নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

করুণাধারা

করুণাধারা

জীবন যখন শুকাইয়া যায় করুণাধায় এসো

করুণাধারা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাথার উপর থেকে বাড়ির চাল উড়ে গেলে কেবল সহানুভূতিতে কোন কাজ হয় না

১৮ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮



আবু সাঈদের স্বজনদের কান্না।


আমি ভাবছিলাম আবু সাঈদের পরিবারের কথা। তাদের স্বপ্ন ছিল পরিবারের একমাত্র শিক্ষিত ছেলেটি এক সময় চাকরি করবে, পরিবারের অভাব দূর করবে। সেই স্বপ্ন ভেঙে দিয়েছে আমাদেরই দেয়া করের টাকায় লালিত পুলিশের বুলেট।‌ গতকাল টিভিতে দেখলাম, আমাদের শোকাতুর প্রধানমন্ত্রী আবু সাঈদের পরিবারের প্রতি সহানুভূতি জানিয়েছেন। সেটা দেখার পর আজ আমি গুগল সার্চ দিলাম আবু সাঈদের অভাবী পরিবারকে কোন অর্থ সাহায্য করা হয়েছে কিনা সেটা দেখার জন্য। দেখলাম বুয়েটের ছাত্ররা আবু সাঈদের পরিবারের জন্য গতকাল রাত পর্যন্ত ১১ লক্ষ টাকা তুলে ফান্ড বন্ধ করেছে। এর পরে জমা টাকাগুলো কোটা আন্দোলনের অন্য শহীদদের জন্য ব্যয় করা হবে।

খবরের লিঙ্ক এখানে:view this link

কেন সবচাইতে প্রথম বুয়েটিয়ান এগিয়ে আসতে পারলো? কারণ গত পাঁচ বছর যাবত বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ, ফলে ছাত্রলীগের হায়েনা মুক্ত নির্মল পরিবেশ আছে কেবল মাত্র বুয়েটেই।

ফেসবুকে বুয়েটিয়ান পেজ থেকে আপডেটের কপি দিলাম।

১৭/৭/২০২৪ রাতের আপডেট

আপডেটঃ শহীদ আবু সাঈদ ভাইয়ের জন্য ফান্ডরেইজ আজ রাত ১০:৩০টায় ক্লোজ করে দেয়া হল, এ পর্যন্ত প্রাপ্ত মোট ফান্ডের বিবরণঃ
BKash : 714735 tk
Nagad: 168705 tk
Rocket: 63923 tk
Bank: 93880 tk
Paypal: ~9000 tk
Total: 1050243 (Ten Lakh Fifty Thousand Two Hundred Forty Three Tk)
আমরা শহীদ আবু সাঈদের পরিবারের সাথে যোগাযোগ করেছি এবং তাদের কাছ থেকে তাদের প্রয়োজনের বিষয়ে সংক্ষেপে শুনেছি। সবকিছু শুনে আমরা একটা খসড়া সিদ্ধান্ত নিয়েছিঃ
১। শহীদ আবু সাঈদের পরিবারের ঘর মেরামত করে দেয়া
২। গরু কিনে দেয়া
৩। জমি এবং আনুষঙ্গিক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করে দেয়া (যেহেতু ভাইয়ের পিতা কৃষক) এবং
৪। তার ভাইয়ের মেডিকেল ট্রিটমেন্টের ব্যবস্থা করার বিষয়ে সাহায্য করার ব্যবস্থা করা হবে ইনশা আল্লাহ্‌।
তার পরিবারের সাথে আমাদের টিমের আলোচনা চলছে, আমাদের ভলান্টিয়ার আগামীকাল তাদের সাথে সরাসরি দেখা করতে যাবেন। এবং সর্বোপরি যে সিদ্ধান্তে তাদের প্রয়োজন সবচেয়ে ভালোভাবে পূরণ হয় সেটাই নেওয়ার চেষ্টা করা হবে বলে আমরা আশাবাদী। পেইজে নিয়মিত আপডেট দিয়ে দেওয়া হবে এ নিয়ে।
আরও বেশ কয়েকজনের শহীদ হওয়ার ঘটনা আমরা জেনেছি। আমরা আগামীকাল ইনশা আল্লাহ্‌ সবার জন্যই একই সাথে ফান্ডরেইজ করে তাদের পরিবারবর্গের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে প্রয়োজন অনুসারে দেয়ার চেষ্টা করব বলে পরিকল্পনা করেছি।
(নিজেদের টাইমলাইনে যারা কপি পেস্ট করেছি তারা ক্লোজড পোস্ট শেয়ার করে দেই বা কপি পেস্ট করে জানিয়ে দেই।)

Thanks a lot to "Help_BUETian". Keep it up...

১৮/৭/২০২৪ তারিখের আপডেট।

শহীদ আবু সাইদ ভাই এর পরিবারের জন্য ফান্ড রেইজিং প্রোজেক্টের আপডেট:

গতকাল ১০:৩০ এ ফান্ড রেইজ ক্লোজ করে দেয়ার পর ও আমাদের একাউন্টগুলোতে ফান্ড আসতে থাকে।

এখন পর্যন্ত আসা অতিরিক্ত ফান্ডের পরিমান: ১,৩৮,৩২৭
সর্বসাকুল্যে আবু সাইদ ভাই প্রোজেক্টটির টোটাল ফান্ড দাঁড়ায়: ১১,৮৮,৫৭০

*এই পোস্ট দেওয়ার পর থেকে প্রাপ্ত ফান্ড বাকি শহীদদের পরিবারের জন্য সংরক্ষণ করা হবে।*

আমাদের পরবর্তী পোস্টটিতে এব্যাপারে বাকি ডিটেইলস জানানো হবে ইনশাআল্লাহ।

From Help_BUETian (বুয়েট শিক্ষার্থীদের চ্যারিটি সংগঠন)

সাধারণ ছাত্রদের এই আন্দোলনের সফলতা কামনা করছি। একই সাথে, ছাত্রলীগের নিপীড়নমূলক কর্মকাণ্ডের অবসান কামনা করছি।

পোস্টে দেয়া ছবিটা অন্তর্জাল থেকে নেয়া।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩

বাউন্ডেলে বলেছেন: বাহ। চমৎকার।

১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:০৬

করুণাধারা বলেছেন: আহারে! আহারে! :D

পোস্ট সর্বশেষ এডিট দিলাম দুপুর ২:৪৩ এ। দেয়া মাত্র মন্তব্য করলেন! বোধ করি শিরোনাম দেখেই এই মন্তব্য!:D:D:D

২| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:৫২

বাউন্ডেলে বলেছেন: কি দরকার ছিলো ? সেতো কিছু পাওয়ার জন্য জীবন দেয়নি।
ট্রান্স রাজাকারদের আরো কত মানসিক বিকারগ্রস্ততা দেখবো ?

১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮

করুণাধারা বলেছেন: আহারে! আহারে!
আপনার এই জ্বলুনি শেষ হবে কি করে! ;)

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:৫৩

ধুলো মেঘ বলেছেন: ভাই, এই পোস্টের একটা আপডেট দিয়েন। আমি সামান্য কিছু কনট্রিবিউট করতে চাই।

১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:১৪

করুণাধারা বলেছেন: আপনার এই মনোভাব আমার খুব ভালো লেগেছে ধুলো মেঘ। কিন্তু দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে, আমি জানিনা কি করে এদেরকে কন্ট্রিবিউট করা যায়। আমি ফেসবুকে সক্রিয় নই বলে বলতে পারছি না, কিন্তু এদের ফেসবুকের নাম জানি, বুয়েটিয়ান - buetian.

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ধুলো মেঘ।

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:০৪

শায়মা বলেছেন: যাই করুক আর তাই করুক আবু সায়িদ আদরের সন্তান আর কখনও ফিরবে না। কি কষ্ট ! কোনো মানবিক মানুষের পক্ষে এসব সহ্য করা সম্ভব না।

১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:১৭

করুণাধারা বলেছেন: যাই করুক আর তাই করুক আবু সায়িদ আদরের সন্তান আর কখনও ফিরবে না। কি কষ্ট ! কোনো মানবিক মানুষের পক্ষে এসব সহ্য করা সম্ভব না।

ঠিক বলেছ। আমি টিভি দেখা বন্ধ করেছি এজন্য। কিন্তু এই দরিদ্র পরিবারের জন্য কিছু করা দরকার ছিল, সেটাই হয়তো করছে।

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি ফেইসবুকে এ্যকটিভ না, তাই এই ধরনের এ্যক্টিভিটিগুলো আমার নজরে আসে না। মনে মনে ভাবছিলাম, কেউ না কেউ কোন উদ্যোগ নিশ্চয়ই নিচ্ছে, কিন্তু জানার উপায় কি? আপনি দেশের বাইরে থেকে টাকা পাঠানোর বিষয়টা পোষ্টে এড করে দিলে ভালো হয়। আর আপনার পোষ্টে আসা যে কোনও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী এবং দালালদেরকে যথাযথ ট্রিটমেন্ট দিলে খুব ভালো হতো। দেখেন পারেন কিনা!!!!

১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:৩২

করুণাধারা বলেছেন:

আমি জানিনা কিভাবে এদের টাকা পাঠানো যায়। ফেসবুকে আমিও সক্রিয় না, অন্যের সাহায্য নিয়ে কিছু দেখতে হয়। ‌ আজ রাতে অথবা আগামীকাল সকালে আমার ছেলের সাথে কথা হলে আমি জানার চেষ্টা করব এটা। তখন জানাতে পারবো।

ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আমি কিছু করতে পারছি না। এই যে যে ছেলে মেয়েগুলো রোদে পুড়ে, মার খেয়ে, ক্ষুধা তৃষ্ণা নিয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়ছে, তাদেরও সাহায্য করা দরকার। কিন্তু পারছিনা।

ভালো লাগছে না একেবারে। শয়তানের সহায়তার জন্য আছে বড় শয়তান, এরা কী প্ল্যান করছে বুঝতে পারছিনা। এইমাত্র এই ছবিটি পেলাম। :((

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০

শায়মা বলেছেন: শ্যায়ান একজন খাঁটি মানুষ

এটাই আমার মনের কথা

১৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫

করুণাধারা বলেছেন: আগে দেখা হয়নি এটা, নিয়ে দেখে খুব ভালো লাগলো। খুবই সাহসী।

টিভি না দেখলেও অনলাইন পত্রিকা পড়ি. এখন পড়তে গিয়ে দেখি ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের
একটা ছেলে মারা গেছে। আমি সত্যিই আর নিতে পারছি না। কতটুকু ছেলে ছিল... ওর মা-বাবার কি অবস্থা...

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:০৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: @ শায়মাঃ শ্যায়ানের কথাগুলো তোমার কথা, আমার কথা, গণমানুষের কথা। কিন্তু স্বৈরাচার আর তার অন্ধভক্তদের কানে রিফ্লেক্টর লাগানো, তাদের মগজে শুধু একটা বিষয়ই আছে.........ছলে-বলে-কৌশলে কিভাবে ক্ষমতায় থাকা যায়। এদেরকে এসব বলা আর উলুবনে মুক্তা ছড়ানো একই কথা।

১৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৬

করুণাধারা বলেছেন: কী করা যায়! আল্লাহকে ডাকা ছাড়া আর কি করবো । একটু পর পর যদি একটা মৃত্যুর সংবাদ শুনতে হয়...

৮| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:১৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপু, বহুদিন ধরে এই ব্লগে আপনি , ভুয়া মফিজ, নীল আকাশ , আমি সহ আরো অল্প কিছু ব্লগার বহু প্রতিকুলতার মাঝে ব্লগিং করেছি। আমরা কয়েকজন অনেকটাই নি;সঙ্গ শেরপার মত ছিলাম। আসলে সারা দেশব্য্যপীই এই অবস্থা ছিল ।সবাই জোড়পুর্বক বোবা কালা , অন্ধ সেজে ছিল। মানুষ যদি সবাই আরো আগেই সক্রিয় হত অগন্তান্ত্রিক সরকারের বিরুদ্ধে তাহলে আজ এতগুলো তরতাজা প্রানকে এভাবে রক্ত দিতে হত না।

১৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৭

করুণাধারা বলেছেন: খুব খারাপ লাগছে ঢাবিয়ান। আর কত পরিবারের সন্তান চলে যাবে...

৯| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:২৫

আরোগ্য বলেছেন: এতো কিছুর পরও যখন ব্লগে কতিপয় নরপিশাচের মুক্ত বিচরণ দেখি তখন নিজের কাছেই লজ্জা হয়।

১৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৯

করুণাধারা বলেছেন: এতো কিছুর পরও যখন ব্লগে কতিপয় নরপিশাচের মুক্ত বিচরণ দেখি তখন নিজের কাছেই লজ্জা হয়।

ঠিক, এরা নরপিশাচ। আমি এদের বর্ণনার জন্য উপযুক্ত শব্দ খুঁজে পাচ্ছিলাম না।

১০| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১১

শ্রাবণধারা বলেছেন: এই নিরস্ত্র, নিঃসহায় ছেলেটিকে এত কাছে থেকে যেভাবে গুলি করে মেরে ফেলা হল এটা দেখে বুক কেপে উঠেছে। জীবনের মূল্য এত তুচ্ছ হতে পারে আমাদের শাসক এবং আমাদেরই ট্যাক্সের টাকায় চালিত পুলিশের কাছে?

আমরা একটা ত্রাসের রাজত্বে আছি। এ থেকে কবে, কিভাবে আমাদের মুক্তি হবে জানা নেই।

ফেসবুকে সবাই যখন ঐ ছেলেটির ছবি শেয়ার করে, তার বীরত্বের জন্য সাধুবাদ দিচ্ছে, এটা দেখেও দুঃখিত হচ্ছি। মনে হচ্ছে আমার নিজের সন্তান হলে কি আমি পারতাম এমন মৃত্যুর পরে এভাবে তার ছবি শেয়ার করতে?

২৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:২৬

করুণাধারা বলেছেন: আমাদেরই ট্যাক্সের টাকায় চালিত পুলিশের কাছে?, এবং আমাদের ট্যাক্সের টাকায় কেনা গুলি এরা ব্যবহার করছে আমাদেরই সন্তানদের দেহ ঝাঁঝড়া করে দিতে!!

আপনি মন্তব্য করার কিছুক্ষণ পর আমাদের ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়া হয়। ফলে জবাব দিতে দেরি হয়ে গেল। নিশ্চয়ই জানেন, গত কয়দিনে আবু সাঈদ সম্পর্কে বলা হয়েছে সে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়েছে, এরপর বলা হলো আবু সাঈদ পুলিশের গুলিতে মারা যায়নি, আন্দোলনকারীদের গুলিতে মারা গেছে।

আজকে একটা ভিডিও দেখলাম, একটা কিশোর পুলিশের ভয়ে পানির পাইপ দিয়ে নামতে গিয়ে চারতলা পর্যন্ত নেমেছে যখন, তখন ছয় তলার ছাদে এক পুলিশ উঠে তার মাথায় চারটা গুলি করল...

ফেসবুকে সবাই যখন ঐ ছেলেটির ছবি শেয়ার করে, তার বীরত্বের জন্য সাধুবাদ দিচ্ছে, এটা দেখেও দুঃখিত হচ্ছি। মনে হচ্ছে আমার নিজের সন্তান হলে কি আমি পারতাম এমন মৃত্যুর পরে এভাবে তার ছবি শেয়ার করতে?

হয়তো পারতাম না, কিন্তু ইউটিউবে আমি এমন কিছু ফেসবুক পোস্ট দেখেছি। একটা পোস্ট মোহাম্মদপুরে নিহত ভাইকে নিয়ে তার বোন দিয়েছে...

১১| ১৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:১৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: স্বৈরাচার মনে হচ্ছে দেশে ইন্টারনেট পুরাপুরি শাট ডাউন করে দিয়েছে। এই অবৈধ সরকার যতো তাড়াতাড়ি বিদায় নিবে, ততো তাড়াতাড়ি দেশের মঙ্গল নিশ্চিত করা যাবে। এরা না মানুষ, না মানুষের জাত। জানোয়ার বললে তাদেরকে অপমান করা হয়।

২৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩২

করুণাধারা বলেছেন: যখন ইন্টারনেটপ পেলাম তখন এত ধীরগতিতে চলে যে একটা মন্তব্য লোড করতেই অনেক সময় লেগে যায়। সেজন্য আগে মন্তব্যের উত্তর দেয়া হয়নি।

অবশ্যই এই অবৈধ সরকার সরে যাওয়া দরকার, যেন মানুষ নিজের ভোটাধিকার পায়, সংসদে নিজের প্রতিনিধি নিজে নির্বাচন করার স্বাধীনতা থাকে। সমস্যা হচ্ছে, এরা এত পাপ করেছে যে জানে জনরোষ থেকে রেহাই পাবে না। তাই নির্দ্বিধায় পাখির মত মানুষ মেরে চলেছে , এভাবে বন্দুকের জোরে ক্ষমতায় থাকতে চাচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.