![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন লেখক তখনই লেখে- যখন লিখতে বসে তার বিশ্বাস হয় এমন জিনিসটি আগে আর কেউ লেখেনি। পরে হয়তো সে বিশ্বাস ভুলও প্রমাণিত হয়। কিন্তু লেখার সময় ঐ বিশ্বাসটুকু চাই-ই চাই। নয়তো লেখা যায় না। শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের এই কথাটা দিয়েই শুরু করলাম কেন!
একটা মেরুদণ্ডহীন ভদ্র সমাজে আপনি মুখে যেই অন্যায়কে অন্যায় বলতে পারবেন না, একজন লেখক তার বইয়ের পাতায় খুব সহজে তা লিখে দিতে পারে। কিন্তু সেক্ষেত্রে পাঠক হিসেবে একজন কতটুকু দক্ষ সেটা একমাত্র পাঠকের উপরই নির্ভর করে। লেখকের শক্তি ও দুর্বলতা শুধু এতটুকুই।
হুমায়ূন আহমেদ রং পেন্সিলে বিশ্বখ্যাত আইনস্টাইন সম্পর্কে বলেছিলেন, "বালক আইনস্টাইন ছিলেন হাবাগোবা। চার বছর বয়স পর্যন্ত তিনি কোনো কথা বলেননি। তাঁর বাবা-মা ধরে নিলেন আইনস্টাইন বাকপ্রতিবন্ধী। এক দুপুরে লাঞ্চ খেতে বসে আইনস্টাইন প্রথম কথা বললেন। স্যুপের বাটি সরিয়ে তিনি বললেন, স্যুপটি ঠাণ্ডা।
আইনস্টাইনের মা হতভম্ব গলায় বললেন, তুমি কথা বলতে পার?
আইনস্টাইন হ্যাঁ-সূচক মাথা নাড়লেন। তার মা বললেন, এতদিন কথা বলনি কেন?
আইনস্টাইন বলেন, এতদিন স্যুপ ঠাণ্ডা ছিল না। কথা বলার প্রয়োজন হয়নি।
আমাদের শ্রদ্বাভাজন বায়োজ্যেষ্ঠরা যেভাবে আমাদের উপকার করতে চান, আমরা পরবর্তী প্রজন্মের তরুণরা যেভাবে উপকৃত হতে চাই তার মাঝে একটা বিস্তর ফারাক থেকে যায়।
২০ শে মে, ২০২১ রাত ১০:০৬
এম এস মিজানুর রহমান বলেছেন: আমরা অনেক সময় সরাসরি অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে পারিনা। যখন প্রতিবাদের প্রয়োজন হয় তখন কিন্তু একজন লেখক খুব সহজেই সাহিত্য আর কাব্যিকভাবে সে অন্যায়কে তার লেখায় তুলে ধরতে পারে।
২| ১০ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:৫৫
শায়মা বলেছেন: আইনস্টানেইর গল্পটা মজার!
২০ শে মে, ২০২১ রাত ১০:০৪
এম এস মিজানুর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার লেখার সারমর্ম টা ধরতে পারলাম না।