নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেফাঁস মন্তব্য করায় সমালোচনার মুখে সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম !

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩২



"মেট্রোরেলে আগুন না দিলে, পুলিশ না মারলে বিপ্লব সফল হতো না "- সাম্প্রতিক সময়ে ডিবিসি নিউজে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করে সমালোচনার শিকার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম। কমিটি থেকে হাসিব কে তিন দিনের মধ্যে এই ধরণের মন্তব্যের ব্যাখ্যা জানতে চেয়ে শোকজ করা হয়েছে।

শুরুতে আন্দোলন কোটা নিয়ে থাকলে সময়ের সাথে সাথে তা সরকার পতনের আন্দোলনে রুপ নেয়। ঐ সময় মেট্রোরেলে আগুন দেয়া হয়। বাংলাদেশের রাস্ট্রীয় বাহিনী পুলিশের উপর যাত্রাবাড়ী, সিরাজগঞ্জ সহ বিভিন্ন থানায় ব্যাপক হামলা হয়। শুরু থেকেই পুলিশের অযাচিত বলপ্রয়োগ জনরোষের সৃষ্টি করে। পুলিশের সরকার দলীয় বাহিনী হয়ে কাজ করাতে মানুষের ভিতর তীব্র ক্ষোভ পুঞ্জিভূত হয়। তাই এই আক্রমণ কে বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ পুলিশকে উচিত শিক্ষা দেয়া হয়েছে বলে মনে করে। তবে থানায় আগুন জ্বালিয়ে পুলিশ হত্যার সাথে সাধারণ জনগণের সম্পৃক্ততা থাকার সম্ভাবনা নাই বললেই চলে। বিভিন্ন নিউজ চ্যানেলে দেখানো হয়েছে শেখ হাসিনার অনুগত আওয়ামী লীগের নেতাদের নেতৃত্বে মেট্রোরেল, বিটিভি ভবনে আগুন দেয়া হয়। এসব বিষয়ে সাধারণ জনগণ কে মিডিয়ার দেয়া তথ্যের উপর আপাতত নির্ভর করতে হচ্ছে।

বিপ্লব হয়েছে ঠিক আছে কিন্তু পুলিশকে পেটিয়ে মারা , মেট্রোরেলে আগুন দিয়ে তা সম্ভব হয়েছে এই ধরণের মন্তব্য সঠিক নয়। মূলত পাবলিকের রাস্তায় নামার পিছে আবু সাইদের মৃত্যু, ছাত্রলীগের নারী শিক্ষার্থী দের মারধর, ডিবি হারুনের নাটক সহ বিভিন্ন বিষয় আন্দোলনে ট্রিগার হিসাবে কাজ করেছে।

স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়ে নিজেকে আগাম বিজয়ী ভেবে বক্তব্য দেয়া ঠিক নয়। যেখানে সরকার সহ দেশের মানুষ প্রতি বিপ্লবের আশংকায় রয়েছে এমন মন্তব্য করে প্রতিপক্ষ কে সুযোগ করে দেয়া হচ্ছে কিনা তা নিয়ে ভাবনার যথেষ্ট অবকাশ আছে। মিডিয়ার টকশো তে করা মন্তব্যের প্রচারে আরো সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।



মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৫

বিষাদ সময় বলেছেন: চারিদিক ভেবে চিন্তে সত্য বলতে হয়।

২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪৪

আমি সাজিদ বলেছেন: তার মানে সত্য বলেছে? সেসময়ের সরকারি দল আর আন্দোলনকারীরা সবাই আগুন দিয়েছে? এক গ্রুপ আগুন দিয়ে আন্দোলন দমন করতে চেয়েছে আর আরেক গ্রুপ আন্দোলনের গতি বাড়াতে আগুন দিয়েছে।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বেশি উল্লাস ভালো নয়।

৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:১৫

আহরণ বলেছেন: শেখ হাসিনা আগেই বলেছিলেন : এরা সব জামাতি পোনা মাছ।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:১৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ হাসিনা মৌলবাদের পৃষ্টপোষক ছিলেন। হেফাজতে ইসলাম কে রেল ওয়ের জায়গায় দিয়ে দিয়েছিলেন।

৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:০৫

প্রহররাজা বলেছেন: বেশী মেধাবী তাই স্বীকার করে ফেলছে

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মিডিয়াতে গেলে খুশি আর ধরে না।

৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:৩২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

ধর্মের কল বাতাসে নড়ে।
সত্য প্রকাশিত হবেই।
তুমি না বললেও এটা সবারই জানা।
জ্বালাও-পোড়া কোন আন্দোলন হতে পারে না।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: তাই নাকি?

৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: এরা তালেবান।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৩০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এদের তৈরির পিছে শেখ হাসিনার অবদান কম নয়।

৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৩৩

আমি নই বলেছেন: জনগন মাঠে নেমেছিল মেট্রোরেলের আগুন দেখে নয়। যেদিন ছাত্রলীগ ছাত্রীদের নির্মমভাবে পিঠিয়েছিল সেদিন থেকেই জনমনে আগুন জ্বলছিল। সেটাই ধিরে ধিরে আগ্নেয়গিরিতে রুপ নেয় সাইদ, মুগ্ধ, ইয়ামিন, রিক্শায় অর্ধমৃত ছেলেটির দেহ, খুব কাছে থেকে গুলি করে হত্যা করা ইত্যাদি অমানবিক ভিডিও গুলো দেখে।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই সমন্বয়কের মাথা খারাপ হয়ে গেছে।

৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০২

নিমো বলেছেন: সমন্বয়ক হান্নানতো দাবি করেছে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল থেকে পালিয়ে তারা জনৈক বিদেশির বাসায় ছিল। এখন এই বিদেশিটা কে বা কারা জানার দরকার। জা-শির কুকুরগুলোর আস্ফালনও কমে আসবে, অপেক্ষা করুন।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কিন্তু ইন জেনারেল সবাইকে তাদের আগুন লাগানো, পুলিশ পিডানোর সাথে সম্পৃক্ত করছে কেন? সাধারণ মানুষ এমন কোনো কাজ করেনি।

৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৬

ধুলো মেঘ বলেছেন: সেদিন আওয়ামী পুলিশ লীগ ও ছাত্র হেলমেট লীগের যৌথ বাহিনী মেট্রো স্টেশনের গেট বন্ধ করে উপর থেকে ছাত্র জনতার দিকে গুলি করছিল। সেটা দেখেখি মূলত ক্রোধে অগ্নিশর্মা হয়ে জনতা গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়ে পুলিশদের ধরতে। পুলিশেরা তখন উপরে উঠে প্ল্যাটফরম ধরে পালিয়ে যায়। তাদেরকে ধরতে না পেরে জনতা তখন মেট্রো স্টেশনে ভাংচুর চালায়। এই কারণে হাসিনা আবার যখন মেট্রো স্টেশনের জন্য নাকি কান্না কাঁদে - তখনি জনতা আরো ক্ষেপে যায়। এই হিসেবে ধরলে সমন্বয়ক যা বলেছে, তা ঠিকই আছে।

কিন্তু মানুষ তো বলদ, তাই তারা বুঝেছে যে আন্দোলন যাতে তাড়াতাড়ি সফলতা পায়, সেজন্য ইচ্ছে করেই ছাত্র জনতা মেট্রো স্টেশনে ভাংচুর চালিয়েছে।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পুলিশের ব্যাপার টা ব্যাখ্যা করেন। থানায় আগুন দিয়ে সাধারণ মানুষ পুলিশ মারার চিন্তা কোনোদিন করবে না।

১০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৪

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: কিন্তু ইন জেনারেল সবাইকে তাদের আগুন লাগানো, পুলিশ পিডানোর সাথে সম্পৃক্ত করছে কেন? সাধারণ মানুষ এমন কোনো কাজ করেনি।
সবচেয়ে খাঁটি দুধ হচ্ছে যাতে বেশি পানি মেশানো হয়। ইউনূস প্রথম যখন ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিদেশি কুটনীতিক সহ আরও অনেকের সাথে সাক্ষাৎ করতে ঘ্ন্টাখানেকেরও বেশি দেরি করে যান, তখন কিন্তু এই ব্যাপারে উনার প্রেস উইং ব্যাখ্যা দেয়ারও প্রয়োজন বোধ করেনি। এরা কখন যে টিস্যুতে পরিণত হবে এরা নিজেরাও জানে না। ব্লগের জা-শির কুকুরগুলো তখন কোথায় লুকায়, সেটাও আমার দেখার ইচ্ছা আছে।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হিসাব মিলছে না।

১১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৫

কিরকুট বলেছেন: সত্য চাপা থাকে না ।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: তা ঠিক আছে। কিন্তু সাধারণ জনগণ এমন কোনো কাজ করেনি।

১২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৯

বীর_পুরুষ বলেছেন: এদের মাথায় কবে যে ঘিলু হবে কে জানে।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বেশি হিরো ভাবছে নিজেদের।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.