![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি নয়নচকোর, হাজার বছরের তিয়াস চোখে জেগে থাকা এক অন্ধ। পৃথিবীর বুকের পরে জোছনা ছুঁবো বলে বারবার ফিরে ফিরে আসি।
গাওয়ের পুসকুনির উপর বিদ্যুতের ঝিলিক-
আছড়ে পড়িয়া উবিয়া যায়।
বাউলের সুরে সুরে মেঘের সনে পাতার মিলন
বাতাস আসিয়া ভিজায় ক্ষণেক্ষণে, এই পৃথিবীর
মানুষগুলোর অনাবিষ্কৃত সৌন্দর্যে বিভোর পথিকের মন।
এমন বর্ষণে কৈ মাছেরও সাধ জাগে-
সাধ জাগে স্থলে আসিয়া কাদা মাখামাখি খেলিবে।
নাচিতে নাচিতে যত কৈ উঠিয়া পড়িলো গেয়োপথে, মানুষগুলো
বৃষ্টির রাতে সাদা ভাত আর কৈভাজা খাইবার আনন্দে,
খাঁচিতে ভরিলো তার সব।
ব্যাঙ্গেরা ব্যর্থ হইয়াও ডাকিতে থাকে তাদের প্রেমিকাকে।
গরুগুলি ছুটাছুটি করে আশ্রয়ে।
কুকুরগুলো, বিড়ালটাও।
আশ্রয়ের আশায় পথে হাটিতেছিলো গায়ের লোক।
মেঘে আর বিদ্যুতে শান্ত ধরণীর মাঠ আধার-আলোক।
এই পৃথিবীর ইতিহাস খুঁজিলে কেহ জানিবে কি!
আশ্রয় তোমার হইয়াছিলো শেষ আমার বুকের উপরই। ।
ভাবিয়া উত্তর পাইনে আমি,
তোমার দেহখানি ধারণ করিতে বুঝি-
এই পৃথিবীতে আর কোনো ক্ষেত্র অবশিষ্ঠ নেই?
ভালবাসা কি তা বুঝিনে আমি।
আমার চোখ কয়নি কথা কোনো- চোখে বর্ষণ তুমি দেখোনি?
১৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
মেহেদী হাসান মাহী বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ কবি হাফেজ আহমেদ। মনের কথাগুলো গুছিয়ে প্রকাশ করার চেষ্টা ছাড়া আর কিছু না। জানিনা কতটুকু গুছিয়ে প্রকাশ করা হয়। উন্নয়নের জন্য যে কোন ধরনের পরামর্শ গ্রহণে আগ্রহী। ধন্যবাদ। পাশে থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:৪০
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: সুন্দর লেখনি।