![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!
গাইবান্ধা, কুষ্টিয়া আর জয়পুরহাট - তিন জেলার তিন পাঁঠা মিলে বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ খাতে এক নতুন বিপ্লব সৃষ্টি করেছে। এই পাঁঠারা শুধু প্রজননেই সীমাবদ্ধ নেই, বরং এখন দুধ দিচ্ছে, এমনকি গাইবান্ধার পাঁঠা তো বীজও দিচ্ছে! স্থানীয়দের দাবি, এই দুধ গাভী বা ছাগীর দুধের চেয়ে বেশি পুষ্টিকর এবং মিষ্টি। প্রাণিসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তারা অবাক হয়ে বলছেন, "এটা হরমোনাল ইমব্যালান্স নাকি প্রকৃতির নতুন খেলা, বুঝতে পারছি না!"
গাইবান্ধার মোনারুল মিয়ার পাঁঠা শুধু দুধই দিচ্ছে না, বীজও দিচ্ছে। স্থানীয়রা এই পাঁঠাকে "প্রাকৃতিক অলৌকিকতা" বলে ডাকলেও বিজ্ঞানীরা বলছেন এটি হরমোনাল ডিসঅর্ডারের ফল। পাঁঠাটি প্রতিদিন আধা কেজি দুধ দিচ্ছে, আর মালিক বলছেন এই দুধে বিশেষ পুষ্টিগুণ আছে। এখন প্রশ্ন হলো - এই দুধ কি আদৌ খাওয়ার যোগ্য? নাকি এটি কোনও জেনেটিক মিউটেশনের ফল?
কুষ্টিয়ার আবুল কাশেমের পাঁঠাটি একমাস ধরে দুধ দিচ্ছে। প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারা একে "জেনেটিক ফ্যাক্ট" বললেও স্থানীয়রা একে অলৌকিক ঘটনা মনে করছেন। পাঁঠার দুধের চাহিদা এতটাই বেড়েছে যে মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে এসে এটি কিনে নিয়ে যাচ্ছে। বিজ্ঞানীরা এখন গবেষণা করছেন - এই দুধে কি বিশেষ কোনও উপকারিতা আছে, নাকি এটি শুধুই একটি বিরল জেনেটিক কেস?
জয়পুরহাটের লাল বাবু সরকারের পাঁঠা "পঙ্খীরাজ" এক বছর ধরে দুধ দিচ্ছে। স্থানীয়রা এই দুধকে "অস্বাভাবিক মিষ্টি" বলে বর্ণনা করছেন। প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আব্দুল হাকিম বলছেন, এটি হরমোনাল ইমব্যালান্সের কারণে হতে পারে। কিন্তু প্রশ্ন হলো - যদি সব পাঁঠাই দুধ দিতে শুরু করে, তাহলে গাভী ও ছাগীদের কী হবে? তারা কি বেকার হয়ে যাবে?
এই তিন পাঁঠার ঘটনা প্রমাণ করছে যে বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ খাতে নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলেছে। যদি পাঁঠারা নিয়মিত দুধ দিতে শুরু করে, তাহলে গাভী ও ছাগীদের চাকরি হুমকির মুখে পড়বে! হয়তো আগামীদিনে আমরা দেখব গাভীরা ইউনিয়ন করে পাঁঠাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে, "পাঁঠারা আমাদের চাকরি কেড়ে নিচ্ছে !" বিজ্ঞানীরা এখনও গবেষণা করছেন এই ঘটনার পেছনের রহস্য। কিন্তু সাধারণ মানুষের জন্য এটি এক কথায় "অলৌকিক" এবং "মজার খবর"। হয়তো একদিন পাঁঠার দুধ বাজারে বিক্রি হবে, আর আমরা সবাই বলব - "গাভীর দুধের সময় শেষ, এখন পাঁঠার দুধের বাংলাদেশ !"
২৮ শে মে, ২০২৫ রাত ১১:১৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশে ভবিষ্যতে পাঠাদের দৌরাত্ন বেড়ে যাবে।
২| ২৯ শে মে, ২০২৫ রাত ১২:৪৫
কামাল১৮ বলেছেন: এক কালা পাঠার দৌরত্মেই অস্থির বাংলাদেশ।সংখ্যায় আরো বেড়ে গেলেতো অস্তিত্ব সংঙ্কটে পড়বে বাংলাদেশ।
২৯ শে মে, ২০২৫ সকাল ৭:১৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: অন্ধ কে অন্ধ, কালা কে কালা ও পাঠা কে পাঠা বলতে নেই।
৩| ২৯ শে মে, ২০২৫ রাত ১:৩৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এগুলি এলজিবিটিকিউ পাঠা। শারিরিকভাবে পাঠা হলেও, মানসিকভাবে এরা ছাগি।
২৯ শে মে, ২০২৫ সকাল ৭:১৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার তত্ত্বখানি উড়িয়ে দেয়ার মতো নহে।
৪| ২৯ শে মে, ২০২৫ ভোর ৪:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আরেকটা আছে না ।
কালা পাডা না কি জানি নাম।
সেইডা কী করে?
২৯ শে মে, ২০২৫ সকাল ৭:১৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হিংসা করা ঠিক নয়।
৫| ২৯ শে মে, ২০২৫ সকাল ৯:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: নিউজটা দেখলামা।
বড়ই আচানক ঘটনা।
২৯ শে মে, ২০২৫ সকাল ১১:১৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশে পাঠাদের testosterone কমে যাচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০২৫ রাত ১০:৫৫
কামাল১৮ বলেছেন: আচানক খবর।সব সম্ভবের দেশ, এ কথা প্রমান হলো।গরুরা কি দোষ করলো।