7 Surface to air missile) মোতায়েন করুন, এখনই। যাতে দেশের ভেতরে মগেরা ঢু মারলেই যাতে পালটা আঘাত দিতে পারি।
http://www.bhorerkagoj.net/online/2016/05/25/229222.php
http://www.banglamail24.com/news/153444
http://bn.mtnews24.com/Chittagong/78431/-----
২| ২৭ শে মে, ২০১৬ রাত ১:১১
কলম চোর বলেছেন: নৌ বাহিনীর বি.এন.এস বঙ্গবন্ধু নামক একটা ফ্রিগেড ছাড়া উল্লেখ করার মত কিছু নাই। আর সাবমেরিন নাকি কেনা হবে একথা শুনছি সেই মুঘল আমল থেকে।
তিন বাহিনীর প্রধানের র্যাংক একই সমান কেন যে করা হয়েছে সেটা উপরওয়ালাই ভাল জানেন।
যাইহোক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫
ইমরান আশফাক বলেছেন: তিন বাহিনীর মধ্যে আধুনিকায়নে এবং শক্তি ও সামর্থে বৃদ্ধিতে সবচেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। আশা করা যায় তারা যেভাবে সুদুরপ্রসারী পরিকল্পনা করে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে অচিরেই বাংলাদেশ নৌবাহিনী অন্যান্য আন্চলিক নৌবাহিনীর মাথাব্যাথার কারন হয়ে দাড়াবে। সেনাবাহিনীর ব্যাপারটা কমবেশী একইরকম। তারা দেশটিকে তিনটি কমান্ড কোরে ভাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং কয়েকটি নতুন ডিভিশন তৈরীর প্রক্রিয়া বাস্তবায়নোধীন। তবে বিমানবাহিনীর আধুনিকায়ন অতটা আশাপ্রদ নয় যদিও বংগবন্ধু এ্যরোনটিক্যাল কমপ্লেক্স বাস্তবায়ীত হচ্ছে। আর তিনবাহনী প্রধানের র্যাংক একই সমান করা হয়েছে।