![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হ্যালো,আমি এস.এম.মেহেদী হাসান। বর্তমানে যশোর বিসিএমসি কলেজে ডিপ্লোমা ইন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ৫ম সেমিস্টারে অধ্যায়নরত। আমি ব্লগ পড়তে আর ফোরামে আলোচনাকরতে ভালবাসি। আর সেই ভালবাসা থেকে লেখালিখির শুরু।
জাতিসংঘ মায়ানমারের সুচিকে জিজ্ঞেসা করেছে,
কেনো তারা তাদের দেশের মুসলমানদের হত্যা করছে।
সুচি উত্তর দিয়েছে, সেটা নাকি তাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার।
আশ্চর্য....!!
শান্তিতে নোভেল বুঝি, এই যোগ্যতা থাকলে দেওয়া হয়!!
আর আজ আমরা মুসলিম হয়েও কিছুই করতে পারছিনা।
কিন্তু মুসলিম হিসেবে উচিৎ ছিলো তাদের পাশে দাঁড়ানো।
তাদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়া।
তবে যেখানে দেশের রাষ্ট্রপ্রধান এবং প্রধানমন্ত্রী নিজেই চুপ,
সেখানে আমাদেরই বা কি করার আছে..?
কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রী নেপালে ভুমিকম্পের সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন।
বিভিন্নভাবে তাদের কে সাহায করেছিলেন।
তাহলে মায়ানমারের রহীংজ্ঞা মুসলিমরা কি দোষ করলো?
তাদের কে তো কনো সাহায্য করছেইনা বরং আমাদের দেশে যাতে ঢুকতেনা পারে
তার জন্য সিমান্তে কঠিন পাহারা নিশ্চিত করা হয়েছে।
কিন্তু কেন....????
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৪
এস.এম.মেহেদী হাসান বলেছেন: আসলে আপনি আমি কিছু করতে চাইলেও আমাদের হাত বাধা। বলতে গেলে অনেক কিছুই আমাদের নাগালের বাইরে।আর যাদের করার সুযোগ আছে তারা হাত গুটিয়ে ঘরে বসে আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১
কানিজ রিনা বলেছেন: মুসলমান বলে না, যেখানে সংখ্যালঘু নির্যাতন
জঘন্যতম মানবতা লংঘন সেখানে দলবল
নির্বীশেষে মানুষ হিসাবে মানুষের পাশে দাড়ান
তথাপি জাতি সংঘইবা কেন শুধু বাংলাদেশের
বর্ডার খুলে দেওয়ার চাপদিবে। রহিঙ্গাদের
মাতৃভুমিকে ফিরে দেওয়ার অঙ্গিকার কেন
করবেনা। লক্ষকোটি রহিঙ্গা বাংলাদেশে এসে
কোথায় থাকবে কি খাবে কি তাদের অবল্মবন