| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
সৈয়দ কুতুব
	নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

গতকাল ২৫শে ফেব্রুয়ারি মহাখালীর RAWA ক্লাবে সেনাবাহিনীর প্রধান ওয়াকার উজ জামান  গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ  দিয়েছেন। সেনাপ্রধানের এই বক্তব্য যেন সমাজে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের মধ্যে এক ধরণের উদ্বেগ ও চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। সব জায়গায় কেবল সেনা প্রধানের বক্তব্যের চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে। সোশ্যাল ইনফ্লুয়েঞ্জাদের আয় উন্নতির পথ হয়েছে। বিগত ১৬ বছর বাংলাদেশের গুজব মিডিয়ার সংবাদ শুনে বাঙালির চিন্তা ভাবনায় জং ধরেছে ।  বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পেইড ইনফ্লুয়েঞ্জাদের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ শুনে তারা যে কোন বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্তে উপনীত হয়ে  থাকেন। এক শ্রেণীর লোক ওয়াকারের উপর ভয়ানক ক্ষিপ্ত কারণ তারা যাদের অনুসরণ করেছে তারা মাইক্রোস্কোপ দিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছে ওয়াকার আসলে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। যখনই নিজের মতের সাথে অন্যের মতামত মিলে না তখন আমরা অন্যকে মতলব-বাজ, ফ্যাসিবাদের দোসর বলিয়া প্রভূত আনন্দ লাভ করি। 
 সেনাপ্রধানের ভাষণ  থেকে আমরা মোটা দাগে যা  জানতে পারি : 
১-  সেনাপ্রধান একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন যাতে ইন্টেরিম সরকার আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে আয়োজন করে তার ব্যাপারে কাজ শুরু করার আহবান জানিয়েছেন। এই ধরণের বক্তব্য দেশের ভিতর বিভিন্ন শক্তিকে ক্ষুব্ধ করেছে। যারা জুলাই অভ্যুত্থানের পর ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য লালায়িত হয়ে পড়েছেন তাদের জন্য গতকালের ভাষণ  হতাশাজনক। দেশে নির্বাচন হলে নতুন সরকার আসবে যার ফলে  তাদের বিদ্যমান সুযোগ, সুবিধা আগের মতো থাকবে না। বিপ্লবী সরকার গঠনের স্বপ্নেও সেনাপ্রধানের বক্তব্য এক ধরণের চপেটাঘাত। সেনাপ্রধানের অন্তর্ভুক্তিমূলক শব্দ উচ্চারণ করার মধ্য দিয়ে  তিনি সকল দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন দেখতে চান বলে জানিয়েছেন। সেনাপ্রধানের সুরের সাথে জাতিসংঘ ও এম্বাসীগুলোর সুরের মধ্যে আমরা ঐকতান খুজে পাই। 
২- রাজনৈতিক দলগুলো ও ইন্টেরিম সরকারের প্রতি এক ধরণের কড়া বার্তা দিয়েছেন সেনাপ্রধান। রাজনৈতিক দল ও তাদের অংগসংগঠন গুলো নিজেদের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি চালিয়ে যাচ্ছে। জুলাই অভ্যুত্থানের  ঐক্য এখন আর নেই। সবাই এখন সবার প্রতিপক্ষ হয়ে গেছে। এই বিভেদের সূত্রপাত মূলত গণঅভ্যুত্থানের সকল ক্রেডিট সমন্বয়কদের হাতে তুলে দেওয়ার মাধ্যমে শুরু হয়েছে। এরসাথে  আছে কিংস পার্টি নিয়ে ক্যাচাল। এভাবে সবাই  বিভক্ত হয়ে পড়েছে। 
    ইন্টেরিম সরকারের জন্য ওয়াকারের ভাষণের  মূল বক্তব্য হচ্ছে,   দেশের সামরিক বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা ও বেসামরিক বাহিনীর মধ্যে থাকা আওয়ামী লীগের দোসরদের জেল, ওএসডি ও  মামলা রয়েছে যা বাহিনী গুলোর মানসিক চাপ বাড়িয়ে তুলেছে। ইন্টেরিম সরকারের প্রতি তিনি আহবান জানিয়েছেন যে বাহিনী গুলোকে অযথা প্যানিক না দিয়ে তাদের সহজাত কাজে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেয়া হোক।  সামরিক ও বেসামরিক বাহিনীর মধ্যে যারা অপরাধী শুধু তাদের বিচার হউক কিন্তু বাহিনীগুলোর গৌরব উজ্জ্বল দিকও বিবেচনা করা উচিত বলে  মনে করেন সেনাপ্রধান। 
৩- সেনাপ্রধানের  শারীরিক ভাব ভঙ্গিমা খুবই সিরিয়াস ছিলো। ভাষণের  মাঝে যখন তিনি প্রধান উপদেষ্টার সাথে সাক্ষাতের প্রসঙ্গ তুলে আনলেন তখন তিনি মোহাম্মদ ইউনূস কে প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে এড্রেস করেন নাই। প্রধান উপদেষ্টাকে  কেবল   ড. ইউনূস বলে সম্মোধন করেছেন ওয়াকার। যারা ওয়াকার উজ জামান কে দেখতে পারে না তাদের বক্তব্য হলো প্রধান উপদেষ্টা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকাকালীন উনাকে যথাযথ সম্মান না দেয়ায় বেয়াদবি হয়েছে।
    অন্যদিকে আরেক পক্ষ বলছে প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রপতির সাথে অত্যন্ত বাজে আচরণ করে আসছিলেন বেশ কিছুদিন ধরে। বিদেশ সফরের ব্যাপারে রাষ্ট্রপতিকে না জানানো, একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে সম্মান জানানোর সময় রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা নিজেদের মধ্যে মুখ দেখাদেখি ছিলো বন্ধ। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার মনে রাখা উচিত তিনি রাষ্ট্রপতির নিকট শপথ নিয়েছেন । সেনাপ্রধান হয়তো প্রধান উপদেষ্টার এধরণের কাজকর্মে অসন্তোষ থেকে এমন আচরণ করেছেন। 
৪- সেনাপ্রধান দেশের ভিতর ও বাহিরে থাকা বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের উপর বিরক্ত।  ইন্টেরিম সরকার দেশের আইনশৃংখলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারা, কিংস পার্টি গঠনের পর তাকে এসটাবলিশ করার জন্য জাতীয় নির্বাচন বাদে স্থানীয় নির্বাচন আলাপ মাঠে ছাড়া সহ নানা বিষয়ে তিনি ও বাহিনী বিরক্ত হয়ে পড়েছেন। সেনাপ্রধান  বিরক্তি লুকিয়ে রাখতে না পেরে এনাফ ইজ ওনাফ বলে সবাইকে সতর্ক করে দিয়েছেন। 
সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ জামানের প্রতি আওয়ামী লীগ ও ফরহাদ মজহার গং ক্ষুব্ধ।  কারণ সেনাপ্রধানের কারণে বিপ্লবী সরকার গঠন করা সম্ভব হয় নি। সেনাপ্রধান যখন নির্বাচনের জন্য আঠারো  মাস সহযোগিতা করার কথা বলেছেন তখন অনেকের মন খারাপ হয়ে গিয়েছিলো। এত দ্রুত নির্বাচন হলে এক পক্ষের সকল প্লান ভেস্তে যেতে পারে এমন আশংকা রয়েছে। তাছাড়া দেশে অনির্বাচিত সরকার থাকলে কারো কারো সুবিধা হয়। সকলের বাড়া ভাতে ছাই দিয়েছেন সেনাপ্রধান। ভবিষ্যতে সেনাপ্রধানের শত্রু সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে। 
 
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ১১:৪৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শয়তান ভারত ও পাকিস্তান যত নষ্টের গোড়া!
২| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ১:৩০
কামাল১৮ বলেছেন: কোন দেশ হুমকি দিল বলে আপনার ধারণা।
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ১:৪২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি আমার চেয়ে ভালো জানেন। অভ্যুত্থানের পরপর এত দ্রুত পাকিস্তান ঘেষা উচিত হয়নি। ইউনূস সাহেবের ফরেন পলিসি ভুল।    সর্বশেষ ভারতীয় সেনাপ্রধান দাবী করেছে আইএসআই নাকি চিকেন নেক বাংলাদেশ অংশে গিয়েছে। বাংলাদেশ এর উচিত ছিলো প্রতিবাদ করা কিন্তু করেনি। এতে সন্দেহ আরো ঘনীভূত হয়েছে। ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল পশ্চিম বাংলায় সফর করেছে। পাকিস্তানের হাইকমিশনার প্রায়শ রংপুর -দিনাজপুর হিলি বন্দর যান
পাকিস্তানের সাথে এত দ্রুত সম্পর্ক স্থাপন করা উচিত হয় নি। শুধু বাণিজ্য সম্পর্ক ঠিক ছিলো।
৩| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ১:৫২
আদিত্য ০১ বলেছেন: আপনি না বললেন, বিএনপি-জামাত-আর নাহিদরা ২০০-৭০-৩০ মিটমাট হইয়ে গেছে, এখন তাদের মধ্যে যা হচ্ছে সব নাটক, তাইলে আবার কাদাছুড়াছুড়িও নাটক। আর ওয়াকারও ওদের হইয়ে একটু খানি নাটক করেছে, এত বিশ্লেষনের কি আছে
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ২:০০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আসন ভাগাভাগি রাজনৈতিক দলের বিষয়। ওয়াকার কারো মুখপাত্র হিসাবে কাজ করেছে।
৪| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ২:০৩
আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আসন ভাগাভাগি রাজনৈতিক দলের বিষয়। ওয়াকার কারো মুখপাত্র হিসাবে কাজ করেছে। 
ওয়াকার আওয়ামীলীগ (মুখপাত্র) হইয়ে ফিরে এসেছে, এইটা উপসংহার হিসেবে জুড়ে দিতে পারেন। সব দোষ আওয়ামীলীগের
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ২:১৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগের দোষ আছে দেশ পরিচালনায়। ওয়াকার বিদেশি এম্বাসীর কথামতো কাজ করেছে।
৫| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ২:২১
আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আওয়ামী লীগের দোষ আছে দেশ পরিচালনায়। ওয়াকার বিদেশি এম্বাসীর কথামতো কাজ করেছে। 
কি জানি আপনাদের কথার কোন আগা মাথা নাই। আপনাদের কাছে এই শুনি ওয়াকার আওয়ামীলীগের, বিডিআর বিদ্রোহে সাথে যোগসাজশ আবার এই শুনি সে ক্ষমতায় যেতে চায়, আপনারা কত কিছুই বলতেছেন। আপনাদের কথায় এখন ইতিহাস পালটে যায়। মীর জাফর হইয়ে যায় সিরাজদ্দৌলা। আরও কত কি!
দেখেন আপনারা যা মনে করেন
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ২:২৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনারা আপাতত ষোল বছর যা কামাইছেন দশবছর তা রয়ে সয়ে খরচ করিয়েন।
৬| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ২:২৮
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার আলোচনায় অনেক স্হানে সত্য কথা
বা আশন্কা সঠিক ভাবে প্রকাশ পেয়েছে ।
........................................................................
বাস্তবে জো-বাইডেনের বিনিয়োগ  আধা সফলতা পেয়েছে ।
এমনও হতে পারে এই অর্থ ফেরত দিতে হবে
অথবা, কোন একটি দ্বীপে মার্কিন ঘাঁটি করার অনুমতি দিতে হবে ।
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ২:৩০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশে আমেরিকা এসে কি করবে? দেশে আছে টা কি?   ![]()
৭| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ২:৩০
আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনারা আপাতত ষোল বছর যা কামাইছেন দশবছর তা রয়ে সয়ে খরচ করিয়েন। 
আপনারা ৬ মাসে যা কামাইছে তা দেশে আপাতত সিন্দুকে রাইখেন, কোন দিন  আবার আপনাদের ছাগলে না খায়
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ২:৩৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ১০৬৭৮ টাকা মাত্র !
৮| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ২:৩৫
আদিত্য ০১ বলেছেন: আবার ইউনুস কাক্কুর থ্রি জিরুর মত ধাপ্পাবাজি করে পাচার করবেন, ট্রাম্প কিন্তু ৩০ মিলিয়েনের হিসাব চাইছে, এরপর কি হবে সেটা ভেবে ৬ মাসের আয় উপার্জন আপাতত সিন্দুক রাখেন, আর চাবি সাবধানে রাইখেন, আপনাদের নিজের মধ্যে যে পরিমান সন্দেহ আর স্বার্থের দ্বন্দ্ব,তাতে সিন্দুক আছে কিন্তু চাবি খুলার মানুস নাই
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  সকাল ৭:০১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ২:৩৯
আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ১০৬৭৮ টাকা মাত্র ! 
সেইটা সময়ে বলে দিবে। চোর সবসময় বলে সে চুরি করে নাই বা পেটের দায়ে ২টাকা চুরি করেছে। কিন্তু হিসাব নিকাশে আর প্রমাণে তা এত বড় হয় যে তারা আস্ত অর্থনীতিতে একটা পার্সেন্টেজ বসিয়ে দিয়েছে
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  সকাল ৭:০২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সময় আসুক।
১০| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ২:৪৩
আদিত্য ০১ বলেছেন: আপনি নাহিদের মুখপাত্র হিসেবে নিয়োগ পাইছেন নাকি? পাইলে ১০৬৭৮ যায়গাত ১০ দেখান, তাইলে মার্কেটে যদি ভালো খায়
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  সকাল ৭:০২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগের নেত্রী কোনোদিন সা্হস করে নাই।
১১| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ৩:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ  হোসেন বলেছেন: 
২৯ মিলিয়নের ভাগীদার কারা ?
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  সকাল ৭:০৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: উগ্র বাম পন্থীরা
১২| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ৩:২৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ  হোসেন বলেছেন: 
আপনিও সামান্য চাইয়েন।
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  সকাল ৭:০৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: খরচ হয়ে গেছে।
১৩| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  ভোর ৪:৫৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ  হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ১০৬৭৮ টাকা মাত্র 
আসল টাকা তো আর সোনালী ব্যাংকে রাখবে না। 
দুনিয়াতে সোনালী ব্যাংকই একমাত্র ব্যাংক না্ । 
আরো ব্যাংক আছে। 
যেমন এক মাঘেই শীত যায় না আরো মাঘ আছে। 
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  সকাল ৭:০৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আবার মাঘ মাস আসুক আগে আপনাদের জন্য।
১৪| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  সকাল ৯:১৯
সাইফুলসাইফসাই বলেছেন: দেশে সুদিন কবে আসবে যখন সবাই মিলেমিশে থাকতে পারবো।
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  সকাল ৯:৪৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যেদিন রাজনীতিবিদেরা বানর থেকে মানুষ হবে।
১৫| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  সকাল ১০:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি তো রাজনীতি বিশ্লেষক। রাজনীতি আমি বুঝি না।  
তবে আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে আপনাকে একটা কথা বলি- 
রাজনীতিতে যারাই নামবে তাদের কপালে দুঃখ আছে। রাজনীতি মানুষকে শেষ করে দেয়। অনেক নিচে নামিয়ে দেয়। কারা ভোগ করতে হয়। সব কিছু হারাতে হয়।  
শেখ হাসিনার অবস্থা দেখেন, খালেদা জিয়ার অবস্থা দেখেন। এরশাদের অবস্থা দেখেন। শেখ মুজিব, জিয়া- তারপর যত পাতিনেতা আছে ওদের অবস্থা দেখেন। এরা যদি রাজনীতি না করতো, তাহলে এদের এই অবস্থা হতো না। 
দেশের ভালো করার জন্য রাজনীতির মাঠে নামার কোনো দরকার নাই।
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  সকাল ১০:৫২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভুল রাজনীতি করলে এমন হবেই। আমি কেন তরুণদের রাজনৈতিক দল গঠন রাজি নই তার একটা বড়ো কারণ হচ্ছে এরা মুখোশ পরিধান করে আছে। এদের পিছনের শক্তি অন্য কেউ। এরকম মুখোশ পড়া মানুষ রাজনীতির জন্য ভয়ংকর।
১৬| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  সকাল ১১:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: সেনাপ্রধানের ভাষন আমি মন দিয়ে শুনেছি। 
একটা লাইন ভালো লেগেছে। সেই লাইনটা আমি বলব না।
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  সকাল ১১:৪৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আচ্ছা। ধন্যবাদ।
১৭| 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ১০:১২
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: হঠাৎ কোন কথাবার্তা ছাড়াই  জেলে থাকা দন্ডপ্রাপ্ত  বিডিয়ার সৈনিকদের মুক্তি দিয়ে দিতে দেখে খুব অবাক হয়েছিলাম। এই ঘটনায় পিলখানা হত্যাকান্ডের নিহতদের স্বজনেরা প্রচন্ড রেগে যায় । কারন এই বিডিয়ার সৈ্নিকেরা ব্যবহ্রত হয়েছে ঠিকই  কিন্ত তারা যে খুন খারাপি সহ লুটতরাজ, ধর্ষন চালিয়েছিল সেদিন তাতো আর মিথ্যা নয় । সেনাবাহিনী  প্রয়োজনীয় তথ্য প্রমান সাপেক্ষেই এদের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করেছিল সে সময়। তাহলে এদের এখন ছেড়ে দেবার কারন কি ? 
কারন হচ্ছে এখন নিহতদের স্বজনেরা  পিলখানা হত্যাকান্ডের  আসল  মাস্টারমাইন্ডদের বাদ দিয়ে এইসব দন্ডপ্রাপ্ত সৈ্নিকদের মুক্তির বিরুদ্ধে কথা বলা শুরু করেছে। সেনাপ্রধানও এখন সব দায় এদের উপড় চাপিয়ে ফুলস্টপ বসিয়ে দিয়েছে!! কি কঠিন চক্রান্ত !
 
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ১০:২২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: চক্রান্ত বাংলাদেশে সবসময় হয়ে আসছে। আগেও হয়েছে এখনো হচ্ছে ! সেনাপ্রধান বাংলাদেশের অধিবাসী। তিনি আর এই থেকে কি করে মুক্ত থাকিবেন?
১৮| 
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  ভোর ৫:২৮
রাসেল বলেছেন: সমস্যা এবং সমাধান কোথায়, দেশের উচ্চমহল সকলেই জানে। সেনাবাহিনী এগিয়ে আসে কারণ বুঝতে পারে দেশের অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে । দেশের অস্তিত্ব না থাকলে সেনাবাহিনী থাকবে না। এখন যদি ছাড় দেয়া হয়, দুষ্টচক্র আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে।
 
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  ভোর ৫:৫৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: একমত।
১৯| 
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  ভোর ৬:৩৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ  হোসেন বলেছেন: 
সেনাপ্রধান বিশ্বাস ঘাতক।
 
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  দুপুর ২:২৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যেহেতু সে শেখ হাসিনা কে সরায়েছে আমাদের চোখে হিরো!
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  রাত ১১:৪২
কামাল১৮ বলেছেন: সেনা প্রধানের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো,বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সারভৌমত্ব হুমকির মুখে।এই কথাটির বিশ্লষণ করলেই অনেক কিছু পরিস্কার হয়ে যায়।