![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালো লাগে লেখা পড়তে,সামান্য কিছু লিখতে...আমার আমিতে বেশি ভালো থাকি।
কাজের বাড়ির মেয়েটা কিছু বলতে পারেনা!
তাঁর একটা সম্মান আছে,গরীব হতে পারে তবে উপরতলার মানুষ গুলোর মত নয়।
বেশ কিছুদিন ধরে মালিকের ছেলেটা তাঁর সাথে দুর্ব্যবহার করছে!
জঘন্য একদম!!!
বাবা মাকে কিছু বলবে তাও পারেনা,মালিকের বিরুদ্ধে গেলেও পেট বাঁচবেনা!
অসহায় মেয়েটা নিরব!
চোখের অশ্রুই তাঁর সঙ্গী।
হ্যাঁ আমি তাঁকে সম্মান দিয়ে কথা বলছি,
তাঁদের সম্মান জানানোর লোক এদেশে খুব কম,তাঁদের নজরদারী করতে রাষ্ট্র ব্যর্থ!
বাবা মা পরিবার পরিজন ছেড়ে একটি শিশু মেয়ে যখন অন্য একটি বাড়িতে দিনরাত সমান করে কাজ করে,হাতের কুনোই দিয়ে কপালের ঘাম মুছতে মুছতে কুনোই ক্ষয়ে যায় তখনো তাঁদের কাজ কমেনা।
তার উপর অমানুষ গুলোর অন্যায় অত্যাচার লেগেই থাকে!!
প্রতিমাসে এক-দু হাজার টাকা দিয়ে একজন মানুষকে নরপশুর মত ব্যবহার করাটাও একধরণের অধমের কাজ।
হ্যাঁ আমি তাদের অধমই বলি,কারণ নিজের হাত পা থেকেও যারা মানুষকে অমানুষ মনে করে তাদের অধম ছাড়া কিইবা বলতে পারি?
শেষ পর্যন্ত কাজের মেয়েটার উপরও শারীরিক মানুসিক নির্যাতন চালাতে তারা মরিহা!
একটু সুখের আশায় যাদের বাড়ি ঘর ছাড়তে হয় তাঁরা কখনই যে সুখে থাকতে পারেনা এটা কেউ বুঝতেই চায়না!
প্রবাসী আর কাজের বেটি আমার কাছে একই জিনিস মনে হয়।
আমিও বুঝিরে বাপু তোদের দ্যাশের মানুষ গুলো সত্যিই কঠিন!
খুবই কঠিন!
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২২
☺ বলেছেন: কাজের মেয়েদের মুখে হাসি ফুটুক।
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমিও বুঝিরে বাপু তোদের দ্যাশের মানুষ গুলো সত্যিই কঠিন!
আপনি কোন দেশের কথা বলছেন
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
"হ্যাঁ আমি তাঁকে সম্মান দিয়ে কথা বলছি, "
-আপনার দেয়া সন্মান ধুয়ে পানি খাবে চাকরাণী মেয়েটি। বলেন, চাকরাণী রাখা যাবে না, জাতীর পয়সায় এদের পড়াও, যেভাবে পদ্মাসেতু হচ্ছে, সেভাবে।