নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!
সৌদি আরবে সিলেট ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলের প্রায় ৯০ জন প্রবাসী শ্রমিক কারাগারে রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মারামারি ও ডাকাতির মতো অভিযোগ রয়েছে। রোজার ইদে সৌদি আরবের হারা এলাকায় এই দুই অঞ্চলের মানুষ পরস্পরের বিরুদ্ধে মিছিল করে, গ্রামীণ প্রতিযোগিতা করে ও সংঘর্ঘে লিপ্ত হয়। তাদের মিছিলের ছবি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হলে সৌদি পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে।
অভিযোগ প্রমাণিত হলে প্রায় নব্বই জন প্রবাসী কারাদণ্ড ভোগ করতে পারেন। বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখা হয়েছে। প্রবাসীদের পরিবার দেশে মানবেতর জীবনযাপন করছে।
বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের সুকুমার প্রবৃত্তি প্রস্ফুটিত হয়নি। সুশিক্ষার অভাব, উপযুক্ত পরিবেশের অভাব তার জন্য দায়ী। নিজের গাঁটের টাকা খরচ করে বিদেশ গিয়ে গ্রুপিং করা, মিছিল করা ও সংঘর্ঘে জড়িয়ে পড়া বুঝি বাংলাদেশের মানুষের পক্ষে সম্ভব।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সঠিক কথা।
২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪২
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
ঢেকি জান্নাতে গেলে ধান ভানে ইহা সত্য।
দেখলেন না আমার মিতা জেলে যেতে হবে বলে কি না্ আতঙোক ছিলেন।
কিন্তু তিনি তো ঢেকি।
জেলে যাবার বদলে নতুন এনজিও এর নির্বাহী পরিচালক হয়ে গেলেন।
এখন আর তাকে কোন আয়কর দিতে হৈবে না।
মাগার আপনার আমার আয়কর দিতেই হৈবে।
বাই দি এভিনিউ, নভেম্বর তো শেষের দিকে আয়কর রিটার্ন কি জমা দিয়েছেন আপনি?
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: গরীব মানুষ! আয় নাই কর কি এনজিও থেকে লোন করে দিবো?
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫০
নতুন বলেছেন: নিজের গাঁটের টাকা খরচ করে বিদেশ গিয়ে গ্রুপিং করা, মিছিল করা ও সংঘর্ঘে জড়িয়ে পড়া বুঝি বাংলাদেশের মানুষের পক্ষে সম্ভব।
যারা এই কাজে লিপ্ত তাদের বেশির ভাগই দেশে কাজ কাম করতো না, বাবার হোটেলে থেকে রাজনিতি, মাস্তানী, চাদাবাজীর মতন কাজে যুক্ত হইয়া যখন এলাকাতে বিপদ দেখছে তখন বাবা বিদেশে পাঠিয়ে দিয়েছে। এখন বিদেশে গিয়ে গ্রুপিং, রাজনিতি, মারামারির মতন কাজে জড়িত হয়।