![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............
বেগবান বাতাস আর ভারি বর্ষণ
রাতের অন্ধকারে নিয়ে এলো ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কবার্তা
তারপর ঘন ঘন বিদ্যুৎ চমক আর ভয় জাগানিয়া আওয়াজ
মুহূ মুহূ বাজ পতনের শব্দে ভয়ার্ত শিশিুর কান্না যেন কেয়ামতের আলামত।
রাত্রি দ্বিপ্রহরের শোনা গেল মানুষের চিৎকার, কোলাহল
কিছু বুঝার আগেই কেউ ভেসে গেল জলের তোড়ে, কেউ তলিয়ে গেল জলের তলে
জীবন হাতে করে অনেকেই পালিয়ে বাঁচলো ঝড় জলের সাথে যুদ্ধ করে
মৃত্যুর তাড়া খেয়ে জীবনের মর্ম বুঝতে পেরে চোখে জল গড়িয়ে পড়ে মানুষগুলোর।
পরদিন সকালের আলো-ফুটতেই দেখা গেল ভিন্ন চিত্র
পড়ে আছে ভাঙা জিনিসপত্র, গৃহস্থের ব্যবহৃত সংসারের তৈজসপত্র
ভিজে বই, খাতা, এলোমেলো চাল ডাল ছড়িয়ে ছিটিয়ে এখানে ওখানে আরও কত কি
কিন্তু মানুষগুলো নেই একটি ঘূর্ণিঝড় লোকালয়কে ধ্বংসস্তূপ পরিণত করে ।
ঘূর্ণিঝড় কেড়ে নেয় মানুষের জীবন, কেডড়ে নেয় সংসার
কিছু মানুষ এই নির্মম দুঃসহ স্মৃতি নিয়ে বেঁচে থাকে আজীবন
কিছু মানুষ ভুলে যেতে চায় এইসব ঘূর্ণিঝড়ের দিন রাত্রি, এইসব হাহাকার আর মৃত্যু দৃশ্য
কিন্তু চাইলেই কি ভুলে থাকা যায় ক্ষতির খতিয়ান, কোথাও একটা ভয় যেন ঘাপটি মেরে বসে থাকে।
আবহমান কাল থেকে বাংলার মানুষ, বাংলার পুরুষ সংগ্রামী
তারা ঘুরে দাঁড়ায় আবার নতুন করে ঘর বাঁধে, সংসার সাজয় সাধ্য মত
বুক চিতিয়ে লড়াই করে এদেশের মানুষ রুখে দেয় ঘূর্ণিঝড়ের ধ্বংসলীলা
আর সময়ের সাথে সাথে স্থমিত হয়ে আসে শোকের নদী, যে নদীতে চড় জাগেনা কখনো।
ছবি-নিজের তোলা(তিতাস পাড়ের গ্রাম)।
২৯ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:২৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২| ২৯ শে মে, ২০২৫ দুপুর ১২:৩০
ফারহানা শারমিন বলেছেন: ঘূর্ণিঝড় নিয়েও এতো সুন্দর করে লিখা যায়!! ভালো থাকবেন কবি। শুভকামনা
২৯ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:২৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৩| ৩০ শে মে, ২০২৫ সকাল ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর কবিতা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মে, ২০২৫ সকাল ১১:৫৫
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: খুব সুন্দর এক অনুভব ছুঁয়ে গেলো কবি দা