নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাল মার্কস, পুঁজিবাদ ও বাংলাদেশের বাস্তবতা: কমিউনিজম কি এখনো প্রাসঙ্গিক?

১৪ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:২৭


আজ ১৪ মার্চ, কাল মার্কসের মৃত্যুবার্ষিকী। দার্শনিক, অর্থনীতিবিদ ও সমাজবিজ্ঞানী হিসেবে তিনি মানব সভ্যতার ইতিহাসে এক অনন্য স্থান অধিকার করে আছেন। তাঁর চিন্তাধারা শ্রমিক শ্রেণির মুক্তির লক্ষ্যে গড়ে উঠেছিল, যা পুঁজিবাদী শোষণের বিরুদ্ধে সংগ্রামের ভিত্তি তৈরি করে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, কেন বাংলাদেশে শ্রেণী বৈষম্য থাকার পরেও মার্কসবাদ সফল হতে পারেনি ? ভবিষ্যতে কি তাঁর দর্শন ব্যবহার করে আমাদের অর্থনীতিকে ঢেলে সাজানো সম্ভব ?

কাল মার্কসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান হলো "ঐতিহাসিক বস্তুবাদ (Historical Materialism)" ও "বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের (Scientific Socialism) ভিত্তি স্থাপন" । তিনি দেখিয়েছিলেন, সমাজের বিকাশ একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া, যেখানে অর্থনৈতিক সম্পর্কই মূল চালিকাশক্তি। মার্কসের মূল তত্ত্বসমূহ : ১- শ্রেণী সংগ্রাম: ইতিহাস মূলত শ্রমিক ও মালিক শ্রেণির দ্বন্দ্বের ইতিহাস। ২-পুঁজিবাদেরসংকট:পুঁজিবাদ একসময় শ্রমিকদের এতটাই শোষণ করবে যে, তারা বিপ্লব করতে বাধ্য হবে। ৩- প্রলেতারিয়েতের একনায়কত্ব: সমাজতন্ত্রের মাধ্যমে পুঁজিবাদ ধ্বংস হবে এবং পরবর্তীতে সাম্যবাদী সমাজ গড়ে উঠবে, যেখানে সম্পদের মালিকানা হবে সম্মিলিত।

মার্কস বিশ্বাস করতেন, পুঁজিবাদ টিকবে না, কারণ এটি আত্মধ্বংসী। তবে বাস্তবে আমরা দেখেছি, পুঁজিবাদ বারবার পরিবর্তিত হয়ে টিকে গেছে। কল্যাণমূলক রাষ্ট্র ব্যবস্থা (Welfare State) গড়ে ওঠায় শ্রমিকদের জীবনমান আগের চেয়ে উন্নত হয়েছে। প্রযুক্তির উন্নতির ফলে উৎপাদন ব্যবস্থা পরিবর্তিত হয়েছে। সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব হয়েছে সোভিয়েত ইউনিয়ন, চীন, কিউবা, ভিয়েতনামের মতো দেশে, কিন্তু সেগুলোও সময়ের সাথে সাথে পুঁজিবাদী নীতির দিকে ঝুঁকেছে।

বাংলাদেশে পুঁজিবাদ বিরোধী আবহ থাকলেও কমিউনিজম শক্ত অবস্থান গড়ে তুলতে পারেনি। মার্কসবাদ মূলত শিল্প শ্রমিকদের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। কিন্তু বাংলাদেশের অর্থনীতি দীর্ঘদিন কৃষিনির্ভর ছিল, ফলে শ্রমিক শ্রেণির চেতনা তৈরি হতে সময় লেগেছে। স্বাধীনতার পর সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি চালু করা হলেও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভাজন, সামরিক শাসন ও দুর্নীতি এটিকে ব্যর্থ করে দেয়। বিশ্বায়নের কারণে বাংলাদেশ পুঁজিবাদী অর্থনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। ফলে মার্কসবাদের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়নি। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ফলে বড় একটি মধ্যবিত্ত শ্রেণি গড়ে উঠেছে, যারা বিপ্লবের বদলে স্থিতিশীলতা চায়।

বাংলাদেশে এখনো শ্রমিকদের শোষণ, বেকারত্ব ও আয় বৈষম্য বিদ্যমান। মার্কসবাদ পুরোপুরি বাস্তবায়ন সম্ভব না হলেও কিছু নীতিকে গ্রহণ করা যেতে পারে। যেমন : ১- বেকারত্ব দূর করতে রাষ্ট্রীয় মালিকানায় শিল্প গড়ে তোলা উচিত। রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে উৎপাদনমুখী শিল্প গড়ে তুললে কর্মসংস্থান বাড়বে। ২- ধনী-গরিবের বৈষম্য কমাতে সম্পদ পুনর্বণ্টন করা যেতে পারে। উচ্চ আয়ের মানুষের ওপর উচ্চ কর আরোপ করে দরিদ্রদের জন্য বিনামূল্যে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা যেতে পারে। ৩- শ্রমিকদের অধিকারের সুরক্ষার জন্য ভাবা উচিত। শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি, কর্মপরিবেশ ও ট্রেড ইউনিয়নের শক্তিশালী ভূমিকা নিশ্চিত করতে হবে।

কাল মার্কসের তত্ত্ব শতভাগ বাস্তবায়িত না হলেও তার ভাবনা এখনো প্রাসঙ্গিক। বাংলাদেশে একদিকে পুঁজিবাদী অর্থনীতি দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, অন্যদিকে আয় বৈষম্যও বাড়ছে। ভবিষ্যতে যদি রাষ্ট্র পুঁজিবাদ ও সমাজতন্ত্রের সমন্বিত একটি নীতি গ্রহণ করে, তাহলে বেকারত্ব কমানো ও দারিদ্র্য দূর করা সম্ভব। তাই, মার্কসবাদকে সরাসরি গ্রহণ বা বর্জন না করে এর উপযোগী দিকগুলোকে বাস্তবায়ন করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:০৫

কামাল১৮ বলেছেন: কোন বাদই নিজে নিজে কাজ করে না সেই জন্য প্রয়োজন কিছু অনুসারী।এবং তাদের সঠিক সিধান্ত।যেটা বাংলাদেশে অভাব ছিলো।বাংলাদেশে বহু কমিউনিষ্ট পার্টি ছিলো।কিন্তু বাংলাদেশ সম্পর্কে কারো মুল্যায়নই সঠিক ছিলো না।দেশ যখন পাকিদের শোষণে জর্জরিত তখন কমিইনিষ্টরা সেই কথা না বলে তারা মেতে উঠে শ্রেনী সংগ্রামে।নেতৃত্ব চলেযায় শেখ মুজিবের হাতে।সেই থেকে কমিউনিষ্টরা পিছিয়ে পড়তে থাকে।সেখান থেকে আর উঠে দাঁড়াতে পারে নাই।

১৪ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:১২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: তাজউদ্দীন ও শেখ মুজিবুর রহমানের মধ্যে কে বেশি মেধাবী ছিলো ? অনেকে তাজউদ্দীন কে ভীতু বলে থাকেন !

২| ১৪ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:২৮

কু-ক-রা বলেছেন: উহা (সৈয়দ কুতুব) একজন বামচিকা, উহা পাঁদগাজীর মাল্টি।

১৪ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৪৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি বাম-ডান, কেজিবি-সিআইএ-মোসাদের এজেন্ট ! ;)

৩| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:২০

নিমো বলেছেন: উত্তর কোরিয়া না হয়ে, দক্ষিণ হওয়া ভালো। আমরা সেদিকে যাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।

@কু-ক-রা। বেশি ডাকাডাকি করিস না, কখন সামুর রান্নাঘরে চলে যাবি, টেরও পাবি না।

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:৩১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি @ কু-ক-রা 'র মন্তব্য নিয়ে এত বিচলিত কেন ? আমি উনার মন্তব্য এনজয় করি।

দক্ষিণ কোরিয়া হওয়া অনেক কঠিন বাংলাদেশের পক্ষে। এদেশে আমলাতন্ত্র ভয়ানক ঝাউরা !

৪| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১:৪২

নিমো বলেছেন: সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি @ কু-ক-রা 'র মন্তব্য নিয়ে এত বিচলিত কেন ? আমি উনার মন্তব্য এনজয় করি।

আমিতো বিচলিত না। জনৈক ভুট্টা ক্ষেত নিবাসীর পরামর্শ মোতাবেক উহা (কু-ক-রা) কে ধাওয়া দিয়ে ডিম বের করছি। হা-হা!

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১:৫৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মোরগের পেট থেকে কিভাবে ডিম বের করবেন? নাকি উক্ত মোরগ শারীরিক ভাবে মেয়ে কিন্তু মানসিক ভাবে পুরুষ বলে আপনার কাছে তথ্য রয়েছে? :-P

৫| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ২:০০

নিমো বলেছেন: ঠিক মত ধাওয়া দিলে নাগরিক পার্টির নূতন বন্দোবস্তের মত মোরগের পেট থেকেও ডিম বের হবে। B-))

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ২:১৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগের পেট থেকে আগে স্বর্ণের ডিম বের করতে হবে।

৬| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ২:০৪

অপু তানভীর বলেছেন: এই দেশে কার্ল মার্কস কাজে দিবে বলে আপনার মনে হয়?

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ২:১৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: না। বাংলাদেশে পুজিবাদের বিকাশ অনেক বেশি পরিমানে হয়ে গেছে। চাইলেও সব এখন আর জাতীয়করণ করতে পারবেন না।

৭| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ২:৩১

অপু তানভীর বলেছেন: কাল মার্কস এক ইউটোপিয়ার স্বপ্ন দেখতেন যার বাস্তবতা ছিল অনেক অনেক দুরে।

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ২:৩৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের জন্য ।

৮| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ২:৫৩

নিমো বলেছেন: সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগের পেট থেকে আগে স্বর্ণের ডিম বের করতে হবে।

সাল্লু মা্ল্লুর মত বহু আওয়ামী মুরগি সরকার বেশ যত্নে রেখেছে, সময় মত ডিম খাবে বলে।

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৩:১৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইহা সঠিক বলেছেন !

৯| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৩:১২

নিমো বলেছেন: অপু তানভীর বলেছেন: কাল মার্কস এক ইউটোপিয়ার স্বপ্ন দেখতেন যার বাস্তবতা ছিল অনেক অনেক দুরে

তা বাস্তবানুগ টোপিয়াটা যদি একটু ব্যাখ্যা করতেন? জানা সামু নামক ইউটোপিয়ার স্বপ্ন দেখেছিল বলেই, সামু আজ বাস্তব।

১০| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৫:০৬

কু-ক-রা বলেছেন: উহা (নিমো) এবং উহা (সৈয়দ কুতুব) উভয়েই পাঁদগাজীর মাল্টি। উহারা নিজের লেখায় নিজেরা কমেন্ট করে।

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৫:১৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: B-)

১১| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৬:১১

কু-ক-রা বলেছেন: উহা (সৈয়দ কুতুব) এবং উহার মত উহারা মার্কসবাদ নামক পুরাতন এবং বাতিল মতবাদের দ্বারা মগজ ধোলাইএর শিকার। উহাদের আয়োডিন যুক্ত লবন খাওয়া উচিত। ইহাতে উহাদের খানিকটা উপকার হইলেও হইতে পারে।

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৪৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হিমালয়ান পিংক সল্ট খাচ্ছি আপাতত!

১২| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ৮:২৪

শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার এই তিন ভাগ এআই আর সোয়া-অর্ধেক মানুষের দ্বারা তৈরি লেখাগুলো কোনো লেখার শ্রেণিতেই পড়ে না। এগুলো লিখে বিদ্যুৎ খরচের কোন মানেই হয় না!

আপনার লেখার তৃতীয় প্যারাগ্রাফটি গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে আপনার এআই লিখেছে যে মার্ক্স বলেছেন পুঁজিবাদ টিকবে না কারণ এটি আত্মধ্বংসী। কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণাটি এআই দিয়ে আরও কিছু বিস্তারিত লিখলে লেখাটি কিছু উন্নত হতো।

এই ২০০ বছর পরেও কার্ল মার্ক্স আমাদের জন্য ভীষণভাবে, ভীষণভাবে এবং ভীষণভাবে প্রাসঙ্গিক। এই যেমন ধরেন এখন ট্রাম্প-মাস্কের কাজগুলো বোঝার জন্য। পাশ্চাত্য সমাজে আন্তোনিও গ্রামসি থেকে সার্ত্র, ফুকোর মতো অত্যন্ত প্রভাবশালী দার্শনিকরা মার্ক্সিস্ট বা মার্ক্স দ্বারা প্রভাবিত। সাম্প্রতিক সময়ের নোম চমস্কিও মার্ক্সিস্ট চিন্তকদের একজন। সাহিত্যে যেমন নাট্যকার বের্টল্ট ব্রেশট মার্ক্সিস্ট আবার গ্রুন্টার গ্রাস মার্ক্স দ্বারা প্রভাবিত। ব্রেশটের প্রভাব কমলেও জর্জ অরওয়েল দিনে দিনে আরও বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছেন।

বাংলাদেশের সমাজেও ঐতিহাসিক রণজিৎ গুহ থেকে মহাশ্বেতা দেবীর মতো সাহিত্যিক হয়ে অমর্ত্য সেনের মত মার্ক্সিস্ট বা মার্ক্স দ্বারা প্রভাবিত লেখকেরা শুধু প্রাসঙ্গিক নয়, তারা সময়ের সাথে সাথে আরও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠবেন।

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৪৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পুরোটাই এআই দিয়ে লেখা। হাতের কত লেখা আসে ব্লগে ! এক্ষেত্রে টপিক চয়েজ গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৫৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জুলাই অভ্যুত্থানে লাল করেছিলেন প্রোফাইল পিক ? বামদের আবিস্কার। এবার আন্দোলনে বামেদের অংশগ্রহণ চোখে পড়ার মতো ছিলো। কিন্তু এখন তাদের আস্তে আস্তে দৃশ্যপট থেকে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। ভাল
থাকবেন।

১৩| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ৯:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: ইতর মুক্ত সামু চাই।
স্লোগানটা কেমন?
কত রকম আন্দোলন হয় পৃথিবীতে। ক্ষুধামুক্ত পৃথিবীর আন্দোলন। দুষনমুক্ত পৃথিবীর আন্দোলন। ইত্যাদি। আমি একটি ছোট আন্দোলন করবো, নাম দিবো- ইতর মুক্ত বাংলাদেশ।

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৪৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইনক্লুসিভ সমাজে সবাইকে নিয়ে চলতে হয়।

১৪| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৩২

কামাল১৮ বলেছেন: শেখ মুজিব ভালো বক্তা তাজউদ্দিন ভালো প্রশাসক।মুক্তি যুদ্ধের নয়মাস সে সুন্দর ভাবে চালিয়েছে।

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৪৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.