![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চিন্তা জগত সব এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে।একবিংশ শতাব্দীতে এসেও যখন দেখি, ধর্মীয় দোহাই দিয়ে যৌনসুবিধা গ্রহণের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরা হয়।তখন সত্যিই মনে হয়, ধর্ম মানুষের চিন্তা জগতকে নিয়ন্ত্রণ করে সক্রিয় বুদ্ধি প্রতিবন্ধীতে পরিণত করে রেখেছে।মিসরের কায়রোর বিখ্যাত আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সুয়াদ সালেহর টেলিভিশনে এক সাক্ষাৎকারে তা আরো প্রকটভাবে প্রমাণিত হয়েছে। তিনি বলেছেন, ''আল্লাহ মুসলিম পুরুষদের অমুসলিম নারীদের ধর্ষণ করার অনুমতি দিয়েছেন। তাদের লজ্জা দেওয়ার জন্য মহান আল্লাহ এ অনুমোদন দিয়েছেন।''সুদাহ সালেহ বলেন, নারী যুদ্ধবন্দিরা হলো আপনার মালিকানার। তারা সেনাপতির বা একজন মুসলিমের সম্পত্তি এবং তিনি তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে যেভাবে করেন, সেভাবেই তাঁর সঙ্গে যৌনসম্পর্ক স্থাপন করতে পারেন।ধর্মের এসব স্পর্শকাতর বিষয়ে মুসলিম পন্ডিতদের পরিস্কার মতামত থাকা দরকার ।অন্যথায় সারা বিশ্ব মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের এক বর্বর ধর্মীয়গোষ্ঠী হিসেবে চিহ্নিত করবে।
২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:২২
রাফা বলেছেন: ''আল্লাহ মুসলিম পুরুষদের অমুসলিম নারীদের ধর্ষণ করার অনুমতি দিয়েছেন। [/sbনাউজুবিল্লাহ।
আমিতো বলি কোন ধর্ষনকারী প্রকৃতপক্ষে মুসলমানই হোতে পারেনা।
এভাবেই ইসলাম ধর্মকে বিতর্কিত করে শয়তানের উপাসকরা।
৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৩৪
এম হেলাল আহমদ বলেছেন: রাফ@ আপনি ঠিক বলেছেন
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১১
এম হেলাল আহমদ বলেছেন: জনাব, এই কথা প্রথমে ইসরাইলের এক মহিলা ( সম্ভবত অধ্যাপিকা ) বলেছিলেন এবং পরে মিসরের কায়রোর বিখ্যাত আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সুয়াদ সালেহর টেলিভিশনে এক সাক্ষাৎকারে তা সমর্থন করেছেন
কিন্তু পবিত্র কোরআন বা হাদিসের কোন জায়গায় তা বলা হয়নি। এটা একটা জগন্য মিথ্যাচার।
ইতিমধ্যে বিভিন্ন দেশের আলেম সমাজ এবং কোরআন ও হাদিস বিশারদ গণ এর বিরোধিতা করে বলেছেন , এটা তাদের মনগড়া বানানো কল্পকাহিনী । কোরআন বা হাদিসে এমন কোন তথ্য নেই।