নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হে চিন্তাশীল মানুষ, সত্য জানার আগে যেন তোমার মৃত্যু না হয়।

মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত

মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৪০০ বছর আগের কোরআনের প্রতিটি পাতার scanned copy দেখুন।

১৬ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

ওসমান বিন আফফান (রাদি আল্লাহু আনহু) র সংগৃহীত (compiled) কোরআন এর scanned copy দেখুন। আমরা এখন যে কোরআন পড়ি এটাই সেই কোরআন, “ওসমানী মুসহাফ” নামে পরিচিত। এটাই আদি কোরআন, সবচেয়ে পুরনো, ১৪০০ বছর আগের কোরআন। আল্লাহু আকবর।
যে ভাষায় আপনার এবং আমার স্রষ্টা আল্লাহ তার মালাইকার মাধ্যমে তাঁর রসুলের কাছে তাঁর বানী পাঠিয়েছেন, যে ভাষায় রসুল সাল্লেল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম সেই বানী পাঠ করেছেন, সেই একই ভাষায় আমি আপনি আল্লার বানী পড়ছি। আল্লাহু আকবর। এটাই হলো স্রষ্টার “PERFECTNESS”
আল্লাহ এর আগে যত নাবী বা রসুল পাঠিয়েছেন এবং সেইসব নাবী বা রসুল যে ভাষায় কথা বলেছেন, সেই সব ভাষার সঙ্গে তাদের আজকের “GOD”’s BOOK এর ভাষার কোন সম্পর্ক নাই।
আল্লাহ এর আগে যত নাবী বা রসুল পাঠিয়েছেন, এবং যে বানী পাঠিয়েছেন আল্লাহ সেইসব নাবী বা রসুলদের, সেসবের কোন “Original” বই আছে বলে সেই সব নাবী বা রসুলদের আনুসারীরা এমনকি তাদের scholar রা ও আজকে দাবী করে না।

তারপর ও মানুষ কি চিন্তা করবে না?

http://qurango.com/usmani.html

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:০০

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: ভাই কুরআন সত্যি সত্যি অবিকৃত কিনা সে বিষয়ে একটা প্রশ্ন করব।


মুহাম্মদ (সঃ) এর মৃত্যুর পর যখন জিহাদে হাজার হাজার হাফেজ মৃত্যুবরণ করতে লাগলো, তখন কোরানের আয়াত হারিয়ে যাবার আশংকায় খলিফতের নেতৃত্বে কোরান সংকলন করার দায়িত্ব নেয়া হলো, যদিও পূর্বে এই কাজকে বিদ-আত বিবেচনা করা হতো।


মুসতাকাক আল হাকিম [১]

আবদুল্লাহ বিন মাসুদ (আঃ) ছিলেন কোরানের তৎকালীন সর্বশ্রেষ্ঠ হাফেজ।
নবী স্বয়ং বলেন, "যে কোরান সর্বোচ্চ সহিভাবে জানতে চায় যেমন তাজা এটি ছিল নাজিল হবার মূহর্তে, তবে তাকে বলো আবদুল্লাহ বিন বাসুদ এর কাছ থেকে জানতে।"
উমর আঃ বর্নিত আছে, "আল্লাহর কসম, এমন কেউ জীবিত নেই, যে কোরানের সম্পর্কে আবদুল্লাহ বিন মাসুদ এর চাইতে বেশী ইলম রাখে।"

সহি আল বুখারি [২]

আল্লাহর কোরানে এমন কোন সুরাহ নেই যা আবদুল্লাহ ইবনে মাসুদ সহিহভাবে জানে না।
কোরানে এমন কোন আয়াত নেই যা কোথায় নাজিল হয়েছে তা সে জানে না।
কোরানে এমন কোন আয়াত নেই যা কেন নাজিল হয়েছে তা সে জানে না।
কোরানে এমন কোন আয়াত নেই যা কার উদ্দেশ্যে নাজিল হয়েছে তা সে জানে না।

সহি আল বুখারি [৩]

ইব্রাহিম বর্ণিত:
আবদুল্লাহ (বিন মাসুদ) এর সঙ্গীরা আবু দারদার কাছে এলেন এবং আবু দারদা তাদের জিজ্ঞেস করলেন, "তোমাদের মাঝে কে কোরান (সহিহভাবে) তিলাওয়াত করতে পারো, যেমনটি আবদুল্লাহ (বিন মাসুদ) তিলাওয়াত করতো?"
তারা জবাব দিলো, "আমাদের সবাই"।
তিনি জিজ্ঞেস করলেন, "তোমাদের মাঝে কে হৃদয় দিয়ে(সর্বোচ্চ শুদ্ধভাবে) কোরান জানো?"
তারা আত আলাকমা কে দেখালো।
অতঃপর তিনি আলাকমাকে জিজ্ঞেস করলেন, "তুমি আবদুল্লাহ বিন মাসুদ কে সুরাহ আল লাইল (কোরান ৯২:৩) কিভাবে তিলাওয়াত করতে শুনেছ?"
আলাকমা উত্তরে তিলাওয়াত করলেন, "এবং শপথ নর ও নারীর।"
আবু দারদা বললেন, "আমিও সাক্ষী দিচ্ছি যে, আমি নবীজীকে ঠিক এভাবেই তিলাওয়াত করতে দেখেছি, কিন্তু তারা (কোরান সংকলনকারী) চায় যাতে আমরা তিলাওয়াত করি এভাবে: "এবং শপথ তা যিনি নর ও নারী সৃস্টি করেছেন"।
"কিন্তু আল্লাহর কসম, আমি তাদের(বিকৃতি) অনুসরন করবো না।"

তার পরেও, আবদুল্লাহ বিন মাসুদ, আত আলাকমা, আবু দারদার মত সবচেয়ে বেশি কোরান সম্পর্কে জ্ঞান রাখা, নবীজীর ঘোষিত কোরানের সর্বোচ্চ ইলমধারী আবদুল্লাহ ইবন মাসুদ-এর বর্ণিত আয়াতের বিরুদ্ধে গিয়ে কোরানে এই আয়াত বিকৃতরূপে ঢোকানো হয়।

বর্তমান যে কোন কোরান উল্টালেই পাওয়া যায়:
"এবং শপথ তার, যিনি নর ও নারী সৃষ্টি করেছেন। "
- সুরাহ আল লাইল (কোরান ৯২:৩) [৪]

অথচ আয়াতটি হবার কথা:
"এবং শপথ নর ও নারীর..."

রেফারেন্স:

[১] মুসতাকাক আল হাকিম (২/২৪৬) হাদিস ২৮৯৩, আদ ধাধধি কর্তিক সহি নিশ্চিতকৃত।

[২] সহি আল বুখারি ৬:৫২৪

[৩] সহি আল বুখারি ৬:৪৬৮, ৫:৮৫, ৫:১০৫

[৪] আল কোরান ৯২:৩ সুরাহ আল লাইল (সৌদি আরব,কুরাইশান)

১৯ শে জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:৪১

মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত বলেছেন: আস সালামু আলাইকুম ভাই,
দেরি করে আপনাকে উত্তর দেয়ার জন্য ক্ষমা করবেন। রামাদান মাত্র শেষ হলো। এখন ইনশাল্লাহ আমি আপনার প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো। প্রশ্নটি গুরুত্বপূর্ণ বিধায় এর উত্তর একটুখানি বিবরন মূলক হবে। তাই সময়ের প্রয়জোন। আমি একই অনুরোধ করছি সেসব পাঠকদের, যাদের এই প্রশ্নের বিষয়ে কৌতুহল আছে তারা একটু ধৈর্য ধরুন ।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৩৫

মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত বলেছেন: 15:9

إِنَّا نَحْنُ نَزَّلْنَا الذِّكْرَ وَإِنَّا لَهُ لَحَافِظُونَ

Sahih International
Indeed, it is We who sent down the Qur'an and indeed, We will be its guardian.
Bangla
আমি স্বয়ং এ উপদেশ গ্রন্থ অবতারণ করেছি এবং আমি নিজেই এর সংরক্ষক।

18:27

وَاتْلُ مَا أُوحِيَ إِلَيْكَ مِن كِتَابِ رَبِّكَ ۖ لَا مُبَدِّلَ لِكَلِمَاتِهِ وَلَن تَجِدَ مِن دُونِهِ مُلْتَحَدًا
Sahih International
And recite, [O Muhammad], what has been revealed to you of the Book of your Lord. There is no changer of His words, and never will you find in other than Him a refuge.
Bangla
আপনার প্রতি আপনার পালনকর্তার যে, কিতাব প্রত্যাদিষ্ট করা হয়েছে, তা পাঠ করুন। তাঁর বাক্য পরিবর্তন করার কেউ নাই। তাঁকে ব্যতীত আপনি কখনই কোন আশ্রয় স্থল পাবেন না।

As per these ayat, if you have doubt of Quran being changed then you are doubting of Allah's promise and that will put you in your PROPER place.

But then what about the Hadith? Does it mean then Sahih Bukhari has problem?
No, not at all. To understand this, you have to research and study. Primarily you can follow this blog. MankindAtLoss dot wordpress dot com

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.