নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

করুণাধারা

করুণাধারা

জীবন যখন শুকাইয়া যায় করুণাধায় এসো

করুণাধারা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ কিছুতেই যায় না মনের ভার, যায়না

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:২১



আজ কিছুতেই যায় না মনের ভার, যায় না। তাই ভাবলাম কিছু কবিতা অনুবাদ করি। প্রথমে কাহলীল জিবরানের বহুল পঠিত আর বহুল অনূদিত এবাউট চিল্ড্রেন।

"সন্তানদের,যাদের নিজের বলে ভাবছ তারা তোমার নিজের নয়
জীবনের জন্য জীবনের আকুলতাই নিয়ে এসেছে এই পুত্রকে, এই কন্যাকে
তারা তোমার মধ্য থেকেই এসেছে, তবু তাদের তুমি আননি
তারা রয়েছে তোমার সাথে সাথে তবু তারা তোমার নিজস্ব নয়

তোমার ভালবাসা তাদের দিতে পার তবু তোমার ভাবনা তাদের দিতে যেও না
কারণ তাদের নিজের  ভাবনা আছে
তাদের অস্তিতত্বের নাগাল তুমি পাও, তবু তাদের আত্মার নাগাল পাও না
তাদের আত্মা রয়েছে যে ভাবিকালে, স্বপ্নেও তুমি সেখানে পৌঁছাতে পারবে না
তাদের বোঝার চেষ্টা  করতে পার তবু তাদের তোমার মত করতে যেওনা
জীবন কি পেছনে ফেরে, গতকাল কি আর আজ ফিরে আসে

জীবন্ত তীর  তোমার সন্তানেরা, ছুটে যাবে ধনুক তোমাকে ছেড়ে
অসীমের পথে তারা ছুটে যাবে, এক তীরন্দাজ স্থিরলক্ষ্যে তোমায় নত করবে, সবলে ছুঁড়ে দেবে তার তীর
অতএব  আনত হও সানন্দে, সেই তীরন্দাজের হাতে
কারন তীরন্দাজ  দেখতে ভালবাসেন দূরগামী তীর,
আর সুস্থির ধনুক।"

আমি যদি হই ধনুক, আমি তীরন্দাজের সকল ইচ্ছায় আত্মসমর্পণকারী  হতে চাই। তাই তীররূপী আমার সন্তান জীবনের প্রয়োজনে যখন দূরে চলে যায় তখন আমার একথা ভেবে সুস্থির থাকতেই হবে যে, আমার সকল কাজের নিয়ন্তা এটাই চান।

এবার Ray Hansel এর কবিতার অনুবাদ। 

কন্যার বিদায়বেলায়

যদিও যাচ্ছে  কন্যা আমার
বাড়ী  ছেড়ে বহুদূরে
অনুভব করি প্রতিখন তাকে
সারাটা হৃদয় জুড়ে।

ভুল আর ঠিক চিনিয়েছি তাকে
শিখিয়েছি বার বার
প্রতিটা দিনের নানা ঘটনায়
কি করা উচিত তার।

সবার উপরে, জানুক সে নিয়ত
আছে তার এক ঠাঁই
যখনই চাইবে ফিরতে সে পারে
সহজে সর্বদাই।

নাইবা রইল এখানে সে আজ
তার যে এখানে স্থান,
দয়া মায়া ভালবাসা ঘেরা
জুড়াতে ক্লান্ত প্রান।

মন যদি যায় সংশয়ে ভরে
অবসাদ আসে দেহে
জানবে মায়ের দু'হাত বাড়ানো
তার তরে অতি স্নেহে।

চলে যেতে দিতে মন চায় নাতো
তবু যেতে দিতে হয়
ভরসা আমার রয়েছে অনেক
পারবে সে নিশ্চয়।

জীবনের পথে এগিয়ে চলবে
দৃঢ় প্রত্যয়ী পায়
ছোট্ট মেয়েটি আর ছোট নেই
মেনে নেয়া বড় দায়।

কন্যা তো জানে আমার ভাবনা
সদা ঘিরে আছে তাকে
প্রয়োজন হলে, ডাকলেই পরে
পাশে পেয়ে যাবে মাকে।

আশাকরি তার আছে প্রত্যয়
আমি তার চিরসাথী
কঠিন সময়ে চাইবে যখনই
একজন সমব্যথী।

সহজ নয়ত বিদায় জানানো
ভালবাসি এত যাকে
বুকের ভিতরে প্রবল কান্না
তবু থাকি হাসিমুখে।

সকাল বিকাল আর রাত্রিতে
যে ছিল আমার পাশে
থাকবেনা আর, ভাবলে একথা
চোখ যায় জলে ভেসে।

প্রাণ দিয়ে আমি ভালবাসি তাকে
জানে সেতো প্রানে মনে
এ ভালবাসা রাখবে বেঁধে আমাদের
সুনিবিড় বন্ধনে।।

মূল ইংরেজি কবিতা এটা।
A daughter leaving home,
( Poem by Ray Hansel)

Although she is moving out
She'll never be far away
She'll always live here with me
In my heart each day.

Hopefully I taught her
The right things along the way
To help her make the right decisions
Each and every day.

The most important thing
That she should know
That if things don't  work out
She always has a place to go.

Though she no longer lives here
This will always be her home
The warm and kindest place
Her heart has ever known.

A place where the welcome mat
Is always put out
A place she can run to
When she's filled with doubt.

It's so very hard to let her go
But I know that I must
I have so much faith in her
And a world of trust.

I know she's smart enough
To make it her own
It's  hard to admit
My little girl has finally grown.

I hope she knows in her heart
Just how much I care
Because every time she needed me
I always tried to be there.

I hope she knows if life gets tough
And she should need a friend
That she can always count on me
Until  the very end.

It's  never very easy
Watching  someone you love leave
I know that I must be strong
But silently I'll grieve.

Someone  who's been around
Morning noon and night
No longer having her here
Just will not seem right.

But she knows I love her
with all of my heart
And it's that love
That will never let us part.


মা পাখী ডিমে তা দেয়, পাখীর ছানার জন্ম হয়, মা তাকে খাওয়া শেখায়, উড়তে শেখায় আর তারপর একদিন বাচ্চা পাখী  নীড় ছেড়ে উড়ে চলে যায়। পাহাড়ের বুক চিরে বেরোনো ছোট  ঝরনা  দূরে চলে যেতে যেতে বড় নদী হতে থাকে, আর কখনোই পাহাড়ের কাছে ফিরে আসে না। কিন্তু আমাদের সন্তানরা দূরে চলে গেলেও আমরা তাদের আমাদের কাছেই পেতে পারি, মৃত্যু পরবর্তী জীবনে। আল্লাহ বলেছেন," যারা ঈমান আনে আর তাদের সন্তান- সন্ততি ঈমানে তাদের অনুগামী হয় আমি তাদের সাথে মিলিত করব তাদের সন্তানদের এবং তাদের কর্মফল বিন্দুমাত্রও হ্রাস করব না।" সুরা তুর, আয়াত ২১।

"আমি তোমারই অভিমুখী হলাম এবং আমি আত্মসমর্পণকারীদের অন্তর্ভুক্ত।" সুরা আহক্কাফ, আয়াত ১৫

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯

ঋতো আহমেদ বলেছেন: অনুবাদ ভাল হয়েছে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

করুণাধারা বলেছেন: জেনে খুব ভাল লাগল। অসংখ্য ধন্যবাদ অনুপ্রেরণা দেবার জন্য।

২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

বিজন রয় বলেছেন: বিদেশী কবিতা আমি কম বুঝি।

শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫

করুণাধারা বলেছেন: আমিও কম বুঝি। তবু সময় কাটাবার জন্যই আমার এ প্রচেষ্টা।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪

আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬

করুণাধারা বলেছেন: ধন্যবাদ, আখেনাটেন। ভাল থাকুন।

৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:

মা পাখী ডিমে তা দেয়, পাখীর ছানার জন্ম হয়, মা তাকে খাওয়া শেখায়, উড়তে শেখায় আর তারপর একদিন বাচ্চা পাখী নীড় ছেড়ে উড়ে চলে যায়। পাহাড়ের বুক চিরে বেরোনো ছোট ঝরনা দূরে চলে যেতে যেতে বড় নদী হতে থাকে, আর কখনোই পাহাড়ের কাছে ফিরে আসে না। কিন্তু আমাদের সন্তানরা দূরে চলে গেলেও আমরা তাদের আমাদের কাছেই পেতে পারি, মৃত্যু পরবর্তী জীবনে। আল্লাহ বলেছেন," যারা ঈমান আনে আর তাদের সন্তান- সন্ততি ঈমানে তাদের অনুগামী হয় আমি তাদের সাথে মিলিত করব তাদের সন্তানদের এবং তাদের কর্মফল বিন্দুমাত্রও হ্রাস করব না।" সুরা তুর, আয়াত ২১।

মা সন্তানের জন্য সবকিছু করেও তার শেষ বয়সে মায়ের আশ্রায় হয় বৃদ্ধাশমে । :(
অনুবাদ কবিতা ভালো লাগলো+

ধন্যবাদ,ভাই ।
ভালো থাকুন সবসময়....

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২

করুণাধারা বলেছেন: ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবির, এই সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

"মা সন্তানের জন্য সবকিছু করেও তার শেষ বয়সে মায়ের আশ্রায় হয় বৃদ্ধাশ্রমে ।" ভয় পাইয়ে দিলেন। আশাকরি আমার সন্তান, আর সব মায়ের সন্তান কেউ এমন হবে না। আপনি ভাল থাকুন, শুভকামনা।

৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আশাকরি আমার সন্তান, আর সব মায়ের সন্তান কেউ এমন হবে না।

সব পশুর মাংস যেমন আমাদের জন্য হালাল নয়, ঠিক তেমনি সব মানুষ, মানুষ নয়। আপনার সন্তানকে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত করুন দেখবেন, আর এই ভয় থাকবে না। অনেক, অনেক দোয়া রইলো ।

ধন্যবাদ ভাই,
ভালো থাকুন ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪

করুণাধারা বলেছেন: ধন্যবাদ আবারো ফিরে আসার জন্য। আপনার দোয়া যেন আল্লাহ কবুল করেন।

অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।

৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭

কানিজ রিনা বলেছেন: অত্যান্ত ভাললাগা রেখে গেলাম। ধন্যবাদ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

করুণাধারা বলেছেন: অবশেষে একজন মেয়ের মাকে পাওয়া গেল! আমার মনে হয় আপনি এই পোস্টের ভাষা বুঝতে পেরেছেন। আমারও অত্যন্ত ভাল লাগল আপনাকে পেয়ে। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সবসময়।

৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি আমার প্রিয়জনদের আসন্ন বিদায় দেয়ার কথা ভেবে ভেবে প্রতিনিয়ত বেদনাহত হচ্ছি। আপনার এ লেখাটা পড়ে অভিভূত হ'লাম। বিশেষ করে পোস্টের শেষে এসে বিহ্বল, নির্বাক হয়ে স্রষ্টার প্রতি নতজানু হ'লামঃ
"আমি তোমারই অভিমুখী হলাম এবং আমি আত্মসমর্পণকারীদের অন্তর্ভুক্ত।" সুরা আহক্কাফ, আয়াত ১৫
আপাততঃ এটুকুই বলে যাচ্ছি। পরে পুনরায় এসে আপনার পোস্টে সুনির্দিষ্ট মন্তব্য রেখে যাওয়ার আশা ব্যক্ত করে গেলাম।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫৬

করুণাধারা বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্য আমার অনেকখানি অনুপ্রেরণা।

কোথায় একটা কোটেশন পড়লাম, " সন্তানের বিদায়বেলায় মা বাবা আর সন্তান সবারই মন ভারাক্রান্ত হয় ঠিক কিন্তু চিরকাল সন্তান ঘরে বসে থাকবে এটা দেখা বেশি কষ্টকর।" তাই জীবনের প্রয়োজনে সন্তান দূরে চলে যাক- আমি (৫২:২১) আয়াত পড়ে সান্ত্বনা পাই, কাহলীল জীবরানের কবিতা পড়ে সান্ত্বনা খুঁজে নেই।

ভাল থাকুন, শুভকামনা।

৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

মাসুদ মাহামুদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই,
ভালো ভাল লাগলো।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭

করুণাধারা বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১২

শামছুল ইসলাম বলেছেন: অনুবাদ দুটোই হৃদয় ছুঁয়ে গেছে ।

সাথে বোনাস হিসাবে পেলাম আপনার নিজস্ব কিছু অভিব্যক্তি !!!

কিন্তু আমাদের সন্তানরা দূরে চলে গেলেও আমরা তাদের আমাদের কাছেই পেতে পারি, মৃত্যু পরবর্তী জীবনে। আল্লাহ বলেছেন," যারা ঈমান আনে আর তাদের সন্তান- সন্ততি ঈমানে তাদের অনুগামী হয় আমি তাদের সাথে মিলিত করব তাদের সন্তানদের এবং তাদের কর্মফল বিন্দুমাত্রও হ্রাস করব না।" সুরা তুর, আয়াত ২১। - মৃত্যুর পরেও আছে আবারো মিলিত হওয়ার চমৎকার সুযোগ, সবাই যেন পায় । আমীন ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭

করুণাধারা বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।

ছেলেমেয়েদের দূরে চলে যাওয়ায় যখন মন ভারী হয়ে ওঠে তখন বসে হিসাব করি তাকে সততার শিক্ষা কতটুকু দিতে পেরেছি। যদি আমরা সকলে আল্লাহর প্রতি ঈমান রাখি সৎ জীবনযাপন করি তবে নিশ্চয় আমরা সকল পরিজনেরা আবার মিলিত হব, সুরা ইনশিক্কাকের ৯ নং আয়াত অনুসারে।এই ভাবনা আমার মনকে শান্ত করে। আপনার সাথে এই ভাবনা শেয়ার করেও ভাল লাগছে। ভাল থাকুন।

১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছবিটা কোথায় পেয়েছেন? খুব সুন্দর! নানা ভাবনা এবং অনুভূতি সৃষ্টি করে যায়।
পরে পুনরায় এসে আপনার পোস্টে সুনির্দিষ্ট মন্তব্য রেখে যাওয়ার আশা ব্যক্ত করে গেলাম (৭ নং মন্তব্য) - দুঃখিত, এর আগে আপনার এ লেখাটাতে পুনরায় আসতে পারিনি বলে।
দুটো অনুবাদই অনবদ্য হয়েছে। কাহলীল জিবরান এর কবিতাটি বহুল পঠিত এবং পৃথিবীর বহু ভাষায় বহুবার অনুদিত। সে তুলনায় Ray Hansel এর কবিতাটি কম পঠিত, কিন্তু সেটাও খুবই হৃদয়স্পর্শী। বিশেষ করে এই লাইনগুলো মনে গভীর রেখাপাত করে গেলঃ
I hope she knows if life gets tough
And she should need a friend
That she can always count on me
Until the very end.

It's never very easy
Watching someone you love leave
I know that I must be strong
But silently I'll grieve.

মা পাখী ডিমে তা দেয়, পাখীর ছানার জন্ম হয়, মা তাকে খাওয়া শেখায়, উড়তে শেখায় আর তারপর একদিন বাচ্চা পাখী নীড় ছেড়ে উড়ে চলে যায়। পাহাড়ের বুক চিরে বেরোনো ছোট ঝরনা দূরে চলে যেতে যেতে বড় নদী হতে থাকে, আর কখনোই পাহাড়ের কাছে ফিরে আসে না - কি নিদারুণ সত্য এবং ভাবনাটা কি হৃদয়বিদারক! অবশ্য ঠিক এর পরের কথাগুলোই আবার মন ভাল করে দেয়, অমোঘ সত্যবাণী!
পোস্টে ভাল লাগা + +

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫

করুণাধারা বলেছেন: ভাল কথা মনে করিয়ে দিয়েছেন, ছবিটা গুগল থেকে নেয়া অথচ উল্লেখ করিনি- করতে ভুলে গেছিলাম।

আবারো ফিরে আসায় কৃতজ্ঞতা জানাই। অনুবাদ করতে শুরু করেছিলাম বিষন্ন মন নিয়ে, যখন মেয়ে পিএইচডি করতে যুক্তরাষ্ট্রে চলে গেল। দেখলাম ঠিক আমার মনের কথাই একজন কবি বলে গেছেন।

ছেলেমেয়ে, যাদের আমরা বলি আত্মজ-আত্মজা, জীবনের এক পর্যায়ে এসে তাদের জীবন আমাদের থেকে আলাদা হয়ে যায়ই, যাবেই। যতই কষ্ট হোক, মানতেই হবে।

ভাল থাকুন, কিছু দুঃখ থাকলেও।

১১| ১২ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:৫৩

মা.হাসান বলেছেন: ২০১৭তে আমার ব্লগে রেজিস্ট্রেশন থাকলেও কালে ভদ্রে আসতাম, এই পোস্ট দেখা হয় নি। আমার ছেলে অনেক ছোট, ধীরে ধীরে বড় হচ্ছে। ওর দিকে তাকিয়ে মাঝে মাঝে এই গানের কথা ভাবি- https://www.youtube.com/watch?v=Zi7OXmTmgGg

আপনার মেয়ে সব সময়ে সুস্থ থাকুক, পিতা-মাতার সাথে সন্তানের আত্মিক সম্পর্ক অটুট থাকুক।

১৪ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৫

করুণাধারা বলেছেন: প্রথমেই অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই, চমৎকার গানটি শোনার সুযোগ করে দেবার জন্য। আমি কয়েকবার শুনলাম গানটি, খুবই ভালো লাগলো। মেরিল স্ট্রিপ আমার প্রিয় অভিনেত্রী, তিনি যে এমন বৃদ্ধা হয়ে যাবেন কখনো ভাবি নি!!

পিতা-মাতার সাথে সন্তানের আত্মিক সম্পর্ক অটুট থাকুক।
এটা আমারও সবসময়ের জন্য চাওয়া। আজকালকার দুনিয়া দেখে খুব ভয় হয়।

ভালো থাকুক আমাদের সবার সন্তানেরা।

আপনার মন্তব্য ও প্লাসে অনুপ্রাণিত হলাম। ভালো থাকুন মা.হাসান।

১২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এক্সসেলেন্ট!

সেই যুগেও তারা যা ভেবে গেছেন। দিনে দিনে আমাদের বোধ বুদ্ধি বুঝি লোপ পেতে বসেছে।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩৬

করুণাধারা বলেছেন: ভাইয়া এক্সসেলেন্ট!

সেই যুগেও তারা যা ভেবে গেছেন। দিনে দিনে আমাদের বোধ বুদ্ধি বুঝি লোপ পেতে বসেছে।


এমন দারুন মন্তব্য রাজীব নুরও করতে পারবে না! মন্তব্য দেখে আমার বুদ্ধিশুদ্ধিও কোথায় যে পালালো!!

১৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।++

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩৭

করুণাধারা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার। ভালো থাকুন, শুভকামনা রইল।

১৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪৪

শায়মা বলেছেন: হা হা হাহাহাহাহাহাহাাহাহাহাাহাহাহাহাহাহাহাাহাহাহাাহাহাহাহাহাহাহাহাহহাহাহাহা আপুনি!!!!!!!!!!!!!!

কাল মা হাসান ভাইয়া যখন দিলো এই লিঙ্ক তখন আমি তার পোস্ট ভেবেই মন্তব্য দিয়েছি। ভাইয়া যে তোমার পোস্টের লিঙ্ক দিয়েছে কেমনে বুঝবো!!!!!!!!!

ভাইয়াকে আগে মজা দেখাই দাঁড়াও!!!!!!!

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৬

করুণাধারা বলেছেন: আমার হা হা হা অবশ্য তোমার দ্বিগুণ!! প্রথম হা হা তোমার মন্তব্য পড়ে; কেউ মন্তব্য করতেও তোমার পিছু নেয় দেখে দ্বিতীয় হা হা হা...

১৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪৫

শায়মা বলেছেন: বিশ্বাস না হয় এই দেখো......

৫. ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:১৬০

মা.হাসান বলেছেন: ধীর গতির মুভি দেখা কারো কারো জন্য কঠিন।
আমার একবার ম্যালেরিয়ার সময় খুব পানির পিপসা পাচ্ছিলো। বারে বারে পানি চাইছিলাম। কয়েকবার পানি দেবার পর আমার নানী আমাকে পানি দিতে নিষেধ করলেন। ওনার ধারণা ছিল- এত পানি খেতে চাওয়া অস্বাভাবিক। বেশি পানিতে ক্ষতি হতে পারে । পরে ডাক্তার বলার পর পানি চালু হয়েছিল। আমার নানীর উদ্দেশ্য খারাপ ছিল না, উনি আমাকে ভালো বাসতেন নিঃসন্দেহে। তবে ঐ বিষয়ে তিনি অভিজ্ঞ ছিলেন না এই যা।


সময় থাকলে এই পোস্টটি দেখার অনুরোধ করবোঃ

আজ কিছুতেই যায় না মনের ভার, যায়না

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৩

করুণাধারা বলেছেন: আরেকটা দফা হা হা... মা. হাসানের মন্তব্যও ইউনিক!! মুভি, নানী, পানি, ম‍্যালেরিয়া সবই বুঝলাম, কিন্তু সেসবের সাথে আমার এই
দুঃখী পোস্টকে কিভাবে সম্পর্কিত করলেন সেটা কিছুতেই বুঝলাম না। ;)

১৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১০

মা.হাসান বলেছেন: এমন দারুন মন্তব্য রাজীব নুরও করতে পারবে না! মন্তব্য দেখে আমার বুদ্ধিশুদ্ধিও কোথায় যে পালালো!!

ওরে কেউ আমারে একটা বোম্বাই মরিচ আইনা দে রে, আমার হাসি আর থামতেছে না রে।

@শায়মা আপা, করুণাধারা আপা -- পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো বাবাটাও সন্তানের সাথে বন্ডিঙের ক্ষেত্রে একজন মায়ের চেয়ে কম করে নয় মাস পিছিয়ে থাকে। এই রকমের একটা পোস্ট একজন প্রফেশনাল পুরুষ লেখকের পক্ষেও তৈরি করা সম্ভব না।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৬

করুণাধারা বলেছেন: বুঝলাম...

আপনাকেও ধন্যবাদ এমন দারুন মন্তব্যের জন্য। :D

১৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১৬

নীল আকাশ বলেছেন: হাসান ভাইয়ের কাছ থেকে লিংক পেলাম। এত রাতে পড়ব না।
পরে ফিরে আসবো।
ধন্যবাদ।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫০

করুণাধারা বলেছেন: বেশি রাতে মন্তব্য না করাই ভালো। ১২ নম্বর মন্তব্যকারী রাত ১২ টার পর মন্তব্য করতে গিয়ে কেমন আউলা ঝাউলা মন্তব্য করেছেন দেখেন... B-)

১৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫২

মা.হাসান বলেছেন: দুঃখী পোস্টকে কিভাবে সম্পর্কিত করলেন সেটা কিছুতেই বুঝলাম না।

শায়মা আপার মূল পোস্ট ছিল মায়ের অতিরিক্ত ভালোবাসা এবং সন্তানের জীবন কন্ট্রোল করতে চাওয়ার নেগেটিভ দিকের উপর, আমার কাছে মনে হয়েছিলো আপনার এই পোস্টেও আপনি মা-বাবার কন্ট্রোল শীথিল করার কথা বলেছেন।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১২

করুণাধারা বলেছেন: ঠিক আছে, আমারই বোঝার ভুল।

হ্যাঁ, এই পোস্টের প্রথম ভাগে সন্তানের উপর থেকে মা-বাবার কন্ট্রোল শিথিল করতে বলেছিলাম। যেসব বাবা-মা সন্তান নিয়ে অতিরিক্ত আশা, স্বপ্ন আর পরিকল্পনা করতে থাকেন, তারা ভুলে যান যে সন্তানের নিজস্ব ভাবনা থাকতে পারে। জীবনের নানা অর্জনের মত সন্তানকেও নিজের অর্জন মনে করলে মা-বাবার কপালে দুঃখ আছে, অন্তত আজকালকার যুগে। একটা সময় সন্তানের উপর থেকে সব খবরদারি তুলে নিয়ে তাকে নিজের জীবন নিজের মতো গড়তে ছেড়ে দিতে হয়...

এই রিয়েলাইজেশন খুব সুখকর কিছু নয়। এই দুঃখ মনে নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম, তাই বলেছি এটা দুঃখী পোস্ট...

১৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০৭

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
আপনাকে দেখে আমার নিজেরও সেটা করতে ইচ্ছে করলো-
আমি জিব্রানের কবিতাটা একটু ভিন্ন ভাবে করলাম, প্রথম ৪ লাইন। ভালো হলে বলবেন।

Your children are not your children.
নিজের সন্তান ভেবেছ যাদের তারা তোমার নয়
They are the sons and daughters of Life's longing for itself.
তারা তো এসেছে তোমার কাছে জীবনের বহতা গল্প থেকে
They come through you but not from you,
তোমাতেই তারা সৃষ্ট কিন্তু তুমি তাদের আনো নি
And though they are with you yet they belong not to you.
এবং তোমার সাথে থাকলেও তারা তোমার কেউ নয়

হানসেলের মেয়ে নিয়ে লেখাটার বঙ্গানুবাদ খুব সুন্দর লেগেছে। ছড়ার ছন্দ দারুন মিলিয়েছেন।
নীচের আল-ফুরকানের আয়াত প্রাসঙ্গিক লেগেছে।
না পড়ে আন্দাজে আমি কখনই মন্তব্য করি না। কিছু পড়লে সেটা ভালো মতোই পড়ি।

ধন্যবাদ।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫২

করুণাধারা বলেছেন: নীল আকাশ, এই কবিতাটি অসংখ্যজনে অনুবাদ করেছেন তবে আপনার অনুবাদ কবির অনুভূতির সবচেয়ে কাছাকাছি বলে মনে হচ্ছে। খুবই ভালো লেগেছে। শেষ অংশ বাকি রাখলেন কেন?

আমি মাঝে মাঝেই পিতা মাতা আর সন্তানের সম্পর্ক, দেনা পাওনা নিয়ে ভাবি। ধনুক হয়ে, ছুঁড়ে দেয়া তীরের মতন করে সন্তানকে দেখা উচিত?? নিশ্চয়ই। বাগানে একটা ফুল পরিপূর্ণভাবে বিকশিত হলে আমাদের আনন্দ হয়; সন্তানও যদি জীবনে সবদিক থেকে বিকশিত হয়, প্রকৃত ঈমানদার হয় তবে মা-বাবার আর কিছু চাইবার থাকেনা। তবু... আজকাল অনেক পরিবারে দেখা যায়, অর্থ সম্পদের কোন অভাব নেই, বিশাল বাড়িতে মা-বাবা থাকেন একা, দুজনেই অসুস্থ, সন্তানেরা বিদেশে। এসব দেখে খুব ধন্দে পড়ে যাই। আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি, অনেক মা বাবাই কিন্তু সন্তানদের বিদেশে থাকতে বলেন। এই দেশের প্রথম শ্রেণীর নাগরিকত্বকে বিদেশের নাগরিকত্বের চেয়ে আমরা অনিরাপদ ভাবি কেন?

হানসেলের কবিতার অনুবাদ আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। আমি জানি পোস্ট ভালোভাবে পড়ে তারপর আপনি মন্তব্য করেন, সেজন্যই আপনার মন্তব্য পরম কাম্য। আপনার থেকে প্লাস পাওয়াটা উপরি পাওনা। অনেক ধন্যবাদ।

২০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৬

নীল আকাশ বলেছেন: কিছু ব্লগারদের কাজকর্ম দেখলে হাসবো না কাঁদবো বুঝতে পারি না।
হাসান ভাই খুব মনোযোগ দিয়ে পড়েন এবং মন্তব্য করেন। অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য উনি সাধারণত করেন না।
বুঝলাম শায়মা আপু ভুলে ভেবেছেন কিন্তু রাত ১২:২৭ মিনিটে ১৩ নাম্বার মন্তব্য কিভাবে আসলো?
কবি এখানে নিরব! :P

১০ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৪

করুণাধারা বলেছেন: ১৩ নম্বর মন্তব্য আমি যতবার পড়ছি, ততবার'ই হাসছি। ১৪ নাম্বার প্রতিমন্তব্য পড়ে দেখুন! মন্তব্য করতেও কেউ কারো পিছু নিতে পারে, এটা জানা গেল! :D

২১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৬

মা.হাসান বলেছেন: @করুণাধারা আপা-- অন্য পোস্টের কমেন্টে আপনার পোস্টের লিংক রেখে আসার ফলে আপনার এই পোস্টটির ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। আমি এর জন্য দুঃখিত, বিষয়টা এরকম হবে আমি ধারণা করতে পারি নি।
@ নীল আকাশ ভাই-- আমি সব সময় প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করি না। সম্প্রতি রাজীব নূর বাবরি মসজিদ নিয়ে একটি পোস্ট দিয়েছে , ওখানে দেখে আসতে পারেন (লিংক দিলাম না, আবার কি না জানি হয়)। তবে এই অপকর্ম আমি সবার সাথে করি না।

@করুণাধারা আপা ও নীল আকাশ ভাই--আমার বুদ্ধি কম বলে কমেন্ট ফলো করার বিষয়টা বুঝে উঠতে দেরি হয়েছে। আমি এ বিষয়ে দ্বিমত পোষন করি। সামুর সার্ভার স্লো (তবে আমার মাথার চেয়ে ফার্স্ট)। একজন কমেন্ট করার পর প্রথম পাতায় ''সাম্প্রতিক মন্তব্য'' এর কলামে তা স্থান পেতে প্রায় দশ-পনেরো সেকেন্ড সময় নেয়। এর পর ঐ লিংকে ক্লিক করে মূল পোস্টে এসে ''আপনার মন্তব্য লিখুন" এর স্থানে মন্তব্য টাইপ করে 'মন্তব্য প্রকাশ করুন' লেখায় ক্লিক করে মন্তব্য প্রকাশ করতে হবে। গোটা ব্যাপারটা এক মিনিটের মধ্যে ঘটাটা আমর কাছে প্রাকটিক্যালি সম্ভব মনে হয় না।

ঐ দিন আমি সকাল (নাকি রাত হবে?) ১২-১৬ মিনিটে শায়মা আপার ব্লগে কমেন্টে এই ব্লগের লিংক রেখে আসি। অনুমান করি লিংক দেখার পর পরই ওনারা দুজনেই লিংকে ক্লিক করে এপাতায় আসেন, পড়তে কিছু সময় লাগে, এর পরে মন্তব্য করেন। দুজনের একসাথে আসাটা কাকতালিয় বলে আমার কাছে মনে হয়।

তবে করুণাধারা আপা এবং নীল আকাশ ভাই, আপনারা দুজনেই কবি। ঐ মন্তব্যকারীও কবি। কবিদের চিন্তাধারা কবিরাই ভালো বুঝবেন তাতে সন্দেহ নেই।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩০

করুণাধারা বলেছেন: মা. হাসান, প্রতিমন্তব‍্য করতে আরেকটু হলেই বছর পার করে দিচ্ছিলাম! বহুদিন ব্লগে আসি না, তাই এই অনিচ্ছাকৃত বিলম্ব!

যা একখানা পোস্ট, তার আবার ভাবমূর্তি! অতএব আপনার মন্তব্যে এর ভাবমূর্তি ভেঙে যাবার ভয় নেই! অবশ্য আপনার বাকি কথাগুলোর প্রতিমন্তব্য এতদিন পর করা নিষ্প্রয়োজন মনে হচ্ছে। তাছাড়া লেখার মত কিছু পাচ্ছিও না, এটুকুই শুধু- আমার দ্বিতীয় এবং শেষ তীরটিও ছুড়ে দিলাম সম্প্রতি... দূরগামী তীর দেখতে দেখতে ধনুক কতটা সুস্থির থাকতে পারে দেখা যাক...

নীল আকাশ তো স্বনামধন্য কবি, আমি কবে কবি হলাম কে জানে!! ভালো থাকুন।

২২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:২৮

নীল আকাশ বলেছেন: @ মা.হাসান ভাইঃ করুণাধারা আপা কি সেটা উনিই বলতে পারবেন তবে আমি কবি? বেশ বেশ ভালোই বলেছেন। দারুণ বলেছেন। আপনার জন্য ছোট্ট একটা উপহার দিলাম। কষ্ট করে পড়ে নিবেন। কবিতাঃ কবি! আপনার এই বিষয়ে দেশ জাতি এবং মানব কল্যান মূলক একটা মন্তব্য আশা করছি!
শুভ সকাল।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৯

করুণাধারা বলেছেন: আমিও অপেক্ষায় রইলাম মা. হাসানের মন্তব্যর।

নতুন বছর আপনার জন্য শুভ বার্তা বয়ে আনুক, নীল আকাশ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.