নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিক্স

লিংকন বাবু০০৭

ভালবাসি বই পড়তে আর পছন্দ করি টুকটাক লিখতে, ভালো লাগে বুদ্ধিমানদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। দেশটাকে ভালোবাসি। সৎ-পরিশ্রমীদের শ্রদ্ধা করি। । আমার ব্লগ নিয়ে অনেক আগ্রহ আছে। কিন্তু কিছু জানি না। তাই জানতে চাই

লিংকন বাবু০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

খাবারের বিলাসিতা এবং ভোজন রসিক ২টা ভিন্ন কথা।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৪

খাবারের বিলাসিতা এবং ভোজন রসিক ২টা ভিন্ন কথা।
এই কথার মধ্যে আমি যেটা বুঝি- যাহার বস্তা ভরা টেহা-পয়সা আছে অর্থাৎ যারা টাকা দিয়ে উচ্চ মূল্য খাদ্য কিনে খায় বা প্রদর্শন করে তাকে খাদ্য বিলাসিতা বলে। আর ভোজন রসিক হইলো যারা নিত্য সাধারণ জীবনের মধ্যে বাজার করতে পছন্দ করেন এবং নতুনত্ব খাবারের সন্ধান করে তারাই ভোজন রসিক।
খাবারের বিলাসিতা বলতে বোঝায় বিরল, মূল্যবান বা ব্যয়বহুল উপাদান দিয়ে তৈরি খাবার, যা বিশেষ অনুষ্ঠান বা উচ্চ-মানের রেস্তোরাঁয় অথবা ধনী গৃহে থাকা কে বোঝায়। এই ধরনের খাবার খাওয়া বিশেষ অভিজ্ঞতা হতে পারে, কিন্তু এটি কেবল মাত্র খাবারের স্বাদ উপভোগ এবং তার রং চং-এর চেয়ে বেশি কিছু নয়।
একসময়ের রাজা, নবাব, মুঘল সম্রাট থেকে শুরু করে জমিদার এবং আজিকার কোটিপতি, বিলোয়নারদের এই খাদ্য বিলাসিতায় অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়।
অন্যদিকে, ভোজন রসিক এমন ব্যক্তি যিনি খাবারে গভীর আগ্রহ, দক্ষতা এবং নিজস্ব খাদ্য ঐতিহ্য বজায় রাখে। তারা বিভিন্ন ধরনের খাবার, রান্নার কৌশল এবং খাদ্য সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে সমান আগ্রহী। ভোজন রসিকদের জন্য, খাবার কেবল জীবিকা নির্বাহের উপায় নয়, বরং এটি তাদের কাছে শিল্প, একটি খাদ্য বিজ্ঞান মনস্ক এবং আনন্দের উৎস।
এই ভোজন রসিক নিম্নবিত্ত, উচ্চবিত্ত এবং কখনো ধনীদের মধ্যেও আছে।
একজন ভোজন রসিক বাজার থেকে তাজা উপাদান দিয়ে তৈরি সরল খাবার খেতে পারেন সে তা কমদামি হোকনা কেন। তাদের জন্য, খাবারের স্বাদ এবং উপাদানগুলির গুণমান সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, দাম নয়।
খাবারের বিলাসিতা এবং ভোজন রসিক দুটোই খাদ্যের প্রতি ভালোবাসার প্রকাশ বলতে পারেন। তবে, এগুলো দুটো আলাদা ধারণা যার আলাদা আলাদা লক্ষ্য এবং অভিজ্ঞতা ও উদ্দেশ্য বিদ্যমান রয়েছে।
Provat Omar, Syed Khaled Saifullah দুজন ভোজন রসিক..
খাবার খাওয়াও একটা ইবাদত। অবশ্যই হালাল আর তইয়িবান খাবার। যেটার কথা ডক্টর জাহাঙ্গীর কবির(জেকে লাইফ স্টাইলের) জনক বলে থাকেন। ক্ষুদা লাগলে খাওয়া, ক্ষুদা থাকতে থাকতে খাওয়া শেষ করা, পেট কে ৩ ভাগ করে ,১ভাগে পানি, ১ ভাগে খাবার, ১ ভাগ খালি। প্রকৃতি খাবার গুলো গ্রহন করা। বর্তমানে বেশির ভাগ খাবার হরমোন বা GMO মডিফাই করা। ফার্মে গজানো, হাইব্রিড বা রাসায়নিক ব্যবহার করা। যেটা খাবার না সেটা খাবার হিসাবে গ্রহন করাই ক্ষতিকর।
বিশষ করে প্রসেস ফুড, মিনিকেট নামে ধান নাই but… সে নামে চাল খাই, যে জাতের শস্য হতে বীজ করা জায় না, যে মুরগি হতে ডিম পারানো জায়না, মাছ বা পশু হতে নতুন প্রজনন করানো যায় না,,, সেটা হতে কি ভাবে ফুড ভ্যালু আসবে….???

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: খাবার নিয়ে বিলাসিতা করতে আমি পছন্দ করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.