নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা মোহাম্মাদ দিন ওয়া আলে মোহাম্মাদ ওয়া আজ্জিল ফারাজাহুম

MD ZAHID HOSSAIN

বেশুমার লানত

MD ZAHID HOSSAIN › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইমাম হোসাইন আ,

০৯ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:২৬

ইমাম হোসাইন আলাইহিস সালাম
(((৩)))
و السلام علیک و رحمة الله و برکته
و لا حول ولا قوة الا بالله العلی العظیم
চিঠিখানা লেখার পর পাঠিয়ে দিল । দুইদিন অপেক্ষার পর আর একদল লোককে প্রায় ১৫টি চিঠি নিয়ে হযরত ইমাম হোসাইন (আ.) এর কাছে পাঠিয়ে দিল । ঐ সব চিঠির প্রত্যেকটিতে দুই কি তিন বা চার জনের স্বাক্ষর ছিল । কিন্তু হোসাইন (আ.) এত সব চিঠিপত্র পাওয়ার পরও নীরব রইলেন তাদের কোন পত্রের উত্তর দিলেন না । এমন কি মাত্র এক দিনেই ৩০০ টি চিঠি এসে তার হাতে পৌছে । এরপরও পর্যায়ক্রমে একের পর এক চিঠি আসছিল । তার চিঠি ১২হাজার ছাড়িয়ে যায় । সর্বশেষ যে চিঠিখানা তার হাতে এসে পৌছে তা ছিল হানি ইবনে হানি ছবিয়ী এবং সায়ীদ ইবনে আব্দুল্লাহ হানাফীর । তারা উভয়ে ছিল কুফার অধিবাসী । ঐ পত্রে তারা লিখেন-

بسم الله الرحمن الرحسم
ইবনে হোসাইন আলী (আ.) এর খেদমতে তার ও তার পিতার অনুসারীদের পক্ষ হতে প্রেরিত হলো । সালাম বাদ জনগন আপনার আগমনের অপেক্ষায়। আপনি ছাড়া কাউকে তারা চায় না । হে নবীর সন্তান ! অতি শীঘ্র আপনি আমাদের কাছে চলে আসুন । কেননা, বাগ-বাগিচাগুলোতে সবুজের সমারোহ এসেছে, ফলগুলো পেকেছে, লতাগুল্ম জেগে উঠেছে এবং সবুজ পত্রে গাছের সৌন্দর্য শোভায় মাতিয়ে তুলেছে । আসুন আপনি আমাদের মাঝে আসুন । কেননা আপনার সৈন্যদলের মাঝেই তো আপনি আসবেন ।
و السلام علیک و رحمة الله وبرکته و علی ابیک من قبلک -

চিঠি পাওয়ার পর পত্র বাহক দু’জনের কাছে হোসাইন ইবনে আলী (আ.) জিজ্ঞেস করেন – এ চিঠিগুলো কে কে লিখেছে । তারা বলল, হে আল্লাহর রাসুলের সন্তান! পত্রের লেখকরা হলেন-শাব্স ইবনে রাবায়ী, হাজার ইবনে আবজার, ইয়াজিদ ইবনে হারেছ, ইয়াজিদ ইবনে রোয়াম, উরওয়া ইবনে কাইছ, আমর ইবনে হাজ্জাজ এবং মুহাম্মদ ইবনে ওমর ইবনে আতারেদ ।

মুসলিম ইবনে আকিলের কুফা গমন

এরুপ পরিস্থিতিতে হোসাইন ইবনে আলী (আ.)একদিন কাবাঘরের পাশে গিয়ে রুকন ও মাকামে ইব্রাহীমের মাঝখানে দাড়িয়ে দু’রাকত নামায আদায় এবং মহান আল্লাহর দরবারে পরিস্থিতির কল্যাণকর পরিণতির জন্য দোয়া করেন । অতপর মুসলিম ইবনে আকিলকে ডেকে পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করেন ।
এরপর ইমাম হোসাইন (আ.) কুফাবাসীর চিঠির জবাব লিখে মুসলিম ইবনে আকিলের মাধ্যমে প্রেরণ করেন। জবাবী পত্রে তাদের আমন্ত্রণ কবুলের ওয়াদা দিয়ে লেখা ছিল- আমি আমার চাচাত ভাই মুসলিম বিন আকিলকে তোমাদের কাছে পাঠালাম যাতে তোমাদের উদ্দেশ্য পূর্ণ করে সে সম্পর্কে আমাকে অবহিত করে ।

মুসলিম ইমামের পত্র নিয়ে কুফায় আসেন । কুফাবাসী হোসাইন ইবনে আলী (আ.) ও মুসলিম ইবনে আকিলকে পেয়ে আনন্দিত হল ।তাকে মুখতার ইবনে আবী ওবায়দা সাকাফীর বাড়িতে থাকতে দিলেন । অনুসারীরা দলে দলে মুসলিম ইবনে আকিলের সাথে সাক্ষাত করতে আসতে লাগল । প্রত্যেক দল আসার সাথে সাথে মুসলিম ইমামের পত্র পড়ে শুনাতে থাকেন । আনন্দে দর্শনার্থীদের অশ্রু গড়িয়ে পড়ছিল এবং তার হাতে বাইআত গ্রহণ করছিল । দেখতে দেখতে আঠারশো লোক তার হাতে বাইআত গ্রহণ করে ।


ইবনে যিয়াদ কুফার গভর্ণর নিযুক্ত

আব্দুল্লাহ ইবনে মুসলিম বাহেলী, এমারা ইবনে ওয়ালীদ এবং ওমর ইবনে সাআদ ইয়াজিদের কাছে এক পত্র পাঠিয়ে মুসলিম ইবনে আকিলের আগমন সম্পর্কে তাকে অবহিত করেন । ঐ পত্রে নোমান ইবনে বশীরকে কুফার গভর্ণরের পদ থেকে সরিয়ে অপর কাউকে কাউকে নিয়োগ দানের অনুরোধ জানায় । ইয়াজিদ বসরার গভর্ণর ওবাইদুল্লাহ ইবনে যিয়াদের কাছে একটি পত্র লিখে বসরার সাথে কুফার গভর্ণরের দাযিত্বও তাকে প্রদান করে । ঐ পত্রে মুসলিম ও হোসাইনের কর্মতৎপরতা সম্পর্কে বিবরণ দেয় । পত্রে কড়া নির্দেশ প্রদান করে যে, মুসলিমকে গ্রেফতার ও হত্যা কর। ইবনে যিয়াদ চিঠি পাওয়ার পর কুফা গমনের উদ্দেশ্যে তৈরী হয়ে যায় ।

মুসলিমের আত্মগোপন

মুসলিম ইবনে আকিল এ সংবাদ শুনে ভয় পেলেন । হয়তো ইবনে যিয়াদ তার কুফা অবস্থানের সংবাদ জেনে ফেলতে পারে । এমনকি তার অনিষ্ট সাধন করতে পারে এজন্যে তিনি মুখতারের ঘর থেকে এসে হানি ইবনে উরওয়ার ঘরে আশ্রয় নেন । হানি ইবনে উরওয়া তাকে নিজের ঘরে আশ্রয় দিলেন । এর পর থেকে তার ঘরে অনুসারীদের আনাগোনা বাড়তে থাকে । ইবনে যিয়াদ মুসলিম ইবনে আকিলের বাসস্থান খুজে বের করার জন্য কিছু গুপ্তচর নিযুক্ত করেছিল । হানি ইবনে উরওয়ার ঘরে আত্মগোপন করেছে বলে জানতে পারার পর মুহাম্মদ ইবনে আশআছ, আসমা ইবনে খারেজা ও আমর ইবনে হাজ্জাজকে তলব করে বলল- হানি কেন আমার সাথে সাক্ষাৎ করতে আসলনা । তারা বলল জানিনা। তবে হানি অসুস্থ বলেই শুনেছি । ইবনে যিয়াদ বলল যে, আমি শুনেছি যে, তার অসুস্থতা সেরে গেছে এবং সে তার ঘরের পেছন দরজায় বসে । যদি জানতে পারি যে, সে সত্যিই অসুস্থ তাহলে তাকে দেখতে যাব ।
তবে তুমি গিয়ে তাকে বল যে, আমাদের অধিকার যেন খর্ব না করে । আমার সাক্ষাতে যেন আসে । কেননা আমি চাই না যে, তার মত আরবের সম্মানিত ব্যক্তি আমার কাছ থেকে দূরে থাকুক । তার প্রতি অন্যায় হোক । এ তিন ব্যক্তি রাতের প্রথম ভাগে হানির ঘরে উপস্থিত হয়ে বললেন- আপনি কেন আমীরের সাথে সাক্ষাতে যাচ্ছেন না । অথচ তিনি আপনার কথা জিজ্ঞেস করেছেন। বলেছেন যে, অসুস্থ বলে জানতে পারলে আমি তার সাক্ষাতে যাব । হানি বললেন অসুস্থের কারণেই যেতে পারিনি । তারা বলল – ইবনে যিয়াদ জানতে পেরেছে যে, রাতের বেলা আপনি ঘরের দরজায় বসেন । কাজেই আপনার না যাওয়াতে তিনি অসন্তুষ্ট । আপনার মত গোত্রপতির পক্ষ থেকে অবহেলা ও অবজ্ঞা তিনি বরদাশত করবেন না । দয়া করে আপনি আমাদের সাথে তার সাক্ষাতে চলুন । হানি তার পোশাক পরিধান করে দারুল ইমারার দিকে চললেন । দারুল ইমারার নিকট পৌছেই যেন তিনি অনুভব করলেন তার সামনে অনেক বিপদ । তিনি স্বীয় ভ্রাতৃস্পুত্র হিশাম ইবনে আসমা ইবনে খাজোকে সম্বোধন করে বললেন- খোদার কসম! আমি এই লোককে (ইবনে যিয়াদ) ভয় পাচ্ছি । তোমার কি মত ? বলল-চাচাজান কোন ভয় নেই । আপনি এসব দুশ্চিন্তা বাদ দিন । হানি তার সঙ্গী সাথীদের নিয়ে যিয়াদের কাছে উপস্থিত হন । ওবায়দুল্লাহ ইবনে যিয়াদ হানির দিকে দৃষ্টি দিতেই বলে উঠল : “যে ব্যক্তি তোমার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে তার পাগুলো কি তাকে তোমার কাছে নিয়ে এসেছে ? তার পর ইবনে যিয়াদ একটি কবিতা পাঠ করে যার অর্থ হল এই যে, আমি চাই হানি জীবিত থাকুক, কিন্তু সে তার ঘরে আমার ক্ষতি করার চক্রান্ত করছে ।” হানি জিজ্ঞেস করলেন- হে আমীর আপনার এ কথার উদ্দেশ্য কি ? বলল চুপ কর হানি: তোমার ঘরে যে, আমীরুল মোমেনীন ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হচ্ছে তার কারণ কি ? মুসলিম ইবনে আকিলকে তোমার ঘরে এনেছ এবং তার জন্য লড়াকু সৈন্য যোগাড় করেছ । তোমার প্রতিবেশীদের ঘরে তাদের জমায়েত করেছ । তুমি কি মণে করেছ যে, আমার কাছে এসব গোপন রয়েছে ? হানি বলল আমি এমন কাজ করিনি । ইবনে যিয়াদ বলল তুমি করেছ । হানি আবারও অস্বীকার করলেন । ইবনে যিয়াদ বলল আমার গোলাম মাকালকে ডাক । মাকাল ছিল তার গুপ্তচর, সে মুসলিম এবং তার সহকর্মীদের তথ্য সংগ্রহে নিযুক্ত ছিল । মা’কাল ইবনে যিয়াদের পাশে দাড়াল । হানির দৃষ্টি যখন তার উপর পড়ল, তিনি বুঝতে পারলেন যে, সে গুপ্তচর ছিল । তিনি বললেন হে আমীর – আল্লাহর কসম আমি মুসলিমকে ঘরে ডেকে আনিনি । তিনিই আমার ঘরে আশ্রয় নিয়েছেন । তাকে বের করে দিতে আমার লজ্জা হয়েছে। তাই আশ্রয় দিয়েছি । তাকে মেহমান হিসেবে আশ্রয় দিয়েছি । এখন যেহেতু আপনি জানতে পেরেছেন, আমাকে অনুমতি দিন আমি বাড়ী গিয়ে তাকে বলে দেই আমার ঘর ছেড়ে যেখানে ইচ্ছা চলে যান । যাতে আমার জিম্মা শেষ হয় এবং ঘরের মধ্যে আশ্রয় দেয়া থেকে রেহাই পাই । ইবনে যিয়াদ বলল- মুসলিমকে হাজির না করে আমার সামনে থেকে নড়তে পারবে না । তিনি বললেন- আল্লাহর কসম আমি কখোনই একাজ করব না । হত্যা করার জন্য আমি আমার মেহমান আপনার হাতে তুলে দিব ? খোদার কসম কেউ যদি আমাকে সাহায্য না করে এবং আমি একাকীও হই তবুও তার আগে মৃত্যূবরণ না করা পর্যন্ত তাকে তোমাদের হাতে তুলে দেব না । ইবনে যিয়াদ বলল মুসলিমকে আমার সামনে হাজির করতেই হবে না হলে তোমার গর্দান উড়িয়ে দেয়া হবে । হানি বললেন- এমন কাজ করলে তোমার ঘরের চারপাশে অনেক নাঙ্গা তরবারী ছুঠে আসবে । ইবনে যিয়াদ বলল ওহে হতভাগা আমাকে তরবারীর ভয় দেখাও । হানি ভেবেছিল তার গোত্রের লোকেরা তার কথা শুনতে পাচ্ছিল । ইবনে যিয়াদ তাকে লাঠির সাহায্যে তার কপালে নাকে মুখে বেদম প্রহার করল । এতে তার নাক মুখ দিয়ে ঝরঝর করে রক্ত পড়তে লাগল । এর পর তাকে দারুল ইমারার একটি কক্ষে বন্দি করে রাখা হল ।
আমর ইবনে হাজ্জাজ যার মেয়ে ছিল ইবনে যিয়াদের স্ত্রী, যখন হানির মৃত্যূর সংবাদ পেল মাজহাজ গোত্রের লোকদের নিয়ে রওনা হল এবং দারুল ইমারাকে ঘেরাও করে চিৎকার দিয়ে বলে উঠল- আমি আমর ইবনে হাজ্জাজ এবং এই জন সমষ্টি হল মাজহাজ গোত্রের সম্মানিত লোক ও অশ্বারোহী দল । আমরা বাদশাহর আনুগত্য ত্যাগ করিনি । মুসলমানদের দল পরিত্যাগ করিনি । কিন্তু শুনতে পেয়েছি যে, আমাদের নেতা হানিকে হত্যা করা হয়েছে । ইবনে যিয়াদ তাদের কথা শুনে শুরাইহ কাজীকে হুকুম দিল যে, যাও হানিকে দেখে এসো এবং তার গোত্রকে সংবাদ দাও সে বেচে আছে, কাজী ইবনে যিয়াদের কথানুযায়ি কাজ করল এবং তাদের উদ্দেশ্যে বলল হানি নিহত হয়নি । মাজহাজ গোত্র একথা শুনেই রাজী হয়ে গেল এবং তারা বিক্ষিপ্ত হয়ে চলে গেল ।

মুসলিম ইবনে আকিলের সংগ্রাম

হানির নিহত হওয়ার সংবাদ মুসলিম ইবনে আকিলের কাছে পৌছার পর যত লোক তার হাতে বাইআত করেছিল, তাদের সহ তিনি ইবনে যিয়াদের সাথে যুদ্ধ করার জন্য বের হন । ওবায়দুল্লাহ ইবনে যিয়াদ এ সময় দারুল ইমারায় আশ্রয় নেয় এবং প্রাসাদের ভীতরে ঢোকার সবগুলো দরজা বন্ধ করে দেয় । তার দলীয় লোকেরা মুসলিমের সঙ্গী সাথীদের সাথে লড়াইয়ে লিপ্ত হয় । আর যারা যিয়াদের সাথে দারুল ইমারার (প্রাসাদ) ভেতরে ছিল তারা মুসলিমের বাহিনীকে সিরিয়া থেকে সৈন্য বাহিনী আসার হুমকি দিচ্ছিল । ঐ দিন এভাবেই কেটে গেল এবং রাতের অন্ধকার ঘনিয়ে এল । এ সময় মুসলিমের সঙ্গী সাথীরা ধীরে ধীরে বিক্ষিপ্ত হয়ে গেল । পরস্পর বলাবলি করতে লাগল আমরা কেন গোলযোগ আর বিশৃংখলার আগুন জ্বালাচ্ছি । আমাদের তো উচিৎ ঘরে বসে থাকা আর মুসলিম ও ইবনে যিয়াদের ব্যাপারে নিজেকে না জড়ানো । আল্লাহই তাদের মধ্যে সমাধান করে দিবেন । এভাবে সবাই চলে গেল শেষ পর্যন্ত ১০ জন লোক ছাড়া আর কেউই মুসলিমের সাথে রইল না । এবার তিনি মসজিদে এসে মাগরিবের নামাজ পড়লেন, নামাজের পর দেখলেন ঐ দশ জনও সেখানে নেই । তিনি অত্যন্ত অসহায়ভাবে মসজিদ থেকে বেরিয়ে পড়লেন । অলিগলির পথ চলতে চলতে তিনি ‘তাওয়া’ নাম্নী এক মহিলার ঘরে এসে পানি চাইলেন । মহিলা পানি দিলে তা তিনি পান করলেন এবং মুসলিমকে আশ্রয় দিলেন । কিন্তু তার ছেলে গিয়ে ইবনে যিয়াদকে ব্যপারটা জানিয়ে দিল । ইবনে যিয়াদ মুহাম্মদ ইবনে আশআসকে একদল লোক সহ মুসলিমকে গ্রেফতারের জন্য পাঠাল । মুসলিম তাদের উপস্থিতি টের পেয়ে দ্রুত যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়ে নিলেন এবং তাদের সাথে একাই যুদ্ধে লিপ্ত হলেন ও তাদের বেশ কিছু লোককে হত্যা করলেন । আশআস চিৎকার দিয়ে বলল – হে মুসলিম আমরা তোমাকে নিরাপত্তা দিচ্ছি । মুসলিম বললেন- ধোকাবাজ, ফাসেক লোকদের নিরাপত্তা দেয়ার কোন দাম নেই । যুদ্ধ করতে করতে এক পর্যায়ে মুসলিমের ঢাল ও তরবারী ভেঙ্গে যাওয়ায় তার মনোবল কিছুটা দূর্বল হয়ে যায় (এত গুলো মানুষের সাথে একাই তাও আবার ভাঙ্গা ঢাল ও তরবারী নিয়ে ) ইতি মধ্যে এক ব্যক্তি পিছন থেকে তীরের সাহায্যে আঘাত করলে তিনি ঘোড়া থেকে পড়ে যান । তখন তাকে বন্দী করে ইবনে যিয়াদের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়
চলবে,,,,,,,,,,,,,,,,,

আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা মোহাম্মাদ দিন ওয়া আলে মোহাম্মাদ ওয়া আজ্জিল ফারাজাহুম

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.