![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসি বই পড়তে আর পছন্দ করি টুকটাক লিখতে, ভালো লাগে বুদ্ধিমানদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। দেশটাকে ভালোবাসি। সৎ-পরিশ্রমীদের শ্রদ্ধা করি। । আমার ব্লগ নিয়ে অনেক আগ্রহ আছে। কিন্তু কিছু জানি না। তাই জানতে চাই
চারিদিকে তুর্কি কাবাব, তুর্কি তো আর বলে না, বলে-টারকিশ,
লেবানন কাবাব, পেশওয়ারী কাবাব, টেংরি কাবাব, হায়দ্রাবাদী অমুক, আফগানী তমুক, কাবলী যদু মধু, রাজস্থানী আল বাল ছাল…
আর সব কীছুর পরে তো “শাহী” আর “ঐতিহ্য” শব্দটা তো দেদারছে লাগাতে থাকে। লাগান ভালো কথা, লাগাতে তো ভালই লাগ।
পিয়াজু, বেগুনী ও দেখলাম শাহী নাম দিয়া ২০ টাকা পিছ বেচতাছে… (যদিও এবারের বেগুনের কেজি ৩০-৪০ এর ভিতরে) পেয়াজু আর বোরার মধ্যে সামান্য পার্থাক্য বিদ্যমান। পেয়াজ এবার সস্তা আছে বেশি করে পেয়াজ দিয়ে পেয়াজু বানা।
but… আমাগো ইফতার আইটেম কই??? আমাগো কাবাবের কি অভাব পরছে???
আমাগো কাবারের সেই স্বাদ চাই…
সেই শিক কাবাক কই? পাটা পুতায় বা হাম্বল দিস্তায় ছেচা, ফিতা করে কাটা, পুদিনা – তেতুলের চাটনি বা টক দইয়ের চাটনি যেটা মাটির কাদায় রাখা হতো, সেটা দিয়ে খাবার সময় দাতের নিচে ক্যাচ ক্যাচ গোস্তো গুলো পরতো। আহ… সাধু…
সেই কাবাবের টেস্ট চাই। কোনো দিক একটু বেশি পুরে মুখে কয়লার তিতা তিতা লাগতো সেই টা চাই।
দাও ফিরে সে শিক কাবাব, লও এ নগর কাবাবের আজাব….
২| ১৬ ই মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১১
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: আসলে "কাবাব" খাবার টি বিদেশ থেকে আসা । মুঘল বা সুলতানি আমলে এটা ভারতবর্ষে আসে। যেমন বিরিয়ানি এসেছে পার্সিয়ান থেকে।
৩| ১৬ ই মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশে মাংসের ভালো ডিস আগে ছিলো না।
আফগান, ইরান, পাকিস্তান, উজবেকস্থান ঐ দিকের মানুষ অনেক ভেড়া, দুম্বা, ছাগল পালে তাই তাদের খাবারে বিভিন্ন কাবাব আর মাংসের নানান পদ আছে।
আমাদের আছে শতপদের মাছের রান্না। আর সবজী।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৫:৪০
মায়াস্পর্শ বলেছেন: সঠিক বলেছেন। আমরা বিলাসিতার পিছনে দৌড়াতে গিয়ে দেশীয় স্বাদ গুলো অবমাননা করছি।