নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!
আজকাল মানুষ চেনা বড্ড কঠিন হয়ে পড়ছে। কে কোন উদ্দেশ্য নিয়ে কার পক্ষে দাঁড়াচ্ছে তা বুঝা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। রাজনীতিতে এই কথা আরো বেশি প্রযোজ্য! আপনার কোনো দলের কার্যক্রম ভালো লাগা শুরু হবে এবং যখন আপনি তাদের আসল রূপ প্রকাশ পাইবেন হতাশ হয়ে যাবেন। বাংলাদেশের মানবাধিকার সংস্থা গুলো বরাবরই পক্ষপাতি । এরা বিভিন্ন দলের স্লিপার সেল হিসাবে কাজ করে। সময় সময় এরা তাদের পছন্দের দলের বিপক্ষে কথা বলে সাধারণ মানুষ পক্ষ নিলেও আদৌতে এরা সবসময় তাদের পছন্দের দলকে রক্ষা করা মিশনে একটিভ হন যখন দল বিপদে পড়ে। এই যেমন ধরেন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার জেড আই পান্নার কথা বলি।ভদ্রলোক তরুণ বয়সে ছাত্রলীগ করতেন; মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। জুলাই আন্দোলনের সময় তিনি ছাত্রদের পক্ষে আদালতে রীট করেন পুলিশ যাতে নির্বিচারে ছাত্র-জনতার উপর গুলি না করে তার জন্য ! তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ১৯৭১ সালের পর এত তরুণ তিনি মারা যেতে দেখেন নি; এটা বন্ধ হওয়া উচিত। জুলাই আন্দোলনের সময় যারা রাস্তায় সক্রিয় ছিলো তাদের কাছে এই রীট কিছুটা আশার আলো দেখিয়েছিল। তাই যখন জুলাই আন্দোলনের সময় হুকুম দাতাদের বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছিল তখন কেউ উদ্দেশ্য প্রণোদিত হোক অথবা ভুলে করে হোক জেড আই পান্নার বিরুদ্ধে মামলা করা হলে সোশ্যাল মিডিয়াতে সমালোচনার ঝড় উঠে। জুলাই ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে থাকা একজন ব্যক্তির নামে মামলা কিভাবে হয় তা নিয়ে সবখানে সমালোচনার মুখে জেড আই পান্নার নাম প্রত্যাহার করা হয়।
জুলাই আন্দোলনের পর থেকে অনেক নিউজ মিডিয়া জেড আই পান্নার সাক্ষাৎকার নেন। সাক্ষাৎকার গুলো ইউটিউবে এভেইলেবেল আছে।সাক্ষাৎকারে উনাকে আওয়ামী লীগের কম কিন্তু জুলাই আন্দোলনের বেশি সমালোচনা করতে দেখা যায়। বিষয়টি যদিও জুলাইয়ের আন্দোলনে সক্রিয় ছাত্র-জনতার পক্ষে মেনে নেয়া কষ্টকর তবুও সাহায্য করার জন্য হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন বলে সবাই চুপচাপ পান্না সাহেবের বক্তব্য শুনে যায়। পান্না সাহেব বলেছেন, "স্বাধীনতার পর তিনি এত থানা জ্বালিয়ে দিতে দেখেননি, এত অস্ত্রলুট হতে দেখেন নাই ও এত পুলিশ মারা যেতে দেখেন নাই"। কারা পুলিশ মারলো তাদের সঠিক তদন্ত চান তিনি। তার এই মন্তব্যের সাথে অনেকেই একমত প্রকাশ করেছিলেন।
গত ২১শে নভেম্বর জেড আই পান্না সাহেব উনার মন্তব্যের জন্য আবার আলোচনায় আসেন। তিনি আদালত প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের বলেন, সুযোগ পেলে ট্রাইবুনালে তিনি শেখ হাসিনার পক্ষে লড়বেন। এই কথা শুনে সাংবাদিক রা থতমত খেয়ে যান। তারা পুনরায় প্রশ্ন করেন, আপনি জুলাই আন্দোলনের সময় ছাত্রদের পক্ষে ছিলেন ; এখন কেন শেখ হাসিনার পক্ষে লড়বেন? পান্না সাহেব বলেন, " আমি নিপীড়িতের পক্ষে "। সাংবাদিকরা পাল্টা প্রশ্ন করেন, " শেখ হাসিনা কি নিপীড়নের শিকার "? পান্না সাহেব উত্তরে বলেন, "হ্যাঁ, শেখ হাসিনা রাজনৈতিক নিপীড়নের শিকার হতে যাচ্ছেন"। পান্না সাহেব দাবী করেন জুলাই আন্দোলনে জড়িত না থাকলেও অনেকের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলা দেয়া হচ্ছে। স্বাধীনতার পরে নাকি এত গণমামলা হয় নাই। সামনে নাকি গণ গ্রেফতার শুরু হবে। একই ঘটনা বারবার উল্লেখ করে নাকি অসংখ্য জায়গায় মামলা হচ্ছে।
পান্না সাহেবের আসল রূপ ২১শে নভেম্বর বের হয়ে গিয়েছে। তিনি একজন আওয়ামী লীগের স্লিপার সেল যারা দলকে বিপদের হাত থেকে রক্ষার জন্য একটিভ হন। বিগত ১৫ বছর বিএনপি-জামাতের অসংখ্য নেতাকর্মী মিথ্যা মামলায় জেল খেটেছেন। কোট কাচারিতে ছোটাছুটি করেছেন। কারো পরিবার ধ্বংস হয়ে গেছে। অনেকের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটেছে। কেউ কেউ টিকতে না পেরে বিদেশে চলে গিয়েছেন। প্রবাসীদের রেমিট্যান্স বাড়ার পিছনে এটিও একটি কারণ! যারা দেশে ছিলেন তারা লীগের সাথে সমঝোতা করে চলতেন। বিএনপির শীর্ষ নেতাদের নামে হুকুমের আসামী করে অসংখ্য মামলা দেয়া হয়েছে। বিএনপির মহাসচিব ঠাকুরগাঁও সমাবেশ করছেন এদিকে উনার বিরুদ্ধে ঢাকায় ময়লার গাড়ি পোড়ানো মামলায় হুকুমদাতা হিসাবে মামলা হয়েছে।
গত নির্বাচনের আগেও জেলে গিয়েছিলেন বিএনপির শীর্ষ নেতারা। জঙ্গী নাটক সাজিয়ে অসংখ্য জামাত শিবিরের কর্মীদের বিরুদ্ধে নিপীড়ন চালিয়েছে আওয়ামী লীগ প্রশাসন কে ব্যবহার করে। তাহলে বিগত ১৫ বছরে কারা প্রকৃত নিপীড়নের শিকার হয়েছিলেন? আওয়ামী লীগ নেত্রীর নির্দেশে এবং কারো কারো মতে ভারতের মদদে বিডিআর হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছিল। এর জন্য বিচার শুরু হলেই কি তিনি রাজনৈতিক নিপীড়নের শিকার হয়ে যাবেন? বিচার শুরু হলো না এখনই কেন এমন আলাপ মাঠে ছাড়া হচ্ছে? শেখ হাসিনার মদদে পুলিশ বাহিনী কিলার বাহিনীতে পরিণত হয়েছিল। যে পুলিশ যত নিপীড়ন করতে পারবে তার পুরস্কার তত বড়ো ঘোষণা করা হয়েছিল। বিএনপি-জামাত কি শেখ হাসিনা কে এমনি এমনি ছেড়ে দিবে? কখনোই না। আসলে শেখ হাসিনা ভয় পাচ্ছেন উনার বিচারের সময় যদি গণজাগরণ মঞ্চের মতো গণ দাবী উঠে উনাকে ঝুলিয়ে দেওয়ার তাই শেখ হাসিনা উনার স্লিপার সেল ব্যবহার করে বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করার কাজ শুরু করে দিয়েছেন। প্রতিবেশী দেশ ভারতের ন্যারেটিভ জেড আই পান্না বাংলাদেশে পুনরাবৃত্তি করছেন। ভারতের মিডিয়া রাত দিন আশঙ্কা করে শেখ হাসিনা নিপীড়নের শিকার হবেন; ট্রাইবুনাল নিরপেক্ষ নয়।
জুলাই আন্দোলনে শেখ হাসিনার পতনের পর বিএনপি-জামাত প্রশাসনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদ দখলের জন্য তীব্র প্রতিযোগিতা শুরু করে। জামাতের স্ট্রং লবিংয়ের জেরে ট্রাইবুনালের চীফ প্রসিকিউটর নিয়োগ পান জামাত পন্থী তাজুল ইসলাম। বিসমিল্লাতে গলদ কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। তাজুল ইসলাম পূর্বে যুদ্ধপরাধীদের পক্ষে আইনজীবী হিসাবে লড়েছেন। সে কারণে তিনি জামাতের খুব আস্থাভাজন ব্যক্তি হিসাবে পরিচিত। পান্না সাহেবের মতো বর্ণচোরাদের জন্য বিচারব্যবস্থা কে প্রশ্নবিদ্ধ করার অস্ত্র হাতে তুলে দেয়া হয়েছে।
অনেক কে দেখি সামনের নির্বাচনে আওয়ামী-বিএনপি/জামাত কে ক্ষমতায় দেখতে চান না। কেহ কেহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠন কে ক্ষমতায় দেখতে চান। তাদের উদ্দেশ্যে একটা কথাই বলার আছে, যারা অনেক পুরান দল তাদেরকে ঠিকভাবে চিনতে পারেন না, মাত্রই যারা আত্নপ্রকাশ করলো তাদের হাতে ক্ষমতা তুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত যে ভুল হবে না কি করে বুঝবেন?
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বারবার ধোঁকা খায় আমজনতা!
২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫
শিশির খান ১৪ বলেছেন: এ লোকতো মাঝারি মানের আইনজীবী তেমন বড় কোনো উকিল না ।শুরুতে ভাবছিলো অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে কথা বললে হালুয়া রুটির ভাগ পাবে এখন দেখে কেউ পাত্তা দেয় না। অন্যদিকে আওয়ামীলীগের সব বড় উকিল ভাগছে জায়গা খালি দেখছে আওয়ামীলীগ এর পক্ষে উলটা পালটা কথা বললে সব মিডিয়া ভালো কাভারেজ দেয়। যতো মিডিয়া কাভারেজ ততো মক্কেল সেই জন্য বিতর্কিত কথা বইলা ফুটেজ খাওয়ার চেষ্টা করছে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ হাসিনার সময় চাটুকার বিচারক ড.ইউনূসের নামে অশোভন কথা বলেছিলেন। ফেইসবুক স্টাটাস দিয়ে বিচারক কে সমর্থন দিয়েছিলেন পান্না সাহেব! একজন স্লিপার সেল এই লোক।
৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ২৪ এসেও সুবিধাবাধীদের চিনতে ভুল হবে না মনে করি।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!
৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪০
নতুন বলেছেন: তিনি আদালত প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের বলেন, সুযোগ পেলে ট্রাইবুনালে তিনি শেখ হাসিনার পক্ষে লড়বেন। এই কথা শুনে সাংবাদিক রা থতমত খেয়ে যান। তারা পুনরায় প্রশ্ন করেন, আপনি জুলাই আন্দোলনের সময় ছাত্রদের পক্ষে ছিলেন ; এখন কেন শেখ হাসিনার পক্ষে লড়বেন? পান্না সাহেব বলেন, " আমি নিপীড়িতের পক্ষে "। সাংবাদিকরা পাল্টা প্রশ্ন করেন, " শেখ হাসিনা কি নিপীড়নের শিকার "? পান্না সাহেব উত্তরে বলেন, "হ্যাঁ, শেখ হাসিনা রাজনৈতিক নিপীড়নের শিকার হতে যাচ্ছেন"।
উনার সম্ভবত বয়েস হয়ে গেছে তাই ঠিক মতন ভাবতে পারছেন না। তাকে বুঝিয়ে শেখ হাসিনার পক্ষে দাড় করিয়ে দিয়েছেন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এগুলো স্লিপার সেল! দল বিপদে পড়লে তখন একটিভ হয়।
৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: উনি শেখ হাসিনার পক্ষে লড়লেই কি শেখ হাসিনা নিরপরাধ হিসাবে খালাস পেয়ে যাবেন?
আইনি লড়াই হবে। উপযুক্ত সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে হবে সে লড়াই। খুনি হাসিনার রক্ষা পাবার কোনো পথ আছে বলে মনে হয় না। পান্না সাহেব বিতর্কিত কথা বলে নিজের নাম ছড়াচ্ছেন, অন্য কিছু না।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: স্লিপার সেল তিনি। মিশন শুরু হয়েছে তাই একটিভ হয়েছে। পাশের একটি দেশের ইন্ধন থাকতে পারে।
৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৯
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
মাইনক্যার
চিপায়
পড়লে
চামচিকাও
হাতিকে
লাথি
মারে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ছাত্রদের পক্ষ নেয়ার দরকার ছিলো না।
৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২১
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
ওই আন্দেলন ছিল একটি চরম প্রতারণামুলক আন্দোলন।
চরম পরিকল্পিত একটি ষড়যন্ত্র
কোটা সংস্কার কি কখনো সরকার পতনের আন্দোলন হতে পারে?
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সেটা অন্য আলাপ। আপনি লিখিয়েন নিজের ব্লগে। ছাত্রদের পক্ষ নেয়ার দরকার ছিলো না পান্না সাহেবের।
৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২১
রিফাত হোসেন বলেছেন: নতুন কোন শক্তি আসলে বর্তমানগুলোর ক্ষমতা কিছুটা কমে আসবে। আলোচনার ক্ষেত্র সৃষ্টি হবে। দুর্নীতির ভিতর তারাও যেতে পারে, অস্বাভাবিক নয়। তবুও একটি দল আরেকটিকে প্রশ্ন করতে পারে। অন্তত পরিবারতন্ত্র থেকে মুক্ত হবে। কয়েকটি শক্তি হলে প্রত্যেককে বুঝে চলার সুযোগ হবে। তবে যে দেশের মানুষ যেমন শাসক তেমনটা হবে,তা না বুঝার কিছু নাই।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নতুন শক্তি গণতান্ত্রিক ধারায় বিশ্বাসী কিনা যথেষ্ট ডাউট আছে। এরা নতুন রিপাবলিক ঘোষণা করতে চায়। রিপাবলিক দেশ অনেক রকম আছে। ধন্যবাদ।
৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২২
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
তবে এইবার ৭/৮ টাকে ফাসিতে ঝুলিয়ে দেয়া হবে এটা নিশ্চিত।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দ্রুত প্রথম পাতায় দেখতে চাই।
১০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫
সাইফুলসাইফসাই বলেছেন: কে কেমন বুঝা মুসকিল
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইহা আসল কথা!
১১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: উনি কী করবেন না করবেন; এটাও মনে হয় বিএনপি-জামায়াতিদের ঠিক করে দিতে হবে।
১২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
রাকু হাসান বলেছেন:
গণহত্যা,খু*নিদের আবার কিসের রাজনীতি, আর কিসের রাজনৈতিক নিপীড়ন?
যারা এর পক্ষে সাফাই গাইবে তারা গণহত্যায় সহযোগিতার সামিল কাজ করবে।
আগে সংস্কার,বিচার এর বাকি অন্যসব।এই মাফিয়াকে নিয়ে রাজনৈতিক আলোচনা
না করাই ভালো।আগে বিচার হোক,মানুষ সিদ্ধান্ত নিবে। মনে রাখতে হবে শেখ হাসিনা আর মুক্তিযুদ্ধ
,স্বাধীনতা এক নয়,তেমনি স্বাধীনতার সময়ের শেখ মুজিব আর স্বাধীনতার পরের শেখ মুজিব এক নয়।
এই দেশ কারো বাপে স্বাধীন করে দিয়ে যায়নি।এই মুক্তির সংগ্রাম সকল মানুষের তবে নেতৃত্বের জায়গায় তাকে ক্রেডিট দিতে হবে
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জনাব, সংক্ষেপে লিখার চেষ্টা করেন। এখানে শেখ মুজিব কে টানার কি দরকার? আমরা পান্না সাহেবের মতো মানুষের ব্যাপারে যাতে সচেতন থাকি সে জন্য এই লিখা!
১৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭
কামাল১৮ বলেছেন: কিছু কিছু লোক,আছে,সে যেটাকে সত্য মনে করে সেই দিকেই থাকে।তারা নিজের সাথে প্রতারণা করে না।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পান্না সাহেবের সাথে আপনার ও ব্লগার সোনাগাজীর মৌলিক পার্থক্য আছে। আপনারা দুইজন শুরু থেকেই একটি পক্ষে ছিলেন। কিন্তু পান্না সাহেব ৫ই আগস্টের তিনদিন পর থেকে জুলাই আন্দোলন নিয়ে মন্দ কথা বলেছেন। উনি যদি জুলাই আন্দোলনে ছাত্র-জনতাকে সাপোর্ট না দিতেন তারপরও শেখ হাসিনাকে সরে যেতে হতো। পান্না সাহেব স্লিপার সেলের মতো কাজ শুরু করেছেন।
১৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
আনু মোল্লাহ বলেছেন: গণহত্যাকালীন সময়ে অনেকে ছাত্রদের পক্ষ নিয়েছিল। তবে তাদের মাঝে সবাই ন্যায়ের পক্ষে তা ছিল না। তারা মূলত পরাজয় টের পেয়ে ভবিষ্যতের জন্য নিজেদেরকে রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে তৈরি করছিল মাত্র। পান্না সাহেব ফ্যাসিবাদের পক্ষে সেই রিজার্ভ ফোর্সের একজন মাত্র।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: স্লিপার সেল এই লোক। মিশন শুরু করেছেন।
১৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০১
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন: মানুষের মৃত্যুকে কেউ কোন ব্যাপারই মনে করছে না। সামান্য মশা মারা জন্য কারো কোন গরজ নেই। মশাকে কি আপনারা উপকারী প্রাণী মনে করে তাদের লালন পালন করতে চান নাকি?
সরকার ইচ্ছে করলেই মশা মেরে ফেলতে পারে। তাদের সেই ইচ্ছেটাই নেই। আছে কেবল বড় বড় কথা।
মানুষের মৃত্যুকে কেউ কোন ব্যাপারই মনে করছে না। সামান্য মশা মারা জন্য কারো কোন গরজ নেই। মশাকে কি আপনারা উপকারী প্রাণী মনে করে তাদের লালন পালন করতে চান নাকি?
সরকার ইচ্ছে করলেই মশা মেরে ফেলতে পারে। তাদের সেই ইচ্ছেটাই নেই। আছে কেবল বড় বড় কথা।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইউ আর গ্রেট প্রতিবাদী কাকু! এগিয়ে যান।
১৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৬
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
এই সব সম্বন্বয়করা সারা দেশের সকল ছাত্রদের প্রতিনিধিত্ব করে না।
এরা টাকা খেয়ে দালালী করেছে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইহা নিয়া অন্যদিন আলাপ হইবে!
১৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১০
নিমো বলেছেন: @রাকু হাসান, এখন পর্যন্ত হাগার হাগার শহীদের তালিকাটা হচ্ছে না কেন? একশ কোটি টাকার ফান্ড থাকার পরও বিশটার বেশি পরিবারকে সাহায্য করা গেল না কেন? আহতদের রাস্তায় নেমে উপদেষ্টার গাড়ির উপর বানর নৃত্য দিতে হয় কেন? ১৯৭১ সালে ভূমিকার জন্য ক্ষমা না চেয়ে, জামায়াত-শিবির কিভাবে বাংলাদের রাজনীতি প্রাসঙ্গিক দয়া করে জনাবেন?
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: রাকু সাহেবের উত্তর দিতে গিয়ে ব্লগার সোনাগাজী নাই হইয়া গেছেন। আপনাকে হারাতে চাই নাই। লিমিটের মইধ্যে সাওয়াল জওয়াব করিয়েন।
১৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫৯
নিমো বলেছেন: @কুতুবমিনার সাহেব, আমার প্রশ্নের উত্তর দিতে যেয়ে রাকু মিয়া নাই হয়ে যায় কিনা, সেটা নিয়ে ভাবেন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আইচ্ছা!
১৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০০
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: লোভীদের চোখ লীগের হাজার কোটি টাকার দিকে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সবারই চোখ
২০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৫
আদিত্য ০১ বলেছেন: সোনাগাজী বা আরও নিক যারা আছে তারা এইগুলো নিয়ে কথা বলতো, তারা আওয়ামীলীগ সমর্থন করলে, শেখ হাসিনা বা দলের দোষ নিয়ে অনেক অনেক ব্লগে লিখতো, কিন্তু যখন বিএনপি বা জামাতের দোষ নিয়ে লেখতো বা কমেন্ট করতো তখনই এই নিক গুলোকে বন্ধ করার জন্য অনেক ব্লগার উঠে পড়ে লাগতো,
মুখে বলি অন্যায় এর বিরুদ্ধে কিন্তু নিজের অন্যায় নিয়ে কেউ বললে তার গলা বন্ধ করে দেই, যেমন বন্ধ করে দিছি সোনাগাজী বা আরও অনেক নিককে
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বয়স ত্রিশ না হলে সব ঘটনা জানা আছে। আমার মেজো মামা একটি বড়ো ইংরেজি দৈনিক পত্রিকার সাংবাদিক ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের মেজর সব ঘটনার পেপার কালেকশন আমাকে দিয়ে গেছেন। ক্লাস ফোর থেকে আমাকে রেগুলার পেপার পড়ায় উৎসাহ দিতেন। বামপন্থী রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন। তিনি বলতেন শত্রু চেনার জন্য তাদের মনোভাব ও চিন্তা বুঝা জরুরি। সে জন্য দৈনিক সংগ্রাম ও নয়াদিগন্ত পড়তে বলতেন। এছাড়া প্রথম আলো, ডেইলিস্টার এসব পেপার তো আছেই। পোলাপান গল্পের বই পড়তো আমি পেপার পড়তাম, চ্যানেলে নিউজ দেখতাম। মামার হিউজ কালেকশন আছে পেপারের! যাদের কথা বললেন তাদের ব্যাপারে আমি ভালো ভাবে জানি।
তারা খারাপ দেখেই শেখ হাসিনাকে মানুষ ক্ষমতায় বসিয়েছিল। কিন্তু তিনি তার মর্যাদা রাখেন নি
২১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৬
আদিত্য ০১ বলেছেন: আপনার ব্লগিং-এর সবগুলো আমি পড়ি, আপনি বিএনপি সমর্থন করেন, কিন্তু আওয়ামীলীগকে ঢালাওভাবে দোষ দিবেন এই পোস্টে আমি অবাক হইয়েছি, এই পোস্টের সামারাইজ আমি বুঝেছি, কিন্তু আপনি যেভাবে করেছেন তাতে আপনিও এভাবে লেখলেন, আপনার এই পোস্টে আমার সব কমেন্ট কিন্তু ডিলিটেড কেন জানিনা
আপনার বয়শ ত্রিশ না এইজন্যই এই পোস্ট বায়াসড, আসলে সামু এখন ত্রিশের নিচের মানুসদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত
২০০১-২০০৬ কি হয়েছে আমি নিজের চোখে দেখেছি, আওয়ামীলীগের ওপর কি পরিমান কিয়ামতের মত নির্যাতন আর বোমা হামলা হইছে
১৯৯১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত শেখ হাসিনার ওপর ১০ বারের বেশি হামলা হইছে, শুধু তাকে মারার জন্য, খালেদা বা নিজামীর ওপর কয়টা হামলা হইছে, একটাও না, খালেদার ওপর ২০১৫/২০১৬তে হইছে তাও ইট পাটকেল নিক্ষেপ, তেমন কিছুই না,
২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার প্রতিহিংসা যদি আওয়ামীলীগ করতো আরও বিএনপি জামাত নিশ্চিন্ন হইতো, এইটা ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলা যারা দেখেছে তারা জানে, কয়েক আওয়ামীলী নেতা ও কর্মী মারা গেছে ও আহত হইছে, গণনার বাইরে, তাদের চিকিৎসা পর্যন্ত করতে দেইনাই, আপনি ইউটিউবে দেইখেন কিছু ভিডিও আছে। এইটা কি পরিমান জুলুম, যে চিকিৎসা পাবে না, আইভি রহমানকে কোথাও ভর্তি করতে দেয় নাই সময় মত, ১০/১২ ঘণ্টা পর ভর্তি করেছে, সে মুমূর্ষ ছিলো,
২০০৪ এর গ্রেনেড হামলা নিয়ে খালেদা আর তারেক জামাত যে মিথ্যাচার আর মশকরা করেছে সেই সেময়, আহারে
আওয়ামীলীগ তো সেই পরিমান প্রতিহিংসা করেইনাই, কোন গ্রেনেড হামলা হইছে, তখন যদি ফেইসবুক থাকতো!
তবে একটা বিষয় খুব মজার আওয়ামীলীগের দোষ ধরা ও বিএনপি জামাতকে ফেরেশতা ভাবা অধিকাংশ মানুসদের বয়স ত্রিশের নিচে মানে ২০০১-২০০৬ এ তারা ৭/৮ বছরের শিশু ছিলো,
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি বিএনপি সাপোর্ট করিনা; আমি চাই গণতান্ত্রিক ধারা বজায় রাখতে। আপনি চিন্তা করেন নগদ আমি চিন্তা করি ভবিষ্যৎ কি হতে যাচ্ছে। ব্লগার সোনাগাজীকে যে কয়দিন পাইসি আমি তাতে উনার সাথে ৯০ ভাগ মতের মিল আছে। বিএনপিকে ডিফেইম করলে লীগ সাপোর্টার দের এক পয়সা লাভ নেই। কারণ নতুন শক্তি কি স্বাধীনতা পক্ষের নাকি বিরোধী তা জনগণ বুঝতে পারছে না। আমি চাই গণতন্ত্র বজায় থাক। আওয়ামী লীগের পর এখন কার আসা উচিত? বিএনপি যদি সামনের ইলেকশনে না আসতে পারে আমাদের সামনে কঠিন বিপদ আছে। চারদিকে ধর্মান্ধ দের বাড় বেড়ে গিয়েছে। বিএনপি-জামাত খারাপ কাজ করলে পরে আবার অন্য কোন বড়ো রাজনৈতিক দল আসবে! গণতন্ত্র কে নস্যাৎ করা যাইবে না। আপনার দল ডেমোক্রেসি ফুল শেষ করে দিয়েছে।
২২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২১
আদিত্য ০১ বলেছেন: ১৯৯১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত শেখ হাসিনার ওপর ১০ বারের বেশি হামলা হইছে, শুধু তাকে মারার জন্য, খালেদা বা নিজামীর ওপর কয়টা হামলা হইছে, একটাও না, খালেদার ওপর ২০১৫/২০১৬তে হইছে তাও ইট পাটকেল নিক্ষেপ, তেমন কিছুই না,
শেখ হাসিনার জনসভায় বোমা পুতে রাখা হইছে ২/৩ বার তাও তার মঞ্চের নিচে, খালেদা বা জামাতের জনসভায় এমন কিছুই হয় নাই,
ভাই লিখতে গেলে শেষ করা যাবে না, আপনি যে পাল্লায় মেপে বলছেন, "শেখ হাসিনা রাজনৈতিক হয়রানি শিকার" মিথ্যা, আমি সেই পাল্লায় মেপে বলবো, জুলাইইয়ের আন্দোলন শেখ হাসিনা ফাসানোর জন্যই সুন্দর করে বানানো,
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এসব নিয়ে লিখবো! সময় পেলে ধন্যবাদ।
২৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৪
আদিত্য ০১ বলেছেন: বিরোধী দলে থাকার সময় শেখ হাসিনা কে মারার জন্য যতবার বোমা হামলা বা গ্রেনেড হামলা হইছে, এর ১০০ ভাগের এক ভাগও খালেদা বা জামাতের কোন নেতার ওপর হামলা তো হয়ই নাই, বরং মারামারিও হয় নাই
বিএনপি জামাতের মুখে এখন যে কথা শুনি আর ত্রিশের নিচের মানুসদের তাতে নাচতে দেখি, খুব অবাক হই আর হাসি পায়, যাইহোক ইতিহাস বিকৃত আওয়ামীলীগ করে নাই, করেছে বিএনপি জামাত, কিন্তু ইতিহাস তার আপন গতিতে উজ্জ্বল
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী! ১৫ বছর থেকেও আওয়ামী লীগ তরুণ দের মন জয় করতে পারে নাই কেন? ভাবতে থাকুন!
২৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৩
আদিত্য ০১ বলেছেন: ২০০৬-এ সংবিধান অনুযায়ী খালেদা নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নিবেন কিন্তু না, তার গুনুধর ছেলে তারেক ও জামাতের নীল নকশা অনুযাইয়ী, সিইসি ও তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ দিলেন তার দলের পোষা লোককে, আর এতে অন্য উপদেষ্টারা নিজ থেকে পদত্যাগ করলে ১ মাসের মাথায়, তখন তার রাষ্ট্রপতি ইয়াউদ্দিন উনি নিজেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান ঘোষনা করলেন, মানে এক ব্যাক্তিই তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান ও রাষ্ট্রপতি, তার এই কর্মের জন্য ইব্লিশ মনে হয় কনফিউশনে পড়েছিলো,
আওয়ামীলীগ একা সে সেময় আন্দোলন করেছে, আর এক রাতে ৫০ হাজারের বেশি নেতা কর্মী গ্রেফতার করা হইছিলো। আওয়ামীলীগ ও শেখ হাসিনা ওপর যে পরিমান বোমা হামলা আর নির্যাতন করা হইছে এর ১০০ ভাগের ১ ভাগ বিএনপি জামাতের ওপর করলে বিএনপি জামাত আজ নিশ্চিন্ন, শেখ হাসিনার ভুল হইছে ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলা গণহত্যায় বিচার না করা।
এক শেখ হাসিনার ওপর বোমা ও গুলির হামলা হইছে কমপক্ষে ১০বারের বেশি
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সাধারণ মানুষ কিচ্ছু করেনি। ধন্যবাদ।
২৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫২
ক্ষণিকের যাত্রী বলেছেন: শেখ হাসিনার সফলতা পান্নার মতো মানুষ তৈরী করছে
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এ কেমন সফলতা?
২৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২১
আদিত্য ০১ বলেছেন: ব্লগের নিয়ন্ত্রন এখন কাদের হাতে তা বুঝা যাচ্ছে, মজা পাচ্ছি, আপনিও কি কোন দিন ব্যান খান নাকি কে বলবে, জুমা বা জ্যাকেল, খা বাবা এদের ব্লগে কমেন্ট করলেও ভেবে চিনতে কইরেন, এদের হাতে ব্লগের নিয়ন্ত্রন
চরম সত্য ঘটনা তুলে ধরে কমেন্ট করলা, সেই কমেন্টগুলো কে ডিলিট করলো? সামু!
আপনার পোস্টে কমেন্ট করেছি কারন আপনি অনেক কিছু নিয়ে পড়াশোনা করেন ও সত্য মিথ্যা আলোকে লেখার চেষ্টা করেন ও বায়াসডনেস কমিয়ে আনার ট্রাই করেন, যেইটা এই সামুতে খুব কম সংখ্যক করেন
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সত্য কে আমি সবার চেয়ে বেশি ভালোবাসি! ধন্যবাদ।
২৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৯
ক্লোন রাফা বলেছেন: আপনি পত্রিকার যে রিপোর্ট নিয়ে ব্লগে পোষ্ট করলেন । এই বিষয়ে আপনার যৌক্তিক মতামত কি সেটা জানার আগ্রহ আমার! পুরো বিষয়ে এবং ব্যাক্তিত্ব সহ বর্তমান এনজিওগ্রাম সরকারের যে সিদ্ধান্ত সেটা কোন দৃষ্টিকোন থেকে দেখছে যু্ক্তি দিয়ে বলুন।
ধন্যবাদ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: একজন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ কে নিয়ে লিখেছিলাম। টিচারের মারা যাওয়া নাকি? আমি এর ঘোর বিরোধী! কোন টিচার কে কেউ এইভাবে পদত্যাগ করাতে পারে না। সরকারের কার্যক্রমে খুশি নই। ধন্যবাদ।
২৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮
ক্লোন রাফা বলেছেন: আমি এই পোষ্টের বিষয়ে আপনার দৃষ্টিতে যৌক্তিক মত এবং বিশ্লেষন জানতে চাচ্ছি । আশিফ এবং শিক্ষকের বিষয়ে জানার আগ্রহ আমার নাই! শেখ হাসিনার বিচারের গুরুত্ব রাজারকুল বেশি। আরো পরিস্কার করে বলি স্বৈরাচার বলেন যাকে তার বিচারের বিষয়ে পোষ্ট।
ধন্যবাদ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। একটি নিরীহ আন্দোলন সহিংসতায় কিভাবে রূপ নিলো তার জন্য! এছাড়া বিডিআর বিদ্রোহ, গুম, হত্যার বিষয়ে সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে উনার বিচার চাই। আমার দৃঢ় বিশ্বাস তিনি অপরাধী অভিযুক্ত হবেন। তিনি গণতন্ত্র ধ্বংস করেছেন। আজকে মৌলবাদি দের এত সা্হস উনার কারণে বেড়েছে।
বিচার প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে হবে কিনা তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। জামাতি তাজুল কে নিয়োগ দেয়া বড়ো ভুল ছিলো। দেশে ন্যায় বিচার না হওয়ার কারণে জাতীয় পার্টির মতো দল পুনরায় রাজনীতি করে শেখ হাসিনা কে স্বৈরাচার হতে সাহায্য করেছে। দল হিসাবেও আওয়ামী লীগের শাস্তি হওয়া উচিত। কিন্তু সমস্যা হইলো দেশে বড়ো রাজনৈতিক দল নেই বিএনপি বাদে। তাই সবাই আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করতে বাধ্য হচ্ছে।
২৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পান্না শেখ হাসিনার পক্ষে লড়লেই কি শেখ হাসিনা নিরপরাধ হিসাবে খালাস পেয়ে যাবেন? পান্না হলো ধান্ধাবাজ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভারতের হয়ে খেলছেন পান্না। ভারতের বয়ান উনার মুখে!
৩০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: উনার কথা-বার্তা কখনোই আমার কাছে সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষের মতো বলে মনে হয় নি। অযাচিত মন্তব্য করতে সম্ভবত পছন্দ করেন। আইন পেশায় জড়িত বিধায় অনেকেই হাইকোর্ট দেখানোর একটা অপ্রয়োজনীয় প্রচেষ্টা লক্ষণীয় বলে আমার মনে হয়েছে। উনাকে সিরিয়াসলি না নেয়াটাই হবে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি। ধন্যবাদ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই লোকের মাথায় সমস্যা আছে। নইলে কিভাবে বলে যে শেখ হাসিনা রাজনৈতিক নিপীড়নের শিকার হতে যাচ্ছে। জালেমের জন্য যার দয়া হয় সেই ব্যক্তির চিন্তা ভাবনায় বড় সমস্যা আছে।