নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Mashud

মাসুদ রান৮২

I am a poet , philosopher and environment researcher of Bangladesh.

মাসুদ রান৮২ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাব্য কবিও কবিতা

২০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০৩





বার্তা****** সত্যর মুক্তি ****

আর কত দিন ‘ বাংলার জনতা,মুক্ত হাসি হাসবে/

কবিতা *সব এক হও/ ১/১২/১৪১৮বাং

কোন সময় একা হয়না কোন কাজ

মিলে মিশে গড়ে উটে সুসভ্য সমাজ * ***

এস এক হও গড়ি নব পরিবেশ *

বিশ্ব বুকে শান্তির নিশান তুলে বাংলাদেশ ।। **********

জাতীয় পরিবেশ ও সংস্ক্রিতি সংস্থা **

***এম জি,রহমান মাসুদ রানা,কবি/সাংবাদিক/সংঘটক ;

মোঃ =০১৯৩৮৭৮৮৯৩৩ ‘ **

****** *

* ** *

* ***

**** *** ** *

*** ** *

** * *



******

********

**********

**********





























1 কবিতা * নববর্ষ এম,জি,র, মাসুদ রানা ।

১লা বৈশাখ উদযাপন উপলক্ষ্য ধর্ম পাশা ডিগ্রী কলেজ মাট ।





নতুন দিনের নব বারতায়

নব সৃষ্টির উচ্ছল দ্বারায়

হে নববর্ষ এস এস এস

সব ভালয় সব আঙ্গিনায় /

উটুক হ্রদয়ে কুসুম ফুটে

প্রানের জাগরন ও বাংলা তটে

সজিবতা আসুক মাটে মাটে

নব দিগন্তের নতুন সম্ভবনায় /







২কবিতা * রাজধানী ঢাকা । এম ,জি, র , মাসুদ রানা ৩০শে , চ,১৪১৮বাংলা। মিরপুর ১২ সেনাকুঞ্জ ,

ঢাকা শহর এক ঐ তিহাসিক নিদর্শন

কত স্বপ্নে রা ফানুস উড়ায়

নব আশায় মানব গড়ে নব জীবন

প্রতিনিয়ত থাকে বেস্ততায়

উত্তাল রাজপথ মাঝে মধ্য স্লে।গানে

কখন ও রঙ্গিন রক্তে আঁকে

সৃষ্টি হয় নতুন ইতিহাস বেদনা বিস্ময়

তব সবাই বেচে থাকে।

জীবন সংগ্রামে মানুষজন বেস্ত্য

কাজ করে কাজ অফিস কারখানায়

অবসর ফেলে আনন্দে জাগে

দেখ সব বিদ্যমান রাজধানী ঢাকা য়।







* বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ছড়া ১/১২/১৪১৮বাং

অনন্ত রহস্যর সন্ধানে

নব অন্বেষণে

মহাবিস্ময়

হবে বিশ্ব জয় । ।

*লোক সংগীত । ২৭শে /১২/১৪১৮বাংলা

এম,জি, র,মাসুদ রানা

শতরূপে অপরূপা আমার এ দেশের ঢালি

আমরা বাঙালি অমন আমরা বাঙালি

চির সবুজ মাটে মাটে তরু লতা পত্র পটে

ফুল ফসল কত ফুটে সাজানো মায়ের অঞ্জলি ।

কবি শিল্পী বাউলের দেশে অলি সাধক কত আসে

গগনে রবি শশি হাসে দিগন্তের দরজা খুলি ।

বট ছায়ে বসে মেলা কেনাবেচা চলে সারাবেলা

বাউল ছাড়ে রসের গলা দর্শক বাজায় হাতে তালি ।

ভরা নদী কুলে কুলে ফুল ফসল কত দুলে

পাখ পাখালি মধু বুলে মেট পথে সোনার ধুলি ।





কবিতা



* সুনেত্র । এম,জি,র,মাসুদ রানা

[ধর্ম পাশা উপজেলা হইতে হাসপাতাল রোডে সেলবরস ইউনিয়ন

তারপর বাদশা গনঞ্জ বাজার হইতে গাভী গ্রামে কেন্রস্থল ]



সুনামগঞ্জ নেত্রকোনার মাটির গর্ভে

অমুল্য প্রাকৃতিক সম্পদ গ্যাস

দৃষ্টি আকর্ষণ হয় বিদেশী শকুনদের

জনতা ভিক্ষুভে জাগে সবিশেষ ।

জাগে বিবেক জাগ্রত প্রান

দেশের সম্পদ যেন না হয় চুরি

আর কত প্রকাশ্য হবে লুটতরাজ

এস সকলে মিলে প্রতিরোধ গড়ি ।







৬ব্যাঙ্গ কবিতা * আমি কে * এম,জি র, মাসুদ রানা

আমি কে আমি সবি

আমি জনতা আমি কবি ।

আমি বিশ্ব আমি প্রক্রিতি

আমি বাংলা আমি সংস্কৃতি ।

আমি ভাঙ্গা আমি গড়া

আমি সাহিত্য আমি পড়া ।

আমি সুর আমি ছন্দ

আমি ভাল আমি মন্দ।

আমি ভাষা আমি চাষি

আমি আলো আমি হাসি ।

৭কবিতা * মতলব

গুনগুন ফিসফাস

কিবা ওদের মতলব

দেখায় ভদ্রবেশ

আসলে লোভী সব।











* অনন্তে * এম ,জি ,র, মাসুদ রানা

সব মানুষের ভিড়ে কেবা স্বপ্ন সাজায় সারাক্ষণ

খুজে কি ইচ্ছে মত দেখে যায় ঐ দুনয়ন ।

দুর আকাশে রবি জ্বলে নীলের ছায়া দেখা যায়

মাটে মাটে গন্ধ বিলায় পুস্প পল্লব অলিরায়

ঢেউ খেলে নদে জলে এলো মেলো বয় পবন ।

দিপ্ত শিখা রাতের আধার নিত্য লুকুচুরি খেলে

লক্ষ তারার ঝিলিক ফুটে চাঁদ সেথা প্রদীপ জ্বালে

নিরবতা ভাঙ্গে কেবা ভাবুক সাজে নিশিমন ।

সকাল দুপুর সন্ধ্যা আসে গুধুলি হটাত লুকায়

পাহাড় পর্বত শুকনু তটে নির্ঝরে বৃষ্টি ঝরায়

ওড়ে ধুলি অথ্য মাটে সজীব হয় সবুজ বন।









*এই আমাদের দেশ * এম,জি,র,মা।সুদ রানা

এইআমাদের দেশ এই আমাদের দেশ

স্বপ্ন মধু ভরা আমার বাংলাদেশ

ছোট্টয় সোনার গাঁ গাছে গাছে ঢাকা

বয়ে চলে নদী সেথা আঁকা বাঁকা

মাট রয় সাজানো ছবির মত অপরূপ বেশ ।

বনে বনে ফুল ফুটে ফল ধরে গাছে

গান গেয়ে পাখিরা ডালে ডালে নাছে

মেট পথ চলে যায় দুর সিমানায় রূপের নাই শেষ ।









১০*বসন্তের হাওয়া * এম জি র, মাসুদ রানা

বসন্তে আজ লাগল হাওয়া বহুরূপী সাজ ধরে

ফুটলে ফুল কানন জুড়ে

কৃষ্ণ চুড়া মল্লিকা আর শিমুলেরা রক্তিম ফুটায় কলি

বিসৃত ঐ পুস্প তরুয় পাখনা মেলে ভ্রমর অলি

দৃষ্টিরা সৃষ্টির মাঝে হানে শিখা অন্ত নীড়ে ।

পল্লবে তায় হিল্লোলে উগ্র বায়ু নাছে কত সমিরনে

ভোরে পাখি গায় যে শাখে বাজে বাঁশি নবারনে

হাসে সকল নবাগত উল্লাসে হায় চমৎকারে ।

ওড়ে ধুলি শুকনো পাতার মেট পথে বজ্রানলে

কার নয়নের কাল ভ্রমর উটে নেচে ঘোমটা খুলে

ঢাকে আকাশ হটাত কালোয় পলকে রাঙ্গা রবির ঝ লকেরে





১১*স্মৃতি * এম জি র মাসুদ রানা

সেই সে দিনেরা আসবে কি আবার ফিরে

স্মৃতির পাতায় দাগ কেটে যায় তাই বারে বারে

যদি ভাবিস একলাটি মনে

উদাস হাওয়ার সমিরনে

তাকিয়ে দেখিস সেথা আপনারে।

গাও যদি বুক ভরে গান

সজীব দেখিবে তরু তাজা প্রান

বাজবে রাগিণী নব সুরে ।













১২*প্রান বন্ধু * এম জি, র, মাসুদ রানা

কার লাগিয়া প্রান বন্ধু ভাব বসে একাকি

অনুক্ষনে নিশি দিনে পাইয়াছ তার দেখাকি

নাছে গানে মুখর রাখে আঙ্গিনার ও চারিদার

পায়ে মল মাথায় সেথি হাতে চুরি গলায় হার

ক্ষনে হাসে ক্ষনে কাদে দেখলে জুড়ায় আখি ।

লাজে রাঙ্গা মুখটি তাহার যেন পূর্ণিমা চাদের হাসি

চঞ্চলা হরিনির মত ছড়ায় রূপ রাশি রাশি

সারাবেলা করে খেলা সাঝের বেলা দেয় ফাঁকি ।

কলসি কাঁকে চপল পায়ে ঘোমটা তব দিয়ে গায়

ছুটে চলে জল ভরিতে ভরা নদীর কিনারায়

নয়ন ভরে দেখি তারে এত যে কাছে ঢাকি ।

১৩*স্বপ্ন চারিণী * এম,জি,র, মাসুদ রানা

কেবা তুমি স্বপ্ন চারিণী একলাটি যাও বন পথে

ফুলের কুঁড়ি জড়ায়ে কুপায় কহ কথা মোর সাথে ।

কপালে টিপ ও চন্দ্র মুখি

দেখি দুটি ভ্রমর আখি

ঘোমটা টানা নোলক ও নথে ।

নাম জানি কি কুসুম কলি

টগর বেলি নাকি জুই চামেলি

এত মোহ জাগে কেন চিনিতে ।

১৪*রূপসী *মাসুদ

তোরা কে যাবিরে ও রূপসী আমার সোনার গাঁয়

সেথা দোয়েল কোকিল ময়না টিয়ার গান শুনা যায় ।

কি আনন্দ জাগে মনে পল্লীবালার সুর

বাজায় বাঁশী রাখালিয়া তায় সুমধুর

ফুলে ফুলে ওড়েভ্রমর মেট পথের বায় ।

পল্লীবধূ কলসি কাকে ছুটে নদীর বাঁকে

কৃষাণ সেথা মাটের বুকে সোনার চিত্র আঁকে

চির সবুজ ফসল কভু দুল খেয়ে যায় ।

১৫*শান্তি গড়ি এস * এম,জি,র,মাসুদ রানা

শান্তির বারতায় আমরা সবাই

এস এক হয়ে দেশটা সাজাই ।

নয় অন্যায় অসত্য সন্ত্রাস

নয় বিশৃঙ্খলা অবিশ্বাস

গড়ি একটি সুশীল সমাজ

জাগরন ও বন্দনে

এস শান্তির পতাকা ওড়াই ।

সবার মুখে ফুটাতে হাসি

ভালবাসার স্বপ্ন দিগন্ত খুজি

চির মমতায় নব আয়োজনে

পরিবেশ গড়ি এস সকলে সকলের পাশে দাড়াই ।













১৬*একটি স্বাধীনতা *

বাংলাদেশ তুমি আমার

বাংলাদেশ তুমি জনতার * এম,জি,র,মাসুদ

ওড়ে ঐ পতাকা স্বাধীনতার

মোদের গরব মোদের আশা

বাংলার বীর সন্তানেরা

প্রান দিল যারা

বিশ্বের বুকে তারা অহংকার ।

একটি গল্প একটি কবিতায়

বাংলা মায়ের হাসি

কত ভালবাসি

গাইব গান এই দেশ মাতৃকার ।

দেশের মাটি কত খাঁটি

জ্ঞানে বিজ্ঞানে

শিল্প উদ্ঘাতনে

শিক্ষার প্রদীপ জ্বালি হৃদয়ে সবার।





১৭*মা

স্বর্গ সুখ রয় যে মা

দেখলে তোমার হাসি মুখ

সব কিছুর চাইতে সেরা

ঐ আঁচলে কত সুখ ।

*খোদার শান * এম,জি,র,মাসুদরানা

ভব মাঝে রঙ্গিলা সাই জমাইলা এই যে বাজার

বুঝিতে তোমার লিলা কিবা রয় সাধ্য আমার।

কত রঙের লীলা খেলা

বানাইলা এই যে ভেলা

সমুদয় সৃষ্টি যত সবি তোমার তাবেদার।

তুমি ভাঙ্গ তুমি ঘড়

রঙ বেরঙে কি সুন্দর

জীবেতে দয়াময় কি কুশলে করাও আহার ।

মানবেরে সেরা তুলে

সত্যমিথ্যার পন্থ দিলে

জানি স্বর্গ নরক কর্ম ফলে ক্ষুদ্রতে কর বিচার ।













১*দয়াল নবীজি * এম,জি,র,মাসুদ রানা

এমনও দয়াল নবীজী আসলে ন মক্কা প্রান্তরে

তার নামের রুশ্নায় রহমতের বারী ঝরে

নবীজী আমার কাম্লেওলা

আরশে সেজদা দিলা

উম্মতের শাফায়াতের জন্য কাদলা খোদার দরবারে ।

নবীজী রহমতের ভাণ্ডার

নামটি লইলে দূর হয় আধার

পুন্য মিলে ভাগ্য তার জান্নাত মিলে দিদারে ।









শাহ্‌ সুলতান রাঃ * মোঃ মাসুদ

বাদশাহি ছেড়ে ফকিরের বেশ লয়ে হে শাহ্‌ সুলতান অলি

নেত্রকোনা মদনে পড়ল তোমার চরনের ধুলি ।

পাইয়া তব নুরের শান কত বেদীন হয় মুসলমান

উদিল ইসলামের নিশান সব দিলে জলি

এক মুছলা জায়নামাজের স্থান লইয়া থাকিতা ধ্যানে বইয়া

মুনাজাত পরিলে জাইত রহমতের দরজা খুলি ।

শত শত ভক্তগন দিক্ষা লয়ে জুড়াইত মন

বনের বাঘ ও পাখিরা শিখিত বুলি

আজও লক্ষ আশেক ছুটে তব দরবারে

মনবাসনা লয়ে দুহাত উটায় উপরে

দয়া দাও ভক্তের মনে অনন্ত রহমত ঢালি ।











খুজে তোমায় পাইল কে দয়াময় * এম জি র মাসুদ রানা ,

সদাশয় বিরাজ থাক অন্তরায়

আকাশ ও বাতাসে তব নামের ধবনি ভাসে

জগত হইল বীচিত্রময়

বহুরূপী লিলা খেলা সকাল সন্ধ্যা সারাবেলা

রিযিক দাও জীবেরে ক্ষুদ্রত অসীম মহিমায় ।

ভাবুকে কয় সদা স্মরণ প্রভু হয় নিরাঞ্জন

হইয় সাধক নিজ গুনে দিদার দিবে রঙ্গিলা সাই ।









হেমন্তের দেখা * এম জি র মাসুদ রানা ,

হেমন্ত আঙ্গিনায় কুসুম ও ফুটিল

সখি খুল আখি খুল খুল আখি খুল ।

ভোরের শিশিরে বৃক্ষ পত্র বাহারে

ঝিকিমিকি আলোকও দৃশ্য পটে ভাসিল ।

ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি যায় এই দূর নীলিমায়

রুদ্র ছায়া মেখে দিগন্তে উড়িল ।

ধানেরও সোনা মুখ দেখে জুড়ায় বুক

নবান্নের আনন্দে সকলে জাগিল ।











জাগ এই দুর্দিনে

মোঃ মাসুদ মিয়া

হে বিবেকবান আজ ও নিরবে কাদে কত প্রান

পৃথিবীর মায়াজাল ছিন্ন করে ওরা বহুদূরে ,

স্মৃতি ১লা বৈশাখ শিল্পির কণ্ঠে বাংলার গান সেই রমনার বটমুল

বোমার আতংকে কম্পমান প্রতিটি হৃদয় দৃশ্যপটে রক্তাক্ত ।

ময়মনসিংহ ছিনামা হলে একই গঠনার পুনঃরাবৃত্তি বড়ই মন্মান্তিক

আজও হলের সামনে নির্বাক জনতা ,

ষড়যন্ত্রের নীল নকশায় গৃহযুদ্ধের মরম বেদনায় এখনও

দরবার হল প্রশ্নাতীত মৌন সাক্ষী ।

সিলেটের পবিত্র মাঝার শরীফ সেথাও বোমাময় আতংক

খোদার সিংহাসন যেন ঢলে । দুষ্কৃতি কাল কেয়ামত নামে

গ্যাস ফিল্ড টেংরা টিলায় , নেত্রকোনায় উদীচী শিল্পীদের হত্তা

সারা বাংলায় একই সাথে আদালত সচিবালয় ও ময়দানে

পরিকল্পিত বোমারু জঙ্গি হামলা এখনও পরাধীনতার লগ্ন হানে ,

হে প্রিয় জন আল্লাহুকে স্বরন রাখ সমাধান তার অসীম মহিমায় ।







*কাণ্ডারি * এম,জি,র,মাসুদ রানা

এমন সমাজ গঠন হোক

যেখানে নাই ভেদাভেদ

অগ্রপথিক চালাও অভিযান

ভাঙ্গ সব মতভেদ।

অনন্ত এই ব্রহ্মাণ্ডে ভাসে

শিক্ষণীয় মস্ত জ্ঞান

আর্গ হোক পুষ্পাঞ্জলি

কাণ্ডারি যারা মহান।

স্বার্থ ক্ষুভ অন্ধ কুসংস্কার

পদ ধল হে বিবেকবান

অক্ষয় রবে সেবক যারা

দূর হোক গুড় নিধান।

অন্তরাত্তা দুঃসাহসী

অনির্বাণে লও শপথ

বিজ্ঞ ব্রতে শংকা টেলে

দুর্বারে চালাও রথ ।

ঝঞ্জা অহং দাও ছুড়ে মিথ্যাবাদি ধল পাও

এক হয়ে সব আওয়াজ তুল নব নবীন এগিয়ে যাও ।



২১*বৃক্ষ *এম,জি, র মাসুদ রানা

বৃক্ষ সৃষ্টির আদি প্রান

ধরনির বুকে সাজে উদ্যান ।

নব প্রকৃতি হয় সবুজ সোনা

দেয়ফুলেফলে নজরানা ।

প্রানের সঞ্চার পত্র্য পল্লবে

গড়ে নব সভ্যতা ঝবে

মৌ অলিরা মধু করে সঞ্চয়

বৃক্ষ প্রকৃতির স্বরূপ পরিচয় ।

কবিতা * মেঘ বৃষ্টি* এম,জি,র,মাসুদ রানা

আকাশের বৃষ্টিটা পড়ে ঝরে

সবুজ শ্যামল শস্যর পরে

বৃক্ষরা ফিরে পায় প্রান

সাজে পল্লব সবুজ বাগান।

মেঘে মেঘে ছেয়ে যায়

নীল আকাশে ভেসে বেড়ায়

ক্ষনে ক্ষনে বিদ্যুৎ চমকায়

ঝরে বৃষ্টি অঝর দ্বারায় ।বর্ষে পবনে এ বৃষ্টি আহা কি ম ধুময় সৃষ্টি ।



কবিতা *** শাহ্‌ জালাল রাঃ * এম,জি,র, মাসুদ রানা

ঈমানের প্রদীপ জ্বালালে বাংলাদেশে আসিয়া

ওহে শাহজালাল আউলিয়া ।

সিলেটে আসিলে তুমি ওহে প্রেমিক মাওলাজি

তোমার নামে জগত উজ্জল দেখালে কি কারসাজি

সুরমা নদী দিলায় পাড়ি জায়নামাজ বিছাইয়া।

সারা বাংলা আলোকিত পাইয়া তোমার পরশ

ধংশ হল রাজা গোঁড় গোবিন্দর খ্যাতি যশ

শয়তানের মূর্তি পায় পড়িল তোমার মধুর আযান শুনিয়া ।

কেরামত দেখালে কত সঙ্গী ছিল ৩৬০ সাহাবী

কবুতর বাতাস দিত দেখত রহমতের ছবি

কত বেদীনকে পড়ালে কলমা ইসলামের নিশান উড়াইয়া ।

কবিতা * বর্ষা * এম,জি,র,মাসুদ রানা

বর্ষায় রুদ্র মেঘের ভেলা নীল আকাশে

চারদিকে জলরাশি থই থই ভাসে

অনিন্দ্য সুন্দরে প্রকৃতি সাজে

নদী বিলে জল প্রান উল্লাসে ।



কবিতা* ভাবুক মন * এম,জি,র,মাসুদ রানা

মন আমার রয়না ঘরে

প্রভাত বেলার ক্ষন গুনে

দূর গগনে ফুটে ছবি

কই কথা আপন মনে ।

কারবা মুখে ফুটে হাসি

স্বপ্ন আঁকে নয়ন তারায়

কেবা বাজায় রোধন বাঁশী

বৃষ্টি ঝরে নীল বেদনায় ।

আনন্দ আর দুঃখ মাঝে

অবাক হই সেই ক্ষনে ।

আরশি দেখে কেহ সাজে

কারও মুখে চুন কালি

কেহ নাছে উগ্র সুখে

কেহ ফুটায় ফুল কলি

সবি ভাসে দৃশ্য পটে

আমি যাই লিখে অভিধানে ।

২৬কবিতা নদী * এম,জি,র,মাসুদ রানা

ছোট্ট নদী খালিজানা

আবাল্য তার সনে

কত স্মৃতি রয় যে মিশে

জীবন অভিধানে ।

মাটের পাড়ে কাশবন

রুদ্র ছায়া পাখির ডানায়



গাঁয়ের মানুষ তার বুকে

সোনার ফসল ফলায় ।

















২৭কবিতা কাল বৈশাখ * এম,জি,র,মাসুদ রানা

গুঁড় গুঁড় ঢাকে

কাল মেঘ ঘিরে ক্ষনে আকাশটাকে

হটাত বহে বায়ু শন শন

প্রলয় ঘূর্ণি নাছন

বিশ্ব প্রকৃতিতে কাঁপন ধরে

কাঁপে পাতা পত্তর থর থরে ।

কড় কড় কড়াত ক্ষনে পড়ে বাজ

পাহাড়ের গাঁয়ে ভেঙ্গে পড়ে সাজ

কার ও ঘর কার ও বাড়ি ওড়ে চাল

ভেঙ্গে যায় বৃক্ষের মস্ত ডাল

গরীব নিঃস্ব দের নড়ে বড়ে ঘর

ওড়ায় ঘুড়ির মত পবনের উপর

ছিন্ন বিছিন্ন হয় মাটের ফসল

উত্তাল হয় সাগর নদী জল টলমল ।

পাখিরাও নীড় হারা অশান্ত ডাকে

মহা তূর্যনাদ আসে কাল বৈশাখে ।





অলি আউলিয়া গনের পবিত্র মাজার মোঃ মাসুদ মিয়া

আল্লাহর বন্ধুগন অতি পবিত্র তাদের শান

যেন মিলে দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির সন্ধান ।

অতি মহৎ চরিত্র মাধুর্য শান্তির আলোকবর্তিকা লয়ে

যুগে যুগে মানবের কল্যাণে নিবেদিত প্রান গেল বিলিয়ে ।

অমর অক্ষয় রয় তারা বিশ্বাসীদের মাঝে

খোদার রহমত চাও উছিলা তালাশ কর তাদের কাছে ।

























২৮কবিতা অনির্বাণ সৃষ্টি * এম,জি,র,মাসুদ রানা

আমি এক ঐতিহাসিক বজ্র দৃষ্টি

নব প্রান উল্লাস কম্পমান সৃষ্টি

অন্যায় অহং এর সমাজ করি চূর্ণ

ভাংগি ভ্রান্তি আনি শান্তি পরিপূর্ণ ।

আমি জাতীয় বীর বজ্র কণ্ঠ জনতার

আনি বিপ্লব দুনিরবার

মিছিল মিটিং সাহিত্য সভায়

ঐক্য ঘড়ি সুবচন ও ভাষায় ।

আমি সুর সম্রাট গানে গানে ফুটাই চেতনা বাণী

আমার সাথে মিতালি গড়ে

যত শিশু কিশোর নিরব অভিমানী ।

কল্প কাহিনী কত কাব্য কবিতায়

থাকব জেগে চির প্রহর সুনির্মল ছবি হয়ে বাংলায় ।

আসবে যত নব নবিন শপথের প্রভাত লয়ে

তাদের বুকে বিদ্যাপ্রদীপ দেব জ্বালায়ে ।

ওঁরা আনবে জাগরন গড়বে এ দেশ

আমি ছবির মত সাজাব সুন্দর পরিবেশ ।

• কবিতা আলোর মিছিল * এম,জি,র,মাসুদ,রানা

ডাক যে উটে বাক যে ফুটে

লাগলে আলো গাঁয়

নীল খিলানে সবুজ বনে

বেড়িয়ে তোরা আয় ।

সূর্য তরুন সাজাও কানন

মুক্ত হাসি হেসে

আয়রে তোরা এক হয়ে সব

আবার স্বাধীন ভেসে ।

অন্যায় অসত্য পায় ধল

রুদ্ধ দোয়ার খুলে

সাম্যবাদির আওয়াজ তুল

এস আলোর এ মিছিলে ।

সাদা কাল নাই ভেদাভেদ

মিথ্যা কুসংস্কার দাও ছুড়ে

জ্ঞানের প্রদীপ জ্বাল সবে

নিশান ওড়াও নব ভোরে











*মায়ের দোয়া * এমজি,র, মাসুদ রানা

মধু ভরা এমন হাসি কোথা খুজে পাই

জগতে মা তোর তুলনা যে নাই

সকল শুন্য তোমা ছাড়া

তোর হাসি যে চাঁদ তারা

দেখলে একবার হাসির সে মুখ

জুড়ায় যে অন্তরা

আমি দেখব এমন মধু হাসি নয়নে সদাই ।

কাছে থাকলে প্রদিপ জ্বলে

না দেখলে আধার

শুনে তোমার মধুর বানী

প্রানে আঁকি আসার সঞ্চার

থাকলে সাথে মায়ের দোয়া কোথাও ভয় নাই ।



ড্রয়েড বাংলাদেশ

মোঃ মাসুদ মিয়া

এক ঝাক তরুন বিজ্ঞানী প্রকৌশলী

নব আবিস্কারে গড়বে এদেশ

সবার মংগল কামনায়

হবে নব পথ চলা

দেখবে নতুন প্রজন্ম উন্নত বিশ্ব

ড্রয়েড বাংলাদেশ ।

মহৎ এ অন্বেষণে ওঁরা

দিতে হবে মোদের পরিবেশ

উন্নত চিন্তা চেতনায় জাতীয় সত্ত্বায়

হবে সকলের উচ্ছ কেশ ।











৩১ওরা নবাগত * এম,জি,র,মাসুদ রানা

ওরা শিশু ওরা কিশোর

হাসি খু শি সুন্দর ওদের মন

যুগে যুগে ওরা প্রান উচ্ছ্বাসে

রাঙ্গায় অনুভবে নব জীবন ।

ওরা মায়ের আচলে কুসুম কোমল

আনন্দ জাগায় বাবার পিটে

ভাই বোন বন্ধু স্বজন সভায়

প্রেমময় বাধনে ফুল হয়ে ফুটে ।

ওরা বিদ্যা শিখে বিদ্যা শালায়

স্বপ্ন আনে গৃহ আঙ্গিনায়

ওরাই ছিনিয়ে আনে খ্যাতি

মম কৌশলে নব প্রতিভায় ।











৩২ঈদের দিন * এম,জি,র, মাসুদ রানা

ঈদের দিন সবাই খুশি

নীল আকাশে ফুটে বাঁকা চাঁদের হাসি ।

প্রিতি ও আনন্দে এক হয় সব

কোরবান ই দেয় পশু মহা উৎসব ।

নুরের রোশনাই ফুটে জগতে

রহমত ঝরে রাশিরাশি ।

একে অন্যর বাড়ী যায় ছুটে

নতুন জামা গাঁয় চলে ঈদ মাটে

থাকেনা ব্যাবধান ধনী গরীবের

মিশে থাকে মমতায় পাশাপাশি ।





৩৩বাংলা ভাষা * এম,জি,র,মাসুদ রানা

ফাগুন আসে আগুন হয়ে

বাংলা মায়ের সকল প্রানে

বাংলা ভাষার বুল যে ফুটে

বাঁশের বাঁশি পাখির গানে

বাউল সাধক বাংলা ভাষায়

সুরের মুচ্ছনায় মন মাতায়

কবির কলম এই ভাষাতে

কত রঙ্গিন কাব্য সাজায় ।

এই ভাষাতে ধবনি তুলে

হাল ধরে মাটে চাষা

ছন্দ তালে ঢেউয়ে মাঝি

নদীর বুকে ফুঁটায় ভাষা ।

এই ভাষাতে শিশুর হাসি

কলকল শোভা ছড়ায়

বাংলা ভাষা শব্দ সাজায়

প্রতিদিন বিদ্যাশালায় ।

এই ভাষা ছালাম রফিকশফিউর বরকতের রক্তে লেখা

তাই বিশ্ব মাঝে বাংলা ভাষায়মর্যাদা পায় মধু মাখা ।

মন * মাসউদ

আমার মন ছুটে যায় বাহির পানে

যেথা সব মানুষের আস্তানা

ছুটে চলি দশ দিগন্তে

বাজেরে বিশ্ব বীণা ।

কোন বা জগত স্বপ্ন ভুলে

কাণ্ঢারি হই কল কৌশলে

রাখি দূর্বার চেতনা জ্বেলে

ঘড়ি প্রেম রচনা ।

আমি বহুরুপি সাজি

কখন বা হই কাজী

ভাঙ্গি সব মন বাজি

রাজি খুশি যেজনা ।











ঈমানের প্রদিপ । এম জি র মাসুদ রানা ।

ঈমানের ফুল ফুটাইয়া বাগদাদে লুকাইলা

বড় পীর আব্দুল কাদির জগত রৌশন করিলা ।

তব নামে র গুনে পায় শীর পড়িত লুতাইয়া

জীন পরী ফে রেস্তা সব থাকত অধীন হইয়া

কাদ রিয়া নিশান উরাইয়া কত ভক্ত বানাইলা ।

নবী বংশে জন্ম নিলা তুমি মহিউদ্দিন জিলানী

মরা মানুষ জিন্দা হইত পাইয়া তোমার রূহানী

অলিকুলের শীর মনি তুমি কত কেরামত দেখাইলা ।,

ভাবুকে কয় অ বর পীর দাও রহমতের দিদার

ঈমানের নক্ষত্র তুমি করিলা ইসলাম প্রচার

১৮সিপারা কোরআন মায়ের গর্ভে শিক্ষা নিলা ।



বাংলার পর্যটন স্থান মাসুদ রানা

অপরূপ লীলাভূমি আর রহস্যময় নীল জলরাশি

বিশ্বের দীর্ঘ তম সমুদ্র সৈকত আকাশের সাথে নিত্য মিতালি ।

সাগরের বূকে উত্তাল ফেনার প্রবল প্রবাহ মণ টাণে

কত মাণূষ ছূটে চলে তাই ভগ্ন স্বাস্থ্য উদ্ধার অভিযানে ।

তেমনি সুন্দর বন প্রাকৃতিক অনিন্দ্য সুন্দরে

বৃক্ষ শোভিত নদী নালায় বাহারি নজর কাড়ে ।

বাঘ ও হরিণ আরও নানা পশু ক্ষণে দেখা মিলে

শিকারি ও মৌয়াল কভূ নামে নাড়ির টাণে জংগলে ।

যেও হাওর বেষ্টিত অঞ্চল সুনামগঞ্জ

হিমালয় পাহাড়ের অনিন্দ্য সুন্দর প্রাকৃতিক কুঞ্জ ।



সেথা দেখা মিলবে ভাটি বাংলার চিত্র

মানুষের জীবন সংগ্রাম বড় বিচিত্র ।









৩৪শানে নুর নবী হযরত । এম,জি,র,মাসুদ রানা

আল্লাহুর হাবিব এলে জগত ধামে

ইসলামের রহমত এল নেমে

খোশ আমদেদ রাছুল নামে

তার খোশবো বহে ফুলেফুলে

সে নামে পাখিরা মধু বুলে

সারা জাহানে ফুটে নুর

আরবের মরু তার চরন চুমে ।

তার নুরে রবি শশি গ্রহ তারা

আধারে ছড়ায় আলোর ফোয়ারা

ভরে মধু রস ফুল ফসলে

মাটির ডালি সাজে সবুজ খামে ।

হুর গিলমান ফেরেস্তারা নবী অলি ও আশেকেরা

তার শাফায়াতের নায়ে দিতে পাড়ি মদিনায় জানায় ছালাম তাজিমে ।





সনেট *বাংলার রূপ । এম,জি,র মাসুদ রানা

ঊষার আকাশে ফুটে উটে রাঙ্গা রবি

সবুজ বাংলা জাগে অপরূপা সবি ।

মাটে মাটে দুলে কত সোনার ফসল

গাছে গাছে ফুলে ফলে চির ঝল মল ।

দুকুল ছেপে বহে নদী আপন বেগে

হাল ধরে মাঝি গায় ভাটিআল রাগে ।

মাটি কুঁড়ে কৃষাণ সোনার স্বপ্ন বুনে

রাখাল বাজায় বাঁশি হাসি আর গানে ।

এদেশের রূপ দেখে দুচোখ জুড়ায়

শান্তির অমিয় সুধা তায় বয়ে যায় ।

হাজার ও স্বপ্ন আকাএদেশ আমার

চির মমতায় গড়া নাই জুড়ি তার ।

এদেশের কত স্তব ইতিহাস গাঁথা

ফুরুবেনা জানি বাংলার রূপকথা ।



আত্তাধিক শান । এম,জি,র,মাসুদ রানা

মাওলা তোমায় চিনে সদায়

এমন আশেক কয় জনা

ধ্যানে দেখ কেবলা কাবা

নয়নে ফুটুক সোনার মদিনা ।

ঈমান আন অটল অন্তরে দয়াল নবীজী রহমতের ফুল

গন্ধ নিলে শুদ্ধ দিলে ভ্রমর মিলে অলি কুল

পড় নামাজ একমনে যদি হও মমিনা ।

হজ্ব কর পিতামাতার চরনে

ভজ মুর্শিদের পায়

মানুষকে বাসলে ভাল

দিল মোকাম শুদ্ধ রয়

ভাঙ্গ শয়তানের বাসা সদা আল্লাহু নাম জপনা ।

ভাবুক কয় ধর আসল

কোরআন রাখ মগজে

হারাম ছাড় হালাল ধর

দেখনা প্রেমিক সেজে

নিজে খোদা তারই প্রেমে সাজাইল ত্রিভুবন খানা ।

কবিতা ক্রম

নব বর্ষ /রাজধানী ঢাকা /বিজ্ঞান /লোক সংস্কৃতি /সুনেত্র /আমিকে / মতলব /অনন্তে /এই আমাদের দেশ /বসন্তের হাওয়া /স্মৃতি / প্রান বন্ধু / স্বপ্ন চারিনি/ রূপসী /শান্তি গড়ই /একটি স্বাধীনতা /মা /খোদার শান /দয়াল নবীজী /শাহ সুলতান রাঃ /দয়াময় /কান্ধারি /বৃক্ষ /মেঘ বৃষ্টি /শাহ জালাল রাঃ /বর্ষা /ভাবুক মন / নদী /কাল ঝড় /

অনির্বাণ সৃষ্টি /আলোর মিছিল /মায়ের দোয়া /ওরা নবাগত /ঈদের দিন /বাংলা ভাষা /শানে নুর নবী হযরত /বাংলার রূপ /আত্তাধিক শান /মঞ্চ /প্রানের আনন্দ /ঈমানের প্রদীপ /মন / মানুষ সরেস / স্বাধীনতার ডাক /শহীদ স্বর নে / শানে রেজভিয়া /টিপাই মূখ /পর্যটন / পবিত্র মাঝার / ড্রয়েড বাংলাদেশ ,

,























মানুষ সরেস

এম জি র মাসুদ রানা

কি সুন্দর তব সৃষ্ট বিচিত্র হে অন্তরযামী

অপরূপ তোমার লীলা মানুষ নামে সেরা আমি

সাজালে বিশ্রিত ঢালী সবুজ ও শ্যামলে

প্রানের স্পন্দন দিলে সকল জীব ও ফলে

পাহাড় পর্বত মরুভুমি অরন্য ছায়ায়

সাগর নদী সমুদ্রে জল থাকে অমিয় সুধায় ।

আকাশ আলো রবি শশি মৃগ মৃত্তিকায়

অনন্তে ভাসে মেঘ পবন তাহাতে লুটায়

সবি দিলা আমাকে বাচাতে লাগে কি যে দোলা

মানব শ্রেষ্ঠ সবার চাইতে শেখাও সত্য বলা ।















টীপাঈমূখ মাসুদ রানা

হিমালয়ের পাদদেশ বাংলা ও ভারতের সংযোগ খাল

সিলেটের খড় শ্রোতা নদী সুরমার প্রাণ

ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয় স্বার্থান্বেষী মহল , বাঁধ দিতে চায় টিপাই মূখ

বন্ধ হলে উৎসমূখ , মরুভূমি হবে বিরাট অঞ্চল

নষ্ট হবে ফসলের জমি, বাড়বে খাদ্য সংকট ,

মৎস্য উৎপাদন , নদী পথের বাণিজ্য যোগাযোগ হবে সংকটাপন্ন ।

দেশের এত বড় ক্ষতি মেনে নেওয়া যায় ,

এস জাগ্রত জনতা সময়ের সাথে প্রতিরোধ চাই দুর্বার ।

















৩৭ মঞ্চ ।এম,জি,র,মাসুদ রানা

নাট্য মঞ্চে অভিনেতা দেখায় সমাজের বাস্তব চিত্র

অথচ জীবন মোহনায় তারা নয় কি পাত্র মিত্র ।

আর নেতা জনতার মঞ্চে সাজে বর পুত্র

প্রতিশ্রুতির পর প্রতিশ্রুতি কত মনবাসনা

ক্ষমতা ওরা পায় আবার হারায় কুঁড়ায় শুধু ঘৃণা ।

শিল্পির মঞ্চে বাজে বাদ্য সুরের অমিয় দ্বারা

আনন্দ দেয় অপর কে কি পায় তারা।...

শিক্ষকের মঞ্চে শিক্ষাউপহার পায় ছাত্ররা

আর যিনি গুরু তিনি হয় ছন্নছাড়া ।

আর যিনি কবি তার মঞ্চে শুধু ভাষা =

নিজে ঝরে তবু শেষ হয় না জ্ঞান অন্নেসা ।













৩৮ * আমাকে জান***

নাম, মোঃ জিল্লুর রহমান মাসুদ

পিতা =মোঃ দেওয়ান আলী ।মাতা= মোছাঃ শামছুন নাহার মাহমুদ ।

গ্রাম=সৈয়দ পুর ।ইউনিয়ন=সেলবরস । উপজেলা=ধরম পাশা ।জেলা =সুনামগঞ্জ । জন্মতারিখ

=১০ই এপ্রিল ১৯৭৭ইং।

কবি প্রতিভা শৈশব থেকে ।কর্ম সাংবাদিকতা ।সম্পাদক্‌ , উদ্ঘাটন ,সংঘটক =জাতীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ ।



আমার ভাষ্য

সাহিত্য সর্ব বিদ্যার প্রসাধন যা সমগ্র জাতির পথ প্রদর্শক ,জ্ঞানের এক রত্ন ভাণ্ডার , ইতিহাসে

যুগে যুগে তার সৃজনশীল বিকাশ বিদ্যমান ।গুণীজন কবি ,দার্শনিকগণ তার জলন্ত প্রমান রাখল তাদের প্রতিভায় ।আমার মাতৃ ভাষায় পাটকের উদ্দেশ্য বইখানি অর্পণ হল ‘ সত্যর মুক্তি, , নামকরনে । বর্তমান পরিবেশ ও জাতীয় সংস্কৃতির আলোকে রচিত পাটকের মতামত চাই লেখক ,





• গান ,গল্প নাটক উপন্যাস প্রভৃতি নব সৃষ্টি ।















* প্রানের আনন্দ । এম জি র মাসুদ রানা ,

সকল ভাল কোথায় কখন লাগে

যেখানে প্রানের ও আনন্দ জাগে

হাসি খুশি উল্লাসে যারা মেতে রয় দিনমান

নাছে গায় স্বপ্নেরা ভেসে থাকে নিত্যদিন

হেথা মন অনু ক্ষন বহে অনুরাগে ।

কথা যত প্রান ভরে হয় ছড়াছড়ি

চিত্ত মোহিত তায় গগন জুড়ি

মনেমনে খেলা হয় হেথা নব বাগে ।





স্বাধীনতার ডাক । মোঃ মাসুদ মিয়া ,



ওরা কেড়ে নিতে চায় আমার আপনার বাক স্বাধীনতা

ওড়া চলার পথ রাখে রুদ্ধ্য ,

এই দেশ শিখরের যত বন্ধন উপড়ে দিতে চায় ফেলে

তাই সারা বাংলার প্রতিটি মুখ সোচ্চার ব্যঘ্র চিৎকারে ।

সম্মুখ সমরে ওরা সাজে পিচাশ হায়েনা স্তব্দ করে স্বাধীনতার অধিকার

বঞ্চনার চরমপত্র ওদের বাহুতে; শোষণের নাগ বিষ এদের চোখে

বিষাক্ত কাল থাবায় নিমজ্জিত জাতি ।

গরিব নিঃস্ব যত শ্রমিক ক্ষুদ পিপাসায় নিরবে ফেলে অশ্রু

প্রহসনে শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয় নিরপরাধ যুবা শিশু বয়ো বৃদ্ধ

আর হিংস্র জালিম সাহেবি টুপি পড়ে হুংকার ছাড়ে মঞ্চে

ওদের যতাকলে পিচ ঢালা পথ প্রতিদিন নব খু নে রঙ্গিন ।

হে জনতা আর কতদিন এইভাবে পিষ্ট হবে

দুনিয়ার মজলুম এক হও ।

সাম্য বাদের আওয়াজ তুল কায়েম রাখ সমাজ

ভেসে যাক অন্যায় কমরেড একতার তাজ ।





শহীদ বুদ্বি জীবী মোঃ গিয়াস উদ্দিন আহমেদ স্ব রনে

[যিনি ৭১রে ঘাতক দালাল দের নির্মমতার শিকার ]

তুমি ছিলে বাংলার মুকুট সব মানুষের হৃদয় ইতিহাসের সুবর্ণ অধ্যায়

বিদ্রোহী কবি নজরুল কমরেড মজাফফর বন্ধু র তালিকায়

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানি

হোসেন শহীদ সহরাওয়ারদি আব্দুল খালেক প্রমুখ তারা তোমার প্রেরনা

তোমাকে হারিয়ে বাংলার ভাগ্যকাশে শুধুই শুন্যতা ......

তাই তোমরা চির জাগরিত থাক কৃষাণের লাঙ্গলে মাটে

যৌবনা নদীর কলধ্বনি জেলের নায়ে জুনাক জলা রাতে

তোমরা চির জাগরিত থাক নব জাত শিশুদের কলতানে

রাখালিয়া বাঁশিতে আর মুয়াজ্জিনের মধু ভরা আযানে

তোমরা চির জাগরিত থাক পাট শালা আড্ডা চাখানায়

ফাগুনের অগ্নি ঝরা শহীদ মিনারে ফুল পাখির ডানায়

তোমরা চির জাগরিত থাক বৈশাখী ,পৌষ ,পার্বণে

পল্লী বালার ঝুমকো ঝরানো গমন পথে মানুষের মনে

তোমাদের লাগি খুলে যাক বাংলার প্রান্তরে যত রুদ্ধ দোয়ার

বিশ্ব বুকে ছড়িয়ে পড়ুক দিপ্ত শিখা চিরটি ইতিহাসের পাতায় ।





শানে রেজভিয়া দরবার । মোঃ মাসুদ মিয়া ।

ও রছ মোবারক সতর শ্রী নেত্রকোনা



ঈদে আজম ঈদে মিলাদ্দুন্নবি সব চাই তে সেরা

তাই রেজভিয়া দরবারে ছুটে ভক্ত আশেকেরা ।

শুক্রবারে দরজায় আযান ও কবরের পাশে

ঈমান দারগন জিন্দা সুন্নত কত ভালবাসে

আল্লাহু ও রাছুলের নামে দিয়ে যায় নাড়া ।

ঈদে আজম ঈদে মিলাদুন্নবি সেরা দলিলে প্রমান

জানের জান দয়াল নবীজী সবার ঈমান

বেঈমানেরা না চিনিয়া হয় যে পন্থ হারা ।

লক্ষ লক্ষ আশেকগনা লয়ে ঈমানের ঘ্রান

মুর্শিদের দিক্ষা লয়ে জুরায় তব মন প্রান

ঐ মদিনায় জানায় ছালাম তাজিমে হয় দ্বারা ।





স্পন্সর ড্রয়ে ঢ বাংলাদেশ

সফট অয়ার কম্পানি ঢাকা মির পুর

এ সময়ের নবাব

এম জি রহমান মাসুদ মিয়া



প্রকৃতি ও মানুষ , সমাজ এবং ধর্ম

সর্বস্তরে তার বিচরন

নিখাদ মনে প্রফুল্ল চিত্তে একতায়

রাখে সাম্যর সম্পর্ক উন্নয়ন ।

কভু রঙ্গ মঞ্চ সাহিত্য সভায়

কভু খেলার মাট বিদ্যা শালায়

সবার মাঝে মিতালি গড়ে

সুমিষ্ট ভাষায় ।

চিনে রাখ তারে

সহসা দেখা মিলবে একদিন

বাংলার প্রান্তরে ।।









মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৬

মাসুদ রান৮২ বলেছেন: পাটকের ভাল লাগা লেখকের প্রেরনা

২| ২০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৪২

আরজু পনি বলেছেন:

আচ্ছা পড়ছি। তবে গ্যাপ গুলোকি বেশি হয়ে গেল?

৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৫০

মাসুদ রান৮২ বলেছেন: মিশে থাকি সৃষ্টতে এত খেয়ালের সময় সময় কই

৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১২

মাসুদ রান৮২ বলেছেন:
২৬ । না বুঝিয়া না চিনিয়া মিছে জনম হইল পার
মুর্শিদ দুষ দিবে কি বিধাতার ।
নামটি মানুষ ,মানে মান হুঁশ
আর কাউরে দিওনারে দুষ

মগজে রাখিলে রে হুঁশ
জিন্দেগী হয় পরিষ্কার ঐ

মুর্শিদ ভেদ ভেদান্ত যা কিছু রয়
শ্রেষ্ঠ জাতী মানব পরিচয়
বিবেক হলে সুদ্ধ বাসনায়
মাসুদ /ভাবুকে কয় সাজে সেইজন দিল কাবার ঐ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.