নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ম্যাক্সমিরস্লাভ

আমি খুবি সাধারণ পেন্সিলে আঁকা সহজ স্বপ্ন আমার । স্বপ্ন দেখতে ভুল হলে ইরেজার দিয়ে সহজে মুছে ফেলা যায় । আমার স্বপ্ন ।

ম্যাক্সমিরস্লাভ

আমি সম্ভ্রান্ত পরিবারের খানদানি সন্তান । আমার নামটা আমি রাশিয়ান ঘরওয়ানায় রেখেছি । যদিও আমার আব্বা হুজুর আমার নামটা খাসী জবেহও করিয়া রেখেছেন ।তাই আমি সবিশেষ বলিতে চাই যে,আমি অত্তান্ত্য ভদ্র, সুন্দর , অতীতচারি এক চিন্তিত স্বভাবের উদার দেশপ্রেমিক, মানব প্রেমিক,মানবাধিকারের প্রতিস্রদ্ধাশীল ,আব্বা আম্মার বাধ্য সন্তান ,প্রতিদিন বিশ্ববিদ্যালয় যাই..।উদিচী শিল্প গোষ্ঠী 'র আবৃতি চর্চার সাথে জড়িত। সাংস্কৃতিক মনা , ফোনে ভাল কথা আগে বলতে পারতাম এখন STUDY NIA BUSY প্রেম করার TIME NAI .আমার অনেক না বোলা কথা আছে,আমি এতদিন এরকম একটা MEDIA খুঁজেছিলাম আমার লূক্কাঈত প্রতিভা কে উন্মুক্ত কোরে তুলবার জন্য কত বার যে আমি আমার লেখা প্রথম আলো তে দিলাম ,আমার এক আত্মীয় যদিও প্রথম আলো তে জব করেন তাকে দিলাম ভাই একটু ছেপে দিবেন,কোন কাজ হল না । আমিও বসে নেই .........।আমার ভিতর থেক্কে যেমনে হউক প্রতিভা বাইর করুম ইনশাল্লাহ।যদিও আমি সম্ভ্রান্ত কবি বংশের নাতি ।৭১' এ আমার দাদা 'র অগ্নি ঝলসানো কবিতা প্রকাশিত হয়েছে আমার আব্বাও একজন মুক্তিযোদ্ধা আর আমার স্বপ্ন একজন কলম যোদ্ধা হওয়ার । আমি সব প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহন করি কিন্তু বার বার অকৃতকার্য হই । '"" হেরে যাব বলে স্বপ্ন দেখি নি """

ম্যাক্সমিরস্লাভ › বিস্তারিত পোস্টঃ

‘আমি হার মানছি। হাঁসটা নেতা সাহেবকেই দেওয়া হোক।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৮

PRO-ভা অতীত কৃতকর্মের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে, যেখানে সানি লি-ON পরিবর্তনের স্বপ্ন দ্যাখে...



যেই বাচ্চা কণকণে শীতের রাতে ডায়পার পাল্টানোর জন্য কখন সকাল হবে ওয়েট করে.... সেখানে তো আমরা এক কাঁপ চায়ের ভিতরে ৫ মিনিটের আলোচনা সব সমাধান করতে পারি !



একটা গল্প সংযোজন করিঃ একদিন এক নামকরা রাজনীতিবিদ বের হলেন হাঁস শিকারে।



অনেকক্ষণ ঘোরাঘুরির পর তিনি একটা হাঁস শিকার করলেন।



কিন্তু হাঁসটা গিয়ে পড়ল বেড়া দেওয়া ক্ষেতের ভেতর।



বেড়া টপকে ভেতরে ঢুকতে যাবেন এমন সময় হাজির জমির মালিক।



সব শুনে মালিক বললেন: ‘হাসটা যেহেতু আমার ক্ষেতে পড়েছে সেহেতু হাঁসের অর্ধেকটা আমার।’



ক্ষেপে গিয়ে রাজনীতিবিদ বললেন: ‘হাঁসটা আমাকে না দিলে দুদিনের মধ্যে তোমার ক্ষেতের সবকিছু আমি নিলামে ওঠাব।’



জমির মালিক বললেন: ‘তাহলে ব্যাপারটা আমাদের এলাকার নিয়ম অনুযায়ী তিন থাপ্পড়ের মাধ্যমে নিষ্পত্তি হোক। আমরা একজন আরেকজনকে তিনটা করে থাপ্পড় দেব। শেষ পর্যন্ত যে হার মানবে সে হাঁসটা পাবে না।’



রাজনীতিবিদ ভাবলেন, বেয়াদপ কৃষককে কষে তিনটা থাপ্পড় মারা যাবে, হাঁসটাও পাওয়া যাবে। তিনি রাজি হয়ে গেলেন। দুজন হাঁসটা নিয়ে গ্রামের মোড়লের কাছে গেলেন। কৃষকের কাছ থেকে সব শোনার পর থাপ্পড় পর্ব শুরু হলো।



প্রথমে কৃষক তাঁর সর্বশক্তি দিয়ে রাজনীতিবিদের গালে কষে তিনটা থাপড় দিলেন। অনেক কষ্টে সহ্য করে এরপর রাজনীতিবিদ প্রস্তুতি নিলেন কৃষকের গালে থাপ্পড় মারার জন্য।



তখন কৃষক বলে উঠলেন: ‘আমি হার মানছি। হাঁসটা নেতা সাহেবকেই দেওয়া হোক।’




আর তা না হলে এভাবেই, একাদশ নির্বচনের আয়োজন ও ভোটের মাধ্যমে কৃষকরাই এর সমুচিত জবাব দেবে ! সকলদলের অংশগ্রহণে চাই গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের সচ্ছতা ।



আর আমাদের তথা কথিত আবুল মালের কথায় রাবিশ ও চায়ের দোকানের এক গার্ড ( তারাও আজকাল টক শো শুনে রাজনীতি নিয়ে ভালোই মাথা উত্তেজ করে তোলে..।

তাদের ভাষ্যমতে, " অযথা সুজন/ নাগরিক সমাজ/ সিপিডি / আইন শালিস কেন্দ্র/ মানবাধিকার কমিশন/ প্রমুখ...


( অবসর প্রাপ্ত সরকারী ভাঁড় যারা অতীতে সরকারী চাকুরি করে নিজে ও নিজের আখের গোছ গুছিয়ে নিয়েছে, গলা অব্দি দুর্নীতিতে যুক্ত , এখন সুশীল সমাজের প্রতিনিধিত্ব করছে .... দলকানা হয়ে, একটা দলের এজেনডা বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর ! আম জনতাকে সাধা সিধে বাটপারি বোঝানো যাবে না। আম জনতা এখন গুগল করতে জানে । "

এমন কি নিরপেক্ষতা থাকা টিআইবি- ও আজ প্রশ্নের সম্মুখীন ... আর এদের যোগসাজশের প্রথম আলো অন্যতম পৃষ্ঠপোষকতা করে যাচ্ছে । ( ইউটিউব ভিডিও কেলেঙ্কারি তাই বলে )



দেশ বিভক্ত হল শাহবাগ আর শাপলা জলে আর ঘাপলা তৈরি করে গেল একই ভাতৃত্ববোধের গভীরে । এদের ভিতর কেউ কেউ বলে আমারাই একাত্তরের পক্ষের শক্তি , কেউ কেউ বলে আমারাই দেশ রক্ষার পক্ষের শক্তি । কথাগুলো খুবই সহজ হলেও এর তর্জমা কিন্তু অনেক সূক্ষ্ম আর গভীর !



আর আমাদের ভাতৃত্ববোধের ব্যবধান তৈরি করতে অযথা সুজন/ নাগরিক সমাজ/ সিপিডি / আইন শালিস কেন্দ্র/ মানবাধিকার কমিশন/ প্রমুখ...অবসর প্রাপ্ত সরকারী দুর্নীতিবাজ ভাঁড়রাই যথেষ্ট। যারা এখন সুশীল সমাজের প্রতিনিধিত্বকারী হিসেবে ভং ধরেছে ....তারা নিজেরা দলকানা হয়ে আমাদেরকে অন্ধের মত তাদের অনুসরন করতে অচেতন করছে । অন্ধের মত নয় প্রকৃত মানুষের মত বিশ্লেষণ করা বাংলাদেশিরা শিখছে । কারণ বাঙ্গালিরা আমাদের থেকে অনেক বিশ্লেষনিক যা আমরা এখনও হতে পারি নি ।



এই সব ভাঁড় লোকদের কথা কান দেওয়া উচিত না , এদেরকে প্রাধান্য দেওয়াও উচিৎ নয়। এরা সমস্যাকে সম্প্রসারিত করে তোলে.... এমনকি কোন সমাধান তো দেই না বরং দুই দলের মধ্য দৌরাত্ম্য তৈরি করে রাখে।



তাই আসুন, দু দলকে বলছি, সম্মিলিত ভাবে- দশের বোঝা ও দেশের উন্নয়ন করার লক্ষ্য কেন একা বইবেন..... বোঝা ভাগ করে নিন ,অন্ধ ক্ষমতার মোহ পরিহার করুন । দেশের উন্নয়নে সকল দল মিলেমিশে অংশ নিন ! আসন কিংবা ক্ষমতা যে চিরস্থায়ী নয়, তা আপনাদের বলা আমার ক্ষমতার বাইরে !



মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: টাইটেল কি আর ভিতরে কি, আমার মাথার উপর দিয়ে উড়ে গেলো। যাই হোক, নির্বাচন মনে হয় মাথা খারাপ করে দিছে। ব্যাপার্না। নির্বাচন পার হলে সব ঠিক হয়ে যাবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.