নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

‍‍‍"Al-Quran", The source of science - Dr. Mahfuz

নাড়ীর স্পন্দন গুনে রুগীর সেবা করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে চেতনার কলম ধরি।('মনের মাধুরী' হলো পার্থিব জ্ঞান সমৃদ্ধ স্বচ্ছ মনন- আর 'চেতনার কলম' হলো আল-কোরআনের ঐশী আলোয় আলোকিত বিবেক সম্পন্ন লিখন)

মাহফুজশান্ত

আসুন, "ধর্মান্ধতা পরিহার করে ধর্মিষ্ঠ হই" "বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম" [আল-কোরআন-৯৬. সূরা আল-আলাক] ০১. পাঠ কর (এবং ঘোষনা / প্রচার কর) তোমার প্রতিপালকের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন- ০২. সৃষ্টি করেছেন মানুষকে ‘আলাক’ হতে। ০৩. পাঠ কর, আর (ঘোষনা / প্রচার কর) তোমার প্রতিপালক মহামহিমান্বিত। ০৪. যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন- ০৫, শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে যা সে জানত না।] পবিত্র কোরআনের ৯৬ নম্বর সূরা 'আলাক'-এর প্রথম এই পাঁচটি আয়াত অত্যন্ত মূল্যবান এবং যা মহান আল্লাহতায়ালার পক্ষ থেকে ফেরেশতা জিবরীল (আঃ)-এর মাধ্যমে সর্বশেষ নবী রাসূলুল্লাহ হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর উপর নাযিলকৃত সর্বপ্রথম ওহি অর্থাৎ ঐশীবাণী। মহামহিমান্বিত প্রতিপালকের নামে শিক্ষা লাভের জন্য পাঠ করা ( Study ) অর্থাৎ আল্লাহর রাস্তায় থেকে জ্ঞানার্জন করা এবং জ্ঞানের প্রচার ও প্রসারে কলমের ব্যবহার অর্থাৎ 'লিখন' যে অত্যন্ত ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখে তা সর্বজনবিদিত। মহান স্রষ্টা আল্লাহতায়ালা তাঁর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টিকে খাঁটি মানুষ রূপে গড়ে তোলার জন্য যে সর্বপ্রথমে এই ধরণের চমৎকার ও কার্যকর ঐশীবাণী প্রদান করে অনুপ্রাণিত করবেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এই অনুপ্রেরণায় অনুপ্রাণিত হয়ে পার্থিব জীবনের শত ব্যস্ততার মাঝেও আল-কোরআন ও বিজ্ঞানের বিষয়ে জ্ঞান চর্চার তাগিদে সময় বের করে নিতে হয়েছে। যে জ্ঞানের কোন সীমা পরিসীমা নেই, যে জ্ঞানের কথা লিখতে বসলে মহাসাগরের এমনকি আকাশ ও পাতালের সকল জলরাশিকে কালি বানালেও তা ফুরিয়ে যাবে- তার জন্য এই সময়টুকু অতি নগন্য। তথাপি আমার এই ছোট্ট প্রয়াসের জন্য দয়াময় আল্লাহতায়ালা যে আমাকে সুযোগ ও তৌফিক দিয়েছেন সেজন্য আমি অবনত মস্তকে সর্বশক্তিমান স্রষ্টার কাছে প্রতি মূহুর্তে শুকরিয়া আদায় করছি। সত্যের স্বরূপ উদঘাটনে যতটুকু সফলতা অর্জন করতে পেরেছি তার সবটুকুই আল-কোরআনের ঐশীবাণীসমূহের মর্ম সঠিকভাবে অনুধাবনের ফলেই সম্ভব হয়েছে। আর ব্যর্থতার জন্য একজন অতি সাধারন মানুষ হিসেবে আমার অযোগ্যতা ও অজ্ঞতাই সম্পূর্ণরূপে দায়ী। হে বিশ্ববিধাতা করুণাময় মহান আল্লাহ , সর্বপ্রকার অনিচ্ছাকৃত ভুল-ভ্রান্তির জন্য সর্বদা অবনত মস্তকে ক্ষমাভিক্ষা চাই। আর সরল ও সত্যের পথ যতটুকু অর্জন করতে পেরেছি তার উছিলায় একজন হতভাগা পাপী বান্দা হিসেবে তোমার জ্যোতির্ময় আরশের ছায়াতলে চিরকালের জন্য একটুখানি ঠাঁই চাই। আশাকরি ছোটখাট ভুলত্রুটি ক্ষমা-সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। চিন্তাশীল সুধীজনদের সুচিন্তিত পরামর্শ ও সমালোচনা সাদরে গ্রহণ করা হবে।

মাহফুজশান্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

সর্বনাশ! আপনি কি মোটাদের দলে যোগ দিচ্ছেন?

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭



সারা বিশ্বময় মোটা মানুষদের মিছিল যেন দিন দিন বেড়েই চলেছে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, বর্তমানে বিশ্ব জনসংখ্যার প্রায় ৫% ’ওবেজ’ (obese) এবং ১৪% ’ওভারওয়েট’ (overweight) এর বিপদসীমার মধ্যে অবস্থান করছেন। যা মোটেই কাম্য নয়।



সহজ কথায় দেহে অস্বাভাবিকভাবে ফ্যটি বা চর্বি জমে গেলে তাকে ওবেসিটি বা স্থূলতা বলে এবং যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বটে। শুধু উন্নত বিশ্বেরই নয়, আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশসমূহের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ স্থূলতা জণিত নানা জটিলতায় আক্রান্ত হচ্ছেন। বিশেষ করে উচ্চরক্তচাপ, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও কিডনীরোগীদের সংখ্যা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। তাছাড়া স্বাভাবিক চলাফেরা, ওঠা-বসা, হাঁটুব্যথা ও পিত্তথলির সমস্যা মোটা মানুষদের জন্য কমন ব্যাপার। জেনেটিক ফ্যাক্টর একটা কারন হলেও অতিমাত্রায় ক্যালোরি গ্রহণ এবং সেই সাথে আয়েশী জীবনযাপনই ওবেসিটির প্রধান কারন। দেখা গেছে প্রতিদিন প্রয়োজনের অতিরিক্ত ১০০ ক্যালোরি খাদ্য গ্রহণ করলে দেহের ওজন এক বছরে প্রায় ৫ কেজি বেড়ে যেতে পারে।



যেহেতু শর্করা ও চর্বির প্রক্রিয়াজাত কর্মটি দেহকোষের মাইটোকন্ড্রিয়ায় সাধিত হয়। তাই খাদ্যের সাথে অতিরিক্ত পরিমাণে শর্করা ও চর্বি গ্রহণ করলে দেহকোষের মাইটোকন্ড্রিয়ার উপরে বেশী চাপ পড়ায় এর কর্মক্ষমতা লোপ পায় ও ফ্রি-রেডিকেলের পরিমাণ বেড়ে যায়। দেহকে এই অতিরিক্ত ফ্রি-রেডিকেল মুক্ত করতে গিয়ে এন্জাইম সিস্টেমকে অতিমাত্রায় ব্যস্ত থাকতে হয়। এর ফলে কঠিন চাপের সৃষ্টি হয়। এই অবস্থাকে অক্সিডেটিভ-স্ট্রেস বলে। এ অবস্থায় অতিরিক্ত ফ্রি-রেডিকেল এর উপস্থিতির কারনে দেহকোষের ক্ষতি সাধিত হয়। ফলস্রুতিতে ইনসুলিন উৎপাদন কমে গিয়ে কিংবা ইনসুলিন রিসেপ্টরের সংবেদনশীলতা হ্রাস পাওয়ায় রক্তে শর্করা (গ্লুকোজ) ও চর্বির (লিপিড) পরিমাণ ত্রমশঃ বৃদ্ধি পেতে থাকে। এ অবস্থা চলতে থাকলে একজন মোটা মানুষ খুব সহজেই উচ্চরক্তচাপ ও ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়ে পড়েন এবং ধীরে ধীরে নানা জটিল রোগ তাকে পেয়ে বশে।

বাহ্যিকভাবে মেদ জমার স্থান ও ভূঁড়ির গঠনের উপরে ভিত্তি করে ওবেসদের মূলত দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়ে থাকে- 'আপেল আকৃতির' ও 'নাশপাতি আকৃতির'। এর মাঝামাঝিও মোটাদের একটি দল আছে। আপনি যে গ্রুপের মধ্যেই পড়েন না কেন- বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক অনুমদিত (বিএমআই) 'বডি মাস ইন্ডেক্স' নির্ণয়ের ফর্মুলা জানা থাকলে সহজেই ও সঠিকভাবে আপনার ওবেসিটির মাত্রা নিরূপণ করে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবেন।



’বডি মাস ইন্ডেক্স’ নির্ণয়ের ফর্মুলা-

BMI = Weight (kg) / Height (m) x Height (m)



বিএমআই নির্ণয়ের জন্য হালকা ওজনের জামা কাপড় পড়া অবস্থায় (ভারি কাপড় ও জুতা খুলে রাখতে হবে) কেজিতে শরীরের ওজন নিন। এবার খালি পায়ে সোজা অবস্থায় দাঁড়িয়ে মাথার (চুল নয়) খুলি বরাবর মিটারে আপনার উচ্চতা মাপুন। কেজিতে নির্ণয় করা শরীরের ওজনকে মিটারে নির্ণয় করা (উচ্চতা x উচ্চতা) দিয়ে ভাগ করুন। যেমন আপনার ওজন ৬৫ কেজি এবং উচ্চতা ১.৫৭ মিটার হলে, বিএমআই হবে= (৬৫/ ১.৫৭ x ১.৫৭)= ২৬.৩৭০২। এ পদ্ধতিতে প্রতি মাসে অন্তত দুবার বিএমআই নিরুপণ করে নিজের ওজন সম্পর্কে ধারনা নিয়ে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেয়া উচিত।



একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের বিএমআই-

#১৮.৫ এর কম হলে ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম আছে বুঝতে হবে।

*১৮.৫ থেকে ২৪.৯ হলে ওজন স্বাভাবিক ধরা হয়।

#২৫ থেকে ২৯.৯ হলে ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি আছে অর্থাৎ ’ওভারওয়েট’ বুঝতে হবে।

#৩০ বা এর চেয়ে বেশি হলে তাকে ওবেজ অর্থাৎ মোটা মানুষ বা মটুদের দলভুক্ত হিসেবে ধরে নেয়া হয়।



ওজন কম বা বেশি হওয়া কোনটাই কাম্য নয়। সুস্থ ও কর্মময় জীবনের জন্য বিএমআই ১৮.৫ থেকে ২৫ এর মধ্যে রাখার চেষ্টা করতে হবে। আপনার পেটটা কমানোর প্রয়োজন আছে কিনা তা বোঝার জন্য একটি সহজ পরীক্ষা এখুনি করে ফেলুন। সাজা দাঁড়িয়ে ও কোমড় না বাঁকিয়ে, শুধুমাত্র ঘাড়টা সামনে ঝুকিয়ে আপনার পায়ের বৃদ্ধা অঙ্গুলীর নখ দেখার চেষ্টা করুন। সহজে দেখতে পেলে ভাল। কিন্তু ভুঁড়ির কারনে দেখতে সমস্যা হলে আর সময় নষ্ট না করে ব্যবস্থা নিন।



ওজন স্বাভাবিক রাখার জন্য যা করতে হবে-

প্রথমত ওজন বাড়লো কিনা সে বিষয়ে সব সময় নিজেকেই বেশি সচেতন থাকতে হবে।



মনের আয়নায় একদিকে আপনার স্লিম ও স্মার্ট এবং অপরদিকে পেটমোটা, গালফোলা থলথেলে চেহারার পার্থক্যটা কল্পণা করতে চেষ্টা করুন। তাহলেই অনেকটা কাজ হবে। নিজেকে সুস্থ ও ফিটফাট রাখতে চাইলে আজ থেকেই শুরু করুন-

* সপ্তাহে ৫ থেকে ৬ দিন গড়ে প্রতিদিন ৪০ মিনিট করে হালকা ব্যয়াম করুন, হাটুন ও সাঁতার কাটুন।

* চর্বি ও মিষ্টি সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ কমিয়ে দিন।

* আইসক্রিম ও সফ্ট ড্রিংকস্ যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন এবং ধুমপান ও এ্যালকোহল পরিত্যাগ করুন।

* ফল, সবজি ও শস্য দানা বেশি খেতে চেষ্টা করুন।

* ভাত কম খেয়ে তার বদলে রুটি খান।

* পেট পুরে না খেয়ে কিছুটা খালি রেখেই বেশ খানিকটা পানি পান করে নিন।

* প্রতিদিন অন্তত একটি লেবুর রস পানিতে মিশিয়ে খাবার অভ্যাস করুন। লেবুর চোছা খুব ভাল এন্টি অক্সিডেন্টের কাজ করে। তাই লেবুর চোছা ফেলে না দিয়ে কুচি করে কেটে সালাদের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন।



মনে রাখবেন, হঠাৎ করে খুব বেশি ওজন কমিয়ে ফেললে হিতে বিপরীত হতে পারে। তাই ওজন কমানোর প্রতিযোগীতায় 'স্লো বাট স্টিডি' হলেই ভাল ফল পাবেন।



ধন্যবাদ-















মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

সজিব তৌহিদ বলেছেন: ধন্যবাদ । তথ্যবহুল পোস্টের জন্য।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ-

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: ভালো পোস্ট। মোটা কমানোর কি কোনো দ্রুত পদ্ধতি আছে?

নিচের বল্গে অনেকগুলা দেখছিলাম, এই লোকের কি হইলো?

http://www.somewhereinblog.net/blog/ALAMASHR
http://www.somewhereinblog.net/blog/ALAMASHR/29656189
http://www.somewhereinblog.net/blog/ALAMASHR/29650197

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ-

'স্লো বাট স্টিডি উইন্স দা রেস'- এ ক্ষেত্রেও মেনে চলা উচিত।
তবে সপ্তাহে তিনদিন রোজা রাখলে / উপবাসে থাকলে ভাল ফল পেতে পারেন।

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: তথ্য মুলক পোষ্ট এর জন্য ধন্যবাদ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ-

৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: :(( :(( :(( :(( :(( :((

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

মাহফুজশান্ত বলেছেন: কি হণো? খুব চিন্তায় ফেলে দিলাম কি?

৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

লুকার বলেছেন: ঐ মোটকাগুলা মনে হয় জিন।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪

মাহফুজশান্ত বলেছেন: না ভাই, মোটারা জিন নয়। ওরা আমাদেরই মত মানুষ, তবে ওরা নিজের মনের আয়নায় নিজের দেহটাকে দেখেনা।

৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

বাঁধলেই বাঁধন বলেছেন: ২০ কেজি কমাইতে হবে !

++

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮

মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ-

৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

s r jony বলেছেন: ভাইজান,
খাওয়া দাওয়া কন্ট্রোল করে না করে কি "ভুরি কমাতে " পারব???
আমি সব করতে রাজি আছি, কিন্তু খাবারের সাথে কম্প্রমাই জকরে চাই না।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০

মাহফুজশান্ত বলেছেন: খাবারের সাথে বেশ কিছুটা কম্প্রমাইজ না করতে পারলে ভূঁড়ি কমানো খুবই কঠিন হবে।
পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ-

৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: ভুলেও মোটাদের দলে যাচ্ছি না ;)

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০

মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ-

৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

শামীম 776 বলেছেন: ইতি মধ্যে আপেল খানা শুরু করে দিছে।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১

মাহফুজশান্ত বলেছেন: বাকি নিয়মগুলোও মানতে হবে।
পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ-

১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

এম.ডি জামান বলেছেন: শামীম 776 বলেছেন: ইতি মধ্যে আপেল খানা শুরু করে দিছে।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২

মাহফুজশান্ত বলেছেন: বাকি নিয়মগুলোও মানতে হবে।
পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ-

১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১

রাসেল ভাই বলেছেন: আপেল খাইয়াও কাম হয়নারে ভাই :((
আরো ১২ কিলো কমাইতে হইব B:-)

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

মাহফুজশান্ত বলেছেন: ঠিক বলেছেন, শুধু আপেল খেলেই হবেনা। বাকি নিয়মগুলোও মানতে হবে।
পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ-

১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: একজনকে চিনি, নিয়েল (হিমু) ভাই !! জোস ভাই, সবারই নিয়ম গুলো খেয়াল করা উচিত, তাই প্রিয়তে রাখলাম...

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ-

১৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

এম . এম ওবায়দুর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ । তথ্যবহুল পোস্টের জন্য।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ-

১৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৪

তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন: :(( :(( :(( :(( :(( :(( :((

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

মাহফুজশান্ত বলেছেন: :) :) :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.