নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে বললেন প্রধান উপদেষ্টা !

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:০৪


আজ বিমান বাহিনীর বার্ষিক মহড়ায় এমনটাই বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। এমন বক্তব্যের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। অনেকেই প্রশ্ন করছেন বাংলাদেশ কি তবে মিয়ানমারের সাথে যুদ্ধ করতে চায় ? মানবিক করিডোর দেয়া নিয়ে দেধের মধ্যে চলছে নানা রকম হিসাব নিকাশ। রাজনৈতিক দলগুলো হালকার উপর ঝাপসা প্রতিবাদ করছে। ইন্টেরিম সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা একরকম বলছেন তো প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অন্যরকম কথা বলছেন।

রাখাইন রাজ্যে সহায়তার জন্য মানবিক করিডোর দিলে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক খারাপ হতে পারে অনেকে আশংকা করছে। মিয়ানমারের জান্তা সরকারের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। জাতিসংঘ বলছে দুই দেশের সমঝোতা ছাড়া এমন মানবিক করিডোরের সুযোগ খুবই সীমিত। অধিকাংশ এনালিস্ট দের মত হচ্ছে জান্তা সরকার যদি মানবিক করিডোরে বিমান হামলা করে তবে বাংলাদেশের যুদ্ধে জড়ানো ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প থাকবে না। তাই সব দিক বিবেচনা করে কাজ করতে হবে।

বাংলাদেশের স্বশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে বিমান বাহিনী সবচেয়ে দূর্বল। পুরো বিশ্বের সিচুয়েশন খুবই নাজুক। প্রতিটি দেশের প্রধানরা চান তাদের স্বশস্ত্র বাহিনী যে কোন প্রতিকূল পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকুক। আমাদের প্রধান উপদেষ্টা এমনটাই বুঝাতে চেয়েছেন। স্বশস্ত্র বাহিনীর প্রধান কাজ হচ্ছে যুদ্ধ করা। আবার ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের দামামা বাজছে। আমাদের আশেপাশে যুদ্ধ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এমতাবস্তায় নিজ দেশের বাহিনীকে মোটিভেট করতেই এমন শক্ত কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা !

বাংলাদেশের জনগণ ব্যস্ত ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ নিয়ে। হয়তো সে দিক মনোযোগ সরাতে প্রধান উপদেষ্টা এমন কথা বলে থাকতে পারেন । সকাল বিকাল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ নিয়ে কত গুজব আমরা শুনতে পাই, দেখতে পাই ! অথচ নিজ দেশের হালচাল নিয়ে তেমন কারো মাথাব্যথা নাই। আলুর দাম কম পাওয়াতে কৃষকের আত্নহত্যা, পুজিবাজার থেকে ১৭ হাজার কোটি টাকা এক মাসে উধাও, আইএমএফের কিস্তি আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা, দেশে নতুন করে ৩০ লাখ দারিদ্র্যতার কবলে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা ও বিনিয়োগ আশঙ্কাজনক ভাবে কমে যাচ্ছে কিন্তু এসব নিয়ে আলোচনা হচ্ছে না।।

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:২০

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়ে মনে হলো—আমরা যেন নিজেদের ঘরের আগুন নিয়ে ব্যস্ত থাকার ফাঁকেই প্রতিবেশীর বাড়ির ধোঁয়া গণনা করছি! বাংলাদেশের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক সংকট ও জিওপলিটিক্যাল চ্যালেঞ্জগুলো যেখানে আমাদের প্রতিদিনের সংগ্রাম, সেখানে 'ইন্ডিয়া-পাকিস্তান রেটোরিক'-এ সময় নষ্ট করার এই প্রবণতা সত্যিই ভাবনার খোরাক জোগায়। আপনি নিপুণভাবে বাস্তবতার এই দ্বন্দ্বকে তুলে ধরেছেন—লেখাটির জন্য আন্তরিক সাধুবাদ!

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৪২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ব্লগে দেখেন না অন্য দেশ কতটা মানবিক তা নিয়ে বিশাল ভাষণ চলছে। আরে আমাদের থেকে বড়ো মানবিক দেশ কোনটা? কতগুলো রোহিঙ্গা জায়গা দিলাম !

২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:২২

ঊণকৌটী বলেছেন: যুদ্ধ যুদ্ধ করে উনি থাকবে, এবং এই পরিস্থিতিতে উনার ভিশন দরকার উনার নাম বাংলাদেশর ইতিহাসের পাতায় থাকবে |

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৪৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি কোন দেশি? ভিনদেশি হলে এই পোস্ট আপনার জন্য নহে।

৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:২৯

ঊণকৌটী বলেছেন: উনি সেভেন sister দখল করবেন, আমারও আমাদের পূর্ব পুরুষদের ভিটাতে যেতে পারবো, যে কোন সময়ে সমুদ্রে যেতে পারবো, আমার পূর্ন সমর্থন রইলো উনার প্রতি | ইউনুস ভাই এগিয়ে যাও পাশে আছি |

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৪৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: প্রধান উপদেষ্টা এমন কিছু বলেন নাই। তিনি বিমান বাহিনীকে মোটিভেট করেছেন।

৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৪১

যামিনী সুধা বলেছেন:



ড: ছাগল কি যুদ্ধে যাবে? ড: ছাগল মিয়া প্যান্টে পিপি করতেছে?

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৪৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ছাগল শব্দের অর্থ g.o.a.t। Greatest of all time. তিনি যুদ্ধবিরোধী মানুষ।

৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৪৭

যামিনী সুধা বলেছেন:



তবে, ড: সুদখোর অনেক কিছু জানে ( দুতাবাসের দেয়া তথ্য ) যা জাতি জানার কথা নয়।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৫৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যতদূর জানি ড. ইউনূসের সুদ খাওয়া নিয়ে আপনার কোনো প্রব্লেম নাই। এখন উহাকে টিপিক্যাল আওয়ামী লীগের মতো সুদখোর কেন ডাকছেন ? দেখা যাক কি হয়।

৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:০৯

যামিনী সুধা বলেছেন:


ব্যাংকিং'এ সুদ আছে; কিন্তু ইউনুস বাংগালীদের দারিদ্রতা নিয়ে কুমীরের মতো কেঁদে "ফ্রি ডলার" এনেছিলো সোাস্যাল ব্যবসার নামে; কিন্তু উহা এগুলোকে উঁচু হারে ঋণ দিয়েছে নিজের এনজিও থেকে। আপনি এগুলোর মাঝে পার্থক্য বুঝেন কিনা দেখেন।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:১৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এগুলো জানি। ড. ইউনূস বাদে ৫ই আগস্টের পর একজন ব্যক্তি ছিলো না দেশের হাল ধরার !

৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৩০

নিমো বলেছেন: আহারে ভাই, মার্কিন যুদ্ধাস্ত্র কেনার একটা উপলক্ষতো লাগবে। ইন্টারনেট আর কেউই বন্ধ করতে পারবে না বলে স্টারলিংক এনেছেন, যদিও এটা আওয়ামীলীগ আমলেরই ফসল। আয়নাঘর দেখিয়েছেন কিন্তু পেগাসাস সহ অন্যান্য আঁড়িপাতা ব্যবস্থা কি বন্ধ হয়েছে?

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৩৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দেশের ইকোনমি ভালো নেই ড. ইউনূস বলেছেন। সব আপনারা পাচার করে দিয়েছে বিদেশে! :)

৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৩৬

ঊণকৌটী বলেছেন: without interest ছাড়া কার কি দরকার আছে কিন্তু মুশকিল হচ্ছে আজকের পৃথিবীটা সবার এই প্ল্যাটফর্ম ও সারা পৃথিবীর তো আপ্নার সমস্যা কোথায় ? তা আমি কিন্তু আপ্নার বা ইউনুস সাহেবের দলেই আছি, কি খুশী তো ?

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৪৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমার কোন দল নেই। ভবিষ্যতে হলে আপনি নিমন্ত্রণ পাবেন।

৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৪২

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: দেশের ইকোনমি ভালো নেই ড. ইউনূস বলেছেন। সব আপনারা পাচার করে দিয়েছে বিদেশে! :)

হা-হা! আওয়ামীলীগ খুলেছিল উন্নয়নের মেগাপ্রজেক্ট, এই সরকার খুলেছে সংস্কারের মেগাপ্রজেক্ট, বিএনপি খুলেছে নির্বাচনের মেগাপ্রজেক্ট, জা-শির কুকুরগুলো খুলেছে দ্বিতীয় স্বাধীনতার মেগাপ্রজেক্ট, আর আমরা সাধারণ মানুষের দরকার মৌলিক অধিকারের মেগাপ্রজেক্ট।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৪৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মন্দ বলেন নাই।

১০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৪৫

ঊণকৌটী বলেছেন: দেশের ইকোনমি ভালো নেই ড. ইউনূস বলেছেন। সব আপনারা পাচার করে দিয়েছে বিদেশে! :)আসলে অবস্থাটা হচ্ছে সুযোগ পেলে কোন মানুষ টা করবে না,,? আপনি কি করবেন ?

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৪৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি আগে সুযোগ পেয়ে নেই তারপর ভাববো ! B-)

১১| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ১:৪২

যামিনী সুধা বলেছেন:




লেখক বলেছেন: এগুলো জানি। ড. ইউনূস বাদে ৫ই আগস্টের পর একজন ব্যক্তি ছিলো না দেশের হাল ধরার !

-উনাকে দিয়েছে এজন্য যে, উনি দুতাবাস, পাকিস্তান ও শিবিরের সাথে ষড়যন্ত্রটা করেছিলো।

০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ৮:১৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ১:৫৯

কামাল১৮ বলেছেন: এই শয়তান দেশটাকে নরকের আগুনে পুড়িয়ে শেষকরে তবেই বিদায় নেবে।মাঝখান থেকে রংপুর চট্টগ্রাম হাত ছাড়া হবে।

০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ৮:২১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এত কিছু হবে বলে মনে হচ্ছে না। ড. ইউনূস সম্মানিত মানুষ। বকাবকি ঠিক না।

১৩| ০১ লা মে, ২০২৫ ভোর ৫:১১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


পেটে নাই ভাত।
তারা এখন আবার যুদ্ধ করতে চায়।
ভারতের সাথে?
নাকি বার্মার সাথে?

০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ৮:২১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে !

১৪| ০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ৭:০৭

রিফাত হোসেন বলেছেন: ১০ লক্ষের উপর পরে আছে নিষ্ক্রিয় হয়ে(রোহিঙ্গা)। রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে চলে যাবার ব্যবস্থা করলে মন্দ হয় না। এত বড় বাহিনীর পুষিয়ে কোন লাভের জন্য? ভারত নামক প্রতিবেশীদের ভয়ে? তাহলে তো পারমাণবিক অস্ত্র দেখিয়েই বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনিকে মূহুর্তের মধ্যেই মূর্তি বানিয়ে দাঁড়িয়ে রাখবে! এটার কোন মানে হয় না। বার্মা কেন, পাক-ভারত যে দেশই threat দিবে তাদের একহাত না নিলে সীমান্ত ফেলানী করে দিবে। এটা সঠিক নয়, নিজের মান সম্মান থাকতে হয়। বার্মিজদে চাপে রোহিঙ্গাদের এই দশা আর সাথে আমাদের নতজানু পররাষ্ট্রনীতি। ভারতের র যদি তাদের সুবিধার জন্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব ঠিক করে দিতে মরিয়া হয়ে থাকে তাহলে বাংলাদেশেরও উচিত রোহিঙ্গাদের কষ্ট লাঘবের জন্য ও বাংলাদেশের আভ্যন্তরীন নিরাপত্তার জন্যে হলেও বার্মাদের জায়াগায় বিরক্ত করা, চাপে ফেলা। এতে তারা রোহিঙ্গাদের নিজের জায়গায় যেতে বাধ্য হয়। বাংলাদেশের উচিতটি সৎ আর ভারতেরটি উল্টো, এটাই পার্থক্য।
যুদ্ধ কাম্য নয় কিন্তু ক্ষেত্রবিশেষে পরিস্থিতি বাধ্য করে। এই করিডোর দিয়ে যদি কোন ক্ষেত্র উন্মোচন হয় তাহলে দোষের দেখছিনা। এই রোহিঙ্গা একটি বিষফোঁড়া হয়ে যাবে ভবিষ্যতে। এদের মানুষেরই বেকার এদের কাজের ব্যবস্থা হবে কি করে। আর পথ খোলা নাই, হাসিনা একটা খুলে দিয়েছে। ড.ইউনুস এখন বাকি cross ventilation করবে। এ ছাড়া গতি নাই। বহু মধু দেওয়া হয়েছে, বার্মিজদের মন গলে নাই!

০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ৮:২২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: চীনের দায় আছে। ১৮ সালের নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য শেখ হাসিনা এমনটা করেছিলো।

১৫| ০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: ''যুদ্ধের প্রস্তুতি'' এই কথা উনার বলা উচিৎ হয় নাই।

০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ১০:৪৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কমান্ডার হিসাবে বলতেই পারেন। আবার আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা লাগতে পারে।

১৬| ০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ১০:৩৫

কাঁউটাল বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: ''যুদ্ধের প্রস্তুতি'' এই কথা উনার বলা উচিৎ হয় নাই।

''যুদ্ধের প্রস্তুতি" শব্দটির কারণে ভঁড়ৎ এর দালালরা অস্বস্তিতে আছে। পভুপাদ মুদির দেশ সমস্যায় পড়ুক এমন কিছু তারা কোন মতেই মেনে নিতে পারছে না। ইনিয়ে বিনিয়ে অন্য সমস্যার কথা বলে তারা বিষয়টা এড়াতে চাচ্ছে।

০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ১০:৪৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার মাথায় গ্যাস্টিক আছে। প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন তিনি যুদ্ধ বিরোধী মানুষ। আপনি ঠিকভাবে কোনো কিছু চিন্তা করতে পারেন না। রাজিব নুরের পোষ্টে আপনি কমেন্ট করেছেন করিডোর দিলে নাকি ভারত ভয় পাবে। অথচ এই করিডোর দিলে ভারত ও সুবিধা পাবে। কারণ ভারত- আমেরিকা মূলত চীন কে রাখাইন- বঙ্গোপসাগরে চীনের আধিপত্য ঠেকানোর জন্য এত সব করছে। উলটা পালটা কমেন্ট করে নিজেকে বেকুব প্রমাণ করবেন না।

১৭| ০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ১০:৫১

কাঁউটাল বলেছেন: "যুদ্ধের প্রস্তুতি" শুনলেই কার গায়ে আগুন লাগে? একটু ভেবে দেখুন...

০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ১১:০৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি ভাবতে থাকেন !

১৮| ০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ১২:২৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


গাধা কখনো স্বীকার করে না কিংবা জানেই না যে সে কত বড় একটা গাধা।

০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ১২:৩০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ক্রিমিনাল নিজেকে বাদে আর সবাই কে ক্রিমিনাল ভাবে। ক্রিমিনানের সাপোর্টারাও এমনই।

১৯| ০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ১:৪০

নতুন বলেছেন: উনি পড়েছেন বড় বিপদে।

উনি যদি বলতেন পাক ভারত যুদ্ধ করবে আমারা কেন জড়াবো।

আপনারা নাকে তেল দিয়ে ঘুমান

তবেও সবাই বলতো তিনি কেন নাকে তেল দিয়ে ঘুমাতে বললেন? বাজারে কি এখন ঘাটি সরিসার তেল পাওয়া যায়? সবই তো ভ্যাজাল। B-))

* চাদগাজী ভাই বলতেন। উনাকে আমেরিকার থেকে সরিষার তেল কেনার জন্যই বাইডেন ক্ষমতায় বসিয়েছে।
* হাকা ভাই বলতেন" গ্রামীন ঘানী নামের কম্পানির জন্যই ড: ইউনুস এই যুদ্ধ লাগিয়েছেন যাতে করে ১৮ কোটি মানুষ তাদের তেল ব্যবহার শুরু করতে পারে" ;)

০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ১:৫২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: উহারা এমনিতেই বেজার। রাতে ঘুম আসে না।

২০| ০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৩

কাঁউটাল বলেছেন: চীন ও ভারতের ভৌগোলিক ও কৌশলগত উত্থান আজকের বিশ্ব রাজনীতিতে নতুন মেরুকরণ সৃষ্টি করেছে। এর মাঝখানে দক্ষিণ এশিয়া এবং বিশেষ করে বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ ‘জিওস্ট্র্যাটেজিক স্পট’-এ অবস্থান করছে, যার গুরুত্ব শুধু তার ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে নয়, বরং তার সম্ভাব্য ভূমিকার কারণেও। তবে দুঃখজনকভাবে, গত এক যুগে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়ায় তার প্রভাব বিস্তারে যে "লুক ইস্ট পলিসি" গ্রহণ করেছিল, সেটি একটি বড় কৌশলগত ভুলে পর্যবসিত হয়েছে। সেই ভুলটির নাম—ভারত।

ভারত নিজেকে যতই পশ্চিমাদের মিত্র বলে দাবি করুক না কেন, বাস্তবে সে একটি বৃহৎ ভূখণ্ডভিত্তিক রাষ্ট্র যার নিজস্ব উচ্চাকাঙ্ক্ষা—একটি আঞ্চলিক হেজেমন হওয়ার। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তার অংশীদারিত্ব কখনোই সমতা বা যৌথ স্বার্থের ভিত্তিতে হয়নি। বরং ভারত যুক্তরাষ্ট্রকে ব্যবহার করেছে নিজের অঞ্চলে প্রভাব বিস্তারের হাতিয়ার হিসেবে, বিশেষত বাংলাদেশের ওপর দীর্ঘমেয়াদে ‘নীরব দখলনীতি’ প্রয়োগ করতে।

যুক্তরাষ্ট্রের বড় ভুল ছিল ভারতকে দিয়ে চীনকে মোকাবেলা করার আশা। বাস্তবে ভারত চীনকে রুখে দাঁড়ায়নি, বরং তার নিজস্ব জাল বিস্তার করেছে—বাংলাদেশকে প্রায় কবজা করে ফেলেছে, এবং কলাদান প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বাইপাস করে মিয়ানমার পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। ভারত যুক্তরাষ্ট্রকে কিছুই দেয়নি, শুধু নিয়েছে। ফলাফল: মার্কিন প্রভাব দক্ষিণ এশিয়ায় ক্ষীণ হয়ে গেছে, QUAD হয়েছে এক ফাঁকা বুলি।

এই অবস্থায় একটি বাস্তবসম্মত, কৌশলগত বিকল্প দরকার—এবং সেটি হতে পারে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্র যদি বাংলাদেশের সঙ্গে একটি গভীর কৌশলগত জোট গঠন করে, যেখানে AKSA, GESOMIA-এর মতো চুক্তি এবং মিয়ানমারমুখী করিডোর সুবিধা দেয়ার বিনিময়ে বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ায় সম্মানজনক অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে, তবে সেই জোট হবে বহুপাক্ষিক স্বার্থ রক্ষার ভিত্তি।

বাংলাদেশের জন্য এই পদক্ষেপ হবে ভারতের একতরফা প্রভাব থেকে মুক্তি পাওয়ার দিক। বাংলাদেশ আবারও একটি স্বাধীন, আত্মমর্যাদাসম্পন্ন অবস্থানে ফিরে যেতে পারবে—যেখানে কোনো বৈদেশিক শক্তি তাকে দাবিয়ে রাখতে পারবে না। যুক্তরাষ্ট্রও তার বহুদিনের আকাঙ্ক্ষিত বঙ্গোপসাগর-কেন্দ্রিক কৌশলগত প্রবেশপথ লাভ করবে, যা ভারত-চীন প্রতিযোগিতার মাঝখানে একটি Game Changer হয়ে উঠতে পারে।

একটি ছোট কিন্তু কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ দেশ হিসেবে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি আদর্শ মিত্র। তার জনসংখ্যা, অর্থনীতি, সামরিক অবকাঠামো এবং ভূ-রাজনৈতিক অবস্থান সব মিলিয়ে একে দক্ষিণ এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘ডিপ ফ্রন্ট’ হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। তবে এজন্য দরকার সাহসী নেতৃত্ব ও স্পষ্ট বিদেশনীতি—যেখানে দ্বিধা নয়, কৌশলগত স্বার্থ হবে অগ্রাধিকার।

০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৪:০০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশ করিডোর দিলে মিয়ানমার জান্তা সরকার বিমান হামলা করতে পারে। তখন বাংলাদেশ যুদ্ধে যেতে হবে। আমেরিকার আর ভারতের বেশি বেশি কথা শুনে চীনকে ক্ষেপিয়ে দিলে পরে আঞ্চলিক চরমপন্থী গোষ্ঠী দিয়ে হিলটেক্স অশান্ত করবে।

২১| ০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৪:১০

কাঁউটাল বলেছেন: মিয়ানমার জান্তা বিমান হামলা করুক এইটাই তো আমরা চাই। এর পরে আমেরিকান সরফেস টু এয়ার মিসাইল ব্যটারি নিয়ে আসার অজুহাত পেয়ে যাব আমরা। সাথে লেটেষ্ট ভারশনের এফ-১৬ জংগি বিমান।

করিডোর দিলে আরাকান আর্মি এবং কুকি চিন ফ্রন্ট বাংলাদেশের সিকিউরিটি গার্ড হিসাবে কাজ করবে। ডোন্ট ওরি।

০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৪:২৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার সব আজগুবি পরিকল্পনা। আমেরিকা এখন ইউক্রেন থেকে খনিজ নিয়ে যাবে ! বাংলাদেশের দেয়ার মতো কিছুই নাই। মিলিটারি বেইস ক্যাম্প বসাইবো পরে।

২২| ০১ লা মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১১

কাঁউটাল বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার সব আজগুবি পরিকল্পনা। আমেরিকা এখন ইউক্রেন থেকে খনিজ নিয়ে যাবে ! বাংলাদেশের দেয়ার মতো কিছুই নাই। মিলিটারি বেইস ক্যাম্প বসাইবো পরে।

আপনার কি ধারনা বাংলাদেশের কোন কিছু দেয়ার মত না থাকলে আমেরিকা এমনি এমনি ২০১৯ সালের মাঝামাঝি থেকে (আগের ট্রাম্প সরকারের আমল থেকে) আকসা, জিসোমিয়া চুক্তি করতে চাচ্ছে।

০১ লা মে, ২০২৫ রাত ৯:০৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি আমেরিকাকে চিনতে ভুল করছেন।

২৩| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ৯:০৬

কাঁউটাল বলেছেন: এটা দেখেন

০১ লা মে, ২০২৫ রাত ১০:৪৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: প্রথম আলো বাড়াবাড়ি করছে এই কথা যে বলেছে সে নিজেই ভুয়া কথা বলে অনেক সময়। এসব আজেবাজে লোকের কথা না শুনে চ্যাটজিপিটি ইউজ করেন।

২৪| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ৯:৫৫

রানার ব্লগ বলেছেন: যুদ্ধ লাগলো ক্যাতাবালিশ নিয়া কই পলাবেন ওই চিন্তা করেন।

০১ লা মে, ২০২৫ রাত ১০:৪৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমেরিকা যাবো !

২৫| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ১০:০০

কাঁউটাল বলেছেন: ভঁড়তের দালালদের জন্য ভঁড়ৎ একটা পালানোর যায়গা।

০১ লা মে, ২০২৫ রাত ১০:৫০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এইটা ঠিক বলেছেন। ভারতের দালালেরা ভারতে যাবে পাকি দালালেরা পাকিস্তান। বাকি আমেরিকা যাবো।

২৬| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ১১:০৩

আদিত্য ০১ বলেছেন: এখন কি করবেন? ব্লগারদের এক করে যুদ্ধে যাবেন, কাক্কু ডাক দিছে। যুদ্ধ হইলে কাক্কু কি করবে, নিশ্চিত এই বুইড়া গ্রামীনের টাকা হুণ্ডি করে নিবে,তারপর চম্পট, সোজা আম্রিকা, হিলারি আচলের তলে

০১ লা মে, ২০২৫ রাত ১১:১৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা সবচেয়ে মজার খেলা।

২৭| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ১১:০৭

আদিত্য ০১ বলেছেন: এই বুড়ো বুড়া বয়সে মান্দারের ডালের বাড়ি খাইয়া এই দেশ ছাড়তে হয় কিনা। কাক্কু তার ভাইস্তাগো নিয়া দেশের হো***গা মেরে আগুন লাগাইয়া ঘী সরিষা পেট্রোল কয়লা যা কিছু আছে সব ঢালতাছে। ক্ষমতা যাওয়ার পর এই কাক্কু আর তার ভাইস্তাগুলার পা রাখার যায়গাটুকু থাকে কিনা

০১ লা মে, ২০২৫ রাত ১১:১৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মানি লোককে মান দিতে শিখুন। বাংলার একমাত্র নোবেল বিজয়ী তিনি।

২৮| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ১১:৩৮

আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: মানি লোককে মান দিতে শিখুন। বাংলার একমাত্র নোবেল বিজয়ী তিনি।

নোবেল ধুইয়া ধুইয়া শফির সোনার ছেলেরা আর ২৪-এর লাল বাহিনীরা ২৪ ঘন্টা পানি খাক, তাতে যদি তাদের ভাত না খেতে হয়। আমাদের ভাত মাছ খেতে হয়, সেই ভাত মাছের জন্য আমরা ঘাম জড়িয়ে সৎভাবে পরিশ্রম করে উপার্জন করি। এই সব তিন শূণ্যে কল্প কাহিনী গরীবের জোকের মুখে শুনে আমাদের গ্রামের হত দরিদ্র মানুসের জিবন মান পরিবর্তন হয় নি, বরং তাদের রক্ত চুষে খেয়ে এই মানি লোক আম্রিকায় হিলারি ইলেকশনে টাকা ঢালে, পদ্মা সেতু না হওয়ার জন্য ভেটু দেয়, বিশ্বব্যাঙ্কে লবিং করে মিথ্যা দোষারোপ করে। পদ্মাসেতু দিয়ে জীবন মান পরিবর্তনে সারাদেশে কতটা ফেলছে তা হিসাবে সামান্য হলেও, দক্ষিন বঙ্গের মানুসগুলো যে কতটা উপকৃত হইছে, তা দক্ষিন বঙ্গের মানুসগুলো জানে। এই নোবেল দিয়ে পদ্মাসেতুর পিলারও করতে পারতো না। এই নোবেল কি চিবিয়ে খাবে এই গরীব নাখাবুঙ্গা মানুসগুলা। উনি নাকি আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়, এই জন্য উলটা ১ লক্ষ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢুকাইয়া তাকে ভালো করে খেলে দিছে জান্তা সরকার। যা করে গেছে শেখের বেটি করে গেছে। আগামী ২০ বছরেও পদ্মাসেতু মেট্রোরেল এর মত অনেক কিছুই হবে না

স্লোগান এখন উল্টা হবে দেইখেন

আমি কে তুমি কে আওয়ামীলীগের দালাল,
আমি কে তুমি আওয়ামীলীগের দোসর,

এই স্লোগান গণ মানুসের হব একদিন

০২ রা মে, ২০২৫ রাত ১:২২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দেখেন যা ভালো মনে করেন।

২৯| ০২ রা মে, ২০২৫ সকাল ৯:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

০২ রা মে, ২০২৫ সকাল ১০:১৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আবার ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.