নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশে কারা পরিকল্পিত ভাবে নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে ?

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:৫৯


বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দূর্বলতম সরকার বর্তমানে দেশ শাসন করছে। ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই সরকারের সাথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। জুলাই অভ্যুত্থানে পুলিশের বিতর্কিত ভূমিকার কারণে এমনিতেও পুলিশের মুখ রক্ষা হচ্ছিল না কিন্তু ছয়মাস পরও যখন সরকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি ভবিষ্যতে উহা সরকারের জন্য বিপদের কারণ হবে। মাত্র ছয়মাসে বাংলাদেশের ইতিহাসে নিকৃষ্টতম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসাবে মনোনীত হয়েছেন জাহাঙ্গীর সাহেব। একদিকে ঢিলে গতিতে সংস্কার কাজ চলছে অন্যদিকে দেশের মানুষের নিরাপত্তা দিতে সরকার ব্যর্থ হচ্ছে । সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে ইতিমধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। ক্ষমতায় থেকে কিংস পার্টি গঠনে মদদ দিচ্ছে ক্ষমতাসীন সরকার। নির্বাচন নিয়ে বর্তমান সরকারের কি প্লান আছে এবং সে মোতাবেক কি ধরণের ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। বিএনপি জোট ও জামাত জোট স্থানীয় নির্বাচন না জাতীয় নির্বাচন আগে হবে তা নিয়ে বাকযুদ্ধে নেমেছে যদিও ইহা একটি কৌশল হিসাবে ভবিষ্যতে প্রমান হইতে পারে। সরকারের আচরণে মনে হচ্ছে দেশ পরিচালনায় তাদের মন নেই। নির্বাচনের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টিতে কোন আগ্রহ নেই। সরকার যখন ডেভিল হান্ট অপারেশন শুরু করেছে ডেভিলদের নিধন করার আশায় তখন দেশের আইনশৃংখলা পরিস্থিতি আরো বেশি নাজুক হয়ে পড়েছে যা সরকারের ডেভিল হান্ট অপারেশন কে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিগত ছয় মাসে দেশের পরিস্থিতি খুব ভালো না হলেও মোটামুটি মানুষ তাদের দৈনন্দিন কাজ করতে খুব বেশি অসুবিধার সম্মুখীন হয় নি। কিন্তু ফেব্রুয়ারির আঠারো তারিখ থেকে যেন পরিস্থিতি আবারো খারাপ হওয়া শুরু করেছে। চাঁদাবাজির সাথে যুক্ত হয়েছে খুন, ধর্ষণ ও ছিনতাই। আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচীর পর থেকে যেন খুব বেশি অপরাধ সংগঠিত হতে শুরু করেছে। তবে মোটাদাগে তিন পক্ষ এইধরণের পরিকল্পিত নৈরাজ্য সৃষ্টির পেছনে থাকতে পারে:

১- ভারত ও আওয়ামী লীগের তৈরি ডীপ স্টেইট : ইহার সম্ভাবনা সবচাইতে বেশি। আওয়ামী লীগ ও ভারত মিলে দেশের প্রতিটি স্তরে স্তরে তাদের এজেন্ট নিয়োগ দিয়েছে বিগত ষোল বছর ধরে। ইন্টেরিম সরকার কে জাতির নিকট হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে তারা এই কাজ করে থাকতে পারে। আওয়ামী লীগের পলাতক নেতাদের প্রচুর টাকা রয়েছে । তারা সমাজের নিম্নবিত্ত শ্রেণীর বেকারদের অর্থ সহযোগিতা দিয়ে অপরাধমূলক কাজ করিয়ে থাকলে অবাক হওয়ার কিছুই নাই।

২- যারা দ্রুত নির্বাচন চায় : দেশের একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দল দ্রুত নির্বাচন চায়। ইন্টেরিম সরকারের প্রতি তাদের অবিশ্বাস ও আস্থার অভাব দেখা যাচ্ছে যখন থেকে সরকারের মদদে রাজনৈতিক নতুন দল গঠনের বিষয়টি সামনে আসে। ইন্টেরিম সরকারের অন্যতম ভুল সিদ্ধান্ত হচ্ছে যারা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করতে যাচ্ছে তাদের উপদেষ্টা পরিষদে স্থান দেয়া । এভাবে একটি সরকার কোনোদিন নিরপেক্ষ ভাবে কাজ করতে পারবে না। বড়ো রাজনৈতিক দলটির সন্দেহ ইন্টেরিম সরকারের মদদে গঠিত নতুন রাজনৈতিক দল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা চালাচ্ছে । মূলত সরকার কে ব্যর্থ প্রমাণ করতে তারা এমন ঘৃণিত প্রজেক্ট নিয়ে মাঠে নামতে পারে।

৩- যারা বর্তমানে সরকারের প্রধান শক্তি : রাজনীতির মাঠে চাউর আছে জুলাই অভ্যুত্থানে যারা ভূমিকা রেখেছিলো ছয়মাস পার হওয়ার পর তারা এই সরকার কে বিশ্বাস করতে পারছে না। তাদের নিজস্ব এজেন্ডা রয়েছে। তারা বর্তমান সরকার কে উৎখাত করে বিপ্লবী সরকার গঠন করতে চায়। এজন্য সরকার কে ব্যর্থ প্রমাণ করতে কিশোর গ্যাং ব্যবহার করে থাকতে পারে। বড়ো একটি রাজনৈতিক দলের দ্রুত নির্বাচনের বিরোধিতা তারা কতক্ষণ করতে পারবে সেটা নিয়ে অনেকেই সন্দিহান। এদিকে নিজেরা দল গঠন সহ অনেক কাজ এখনো বাকি। তাই বিভিন্ন মূলা তুলে জাতীয় নির্বাচন পিছিয়ে দিতে চায় তারা। জনগণের ভোটে নির্বাচিত না হয়েও সরকারে সাথে ঘনিষ্ঠ থাকার কারণে ভিআইপি প্রটোকল ইউজ করছেন অনেকে । নির্বাচন হয়ে গেলে এমন রাজকীয় জীবন যাপন করা সম্ভব নয়। তাই এই সরকার কে ব্যর্থ করে দিয়ে নিজের এজেন্ডা বাস্তবায়ন যতটা শীগ্রই সম্ভব করে ফেলতে চায়। এজন্য নিত্য নতুন তালবাহানা করে যতক্ষণ ক্ষমতা ধরে রাখা যায় ততই মঙ্গল উহাদের জন্য।

বর্তমানে সমাজে যে সব ঘটনা ঘটছে সব গুলো পরিকল্পিত। জনমনে আতঙ্ক ছড়ানোর উদ্দেশ্যে এমন ঘটনা ঘটানো হচ্ছে। সরকারের উচিত সকল বাহিনীকে একটেবিলে বসিয়ে আলোচনা ও সভা পরিচালনা করে দ্রুত কার্যকরী পন্থা খুজে পাওয়া । অন্যথায় এই সরকারের প্রতি মানুষের কোন সমর্থন ভবিষ্যতে থাকবে না।

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৭:৫১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


এবারের শহীদ দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী ছিল না।

বাণী দিয়েছেন কেবল ইউনুছ ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

রাষ্ট্রপতিকে বানী দিতে বাঁধা দেয়া হয়েছে।

কোন পত্রিকাতে তার বাণী দেখিনি।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ফ্যাসিবাদের দোসরের আবার কিসের বাণী?

২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৪০

ধুলো মেঘ বলেছেন: সব দোষ যদি আওয়ামী ঘোষের উপর দিতে চান, তবে সমস্যার সমাধান কোনদিনও হবেনা। স্বারাষ্ট্র উপদেষ্টা যে তার কাজে আন্তরিক নন - সেটা তার কাজ এবং কথাতে পরিষ্কার উঠে এসেছে। পুলিশ বাহিনীর পোশাক চেঞ্জ করেই যারা সংস্কারের বাহবা নিয়ে মরিয়া, তাদের সামর্থ্য কি - আমাদের বোঝা হয়ে গেছে। পুলিশ বাহিনী নিচ থেকে উপর পর্যন্ত পুরোটাই চেঞ্জ করা এখন সময়ের দাবি।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সবাই এর মধ্যে আছে। আমি একক ভাবে কাউকে দোষ দিচ্ছি না।

৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এই সরকার কঠোর না হলে আমাদের মত সাধারন জনগনকেই তার মাশুল দিতে হবে।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আর কবে কঠোর হবে? আমরা মরলে?

৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৩১

গহীনে রক্তক্ষরণ বলেছেন: উচিৎ কথা অনেকের কাছেই ভালো লাগবে না । এই সরকারকে দুর্বল সরকার বানাতে সহায়তা করেছে কোন কোন গাদ্দার ? অথচ এই সরকারের পক্ষে ৫ই জুলাই হাসিনার পতনের মাধ্যমে যে গণরায় হয়েছিল সারা দেশ ব্যাপী রাজপথে, তার চেয়ে বড় গণরায় কি আজ পর্যন্ত ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ব্যতিত আর কোন একটা দৃষ্টান্ত দেখাতে পারবে কেউ ? ১৯৭১ সালে কি হয়েছিল ? বিপ্লব । সেই বিপ্লবের বিজয়ীরা কি দেশ শাসন করতে পেরেছিল ? না, পারেনি কিন্তু । মিথ্যুক নেতারা এবং মুক্তিযুদ্ধের সাথে যাদের আদৌ কোন সম্পর্ক ছিল না, তারা বিপ্লবকে ছিনতাই করে রাতারাতি দেশের রাজা বনে গেল ? এই ইতিহাস থেকে কি আমরা শিক্ষা নিয়েছি ? না, নেইনি । বরং কি করেছি আমরা ? ভারত ১৯৭২ সালে যে আত্ম সমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করে মুক্তিযুদ্ধের বিজয়কে ছিনতাই করে গুন্ডাবাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিল, সেই গুন্ডাবাহিনীর ধারাবাহিকতায়ই ৭৫ পরবর্তী সকল সরকার পরিচালিত হয়েছিল ভারতের পরিকল্পণার ছকে । আমাদের দেশের সকল শাসকদের মধ্যে দুর্ণীতিবাজরা প্রবেশ করে ভারতের পারপাস সার্ভ করেছে ৫৪ বছর যাবৎ । বিশেষ করে তাদের বাংলাদেশ বিষয়েক সিনেমার অন্যতম চরিত্রে নায়িকার ভুমিকায় ৮ বছরের অভিনেত্রী বনাম ভারত সরকারের কৃতদাসী হাসিনার পেছনে ভারতের সরকার যে বিনিয়োগ করেছিল, তা ১৬ বছরে সুদে-আসলে উসুল করিয়ে নিতে সুযোগ দিয়েছে হাসিনা । আর তার সাথে তার গৃহপালিত দেশের সামরিক-বেসামরিক আমলা-কামলা, বিচারক, বুদ্ধিজীবি, ব্যবসায়ি, গনমাধ্যম, শিক্ষক সমাজ সহ তথাকথিত সুশীলরা প্রায় সবাই লুটপাট করে দেশটাকে ছোবড়া বানিয়ে দিয়েছে। দেশের সাধারণ জনগনকে ভারতের কৃতদাস বানিয়ে দিয়েছিল তারা মিলে-মিশে । কিন্তু ২০২৪ এ এত বড় গণবিপ্লব হয়ে যাওয়ার পর আমাদের স্বভাব বদল হলো না । আমাদের রাজনীতিবিদদের চরিত্র কি দেখছি ? তারা সবাই ক্যান্টনমেন্ট এবং র ‘ এর দালালদের সহায়তায় কাদেরকে নিয়ে বিপ্লবী সরকার গঠণ করতে না দিয়ে একটা দুর্বল সরকার গঠণ করেছে ? এটা কি জনগনের কাছে এখন পরিস্কার নয় ? এত বড় একটা সুযোগ হাতে পেয়েও যারা গাদ্দারী করে এই পাপ করেছে, তার পরিণাম ভোগ করতেতো হবে আবারও । কেবল নির্বাচন দিলেই কি সব ঠিক হয়ে যাবে ? যারা ক্ষমতায় যাবার মেইন পয়েন্টে অবতীর্ণ, তাদের সম্পর্কে সাধারণ মানুষের কাছে কি মেসেজ চলে গিয়েছে ইতমধ্যে ? এই দেশের মানুষ মোনাফেকী ছেড়ে তওবা করে ঐক্যবদ্ধ একটা শক্তিশালী দেশ প্রেমকি জাতীয় সরকার গঠণ করে দেশের সব আবর্জনা আগে পরিস্কার না করলে যে লাউ সেই কদুই থাকবে । নতুন ফ্যাসিবাদ আবারো এই দেশে জেঁকে বসবে । নির্বাচন কোন সমাধান বয়ে আনবে না । বরং ভারত যে পরিকল্পণা সাজিয়েছে, তাতে এখনি নির্বাচন করে ইউনুস সরকারকে সরিয়ে দিলে যে অদক্ষ এবং দুর্বল সরকার গঠিত হবে, সেই সুযোগ নিয়ে ভারত এই দেশকে ফিলিস্তিন বানিয়ে দিবে । সহয়তা করবে চীন এবং আমেরিকাও । অতএব বাঁচতে হলে জাতিকে ইউনুসকে প্রেসিডেন্ট করে একটা বিল্পবী সরকার গঠণ করে রাজনৈতিক, প্রশাসরিক, বিচারিক মাঠের পুরো জংগল পরিস্কার করার জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাষ্ট্রকে শক্তিশালী ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত করে যেতে না পারলে আমাদের ভবিষ্যৎ ভয়ানক দিকে যাবে । আমার এ কথা ভুল প্রমাণিত হলে আমিই সবচেয়ে বেশী খুশী হব ।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৫২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৪০

জুল ভার্ন বলেছেন: পালিয়ে যাওয়া লেডি হিটলার শেখ হাসিনার সহযোগীরা।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৫১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এরা তো আছেই।

৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৪৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার ১ নম্বর আশঙ্কার সম্ভাবনাটাই সবচেয়ে বেশি।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৫১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:০৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ধরেন এখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। তো এই অরাজকতার দায় কারে দেবেন? নিশ্চয়ই আওয়ামী লীগকে?

ক্ষমতায় অন্তর্বর্তী সরকার। সব বাহিনী তাদের হাতে। অথচ অরাজকতার দায় নাকি আওয়ামী লীগের? সারাদেশে একযোগে যে চাঁদাবাজি-দখলদারি হচ্ছে; এগুলো কারা করছে? ৫ আগস্টের পর দাগি আসামিদের কারা ছাড়ছে?

বিএনপি-জামায়াতিরা শুধু চাপা, গালগল্প আর অন্যদের দায় দিয়েই টিকে আছে। কিশোরগ্যাংয়ের অরাজকতাও আওয়ামী লীগের দায়।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:০৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এত সরলীকরণ করলে হবে? ফেব্রুয়ারীর ১৮ তারিখের পর থেকে অপরাধ বেড়েছে। পুলিশ এই সরকার কে সাপোর্ট করবে না। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ক্ষমতা গ্রহণের তিনমাসের মধ্যে ব্যবস্থা নেয়া উচিত ছিলো। এর মধ্যে অনেক সন্ত্রাসী পলায়ন ও অস্ত্র উদ্ধার না হওয়ায় পরিস্থিতি অনেক খারাপ হয়েছে।

বিএনপি-জামাত এখন ক্ষমতায় নেই। তাদের অন্যান্য দোষ আছে কিন্তু সরকার যদি না পারে তবে এরা কি করবে?

৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:০৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মাইকে ঘোষণা দিয়ে যুবদল নেতার চাঁদাবাজির ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৪ এই যে একটা ঘটনা দিলাম; এখন বলেন এই লোকও আওয়ামী লীগের? পত্র-পত্রিকায় চোখ রাখেন তো নাকি? গত ছয় মাসে কতগুলো খুন-ধর্ষণ-চুরি হয়েছে কোনোকিছুই গোপন নেই। তাও এসব নিয়ে ব্লগে কথা হয় না কেন? ভাসুরের নাম মুখে নিতে বারণ?

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:১১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এসব কিছুই দেখেছি। আমি বিএনপির কথাও লিখেছি। বিএনপির সমস্যা হচ্ছস বিগত ১৬ বছর তারা রিফর্মের সুযোগ কম পেয়েছে। দলে অনেক এজেন্ট ও ক্রিমিনাল আছে। তারা ব্যবস্থা নেয়ার চেষ্টা করছে।

চাঁদাবাজি এবং খুন- ছিনতাই-ধর্ষণ এক বিষয় নয়। বাংলাদেশের মানুষ চাঁদা দিতে অভ্যস্ত। এমন নয় ইহা নতুন কিছু। পাবলিকের নিজেরও অনেক দোষ আছে।

৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৯

আদিত্য ০১ বলেছেন: আরে ভাই, উপদেষ্টা বেচারা ঘুম বাদ দিয়ে রাত ৩টায় এসে সব দোষ আওয়ামীলীগকে দিছে, আর কি করবে। সব দোষ আওয়ামীলীগের, সোজা হিসাব। এত বড় পোস্ট লিখে সময় নষ্ট করেছে। পোস্টে শুধু আওয়ামীলী, শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুকে দোষ দিবেন এক বাক্যে তাতেই দেশের অবস্থা ভালো হবে। ইউনুস সাহেব অনেক কিছু করেছে। এই আওয়ামীলীগ নাই, ৭১ মুক্তিযুদ্ধ নাই, প্রতিষ্ঠানে নাম পরিবর্তন, ৭১ এ শহীদ বুদ্ধিজীবীদের নামে পরিবর্তন করা এইতো অনেক। আর কি চান, ইউনুস আর মোল্লা শফি কি আপনাদের পাহারার দায়িত্ব নিছে?

এখন থেকে প্রতিদিন পোস্ট দিবেন এক বাক্যে সব দোষ আওয়ামীলীগ, শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর । সোজা হিসাব

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগের দোষ তো আছেই। বাকিদের ও আছে।

১০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৩

আদিত্য ০১ বলেছেন: ও ভাই ভুলে গেছি, এই যে দেশের যে অবস্থা এখন। এইটা মনে হয় বিএনপি, জামাত ও ইউনুস সাহেবের দলের নাটক। যেভাবে নির্বাচন নিয়ে তারা বাকযুদ্ধের নাটক করছে, ঠিক সেভাবে তারা দেশের অবস্থা খারাপ দেখাচ্ছে ইচ্ছে করেই। তাই মনে হয়। দেশ অনেক ভালো, তারা ইচ্ছে করে নাটক করে দেখাচ্ছে

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগ এদের চেয়ে বেশি ক্রিমিনাল!

১১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৫

আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আওয়ামী লীগের দোষ তো আছেই। বাকিদের ও আছে।

আমি তো তাই বলেছি, অন্য কারোর দোষ নাই। শুধু দোষ দিবেন আওয়ামীলীগ, শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর। এই বাক্যে পোস্ট করবেন, অযথা কেন এত ঘুরিয়ে পেচিয়ে এত বড় পোস্ট লিখেছেন। আপনার পোস্টের রিচও বাড়বে

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগের বিচার হলে অনেকে ঠান্ডা হয়ে যাবে।

১২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৬

আদিত্য ০১ বলেছেন: সব দোষ আওয়ামীলীগের

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভালো হয়ে গেলেই পারেন।

১৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:০১

আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভালো হয়ে গেলেই পারেন।
ফেরেশতা হয়ে থাকেন। আমরা খারাপ, আপনারা ফেরেশতা

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:০৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:০৭

আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভালো হয়ে গেলেই পারেন।
বাহ! আপনি আপনারা ফেরেশতা, আমি আমরা খারাপ। এভাবেই এক বাক্যে সবসময় উত্তর ও পোস্ট দিবেন তাতে চিনা যাবে আর কি

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৩৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার দল খারাপ। আপনি নয়!

১৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:১১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ওপেন ডিক্লেয়ার দিয়ে চাঁদাবাজি। বিএনপি-জামায়াত এখন ক্ষমতায় নেই। তাদের অন্যান্য দোষ আছে কিন্তু সরকার যদি না পারে তবে এরা কি করবে? বড় গলায় যারা দোষ আওয়ামী লীগের ওপর দিচ্ছে, তারা তো দেখছেই তো এরা বিএনপির লোক। তাও চোরের মার এত বড় গলা কেমনে হয়? লজ্জা হয় না?

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৩৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: লীগের দোষ বেশি।

১৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:১২

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: দেশে চলমান অস্থিরতার পেছনে কারা আছে, তা খুঁজে বের করা জরুরি। অপরাধ দমনে সরকারের ব্যর্থতা যদি সত্যি হয়, তবে এটি শুধুমাত্র নিরাপত্তার জন্য নয়, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্যও বিপজ্জনক। সরকারকে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে, অন্যথায় জনসমর্থন হারানোর আশঙ্কা বাড়বে। অলরেডি জনগণ বিরক্ত...

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৩৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পর্দার অন্তরালে অনেক কিছু হচ্ছে।

১৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:১৯

আদিত্য ০১ বলেছেন: @অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য যত তথ্য প্রমান দেন না কেন। পাদ মারলেও বলবে আওয়ামীলীগের দোষ। সবকিছুই এক যায়গায় গিয়ে শেষ হয়। আর বলে কি করবেন

শিবির সব পার্টির লুঙ্গির নিচে গুপ্ত থেকে রাজনীতি করে। আমার তো মনে হয় সামুর ব্লগাদের লুঙ্গির নিছে তারা এভাবে ব্লগ লিখে।সবকিছুর একটা সমাধান তারা দেয় "সব দোষ আওয়ামীলীগের"

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৩৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সব দোষ আওয়ামী লীগের!

১৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৪৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: লেখক বলেছেন: লীগের দোষ বেশি। মাথা ঠিক আছে? গাঁজা কয় বেলা খান?

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৫১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ১৬ বছর উন্নয়নের গাজা অনেক খেয়েছি। এখন ঠিক আছি।

১৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৫২

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: অনৈতিক কাজে হাতেনাতে ধরা বিএনপি নেতা, দল থেকে বহিষ্কার। সব দোষ আওয়ামী লীগের।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:০৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মুরাদ টাকলা এবং পলক এক নারী শেয়ার করে ঘুমাতেন। ;)

২০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৫৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: লেখক বলেছেন: ১৬ বছর উন্নয়নের গাঁজা অনেক খেয়েছি। এখন ঠিক আছি। বিএনপি-জামায়াতের বিপক্ষে বললে পাছার চামড়া থাকবে না, সেটা বলেন না কেন? আওয়ামী লীগ এত বেহায়া ছিল না যে চোখের সামনে প্রমাণ দিলেও অস্বীকার করত না? লজ্জা পেয়ে লুকিয়ে থাকত। আপনার মতো ছুপারা তো লজ্জার সীমা ছাড়িয়ে গেছে।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:০৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নিজেদের দোষ বাদ দিয়ে যারা অন্যের দোষ খুজে তাদের উন্নতি হয় না।

২১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: লেখক বলেছেন: মুরাদ টাকলা এবং পলক এক নারী শেয়ার করে ঘুমাতেন। লেজ বের করে ফেলেছেন এটা ভালো। শুধু শুধু নিরপেক্ষ সেজে থাকার দরকার কী? শেখ হাসিনা নাকি আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা করতে না করছিলেন; এই গুজবও বাজারে ভালো চলছে।

আপনারা কী ধাতুতে গড়া কে জানে! চোখের সামনে প্রমাণ দেখে অস্বীকার করেন অথচ গালগল্প-গুজব মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আজকে যা হচ্ছে সব কিছুর জন্য দায়ী আওয়ামী লীগ।

২২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: লেখক বলেছেন: নিজেদের দোষ বাদ দিয়ে যারা অন্যের দোষ খুজে তাদের উন্নতি হয় না। তবে দলটা আওয়ামী লীগ হলে অন্য কথা। যা খুশি বলে চালিয়ে দেওয়া যায়।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি সবার কথা লিখেছি। ব্লগে আর কাউকে দেখাতে পারবেন যে কোনরূপ পক্ষ ব্যতীত লিখে? আপনারা ম্যাক্সিমাম আমাকে ভুল বুঝেন। আমি মোটামুটি অনেস্ট অপিনিয়ন দেয়ার চেষ্টা করি। যেদিন বুলডোজার দিয়ে ৩২ ভাঙা হয়েছিলো সেদিন আমি ব্লগে লিখেছিলাম যে বুলডোজার বিএনপির নেত্রী আনিয়েছিলো। সোনাবীজ ও মহাজাগতিক চিন্তার লেখা দেখেন।


মুনাফেক কোন দল নিয়ে লেখার ইচ্ছা নেই।

২৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯

এ পথের পথিক বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন ।
লেখক বলেছেন: ফ্যাসিবাদের দোসরের আবার কিসের বাণী?
দাতভাঙা জবাব দিয়েছেন ।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:০১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আপনি মোটামুটি সৎ আছেন। কিন্তু বোধশক্তি কম। বয়স কম এ জন্য হয়তো। আরও রিসার্চ করবেন। অনেক বিষয় সামনে চলে আসবে। ক্রিমিনালদের ফাঁদে পা দেবেন না। ওরা সরাসরি সুবিধাভোগী, দালালি করবেই। আপনি তো সুবিধাভোগী না।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:২৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:২০

এ পথের পথিক বলেছেন:
লিখবেন

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বদি বা স্থানীয় আম্লিক এমপিদের গুন্ডা পান্ডার কাজ!

২৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:২৭

নতুন বলেছেন: দেশের সবাই পানি ঘোলা করতে ব্যস্ত।

পুলিশ এবং আর্মীকে নিয়ে কেন সরকার আইন সৃংখলা ব্যবস্থা টাইট করছে না।

আয়ামীলীগ চাইবেই গুপ্ত হামলা করে সরকরকে বেকায়দায় ফেলতে!! << ডেভিল হান্ট করে ওদের থামাতে হবে।

বিএনপি চাইবেই দখল নিতে। << সেই দখল মিডিয়ার সামনে আনলে দল ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। তখণ গ্রেপ্তার করলেও দল কিছু করতে পারবেনা।

পুলিশলীঘ, আমলালীগ চাইবে সরকার বেকায়দায় পড়ুক।<<< তাদের বেছে বেছে অবসর দিক, ভালো মানুষকে পদন্নতি দিক।


এই সবই কঠিন কাজ। নরম সরম মানুষ দিয়ে হবেনা। ২৪ ঘন্টার দিনেও এই সব কাজ হবেনা। তারজন্য চাই বাঘা অফিসার, দেশ অবশ্যই ত্যাগী অফিসার আছেন যারা দিনে ৪৮ ঘস্টা কাজ করতে পারবেন এবং ১ মাসের মধ্যই সরকিছু টাইট দিওয়া সম্ভব হবে।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:০১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হারিয়ে যাওয়া আপার লোকেরা এই কাজ করছে সম্ভবত। তারা বাইরে মানুষের উপর ঝাপিয়ে পড়ছে অন্যদিকে ব্লগে আমার উপর ঝাপিয়ে পড়েছে। :>

২৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:০২

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষ গুলো ভালো না।
সবাই যার যার জায়গা থেকে অসৎ। এরা সুযোগ পেলেই মন্দ কাজ করে বেড়ায়। যারা মন্দ কাজ করে এরা আসলে কোনো দলের না। মন্দ কাজ করতে দল লাগে না।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:২৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.