![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মধ্যবিত্তের তথাকথিত ভদ্দরনোকি আমার মধ্যে নাই। আমি কটূবাক্য বর্ষণ করতে পছন্দ করি। আমার কোনো পোস্টে মন্তব্য দেওয়ার সময় দ্বিতীয়বার চিন্তা করার আহবান জানাই। অবান্তর মন্তব্য করে আমাকে কটূশব্দ ও বাক্য টাইপ করতে বাধ্য করবেন না। আমার কাছে ভদ্দরনোক শব্দের অর্থ হলো আপোষকামী। মধ্যবিত্ত শ্রেনীটিকে আপোষ করে চলতে গিয়ে ভদ্দরনোক হতে হয়। এই শ্রেণীর অংশ হিসেবে বাধ্য হয়ে সমাজে আমাকেও আপোষ করে চলতে হয়। তাই আমি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অন্য পরাজিতদের মধ্যে একজন, যারা আপোষকামী নয়, কিন্তু বাধ্য হয়ে যাদেরকে আপোষ করে চলতে হয়।
সম্প্রতি দেশের ঈমানদারেরা!! নাস্তিক হটাও দাবিতে ব্লগে ফেসবুকে মাথা খারাপ করে আসছিল। কিন্তু হেফাজতের সমাবেশে ধ্বংস যজ্ঞের পাশাপাশি কোরান পোড়ানোর ঘটনা নিয়ে এই চুদির ভাইদের কোনো মাথাব্যাথা নেই। কেও মাঠে নামলো না কোরানকে হেফাজত করতে। শেষ পর্যন্ত মাঠে নামলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তাহলে প্রকৃত তৌহিদী জনতা কারা??
নিঃসন্দেহে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
মূলত হাজার হাজার মাদ্রাসার এতিম মাদ্রাসার ছেলেদের লাশ চেয়েছিল বিরোধী দলগুলো। লাশ পাওয়ার জন্য হেফাজতের মধ্যে ঢুকে নাশকতা চালায় তারা। কিন্তু নাশকতার মাত্রা বেশি এবং লাশের পরিমাণ কম হওয়ায় রাজনীতিতে হিসাবটা পাল্টে গেলো। ধর্ম নিয়ে রাজনীতির ফল এদেশে কখনোই ভালো হয়নি। লাশ দিয়ে নয়, মানবিক বোধ দিয়ে রাজনীতি করুন। জনগণ আপনাদের সাথে থাকবে। ধর্মের নামে এতিম বাচ্চাদের বলির পাঠা বানানো কোন ধরনের ধর্ম ? সুস্থভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য সুস্থ পথ বেছে নিন। তা নাহলে আগামি টার্মেও জনগণ লুটপাটের জন্য আপনাদের মনোনীত করবে না। হেফাজতের সরলসোজা এতিম বাচ্চাদের মূলত বলির পাঠা বানানো হলো। কারা বানিয়েছে? ইসলামী লেবাসধারী ব্যক্তিরাই বানিয়েছে। আর এখন এই মোনাফেকরা ফটোশপ দিয়ে এবং ২০০৭ সালের ছবি দিয়ে অসত্য প্রচার করছে।
জনসমাবেশে গুলিতে নিহত ব্যক্তির সংখ্যা যদি দুজন হয় তবে তবে আহতের সংখ্যা হয় শতাধিক। সবারই কি জায়গা মতো গুলি হান্দায়??
নিহতের সংখ্যা 100 হলে আহতের সংখ্যা দাড়াবে কমপক্ষে দেড় হাজার। আড়াই হাজার মারা গেলে কত মানুষ আহত হবে?? তারা কই? মনে হয় কোরান পোড়ানোর ঘটনায় সৃষ্টিকর্তা সরকারের তৌহিদি বাহিনীকে অলৌকিক শক্তি দিয়ে পাঠিয়েছে!!। তাই তারা এতো বড় লুকোচুরি করতে পারলো। হা..হা..হা..
এতো মানুষ মারা গেলে ওলিতে গলিতেও লাশ পড়ে থাকতো পরের দিন সকালে। কমন সেন্সের বিষয়।
বুঝলাম বাংলাদেশের সব মিডিয়া মিথ্যা বলছে। কিন্তু বিবিসির তো মিথ্যা বলার কথা না। কারন ইউনূসের অপসারণের পর পাশ্চাত্যের মিডিয়াগুলো সরকারের বিপক্ষে
Click This Link
২| ১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
এ জাফর বলেছেন: আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে এইসব হলুদ ভাইয়েরা দালালীর জন্য মাসে মাসে কত মাসোয়ারা পান?
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আচুদা কথা না বলে যুক্তি ও তথ্য দিয়ে কথা বলুন । ধন্যবাদ।
৩| ১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: বিবি সি আর সি এন কে কেন অনুমতি দেওয়া হল না..
রাতেও হল না ,বিদুৎ বন্ধ করে ,লাইভ টিভি সমপ্রচার বন্ধ,দিগন্ত হঠাৎ বন্ধ,ইসলামিক টিভি বন্ধ,
১ লক্ষ ৬৫ হাজার রাউন্ড গুলি খরচ করা হইল শুধু রাতে কেন ভাই??
সারা দিন সন্ত্রাসী বহীনি দিয়ে এবং সরকারী বাহীনি মিলে পারল না এমনকি পরের দিন মত্র শাপলা চত্তরের ১ অংশ সরাতে ২২ জন নিহত করেত হল...
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: খুবই অবান্তর কথাবার্তা। রাষ্ট্র পরিচালিত পরিকল্পিত অভিযান কোনো টিভিতে লাইভ দেখাতে দিয়েছে আজ পর্যন্ত কোনো রাষ্ট্র?? সাংবাদিকদের ওপর সেখানে কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়নি। বিবিসির রিপোর্টটা পড়ুন। সেখানে সাংবাদিক কয়টায় সেখানে ছিলেন সেটা উল্লেখ করা আছে। অদ্ভুত সব যুক্তি।
৪| ২৪ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: এইটা একখানা চরম লেখা। আগুন আছে লেখায়। সব কথাই সত্যি !
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:০৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: মশকরা করলেন সন্দ করি। যাইহোক, হাজার মানুষ হত্যা ও গুম করার ক্ষমতা স্বৈরাচার এরশাদেরও ছিল না। সত্য চাপা থাকে না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ২:২৮
অপ্রিয় সত্য বলেছেন: অতীব সত্য কথন।মুখোস দিয়ে হয়ত সাময়িক মুখকে আড়াল করা যায়, কিন্তু মুখ ও মুখোসের দ্বান্দ্বিক যুদ্ধে একসময় বিদ্রোহ করে মুখোস মুখের আসল রুপ দেখিয়ে দেয়, যেটা হয়েছে এই ধর্মীয় লেবাসধারীদের ক্ষেত্রে ।