নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আরব্য উপন্যাসের সেই মরুচারী যে সত্যান্বেষণে জীবন উৎসর্গ করে। সেই উপন্যাসের চরিত্র নিজের ভিতরে লালন পালন ও প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে এই পথচলা।

মামুন রেজওয়ান

মামুন রেজওয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

কর্পোরেট ফ্যাক্টসমূহ

১৪ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:১৭

চাকরিজীবনের অভিজ্ঞতা নিয়ে নতুন একটা ধারাবাহিক শুরু করেছি। বলতে পারেন নতুন করেই আবার সামুতে আসা। একেবারে এক বছর পর এখানে লেখা দিচ্ছি। খেই হারিয়ে ফেলেছিলাম এটা একটা কারন। আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কারন হচ্ছে সামুর অতিরিক্ত বিজ্ঞাপন। এটার জন্য হয়তো সামুকে চির বিদায় জানাব অতি শীঘ্রই। তারপরেও যতদিন রয়েসয়ে চলা যায় এই আরকি।

#কর্পোরেট_ফ্যাক্ট
কর্মজীবি মানুষের জীবনে দুইটা অংশ। প্রথমটি কর্মক্ষেত্র এবং দ্বিতীয়টি পরিবার। কর্মক্ষেত্রে যেমন আপনার সিনিয়র, জুনিয়রের আপনার উপর অধিকার আছে ঠিক একইভাবে আপনার উপর পরিবারের সদস্যদেরও অধিকার আছে। যে বসেরা উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা বলে সারাক্ষন কাজ আর কাজের উপদেশ দেয় তাদের থেকে দূরে থাকুন। কারন আপনার জীবনের দুইটা অংশই আপনার উপর অধিকারের দাবী রাখে। এবং আপনার জীবন আর হয়তো ৩০-৪০ বছর পর্যন্ত আছে। জীবনের অর্ধেক ইতোমধ্যে শেষ করে ফেলেছেন। পরিবারকে সুখী করতে চাইলে খুব বেশী টাকার প্রয়োজন হয়না। তাদেরকে শুধু আল্লাহর ওয়াদা স্বরণ করিয়ে দিন, এই পৃথিবী মুমিনদের জন্য পরীক্ষা। আল্লাহর দাসত্ব মেনে নিয়ে হালাল পথে ডাল ভাত খেয়ে ৩০-৪০ টা বছর কাটিয়ে দিতে পারলে খালি সুখ আর সুখ। যে সুখের তিল পরিমানও এই দুনিয়াতে নেই।



চিত্রঃ- গুগল হতে ডাউনলোডকৃত

#কর্পোরেট_ফ্যাক্ট_2
আপনার আনুগত্যের স্ট্যান্ডার্ড কি? অর্থাৎ কোন বিষয় সম্পর্কে আপনাকে নির্দেশ দেওয়া হলে সেটি করবেন কি করবেন না এই সিদ্ধান্ত আপনি কিভাবে নেন? ধরুন আপনাকে আপনার রিপোর্টিং বস বলল, "আপনাকে প্রমোশন দেওয়া হবে যদি বসের কাছে অমুক ব্যাক্তির পজিশন খারাপ করতে পারেন।" এখন আপনি এই কাজটি করবেন নাকি করবেন না? কর্মক্ষেত্রে বসের আনুগত্য করা আপনার নৈতিক দায়িত্ব।

এখানেই আসে অস্তিত্বের প্রশ্ন। আপনার স্ট্যান্ডার্ড আগে ঠিক করা চায়। কি করতে পারবেন কি পারবেন না এটা ISO এর দেওয়া স্ট্যান্ডার্ড ফলো করলে হবেনা। এই জন্য ভাল মন্দের একটা স্ট্যান্ডার্ড দরকার। বিশ্বাসীদের স্ট্যান্ডার্ড হোল আল্লাহর দেওয়া স্ট্যান্ডার্ড আল-কোর'আন এবং আসসুন্নাহ। আপনি চাইলেও আপনার রিপোর্টিং বসের নির্দেশ মানতে পারবেন না কারন আল্লাহর নির্দেশ আছে অন্যের নামে বদনাম করা যাবেনা। এখন আপনার লক্ষ্য যদি হয় এই কাজটা করলে আপনার প্রমোশন হবে তবে আপনার স্ট্যান্ডার্ড আবার প্রশ্নবিদ্ধ কারন আপনার স্ট্যান্ডার্ড বলেছিল রিজিক্বের মালিক আল্লাহ সুবহানাহু ও'আ তা'আলা।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:১৬

কামাল১৮ বলেছেন: যেই সুখের কোন প্রমান নাই আছে অন্ধ বিশ্বাস।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:০৭

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: কবি নিরব

২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি বলতে চাচ্ছেন পরিস্কার করে বলুন।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:০৮

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: পরিষ্কার করেই লেখা আছে।

৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভাবনাচিন্তাহীন, অকেজো লেখা

১৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:১১

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: আপনার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে হতেই পারে। যখন নিজস্ব দৃষ্টিভঙির কোন স্ট্যান্ডার্ড না থাকবে তখন একই বিষয় একজনের কাছে সঠিক মনে হবে আরেকজনের কাছে বেঠিক মনে হবে।

৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৮

এপোলো বলেছেন: এমন না যে, আল্লাহর কথা ভেবেই খালি অন্যের ক্ষতি করা যাবে না ।
কর্পোরেট এথিক্স ও অন্যের ক্ষতি করা সমর্থন করে না। অনৈতিক কোনো কাজ যদি কোনো কর্পোরেশনে "স্ট্যান্ডার্ড" হিসেবে বজায় রাখে, সে কর্পোরেশন এর ভবিষ্যৎ দীর্ঘস্থায়ী নয় ।
সেই হিসাবে বলতে গেলে যারা নাস্তিক তারাও প্রমোশন এর লোভে আরেকজনের ক্ষতি করতে রাজি হওয়ার কথা না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.