নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়ামী লীগের চ্যাপ্টার ক্লোজড ! নতুন করে ওপেন করার সুযোগ নেই......

২১ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:৪৫


..বলে মনে করেন জামায়াতের আমীর শফিকুর রহমান। বাংলাদেশের রাজনীতি আবার উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। প্রধান উপদেষ্টা সাম্প্রতিক সময়ে একটি স্বনামধন্য থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রধানের সাথে বৈঠকের সময় সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ইন্টেরিম সরকারের কোন ইচ্ছা নেই আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ করার। অর্থাৎ আওয়ামী লীগ চাইলে আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। প্রধান উপদেষ্টার এমন বক্তব্য নিয়ে দেশে শুরু হয়েছে আলোচনা-সমালোচনা। বিভিন্ন সংগঠন বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে।এনসিপি আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিলের দাবি করেছে। নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর মধ্য রাতের একটি স্টাটাস বিতর্ক আরো উসকে দেয়। হাসনাত দাবী করেছে গত ১১ই মার্চ নাকি সে সহ আরো দুইজন কে ক্যান্টমেন্টে ডেকে নিয়ে আওয়ামী লীগের ইস্যুতে সমঝোতা করতে বলা হয়েছিলো। রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ নামে একটি দল কে আওয়ামী লীগের প্রক্সি হিসাবে দাঁড় করানো হবে ভোটে অংশগ্রহণের জন্য। সাবেক এমপি সাবের হোসেন চৌধুরী, স্পীকার শিরিন শারমিন চৌধুরী ও শেখ পরিবারের সদস্য ফজলে নুর তাপসের নেতৃত্বে দলটি গঠন করা হবে। হাসনাত আবদুল্লাহ কে সেনাপ্রধান বারবার বোঝাতে চাইলেও হাসনাত আওয়ামী পুনর্বাসনের বিপক্ষে দাঁড়ায়। বলে রাখা ভালো প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকের একদিন আগে আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফিরে আসার সুযোগ পাওয়া উচিত বলে মতামত জানান। তবে তিনি অনেক শর্ত জুড়ে দিয়েছিলেন ।

রিফাইন্ড আওয়ামী লীগের ব্যাপারে হাসনাত যে তথ্য দিয়েছে তা কতটুকু গ্রহণযোগ্য ? আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের মধ্যে এখনও শেখ পরিবার ব্যতীত অন্য কারো নেতৃত্বে রাজনীতিতে ফিরে আসতে চায় এমন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। তাদের আস্থা এখনো শেখ হাসিনার প্রতি অটুট রয়েছে। মাহমুদুর রহমানের বক্তব্য অনুযায়ী শিরিন শারমিন ও তাপস কোনোভাবেই ক্লিন ইমেজের নেতা নন। তাহলে রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ কিভাবে দেশে রাজনীতি করবে? আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ দলের ব্যাপারে ঘোরতর সন্দেহ রয়েছে। তাদের আশঙ্কা ইহা আওয়ামী লীগ কে ভাঙার একটি কৌশল হতে পারে।

হাসনাত আবদুল্লাহর ফেইসবুক স্টাটাসের পর সবাই সেনা প্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামানের পদত্যাগ দাবী করেছে। যে লোক নিজের জীবনের ঝুঁকির তোয়াক্কা না করে শেখ হাসিনা কে ভারতে পাঠিয়ে দিয়েছে আজকে উনাকে কটু কথা শোনা লাগছে। সেনাবাহিনী একটি রাষ্ট্রের সর্বশেষ আশ্রয়স্থল। গত মাসে মহাখালীর রাওয়া ক্লাবে সেনা প্রধানের বক্তব্যে অনেকের রাতের ঘুম হারাম হয়ে গিয়েছিল। সেই একই গোষ্ঠী এখন সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মানুষকে উসকে দেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির ভোটের মাঠে রাজনীতি করলে হলে ইস্যু দরকার। আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ করার ইস্যু এখনও সমাজে বেশ আলোড়ন তুলে। তারা মূলত এই ইস্যুকে সামনে রেখে তাদের ভোট ব্যাংক বাড়াতে চায়। তবে ভুলে গেলে চলবে না এনসিপি একটি কিংস পার্টি। তারা যতই প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য নিয়ে সমালোচনা করুক উনার বিরুদ্ধে যাবে না। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের পর ভালো সুযোগ ছিলো বিরোধিতা করার। সমন্বয়ক উপদেষ্টা দুইজন যদি এই বক্তব্যের প্রতিবাদে পদত্যাগ করতো তাহলে বোঝা যেত তারা সত্যি বিরোধিতা করছে। যেহেতু পদত্যাগ করে নাই তাই ধরে নেয়া যায় ইহা একটি মেটিকুলাস ডিজাইনের অংশ।

ইন্টেরিম সরকার আসলে আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ করার কোনো ইচ্ছা শুরু থেকেই ছিলো না। অনেকে বলে বিএনপির কারণে পারছে না কিন্তু আসল কারণ হচ্ছে বিদেশি শক্তি। যতবার তারা প্রধান উপদেষ্টার সাথে সাক্ষাৎ করেছে আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না করার ব্যাপারে তাদের মতামত জানিয়েছে। সরকার হয়তো চাচ্ছে না আওয়ামী লীগ ফিরে আসুক কিন্তু চাপে পড়ে এমন কথা বলতে বাধ্য হচ্ছে। এমনও হতে পারে আওয়ামী লীগ সরকারের মদদে যেমন গণজাগরণ মঞ্চ তৈরি করে বাইরের বিশ্বকে দেখানো হয়েছিলো যে দেশের মানুষ রাজকার দের ফাঁসী চায় একই ভাবে বর্তমান সরকার চাচ্ছে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার মঞ্চ তৈরি করে কিছু আওয়ামী নেতাদের ঝুলিয়ে দিতে। বিদেশি শক্তিকে দেখানো সহজ হবে যে জনতার চাপের মুখে সরকার আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ করতে বাধ্য হয়েছে।

বিএনপির পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে গ্রীন সিগন্যাল পাচ্ছে না সরকার। বিএনপি আছে এক মহা সমস্যায়। বিদেশি শক্তির বিরাগভাজন হওয়ায় বিএনপি দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে। তারা এখনও বিদেশি শক্তির ভয়ে আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ করার বিপক্ষে মতামত দিচ্ছে। বিএনপির কোনো বিদেশি বন্ধু নেই। বিএনপির এই স্ট্যান্ড এর জন্য এখন বিভিন্ন চিল্লার পার্টি বিএনপির সমালোচনা করছে। আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধ করার বিষয়ে বিএনপি উভয় সংকটে পড়েছে। আওয়ামী লীগ বিহীন নির্বাচন আন্তর্জাতিক কমিউনিটির কাছে গ্রহণ যোগ্য হয় কিনা তা নিয়ে বিএনপির মধ্যে সংশয় কাজ করছে। বিএনপি তাই নির্বাচনের মাধ্যমে বিষয়টি সমাধান করাতে আগ্রহী।

এবার ফিরে আসি জামায়াতে আমীরের মন্তব্যে ! জামায়াত দলের নিবন্ধন ফিরে পায় নি এখনো। কিন্তু জামায়াতে আমীরের কথার ভাবসাব দেখলে মনে হচ্ছে তার দল এখন ক্ষমতায়। যাদের ভোট ব্যাংক দশ শতাংশ নেই তারা ত্রিশ শতাংশ ভোট ব্যাংক আছে এমন দলের নিবন্ধন বাতিল চায়। জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ দেশদ্রোহিতা করেছে যেমনটা ১৯৭১ সালে জামায়াত করেছে। ১৯৭১ সালে আওয়ামী লীগ দেশপ্রেমিক দল ছিলো যেমনটা জুলাই অভ্যুত্থানে জামায়াত-শিবির ! আওয়ামী লীগ যদি রাজনীতি করতে না পারে তবে জামায়াত কিভাবে রাজনীতি করছে ? জামায়াতের আমীর এক ধরণের পপুলারিস্ট মন্তব্য করেছেন। একটি রাজনৈতিক দল কে দেশি ও বিদেশি সকল শক্তির কথা মাথায় রেখে নিজেদের রাজনৈতিক অবস্থান ব্যক্ত করতে হয়। জামায়াত এগুলো এখনো রপ্ত করতে পারে নাই।

আগামী দিনের রাজনীতির প্রধান ইস্যু যে আওয়ামী লীগ হতে যাচ্ছে তা মোটামুটি নিশ্চিত। দেখার বিষয় শেষ পর্যন্ত কারা রাজনীতির মাঠে জয়ী হয়ে শেষ হাসি হাসে।




মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৩৪

আদিত্য ০১ বলেছেন: কুতুব সাহেব ধন্যবাদ পোস্ট দেওয়ার জন্য। কিন্তু আগের তুলনায় এই ইস্যুতে কম পোস্ট। হাসনাত কি তাহলে সেনা প্রধান হচ্ছে? এরা এত প্রতিভা রাখে কোথায়? আর এরা ঘুমায় কখন? রাত দুইটা তিনটায় পোস্ট দেয়। এরা মানুস নাকি জ্বীন নাকি অন্য কিছু? ভেবে পাচ্ছিনা। আচ্ছা হাসনাত কি প্রধান উপদেস্টা হবে নাকি রাষ্ট্রপতি নাকি সেনা প্রধান নাকি প্রধানমন্ত্রি। এত এত পদ কোনটা রেখে কোনটা সমলাবে।

২১ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৪২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সে সত্য বলছে বলে মনে হয় না। ১১ তারিখের আলাপ ২০ তারিখ হুবহু ইংরেজি বলে দিচ্ছে যা সন্দেহজনক। রিফাইন্ড আওয়ামী লীগে তাপস ও শিরিন শারমীনের নাম আসাতে আরো ফেইক স্টোরি মনে হচ্ছে। তাপস কোনোভাবেই রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না।

প্রধান উপদেষ্টার সাথে সাক্ষাতে সেনাপ্রধান কোনো টাফ কথা বলেছে কিনা সেটাও আমাদের ভাবতে হবে।

সেনাবাহিনীর উপর ক্ষোভ থাকলে তো তাদের ব্যারাকে ফিরে যেতে বলার কথা। তাদের থেকে কেন প্রটোকল নিচ্ছে? :-P


২| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৪২

আদিত্য ০১ বলেছেন: চুম্মা শফি সাহেবকে আমার বিড়াল ফ্লাই কিসিং দিছে যদি কোনভাবে পারেন তাকে পৌছে দিয়েন। হাসনাতে "রাজু তে আয়" এই ডাকে রাজুতে যদি দেখা হয়। এরপর ইস্যুগুলো স্ক্রিপ্ট কি রেডি আছে

হান্নান তো জিয়ার বন্দনা গাইছে বিম্পিকে পাশে চাইছে। ফখরুল সাহেব তারেক ভাইয়ের ডাকে কি ছাত্রদল পাঠাবে। ঐদিকে শিবির নাকি বাশেরকেল্লা রেডি করছে। কারন হাসনাত যদি প্রধানমন্ত্রি হয় শফি হবে রাষ্ট্রপতি আর হান্নান মনে হয় সেনা বাহিনীপ্রধান।

কিএক্টাবস্থা! এমন হরর নাটক দেখে গা গা ছম ছম করছে

২১ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৪৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বিএনপির কিছুই করার নেই । এগুলো সরকারের অভ্যন্তরীণ বিষয়। তবে রোজার মাসে চুম্মা চাটির আলাপ বাদ দিলেই ভালো হয়। আল্লাহ নারাজ হতে পারেন আপনার উপর। :D

৩| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:০৭

আদিত্য ০১ বলেছেন: আমি হতাশ। এই ইস্যুতে আর কোন পোস্ট নাই। যাইগা। ব্লগ আজ আর পড়বোনা। আশা করেছিলাম এই ইস্যুতে কম করে হলেও ১০টা পোস্ট থাকবে, সেখানে মাত্র ২টা কি ৩টা। আমি হতাশ। সামু আমাকে কাল হেকে খুব হতাশ করেছে

২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:২২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: রমজান মাস। সবাই টায়ার্ড থাকে !

৪| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:৪৭

কামাল১৮ বলেছেন: জিয়ার ভুলে জামাত আজ রাজনীতি করতে পারছে।হাসিনা জুলানো সুরু করেছিলো।বন্ধ করা ঠিক হয় নাই।

২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:৫১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এবার ইনু, মেনন, শাহাজাহান খান এদের ঝুলানো হবে। বিএনপি ১৬ বছর ক্ষমতার বাইরে থেকে কাফফারা দিয়েছে।

৫| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:১৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমার মনে হয় পেশী শক্তি ব্যবহার করে আওয়ামীলীগের মত ঐতিহ্যবাহী একটি দলকে বেশিদিন দেশের রাজনীতির বাইরে রাখা সম্ভব হবে না।

আওয়ামীলীগ নেতা-কর্মীরা কমবেশি সবাই বিভিন্ন অন্যায় অপকর্মে জাড়িত ছিলো, কিন্তু তাই বলে এসব ভুইফোঁর মামলা দিয়ে তাদের ঝুলিয়ে দেয়া সম্ভব না, ঝুলানোর মত স্ট্রং ব্যকগ্রাউন্ডেড কোন মামালা তাদের নামে নেই।

যেমন- সাকিব আল হাসানও হত্যা মামলার আসামি, আজ সে দেশে থাকলে তাকেও আজ জেলের ঘাঁনি টানতে হতো কিন্তু সাকিব আল হাসান মোহম্মদপুরের, আদাবরের ওই চিপা গলিতে গিয়ে মানুষ খুন করেছে এ কথা ৫ বছরের একটা বাচ্চাও বিশ্বাস করবে না। তাই এ ধরণের মামালা দিয়ে কাউকে ঝুলিয়ে দেয়াটা মোটেও সম্ভব হবে না। আওয়ামীলীগের অন্যন্য নেতারা যারা আজ জেলে আছেন তাদের সবার ক্ষেত্রেই একই উদাহারণ প্রযোজ্য।

তবে আর্থিক দূর্ণীতি, অন্যায়, অনিয়মের জন্য অনেকেরই জেল-জরিমানা হতে পারে।

২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:২১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগ দুই টার্ম নিষিদ্ধ হলেই ভালো হয়। কিন্তু ভোটের রাজনীতিতে বিএনপিকে টেক্কা দেয়ার মতো ১০ ভাগ ক্ষমতা রাখে এমন দল নেই বাংলাদেশে। জামায়াত-এনসিপি খুবই কম সীট পাবে।

৬| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:৩৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হ্যাঁ তাদের দুই-টার্ম নিষিদ্ধ করা হলে ভালো হবে, তাদের শিক্ষা হওয়ার প্রয়োজন আছে, কিন্তু এটা আদৌ সম্ভব হবে কি না- এখানেই আমার প্রশ্ন, কারণ আওয়ামীলীগ এখনও বেশ শক্তিশালী।

২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:৪১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগ কে শেখ পরিবার মুক্ত হয়ে আসতে হবে । ক্রিমিনাল নেতাদের বিচার মাস্ট হতে হবে। যতই শক্তিশালী হউক এখন তারা ক্ষমতায় নেই।

৭| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:৩৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আবার নিষিদ্ধ করলেও ঝামেলা আরও বাড়বে মনে হয়, কমবে না। সেক্ষেত্রে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ থেকে যাবে এবং এই ইস্যুকে কাজে লাগিয়ে তারা দুর্বার আন্দোলন করবে।

২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:৪৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কি যে হবে দেশে !

৮| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৩:৩৩

রিফাত হোসেন বলেছেন: উনাদের মুখে একথা মানায় না। তাহলে ১৯৭১ ভুলে গিয়েছেন। তবে সঠিক বলেছেন, লীগ আপাতত বিশ্রাম নিলেই ভাল। জ্যাক সাহবের মন্তব্যের সাথে একমত। মাফ চাইলে আল্লাহও মাফ করে। সেটা জামাত বা লীগ যেই হোক। লীগের অনেক বড় মাথাগুলো বাহিরে পয়সা নিয়ে ঘুরছে! এইগুলো দুর্নীতির ফল। এদেরকে সহজে বাদ দিবে না লীগ নিজে থেকে। এদেরকে অভিভাবক হিসেবেই এগুবে। জামাতও ১৯৭১ এর মাথাগুলো নিয়েই বাকিটা সময় পথ চলেছে। কেউ দাম্ভিকতার উর্ধ্বে নয়। অনেক সাধারণ মানুষ ভোটের শক্তি বুঝে না।

২২ শে মার্চ, ২০২৫ ভোর ৪:০১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জামায়াত যদি আওয়ামী লীগ কে স্বাধীনতা বিরোধী বলে ইহা দৃষ্টিকটু লাগে এই আর কি :P

৯| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ ভোর ৪:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আলীগকে নিষিদ্ধ করবে এমন বুকের পাটা এই বাংলায় কারো হয়নি।
জয়বাংলা।

২২ শে মার্চ, ২০২৫ ভোর ৪:০৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দশ বছর নিষিদ্ধ করা উচিত। নৌকা প্রতীক ব্যান করা উচিত। =p~

১০| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ ভোর ৪:৪৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: জয় বাংলা একটি জাতীয় শ্লোগান কিন্তু লীগ একে একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের দলীয় শ্লোগান করেছে! এটি একটি অপরাধ হতে পারে। লীগের কাঁধে ১টি ফেরেস্তা থাকে। এরা যা করে, বলে সবই সঠিক! এদের আমলনামা সব ভাল দিয়ে ভর্তি! আল্লাহ এদের বিচার করবেন। ইহকালে মেরে খেলেও পরকালে নিস্তার নেই। এক পার্টি খেয়েছে আরেকটি খাওয়ার জন্য লোলুপতা দেখাচ্ছে। আর মাঝে শান্তির ধর্মের দোহাই দিয়ে বাংলাদেশকে গণিমতের মাল হিসেবে পাকিস্তানকে দিয়ে দিতে কুন্ঠা হবে না! পাক-ভারতের দালালের দেশে যেন বাংলাদেশ! আফসোস, এরা বাংলাদেশের হয়ে দালালিটাই শিখল না।

২২ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: লীগ চেতনা বিক্রি করা দল। উহা অভিশপ্ত !

১১| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ৭:০৩

ক্লোন রাফা বলেছেন: আমি চাই আওয়ামিলীগ’কে নিষিদ্ধ করা হোক। তাহলে আওয়ামিলীগের সবাই এক কাতারে চলো আসতে পারে । তখন শুধু একটা ইস্যুতেই ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করতে হবে আওয়ামিলীগ’কে।

২২ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:২৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: অন্তত দুইটার্ম করা গেলে ভালো হতো। নির্বাচন নিয়ে অনেক চুদুরবুদূর করেছে।

১২| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:০৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

নির্বাচন ব্যতীত জনগণের রায় বুঝার কোন উপায় নেই। ৫ই আগস্ট সকল জনগণ রাজপথে গন্ডগোল করেনি। অল্পকয়েকজন লোভী ২৯ মিলিয়ন খেয়ে যে ধ্বংসযজ্ঞ সাধন করেছিল সেটাকে আন্দোলন কিংবা বিপ্লব কোনটাই বলা যাবে না। আগে নির্বাচন দিন। সবগুলো দলের জনপ্রিয়তা যাচাই করে নিন।

২২ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:২৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: তিনবার টানা ক্ষমতায় থাকার পরও খোয়াইশ মেটে না আপনাদের। এমন ভাবে আফসোস করছেন যেন মাত্রই ক্ষমতায় বসেছেন আর ক্যু করে সরিয়ে দিয়েছে।

১৩| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৩১

কামাল১৮ বলেছেন: সাত মাস হয়ে গেছে কারো নামে কোন মামলা দাঁড় করাতে পারে নাই।ঝুলাবে কবে।ঈদের পরে সরকারের বিদায় ঘন্টা বেজেযাবে।

২২ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:২৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কে বাজাবে? আম্লিক? দাড়াতে পারবে না।

১৪| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের ব্লগাররা রাজনীতি বুঝেন না।
সামুতে একজনই রাজনীতি বুঝতেন- তার নাম চাঁদগাজী।

২২ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:৩১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: চাঁদগাজী শুধু রাজনীতি না সমাজ সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের ব্যাপারে তিনিও ভুল করেছেন। উনার ধারণা ছিলো ছয়মাসের মধ্যে আম্লিক মাঠে নামবে। কিন্তু বাস্তবে তা ঘটে নাই।

১৫| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:৪৫

কামাল১৮ বলেছেন: আর্মি বাঝাবে।যেমন করে বাইডেন আর্মির সহায়তায় শেখ হাসিনাকে দেশ ছাড়া করেছে তেমনি করে ট্রাম্প আর্মির সহায়তায় সমন্বয়কদের দেশছাড়া করবে।

২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:২১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সমন্বয়ক রা শেখ হাসিনার ১০ ভাগ অপরাধ করেনি। তাদের নামে গুম, খুনের অভিযোগ নেই। জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদনে শেখ হাসিনা সার্টিফায়েড ক্রিমিনাল স্বীকৃতি পেয়েছে। শুধু মাত্র করাপশনের জন্য দেশ ছাড়তে হবে কেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.