নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিতো গিয়েছি জেনে প্রণয়ের দারুন আকালে লাল নিল বনভৃমি ভিতরে জন্মালে । তুমি ঘুমিয়েছিলে পরম সুখেএকটি লাল গোলাপ এনে রেখেছিলাম তোমার শিয়রের অতি সনণিকটে না জানি তোমার ঘুম ভেঙে যায় ।

মোহামমদ অাবুল বাশার

জীবন হাঁসি কান্না হতাশার সংমিশ্রণ এর মাঝে হতাশার ভাগটা একটু বেশি .

মোহামমদ অাবুল বাশার › বিস্তারিত পোস্টঃ

সালমানের চলমান সংস্কার

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ ভোর ৪:০৩

সৌদিতে চলমান সংস্কার যতটুকু আকাংখিত তার চেয়ে বেশি হলো অর্থনৈতিক স্বার্থে। সংস্কার ছাড়া সৌদি আরবের সামনে আর কোন পথ খোলা নেই। বোরকা নিয়ে ফতোয়ার মূল উদ্যেশ্য হলো নারীদের কে জাতীয় উৎপাদনে সম্পৃক্ত করা। গাড়ি চালানোর অনুমতির মাধ্যমে বিদেশি ড্রাইভার রাখার প্রয়োজনীয়তা হ্রাস করা। তেলের মুল্য হ্রাস পাওয়ায় সৌদিদের আসল চরিত্র সময়ের ব্যবধানে উন্মোচিত হতে থাকবে। রাস্তা থেকে বৈধ সকল কাগজপত্র থাকার পর ও পুলিশ ধরে নিয়ে ঘুষের বিনিময়ে ছেড়ে দেয়া। রাস্তা থেকে আজনবীদেরকে দরে নিয়ে গিয়ে টাকা মোবাইল রেখে নির্জন স্থানে গাড়ি থেকে নামিয়ে দেয়া। ছিনতাই এত বেশি পরিমান হচ্চে কেউ একাকি বা দুই তিনজন ছাড়া বের হওয়া মানেই সব শেষ হয়তো ক্ষুরের আঘাত খেয়ে রাস্তায় পড়ে থাকতে হবে। আকামার কথা বলে দুই তিনবার টাকা নিবে অধিকাংশ কফিল। বেতন আটকাবে ৪-৬ মাসের। বাসায় কাজের মহিলা রাখবে কয়েকদেশের যেমন নেপালি ফিলিফাইনি ইয়েমেনি সিরিয়া বাংলাদেশী মূল উদ্যেশ্য সম্ভব সবদেশী নারীভোগ করবে। প্রতিটি সৌদি যুবকের একটি করে আস্তারা আছে যেখানে বন্ধুদের সাথে আড্ডা ও নেশা করে তারা। বাহিরে বোরকা ডেকে বের হলেও বাসায় তাদের পোশাক দেখলে শয়তানের ও ঈমানদন্ড কাপাকাপি করবে। তারা যে আরব ছাড়া অন্যদের কত নিছু জাত মনে করে তার প্রমান কোন আজনবীর একটু হাতের সংস্পর্শ যদি তাদের গাড়িতে লাগে যত খারাপ ভাষায় গালিগালাজ আছে সব করবে যতক্ষণ হাতদরে অনুনয় বিনয় করে ক্ষমা না চাইবে। আমাদের দেশের যে পরিমান লোক সোদি থাকে তারা যদি প্রত্যেকে তার পরিবারকেও সোদিদের বর্বরতা সম্পর্কে সচেতন করতো এদেশের মানুষ ধর্মীয় ব্যাপারে কারো মাথায় বাড়ি দেয়ার আগে তিনবার চিন্তা করতো। একদিকে ভিসা বিক্রি করে অর্থ হাতিয়ে নিচ্চে তারসাথে নিচ্ছে আকামার জন্য। চুষে খাওয়ার পর বৈধ কাগজপত্র থাকার পরও ধরে ধরে দেশে পাঠিয়ে দিচ্ছে। ১২ টি লাভজনক সেক্টর থেকে আজনবী খেদানোর পর নিরিহ লোকদের উপর কি পরিমান মানসিক আর্থিক টর্সার করে যাচ্চে মোহাম্মদের দেশের ভন্ড ওম্মতগুলো চোখে না দেখলে অনেকের বিস্বাস হবেনা। তাই চলমান সংস্কার দেখে কেউ যেন মনে না করে সোদিরা দিনদিন ভালো হয়ে যাচ্ছে। তারা আগে বাড়ির চারপাশের উচুঁ
দেয়ালের ভিতরে যা করতো তার দুইপার্সেন্ট প্রকাশ্যে করার অনুমতি হলো চলমান সংস্কার। মদ আগে বাড়ি নইলে আস্তারায় ( হেরেম) এ খেত এখন প্রকাশ্যে বিক্রি হয়। টাকার অভাবে বিয়ে করতে না পারা ছেলে মেয়েদের সেক্সুয়াল সমস্যা আগে গোপনে সমাধান হতো এখন রাস্টীয়ভাবে স্থান নির্ধারন করে স্থাপনা তৈরী করে দেয়া হয়েছে। সেখানে এসে যার যা প্রয়োজন নিয়ে যাচ্ছে। পার্থক্য আগে যা গোপনে হতো এখন একটু ওপেনে হচ্ছে। সবই হচ্ছে টাকার অভাবের কারনে। তেলের মূল্য কমে যাওয়ায় আরবের লোগগুলোর লেজ বের হওয়া শুরু হয়েছে। তেলের দাম কমে যাওয়ায় সোদিরা শুধু বোরকা খোলেনি পায়জামাও খুলতেছে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.