নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

করুণাধারা

করুণাধারা

জীবন যখন শুকাইয়া যায় করুণাধায় এসো

করুণাধারা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ষকের দেশ

৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৩

বাসে একটা মেয়েকে একাকী যাত্রী দেখলেই বাসের ড্রাইভার আর অন্যান্য কর্মীদের ধর্ষণেচ্ছা কেন জেগে উঠবে? এমন কোন পরিসংখ্যান কি আছে যা বলে দেবে এদেশে একাকী বাসযাত্রী হয়েছেন অথচ বাসের কর্মীদের লালসার শিকার হন নি এমন মেয়ের সংখ্যা দশজনের ভিতর কতজন? পরিসংখ্যান হয়ত কখনো নেয়া হয় নি, কিন্তু নিশ্চিত জানি দশজনের নয়জনকেই লালসার শিকার হতে হয়। আমার অনেকগুলো ঘটনার কথা মনে পড়ছে কিন্তু সূত্র দিতে পারছি না। শুধু এইমাত্র যা পরে পোস্ট লিখতে বসেছি তার সুত্র দিতে পারছি, প্রথম আলো অনলাইন। অসহায় একাকী যাত্রী মেয়েটিকে ধর্ষণ করল তিনজন মিলে- আর একজন ধর্ষকের, যে ছিল বাসের কন্ডাকটর  তার জামিনও মিলে গেল আজ! কেন জামিন পেল? কারণ বোধহয় এরা শুধু ধর্ষণ করেছে, তারপর ধর্ষিতাকে খুন করেনি, যেমনভাবে রূপাকে পাঁচ ধর্ষক মিলে খুন করে জংগলের পথের পাশে লাশ ফেলে দিয়েছিল, তারপর হাতের রক্ত মুছে আবারো প্রতিদিনের কাজকর্ম করতে লাগল। ধর্ষিতাকে বাঁচিয়ে রাখার পুরষ্কার স্বরূপ একজন যখন জামিন পেয়েছেন, আশাকরি বাকি দুজনও কিছুদিনের মধ্যেই জামিন পাবেন, এই পুরান ঘটনা সবাই ভুলে যাবে। আর এই যে নতুন ঘটনা, রূপার ঘটনা এটাও আমরা ভুলে যাব নতুন কোন ঘটনা ঘটলেই। এই যে কোমরে দড়িবাঁধা যে ধর্ষকদের ছবি দেখছি, এদের কি কোন শাস্তি হবে?  বাস-ট্রাক কর্মীদের কোন শাস্তি হতে এদেশে কেউ দেখেছে? কয়েকমাস আগেই না এক ট্রাকচালককে শাস্তি দেয়া হয়েছিল ইচ্ছাকৃতভাবে এক লোকের উপর দিয়ে ট্রাক চালিয়ে তাকে খুন করার জন্য! এই শাস্তি দেয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছিলেন ট্রাক বাস চালকেরা, তারা তাদের বাহন চালানো বন্ধ করে দিলেন। অবশেষে ওই ট্রাকচালকের শাস্তি মওকুফ করা হলে পরেই আবার সারাদেশে  ট্রাক বাস চলাচল শুরু হয়। অতএব  রূপার ধর্ষক কাম খুনিদের শাস্তি হলেও তারা তা ভোগ করবেন না। মালিক, চালক, কন্ডাকটর, বাসের মুটে মজুর সবাই ধর্মঘট করে এদের মুক্তি আনবেনই।

মাঝে মাঝে ভাবি আমাদের দেশ ধানের দেশ, গানের দেশ, বানের দেশ আবার ধর্ষকেরও দেশ। কত রকম ধর্ষকই না আছে এদেশে! তিন বছরের শিশুর ধর্ষক,  পাঁচ বছরের শিশুর ধর্ষক,  ইউনিফরমধারী ধর্ষক, শততম ধর্ষণ উদযাপনকারী ধর্ষক, সৎ পিতা ধর্ষক,  মাদ্রাশা শিক্ষক ধর্ষক,  মেয়েদের নামী স্কুলের ধর্ষক শিক্ষক,  ধনী শিল্পপতি পিতার মেয়ের ধর্ষক - এই এত রকম ধর্ষকের সাথে নতুন সংযোজন হল বাস চালক ও কর্মী ধর্ষক!

অবস্থা এমন দাড়িয়েছে যে,বাসে উঠলেই এখন চালক আর কর্মীদের দেখে আমার মনে হবে- " এরা কি কোন মেয়ে যাত্রীকে ধর্ষণ করেছে নাকি করার অপেক্ষায় আছে?"

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:২৪

করুণাধারা বলেছেন: লিংক: Click This Link

২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৪৯

মিঃ আতিক বলেছেন: দেশের আইনে অনেক সমস্যা, বড় অপরাধিরাও সহজে জামিন পায়।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৯

করুণাধারা বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। অথচ দেখুন, ধর্ষণের দায়ে ভারতে এতবড় ধর্মগুরুর শাস্তি হল।দেখা যাক এই ধর্ষকদের কি হয়।

৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এদেরকে প্রকাশ্যে হত্যা করলেই অপরাধীরা মেসেজ পেয়ে যাবে। এসব জেল দিয়ে কাজ হবে না।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:২২

করুণাধারা বলেছেন: ঠিক বলেছেন! আমারও মনে হয় দুটা ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসি দিলেই এটা বন্ধ হবে।

৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:১৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: শুধু ভারতের সিবিআই আর বিচার বিভাগের মত দুটি প্রতিষ্ঠান তৈরী করুন তারপর দেখুন সব ধর্ষক আর লুটেরাদের কে কোথায় থাকে!!

৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:৫২

করুণাধারা বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। কিন্তু এমন প্রতিষ্ঠান আমরা কোনদিনই তৈরি করব না। ঠগ বাছতে গাঁ উজাড় হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে এতে।

প্লাসে অনুপ্রাণিত। ধন্যবাদ।

৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:২৫

বারিধারা বলেছেন: বাস চালকদের যে লাইফস্টাইল আর যাদের সাথে ওঠাবসা! আপনার কাছে প্রশ্ন, একটি মেয়েকে বাসে একা বা অসহায় পেয়ে তাদের মনে ধর্ষণের ইচ্ছা জাগবেনা কেন?

৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:১১

করুণাধারা বলেছেন: "একটি মেয়েকে বাসে একা বা অসহায় পেয়ে তাদের মনে ধর্ষণের ইচ্ছা জাগবেনা কেন?"

অবশ্যই জাগবে- যখন সে জানে যে এর জন্য তাকে কোন শাস্তি পেতে হবে না। মেয়েটা ছিল অল্পবয়সী, তাই হয়ত জীবনের অন্ধকার দিক সম্পর্কে অনভিজ্ঞ, অথবা চাকুরী বজায় রাখার জন্য ঝুঁকি নিয়ে সে রাতের বাসে একাকী যাচ্ছিল। যখন শেয যাত্রী নেমে গেল, সেও নেমে গেলে হয়ত বেঁচে যেত যদি কোন নিরাপদ আশ্রয় পেত রাত কাটানোর জন্য। নিশ্চয় তা ওর।ছিল না তাই বাসে উঠেছিল। মনে হচ্ছে মেয়েদের ঘরে বসে থাকাই ভাল।

৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই এর আজকের পোস্ট ধর্ষণকারী, অপহরণকারী ও খুনিদের ক্রসফায়ারে দিন, দেশ ঠান্ডা হয়ে যাবে - এর সাথে একমত হয়ে বলতে চাই, সমাজ ও সরকার এদের বিরুদ্ধে এখনই কঠোর ও নির্দয় বিচার শুরু না করলে সমাজকে আজীবন এদের দয়ার উপর নির্ভর করতে হবে।
প্রাসঙ্গিক একটা বিষয়ে সমাজ সচেতনতামূলক পোস্ট লেখার জন্য ধন্যবাদ।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:২৬

করুণাধারা বলেছেন: এখনই কঠোর ও নির্দয় বিচার শুরু না করলে সমাজকে আজীবন এদের দয়ার উপর নির্ভর করতে হবে।

আমি আপনার সাথে পুরোপুরি একমত। সমস্যা হচ্ছে বিচার প্রক্রিয়া হয় উল্টোটা- সহজ ও সদয় বিচার ধর্ষকের। যে খবরটা পড়ে আমি ক্ষুব্ধ হয়ে এই পোস্ট দিয়েছিলাম তার লিংক আমি প্রথম মন্তব্যে দিয়েছি। দেখুন, ধর্ষণের কেসে অভিযুক্ত কত সহজেই জামিন পেয়ে গেল। এতে অন্যরাও উৎসাহিত হচ্ছে এবং হবে এমন কাজ করতে। আর পরিবহন সংশ্লিষ্ট কারো এদেশে বিচার হলেও কোন শাস্তি হয় না। তাই মনে হয় ক্রসফায়ারই এর একমাত্র সমাধান।

ধন্যবাদ মন্তব্য ও প্লাসে।

৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:০৯

শুভবাদী রোদ বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়ার পরই কিন্তু আমি -ধর্ষণ এখন আম ব্যাপার- কবিতাটি লিখেছি।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৪৪

করুণাধারা বলেছেন: আগে কবিতার প্রশংসা করেছি।

আমার পোস্ট পড়ার একঘণ্টার মধ্যে এমন একটা কবিতা লিখেছেন! আপনার কাব্যপ্রতিভাও প্রশংসাযোগ্য।

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০২

শামছুল ইসলাম বলেছেন: অবস্থা যে ক্রমেই খারাপের দিকে যাচ্ছে, তাতে সন্দেহ নেই । এর অন্যতম কারণ বিচারহীন তার সংস্কৃতি । এবং সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন করা !!!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৫

করুণাধারা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আমার ব্লগে স্বাগতম!

ধর্ষিতা মেয়েগুলোর জন্য আমি ভীষণভভাবে দুঃখিত। এক ধর্ষিতাকে খুন করার পর খুনি ধরা পড়ে, কিন্তু আদালতে জামিন পেয়ে সে পালিয়ে যায়। পত্রিকায় এটা পড়ে এই পোস্ট দেই। গতকাল পত্রিকা খুলে দেখি আরেক ধর্ষক কাম খুনিও জামিন পেয়ে পালিয়েছে। জানি না, কবে এদেশ মেয়েদের নিরাপত্তা দিতে পারবে!

কিন্তু তনু-রূপার মতো হতভাগ্যরা, যাদের পরম কাছের মানুষরা, এখনো শুনতে পায়, “এই মুহুর্তে সংযোগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না । অনুগ্রহ করে ....”, তাঁদের কথা কি আপনার মনে পড়ে? চোখ দুটোকে কি জলে ভরে ওঠো না?

৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪০

শামছুল ইসলাম বলেছেন: অশেষ কৃতজ্ঞতা ।

আপনি যে লাইন গুলো আমার মন্তব্যের জবাবে বোল্ড করেছেন, তা লেখার সময় আমার চোখ ভিজে গিয়ে ছিল । এখনো লাইন গুলো পড়ে আমার তেমনই প্রতিক্রিয়া হলো ।
নিজেকেই প্রশ্ন করি, কেমন করে ওরা পারে?
আমাদের দেশে কোন বিষয়েই গভীর ভাবে কোন কিছু ভাবা হয় না, গবেষণা হয় না।
আমার ধারণা, তাদের পরিবার, পারিপার্শ্বিকতা - তাদেরকে নিষ্ঠুর হতো শেখায়, মানবিকতা ব্যাপারটা তারা আদৌ বুঝে না ।
আমরা তাদের অন্ধকারে ঠেলে দিচ্ছি । এবং তার প্রতিফল পাচ্ছি ।

ধন্যবাদ ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৩

করুণাধারা বলেছেন: দুঃখিত, উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল।

ধন্যবাদ আবার ফিরে এসে এই চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। তনু, রূপা এই হতভাগী মেয়েগুলোর জন্য আপনার যন্ত্রণার পরিচয় আপনার গল্পেই পেয়েছি। কিন্তু আপনার এই মন্তব্য থেকে নতুন ভাবনা পেলাম- নিশ্চয়ই এদের এই নিষ্ঠুর আচরণের পিছনে কোন কারণ আছে। এটা গবেষণা করে বের করা দরকার। তাহলে হয়ত প্রতিকারের কোন পথ বের হবে।

ভাল থাকুন সতত।

১০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩০

জুন বলেছেন: আনন্দবাজার আর আমাদের দেশের পত্রিকা খুললে যেসব বীভৎস ধর্ষনের সব খবর পাই তা পড়তেও গায়ের লোম শিউরে উঠে করুনাধারা ।
ধর্ষণকারী, অপহরণকারী ও খুনিদের ক্রসফায়ারে দিন, দেশ ঠান্ডা হয়ে যাবে - ছাই ভাই এর লেখার সাথে সহমত ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

করুণাধারা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জুন, আমার ব্লগে স্বাগত।

ধর্ষণকারী, অপহরণকারী ও খুনিদের ক্রসফায়ারে দিন, দেশ ঠান্ডা হয়ে যাবে আমি একমত কিন্তু জানি এদের শাস্তি হবে না। প্রতিদিন পত্রিকা খুললেই দেখি নতুন ধর্ষণের খবর, একই সাথে খবর থাকে ধর্ষকের জামিনের। গতকালকের পত্রিকায় দেখলাম একটি মেয়েকে ধর্ষণ করে খুন করার জন্য সাততলা থেকে ফেলে দিয়েছিল যে কার্লোস সে জামিনে বেরিয়ে গেছে!!! এইরকম একটা অপরাধ কি করে জামিনযোগ্য হয় জানি না। এসব দেখলে খুব মন খারাপ হয় জুন। জানি না কিভাবে এই অপরাধ কমবে!!

ভাল থাকুন সবসময়।

১১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৮

উদ্বাস্তু মানুষ আমি বলেছেন: এই দেশে ইভটিজিং, ধর্ষণ সব জায়েজ। শুধু সেক্স এডুকেশন জায়েজ নয়। একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর, জীবনে যৌবনের আবির্ভাব ঘটে, বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টি হয়। উপমহাদেশের চলচিত্র, আমাদের চলচিত্র অনবরত দেখিয়ে যাচ্ছে কত সহজে একটি ধর্ষণ সম্পন্ন করা যায়, ধর্ষণ পরবর্তী আমাদের কাজ কি হবে।
পাঁচ টাকার বিনিময়ে চিপায় চিপায় পর্ণ মুভি দেখানো হয়। ইন্টারনেটে বিকৃত পর্ণ গল্প বানানো হয়। গুগলে বাংলা দিয়ে সার্চ দিলে একটা না একটা বিকৃত গল্প আসবে।
এসব মাথাতে সর্বক্ষণ কাজ করতে থাকে। একজন ট্রাক হেল্পার ধর্ষণের বিচারে সাজা খাটছে, কিন্তু তার মধ্যে কোন অনুশোচনা নেই, সে জানেই না, জোরপূর্বক কোন নারীর সাথে মিলন হচ্ছে ধর্ষণ, আর সেটা ধর্ষণ।
আমরা অনেকেই জানি না এসব বিষয়। কিছুদিন আগে পড়লাম, সেক্স ব্যাপারটা নারীর জন্য মনস্তাত্ত্বিক, মানে মন সাই না দিলে, সে এটার জন্য প্রস্তুত নয় এবং সেটা তার কাছে অত্যাচারে সমান। কিন্তু পুরুষের কাছে ব্যাপারটা শারীরিক। মন দিয়ে সহজে নিয়ন্ত্রণ হতে চায় না।
ব্যাপারগুলোর জন্য সেক্স এডুকেশন খুব প্রয়োজন। তবে দেশ প্রস্তুত নয়।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

করুণাধারা বলেছেন: আপনি খুবই মূল্যবান কথা বলেছেন, অনেক কিছুই জানা ছিল না, নতুন ভাবনার খোরাক পেলাম।

ধন্যবাদ উদ্বাস্তু মানুষ আমি।

১২| ১৮ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:৫৭

পথিক প্রত্যয় বলেছেন: ফেসবুকে একজন পরামর্শ দিয়েছিলেন ধর্ষকের লিঙ্গ কেটে দিতে ।

২১ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:১৫

করুণাধারা বলেছেন: অনেকে অনেক রকম পরামর্শ দেবেন, কিন্তু এ পর্যন্ত কোন ধর্ষকের কোন রকম শাস্তি হয়নি! এটাই তাদের শক্তি যোগায়!!

আমার ব্লগে স্বাগতম পথিক প্রত্যয়। ভালো থাকুন, শুভকামনা রইল।

১৩| ১৮ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:২২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: এসব খবরও দেখতে হয় :((

২১ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:১৯

করুণাধারা বলেছেন: হ্যাঁ আর্কিওপটেরিক্স, এসব খবরও দেখতে হয়, হজমও করতে হয়! :(

পুরনো পোস্টে এসে মন্তব্য করায় অনেক ধন্যবাদ, ভালো থাকুন।

১৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: লিংক ধরে এলাম আপু। যখন ঘটনা ঘটে তখন আমরা তেড়ে-ফুঁড়ে উঠি। অপরাধী ধরা পড়ে, বিচারের শুরু হয়। কিন্তু দুদিন বাদে আমরা আবার মিলিয়ে যায়। অপরাধীও সেই সুযোগে পার পেয়ে যায়। দিল্লির বাসে ধর্ষণ মামলার বিচার ছাড়া আমি উপমহাদেশের আর কোন ক্ষেত্রে ধর্ষণ মামলার কোনো সদর্থক পদক্ষেপ নিতে দেখিনি। বরাবরই শাসকদলে নাম লিখিয়ে অপরাধীরা পার পেয়ে গেছে। গতকালের ঘটনায় ব্লগ সহ ভার্চুয়াল জগতের সমস্ত মাধ্যমগুলি ক্ষোভে ফুঁসছেও প্রশাসন এর আগেও যেমন ভূমিকা নিয়েছিল এক্ষেত্রেও তেমনই ভূমিকা নেবে বলেই মনে হয়। বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদবে।

তবুও গর্জে ওঠা দরকার আপু।
আজ আপনাকে অনুরোধ করবো এই পোস্টটিকে রিপোস্ট করে গতকালের ঘটনাটা যোগ করে, কতটা বিচার পেলাম আমরা তার একটি তুল্যমূল্য আলোচনা করে পোস্ট দিতে। অবশ্য সম্ভব হলে আপু।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫২

করুণাধারা বলেছেন: লিঙ্ক ধরে গিয়ে এত পুরানো পোস্টে আসায় অনেক ধন্যবাদ পদাতিক চৌধুরী।

দিল্লির বাসে ধর্ষণ মামলার বিচার ছাড়া আমি উপমহাদেশের আর কোন ক্ষেত্রে ধর্ষণ মামলার কোনো সদর্থক পদক্ষেপ নিতে দেখিনি। বরাবরই শাসকদলে নাম লিখিয়ে অপরাধীরা পার পেয়ে গেছে। ্ আমিও দেখিনি!! তাই আজকাল খুব হতাশ লাগে...

আপনার অনুরোধ মনে থাকবে, এই ঘটনার কী বিচার হয় দেখে নাহয় আবার পোস্ট করব। আপাতত ব্লগের পরিবেশ নির্মল করার কাজ দেখতে থাকি... এই পুরানো পোস্টে মন্তব্য আর প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ পদাতিক চৌধুরী। শুভকামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.