![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
*****
(আর্থিক সংকটে পড়তে না-দিলে শুধু নীতিবাক্য আর বায়বীয় ভীতিতে ভূ-গোলকে সুবিধাপ্রাপ্তদের টনক নড়তে চায় না সহজে।)
যতদিন অনিয়ন্ত্রিতভাবে পেঁয়াজ, রসুন, চিনি, বাঁশ, মসলা, গরু, যন্ত্রপাতি, কলকব্জা, তালা, বাইসাইকেল, মোটরসাইকেল, প্রেশারকুকার, প্রসাধনী, শাড়ি, ফেন্সিডিল ইত্যাদি বাণিজ্যিক পণ্যগুলো সীমানার ফাঁকফোকর দিয়ে ঢুকবার সুবিধা পাবে, ততদিন এখানে কূটনৈতিক বৈঠকে কেবল আশ্বাসের দ্বিপাক্ষিক আলাপ-আলোচনাই চলবে, ঐ সকল পণ্য গ্রহণকারীদের মতো সুযোগদাতা জনগণও তাদের নদীগুলোতে স্বাভাবিক প্রবহমান জল পাবে না। চর পাবে তারা নদীর চেয়েও চওড়া।
চরে চাষাবাদ চলবে আর চালু থাকবে চর দখলের হাঙ্গামা।
তবে, চোরাচালানি বন্ধ না-করার জন্যে বিশেষ প্রতিদানটিও তারা পাবে। প্রবল বর্ষণের কালে মহা মমতাময় উপহার হিসেবে, সীমানার উজানের স্লুইচ গেইটগুলো খুলে দেওয়া হবে। নদীগুলোর দু’ধারের বাঁধ-উপচানো-প্লাবনে সমতল সভ্যতাকে ঘোলাজলে ভাসানো হবে এবং ডোবানো হবে।
গণকরণিক : আখতার২৩৯ রঙ্গপুর : ১২/০৪/২০১৪খ্রি:
সম-অন্তরালে // নদী ও ট্রানজিট // মানবনানা
২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:২৮
অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: মালাউন কখনো হবে না আপন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: লে হালুয়া।